
২৩ জুন, ২০২৫ ২২:১৩
ভোলার লঞ্চ থেকে পড়ে নিখোঁজ ছাত্রদল নেত্রীর মৃত্যু নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে। সরকারি কলেজের অনার্স তৃতীয় বর্ষের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের ছাত্রী ও ছাত্রদল নেত্রী সুকর্ণা আক্তার ইস্পিতা রাজধানী ঢাকাগামী লঞ্চ থেকে নদীতে পড়ে নিখোঁজ হন।
পরে উদ্ধার করা মরদেহে নির্যাতনের চিহ্ন থাকায় হত্যা মামলা করেছে নৌ-থানার পুলিশ। এ নিয়ে তোলপাড় চলছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। কারও কারও অভিযোগ ওই ছাত্রীর ওপর নির্যাতন করা হয়েছে, কেউ বলছেন ধর্ষণের শিকার।
সোমবার কলেজ সহপাঠীরা ক্ষোভ জানিয়ে বিচার দাবি করেছেন।
চাঞ্চল্যকর ওই ঘটনার রহস্য উদঘাটনে পুলিশ সুপারের নির্দেশে ডিবি পুলিশ মাঠে কাজ শুরু করেছে। ১৭ জুন ওই ছাত্রী বাড়ি থেকে প্রাইভেট পড়তে গিয়ে নিখোঁজ হন। এর আগে ওই ছাত্রী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রাজনীতি থেকে সরে যাওয়াসহ নানা ধরনের পোস্ট দেওয়ার বিষয়ও খতিয়ে দেখছে গোয়েন্দা সংস্থা।
শুক্রবার বিকালে ওই ছাত্রীর মরদেহ লক্ষ্মীপুর জেলা সদরের বুড়িরঘাট মেঘনা নদীতে ভাসতে দেখে নৌপুলিশ উদ্ধার করে। তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে কালো দাগ থাকায় লক্ষ্মীপুর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন নৌপুলিশের এসআই আজিজুল ইসলাম।
তিনি জানান, অজ্ঞাত ও বেওয়ারিশ হিসেবে ওই লাশ রোববার বিকালে আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামের মাধ্যমে দাফন করা হয়। পুলিশের সংগ্রহে রাখা নিহতের পরিধেয় সেলোয়ার কামিজ দেখে সোমবার দুপুরে নিহত সুকর্ণা আক্তারের বাবা ইজিবাইক চালক মাসুদ রানা শনাক্ত করেন। দাফন করা মেয়েটি সুকর্ণা আক্তার ইস্পিতা ছিল।
এর আগে মেয়ে নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় ভোলা থানায় একটি জিডি করেন তিনি। তাতে উল্লেখ করেন ১৭ জুন তার মেয়ে প্রাইভেট পড়তে সকাল ৮টায় বাসা থেকে বের হয়। বেলা ১১টায় ফিরে আসার কথা থাকলেও সে ফেরেনি।
এদিকে সুকর্ণার নিখোঁজ ও মৃত্যুরহস্য উদঘাটনে অভিযানে নামে ভোলার ডিবি পুলিশ। ডিবি ওসি জানান সকাল ১০টায় ইলিশাঘাট থেকে ঢাকাগামী এমভি কর্ণফুলী-৪ লঞ্চ ওঠে ওই ছাত্রী। লঞ্চটি কালিগঞ্জ ঘাট অতিক্রমের কিছু পরেই ওই মেয়ে নদীতে পড়ার ঘটনা ঘটে।
এদিকে লক্ষ্মীপুর থানার ওসি আব্দুল মোনাফ জানান, তার থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। পোস্টমর্টেম রিপোর্ট পাওয়া গেলে মৃত্যুর মূল কারণ জানা যাবে।
এদিকে ব্রাদার্স নেভিগেশন ও কর্ণফুলী লঞ্চের ম্যানেজার মো. আলাউদ্দিন যুগান্তরকে জানান, ওই মেয়েটি ওই দিন তাদের লঞ্চের যাত্রী ছিল। প্রথমে কেবিন চেয়েছিল। কেবিন ভাড়া বেশি ও সংকট থাকায় তিনি ডেকে অবস্থান করেন। কিনারে দাঁড়িয়ে ফোনে কারো সঙ্গে বারবার কথা বলতে দেখা যায়। ইলিশা ঘাট থেকে লঞ্চ ছাড়ার এক ঘণ্টা পর চরের কাছাকাছি হঠাৎ মেয়েটি নদীতে ঝাঁপ দেয়।
তিনি জানান, যাত্রীরা বিষয়টি জানালে, লঞ্চ মাস্টার দ্রুত লঞ্চ ঘুরিয়ে খোঁজ নিতে থাকেন। ৪৫ মিনিট খোঁজাখুঁজির পর কোনো সন্ধান না পেয়ে ফের লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশ্যে ছাড়ে।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ধর্ষণ ও নির্যাতনের বিষয় উঠে আসায় জেলা প্রশাসন থেকে লঞ্চ স্টাফ ও বেশ কয়েকজন যাত্রীকে ডেকে আনা হয়। তাদের বক্তব্য রেকর্ড করা হয়েছে।
ম্যানেজার আলাউদ্দিনের দাবি, ওই দিন লঞ্চে ওই ছাত্রীর ওপর কোনো ধরনের নির্যাতনের ঘটনা ঘটেনি। তবে লাফ দেওয়ার পর তার মোবাইল ফোনসহ হাত ব্যাগ একটি ছেলে তুলে নেয়। ওই ছেলেকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। মেয়েটি লাফ দেওয়ার আগে কার সঙ্গে কথা বলেছে, তা ট্র্যাক করলে তথ্য বের হতে পারে বলে ধারণা করেন স্বজনরা।
ভোলার লঞ্চ থেকে পড়ে নিখোঁজ ছাত্রদল নেত্রীর মৃত্যু নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে। সরকারি কলেজের অনার্স তৃতীয় বর্ষের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের ছাত্রী ও ছাত্রদল নেত্রী সুকর্ণা আক্তার ইস্পিতা রাজধানী ঢাকাগামী লঞ্চ থেকে নদীতে পড়ে নিখোঁজ হন।
পরে উদ্ধার করা মরদেহে নির্যাতনের চিহ্ন থাকায় হত্যা মামলা করেছে নৌ-থানার পুলিশ। এ নিয়ে তোলপাড় চলছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। কারও কারও অভিযোগ ওই ছাত্রীর ওপর নির্যাতন করা হয়েছে, কেউ বলছেন ধর্ষণের শিকার।
সোমবার কলেজ সহপাঠীরা ক্ষোভ জানিয়ে বিচার দাবি করেছেন।
চাঞ্চল্যকর ওই ঘটনার রহস্য উদঘাটনে পুলিশ সুপারের নির্দেশে ডিবি পুলিশ মাঠে কাজ শুরু করেছে। ১৭ জুন ওই ছাত্রী বাড়ি থেকে প্রাইভেট পড়তে গিয়ে নিখোঁজ হন। এর আগে ওই ছাত্রী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রাজনীতি থেকে সরে যাওয়াসহ নানা ধরনের পোস্ট দেওয়ার বিষয়ও খতিয়ে দেখছে গোয়েন্দা সংস্থা।
শুক্রবার বিকালে ওই ছাত্রীর মরদেহ লক্ষ্মীপুর জেলা সদরের বুড়িরঘাট মেঘনা নদীতে ভাসতে দেখে নৌপুলিশ উদ্ধার করে। তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে কালো দাগ থাকায় লক্ষ্মীপুর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন নৌপুলিশের এসআই আজিজুল ইসলাম।
তিনি জানান, অজ্ঞাত ও বেওয়ারিশ হিসেবে ওই লাশ রোববার বিকালে আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামের মাধ্যমে দাফন করা হয়। পুলিশের সংগ্রহে রাখা নিহতের পরিধেয় সেলোয়ার কামিজ দেখে সোমবার দুপুরে নিহত সুকর্ণা আক্তারের বাবা ইজিবাইক চালক মাসুদ রানা শনাক্ত করেন। দাফন করা মেয়েটি সুকর্ণা আক্তার ইস্পিতা ছিল।
এর আগে মেয়ে নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় ভোলা থানায় একটি জিডি করেন তিনি। তাতে উল্লেখ করেন ১৭ জুন তার মেয়ে প্রাইভেট পড়তে সকাল ৮টায় বাসা থেকে বের হয়। বেলা ১১টায় ফিরে আসার কথা থাকলেও সে ফেরেনি।
এদিকে সুকর্ণার নিখোঁজ ও মৃত্যুরহস্য উদঘাটনে অভিযানে নামে ভোলার ডিবি পুলিশ। ডিবি ওসি জানান সকাল ১০টায় ইলিশাঘাট থেকে ঢাকাগামী এমভি কর্ণফুলী-৪ লঞ্চ ওঠে ওই ছাত্রী। লঞ্চটি কালিগঞ্জ ঘাট অতিক্রমের কিছু পরেই ওই মেয়ে নদীতে পড়ার ঘটনা ঘটে।
এদিকে লক্ষ্মীপুর থানার ওসি আব্দুল মোনাফ জানান, তার থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। পোস্টমর্টেম রিপোর্ট পাওয়া গেলে মৃত্যুর মূল কারণ জানা যাবে।
এদিকে ব্রাদার্স নেভিগেশন ও কর্ণফুলী লঞ্চের ম্যানেজার মো. আলাউদ্দিন যুগান্তরকে জানান, ওই মেয়েটি ওই দিন তাদের লঞ্চের যাত্রী ছিল। প্রথমে কেবিন চেয়েছিল। কেবিন ভাড়া বেশি ও সংকট থাকায় তিনি ডেকে অবস্থান করেন। কিনারে দাঁড়িয়ে ফোনে কারো সঙ্গে বারবার কথা বলতে দেখা যায়। ইলিশা ঘাট থেকে লঞ্চ ছাড়ার এক ঘণ্টা পর চরের কাছাকাছি হঠাৎ মেয়েটি নদীতে ঝাঁপ দেয়।
তিনি জানান, যাত্রীরা বিষয়টি জানালে, লঞ্চ মাস্টার দ্রুত লঞ্চ ঘুরিয়ে খোঁজ নিতে থাকেন। ৪৫ মিনিট খোঁজাখুঁজির পর কোনো সন্ধান না পেয়ে ফের লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশ্যে ছাড়ে।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ধর্ষণ ও নির্যাতনের বিষয় উঠে আসায় জেলা প্রশাসন থেকে লঞ্চ স্টাফ ও বেশ কয়েকজন যাত্রীকে ডেকে আনা হয়। তাদের বক্তব্য রেকর্ড করা হয়েছে।
ম্যানেজার আলাউদ্দিনের দাবি, ওই দিন লঞ্চে ওই ছাত্রীর ওপর কোনো ধরনের নির্যাতনের ঘটনা ঘটেনি। তবে লাফ দেওয়ার পর তার মোবাইল ফোনসহ হাত ব্যাগ একটি ছেলে তুলে নেয়। ওই ছেলেকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। মেয়েটি লাফ দেওয়ার আগে কার সঙ্গে কথা বলেছে, তা ট্র্যাক করলে তথ্য বের হতে পারে বলে ধারণা করেন স্বজনরা।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:৩২
শনিবার (৮ নভেম্বর) মধ্যরাতে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখার উপসচিব আমিনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ নিয়োগ দেওয়া হয়। এর আগে তিনি মন্ত্রীপরিষদ বিভাগের উপসচিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
অন্যদিকে ভোলার জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব পালন করা মো. আজাদ জাহানকে গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে বদলি করা হয়েছে।
শনিবার (৮ নভেম্বর) মধ্যরাতে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখার উপসচিব আমিনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ নিয়োগ দেওয়া হয়। এর আগে তিনি মন্ত্রীপরিষদ বিভাগের উপসচিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
অন্যদিকে ভোলার জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব পালন করা মো. আজাদ জাহানকে গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে বদলি করা হয়েছে।

০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১৬:৩২
ভোলার লালমোহন উপজেলায় সাতশত পিস ইয়াবাসহ মো. রুবেল (৩৮) নামে এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে পুলিশ।
আটক মো. রুবেল উপজেলার কালমা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বালুরচর এলাকার মো. আসমত আলীর ছেলে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে লালমোহন থানায় প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেন লালমোহন সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ। এ সময় ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ জানান, বাংলাদেশ পুলিশ মাদক এবং সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। সেই ধারাবাহিকতায় লালমোহন থানা পুলিশও নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছেন। বৃহস্পতিবার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি, কালমা ইউনিয়নের বালুর চর এলাকায় মাদক কারবার হচ্ছে। পরে সেখানে থানা পুলিশের একটি চৌকস টিম অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানে রুবেল নামে একজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে সাতশত পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়। তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। মাদকবিরোধী এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
ভোলার লালমোহন উপজেলায় সাতশত পিস ইয়াবাসহ মো. রুবেল (৩৮) নামে এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে পুলিশ।
আটক মো. রুবেল উপজেলার কালমা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বালুরচর এলাকার মো. আসমত আলীর ছেলে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে লালমোহন থানায় প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেন লালমোহন সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ। এ সময় ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ জানান, বাংলাদেশ পুলিশ মাদক এবং সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। সেই ধারাবাহিকতায় লালমোহন থানা পুলিশও নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছেন। বৃহস্পতিবার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি, কালমা ইউনিয়নের বালুর চর এলাকায় মাদক কারবার হচ্ছে। পরে সেখানে থানা পুলিশের একটি চৌকস টিম অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানে রুবেল নামে একজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে সাতশত পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়। তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। মাদকবিরোধী এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।

০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১৬:২৯
ভোলা-১ আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ভিডিও কলের মাধ্যমে দলীয় প্রতীক ‘গরুর গাড়ি মার্কা’ নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেয়ার ঘোষণা দেন তিনি। ঘোষণার পরই ভোলায় দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যায়।
আজ (বুধবার, ৫ নভেম্বর) ভোলা জেলা বিজেপির সমাবেশ, গরুর গাড়ির মার্কার প্রচারণা ও র্যালীর আয়োজন করে। সকাল থেকে নেতাকর্মীরা ভোলা শহরের নতুন বাজারে দলীয় কার্যালয় এসে ঝড়ো হতে শুরু করে। সকাল সাড়ে ১১টায় জেলা বিজেপি কার্যালয় থেকে গরুর গাড়ির বিশাল নির্বাচনি প্রচারণা ও র্যালী বের হয়।
প্রায় অর্ধ কিলোমিটার দীর্ঘ এ মিছিলে হাজারো নেতাকর্মী অংশ নেন। হাতে ব্যানার, ফেস্টুন ও গরুর গাড়ি প্রতীকের পোস্টার নিয়ে তারা স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করে তোলে। র্যালীটি নতুন বাজার, বাংলাস্কুল মোড়, সদর রোড, চকবাজার হয়ে দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
এসময় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক মোতাছিন বিল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম, সদর উপজেলা বিজেপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি প্রভাষক মো. নুরন্নবী, যুব সংহতির জেলা সভাপতি নুরে আলম টিটু, শ্রমিক পার্টির সভাপতি জামাল উদ্দিন চকেট প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ ভোলা-১ আসনে জনপ্রিয় ও গ্রহণযোগ্য প্রার্থী। তার প্রার্থিতা ঘোষণার পর নেতাকর্মীরা আরও সংগঠিত হচ্ছে। ভোলার জনগণ একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে পার্থ সাহেবকে ভালোবাসেন এবং পছন্দ করেন। ভোলার উন্নয়নের স্বার্থে পার্থকে গরুর গাড়ি মার্কার বিকল্প নেই। তারা আশা প্রকাশ করেন, আসন্ন নির্বাচনে জনগণ গরুর গাড়ি প্রতীকের পক্ষে রায় দেবে।
একই আসনে বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর।
ভোলা-১ আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ভিডিও কলের মাধ্যমে দলীয় প্রতীক ‘গরুর গাড়ি মার্কা’ নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেয়ার ঘোষণা দেন তিনি। ঘোষণার পরই ভোলায় দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যায়।
আজ (বুধবার, ৫ নভেম্বর) ভোলা জেলা বিজেপির সমাবেশ, গরুর গাড়ির মার্কার প্রচারণা ও র্যালীর আয়োজন করে। সকাল থেকে নেতাকর্মীরা ভোলা শহরের নতুন বাজারে দলীয় কার্যালয় এসে ঝড়ো হতে শুরু করে। সকাল সাড়ে ১১টায় জেলা বিজেপি কার্যালয় থেকে গরুর গাড়ির বিশাল নির্বাচনি প্রচারণা ও র্যালী বের হয়।
প্রায় অর্ধ কিলোমিটার দীর্ঘ এ মিছিলে হাজারো নেতাকর্মী অংশ নেন। হাতে ব্যানার, ফেস্টুন ও গরুর গাড়ি প্রতীকের পোস্টার নিয়ে তারা স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করে তোলে। র্যালীটি নতুন বাজার, বাংলাস্কুল মোড়, সদর রোড, চকবাজার হয়ে দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
এসময় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক মোতাছিন বিল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম, সদর উপজেলা বিজেপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি প্রভাষক মো. নুরন্নবী, যুব সংহতির জেলা সভাপতি নুরে আলম টিটু, শ্রমিক পার্টির সভাপতি জামাল উদ্দিন চকেট প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ ভোলা-১ আসনে জনপ্রিয় ও গ্রহণযোগ্য প্রার্থী। তার প্রার্থিতা ঘোষণার পর নেতাকর্মীরা আরও সংগঠিত হচ্ছে। ভোলার জনগণ একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে পার্থ সাহেবকে ভালোবাসেন এবং পছন্দ করেন। ভোলার উন্নয়নের স্বার্থে পার্থকে গরুর গাড়ি মার্কার বিকল্প নেই। তারা আশা প্রকাশ করেন, আসন্ন নির্বাচনে জনগণ গরুর গাড়ি প্রতীকের পক্ষে রায় দেবে।
একই আসনে বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.