
২৩ জুন, ২০২৫ ২২:১৩
ভোলার লঞ্চ থেকে পড়ে নিখোঁজ ছাত্রদল নেত্রীর মৃত্যু নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে। সরকারি কলেজের অনার্স তৃতীয় বর্ষের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের ছাত্রী ও ছাত্রদল নেত্রী সুকর্ণা আক্তার ইস্পিতা রাজধানী ঢাকাগামী লঞ্চ থেকে নদীতে পড়ে নিখোঁজ হন।
পরে উদ্ধার করা মরদেহে নির্যাতনের চিহ্ন থাকায় হত্যা মামলা করেছে নৌ-থানার পুলিশ। এ নিয়ে তোলপাড় চলছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। কারও কারও অভিযোগ ওই ছাত্রীর ওপর নির্যাতন করা হয়েছে, কেউ বলছেন ধর্ষণের শিকার।
সোমবার কলেজ সহপাঠীরা ক্ষোভ জানিয়ে বিচার দাবি করেছেন।
চাঞ্চল্যকর ওই ঘটনার রহস্য উদঘাটনে পুলিশ সুপারের নির্দেশে ডিবি পুলিশ মাঠে কাজ শুরু করেছে। ১৭ জুন ওই ছাত্রী বাড়ি থেকে প্রাইভেট পড়তে গিয়ে নিখোঁজ হন। এর আগে ওই ছাত্রী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রাজনীতি থেকে সরে যাওয়াসহ নানা ধরনের পোস্ট দেওয়ার বিষয়ও খতিয়ে দেখছে গোয়েন্দা সংস্থা।
শুক্রবার বিকালে ওই ছাত্রীর মরদেহ লক্ষ্মীপুর জেলা সদরের বুড়িরঘাট মেঘনা নদীতে ভাসতে দেখে নৌপুলিশ উদ্ধার করে। তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে কালো দাগ থাকায় লক্ষ্মীপুর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন নৌপুলিশের এসআই আজিজুল ইসলাম।
তিনি জানান, অজ্ঞাত ও বেওয়ারিশ হিসেবে ওই লাশ রোববার বিকালে আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামের মাধ্যমে দাফন করা হয়। পুলিশের সংগ্রহে রাখা নিহতের পরিধেয় সেলোয়ার কামিজ দেখে সোমবার দুপুরে নিহত সুকর্ণা আক্তারের বাবা ইজিবাইক চালক মাসুদ রানা শনাক্ত করেন। দাফন করা মেয়েটি সুকর্ণা আক্তার ইস্পিতা ছিল।
এর আগে মেয়ে নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় ভোলা থানায় একটি জিডি করেন তিনি। তাতে উল্লেখ করেন ১৭ জুন তার মেয়ে প্রাইভেট পড়তে সকাল ৮টায় বাসা থেকে বের হয়। বেলা ১১টায় ফিরে আসার কথা থাকলেও সে ফেরেনি।
এদিকে সুকর্ণার নিখোঁজ ও মৃত্যুরহস্য উদঘাটনে অভিযানে নামে ভোলার ডিবি পুলিশ। ডিবি ওসি জানান সকাল ১০টায় ইলিশাঘাট থেকে ঢাকাগামী এমভি কর্ণফুলী-৪ লঞ্চ ওঠে ওই ছাত্রী। লঞ্চটি কালিগঞ্জ ঘাট অতিক্রমের কিছু পরেই ওই মেয়ে নদীতে পড়ার ঘটনা ঘটে।
এদিকে লক্ষ্মীপুর থানার ওসি আব্দুল মোনাফ জানান, তার থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। পোস্টমর্টেম রিপোর্ট পাওয়া গেলে মৃত্যুর মূল কারণ জানা যাবে।
এদিকে ব্রাদার্স নেভিগেশন ও কর্ণফুলী লঞ্চের ম্যানেজার মো. আলাউদ্দিন যুগান্তরকে জানান, ওই মেয়েটি ওই দিন তাদের লঞ্চের যাত্রী ছিল। প্রথমে কেবিন চেয়েছিল। কেবিন ভাড়া বেশি ও সংকট থাকায় তিনি ডেকে অবস্থান করেন। কিনারে দাঁড়িয়ে ফোনে কারো সঙ্গে বারবার কথা বলতে দেখা যায়। ইলিশা ঘাট থেকে লঞ্চ ছাড়ার এক ঘণ্টা পর চরের কাছাকাছি হঠাৎ মেয়েটি নদীতে ঝাঁপ দেয়।
তিনি জানান, যাত্রীরা বিষয়টি জানালে, লঞ্চ মাস্টার দ্রুত লঞ্চ ঘুরিয়ে খোঁজ নিতে থাকেন। ৪৫ মিনিট খোঁজাখুঁজির পর কোনো সন্ধান না পেয়ে ফের লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশ্যে ছাড়ে।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ধর্ষণ ও নির্যাতনের বিষয় উঠে আসায় জেলা প্রশাসন থেকে লঞ্চ স্টাফ ও বেশ কয়েকজন যাত্রীকে ডেকে আনা হয়। তাদের বক্তব্য রেকর্ড করা হয়েছে।
ম্যানেজার আলাউদ্দিনের দাবি, ওই দিন লঞ্চে ওই ছাত্রীর ওপর কোনো ধরনের নির্যাতনের ঘটনা ঘটেনি। তবে লাফ দেওয়ার পর তার মোবাইল ফোনসহ হাত ব্যাগ একটি ছেলে তুলে নেয়। ওই ছেলেকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। মেয়েটি লাফ দেওয়ার আগে কার সঙ্গে কথা বলেছে, তা ট্র্যাক করলে তথ্য বের হতে পারে বলে ধারণা করেন স্বজনরা।
ভোলার লঞ্চ থেকে পড়ে নিখোঁজ ছাত্রদল নেত্রীর মৃত্যু নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে। সরকারি কলেজের অনার্স তৃতীয় বর্ষের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের ছাত্রী ও ছাত্রদল নেত্রী সুকর্ণা আক্তার ইস্পিতা রাজধানী ঢাকাগামী লঞ্চ থেকে নদীতে পড়ে নিখোঁজ হন।
পরে উদ্ধার করা মরদেহে নির্যাতনের চিহ্ন থাকায় হত্যা মামলা করেছে নৌ-থানার পুলিশ। এ নিয়ে তোলপাড় চলছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। কারও কারও অভিযোগ ওই ছাত্রীর ওপর নির্যাতন করা হয়েছে, কেউ বলছেন ধর্ষণের শিকার।
সোমবার কলেজ সহপাঠীরা ক্ষোভ জানিয়ে বিচার দাবি করেছেন।
চাঞ্চল্যকর ওই ঘটনার রহস্য উদঘাটনে পুলিশ সুপারের নির্দেশে ডিবি পুলিশ মাঠে কাজ শুরু করেছে। ১৭ জুন ওই ছাত্রী বাড়ি থেকে প্রাইভেট পড়তে গিয়ে নিখোঁজ হন। এর আগে ওই ছাত্রী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রাজনীতি থেকে সরে যাওয়াসহ নানা ধরনের পোস্ট দেওয়ার বিষয়ও খতিয়ে দেখছে গোয়েন্দা সংস্থা।
শুক্রবার বিকালে ওই ছাত্রীর মরদেহ লক্ষ্মীপুর জেলা সদরের বুড়িরঘাট মেঘনা নদীতে ভাসতে দেখে নৌপুলিশ উদ্ধার করে। তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে কালো দাগ থাকায় লক্ষ্মীপুর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন নৌপুলিশের এসআই আজিজুল ইসলাম।
তিনি জানান, অজ্ঞাত ও বেওয়ারিশ হিসেবে ওই লাশ রোববার বিকালে আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামের মাধ্যমে দাফন করা হয়। পুলিশের সংগ্রহে রাখা নিহতের পরিধেয় সেলোয়ার কামিজ দেখে সোমবার দুপুরে নিহত সুকর্ণা আক্তারের বাবা ইজিবাইক চালক মাসুদ রানা শনাক্ত করেন। দাফন করা মেয়েটি সুকর্ণা আক্তার ইস্পিতা ছিল।
এর আগে মেয়ে নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় ভোলা থানায় একটি জিডি করেন তিনি। তাতে উল্লেখ করেন ১৭ জুন তার মেয়ে প্রাইভেট পড়তে সকাল ৮টায় বাসা থেকে বের হয়। বেলা ১১টায় ফিরে আসার কথা থাকলেও সে ফেরেনি।
এদিকে সুকর্ণার নিখোঁজ ও মৃত্যুরহস্য উদঘাটনে অভিযানে নামে ভোলার ডিবি পুলিশ। ডিবি ওসি জানান সকাল ১০টায় ইলিশাঘাট থেকে ঢাকাগামী এমভি কর্ণফুলী-৪ লঞ্চ ওঠে ওই ছাত্রী। লঞ্চটি কালিগঞ্জ ঘাট অতিক্রমের কিছু পরেই ওই মেয়ে নদীতে পড়ার ঘটনা ঘটে।
এদিকে লক্ষ্মীপুর থানার ওসি আব্দুল মোনাফ জানান, তার থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। পোস্টমর্টেম রিপোর্ট পাওয়া গেলে মৃত্যুর মূল কারণ জানা যাবে।
এদিকে ব্রাদার্স নেভিগেশন ও কর্ণফুলী লঞ্চের ম্যানেজার মো. আলাউদ্দিন যুগান্তরকে জানান, ওই মেয়েটি ওই দিন তাদের লঞ্চের যাত্রী ছিল। প্রথমে কেবিন চেয়েছিল। কেবিন ভাড়া বেশি ও সংকট থাকায় তিনি ডেকে অবস্থান করেন। কিনারে দাঁড়িয়ে ফোনে কারো সঙ্গে বারবার কথা বলতে দেখা যায়। ইলিশা ঘাট থেকে লঞ্চ ছাড়ার এক ঘণ্টা পর চরের কাছাকাছি হঠাৎ মেয়েটি নদীতে ঝাঁপ দেয়।
তিনি জানান, যাত্রীরা বিষয়টি জানালে, লঞ্চ মাস্টার দ্রুত লঞ্চ ঘুরিয়ে খোঁজ নিতে থাকেন। ৪৫ মিনিট খোঁজাখুঁজির পর কোনো সন্ধান না পেয়ে ফের লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশ্যে ছাড়ে।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ধর্ষণ ও নির্যাতনের বিষয় উঠে আসায় জেলা প্রশাসন থেকে লঞ্চ স্টাফ ও বেশ কয়েকজন যাত্রীকে ডেকে আনা হয়। তাদের বক্তব্য রেকর্ড করা হয়েছে।
ম্যানেজার আলাউদ্দিনের দাবি, ওই দিন লঞ্চে ওই ছাত্রীর ওপর কোনো ধরনের নির্যাতনের ঘটনা ঘটেনি। তবে লাফ দেওয়ার পর তার মোবাইল ফোনসহ হাত ব্যাগ একটি ছেলে তুলে নেয়। ওই ছেলেকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। মেয়েটি লাফ দেওয়ার আগে কার সঙ্গে কথা বলেছে, তা ট্র্যাক করলে তথ্য বের হতে পারে বলে ধারণা করেন স্বজনরা।

২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৭:০৩
পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলায় তিন ইটভাটাকে ৯ লাখ টাকা জরিমানা করেছে প্রশাসন। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বিকেলে ভোলা জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত মোবাইল কোর্টে এসব ইটভাটাকে জরিমানা করা হয়।
অভিযানে দণ্ডপ্রাপ্ত ইটভাটাগুলো হলো, হাকিমউদ্দিনের দালালপুরে মেসার্স এস এন এস ব্রিকস, কুঞ্জেরহাটের মেসার্স রাকিব ব্রিকস ও মেসার্স মোল্লা ব্রিকস।
এদের মধ্যে এস এন এস ব্রিকস ও মোল্লা ব্রিকসকে ২ লাখ টাকা করে এবং রাকিব ব্রিকসকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযান চলাকালে ফায়ার সার্ভিসের পাম্প মেশিন ব্যবহার করে ইটভাটার আগুন নিভিয়ে কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করা হয় এবং কাঁচা ইট ধ্বংস করা হয়।
মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করেন নৌবাহিনী, পুলিশ লাইন, বোরহানউদ্দিন থানার পুলিশ এবং বোরহানউদ্দিন উপজেলার ফায়ার সার্ভিস।
মোবাইল কোর্টে নেতৃত্ব দেন ভোলা জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাজবীউল ইসলাম ইসকেম এবং মোঃ জয়নাল আবেদীন।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানানো হয়, পরিবেশ রক্ষা ও জনস্বার্থে অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।

২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১১:৫৩

২৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২২:১৭
ভোলায় পূর্ববিরোধের জেরে সিফাত হাওলাদার নামের বিশোর্ধ্ব ছাত্রদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষ। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ক্লোজার বাজার এলাকায় এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
নিহত সিফাত ভোলা সদর উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির নেতা ও ক্লোজার বাজার এলাকার বাসিন্দা আলাউদ্দিন হাওলাদারের ছেলে। তিনি রাজাপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের নেতা ছিলেন।
নিহতের স্বজন ও স্থানীয়রা জানান, জমিজমার বিরোধকে কেন্দ্র করে সিফাত হাওলাদারের সঙ্গে তার চাচাতো ভাইদের দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আজ দুপুরের দিকে সিফাতের সঙ্গে তার চাচাতো ভাই হাসিব ও সাকিবের হাতাহাতি হয়। পরে সন্ধ্যার দিকে ক্লোজার বাজার এলাকায় সিফাতকে একা পেয়ে তারাসহ কয়েকজন কুপিয়ে আহত করে রেখে যান।
এসময় সিফাতের ডাক-চিৎকারে স্থানীয়রা ও তার পরিবারের সদস্যরা ছুটে এসে তাকে উদ্ধার করেন। তাকে ভোলা ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ইলিশা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. সাইফুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সাংবাদিকদের জানান, খবর পেয়ে তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন। দোষীদের আটকের চেষ্টা চলছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলায় তিন ইটভাটাকে ৯ লাখ টাকা জরিমানা করেছে প্রশাসন। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বিকেলে ভোলা জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত মোবাইল কোর্টে এসব ইটভাটাকে জরিমানা করা হয়।
অভিযানে দণ্ডপ্রাপ্ত ইটভাটাগুলো হলো, হাকিমউদ্দিনের দালালপুরে মেসার্স এস এন এস ব্রিকস, কুঞ্জেরহাটের মেসার্স রাকিব ব্রিকস ও মেসার্স মোল্লা ব্রিকস।
এদের মধ্যে এস এন এস ব্রিকস ও মোল্লা ব্রিকসকে ২ লাখ টাকা করে এবং রাকিব ব্রিকসকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযান চলাকালে ফায়ার সার্ভিসের পাম্প মেশিন ব্যবহার করে ইটভাটার আগুন নিভিয়ে কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করা হয় এবং কাঁচা ইট ধ্বংস করা হয়।
মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করেন নৌবাহিনী, পুলিশ লাইন, বোরহানউদ্দিন থানার পুলিশ এবং বোরহানউদ্দিন উপজেলার ফায়ার সার্ভিস।
মোবাইল কোর্টে নেতৃত্ব দেন ভোলা জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাজবীউল ইসলাম ইসকেম এবং মোঃ জয়নাল আবেদীন।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানানো হয়, পরিবেশ রক্ষা ও জনস্বার্থে অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরাকে ঘিরে যখন দেশজুড়ে উৎসবের আমেজ, তখন কুয়াশার বাধায় মুন্সিগঞ্জে আটকা পড়ে ভোলা চরফ্যাশন ও মনপুরাসহ বরিশাল থেকে আসা নেতা-কর্মীদের বিশাল বহর। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) ভোরে মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল সংলগ্ন ধলেশ্বরী নদীতে তীব্র ঘন কুয়াশার কারণে কয়েক হাজার নেতাকর্মীসহ ৫টি যাত্রীবাহী লঞ্চ জরুরি যাত্রা বিরতি দিতে বাধ্য হয়।
বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে মেঘনা নদী অতিক্রম করে মুন্সিগঞ্জ সীমানায় ধলেশ্বরীতে পৌঁছালে ঘন কুয়াশায় কারণে নৌপথের অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা এড়াতে জরুরি যাত্রা বিরতি দেয় মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায়।
এরপর প্রায় ৪ ঘণ্টার বেশি সময় যাত্রা বিরতি শেষে সকাল ১০টা ১৬ মিনিটে রাজধানীর সদরঘাট টার্মিনালের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে যাত্রীবাহী লঞ্চ ফারহান-৮।
এর আগে, যাত্রা বিরতি চলাকালে ভোলা থেকে আগত বিএনপি নেতা-কর্মীরা জানান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে দীর্ঘদিন পর কাছ থেকে দেখার আকাঙ্ক্ষা নিয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চল ও দ্বীপ জেলা ভোলা থেকে, বুধবার সন্ধ্যা পৌনে ছয়টার দিকে প্রায় দেড় হাজার বিএনপি নেতা-কর্মীকে নিয়ে রাজধানীর উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে যাত্রীবাহী লঞ্চ ফারহান-৮।
মোহাম্মদ শাহাব উদ্দিন নামের এক বিএনপি কর্মী জানান, ভোলা ৪ আসনের বিএনপি মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের এমপি প্রার্থী নুর ইসলাম নয়নের উদ্যোগে তারেক রহমানকে সংবর্ধনা জানাতে রাজধানীর সদরঘাট টার্মিনালের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন নেতা-কর্মীরা। যাত্রাপথে ঘন কুয়াশায় যাত্রীবাহী লঞ্চ গুলোর জরুরি বিরতি দেয়া হয় মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায়।
লঞ্চ যাত্রী ও মনপুরা উপজেলা যুবদলের সভাপতি শামসু মোল্লা জানান, পৌষের কনকনে শীত উপেক্ষা করে রাজধানীতে বিএনপি নেতা-কর্মীদের মিলন-মেলায় অংশ নিয়ে ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানাতে সুদূর ভোলার প্রত্যন্ত এলাকা থেকে রাজধানীর উদ্দেশ্যে ছুটে এসেছেন তারা।
তিনি বলেন, দীর্ঘ ১৭ বছর পর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঘিরে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে। ভোলা থেকে সংবর্ধনার উদ্দেশ্যে আগত বিএনপি নেতা-কর্মীদের মাঝে। তবে ঘন কুয়াশার কারণে যাত্রা বিরতি দেয় বেশ কয়েকটি যাত্রীবাহী লঞ্চ।
ঘন কুয়াশায় জরুরি যাত্রা বিরতির বিষয়টি নিশ্চিত করে ফারহান-৮ লঞ্চের লাইন মাস্টার রুহুল আমিন কিবরিয়া জানান, প্রায় চার ঘণ্টা যাত্রা বিরতি শেষে রাজধানীর উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করা হয়। তবে তীব্র ঘন কুয়াশার কারণে নৌপথের কোনও কিছু দেখতে না পাওয়ায়। মেঘনা ও ধলেশ্বরী নদীতে জরুরি যাত্রা বিরতি দিতে বাধ্য হয়েছে বেশ কয়েকটি লঞ্চ। এতে প্রায় সাত হাজার বিএনপি নেতা-কর্মী আটকা পড়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
এদিন মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায় ঘন কুয়াশার কারণে কয়েক হাজার বিএনপি নেতা-কর্মীকে নিয়ে আটকে থাকতে দেখা গেছে, বরিশাল থেকে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী লঞ্চ, এমভি জাকির সম্রাট-৪, এমভি অথৈ-৩, ফারহান-৮, গ্লোরি অফ শ্রীনগর-৭ ও চাঁদপুর অ্যাডভেঞ্চার-৩ নামের পাঁচটি যাত্রীবাহী লঞ্চ।
এসব তথ্য নিশ্চিত করেন মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনালের সহযোগী ইজারাদার ও টার্মিনাল ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ আফসার উদ্দিন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরাকে ঘিরে যখন দেশজুড়ে উৎসবের আমেজ, তখন কুয়াশার বাধায় মুন্সিগঞ্জে আটকা পড়ে ভোলা চরফ্যাশন ও মনপুরাসহ বরিশাল থেকে আসা নেতা-কর্মীদের বিশাল বহর। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) ভোরে মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল সংলগ্ন ধলেশ্বরী নদীতে তীব্র ঘন কুয়াশার কারণে কয়েক হাজার নেতাকর্মীসহ ৫টি যাত্রীবাহী লঞ্চ জরুরি যাত্রা বিরতি দিতে বাধ্য হয়।
বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে মেঘনা নদী অতিক্রম করে মুন্সিগঞ্জ সীমানায় ধলেশ্বরীতে পৌঁছালে ঘন কুয়াশায় কারণে নৌপথের অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা এড়াতে জরুরি যাত্রা বিরতি দেয় মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায়।
এরপর প্রায় ৪ ঘণ্টার বেশি সময় যাত্রা বিরতি শেষে সকাল ১০টা ১৬ মিনিটে রাজধানীর সদরঘাট টার্মিনালের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে যাত্রীবাহী লঞ্চ ফারহান-৮।
এর আগে, যাত্রা বিরতি চলাকালে ভোলা থেকে আগত বিএনপি নেতা-কর্মীরা জানান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে দীর্ঘদিন পর কাছ থেকে দেখার আকাঙ্ক্ষা নিয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চল ও দ্বীপ জেলা ভোলা থেকে, বুধবার সন্ধ্যা পৌনে ছয়টার দিকে প্রায় দেড় হাজার বিএনপি নেতা-কর্মীকে নিয়ে রাজধানীর উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে যাত্রীবাহী লঞ্চ ফারহান-৮।
মোহাম্মদ শাহাব উদ্দিন নামের এক বিএনপি কর্মী জানান, ভোলা ৪ আসনের বিএনপি মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের এমপি প্রার্থী নুর ইসলাম নয়নের উদ্যোগে তারেক রহমানকে সংবর্ধনা জানাতে রাজধানীর সদরঘাট টার্মিনালের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন নেতা-কর্মীরা। যাত্রাপথে ঘন কুয়াশায় যাত্রীবাহী লঞ্চ গুলোর জরুরি বিরতি দেয়া হয় মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায়।
লঞ্চ যাত্রী ও মনপুরা উপজেলা যুবদলের সভাপতি শামসু মোল্লা জানান, পৌষের কনকনে শীত উপেক্ষা করে রাজধানীতে বিএনপি নেতা-কর্মীদের মিলন-মেলায় অংশ নিয়ে ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানাতে সুদূর ভোলার প্রত্যন্ত এলাকা থেকে রাজধানীর উদ্দেশ্যে ছুটে এসেছেন তারা।
তিনি বলেন, দীর্ঘ ১৭ বছর পর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঘিরে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে। ভোলা থেকে সংবর্ধনার উদ্দেশ্যে আগত বিএনপি নেতা-কর্মীদের মাঝে। তবে ঘন কুয়াশার কারণে যাত্রা বিরতি দেয় বেশ কয়েকটি যাত্রীবাহী লঞ্চ।
ঘন কুয়াশায় জরুরি যাত্রা বিরতির বিষয়টি নিশ্চিত করে ফারহান-৮ লঞ্চের লাইন মাস্টার রুহুল আমিন কিবরিয়া জানান, প্রায় চার ঘণ্টা যাত্রা বিরতি শেষে রাজধানীর উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করা হয়। তবে তীব্র ঘন কুয়াশার কারণে নৌপথের কোনও কিছু দেখতে না পাওয়ায়। মেঘনা ও ধলেশ্বরী নদীতে জরুরি যাত্রা বিরতি দিতে বাধ্য হয়েছে বেশ কয়েকটি লঞ্চ। এতে প্রায় সাত হাজার বিএনপি নেতা-কর্মী আটকা পড়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
এদিন মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায় ঘন কুয়াশার কারণে কয়েক হাজার বিএনপি নেতা-কর্মীকে নিয়ে আটকে থাকতে দেখা গেছে, বরিশাল থেকে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী লঞ্চ, এমভি জাকির সম্রাট-৪, এমভি অথৈ-৩, ফারহান-৮, গ্লোরি অফ শ্রীনগর-৭ ও চাঁদপুর অ্যাডভেঞ্চার-৩ নামের পাঁচটি যাত্রীবাহী লঞ্চ।
এসব তথ্য নিশ্চিত করেন মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনালের সহযোগী ইজারাদার ও টার্মিনাল ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ আফসার উদ্দিন।
ভোলায় পূর্ববিরোধের জেরে সিফাত হাওলাদার নামের বিশোর্ধ্ব ছাত্রদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষ। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ক্লোজার বাজার এলাকায় এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
নিহত সিফাত ভোলা সদর উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির নেতা ও ক্লোজার বাজার এলাকার বাসিন্দা আলাউদ্দিন হাওলাদারের ছেলে। তিনি রাজাপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের নেতা ছিলেন।
নিহতের স্বজন ও স্থানীয়রা জানান, জমিজমার বিরোধকে কেন্দ্র করে সিফাত হাওলাদারের সঙ্গে তার চাচাতো ভাইদের দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আজ দুপুরের দিকে সিফাতের সঙ্গে তার চাচাতো ভাই হাসিব ও সাকিবের হাতাহাতি হয়। পরে সন্ধ্যার দিকে ক্লোজার বাজার এলাকায় সিফাতকে একা পেয়ে তারাসহ কয়েকজন কুপিয়ে আহত করে রেখে যান।
এসময় সিফাতের ডাক-চিৎকারে স্থানীয়রা ও তার পরিবারের সদস্যরা ছুটে এসে তাকে উদ্ধার করেন। তাকে ভোলা ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ইলিশা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. সাইফুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সাংবাদিকদের জানান, খবর পেয়ে তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন। দোষীদের আটকের চেষ্টা চলছে।
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৫:৩৪
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৫:২২
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৪:৫৫
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:০৬