
১০ জুলাই, ২০২৫ ২০:৪৯
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) ‘বিনামূল্যে’ ট্রান্সক্রিপ্ট প্রদানের ঘোষণা দেওয়া হলেও বাস্তবে কৌশলে শিক্ষার্থীদের পকেট হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে ৮শ টাকা পর্যন্ত। ববি প্রশাসনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ট্রান্সক্রিপ্ট উত্তোলনে টাকা না নেওয়া হলেও গ্রেডশিট বাবদ এ টাকা নেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ শিক্ষার্থীদের। একই সঙ্গে ভোগান্তিও বেড়েছে বলে জানিয়েছে ভূক্তভোগীরা। তাই ভোগান্তি লাঘবে গ্রেডশিট ছাড়াই ট্রান্সক্রিপ্ট উত্তোলনের নিয়ম চালুর দাবি জানিয়েছে শিক্ষার্থীরা।
বিভিন্ন তথ্য ও শিক্ষার্থীদের অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ২৪ জুলাই অভ্যুত্থানের পর তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূইয়ার কাছে ২২ দফা দাবি পেশ করেন শিক্ষার্থীরা। সেই দাবির একটি অনুযাযী ২০২৪ সালের ১৮ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন রেজিস্ট্রার মনিরুল ইসলামের স্বাক্ষরে দেওয়া বিবৃতিতে ট্রান্সক্রিপ্ট উত্তোলন বিনামূল্য ঘোষণা দেওয়া হয়। এর কয়েক মাস পর বদরুজ্জামান ভূইয়া পদত্যাগ ঘটে। সেই সময়ে নতুন উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পান অধ্যাপক ড. শুচিতা শরমিন।
একই বছরের ৩০ অক্টোবর তখনকার পরিক্ষা নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেনের স্বাক্ষরে দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়- ‘ট্রান্সক্রিপ্ট উত্তোলনের ক্ষেত্রে স্নাতক/স্নাতকোত্তর শ্রেণির ফাইনাল পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ হতে হবে এবং আবেদনপত্রের সাথে সকল সেমিস্টার/বর্ষের গ্রেডশিট (আপডেট ফলসহ) এর ফটোকপি সংযুক্ত করে আবেদনপত্র জমা দিতে হবে।’ এই নোটিশের পর থেকে শিক্ষার্থীদের এখন ট্রানস্ক্রিপ্ট তোলার জন্য বিগত সকল সেমিস্টার/বর্ষের গ্রেডশিট উত্তালন করতে হচ্ছে। এতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নিচ্ছে চার ইয়ারে ৪শ ও আট সেমিস্টারে ৮শ টাকা করে। অতীতে ট্রানস্ক্রিপ্ট তোলার জন্য কোন প্রকার নথি সংযুক্তির প্রয়োজন ছিল না। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে ইয়ার ও সেমিস্টার হিসাবে পরীক্ষা গ্রহণ করে থাকে বিভাগগুলো।
বাংলা বিভাগের স্নাতকোত্তরের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী শহিদুল ইসলাম বলেন, বর্তমানে আমরা যে পদ্ধতিতে ট্রানস্ক্রিপ্ট উত্তালন করছি সেটা আমাদের জন্য খুবই হয়রানি মূলক এবং ব্যয়বহুল । কারণ গ্রেডশিট তোলার জন্য আমাদের প্রায় ৪০০-৮০০ টাকা ব্যয় হচ্ছে, একই সাথে সময় সাপেক্ষ। আমরা চায় অবিলম্বে এই পদ্ধতি বাতিল করে আগের মত কোন গ্রেডশিটের ফটোকপি ছাড়াই আমরা যেন ট্রানস্ক্রিপ্ট তুলতে পারি।
এ বিষয়ে আইন বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী সিরাজুল ইসলাম বলেন,আমরা দাবি করেছিলাম ট্রানস্ক্রিপ্ট উত্তালনের ফি মওকুফ করা এবং ট্রানস্ক্রিপ্ট উত্তালনের পদ্ধতি সহজ করতে হবে। কিন্তু পরর্বর্তীতে এই প্রক্রিয়াতে জটিল করে গ্রেড সিটের নামে আরও বাড়তি টাকা আদায় করা হচ্ছে যা শিক্ষার্থীদের জন্য হয়রানিমূলক।
ববির পরিক্ষা নিয়ন্ত্রক সুব্রত কুমার বাহাদুর বলেন, শিক্ষার্থীদের সমস্যা হবে এমন কোন কাজ আমরা করতে চাই না। শিক্ষার্থীরা যদি এই বিষয় নিয়ে একটা আবেদনপত্র জমা দেয় তবে আমি পরবর্তী একাডেমিক সভায় এই বিষয় নিয়ে কথা বলবো এবং যত দ্রুত সম্ভাব সমাধান করার চেষ্টা করবো। সর্বশেষ আমরা সব সময় শিক্ষার্থীদের কল্যাণে স্বার্থে কাজ করতে চাই।
ববি উপাচার্য অধ্যাপক ড. তৌফিক আলম বলেন, বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে শিক্ষার্থী বান্ধব সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) ‘বিনামূল্যে’ ট্রান্সক্রিপ্ট প্রদানের ঘোষণা দেওয়া হলেও বাস্তবে কৌশলে শিক্ষার্থীদের পকেট হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে ৮শ টাকা পর্যন্ত। ববি প্রশাসনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ট্রান্সক্রিপ্ট উত্তোলনে টাকা না নেওয়া হলেও গ্রেডশিট বাবদ এ টাকা নেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ শিক্ষার্থীদের। একই সঙ্গে ভোগান্তিও বেড়েছে বলে জানিয়েছে ভূক্তভোগীরা। তাই ভোগান্তি লাঘবে গ্রেডশিট ছাড়াই ট্রান্সক্রিপ্ট উত্তোলনের নিয়ম চালুর দাবি জানিয়েছে শিক্ষার্থীরা।
বিভিন্ন তথ্য ও শিক্ষার্থীদের অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ২৪ জুলাই অভ্যুত্থানের পর তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূইয়ার কাছে ২২ দফা দাবি পেশ করেন শিক্ষার্থীরা। সেই দাবির একটি অনুযাযী ২০২৪ সালের ১৮ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন রেজিস্ট্রার মনিরুল ইসলামের স্বাক্ষরে দেওয়া বিবৃতিতে ট্রান্সক্রিপ্ট উত্তোলন বিনামূল্য ঘোষণা দেওয়া হয়। এর কয়েক মাস পর বদরুজ্জামান ভূইয়া পদত্যাগ ঘটে। সেই সময়ে নতুন উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পান অধ্যাপক ড. শুচিতা শরমিন।
একই বছরের ৩০ অক্টোবর তখনকার পরিক্ষা নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেনের স্বাক্ষরে দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়- ‘ট্রান্সক্রিপ্ট উত্তোলনের ক্ষেত্রে স্নাতক/স্নাতকোত্তর শ্রেণির ফাইনাল পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ হতে হবে এবং আবেদনপত্রের সাথে সকল সেমিস্টার/বর্ষের গ্রেডশিট (আপডেট ফলসহ) এর ফটোকপি সংযুক্ত করে আবেদনপত্র জমা দিতে হবে।’ এই নোটিশের পর থেকে শিক্ষার্থীদের এখন ট্রানস্ক্রিপ্ট তোলার জন্য বিগত সকল সেমিস্টার/বর্ষের গ্রেডশিট উত্তালন করতে হচ্ছে। এতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নিচ্ছে চার ইয়ারে ৪শ ও আট সেমিস্টারে ৮শ টাকা করে। অতীতে ট্রানস্ক্রিপ্ট তোলার জন্য কোন প্রকার নথি সংযুক্তির প্রয়োজন ছিল না। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে ইয়ার ও সেমিস্টার হিসাবে পরীক্ষা গ্রহণ করে থাকে বিভাগগুলো।
বাংলা বিভাগের স্নাতকোত্তরের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী শহিদুল ইসলাম বলেন, বর্তমানে আমরা যে পদ্ধতিতে ট্রানস্ক্রিপ্ট উত্তালন করছি সেটা আমাদের জন্য খুবই হয়রানি মূলক এবং ব্যয়বহুল । কারণ গ্রেডশিট তোলার জন্য আমাদের প্রায় ৪০০-৮০০ টাকা ব্যয় হচ্ছে, একই সাথে সময় সাপেক্ষ। আমরা চায় অবিলম্বে এই পদ্ধতি বাতিল করে আগের মত কোন গ্রেডশিটের ফটোকপি ছাড়াই আমরা যেন ট্রানস্ক্রিপ্ট তুলতে পারি।
এ বিষয়ে আইন বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী সিরাজুল ইসলাম বলেন,আমরা দাবি করেছিলাম ট্রানস্ক্রিপ্ট উত্তালনের ফি মওকুফ করা এবং ট্রানস্ক্রিপ্ট উত্তালনের পদ্ধতি সহজ করতে হবে। কিন্তু পরর্বর্তীতে এই প্রক্রিয়াতে জটিল করে গ্রেড সিটের নামে আরও বাড়তি টাকা আদায় করা হচ্ছে যা শিক্ষার্থীদের জন্য হয়রানিমূলক।
ববির পরিক্ষা নিয়ন্ত্রক সুব্রত কুমার বাহাদুর বলেন, শিক্ষার্থীদের সমস্যা হবে এমন কোন কাজ আমরা করতে চাই না। শিক্ষার্থীরা যদি এই বিষয় নিয়ে একটা আবেদনপত্র জমা দেয় তবে আমি পরবর্তী একাডেমিক সভায় এই বিষয় নিয়ে কথা বলবো এবং যত দ্রুত সম্ভাব সমাধান করার চেষ্টা করবো। সর্বশেষ আমরা সব সময় শিক্ষার্থীদের কল্যাণে স্বার্থে কাজ করতে চাই।
ববি উপাচার্য অধ্যাপক ড. তৌফিক আলম বলেন, বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে শিক্ষার্থী বান্ধব সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:২৩
বরিশালের বানারীপাড়ায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের উপজেলা কমিটির কোষাধ্যক্ষ ও বিশারকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম শান্তকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) বিকেলে উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নের গরদ্বার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বানারীপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবর রহমান জানান, ডেভিল হ্যান্ট ফেজ-২ অপারেশনের অংশ হিসেবে অভিযান চালিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা শান্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। একটি মামলার আসামি হিসেবে শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে তাকে বরিশালে আদালতে পাঠানো হবে।
বরিশালের বানারীপাড়ায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের উপজেলা কমিটির কোষাধ্যক্ষ ও বিশারকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম শান্তকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) বিকেলে উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নের গরদ্বার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বানারীপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবর রহমান জানান, ডেভিল হ্যান্ট ফেজ-২ অপারেশনের অংশ হিসেবে অভিযান চালিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা শান্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। একটি মামলার আসামি হিসেবে শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে তাকে বরিশালে আদালতে পাঠানো হবে।

২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৫:২২
চাঁদপুরের মেঘনা নদীতে মাঝরাতে দুই লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে চারজন নিহতের ঘটনার পর ঝালকাঠিতে অ্যাডভেঞ্চার-৯ নামে একটি লঞ্চ জব্দ করেছে নৌ-পুলিশ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য চারজনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল আনুমানিক ১০টার দিকে অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি ঝালকাঠি লঞ্চ টার্মিনালে নোঙর করলে বরিশাল নৌ-পুলিশ ও ঝালকাঠি থানা-পুলিশ যৌথভাবে লঞ্চটি জব্দ করে।
বরিশাল নৌ-পুলিশের পুলিশ সুপার এস এম নাজমুল হক বলেন, ‘চাঁদপুরে সংঘটিত দুর্ঘটনার খবর পাওয়ার পরপরই অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটির অবস্থান শনাক্ত করা হয়। পরে লঞ্চটি ঝালকাঠিতে পৌঁছলে সেটি জব্দ করা হয়। ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।’
ঝালকাঠি সদর থানার ওসি মো. ইমতিয়াজ মাহমুদ বলেন, ‘লঞ্চটি ঝালকাঠিতে নোঙর করার পর সারেং, সুকানি, সুপারভাইজার ও ইঞ্জিনচালক পালিয়ে যান। পরে চারজন কেবিন বয়কে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আনুমানিক দুইটার দিকে চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলা ও হরিণা এলাকার মাঝামাঝি স্থানে মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার মধ্যে ভোলা থেকে ঢাকাগামী জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের সঙ্গে ঢাকা-বরিশাল রুটের অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই একজনসহ মোট চারজনের মৃত্যু হয়। আহত হন অন্তত ১৫ জন যাত্রী।
সদরঘাট নৌ থানার ওসি সোহাগ রানা বলেন, ‘লঞ্চ দুর্ঘটনায় একজন নিহত হন। আহতদের উদ্ধার করে ঢাকায় নেওয়ার পর নিহতের সংখ্যা বেড়ে চারজনে দাঁড়ায়। নিহতদের পরিচয় শনাক্ত ও এ বিষয়ে আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।’
চাঁদপুরের মেঘনা নদীতে মাঝরাতে দুই লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে চারজন নিহতের ঘটনার পর ঝালকাঠিতে অ্যাডভেঞ্চার-৯ নামে একটি লঞ্চ জব্দ করেছে নৌ-পুলিশ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য চারজনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল আনুমানিক ১০টার দিকে অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি ঝালকাঠি লঞ্চ টার্মিনালে নোঙর করলে বরিশাল নৌ-পুলিশ ও ঝালকাঠি থানা-পুলিশ যৌথভাবে লঞ্চটি জব্দ করে।
বরিশাল নৌ-পুলিশের পুলিশ সুপার এস এম নাজমুল হক বলেন, ‘চাঁদপুরে সংঘটিত দুর্ঘটনার খবর পাওয়ার পরপরই অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটির অবস্থান শনাক্ত করা হয়। পরে লঞ্চটি ঝালকাঠিতে পৌঁছলে সেটি জব্দ করা হয়। ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।’
ঝালকাঠি সদর থানার ওসি মো. ইমতিয়াজ মাহমুদ বলেন, ‘লঞ্চটি ঝালকাঠিতে নোঙর করার পর সারেং, সুকানি, সুপারভাইজার ও ইঞ্জিনচালক পালিয়ে যান। পরে চারজন কেবিন বয়কে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আনুমানিক দুইটার দিকে চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলা ও হরিণা এলাকার মাঝামাঝি স্থানে মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার মধ্যে ভোলা থেকে ঢাকাগামী জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের সঙ্গে ঢাকা-বরিশাল রুটের অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই একজনসহ মোট চারজনের মৃত্যু হয়। আহত হন অন্তত ১৫ জন যাত্রী।
সদরঘাট নৌ থানার ওসি সোহাগ রানা বলেন, ‘লঞ্চ দুর্ঘটনায় একজন নিহত হন। আহতদের উদ্ধার করে ঢাকায় নেওয়ার পর নিহতের সংখ্যা বেড়ে চারজনে দাঁড়ায়। নিহতদের পরিচয় শনাক্ত ও এ বিষয়ে আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।’

২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:৪৮
মেঘনা নদীতে যাত্রীবাহী দুই লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে অন্তত দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরো অন্তত ২০ জন যাত্রী আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে আটজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। হতাহতরা সবাই এমভি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের যাত্রী। আহত ও নিহতদের চাঁদপুর ঘাটে নেওয়া হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটে ভোলার চরফ্যাশনের ঘোষেরহাট এলাকা থেকে ছেড়ে আসা এমভি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের সঙ্গে বরিশাল রুটের অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের সংঘর্ষে। বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) রাত আনুমানিক ৩টার দিকে চাঁদপুরের হরিণা এলাকার মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার মধ্যে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতদের পরিচয় এখনো পাওয়া যায়নি। আহতদের প্রাথমিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত লঞ্চ থেকেই চাঁদপুর ঘাটে নেওয়া হয়েছে এবং পরে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি বরিশালের দিকে যাচ্ছিল। অপরদিকে জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চটি ভোলা থেকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করছিল। হরিণা এলাকায় ঘন কুয়াশার কারণে অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের মাঝামাঝি অংশে ধাক্কা দেয়।
এতে জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের দ্বিতীয় তলায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয় এবং সংঘর্ষের সময় যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
মেঘনা নদীতে যাত্রীবাহী দুই লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে অন্তত দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরো অন্তত ২০ জন যাত্রী আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে আটজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। হতাহতরা সবাই এমভি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের যাত্রী। আহত ও নিহতদের চাঁদপুর ঘাটে নেওয়া হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটে ভোলার চরফ্যাশনের ঘোষেরহাট এলাকা থেকে ছেড়ে আসা এমভি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের সঙ্গে বরিশাল রুটের অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের সংঘর্ষে। বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) রাত আনুমানিক ৩টার দিকে চাঁদপুরের হরিণা এলাকার মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার মধ্যে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতদের পরিচয় এখনো পাওয়া যায়নি। আহতদের প্রাথমিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত লঞ্চ থেকেই চাঁদপুর ঘাটে নেওয়া হয়েছে এবং পরে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি বরিশালের দিকে যাচ্ছিল। অপরদিকে জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চটি ভোলা থেকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করছিল। হরিণা এলাকায় ঘন কুয়াশার কারণে অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের মাঝামাঝি অংশে ধাক্কা দেয়।
এতে জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের দ্বিতীয় তলায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয় এবং সংঘর্ষের সময় যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:৩২
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:২৩
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২০:১২
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৯:০৮