
০২ নভেম্বর, ২০২৫ ১৭:৩৪
৭২ ঘণ্টার মধ্যে দাবি না মানলে মহাসড়ক অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
অপসোনিন কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজের ৫ শতাধিক কর্মচারীকে আকস্মিক চাকরিচ্যুৎ করা হয়েছে। তিনদিনের বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠিয়ে তাদের বাসায় চাকরিচ্যুতির নোটিস পৌছে দেয় প্রতিষ্ঠানটি। পূর্ব কোনো ঘোষণা ছাড়া হঠাৎ চাকরি হারানোর ঘটনায় সংক্ষুব্ধ শ্রমিকেরা টানা ৫দিন ধরে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। রোববার সকালেও চাকরিচ্যুৎ শ্রমিকেরা শহরের বগুড়া রোডস্থ প্রতিষ্ঠানটির সম্মুখ সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করে। এতে প্রতিবাদস্বরুপ শহরের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকেরাও অংশ নেয়। রোববারের এই বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষকে ৭২ ঘণ্টার সময় বেধে দেওয়া হয়েছে, যদি এর মধ্যে শ্রমিকদের চাকরিতে পুনর্বহাল করা না হয়, তাহলে মহাসড়ক অবরোধ করাসহ আরও কঠোর কর্মসূচি পালনের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে।
চাকরিচ্যুৎ আন্দোলনরত শ্রমিকেরা জানান, কোনো কারণ ছাড়াই স্টেরিপ্যাক বিভাগের শ্রমিকদের তিনদিনের বাধ্যতামূলক ছুটি দেয় কর্তৃপক্ষ। সেই ছুটির মধ্যে গত ২৮ অক্টোবর প্রত্যেক শ্রমিকের বাসা-বাড়িতে চাকরিচ্যুতির নোটিস পাঠিয়ে দেওয়া হয়। প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষের এমন অমানবিক আচরণ শ্রমিকদের হতাশাগ্রস্ত করে তোলার পাশাপাশি সংক্ষুব্ধ করেছে।
চাকরিচ্যুতির নোটির প্রাপ্তির একদিনের মাথায় অর্থাৎ ২৯ অক্টোবর বিক্ষুব্ধ শ্রমিকেরা প্রতিবাদস্বরুপ বগুড়া রোডস্থ অপসোনিন কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ সমাবেশ করছেন। এবং চাকরিতে পুনর্বহালের দাবি জানিয়ে আসছেন।
একাধিক শ্রমিকের অভিযোগ, স্টেরিপ্যাক বিভাগে কর্মরত ৫ শতাধিক শ্রমিকের প্রত্যেকের বেতন ১২ থেকে ১৬ হাজার টাকা ছিল। কর্তৃপক্ষ তাদের চাকরিচ্যুৎ করে কম বেতনে কর্মী নিয়োগের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। সেই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে পুরানো এবং দক্ষ শ্রমিকদের বরখাস্ত করেছে।
ছুটির মধ্যে ডাকযোগে নোটিস পাঠিয়ে শ্রমিকদের চাকরিচ্যুতির এই ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাসদ বরিশাল জেলা সমন্বয়কারী ডা. মনিষা চক্রবর্তী। গত শনিবার এবং রোববার চাকরিচ্যুৎ শ্রমিকদের পুনর্বহালের দাবিতে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি অংশগ্রহণ করেন।
বরিশালে দীর্ঘদিন শ্রমিকের অধিকার নিয়ে আন্দোলন-সংগ্রাম করে আসা এই নারী নেত্রী বলেন, আকস্মিক চাকরিচ্যুতির নোটিস দিয়ে শ্রমিক ছাঁটাই করা অমানবিক আচরণের সামিল। এই ঘটনায় শ্রমিকেরা তাদের অধিকার রক্ষায় মাঠে নেমেছেন। এতে তিনিও সম্মতি জানিয়ে পাশে থাকার অভয় দিয়েছেন। যদি শিগগিরই শ্রমিকদের চাকরিতে পুনর্বহাল না করা হয়, তাহলে দাবি আদায়ে মহাসড়ক অবরোধ করাসহ আরও কঠোর কর্মসূচিতে দেওয়া হতে পারে। সেক্ষেত্রে অপসোনিনকে ৭২ ঘণ্টার সময় বেধে দেওয়া হয়েছে।
আকস্মিক শ্রমিক ছাঁটাই এবং প্রতিবাদ আন্দোলন নিয়ে জানতে রোববার বিকেলে অপসোনিনের বরিশাল অফিসে ফোন করা হলে পারভেজ নামক জনৈক ব্যক্তি ফোন রিসিভ করলেও তিনি মিডিয়ায় কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
তবে বিভিন্ন মাধ্যম জানা গেছে, বরিশালের এই প্রতিষ্ঠানটি আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা আমির হোসেন আমুর স্বজন আবদুস সবুর খানের। গত বছর আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে প্রতিষ্ঠানটিতে বিভিন্ন সংকট দেখা দেয়। ধারনা করা হচ্ছে, আগামীদিনে প্রতিষ্ঠানটির খরচ কমাতে স্টেরিপ্যাক বিভাগের কর্মচারীদের বাদ দিয়ে কম বেতনে কর্মী নেওয়ার হতে পারে। অবশ্য এই এধরনের অভিযোগ চাকরিচ্যুৎ শ্রমিকেরাও মিডিয়ার কাছে তুলে ধরেছেন।’
৭২ ঘণ্টার মধ্যে দাবি না মানলে মহাসড়ক অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
অপসোনিন কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজের ৫ শতাধিক কর্মচারীকে আকস্মিক চাকরিচ্যুৎ করা হয়েছে। তিনদিনের বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠিয়ে তাদের বাসায় চাকরিচ্যুতির নোটিস পৌছে দেয় প্রতিষ্ঠানটি। পূর্ব কোনো ঘোষণা ছাড়া হঠাৎ চাকরি হারানোর ঘটনায় সংক্ষুব্ধ শ্রমিকেরা টানা ৫দিন ধরে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। রোববার সকালেও চাকরিচ্যুৎ শ্রমিকেরা শহরের বগুড়া রোডস্থ প্রতিষ্ঠানটির সম্মুখ সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করে। এতে প্রতিবাদস্বরুপ শহরের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকেরাও অংশ নেয়। রোববারের এই বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষকে ৭২ ঘণ্টার সময় বেধে দেওয়া হয়েছে, যদি এর মধ্যে শ্রমিকদের চাকরিতে পুনর্বহাল করা না হয়, তাহলে মহাসড়ক অবরোধ করাসহ আরও কঠোর কর্মসূচি পালনের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে।
চাকরিচ্যুৎ আন্দোলনরত শ্রমিকেরা জানান, কোনো কারণ ছাড়াই স্টেরিপ্যাক বিভাগের শ্রমিকদের তিনদিনের বাধ্যতামূলক ছুটি দেয় কর্তৃপক্ষ। সেই ছুটির মধ্যে গত ২৮ অক্টোবর প্রত্যেক শ্রমিকের বাসা-বাড়িতে চাকরিচ্যুতির নোটিস পাঠিয়ে দেওয়া হয়। প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষের এমন অমানবিক আচরণ শ্রমিকদের হতাশাগ্রস্ত করে তোলার পাশাপাশি সংক্ষুব্ধ করেছে।
চাকরিচ্যুতির নোটির প্রাপ্তির একদিনের মাথায় অর্থাৎ ২৯ অক্টোবর বিক্ষুব্ধ শ্রমিকেরা প্রতিবাদস্বরুপ বগুড়া রোডস্থ অপসোনিন কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ সমাবেশ করছেন। এবং চাকরিতে পুনর্বহালের দাবি জানিয়ে আসছেন।
একাধিক শ্রমিকের অভিযোগ, স্টেরিপ্যাক বিভাগে কর্মরত ৫ শতাধিক শ্রমিকের প্রত্যেকের বেতন ১২ থেকে ১৬ হাজার টাকা ছিল। কর্তৃপক্ষ তাদের চাকরিচ্যুৎ করে কম বেতনে কর্মী নিয়োগের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। সেই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে পুরানো এবং দক্ষ শ্রমিকদের বরখাস্ত করেছে।
ছুটির মধ্যে ডাকযোগে নোটিস পাঠিয়ে শ্রমিকদের চাকরিচ্যুতির এই ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাসদ বরিশাল জেলা সমন্বয়কারী ডা. মনিষা চক্রবর্তী। গত শনিবার এবং রোববার চাকরিচ্যুৎ শ্রমিকদের পুনর্বহালের দাবিতে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি অংশগ্রহণ করেন।
বরিশালে দীর্ঘদিন শ্রমিকের অধিকার নিয়ে আন্দোলন-সংগ্রাম করে আসা এই নারী নেত্রী বলেন, আকস্মিক চাকরিচ্যুতির নোটিস দিয়ে শ্রমিক ছাঁটাই করা অমানবিক আচরণের সামিল। এই ঘটনায় শ্রমিকেরা তাদের অধিকার রক্ষায় মাঠে নেমেছেন। এতে তিনিও সম্মতি জানিয়ে পাশে থাকার অভয় দিয়েছেন। যদি শিগগিরই শ্রমিকদের চাকরিতে পুনর্বহাল না করা হয়, তাহলে দাবি আদায়ে মহাসড়ক অবরোধ করাসহ আরও কঠোর কর্মসূচিতে দেওয়া হতে পারে। সেক্ষেত্রে অপসোনিনকে ৭২ ঘণ্টার সময় বেধে দেওয়া হয়েছে।
আকস্মিক শ্রমিক ছাঁটাই এবং প্রতিবাদ আন্দোলন নিয়ে জানতে রোববার বিকেলে অপসোনিনের বরিশাল অফিসে ফোন করা হলে পারভেজ নামক জনৈক ব্যক্তি ফোন রিসিভ করলেও তিনি মিডিয়ায় কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
তবে বিভিন্ন মাধ্যম জানা গেছে, বরিশালের এই প্রতিষ্ঠানটি আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা আমির হোসেন আমুর স্বজন আবদুস সবুর খানের। গত বছর আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে প্রতিষ্ঠানটিতে বিভিন্ন সংকট দেখা দেয়। ধারনা করা হচ্ছে, আগামীদিনে প্রতিষ্ঠানটির খরচ কমাতে স্টেরিপ্যাক বিভাগের কর্মচারীদের বাদ দিয়ে কম বেতনে কর্মী নেওয়ার হতে পারে। অবশ্য এই এধরনের অভিযোগ চাকরিচ্যুৎ শ্রমিকেরাও মিডিয়ার কাছে তুলে ধরেছেন।’

১০ নভেম্বর, ২০২৫ ০১:৪৫
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৬
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৭
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.