
০৮ জুলাই, ২০২৫ ১৩:৫৮
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে সরাতে পেরেছে, কিন্তু বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো প্রেসিডেন্ট চুপ্পুকে সরাতে ভয় পেয়েছে। খুনি ও ফ্যাসিস্ট হাসিনার রাষ্ট্রপতি এখনো দায়িত্বে থাকতে পারেন না। গণঅভ্যুত্থানের সঙ্গে যারা প্রতারণা করেছে, তারা দেশের জনগণের সঙ্গেও প্রতারণা করেছে।’
সোমবার (০৭ জুলাই) রাত ১১টার দিক পাবনার আব্দুল হামিদ সড়কের শহীদ চত্বরে জুলাই পদযাত্রার পথসভায় বক্তব্যে তিনি এসব মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, আমরা স্পষ্টভাবে বলেছিলাম, অভ্যুথানের পরে আমাদের মিডিয়া সংস্কার লাগবে, পুলিশের সংস্কার লাগবে, আমলাতন্ত্রের সংস্কার লাগবে, সেনাবাহিনীর সংস্কার লাগবে, সংস্কারের মধ্য দিয়ে আমরা নতুন দেশ গড়ব।
বিচার সংস্কার এবং নতুন সংবিধানে আমাদের অভিমুখ। গণঅভ্যুথানের মধ্যে আমাদের স্কুল কলেজ পড়ুয়া তরুণ-তরুণীরা দেয়ালে দেয়ালে যেই গ্রাফিতি একেছিল সেই গ্রাফিতির মধ্য দিয়েই নতুন সংবিধান লেখা হয়ে গেছে। সেই সব গ্রাফিতিতে বাংলাদেশের মানুষের আকাঙ্ক্ষার কথা লেখা হয়েছিল।
পাবনাবাসীকে আমরা বলতে চাই, আপনাদের সঙ্গে নিয়ে নতুন সংবিধান রচনা করব। সেই সংবিধান দিয়েই নতুন বাংলাদেশ চলবে। পাবনায় আসতে যে কষ্ট হয়েছে। পাবনার রাস্তাঘাটের যে বেহাল অবস্থা আমরা শেখ হাসিনার উন্নয়নের গল্প প্রত্যক্ষভাবে দেখলাম।
পাবনাবাসীকে কতটা কষ্টে অবজ্ঞা ও অবহেলার মধ্যে জীবনযাপন করতে হচ্ছে। আগামীতে আপনাদের পাশে আমরা থাকব ইনশাআল্লাহ। আগামী ৩ আগস্ট শহীদ মিনারে নতুন সংবিধান, বিচার ও সংস্কারের দাবি উত্থাপন করা হবে।
এর আগে বৃষ্টি উপেক্ষা করে বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত জুলাই যুদ্ধাদের দেখতে পাবনাবাসী অধির আগ্রহে থাকে। বিকেল থেকেই বিভিন্ন উপজেলা থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে শহীদ চত্বরে জড়ো হতে থাকে। স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত হয় পুরো শহর।
সিরাজগঞ্জ থেকে রাত সোয়া ১০টার দিকে পাবনা শহরের মুজাহিদ ক্লাব এলাকায় এলে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন পাবনার নেতারা তাদের অভ্যর্থনা জানান। এরপর শহীদ চত্বরে মিনিট্রাকে বানানো অস্থায়ী মঞ্চে নেতারা বক্তব্য রাখেন।
এসময় জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দিন পাটওয়ারী, সিনিয়র যুগ্ম-সদস্য সচিব তাসনিম জারা, যুগ্ম-সদস্য সচিব মাহিন সরকার প্রমুখ।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে সরাতে পেরেছে, কিন্তু বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো প্রেসিডেন্ট চুপ্পুকে সরাতে ভয় পেয়েছে। খুনি ও ফ্যাসিস্ট হাসিনার রাষ্ট্রপতি এখনো দায়িত্বে থাকতে পারেন না। গণঅভ্যুত্থানের সঙ্গে যারা প্রতারণা করেছে, তারা দেশের জনগণের সঙ্গেও প্রতারণা করেছে।’
সোমবার (০৭ জুলাই) রাত ১১টার দিক পাবনার আব্দুল হামিদ সড়কের শহীদ চত্বরে জুলাই পদযাত্রার পথসভায় বক্তব্যে তিনি এসব মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, আমরা স্পষ্টভাবে বলেছিলাম, অভ্যুথানের পরে আমাদের মিডিয়া সংস্কার লাগবে, পুলিশের সংস্কার লাগবে, আমলাতন্ত্রের সংস্কার লাগবে, সেনাবাহিনীর সংস্কার লাগবে, সংস্কারের মধ্য দিয়ে আমরা নতুন দেশ গড়ব।
বিচার সংস্কার এবং নতুন সংবিধানে আমাদের অভিমুখ। গণঅভ্যুথানের মধ্যে আমাদের স্কুল কলেজ পড়ুয়া তরুণ-তরুণীরা দেয়ালে দেয়ালে যেই গ্রাফিতি একেছিল সেই গ্রাফিতির মধ্য দিয়েই নতুন সংবিধান লেখা হয়ে গেছে। সেই সব গ্রাফিতিতে বাংলাদেশের মানুষের আকাঙ্ক্ষার কথা লেখা হয়েছিল।
পাবনাবাসীকে আমরা বলতে চাই, আপনাদের সঙ্গে নিয়ে নতুন সংবিধান রচনা করব। সেই সংবিধান দিয়েই নতুন বাংলাদেশ চলবে। পাবনায় আসতে যে কষ্ট হয়েছে। পাবনার রাস্তাঘাটের যে বেহাল অবস্থা আমরা শেখ হাসিনার উন্নয়নের গল্প প্রত্যক্ষভাবে দেখলাম।
পাবনাবাসীকে কতটা কষ্টে অবজ্ঞা ও অবহেলার মধ্যে জীবনযাপন করতে হচ্ছে। আগামীতে আপনাদের পাশে আমরা থাকব ইনশাআল্লাহ। আগামী ৩ আগস্ট শহীদ মিনারে নতুন সংবিধান, বিচার ও সংস্কারের দাবি উত্থাপন করা হবে।
এর আগে বৃষ্টি উপেক্ষা করে বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত জুলাই যুদ্ধাদের দেখতে পাবনাবাসী অধির আগ্রহে থাকে। বিকেল থেকেই বিভিন্ন উপজেলা থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে শহীদ চত্বরে জড়ো হতে থাকে। স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত হয় পুরো শহর।
সিরাজগঞ্জ থেকে রাত সোয়া ১০টার দিকে পাবনা শহরের মুজাহিদ ক্লাব এলাকায় এলে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন পাবনার নেতারা তাদের অভ্যর্থনা জানান। এরপর শহীদ চত্বরে মিনিট্রাকে বানানো অস্থায়ী মঞ্চে নেতারা বক্তব্য রাখেন।
এসময় জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দিন পাটওয়ারী, সিনিয়র যুগ্ম-সদস্য সচিব তাসনিম জারা, যুগ্ম-সদস্য সচিব মাহিন সরকার প্রমুখ।

০৮ নভেম্বর, ২০২৫ ২৩:২২
ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের একটি মামলায় ইউপি সদস্যসহ আওয়ামী লীগের তিন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শনিবার (৮ নভেম্বর) সন্ধ্যায় গ্রেপ্তারকৃতদের ফরিদপুর আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহজালাল আলম।
এর আগে গতকাল শুক্রবার গভীর রাতে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তাররা হলেন- উপজেলার পাঁচুড়িয়া ইউনিয়নের চরচাঁদড়া গ্রামের ইউপি সদস্য ও ৭ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ফিরোজ মোল্যা (৬৭), গোপালপুর ইউনিয়ন মৎস্যজীবী লীগের সভাপতি চর চান্দরা গ্রামের বাসিন্দা কাজী রুবেল (৩৫) এবং টগরবন্দ ইউনিয়নের সাতবাড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মতিন মোল্যা (৩৫)।
থানা ও এলাকা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের ১৮ জানুয়ারি আলফাডাঙ্গা থানায় আওয়ামী লীগের ১৭০ নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করে একটি বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে মামলা করেন আলফাডাঙ্গা পৌর সদরের বুড়াইচ এলাকার বাসিন্দা নিনমজুর ইদ্রিস সর্দারের ছেলে বিএনপির সমর্থক লাভলু সর্দার। মামলাটিতে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী ছাড়াও মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষক ও সাংবাদিকদের আসামি করা হয়। এ মামলায় আড়াই থেকে তিন হাজার অজ্ঞাতনামা আসামি রয়েছে। মামলার অজ্ঞাত আসামি হিসেবে ওই তিন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে আলফাডাঙ্গা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহজালাল আলম বলেন, একটি বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শনিবার তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের একটি মামলায় ইউপি সদস্যসহ আওয়ামী লীগের তিন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শনিবার (৮ নভেম্বর) সন্ধ্যায় গ্রেপ্তারকৃতদের ফরিদপুর আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহজালাল আলম।
এর আগে গতকাল শুক্রবার গভীর রাতে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তাররা হলেন- উপজেলার পাঁচুড়িয়া ইউনিয়নের চরচাঁদড়া গ্রামের ইউপি সদস্য ও ৭ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ফিরোজ মোল্যা (৬৭), গোপালপুর ইউনিয়ন মৎস্যজীবী লীগের সভাপতি চর চান্দরা গ্রামের বাসিন্দা কাজী রুবেল (৩৫) এবং টগরবন্দ ইউনিয়নের সাতবাড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মতিন মোল্যা (৩৫)।
থানা ও এলাকা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের ১৮ জানুয়ারি আলফাডাঙ্গা থানায় আওয়ামী লীগের ১৭০ নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করে একটি বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে মামলা করেন আলফাডাঙ্গা পৌর সদরের বুড়াইচ এলাকার বাসিন্দা নিনমজুর ইদ্রিস সর্দারের ছেলে বিএনপির সমর্থক লাভলু সর্দার। মামলাটিতে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী ছাড়াও মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষক ও সাংবাদিকদের আসামি করা হয়। এ মামলায় আড়াই থেকে তিন হাজার অজ্ঞাতনামা আসামি রয়েছে। মামলার অজ্ঞাত আসামি হিসেবে ওই তিন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে আলফাডাঙ্গা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহজালাল আলম বলেন, একটি বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শনিবার তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।

০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ২০:১৭
এনসিপির কেন্দ্রীয় সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) ফেনীর আজিজুর রহমান রিজভীকে সাময়িক অব্যাহতি ও কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়া হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানান এনসিপির দপ্তর সেলের সদস্য সাদিয়া ফারজানা দিনা।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, আজিজুর রহমান রিজভীর বিরুদ্ধে গুরুতর দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের একটি অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে। ওই ঘটনায় তার আচরণ সংগঠনের নীতিবিরুদ্ধ বলে প্রতীয়মান হয়েছে। এমতাবস্থায় তাকে দলের সব দায়িত্ব থেকে সাময়িক অব্যাহতি প্রদান করা হলো।
একই সাথে তাকে কেন দল থেকে স্থায়ী বহিষ্কার করা হবে না; আগামী ৩ কার্যদিবসের মধ্যে তার যথাযথ ব্যাখ্যা শৃঙ্খলা কমিটির প্রধান অ্যাড. আব্দুল্লাহ আল-আমিন বরাবর দাখিলের জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, সাময়িক অব্যাহতিপ্রাপ্ত রিজভী ফেনীর পৌর এলাকার ইমাম বাক্স হাজী বাড়ির সিদ্দিকুর রহমানের ছেলে।
এনসিপির কেন্দ্রীয় সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) ফেনীর আজিজুর রহমান রিজভীকে সাময়িক অব্যাহতি ও কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়া হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানান এনসিপির দপ্তর সেলের সদস্য সাদিয়া ফারজানা দিনা।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, আজিজুর রহমান রিজভীর বিরুদ্ধে গুরুতর দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের একটি অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে। ওই ঘটনায় তার আচরণ সংগঠনের নীতিবিরুদ্ধ বলে প্রতীয়মান হয়েছে। এমতাবস্থায় তাকে দলের সব দায়িত্ব থেকে সাময়িক অব্যাহতি প্রদান করা হলো।
একই সাথে তাকে কেন দল থেকে স্থায়ী বহিষ্কার করা হবে না; আগামী ৩ কার্যদিবসের মধ্যে তার যথাযথ ব্যাখ্যা শৃঙ্খলা কমিটির প্রধান অ্যাড. আব্দুল্লাহ আল-আমিন বরাবর দাখিলের জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, সাময়িক অব্যাহতিপ্রাপ্ত রিজভী ফেনীর পৌর এলাকার ইমাম বাক্স হাজী বাড়ির সিদ্দিকুর রহমানের ছেলে।

০৪ নভেম্বর, ২০২৫ ২৩:০৪
বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর মাহবুবুর রহমান (স্নিগ্ধ)। তিনি জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের শহীদ মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধর যমজ ভাই।
আজ মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে গিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে বিএনপির সদস্যপদ নেন স্নিগ্ধ। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের এক বার্তায় বলা হয়েছে, মীর মাহবুবুর রহমান (স্নিগ্ধ) বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে দেখা করে দলের নতুন সদস্য হয়েছেন। এ সময় স্নিগ্ধের বাবা মোস্তাফিজুর রহমানও উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এবং ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক উপস্থিত ছিলেন।
গণ–অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন গঠন করা হয়। সে সময় ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছিল স্নিগ্ধকে। পরে তিনি ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হন। গত ৮ মে তিনি এ পদ থেকে সরে দাঁড়ান।
মীর মাহবুবুর রহমান (স্নিগ্ধ) বর্তমানে বাংলাদেশ স্কাউটসের উপ- প্রধান জাতীয় কমিশনারের দায়িত্বে আছেন।
বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর মাহবুবুর রহমান (স্নিগ্ধ)। তিনি জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের শহীদ মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধর যমজ ভাই।
আজ মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে গিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে বিএনপির সদস্যপদ নেন স্নিগ্ধ। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের এক বার্তায় বলা হয়েছে, মীর মাহবুবুর রহমান (স্নিগ্ধ) বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে দেখা করে দলের নতুন সদস্য হয়েছেন। এ সময় স্নিগ্ধের বাবা মোস্তাফিজুর রহমানও উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এবং ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক উপস্থিত ছিলেন।
গণ–অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন গঠন করা হয়। সে সময় ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছিল স্নিগ্ধকে। পরে তিনি ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হন। গত ৮ মে তিনি এ পদ থেকে সরে দাঁড়ান।
মীর মাহবুবুর রহমান (স্নিগ্ধ) বর্তমানে বাংলাদেশ স্কাউটসের উপ- প্রধান জাতীয় কমিশনারের দায়িত্বে আছেন।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.