২৬ জুলাই, ২০২৫ ২০:৩০
পটুয়াখালীতে জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে অংশ না নিয়েও বশির সরদার (৪০) নামের এক মৃত ব্যক্তির নাম শহীদদের তালিকায় উঠে এসেছে। কীভাবে তার নাম তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হলো—এ নিয়ে চলছে নানা আলোচনা।
তবে বিষয়টি আলোচনায় আসার পর ভুয়া শহীদের নাম বাতিল এবং সরকার থেকে দেওয়া সঞ্চয়পত্র স্থগিত করার সুপারিশ করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়েছেন জেলা প্রশাসক আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফীন।
বশির সরদার পটুয়াখালী সদর উপজেলার বদরপুর ইউনিয়নের খলিশাখালী গ্রামের সেকান্দার সরদারের ছেলে। তিনি গত বছর ১৫ নভেম্বর ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। মৃত বশির সরদারের বড় ভাই নাসির উদ্দিন ‘তার ভাই বশির সরদার শহীদ নন’ মর্মে জেলা প্রশাসকের বরাবর একটি আবেদন করেন। গত মঙ্গলবার (২২ জুলাই) নাসির উদ্দিনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসন পদক্ষেপ নেয়।
এ বিষয়ে ‘‘ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের তালিকা যাচাই-বাছাই কমিটির’’ সদস্য সচিব ও পটুয়াখালীর সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ খালেদুর রহমান মিয়ার দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, “আমি ওই সভায় উপস্থিত ছিলাম না, পরে এখানে যোগদান করেছি। তবে বিষয়টি যাচাই করে তার সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা বাতিলের সুপারিশ করা হয়েছে।”
কমিটির অপর সদস্য, পটুয়াখালী সদর উপজেলার ইউএনও ইফফাত আরা জামান উর্মি বলেন, “মূলত যখন ঘটনাটি ঘটে, তখন পরিস্থিতির কারণে তৎক্ষণাৎ যাচাই-বাছাইয়ের সুযোগ ছিল না। পরবর্তীতে নিহত বশির সরদারের মেডিকেল রিপোর্টে দেখা যায়, আবেদনে আন্দোলনে মৃত্যুর যে তারিখ উল্লেখ করা হয়েছে, তার এক মাস আগেই তিনি পায়ের সমস্যায় হাসপাতালে ভর্তি হন। পরে নিহতের স্ত্রী ও ভাইয়ের সঙ্গে কথা বললে তাঁদের বক্তব্যে অসঙ্গতি ধরা পড়ে। তখনই তার সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা বাতিলের সুপারিশ করা হয়।”
যাচাই-বাছাই কমিটির সদস্য ও ছাত্র সমন্বয়ক মো. সজিবুল ইসলাম সালমান বলেন, “আমি কমিটির সদস্য হলেও বিষয়টি তদারকির দায়িত্ব ছিল কমিটির সদস্য সচিব তথা সিভিল সার্জনের। তখন আমি আন্দোলনের কাজ নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম।”
মৃত বশির সরদারের স্ত্রী মোসা. রেবা আক্তার জানান, “ওই সময়ে আমার ভাশুর নাসির উদ্দিন সব কাগজপত্র ঠিকঠাক করে এনে আমাকে একদিন ডিসি অফিসে নিয়ে যান। সেখানে আমি ভয় পেয়ে মিথ্যা কথা বলি।
আমার স্বামী বশির সরদার গত বছরের ৩ জুলাই পটুয়াখালী চৌরাস্তা থেকে বাসায় ফেরার পথে পায়ে লোহা ঢুকে আহত হন। পরে আঘাতপ্রাপ্ত স্থানে পচন ধরলে তাকে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৫ নভেম্বর তিনি মারা যান।”
তিনি আরও জানান, এখন পর্যন্ত তিনি মোট ১২ লাখ ৭ হাজার টাকা সহায়তা পেয়েছেন। এর মধ্যে সন্তানদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে ২ লাখ টাকার জমি কিনেছেন, বাকি টাকা তার কাছেই রয়েছে। উল্লেখ্য, ‘জুলাই যোদ্ধা’ হিসেবে পটুয়াখালী জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে দুই লাখ টাকা এবং ১০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র প্রদান করা হয়।
পটুয়াখালীতে জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে অংশ না নিয়েও বশির সরদার (৪০) নামের এক মৃত ব্যক্তির নাম শহীদদের তালিকায় উঠে এসেছে। কীভাবে তার নাম তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হলো—এ নিয়ে চলছে নানা আলোচনা।
তবে বিষয়টি আলোচনায় আসার পর ভুয়া শহীদের নাম বাতিল এবং সরকার থেকে দেওয়া সঞ্চয়পত্র স্থগিত করার সুপারিশ করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়েছেন জেলা প্রশাসক আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফীন।
বশির সরদার পটুয়াখালী সদর উপজেলার বদরপুর ইউনিয়নের খলিশাখালী গ্রামের সেকান্দার সরদারের ছেলে। তিনি গত বছর ১৫ নভেম্বর ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। মৃত বশির সরদারের বড় ভাই নাসির উদ্দিন ‘তার ভাই বশির সরদার শহীদ নন’ মর্মে জেলা প্রশাসকের বরাবর একটি আবেদন করেন। গত মঙ্গলবার (২২ জুলাই) নাসির উদ্দিনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসন পদক্ষেপ নেয়।
এ বিষয়ে ‘‘ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের তালিকা যাচাই-বাছাই কমিটির’’ সদস্য সচিব ও পটুয়াখালীর সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ খালেদুর রহমান মিয়ার দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, “আমি ওই সভায় উপস্থিত ছিলাম না, পরে এখানে যোগদান করেছি। তবে বিষয়টি যাচাই করে তার সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা বাতিলের সুপারিশ করা হয়েছে।”
কমিটির অপর সদস্য, পটুয়াখালী সদর উপজেলার ইউএনও ইফফাত আরা জামান উর্মি বলেন, “মূলত যখন ঘটনাটি ঘটে, তখন পরিস্থিতির কারণে তৎক্ষণাৎ যাচাই-বাছাইয়ের সুযোগ ছিল না। পরবর্তীতে নিহত বশির সরদারের মেডিকেল রিপোর্টে দেখা যায়, আবেদনে আন্দোলনে মৃত্যুর যে তারিখ উল্লেখ করা হয়েছে, তার এক মাস আগেই তিনি পায়ের সমস্যায় হাসপাতালে ভর্তি হন। পরে নিহতের স্ত্রী ও ভাইয়ের সঙ্গে কথা বললে তাঁদের বক্তব্যে অসঙ্গতি ধরা পড়ে। তখনই তার সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা বাতিলের সুপারিশ করা হয়।”
যাচাই-বাছাই কমিটির সদস্য ও ছাত্র সমন্বয়ক মো. সজিবুল ইসলাম সালমান বলেন, “আমি কমিটির সদস্য হলেও বিষয়টি তদারকির দায়িত্ব ছিল কমিটির সদস্য সচিব তথা সিভিল সার্জনের। তখন আমি আন্দোলনের কাজ নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম।”
মৃত বশির সরদারের স্ত্রী মোসা. রেবা আক্তার জানান, “ওই সময়ে আমার ভাশুর নাসির উদ্দিন সব কাগজপত্র ঠিকঠাক করে এনে আমাকে একদিন ডিসি অফিসে নিয়ে যান। সেখানে আমি ভয় পেয়ে মিথ্যা কথা বলি।
আমার স্বামী বশির সরদার গত বছরের ৩ জুলাই পটুয়াখালী চৌরাস্তা থেকে বাসায় ফেরার পথে পায়ে লোহা ঢুকে আহত হন। পরে আঘাতপ্রাপ্ত স্থানে পচন ধরলে তাকে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৫ নভেম্বর তিনি মারা যান।”
তিনি আরও জানান, এখন পর্যন্ত তিনি মোট ১২ লাখ ৭ হাজার টাকা সহায়তা পেয়েছেন। এর মধ্যে সন্তানদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে ২ লাখ টাকার জমি কিনেছেন, বাকি টাকা তার কাছেই রয়েছে। উল্লেখ্য, ‘জুলাই যোদ্ধা’ হিসেবে পটুয়াখালী জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে দুই লাখ টাকা এবং ১০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র প্রদান করা হয়।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১২:১৯
পটুয়াখালীর বাউফলে নিম্নচাপের প্রভাবে তেঁতুলিয়া, কারখানা ও লোহালিয়া নদীর পানি ৩ থেকে ৪ ফুট বেড়ে গিয়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির সৃষ্টি হয়েছে।গত ২৪ জুলাই থেকে টানা বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে।
এর ফলে উপজেলার চন্দ্রদ্বীপ, কালাইয়া, নাজিরপুর, কাছিপাড়া, কেশবপুর ও ধুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ২০টি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। নিচু এলাকার বসতবাড়ি, রাস্তাঘাট, ফসলি জমি ও পুকুর ডুবে গেছে।
বিশেষ করে তেঁতুলিয়া নদী ঘেরা চন্দ্রদ্বীপ ইউনিয়নের দক্ষিণ, পশ্চিম ও উত্তরাংশে বসতবাড়ি ও কাঁচা রাস্তা পানির নিচে তলিয়ে গেছে। দক্ষিণ চরওয়াডেলের খানকা বাজার থেকে হাওলাদার বাড়ি পর্যন্ত কাঁচা রাস্তাটি একাধিক স্থানে ভেঙে পড়েছে।
কালাইয়া গ্রামের বাসিন্দা মো. আনোয়ার বলেন, শুক্রবার থেকে পানিবন্দি হয়ে পড়েছি। রাস্তা-ঘাট সব পানির নিচে। বসতঘরেও পানি উঠেছে। সন্তানদের নিয়ে চরম দুর্ভোগে আছি।কেশবপুর ইউনিয়নের মমিনপুর গ্রামের মজিবুর রহমান বলেন, তেঁতুলিয়া নদীর পানি ঢুকে আমাদের আমন বীজতলা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বীজ পচে যাচ্ছে। এতে করে এলাকায় আমন চাষে বীজ সংকট দেখা দিতে পারে।
চন্দ্রদ্বীপের বাসিন্দা ইমরান হাওলাদার বলেন, আমাদের চারপাশে নদী, কিন্তু বেড়িবাঁধ নেই। ফলে জোয়ারের সময় পানি বাড়িতেই ঢুকে পড়ে। পানির সঙ্গে বিষাক্ত সাপ, পোকামাকড়ও ঢুকে পড়ে। প্রতিদিন আতঙ্কের মধ্যেই কাটছে রাত।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মিলন বলেন, “জোয়ারের পানিতে বীজতলা ও সবজি ক্ষেত প্লাবিত হয়েছে—এমন খবর পেয়েছি। আমরা মাঠপর্যায়ে কৃষকের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের কাজ করছি।”
বাউফল উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ও দুর্যোগ মোকাবেলা কমিটির সদস্য সচিব মস্তফা মাইদুল বলেন, আবহাওয়ার নিয়মিত বুলেটিন মনিটর করা হচ্ছে। দুর্যোগ মোকাবিলায় আমরা প্রস্তুত। প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
পটুয়াখালীর বাউফলে নিম্নচাপের প্রভাবে তেঁতুলিয়া, কারখানা ও লোহালিয়া নদীর পানি ৩ থেকে ৪ ফুট বেড়ে গিয়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির সৃষ্টি হয়েছে।গত ২৪ জুলাই থেকে টানা বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে।
এর ফলে উপজেলার চন্দ্রদ্বীপ, কালাইয়া, নাজিরপুর, কাছিপাড়া, কেশবপুর ও ধুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ২০টি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। নিচু এলাকার বসতবাড়ি, রাস্তাঘাট, ফসলি জমি ও পুকুর ডুবে গেছে।
বিশেষ করে তেঁতুলিয়া নদী ঘেরা চন্দ্রদ্বীপ ইউনিয়নের দক্ষিণ, পশ্চিম ও উত্তরাংশে বসতবাড়ি ও কাঁচা রাস্তা পানির নিচে তলিয়ে গেছে। দক্ষিণ চরওয়াডেলের খানকা বাজার থেকে হাওলাদার বাড়ি পর্যন্ত কাঁচা রাস্তাটি একাধিক স্থানে ভেঙে পড়েছে।
কালাইয়া গ্রামের বাসিন্দা মো. আনোয়ার বলেন, শুক্রবার থেকে পানিবন্দি হয়ে পড়েছি। রাস্তা-ঘাট সব পানির নিচে। বসতঘরেও পানি উঠেছে। সন্তানদের নিয়ে চরম দুর্ভোগে আছি।কেশবপুর ইউনিয়নের মমিনপুর গ্রামের মজিবুর রহমান বলেন, তেঁতুলিয়া নদীর পানি ঢুকে আমাদের আমন বীজতলা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বীজ পচে যাচ্ছে। এতে করে এলাকায় আমন চাষে বীজ সংকট দেখা দিতে পারে।
চন্দ্রদ্বীপের বাসিন্দা ইমরান হাওলাদার বলেন, আমাদের চারপাশে নদী, কিন্তু বেড়িবাঁধ নেই। ফলে জোয়ারের সময় পানি বাড়িতেই ঢুকে পড়ে। পানির সঙ্গে বিষাক্ত সাপ, পোকামাকড়ও ঢুকে পড়ে। প্রতিদিন আতঙ্কের মধ্যেই কাটছে রাত।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মিলন বলেন, “জোয়ারের পানিতে বীজতলা ও সবজি ক্ষেত প্লাবিত হয়েছে—এমন খবর পেয়েছি। আমরা মাঠপর্যায়ে কৃষকের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের কাজ করছি।”
বাউফল উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ও দুর্যোগ মোকাবেলা কমিটির সদস্য সচিব মস্তফা মাইদুল বলেন, আবহাওয়ার নিয়মিত বুলেটিন মনিটর করা হচ্ছে। দুর্যোগ মোকাবিলায় আমরা প্রস্তুত। প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
২৬ জুলাই, ২০২৫ ১৯:৪৫
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলা প্রশাসন ও সমাজসেবা অধিদপ্তরে আয়োজনে শনিবার (২৬ জুলাই) সকাল সাড়ে ১০টায় উপজেলা পরিষদ হলরুমে জুলাই পূর্ণজাগরণে সমাজ গঠনে লাখো কন্ঠে শপথপাঠ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বাউফল উপজেলা নির্বাহী অফিসার আমিনুল ইসলাম, উপজেলা একাডামেডি সুপার ভাইজার মোঃ নুরুনবী, বাউফল প্রেসক্লাব সভাপতি মোঃ জলিলুর রহমান, সাধারন সম্পাদক মোঃ জসীম উদ্দিন, উপজেলা সমাজসেবা অফিসের ইউনিয়ন ফিল্ড সুপারভাইজার মোঃ হুমায়ুন কবির। আন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রতিনিধি, অভিভাবক, শিক্ষার্থী, গণমাধ্যম কর্মীবৃন্দ।
উপস্থিত সকলে দাঁড়িয়ে একত্রে শপথ পাঠ করেন- অন্যায়, দুর্নীতি, বৈষম্য, নারী শিশু নির্যাতন আর দারিদ্র্যের অপমান থেকে মুক্ত করবো আমাদের এই মাতৃভূমিকে, সরকার মানে আমি আর রাষ্ট্র মানে আমরা।
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলা প্রশাসন ও সমাজসেবা অধিদপ্তরে আয়োজনে শনিবার (২৬ জুলাই) সকাল সাড়ে ১০টায় উপজেলা পরিষদ হলরুমে জুলাই পূর্ণজাগরণে সমাজ গঠনে লাখো কন্ঠে শপথপাঠ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বাউফল উপজেলা নির্বাহী অফিসার আমিনুল ইসলাম, উপজেলা একাডামেডি সুপার ভাইজার মোঃ নুরুনবী, বাউফল প্রেসক্লাব সভাপতি মোঃ জলিলুর রহমান, সাধারন সম্পাদক মোঃ জসীম উদ্দিন, উপজেলা সমাজসেবা অফিসের ইউনিয়ন ফিল্ড সুপারভাইজার মোঃ হুমায়ুন কবির। আন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রতিনিধি, অভিভাবক, শিক্ষার্থী, গণমাধ্যম কর্মীবৃন্দ।
উপস্থিত সকলে দাঁড়িয়ে একত্রে শপথ পাঠ করেন- অন্যায়, দুর্নীতি, বৈষম্য, নারী শিশু নির্যাতন আর দারিদ্র্যের অপমান থেকে মুক্ত করবো আমাদের এই মাতৃভূমিকে, সরকার মানে আমি আর রাষ্ট্র মানে আমরা।
২৬ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৯
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলা'র সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এসএসসি ও দাখিল সমমান পরীক্ষায় এ-প্লাস প্রাপ্ত ৫২ জন শিক্ষার্থীদের নিয়ে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ বাউফল উপজেলা শাখা'র পক্ষ থেকে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
শনিবার (২৬ জুলাই) বেলা ১১ টায় বাউফল প্রেসক্লাব বীর উত্তম শামসুল আলম তালুকদার মিলনায়তন কক্ষে এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ বাউফল উপজেলা শাখার পভাপতি এমদাদউল্লাহ- আল হাদী'র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সূরা সদস্য মুহাম্মাদ তানভীর আহমেদ সুভন।
এসময় প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন আদর্শ সমাজ গঠনে আদর্শবান ছাত্র হওয়া দরকার। না হয় দেশে শান্তি আসতে পারেনা। ইসলামী ছাত্র আন্দোলনে সেই আদর্শের শিক্ষা দেওয়া হয়।
ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ ত্রিধারা শিক্ষার্থীদের নিয়ে রাজনিতি করেন তাই জুলাই আন্দোলনে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ সামনের সারিতে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। আমরা বলতে চাই, ড. মুহাম্মাদ ইউনুস সরকারকে,যে আপনাকে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা সংস্কার করার জন্য এই পদে বসিয়েছেন, কিন্তু আমরা এখনো উল্লেখযোগ্য সংস্কার দেখছি না।
এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ পটুয়াখালী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মাদ হাসান আলী, জানাব আলহাজ্ব আবুল হোসেন আহবায়ক ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাউফল উপজেলা ও এইচ এম নুরুল আমিন সভাপতি ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ ।
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলা'র সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এসএসসি ও দাখিল সমমান পরীক্ষায় এ-প্লাস প্রাপ্ত ৫২ জন শিক্ষার্থীদের নিয়ে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ বাউফল উপজেলা শাখা'র পক্ষ থেকে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
শনিবার (২৬ জুলাই) বেলা ১১ টায় বাউফল প্রেসক্লাব বীর উত্তম শামসুল আলম তালুকদার মিলনায়তন কক্ষে এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ বাউফল উপজেলা শাখার পভাপতি এমদাদউল্লাহ- আল হাদী'র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সূরা সদস্য মুহাম্মাদ তানভীর আহমেদ সুভন।
এসময় প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন আদর্শ সমাজ গঠনে আদর্শবান ছাত্র হওয়া দরকার। না হয় দেশে শান্তি আসতে পারেনা। ইসলামী ছাত্র আন্দোলনে সেই আদর্শের শিক্ষা দেওয়া হয়।
ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ ত্রিধারা শিক্ষার্থীদের নিয়ে রাজনিতি করেন তাই জুলাই আন্দোলনে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ সামনের সারিতে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। আমরা বলতে চাই, ড. মুহাম্মাদ ইউনুস সরকারকে,যে আপনাকে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা সংস্কার করার জন্য এই পদে বসিয়েছেন, কিন্তু আমরা এখনো উল্লেখযোগ্য সংস্কার দেখছি না।
এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ পটুয়াখালী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মাদ হাসান আলী, জানাব আলহাজ্ব আবুল হোসেন আহবায়ক ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাউফল উপজেলা ও এইচ এম নুরুল আমিন সভাপতি ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ ।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.