১৮ জুলাই, ২০২৫ ১৭:৪১
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) নতুন প্রক্টর (ভারপ্রাপ্ত) হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন গণিত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসাইন। বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. মুহসিন উদ্দীন স্বাক্ষরিত এক পত্রে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
তবে দায়িত্বপ্রাপ্তির সঙ্গে সঙ্গেই এই নিয়োগ ঘিরে শুরু হয়েছে ব্যাপক বিতর্ক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম জনপ্রিয় ফেসবুক গ্রুপ ‘লিংকার্স ইন বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়’-এ শিক্ষার্থীরা এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছেন।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ 'জুলাই মাসেই আওয়ামী লীগ পূর্নবাসিত হচ্ছে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে'। জানা যায়, ২০২৩ সালে বরিশাল সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবুল খায়ের আবদুল্লাহ ওরফে খোকন সেরনিয়াবাত'র নির্বাচন পরিচালনা কমিটির তালিকার ৬ নম্বরে ছিলেন সদ্য প্রক্টর (ভারপ্রাপ্ত) পদে নিয়োগ পাওয়া ড. মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন।
গণঅভ্যুত্থানের মাসে বিশ্ববিদ্যালয়ে আওয়ামী রাজনীতির সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিকে গুরুপ্তপূর্ণ পদে নিয়োগকে হুমকি হিসেবে দেখছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
জুলাই আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক ও মৃত্তিকা ও পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী সুজয় শুভ বলেন, 'আমরা ভেবেছিলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুপ্তপূর্ন পদগুলোতে এমন ব্যাক্তি পদায়ন করা হবে যারা রাজনীতি মুক্ত। কিন্তু প্রচন্ড হতাশার সাথে খেয়াল করেছি ঘুরে ফিরে সেই আওয়ামী লীগ রাজনীতিতে সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিদের পুনবার্সিত করা হচ্ছে'।
এদিকে নতুন প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন মুঠোফোনে বলেন, 'আমার গ্রামের বাড়ি জামালপুরে এবং আমি সেখানের ভোটার। আমি কেনো বরিশালের কোন নির্বাচনের কমিটির দায়িত্বে থাকবো। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ে সাখাওয়াত হোসেন নামে আর একজন শিক্ষক রয়েছে। হয়তো তার নামের সাথে মিল থাকায় আমার নাম ওখানে এসেছে'।
তবে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির ওই তালিকা থেকে পাওয়া মুঠোফোন নম্বর থেকেই আপনার সাথে যোগাযোগ করা হয়েছে- এমন প্রশ্নের কোন সদুত্তোর তিনি দিতে পারেননি।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলমান ছাত্রআন্দোলনের চাপে একাধিকবার পরিবর্তন এসেছে প্রক্টর পদে। আন্দোলনের মুখে সরে দাঁড়ান ড. মো. আব্দুল কাইউম। এরপর প্রক্টর (ভারপ্রাপ্ত) হিসেবে দায়িত্ব পান ড. রাহাত হোসেন ফয়সাল, পরে ড. এ টি এম রফিকুল ইসলাম ও সর্বশেষ ড. সনিয়া খান সনি। তবে পাঁচ মাস দায়িত্বে থাকলেও ড. সনিয়া কার্যত নিষ্ক্রিয় ছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) নতুন প্রক্টর (ভারপ্রাপ্ত) হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন গণিত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসাইন। বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. মুহসিন উদ্দীন স্বাক্ষরিত এক পত্রে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
তবে দায়িত্বপ্রাপ্তির সঙ্গে সঙ্গেই এই নিয়োগ ঘিরে শুরু হয়েছে ব্যাপক বিতর্ক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম জনপ্রিয় ফেসবুক গ্রুপ ‘লিংকার্স ইন বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়’-এ শিক্ষার্থীরা এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছেন।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ 'জুলাই মাসেই আওয়ামী লীগ পূর্নবাসিত হচ্ছে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে'। জানা যায়, ২০২৩ সালে বরিশাল সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবুল খায়ের আবদুল্লাহ ওরফে খোকন সেরনিয়াবাত'র নির্বাচন পরিচালনা কমিটির তালিকার ৬ নম্বরে ছিলেন সদ্য প্রক্টর (ভারপ্রাপ্ত) পদে নিয়োগ পাওয়া ড. মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন।
গণঅভ্যুত্থানের মাসে বিশ্ববিদ্যালয়ে আওয়ামী রাজনীতির সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিকে গুরুপ্তপূর্ণ পদে নিয়োগকে হুমকি হিসেবে দেখছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
জুলাই আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক ও মৃত্তিকা ও পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী সুজয় শুভ বলেন, 'আমরা ভেবেছিলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুপ্তপূর্ন পদগুলোতে এমন ব্যাক্তি পদায়ন করা হবে যারা রাজনীতি মুক্ত। কিন্তু প্রচন্ড হতাশার সাথে খেয়াল করেছি ঘুরে ফিরে সেই আওয়ামী লীগ রাজনীতিতে সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিদের পুনবার্সিত করা হচ্ছে'।
এদিকে নতুন প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন মুঠোফোনে বলেন, 'আমার গ্রামের বাড়ি জামালপুরে এবং আমি সেখানের ভোটার। আমি কেনো বরিশালের কোন নির্বাচনের কমিটির দায়িত্বে থাকবো। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ে সাখাওয়াত হোসেন নামে আর একজন শিক্ষক রয়েছে। হয়তো তার নামের সাথে মিল থাকায় আমার নাম ওখানে এসেছে'।
তবে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির ওই তালিকা থেকে পাওয়া মুঠোফোন নম্বর থেকেই আপনার সাথে যোগাযোগ করা হয়েছে- এমন প্রশ্নের কোন সদুত্তোর তিনি দিতে পারেননি।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলমান ছাত্রআন্দোলনের চাপে একাধিকবার পরিবর্তন এসেছে প্রক্টর পদে। আন্দোলনের মুখে সরে দাঁড়ান ড. মো. আব্দুল কাইউম। এরপর প্রক্টর (ভারপ্রাপ্ত) হিসেবে দায়িত্ব পান ড. রাহাত হোসেন ফয়সাল, পরে ড. এ টি এম রফিকুল ইসলাম ও সর্বশেষ ড. সনিয়া খান সনি। তবে পাঁচ মাস দায়িত্বে থাকলেও ড. সনিয়া কার্যত নিষ্ক্রিয় ছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪০
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:০৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৫৭
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া গ্রামে মাদকসেবি ছেলের ছুরিকাঘাতে বাবা খুন,জনতার হাতে আটক খুনি। এ ঘটনায় এলাকা জুড়ে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। ২৭ জুলাই রবিবার দুপুর ২ টায় উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া সিকদার বাড়ীর সামনে ইটের রাস্তার উপর মোঃ শাহ আলম খান (৬৫)কে প্রকাশ্যে তার ছেলে মোঃ শাহরিয়ার শিমুল (৩৫) গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। সুত্রে জানা যায় বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে বাবার সাথে ছেলের টাকা পয়সা নিয়ে ঝগড়া সৃষ্টি হয়।
এরই প্রেক্ষিতে পরবর্তীতে শাহরিয়ার শিমুল তার বাবাকে ঘটনাস্থলে একা পেয়ে গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। ডাকচিৎকার শুনে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে ছুটে আসলে হত্যাকারী দৌড়ে পালানোর সময় লোকজন তাকে আটক করে। আরো জানা যায় হত্যাকারী একজন নেশাগ্রস্ত, বেপরোয়া স্বভাবের এবং মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলো।
প্রায়ই বাবার সাথে তার বিভিন্ন বিষয়ে ঝগড়া হতো। নিহত শাহ আলম অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী ছিলেন। নিহত শাহ আলম ও তার ছেলে (হত্যাকারী) একসাথে থাকতো। এছাড়া শাহ আলম দুটি বিবাহ করে। হত্যাকারী ছেলে তার প্রথম স্ত্রী মৃত শেফালী বেগমের গর্ভজাত সন্তান।
২য় স্ত্রী তার পিতার বাড়ীতে বসবাস করে। খুনি শাহরিয়ার শিমুল কোনো কাজকর্ম করতো না ও বেপরোয়া স্বভাবের লোক ছিলো। উজিরপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আব্দুস সালাম জানান লাশ উদ্ধার করা হয়েছে, ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল মর্গে প্রেরণ করা হবে। হত্যা মামলা হয়েছে। জনগণের সহায়তায় খুনিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদিকে অচিরেই খুনিকে ফাঁসির দাবিতে ফুঁসে উঠেছে এলাকাবাসী।
বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া গ্রামে মাদকসেবি ছেলের ছুরিকাঘাতে বাবা খুন,জনতার হাতে আটক খুনি। এ ঘটনায় এলাকা জুড়ে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। ২৭ জুলাই রবিবার দুপুর ২ টায় উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া সিকদার বাড়ীর সামনে ইটের রাস্তার উপর মোঃ শাহ আলম খান (৬৫)কে প্রকাশ্যে তার ছেলে মোঃ শাহরিয়ার শিমুল (৩৫) গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। সুত্রে জানা যায় বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে বাবার সাথে ছেলের টাকা পয়সা নিয়ে ঝগড়া সৃষ্টি হয়।
এরই প্রেক্ষিতে পরবর্তীতে শাহরিয়ার শিমুল তার বাবাকে ঘটনাস্থলে একা পেয়ে গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। ডাকচিৎকার শুনে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে ছুটে আসলে হত্যাকারী দৌড়ে পালানোর সময় লোকজন তাকে আটক করে। আরো জানা যায় হত্যাকারী একজন নেশাগ্রস্ত, বেপরোয়া স্বভাবের এবং মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলো।
প্রায়ই বাবার সাথে তার বিভিন্ন বিষয়ে ঝগড়া হতো। নিহত শাহ আলম অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী ছিলেন। নিহত শাহ আলম ও তার ছেলে (হত্যাকারী) একসাথে থাকতো। এছাড়া শাহ আলম দুটি বিবাহ করে। হত্যাকারী ছেলে তার প্রথম স্ত্রী মৃত শেফালী বেগমের গর্ভজাত সন্তান।
২য় স্ত্রী তার পিতার বাড়ীতে বসবাস করে। খুনি শাহরিয়ার শিমুল কোনো কাজকর্ম করতো না ও বেপরোয়া স্বভাবের লোক ছিলো। উজিরপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আব্দুস সালাম জানান লাশ উদ্ধার করা হয়েছে, ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল মর্গে প্রেরণ করা হবে। হত্যা মামলা হয়েছে। জনগণের সহায়তায় খুনিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদিকে অচিরেই খুনিকে ফাঁসির দাবিতে ফুঁসে উঠেছে এলাকাবাসী।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৫৭
শিক্ষক সংকট নিরসনসহ ৭ দফা দাবিতে বরিশাল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে শিক্ষার্থীদের শাটডাউন কর্মসূচি চলছে। এরই মধ্যে রোববার (২৭ জুলাই) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের কাছে একটি স্মারকলিপি দিয়েছেন তারা।
যে স্মারকলিপির অনুলিপি প্রধান উপদেষ্টা, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা, সচিব, বস্ত্র অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, সব কলেজের অধ্যক্ষ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সেনাবাহিনীর স্থানীয় দায়িত্বরত কর্মকর্তা বরাবর দেওয়া হয়েছে বলে শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন।
এর আগে সকাল ১০টায় শাটডাউন কর্মসূচির মাঝেই মাথায় লাল কাপড় বেঁধে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করেন শিক্ষার্থীরা। পরে সেই মিছিল নিয়ে তারা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে যান। সেখানে প্রধান ফটকে বিক্ষোভ করেন। পরবর্তীতে স্মারকলিপি দেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীদের ৭ দফা দাবিগুলো হলো- অবিলম্বে পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে শিক্ষক সংকট নিরসন করতে হবে এবং ল্যাবসমূহ রক্ষণাবেক্ষণ ও সচল রাখার জন্য প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগ দিতে হবে; তিন কার্যদিবসের মধ্যে সংশোধিত নিয়োগবিধি পাশ করতে হবে; ত্রিপক্ষীয় সভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্টদের অপসারণ করা হবে- মর্মে ভিসি স্যার সই করা বিজ্ঞপ্তি চাই; আদর্শ কাঠামো মেনে অধিভুক্তি নবায়ন করতে হবে; একাডেমিক ক্যালেন্ডার তৈরি করে তার ওপর ভিত্তি করে ক্লাস, পরীক্ষা এবং ফলাফল প্রকাশ করতে হবে; টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলোর জন্য পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ রাখতে হবে; সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষা চালু রাখতে হবে ও রিটেক ফি কমাতে হবে।
স্মারকলিপি দিয়ে শিক্ষার্থী মাহমুদ বলেন, দাবিসমূহ দ্রুত বাস্তবায়ন করা না হলে সব কলেজের চলমান কমপ্লিট শাটডাউন অব্যাহত থাকবে। প্রয়োজনে বস্ত্র অধিদপ্তর ঘেরাও কর্মসূচির মতো কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবো।
শিক্ষক সংকট নিরসনসহ ৭ দফা দাবিতে বরিশাল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে শিক্ষার্থীদের শাটডাউন কর্মসূচি চলছে। এরই মধ্যে রোববার (২৭ জুলাই) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের কাছে একটি স্মারকলিপি দিয়েছেন তারা।
যে স্মারকলিপির অনুলিপি প্রধান উপদেষ্টা, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা, সচিব, বস্ত্র অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, সব কলেজের অধ্যক্ষ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সেনাবাহিনীর স্থানীয় দায়িত্বরত কর্মকর্তা বরাবর দেওয়া হয়েছে বলে শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন।
এর আগে সকাল ১০টায় শাটডাউন কর্মসূচির মাঝেই মাথায় লাল কাপড় বেঁধে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করেন শিক্ষার্থীরা। পরে সেই মিছিল নিয়ে তারা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে যান। সেখানে প্রধান ফটকে বিক্ষোভ করেন। পরবর্তীতে স্মারকলিপি দেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীদের ৭ দফা দাবিগুলো হলো- অবিলম্বে পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে শিক্ষক সংকট নিরসন করতে হবে এবং ল্যাবসমূহ রক্ষণাবেক্ষণ ও সচল রাখার জন্য প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগ দিতে হবে; তিন কার্যদিবসের মধ্যে সংশোধিত নিয়োগবিধি পাশ করতে হবে; ত্রিপক্ষীয় সভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্টদের অপসারণ করা হবে- মর্মে ভিসি স্যার সই করা বিজ্ঞপ্তি চাই; আদর্শ কাঠামো মেনে অধিভুক্তি নবায়ন করতে হবে; একাডেমিক ক্যালেন্ডার তৈরি করে তার ওপর ভিত্তি করে ক্লাস, পরীক্ষা এবং ফলাফল প্রকাশ করতে হবে; টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলোর জন্য পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ রাখতে হবে; সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষা চালু রাখতে হবে ও রিটেক ফি কমাতে হবে।
স্মারকলিপি দিয়ে শিক্ষার্থী মাহমুদ বলেন, দাবিসমূহ দ্রুত বাস্তবায়ন করা না হলে সব কলেজের চলমান কমপ্লিট শাটডাউন অব্যাহত থাকবে। প্রয়োজনে বস্ত্র অধিদপ্তর ঘেরাও কর্মসূচির মতো কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবো।
২৬ জুলাই, ২০২৫ ২১:০৯
স্বপ্ন সুপারশপ বরিশাল সদর রোড শাখাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আদালত শনিবার বিকেলে এই জরিমানা করেন। ওজন ও মানদণ্ড আইনের ২০১৮ এর ৪৮ ধারায় এই জরিমানা করা হয়েছে।
এই তথ্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসান মুঠোফোনে নিশ্চিত করেন।
অভিযানে বিএসটিআইয়ের কর্মকর্তারাও অংশ নেন বলে জানা গেছে।’
স্বপ্ন সুপারশপ বরিশাল সদর রোড শাখাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আদালত শনিবার বিকেলে এই জরিমানা করেন। ওজন ও মানদণ্ড আইনের ২০১৮ এর ৪৮ ধারায় এই জরিমানা করা হয়েছে।
এই তথ্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসান মুঠোফোনে নিশ্চিত করেন।
অভিযানে বিএসটিআইয়ের কর্মকর্তারাও অংশ নেন বলে জানা গেছে।’
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.