
০৮ জুলাই, ২০২৫ ১৩:৫৮
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে সরাতে পেরেছে, কিন্তু বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো প্রেসিডেন্ট চুপ্পুকে সরাতে ভয় পেয়েছে। খুনি ও ফ্যাসিস্ট হাসিনার রাষ্ট্রপতি এখনো দায়িত্বে থাকতে পারেন না। গণঅভ্যুত্থানের সঙ্গে যারা প্রতারণা করেছে, তারা দেশের জনগণের সঙ্গেও প্রতারণা করেছে।’
সোমবার (০৭ জুলাই) রাত ১১টার দিক পাবনার আব্দুল হামিদ সড়কের শহীদ চত্বরে জুলাই পদযাত্রার পথসভায় বক্তব্যে তিনি এসব মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, আমরা স্পষ্টভাবে বলেছিলাম, অভ্যুথানের পরে আমাদের মিডিয়া সংস্কার লাগবে, পুলিশের সংস্কার লাগবে, আমলাতন্ত্রের সংস্কার লাগবে, সেনাবাহিনীর সংস্কার লাগবে, সংস্কারের মধ্য দিয়ে আমরা নতুন দেশ গড়ব।
বিচার সংস্কার এবং নতুন সংবিধানে আমাদের অভিমুখ। গণঅভ্যুথানের মধ্যে আমাদের স্কুল কলেজ পড়ুয়া তরুণ-তরুণীরা দেয়ালে দেয়ালে যেই গ্রাফিতি একেছিল সেই গ্রাফিতির মধ্য দিয়েই নতুন সংবিধান লেখা হয়ে গেছে। সেই সব গ্রাফিতিতে বাংলাদেশের মানুষের আকাঙ্ক্ষার কথা লেখা হয়েছিল।
পাবনাবাসীকে আমরা বলতে চাই, আপনাদের সঙ্গে নিয়ে নতুন সংবিধান রচনা করব। সেই সংবিধান দিয়েই নতুন বাংলাদেশ চলবে। পাবনায় আসতে যে কষ্ট হয়েছে। পাবনার রাস্তাঘাটের যে বেহাল অবস্থা আমরা শেখ হাসিনার উন্নয়নের গল্প প্রত্যক্ষভাবে দেখলাম।
পাবনাবাসীকে কতটা কষ্টে অবজ্ঞা ও অবহেলার মধ্যে জীবনযাপন করতে হচ্ছে। আগামীতে আপনাদের পাশে আমরা থাকব ইনশাআল্লাহ। আগামী ৩ আগস্ট শহীদ মিনারে নতুন সংবিধান, বিচার ও সংস্কারের দাবি উত্থাপন করা হবে।
এর আগে বৃষ্টি উপেক্ষা করে বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত জুলাই যুদ্ধাদের দেখতে পাবনাবাসী অধির আগ্রহে থাকে। বিকেল থেকেই বিভিন্ন উপজেলা থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে শহীদ চত্বরে জড়ো হতে থাকে। স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত হয় পুরো শহর।
সিরাজগঞ্জ থেকে রাত সোয়া ১০টার দিকে পাবনা শহরের মুজাহিদ ক্লাব এলাকায় এলে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন পাবনার নেতারা তাদের অভ্যর্থনা জানান। এরপর শহীদ চত্বরে মিনিট্রাকে বানানো অস্থায়ী মঞ্চে নেতারা বক্তব্য রাখেন।
এসময় জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দিন পাটওয়ারী, সিনিয়র যুগ্ম-সদস্য সচিব তাসনিম জারা, যুগ্ম-সদস্য সচিব মাহিন সরকার প্রমুখ।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে সরাতে পেরেছে, কিন্তু বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো প্রেসিডেন্ট চুপ্পুকে সরাতে ভয় পেয়েছে। খুনি ও ফ্যাসিস্ট হাসিনার রাষ্ট্রপতি এখনো দায়িত্বে থাকতে পারেন না। গণঅভ্যুত্থানের সঙ্গে যারা প্রতারণা করেছে, তারা দেশের জনগণের সঙ্গেও প্রতারণা করেছে।’
সোমবার (০৭ জুলাই) রাত ১১টার দিক পাবনার আব্দুল হামিদ সড়কের শহীদ চত্বরে জুলাই পদযাত্রার পথসভায় বক্তব্যে তিনি এসব মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, আমরা স্পষ্টভাবে বলেছিলাম, অভ্যুথানের পরে আমাদের মিডিয়া সংস্কার লাগবে, পুলিশের সংস্কার লাগবে, আমলাতন্ত্রের সংস্কার লাগবে, সেনাবাহিনীর সংস্কার লাগবে, সংস্কারের মধ্য দিয়ে আমরা নতুন দেশ গড়ব।
বিচার সংস্কার এবং নতুন সংবিধানে আমাদের অভিমুখ। গণঅভ্যুথানের মধ্যে আমাদের স্কুল কলেজ পড়ুয়া তরুণ-তরুণীরা দেয়ালে দেয়ালে যেই গ্রাফিতি একেছিল সেই গ্রাফিতির মধ্য দিয়েই নতুন সংবিধান লেখা হয়ে গেছে। সেই সব গ্রাফিতিতে বাংলাদেশের মানুষের আকাঙ্ক্ষার কথা লেখা হয়েছিল।
পাবনাবাসীকে আমরা বলতে চাই, আপনাদের সঙ্গে নিয়ে নতুন সংবিধান রচনা করব। সেই সংবিধান দিয়েই নতুন বাংলাদেশ চলবে। পাবনায় আসতে যে কষ্ট হয়েছে। পাবনার রাস্তাঘাটের যে বেহাল অবস্থা আমরা শেখ হাসিনার উন্নয়নের গল্প প্রত্যক্ষভাবে দেখলাম।
পাবনাবাসীকে কতটা কষ্টে অবজ্ঞা ও অবহেলার মধ্যে জীবনযাপন করতে হচ্ছে। আগামীতে আপনাদের পাশে আমরা থাকব ইনশাআল্লাহ। আগামী ৩ আগস্ট শহীদ মিনারে নতুন সংবিধান, বিচার ও সংস্কারের দাবি উত্থাপন করা হবে।
এর আগে বৃষ্টি উপেক্ষা করে বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত জুলাই যুদ্ধাদের দেখতে পাবনাবাসী অধির আগ্রহে থাকে। বিকেল থেকেই বিভিন্ন উপজেলা থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে শহীদ চত্বরে জড়ো হতে থাকে। স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত হয় পুরো শহর।
সিরাজগঞ্জ থেকে রাত সোয়া ১০টার দিকে পাবনা শহরের মুজাহিদ ক্লাব এলাকায় এলে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন পাবনার নেতারা তাদের অভ্যর্থনা জানান। এরপর শহীদ চত্বরে মিনিট্রাকে বানানো অস্থায়ী মঞ্চে নেতারা বক্তব্য রাখেন।
এসময় জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দিন পাটওয়ারী, সিনিয়র যুগ্ম-সদস্য সচিব তাসনিম জারা, যুগ্ম-সদস্য সচিব মাহিন সরকার প্রমুখ।
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:৩২
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:২৩
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২০:১২
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৯:০৮

২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:৩২
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ নেতার গুলিতে নিহত শহীদ ওসমান হাদির বোন মাসুমা হাদি। আজ শুক্রবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মাসুমা হাদি এই আগ্রহের কথা জানান।
তিনি বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমার ব্যক্তিগত কোনো কিছু বলার নেই। তবে ইনকিলাব মঞ্চ ও পরিবারের পক্ষ থেকে সিদ্ধান্ত হলে এ নির্বাচনে প্রার্থী হতে রাজি আছি।
এদিন মাসুমা হাদিকে প্রার্থী করার দাবিতে ঝালকাঠির বাসস্ট্যান্ড মোড়ে মানববন্ধনের আয়োজন করেন তার সমর্থক ও শুভানুধ্যায়ীরা। মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ‘ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে কথা বলতে গিয়ে হাদিকে প্রাণ দিতে হয়েছে। তিনি ইনসাফের পক্ষে এবং দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় লড়াই করেছেন। তিনি সংসদে গিয়ে ন্যায়ের পক্ষে, জনগণের পক্ষে এবং ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে চেয়েছিলেন।
কিন্তু ঘাতকরা তার সেই কথা থামিয়ে দিয়েছে। তবে আমরা চাই শহীদ ওসমান হাদির দেশ, জনগণ ও ন্যায়ের পক্ষে লড়াই বেঁচে থাকুক, উজ্জীবিত থাকুক।’
তারা বলেন, ‘হাদির বোন মাসুমা হাদির মাঝে আমরা হাদির প্রতিচ্ছবি দেখতে পাই। আমরা মাসুমা হাদিকে ঢাকা-৮-এর সংসদ সদস্য প্রার্থী হিসেবে দেখতে চাই। দেশবাসীও এটি চায়।’
প্রসঙ্গত, ঢাকা-৮ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনী প্রচার চালানোর সময় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদি গত ১২ ডিসেম্বর রাজধানীর বিজয়নগরে গুলিবিদ্ধ হন। তাকে গুলির ঘটনায় ছাত্রলীগ নেতা মাসুদ ফয়সাল ও তার সহযোগী আলমগীর শেখকে শনাক্ত করেছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী।
গুলিতে ওসমান হাদির ব্রেইনের স্টেম সেল মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৮ ডিসেম্বর ওসমান হাদির মৃত্যু হয়। মরদেহ দেশে আনার পর ২০ ডিসেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধি চত্বরে হাদিকে দাফন করা হয়।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ নেতার গুলিতে নিহত শহীদ ওসমান হাদির বোন মাসুমা হাদি। আজ শুক্রবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মাসুমা হাদি এই আগ্রহের কথা জানান।
তিনি বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমার ব্যক্তিগত কোনো কিছু বলার নেই। তবে ইনকিলাব মঞ্চ ও পরিবারের পক্ষ থেকে সিদ্ধান্ত হলে এ নির্বাচনে প্রার্থী হতে রাজি আছি।
এদিন মাসুমা হাদিকে প্রার্থী করার দাবিতে ঝালকাঠির বাসস্ট্যান্ড মোড়ে মানববন্ধনের আয়োজন করেন তার সমর্থক ও শুভানুধ্যায়ীরা। মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ‘ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে কথা বলতে গিয়ে হাদিকে প্রাণ দিতে হয়েছে। তিনি ইনসাফের পক্ষে এবং দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় লড়াই করেছেন। তিনি সংসদে গিয়ে ন্যায়ের পক্ষে, জনগণের পক্ষে এবং ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে চেয়েছিলেন।
কিন্তু ঘাতকরা তার সেই কথা থামিয়ে দিয়েছে। তবে আমরা চাই শহীদ ওসমান হাদির দেশ, জনগণ ও ন্যায়ের পক্ষে লড়াই বেঁচে থাকুক, উজ্জীবিত থাকুক।’
তারা বলেন, ‘হাদির বোন মাসুমা হাদির মাঝে আমরা হাদির প্রতিচ্ছবি দেখতে পাই। আমরা মাসুমা হাদিকে ঢাকা-৮-এর সংসদ সদস্য প্রার্থী হিসেবে দেখতে চাই। দেশবাসীও এটি চায়।’
প্রসঙ্গত, ঢাকা-৮ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনী প্রচার চালানোর সময় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদি গত ১২ ডিসেম্বর রাজধানীর বিজয়নগরে গুলিবিদ্ধ হন। তাকে গুলির ঘটনায় ছাত্রলীগ নেতা মাসুদ ফয়সাল ও তার সহযোগী আলমগীর শেখকে শনাক্ত করেছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী।
গুলিতে ওসমান হাদির ব্রেইনের স্টেম সেল মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৮ ডিসেম্বর ওসমান হাদির মৃত্যু হয়। মরদেহ দেশে আনার পর ২০ ডিসেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধি চত্বরে হাদিকে দাফন করা হয়।

২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২০:১২
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে আয়োজিত ঐতিহাসিক গণসংবর্ধনায় দেওয়া বক্তব্য নিয়ে ভারতীয় একটি গণমাধ্যমের অপপ্রচার শনাক্ত করেছে প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের (পিআইবি) ফ্যাক্ট চেক ও মিডিয়া রিসার্চ টিম বাংলাফ্যাক্ট।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) বাংলাফ্যাক্ট জানিয়েছে, দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে ফিরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। দেশে ফিরে রাজধানীর পূর্বাচলের ৩০০ ফিট এলাকায় আয়োজিত এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া ভাষণে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়তে নিজের একটি পরিকল্পনার কথা জানান তিনি। পরিকল্পনাটি বিস্তারিতভাবে প্রকাশ না করলেও এটি বাস্তবায়নে দেশের সকল স্তরের মানুষের সহযোগিতা চেয়েছেন তিনি।
নিজের ভাবনার কথা বলার আগে তারেক রহমান ৬২ বছর আগের আমেরিকার বর্ণবৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের মহান নেতা মার্টিন লুথার কিংয়ের ঐতিহাসিক ‘আই হ্যাভ অ্যা ড্রিম’ (I have a dream) ভাষণটির কথা স্মরণ করেন। সেই ভাষণের সঙ্গে সুর মিলিয়ে তিনি বলেন, ‘আই হ্যাভ অ্যা প্ল্যান।’
তারেক রহমান বলেন, ‘প্রিয় ভাই-বোনেরা আমরা দেশের শান্তি চাই। মার্টিন লুথার কিং এর নাম শুনেছেন না আপনারা? নাম শুনেছেন তো আপনারা। মার্টিন লুথার কিং। তার একটি বিখ্যাত ডায়ালগ আছে, আই হ্যাভ আ ড্রিম। আজ এই বাংলাদেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে আপনাদের সকলের সামনে আমি বলতে চাই, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের একজন সদস্য হিসাবে আপনাদের সামনে আমি বলতে চাই, আই হ্যাভ আ প্ল্যান, ফর দ্য পিপল অব মাই কান্ট্রি, ফর মাই কান্ট্রি। আজ এই পরিকল্পনা দেশের মানুষের স্বার্থে।’
তার ভাষণ সম্পর্কে সংবাদ প্রকাশ করতে গিয়ে ভারতের এবিপি আনন্দ (ABP Ananda) “ 'I have a plan..', বাংলাদেশে ফিরেই বিস্ফোরক খালেদা পুত্র, ভারতকে নিয়ে পরিকল্পনা ?” - শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ করেন। অথচ তারেক রহমান তার সম্পূর্ণ ভাষণে ভারত সম্পর্কে কোনো কথা বলেননি।
সম্পূর্ণ অপ্রাসঙ্গিকভাবে শিরোনামে ‘ভারত নিয়ে পরিকল্পনা’ জুড়ে দিয়েছে এবিপি আনন্দ। মিডিয়াটি পুরো প্রতিবেদনে এ প্রসঙ্গ আনার কোনো ব্যাখ্যাও দেয়নি।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে আয়োজিত ঐতিহাসিক গণসংবর্ধনায় দেওয়া বক্তব্য নিয়ে ভারতীয় একটি গণমাধ্যমের অপপ্রচার শনাক্ত করেছে প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের (পিআইবি) ফ্যাক্ট চেক ও মিডিয়া রিসার্চ টিম বাংলাফ্যাক্ট।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) বাংলাফ্যাক্ট জানিয়েছে, দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে ফিরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। দেশে ফিরে রাজধানীর পূর্বাচলের ৩০০ ফিট এলাকায় আয়োজিত এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া ভাষণে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়তে নিজের একটি পরিকল্পনার কথা জানান তিনি। পরিকল্পনাটি বিস্তারিতভাবে প্রকাশ না করলেও এটি বাস্তবায়নে দেশের সকল স্তরের মানুষের সহযোগিতা চেয়েছেন তিনি।
নিজের ভাবনার কথা বলার আগে তারেক রহমান ৬২ বছর আগের আমেরিকার বর্ণবৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের মহান নেতা মার্টিন লুথার কিংয়ের ঐতিহাসিক ‘আই হ্যাভ অ্যা ড্রিম’ (I have a dream) ভাষণটির কথা স্মরণ করেন। সেই ভাষণের সঙ্গে সুর মিলিয়ে তিনি বলেন, ‘আই হ্যাভ অ্যা প্ল্যান।’
তারেক রহমান বলেন, ‘প্রিয় ভাই-বোনেরা আমরা দেশের শান্তি চাই। মার্টিন লুথার কিং এর নাম শুনেছেন না আপনারা? নাম শুনেছেন তো আপনারা। মার্টিন লুথার কিং। তার একটি বিখ্যাত ডায়ালগ আছে, আই হ্যাভ আ ড্রিম। আজ এই বাংলাদেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে আপনাদের সকলের সামনে আমি বলতে চাই, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের একজন সদস্য হিসাবে আপনাদের সামনে আমি বলতে চাই, আই হ্যাভ আ প্ল্যান, ফর দ্য পিপল অব মাই কান্ট্রি, ফর মাই কান্ট্রি। আজ এই পরিকল্পনা দেশের মানুষের স্বার্থে।’
তার ভাষণ সম্পর্কে সংবাদ প্রকাশ করতে গিয়ে ভারতের এবিপি আনন্দ (ABP Ananda) “ 'I have a plan..', বাংলাদেশে ফিরেই বিস্ফোরক খালেদা পুত্র, ভারতকে নিয়ে পরিকল্পনা ?” - শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ করেন। অথচ তারেক রহমান তার সম্পূর্ণ ভাষণে ভারত সম্পর্কে কোনো কথা বলেননি।
সম্পূর্ণ অপ্রাসঙ্গিকভাবে শিরোনামে ‘ভারত নিয়ে পরিকল্পনা’ জুড়ে দিয়েছে এবিপি আনন্দ। মিডিয়াটি পুরো প্রতিবেদনে এ প্রসঙ্গ আনার কোনো ব্যাখ্যাও দেয়নি।

২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:২১
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ‘ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন’ উপলক্ষে রাজধানীর পূর্বাচলের ৩০০ ফিট সড়কের গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সৃষ্ট সব বর্জ্য অপসারণ করবে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন বিএনপি মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক প্রফেসর ডা. মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেল।
ডা. মওদুদ হোসেন বলেন, ৩০০ ফিটসহ এয়ারপোর্ট রোড ও সংলগ্ন এলাকায় শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল থেকে স্বেচ্ছাশ্রমে বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম শুরু করবে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি।
এর আগে, দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসন শেষে প্রিয় জন্মভূমির মাটিতে পা রেখেই এক আবেগঘন মুহূর্তের অবতারণা করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বের হয়েই তিনি প্রথমে খালি পায়ে দেশের মাটি স্পর্শ করেন এবং পরম মমতায় হাত দিয়ে একমুঠো মাটি তুলে নেন। দীর্ঘ দেড় যুগের প্রতীক্ষার পর মাটির এই স্পর্শ উপস্থিত নেতাকর্মীদের মাঝে এক আবেগপ্রবণ পরিবেশ তৈরি করে।
বিমানবন্দর থেকে তারেক রহমান একটি লাল রঙের সুরক্ষিত বাসে চড়ে পূর্বাচলের ‘জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে’ (৩০০ ফিট) সংলগ্ন গণসংবর্ধনাস্থলে যান। সেখানে সমবেত লাখো জনতার উদ্দেশে তিনি তার ঐতিহাসিক প্রত্যাবর্তন ভাষণ দেন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ‘ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন’ উপলক্ষে রাজধানীর পূর্বাচলের ৩০০ ফিট সড়কের গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সৃষ্ট সব বর্জ্য অপসারণ করবে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন বিএনপি মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক প্রফেসর ডা. মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেল।
ডা. মওদুদ হোসেন বলেন, ৩০০ ফিটসহ এয়ারপোর্ট রোড ও সংলগ্ন এলাকায় শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল থেকে স্বেচ্ছাশ্রমে বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম শুরু করবে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি।
এর আগে, দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসন শেষে প্রিয় জন্মভূমির মাটিতে পা রেখেই এক আবেগঘন মুহূর্তের অবতারণা করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বের হয়েই তিনি প্রথমে খালি পায়ে দেশের মাটি স্পর্শ করেন এবং পরম মমতায় হাত দিয়ে একমুঠো মাটি তুলে নেন। দীর্ঘ দেড় যুগের প্রতীক্ষার পর মাটির এই স্পর্শ উপস্থিত নেতাকর্মীদের মাঝে এক আবেগপ্রবণ পরিবেশ তৈরি করে।
বিমানবন্দর থেকে তারেক রহমান একটি লাল রঙের সুরক্ষিত বাসে চড়ে পূর্বাচলের ‘জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে’ (৩০০ ফিট) সংলগ্ন গণসংবর্ধনাস্থলে যান। সেখানে সমবেত লাখো জনতার উদ্দেশে তিনি তার ঐতিহাসিক প্রত্যাবর্তন ভাষণ দেন।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.