১২ জুন, ২০২৫ ১৩:২৪
সরকারি নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও ভোলার ৭ উপজেলার মেঘনা তেঁতুলিয়া নদীতে প্রতিদিন অবাদে ধরা হচ্ছে গলদা ও বাগদা চিংড়ির রেণু। এসব চিংড়ির রেণুর সঙ্গে নির্বিচারে ধ্বংস হচ্ছে শতাধিক প্রজাতির মাছ ও জলজ প্রাণী। চিংড়ির রেণু ঘিরে গড়ে উঠেছে প্রায় অর্ধশত কোটি টাকার অবৈধ বাণিজ্য। নেই পর্যাপ্ত নজরদারি, তবে কঠোর অবস্থানের দাবি মৎস্য বিভাগের।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এপ্রিল থেকে জুন এ তিন মাস চিংড়ির রেণুর ভরা মৌসুম। জেলেরা নদী থেকে বাগদা ও গলদা চিংড়ি রেণু আহরণের পর স্থানীয় ব্যবসায়ীরা জেলেদের কাছ থেকে প্রতি এক হাজার চিংড়ি রেণু ক্রয় করেন মাত্র ৯শ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১১শ টাকায়। এরপর ব্যবসায়ীরা এসব চিংড়ি খুলনা সাতক্ষীরাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ড্রামে করে কৌশলে পাচার করে প্রতি হাজার চিংড়ি রেণু বিক্রি করেন ৩ হাজার থেকে শুরু করে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত।
ভোলার গলদা ও বাগদা চিংড়ি দ্রুত বর্ধনশীল হওয়ায় চাহিদাও রয়েছে বেশ। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নদীতে মাছের পরিমাণ কমে যাওয়ার কারণগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে চিংড়ির রেণু শিকার। নদীতে অবৈধ মশারি জাল দিয়ে চিংড়ি রেণু শিকারের সময় জেলেদের জালে উঠে আসছে বিভিন্ন প্রজাতির মাছের রেণু ও জলজ প্রাণী।
মৎস্য বিভাগের তথ্যমতে, বিভিন্ন সময়ে অভিযান চালিয়ে চিংড়ির রেণু পোনার ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ৮ জনকে আটক করা হয়েছে। আটককৃতের মধ্যে লালমোহন উপজেলার ৫ জন, দৌলতখানের ২ জন ও ভোলা সদর উপজেলার একজন ব্যবসায়ী রয়েছে। এছাড়া ১ কোটি ৮০ লাখ চিংড়ির রেণু জব্দ করে নদীতে অবমুক্ত করা হয়েছে। ভোলা সদরে উপজেলার তুলাতুলি, কাঠিরমাথা, ভোলারখাল, দৌলতখান উপজেলার মেদুয়াসহ মেঘনা নদী তীরবর্তী কয়েকটি এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, জেলেরা মশারি জাল দিয়ে নদী থেকে চিংড়ির রেণু ধরছে।
কিছুক্ষণ পর পর জাল নিয়ে জেলেরা নদীর তীরে উঠে এসে চিংড়ির ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রেণু 'চা চামচ এবং ঝিনুক' দিয়ে বেছে নির্দিষ্ট পাত্রে রেখে অন্যান্য মাছের পোনা ও জলজপ্রাণী মাটিতে ফেলে দিচ্ছেন এতে মারা যাচ্ছে অন্যান্য মাছের পোনা ও জলজ প্রাণী ।তবে জেলেদের দাবি পেটের দায়ে বাধ্য হয়েই তারা চিংড়ির রেণু শিকার করেন। জেলে মো. কাঞ্চন, মো. রফিকুল ও সোহাগ বলেন, চলতি বছরে মেঘনা তেঁতুলিয়া নদীতে দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা শেষে অনেক আশা ছিল নদীতে গিয়ে ইলিশসহ সব ধরনের বেশি পরিমাণে মাছ পাব।
কিন্তু হয়েছে উল্টো, নদীতে মাছ কম। নদীতে এখন প্রচুর পরিমাণে চিংড়ি রেণু পাওয়া যায়। তাই আমরা বাধ্য হয়েই নদী থেকে চিংড়ির রেণু ধরি। না ধরলে আমাদের সংসার চলে না, কি করব? আমরা রেণুগুলো স্থানীয় ব্যবসায়ীদের কাছে প্রতিপিছ প্রায় ১ টাকা করে বিক্রি করি। একেকজন জেলে দৈনিক ৫০০ থেকে দেড় হাজার পিস চিংড়ি রেণু শিকার করতে পারেন বলেও জানান তারা।
চিংড়ির পোনা ধরার কারনে অন্যান্য মাছের পোনা ও জলজ প্রাণী ধ্বংসের বিষয়টি স্বীকার করেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন জেলে। তারা বলেন,নদীতে মশারি জাল টেনে উপরে তোলার পর দেখা যায় বিভিন্ন মাছের পোনা উঠেছে। পরে চিংড়ির পোনা রেখে বাকিগুলো নদীতে ফেলে দেই। তবে অধিকাংশ জেলেই চিংড়ি রেণু ব্যতীত অন্যান্য মাছের রেণু ও জলজ প্রাণীর বিষয়ে উদাসীন। সেগুলো তারা অনেকটা স্বেচ্ছায় মেরে ফেলেন।
জেলে সমিতির পক্ষ থেকে জেলেদের নিরুৎসাহিত ও সচেতন করা হচ্ছে, কিছুই কাজে আসছে না জানিয়ে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও মৎস্যজীবী জেলে সমিতি ভোলার সাধারণ সম্পাদক মো. এরশাদ ফরাজি বলেন, গত দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা শেষে নদীতে কাঙ্ক্ষিত মাছ না পাওয়ায় জেলেরা অভাব অনটনের মধ্যে দিয়ে দিন পার করছেন।
ফলে রেণু চিংড়ি ধরে কিছুটা অভাব দূর করার চেষ্টা করছেন জেলেরা। এক্ষেত্রে সরকারিভাবে জেলেদের প্রশিক্ষণ বা সচেতনতা বৃদ্ধি করার ব্যবস্থা করলে চিংড়ি শিকার থেকে বিরত রাখা সম্ভব হতো। জেলেরা নদীতে চিংড়ি রেণু ধরতে গিয়ে বিভিন্ন মাছের পোনা ধ্বংস করছে জানিয়ে মো. এরশাদ ফরাজি আরও বলেন, একটি চিংড়ি রেণু ধরতে গিয়ে অন্যান্য প্রজাতির আরও একশ প্রজাতির পোনা ধ্বংস করছে।
নদীতে রেণু পোনার পরিমাণ যেকোনো সময়ের চেয়ে বর্তমানে বেশি। চিংড়ি রেণু শিকারীদের মধ্যে ৯০ ভাগই শিশু ও নারী। ফলে তাদের ক্ষেত্রে আইন বাস্তবায়ন করা কিছুটা চ্যালেঞ্জিং হলেও অভিযান পরিচালনা করে আহরিত চিংড়ি রেণু আটক করে ফের নদীতে অবমুক্ত করা হচ্ছে বলে জানান ভোলা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ কুমার দেব।
বিশ্বজিৎ কুমার দেব আরও বলেন, চলতি মৌসুমে কোস্টগার্ড, নৌপুলিশ ও প্রশাসনের সহযোগিতায় বিভিন্ন সময়ে অভিযান চালিয়ে ১ কোটি ৮০ লাখ চিংড়ি রেণু পোনা আটক করা হয়েছে। যে সব অসাদু ব্যবসায়ীরা জেলেদের চিংড়ির রেণু ধরতে প্ররোচিত করছে তাদেরকেও আইনের আওতায় আনছি।
ইতোমধ্যে ৮ জন অসাধু ব্যবসায়ীকে আটক করছি এবং তাদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা চলছে। আমরা চেষ্টা করছি রেণু চিংড়ি আহরণ বন্ধ করতে। জেলেরা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন এলাকাতে চিংড়ির রেণু শিকার করে এবং এ ব্যবসাটা ভ্রাম্যমাণ। তারপরও আমরা অভিযান পরিচালনা করছি। এদিকে ভবিষ্যতে নদীতে মাছের উৎপাদন বাড়ানোর লক্ষ্যে অতিদ্রুত চিংড়ি রেণু শিকার পুরোপুরি বন্ধ করার দাবি সংশ্লিষ্টদের।
সরকারি নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও ভোলার ৭ উপজেলার মেঘনা তেঁতুলিয়া নদীতে প্রতিদিন অবাদে ধরা হচ্ছে গলদা ও বাগদা চিংড়ির রেণু। এসব চিংড়ির রেণুর সঙ্গে নির্বিচারে ধ্বংস হচ্ছে শতাধিক প্রজাতির মাছ ও জলজ প্রাণী। চিংড়ির রেণু ঘিরে গড়ে উঠেছে প্রায় অর্ধশত কোটি টাকার অবৈধ বাণিজ্য। নেই পর্যাপ্ত নজরদারি, তবে কঠোর অবস্থানের দাবি মৎস্য বিভাগের।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এপ্রিল থেকে জুন এ তিন মাস চিংড়ির রেণুর ভরা মৌসুম। জেলেরা নদী থেকে বাগদা ও গলদা চিংড়ি রেণু আহরণের পর স্থানীয় ব্যবসায়ীরা জেলেদের কাছ থেকে প্রতি এক হাজার চিংড়ি রেণু ক্রয় করেন মাত্র ৯শ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১১শ টাকায়। এরপর ব্যবসায়ীরা এসব চিংড়ি খুলনা সাতক্ষীরাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ড্রামে করে কৌশলে পাচার করে প্রতি হাজার চিংড়ি রেণু বিক্রি করেন ৩ হাজার থেকে শুরু করে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত।
ভোলার গলদা ও বাগদা চিংড়ি দ্রুত বর্ধনশীল হওয়ায় চাহিদাও রয়েছে বেশ। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নদীতে মাছের পরিমাণ কমে যাওয়ার কারণগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে চিংড়ির রেণু শিকার। নদীতে অবৈধ মশারি জাল দিয়ে চিংড়ি রেণু শিকারের সময় জেলেদের জালে উঠে আসছে বিভিন্ন প্রজাতির মাছের রেণু ও জলজ প্রাণী।
মৎস্য বিভাগের তথ্যমতে, বিভিন্ন সময়ে অভিযান চালিয়ে চিংড়ির রেণু পোনার ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ৮ জনকে আটক করা হয়েছে। আটককৃতের মধ্যে লালমোহন উপজেলার ৫ জন, দৌলতখানের ২ জন ও ভোলা সদর উপজেলার একজন ব্যবসায়ী রয়েছে। এছাড়া ১ কোটি ৮০ লাখ চিংড়ির রেণু জব্দ করে নদীতে অবমুক্ত করা হয়েছে। ভোলা সদরে উপজেলার তুলাতুলি, কাঠিরমাথা, ভোলারখাল, দৌলতখান উপজেলার মেদুয়াসহ মেঘনা নদী তীরবর্তী কয়েকটি এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, জেলেরা মশারি জাল দিয়ে নদী থেকে চিংড়ির রেণু ধরছে।
কিছুক্ষণ পর পর জাল নিয়ে জেলেরা নদীর তীরে উঠে এসে চিংড়ির ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রেণু 'চা চামচ এবং ঝিনুক' দিয়ে বেছে নির্দিষ্ট পাত্রে রেখে অন্যান্য মাছের পোনা ও জলজপ্রাণী মাটিতে ফেলে দিচ্ছেন এতে মারা যাচ্ছে অন্যান্য মাছের পোনা ও জলজ প্রাণী ।তবে জেলেদের দাবি পেটের দায়ে বাধ্য হয়েই তারা চিংড়ির রেণু শিকার করেন। জেলে মো. কাঞ্চন, মো. রফিকুল ও সোহাগ বলেন, চলতি বছরে মেঘনা তেঁতুলিয়া নদীতে দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা শেষে অনেক আশা ছিল নদীতে গিয়ে ইলিশসহ সব ধরনের বেশি পরিমাণে মাছ পাব।
কিন্তু হয়েছে উল্টো, নদীতে মাছ কম। নদীতে এখন প্রচুর পরিমাণে চিংড়ি রেণু পাওয়া যায়। তাই আমরা বাধ্য হয়েই নদী থেকে চিংড়ির রেণু ধরি। না ধরলে আমাদের সংসার চলে না, কি করব? আমরা রেণুগুলো স্থানীয় ব্যবসায়ীদের কাছে প্রতিপিছ প্রায় ১ টাকা করে বিক্রি করি। একেকজন জেলে দৈনিক ৫০০ থেকে দেড় হাজার পিস চিংড়ি রেণু শিকার করতে পারেন বলেও জানান তারা।
চিংড়ির পোনা ধরার কারনে অন্যান্য মাছের পোনা ও জলজ প্রাণী ধ্বংসের বিষয়টি স্বীকার করেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন জেলে। তারা বলেন,নদীতে মশারি জাল টেনে উপরে তোলার পর দেখা যায় বিভিন্ন মাছের পোনা উঠেছে। পরে চিংড়ির পোনা রেখে বাকিগুলো নদীতে ফেলে দেই। তবে অধিকাংশ জেলেই চিংড়ি রেণু ব্যতীত অন্যান্য মাছের রেণু ও জলজ প্রাণীর বিষয়ে উদাসীন। সেগুলো তারা অনেকটা স্বেচ্ছায় মেরে ফেলেন।
জেলে সমিতির পক্ষ থেকে জেলেদের নিরুৎসাহিত ও সচেতন করা হচ্ছে, কিছুই কাজে আসছে না জানিয়ে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও মৎস্যজীবী জেলে সমিতি ভোলার সাধারণ সম্পাদক মো. এরশাদ ফরাজি বলেন, গত দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা শেষে নদীতে কাঙ্ক্ষিত মাছ না পাওয়ায় জেলেরা অভাব অনটনের মধ্যে দিয়ে দিন পার করছেন।
ফলে রেণু চিংড়ি ধরে কিছুটা অভাব দূর করার চেষ্টা করছেন জেলেরা। এক্ষেত্রে সরকারিভাবে জেলেদের প্রশিক্ষণ বা সচেতনতা বৃদ্ধি করার ব্যবস্থা করলে চিংড়ি শিকার থেকে বিরত রাখা সম্ভব হতো। জেলেরা নদীতে চিংড়ি রেণু ধরতে গিয়ে বিভিন্ন মাছের পোনা ধ্বংস করছে জানিয়ে মো. এরশাদ ফরাজি আরও বলেন, একটি চিংড়ি রেণু ধরতে গিয়ে অন্যান্য প্রজাতির আরও একশ প্রজাতির পোনা ধ্বংস করছে।
নদীতে রেণু পোনার পরিমাণ যেকোনো সময়ের চেয়ে বর্তমানে বেশি। চিংড়ি রেণু শিকারীদের মধ্যে ৯০ ভাগই শিশু ও নারী। ফলে তাদের ক্ষেত্রে আইন বাস্তবায়ন করা কিছুটা চ্যালেঞ্জিং হলেও অভিযান পরিচালনা করে আহরিত চিংড়ি রেণু আটক করে ফের নদীতে অবমুক্ত করা হচ্ছে বলে জানান ভোলা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ কুমার দেব।
বিশ্বজিৎ কুমার দেব আরও বলেন, চলতি মৌসুমে কোস্টগার্ড, নৌপুলিশ ও প্রশাসনের সহযোগিতায় বিভিন্ন সময়ে অভিযান চালিয়ে ১ কোটি ৮০ লাখ চিংড়ি রেণু পোনা আটক করা হয়েছে। যে সব অসাদু ব্যবসায়ীরা জেলেদের চিংড়ির রেণু ধরতে প্ররোচিত করছে তাদেরকেও আইনের আওতায় আনছি।
ইতোমধ্যে ৮ জন অসাধু ব্যবসায়ীকে আটক করছি এবং তাদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা চলছে। আমরা চেষ্টা করছি রেণু চিংড়ি আহরণ বন্ধ করতে। জেলেরা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন এলাকাতে চিংড়ির রেণু শিকার করে এবং এ ব্যবসাটা ভ্রাম্যমাণ। তারপরও আমরা অভিযান পরিচালনা করছি। এদিকে ভবিষ্যতে নদীতে মাছের উৎপাদন বাড়ানোর লক্ষ্যে অতিদ্রুত চিংড়ি রেণু শিকার পুরোপুরি বন্ধ করার দাবি সংশ্লিষ্টদের।
০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:৩১
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি’র ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ভোলার তজুমদ্দিনে র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৩ সেপ্টেম্বর বুধবার সকাল ১০ টায় উপজেলা বিএনপি'র কার্যালয় থেকে একটি র্যালি বের হয়ে বাজারের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে উপজেলা অডিটরিয়ামে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এ উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী পল্লী চিকিৎসক এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পিং এর আয়োজন করা হয়। উপজেলা জাতীয়তাবাদী পল্লী চিকিৎসক এসোসিয়েশনের আহবায়ক জুয়েল রায়হান ও সদস্য সচিব আব্দুল হান্নান এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আগত সকল গরিব দুঃখী অসহায় মানুষের মাঝে বিনামূল্যে ফ্রি চিকিৎসা ক্যাম্পিং করা হয়।
আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অমর আসাদ রিন্টু, চাঁদপুর ইউনিয়ন দক্ষিণ বিএনপির সভাপতি মহিউদ্দিন জুলফিকার, উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন হাওলাদার,উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মো: মামুন সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
বক্তারা বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল গণমানুষের অধিকার আদায়ের জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। শিক্ষা, ঐক্য, প্রগতি ও তারুণ্যের অঙ্গীকার নিয়েই বিএনপি আজও জনগণের পাশে আছে।
তাঁরা প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন—তারুণ্যের প্রথম ভোট ধানের শীষের জন্য হোক। বক্তারা আরও বলেন, বিএনপি হলো দেশের গৌরব, ঐতিহ্য, সংগ্রাম ও সাফল্যের নাম। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে অসংখ্য কর্মী ও নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি’র ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ভোলার তজুমদ্দিনে র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৩ সেপ্টেম্বর বুধবার সকাল ১০ টায় উপজেলা বিএনপি'র কার্যালয় থেকে একটি র্যালি বের হয়ে বাজারের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে উপজেলা অডিটরিয়ামে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এ উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী পল্লী চিকিৎসক এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পিং এর আয়োজন করা হয়। উপজেলা জাতীয়তাবাদী পল্লী চিকিৎসক এসোসিয়েশনের আহবায়ক জুয়েল রায়হান ও সদস্য সচিব আব্দুল হান্নান এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আগত সকল গরিব দুঃখী অসহায় মানুষের মাঝে বিনামূল্যে ফ্রি চিকিৎসা ক্যাম্পিং করা হয়।
আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অমর আসাদ রিন্টু, চাঁদপুর ইউনিয়ন দক্ষিণ বিএনপির সভাপতি মহিউদ্দিন জুলফিকার, উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন হাওলাদার,উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মো: মামুন সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
বক্তারা বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল গণমানুষের অধিকার আদায়ের জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। শিক্ষা, ঐক্য, প্রগতি ও তারুণ্যের অঙ্গীকার নিয়েই বিএনপি আজও জনগণের পাশে আছে।
তাঁরা প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন—তারুণ্যের প্রথম ভোট ধানের শীষের জন্য হোক। বক্তারা আরও বলেন, বিএনপি হলো দেশের গৌরব, ঐতিহ্য, সংগ্রাম ও সাফল্যের নাম। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে অসংখ্য কর্মী ও নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৬:৫৪
বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ভোলার লালমোহন উপজেলায় ৩ দিনের কর্মসূচির সমাপনিতে র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার বেলা ১১টায় উপজেলা বিএনপির কার্যালয়ের সামনে থেকে র্যালি বের হয়ে পৌরশহর প্রদক্ষিণ করে।
পরে দলীয় কার্যালয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। লালমোহন উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. জাফর ইকবালের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. শফিকুল ইসলাম বাবুল, বিএনপি নেতা শফিউল্যাহ হাওলাদার, সোহেল আজীজ শাহিন, পৌরসভা বিএনপির সভাপতি ছাদেক মিয়া জান্টু, সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান বাবুল পাটোয়ারীসহ আরো অনেকে।
সভায় বক্তারা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে স্মরণ করে বলেন, যখন এই দেশে গণতন্ত্রের মুখ বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল তখন বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রবর্তনের লক্ষে স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বিএনপি প্রতিষ্ঠা করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনেন। তবে এরশাদ ও আওয়ামী স্বৈরশাসক গলা টিপে দেশের গণতন্ত্রকে হত্যা করেছিল। এরপরও বিএনপি এদেশের মানুষের সমর্থন নিয়ে গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করে গেছে।
জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা ও দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে বিএনপি আবারো রাস্ট্রক্ষমতায় আসবে ইনশাআল্লাহ। এরআগে, বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে লালমোহনে ৩দিনের কর্মসূচি পালন করা হয়।
বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি, রক্তদান, খালে মাছের পোনা অবমুক্ত ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ শেষে বুধবার সর্বশেষ কর্মসূচি র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এসব কর্মসূচিতে বিএনপি এবং অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ভোলার লালমোহন উপজেলায় ৩ দিনের কর্মসূচির সমাপনিতে র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার বেলা ১১টায় উপজেলা বিএনপির কার্যালয়ের সামনে থেকে র্যালি বের হয়ে পৌরশহর প্রদক্ষিণ করে।
পরে দলীয় কার্যালয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। লালমোহন উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. জাফর ইকবালের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. শফিকুল ইসলাম বাবুল, বিএনপি নেতা শফিউল্যাহ হাওলাদার, সোহেল আজীজ শাহিন, পৌরসভা বিএনপির সভাপতি ছাদেক মিয়া জান্টু, সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান বাবুল পাটোয়ারীসহ আরো অনেকে।
সভায় বক্তারা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে স্মরণ করে বলেন, যখন এই দেশে গণতন্ত্রের মুখ বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল তখন বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রবর্তনের লক্ষে স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বিএনপি প্রতিষ্ঠা করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনেন। তবে এরশাদ ও আওয়ামী স্বৈরশাসক গলা টিপে দেশের গণতন্ত্রকে হত্যা করেছিল। এরপরও বিএনপি এদেশের মানুষের সমর্থন নিয়ে গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করে গেছে।
জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা ও দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে বিএনপি আবারো রাস্ট্রক্ষমতায় আসবে ইনশাআল্লাহ। এরআগে, বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে লালমোহনে ৩দিনের কর্মসূচি পালন করা হয়।
বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি, রক্তদান, খালে মাছের পোনা অবমুক্ত ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ শেষে বুধবার সর্বশেষ কর্মসূচি র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এসব কর্মসূচিতে বিএনপি এবং অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৬:১৩
ভোলার তজুমুদ্দিন-মনপুরা নৌরুটে যান্ত্রিক ত্রুটির অজুহাতে টানা ৭ দিন ধরে বন্ধ রয়েছে যাত্রীবাহী সি-ট্রাক এসটি ইলিশা। জেলার সঙ্গে বিচ্ছিন্ন উপজেলা মনপুরার যোগাযোগের একমাত্র নিরাপদ সি-ট্রাকটি বন্ধ থাকায় বাধ্য হয়ে অনুমোদনহীন ট্রলারে যাতায়াত করছেন যাত্রীরা।
ভুক্তভোগী যাত্রীরা অভিযোগ করে জানান, বিআইডব্লিউটিসি থেকে টেন্ডারে পাওয়া ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ইয়ানুর এন্টারপ্রাইজের কর্ণধর মো. নুরউদ্দিন সি-ট্রাকটি মেরামত না করে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় অবৈধ ট্রলারে যাত্রী পারাপার করছেন। সুযোগ পেলেই তারা যান্ত্রিক ত্রুটির অজুহাতে সি-ট্রাক বন্ধ রাখেন বলেও অভিযোগ করেন।
এতে যেকোনো সময় মেঘনার ডেঞ্জার জোনে দুর্ঘটনায় ট্রলার ডুবে প্রাণহানির আশঙ্কা করছেন যাত্রীরা। তবুও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তারা ট্রলারে যাতায়াত করছেন।
গত মঙ্গলবার থেকে আজ অবধি নৌরুটে চলাচলকারী সি-ট্রাক এসটি ইলিশা বন্ধ রয়েছে বলে নিশ্চিত করেন সি-ট্রাক কর্তৃপক্ষের নিয়োজিত সুকানি মো. নিরব। তিনি জানান, ঢাকা থেকে যন্ত্রাংশ আসলেই মেরামত করে সি-ট্রাকটি চালু করা হবে।
যাত্রী সুজন, মো. আমির, আলমগীর ও রীতা রানীসহ অনেকে জানান, বাধ্য হয়ে তারা মালপত্র ও যাত্রী গাদাগাদি করে ট্রলারে যাতায়াত করছেন। গর্ভবতী মা ও রোগীরা জেলা সদরে গিয়ে চিকিৎসা সেবা নিতে না পারায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। যাত্রীরা এই নৌরুটে নিরাপদ সি-ট্রাক সবসময় চালু রাখার দাবি জানান।
এই বিষয়ে টেন্ডার পাওয়া ঠিকাদার নুরউদ্দিনের পক্ষে মো. নিরব উদ্দিন জানান, যান্ত্রিক ত্রুটির মেরামতের কাজ চলছে, দুই-এক দিনের মধ্যে সি-ট্রাক চালু হবে। তবে অনুমোদনহীন ট্রলারে যাত্রী পারাপারের বিষয়ে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
জানা যায়, বিআইডব্লিউটিসি থেকে মো. নুরউদ্দিন মিয়া ইয়ানুর এন্টারপ্রাইজ-এর নামে ইজারা নিয়ে তজুমুদ্দিন-মনপুরা নৌরুটে সি-ট্রাকটি পরিচালনা করছেন।
এ বিষয়ে ভোলা জেলা বিআইডব্লিউটিসি-এর ব্যবস্থাপক কাওছার হোসেন জানান, যান্ত্রিক ত্রুটি মেরামতের কাজ শেষ হলে সি-ট্রাক পুনরায় চালু হবে। যাত্রীদের অভিযোগের ব্যাপারে তিনি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেন।
বিআইডব্লিউটিসি-এর উপ-মহাব্যবস্থাপক (বরিশাল অঞ্চল) খন্দকার তানভীর মুঠোফোনে জানান, দুই দিন আগে ঠিকাদার নুরউদ্দিনকে অফিসে ডেকে সি-ট্রাক চালুর কথা বলেছি। আজ আবারও ডেকে দ্রুত চালুর জন্য বলা হবে। সি-ট্রাক দ্রুত চালু না হলে ঠিকাদারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ভোলার তজুমুদ্দিন-মনপুরা নৌরুটে যান্ত্রিক ত্রুটির অজুহাতে টানা ৭ দিন ধরে বন্ধ রয়েছে যাত্রীবাহী সি-ট্রাক এসটি ইলিশা। জেলার সঙ্গে বিচ্ছিন্ন উপজেলা মনপুরার যোগাযোগের একমাত্র নিরাপদ সি-ট্রাকটি বন্ধ থাকায় বাধ্য হয়ে অনুমোদনহীন ট্রলারে যাতায়াত করছেন যাত্রীরা।
ভুক্তভোগী যাত্রীরা অভিযোগ করে জানান, বিআইডব্লিউটিসি থেকে টেন্ডারে পাওয়া ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ইয়ানুর এন্টারপ্রাইজের কর্ণধর মো. নুরউদ্দিন সি-ট্রাকটি মেরামত না করে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় অবৈধ ট্রলারে যাত্রী পারাপার করছেন। সুযোগ পেলেই তারা যান্ত্রিক ত্রুটির অজুহাতে সি-ট্রাক বন্ধ রাখেন বলেও অভিযোগ করেন।
এতে যেকোনো সময় মেঘনার ডেঞ্জার জোনে দুর্ঘটনায় ট্রলার ডুবে প্রাণহানির আশঙ্কা করছেন যাত্রীরা। তবুও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তারা ট্রলারে যাতায়াত করছেন।
গত মঙ্গলবার থেকে আজ অবধি নৌরুটে চলাচলকারী সি-ট্রাক এসটি ইলিশা বন্ধ রয়েছে বলে নিশ্চিত করেন সি-ট্রাক কর্তৃপক্ষের নিয়োজিত সুকানি মো. নিরব। তিনি জানান, ঢাকা থেকে যন্ত্রাংশ আসলেই মেরামত করে সি-ট্রাকটি চালু করা হবে।
যাত্রী সুজন, মো. আমির, আলমগীর ও রীতা রানীসহ অনেকে জানান, বাধ্য হয়ে তারা মালপত্র ও যাত্রী গাদাগাদি করে ট্রলারে যাতায়াত করছেন। গর্ভবতী মা ও রোগীরা জেলা সদরে গিয়ে চিকিৎসা সেবা নিতে না পারায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। যাত্রীরা এই নৌরুটে নিরাপদ সি-ট্রাক সবসময় চালু রাখার দাবি জানান।
এই বিষয়ে টেন্ডার পাওয়া ঠিকাদার নুরউদ্দিনের পক্ষে মো. নিরব উদ্দিন জানান, যান্ত্রিক ত্রুটির মেরামতের কাজ চলছে, দুই-এক দিনের মধ্যে সি-ট্রাক চালু হবে। তবে অনুমোদনহীন ট্রলারে যাত্রী পারাপারের বিষয়ে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
জানা যায়, বিআইডব্লিউটিসি থেকে মো. নুরউদ্দিন মিয়া ইয়ানুর এন্টারপ্রাইজ-এর নামে ইজারা নিয়ে তজুমুদ্দিন-মনপুরা নৌরুটে সি-ট্রাকটি পরিচালনা করছেন।
এ বিষয়ে ভোলা জেলা বিআইডব্লিউটিসি-এর ব্যবস্থাপক কাওছার হোসেন জানান, যান্ত্রিক ত্রুটি মেরামতের কাজ শেষ হলে সি-ট্রাক পুনরায় চালু হবে। যাত্রীদের অভিযোগের ব্যাপারে তিনি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেন।
বিআইডব্লিউটিসি-এর উপ-মহাব্যবস্থাপক (বরিশাল অঞ্চল) খন্দকার তানভীর মুঠোফোনে জানান, দুই দিন আগে ঠিকাদার নুরউদ্দিনকে অফিসে ডেকে সি-ট্রাক চালুর কথা বলেছি। আজ আবারও ডেকে দ্রুত চালুর জন্য বলা হবে। সি-ট্রাক দ্রুত চালু না হলে ঠিকাদারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:১৮
০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:১৫
০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৯:৫৪
০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৯:৩০