২৯ জুলাই, ২০২৫ ১৩:৩৯
অবকাঠামোগত উন্নয়ন, আয়তন বৃদ্ধিকরণ ও নিরাপদ পরিবহন পুল নিশ্চিতকরণের দাবিতে মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) দুপুর ১২টায় বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রাউন্ড ফ্লোরে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন।
মানববন্ধনে সঞ্চালনার দায়িত্বে ছিলেন মৃত্যুঞ্জয় রায়। বক্তব্য রাখেন ভূমিকা সরকার, অমিও, মো. জিসান, আবু বকর সিদ্দিক, এস. এম. ওয়াহিদুর রহমান ও মাইনুল।
বক্তারা জানান, কীর্তনখোলা নদীর তীরে ১৪ বছর আগে স্থাপিত বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় আজও পূর্ণাঙ্গতা পায়নি। ২৫টি বিভাগের জন্য প্রয়োজনীয় ৭৫টি শ্রেণিকক্ষের বিপরীতে রয়েছে মাত্র ৩৬টি। ফলে অনেক সময় খোলা মাঠে পাঠদান করতে হচ্ছে শিক্ষকদের। এতে শিক্ষার্থীদের শিখন প্রক্রিয়া ব্যাহত হচ্ছে, এবং সেশনজট দিন দিন বেড়েই চলেছে।
শিক্ষার্থীরা আরও জানান, শ্রেণিকক্ষ, শিক্ষক, আবাসন, পরিবহন ও গ্রন্থাগারের বইয়ের চরম সংকটের মধ্যেই তাদের শিক্ষাজীবন কাটাতে হচ্ছে। একটি মাত্র ভবনে চলছে প্রশাসনিক ও একাডেমিক কার্যক্রম। শিক্ষক-কর্মকর্তাদের অফিসকক্ষ, ল্যাব ও দপ্তর সংকটে প্রয়োজনীয় কার্যক্রমও থমকে যাচ্ছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন ব্যবস্থার বিষয়েও শিক্ষার্থীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেন। ফিটনেসবিহীন, ঝুঁকিপূর্ণ যানবাহনে প্রতিদিন যাতায়াত করতে গিয়ে শিক্ষার্থীদের জীবনের ঝুঁকি নিতে হচ্ছে বলে অভিযোগ তোলেন তারা।
মানববন্ধন শেষে ভূমিকা সরকার ঘোষণা দেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ের চাহিদা তুলে ধরে একটি আবেদনপত্রে সকল শিক্ষার্থীর গণস্বাক্ষর সংগ্রহ করে সেটি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান ও মাননীয় শিক্ষা উপদেষ্টার নিকট পাঠানো হবে। আমাদের দাবি আদায় না হলে আমরা আরও কঠোর কর্মসূচির দিকে যেতে বাধ্য হবো।
অবকাঠামোগত উন্নয়ন, আয়তন বৃদ্ধিকরণ ও নিরাপদ পরিবহন পুল নিশ্চিতকরণের দাবিতে মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) দুপুর ১২টায় বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রাউন্ড ফ্লোরে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন।
মানববন্ধনে সঞ্চালনার দায়িত্বে ছিলেন মৃত্যুঞ্জয় রায়। বক্তব্য রাখেন ভূমিকা সরকার, অমিও, মো. জিসান, আবু বকর সিদ্দিক, এস. এম. ওয়াহিদুর রহমান ও মাইনুল।
বক্তারা জানান, কীর্তনখোলা নদীর তীরে ১৪ বছর আগে স্থাপিত বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় আজও পূর্ণাঙ্গতা পায়নি। ২৫টি বিভাগের জন্য প্রয়োজনীয় ৭৫টি শ্রেণিকক্ষের বিপরীতে রয়েছে মাত্র ৩৬টি। ফলে অনেক সময় খোলা মাঠে পাঠদান করতে হচ্ছে শিক্ষকদের। এতে শিক্ষার্থীদের শিখন প্রক্রিয়া ব্যাহত হচ্ছে, এবং সেশনজট দিন দিন বেড়েই চলেছে।
শিক্ষার্থীরা আরও জানান, শ্রেণিকক্ষ, শিক্ষক, আবাসন, পরিবহন ও গ্রন্থাগারের বইয়ের চরম সংকটের মধ্যেই তাদের শিক্ষাজীবন কাটাতে হচ্ছে। একটি মাত্র ভবনে চলছে প্রশাসনিক ও একাডেমিক কার্যক্রম। শিক্ষক-কর্মকর্তাদের অফিসকক্ষ, ল্যাব ও দপ্তর সংকটে প্রয়োজনীয় কার্যক্রমও থমকে যাচ্ছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন ব্যবস্থার বিষয়েও শিক্ষার্থীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেন। ফিটনেসবিহীন, ঝুঁকিপূর্ণ যানবাহনে প্রতিদিন যাতায়াত করতে গিয়ে শিক্ষার্থীদের জীবনের ঝুঁকি নিতে হচ্ছে বলে অভিযোগ তোলেন তারা।
মানববন্ধন শেষে ভূমিকা সরকার ঘোষণা দেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ের চাহিদা তুলে ধরে একটি আবেদনপত্রে সকল শিক্ষার্থীর গণস্বাক্ষর সংগ্রহ করে সেটি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান ও মাননীয় শিক্ষা উপদেষ্টার নিকট পাঠানো হবে। আমাদের দাবি আদায় না হলে আমরা আরও কঠোর কর্মসূচির দিকে যেতে বাধ্য হবো।
২৯ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪৮
বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার পৌরসভার ৬ নং ওয়ার্ডে জাফর গাজী ও নাজমা বেগম দম্পতির একমাত্র ছেলে সন্তানকে হত্যা করে থানায় আত্মসমর্পণ করেছেন তারা। এই ঘটনা এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চলের সৃষ্টি হয়েছে। ২৯ জুলাই (মঙ্গলবার) বিকেল ৩ টায় জাফর গাজীর বসত ঘরের মধ্যে এ ঘটনা ঘটে বলে নিশ্চিত করেছে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, পারিবারিক কলহের জেরে বাবা-মা মিলে তাদের একমাত্র ২২ বছরে ছেলে হাসানকে লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেন। ঘটনার পরপরই তারা বাকেরগঞ্জ থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করেন এবং হত্যার দায় স্বীকার করেন।
নিহত হাসানের চাচী কহিনুর বেগম জানান, হাসান তার বাবা মায়ের অবাধ্য হয়ে চলতো। এ নিয়ে সংসারের মধ্যে প্রায় সময় ঝগড়া হতো। আজ বিকেলেও হাসানের বাবা মায়ের সাথে তার ঝগড়া হয়। এরপর হাসানের মা তার হাত চেপে ধরে তার বাবা একটি লোহার রড দিয়ে তাকে পিটাতে থাকে।
আমি বারবার থামানোর চেষ্টা করেছি। কিন্তু কোনভাবেই তাদের থামাতে পারলাম না। এরপর হাসান ঘরের মেঝেতে লুটে পড়ে। ঘরের মধ্যেই হাসানের মৃত্যু হলে তার বাবা-মা দুজনে থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করেন।
স্থানীয়দের মাঝে এ ঘটনায় চরম উত্তেজনা ও বিষাদ নেমে এসেছে। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।
এ বিষয়ে বাকেরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: আবুল কালাম বলেন, ঘটনার পেছনের প্রকৃত কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত চলছে। অভিযুক্ত বাবা-মাকে থানায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে বলেও জানায় পুলিশের এই কর্মকর্তা।
বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার পৌরসভার ৬ নং ওয়ার্ডে জাফর গাজী ও নাজমা বেগম দম্পতির একমাত্র ছেলে সন্তানকে হত্যা করে থানায় আত্মসমর্পণ করেছেন তারা। এই ঘটনা এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চলের সৃষ্টি হয়েছে। ২৯ জুলাই (মঙ্গলবার) বিকেল ৩ টায় জাফর গাজীর বসত ঘরের মধ্যে এ ঘটনা ঘটে বলে নিশ্চিত করেছে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, পারিবারিক কলহের জেরে বাবা-মা মিলে তাদের একমাত্র ২২ বছরে ছেলে হাসানকে লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেন। ঘটনার পরপরই তারা বাকেরগঞ্জ থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করেন এবং হত্যার দায় স্বীকার করেন।
নিহত হাসানের চাচী কহিনুর বেগম জানান, হাসান তার বাবা মায়ের অবাধ্য হয়ে চলতো। এ নিয়ে সংসারের মধ্যে প্রায় সময় ঝগড়া হতো। আজ বিকেলেও হাসানের বাবা মায়ের সাথে তার ঝগড়া হয়। এরপর হাসানের মা তার হাত চেপে ধরে তার বাবা একটি লোহার রড দিয়ে তাকে পিটাতে থাকে।
আমি বারবার থামানোর চেষ্টা করেছি। কিন্তু কোনভাবেই তাদের থামাতে পারলাম না। এরপর হাসান ঘরের মেঝেতে লুটে পড়ে। ঘরের মধ্যেই হাসানের মৃত্যু হলে তার বাবা-মা দুজনে থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করেন।
স্থানীয়দের মাঝে এ ঘটনায় চরম উত্তেজনা ও বিষাদ নেমে এসেছে। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।
এ বিষয়ে বাকেরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: আবুল কালাম বলেন, ঘটনার পেছনের প্রকৃত কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত চলছে। অভিযুক্ত বাবা-মাকে থানায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে বলেও জানায় পুলিশের এই কর্মকর্তা।
২৯ জুলাই, ২০২৫ ১৭:৪১
২৪ ঘন্টার ব্যবধানে বাবুগঞ্জে যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় এক পথচারী নিহত হয়েছে। মঙ্গলবার ২৯ জুলাই সকাল সাড়ে ৮ টার সময় বরিশাল - ঢাকা মহাসড়কের রামপট্টি বালুর মাঠ সংলগ্ন স্থানে আব্দুল বাহিড় (৪০) নামে এক পথচারী নিহত হয়েছেন। নিহত বাহিড় একজন বেদের সম্প্রদায়ের লোক। তিনি বাজার করতে যাচ্ছিলেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, নিহত বাহিড় রাস্তার পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় বরিশাল থেকে ধামুরা উদ্দেশ্য ছেড়ে আসা ঝিনুক পরিবহনের নামের একটি যাত্রীবাহী
বাস তাকে ধাক্কা দেয়। এ সময় বাসের মধ্যে থাকা আরো পাঁচ থেকে ছয় জন যাত্রী আহত হয়। স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় আব্দুল বাহিড় কে
উদ্ধার করে বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। দুপুরের দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
এ বিষয় বিমানবন্দর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জাকির সিকদার বলেন, ঘটনার পরপরই বাসটি পালিয়ে যায় তবে বাসটি কে জব্দ করার চেষ্টা চলছে। একজন পথচারীর নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
এদিকে গতকাল সোমবার ২৪ ঘন্টার ব্যবধানে বরিশাল-ঢাকা মহাসড়কের কামিনী পাম্প সংলগ্ন এলাকায় সোমবার (২৮ জুলাই) সকালে উপজেলার রহমতপুর ইউনিয়নের কামিনী পাম্প এলাকায় কুয়াকাটা পরিবহনের একটি দ্রুতগতির বাস একটি মোটরসাইকেলকে চাপা দিলে হাবিবুল্লাহ (২০) নামের এক মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ঘটনাস্থলেই মোটরসাইকেলের পিছনে থাকা আরোহী ঘটনাস্থলে নিহত হন এবং মোটরসাইকেল চালক কে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়া হয়।
স্থানীয়দের অভিযোগ, কামিনী পাম্প সংলগ্ন এই এলাকায় প্রায়ই সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। এর আগেও একাধিক প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। তারা দ্রুততম সময়ের মধ্যে ওই স্থানে ট্রাফিক বক্স স্থাপনসহ সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানান।
২৪ ঘন্টার ব্যবধানে বাবুগঞ্জে যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় এক পথচারী নিহত হয়েছে। মঙ্গলবার ২৯ জুলাই সকাল সাড়ে ৮ টার সময় বরিশাল - ঢাকা মহাসড়কের রামপট্টি বালুর মাঠ সংলগ্ন স্থানে আব্দুল বাহিড় (৪০) নামে এক পথচারী নিহত হয়েছেন। নিহত বাহিড় একজন বেদের সম্প্রদায়ের লোক। তিনি বাজার করতে যাচ্ছিলেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, নিহত বাহিড় রাস্তার পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় বরিশাল থেকে ধামুরা উদ্দেশ্য ছেড়ে আসা ঝিনুক পরিবহনের নামের একটি যাত্রীবাহী
বাস তাকে ধাক্কা দেয়। এ সময় বাসের মধ্যে থাকা আরো পাঁচ থেকে ছয় জন যাত্রী আহত হয়। স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় আব্দুল বাহিড় কে
উদ্ধার করে বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। দুপুরের দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
এ বিষয় বিমানবন্দর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জাকির সিকদার বলেন, ঘটনার পরপরই বাসটি পালিয়ে যায় তবে বাসটি কে জব্দ করার চেষ্টা চলছে। একজন পথচারীর নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
এদিকে গতকাল সোমবার ২৪ ঘন্টার ব্যবধানে বরিশাল-ঢাকা মহাসড়কের কামিনী পাম্প সংলগ্ন এলাকায় সোমবার (২৮ জুলাই) সকালে উপজেলার রহমতপুর ইউনিয়নের কামিনী পাম্প এলাকায় কুয়াকাটা পরিবহনের একটি দ্রুতগতির বাস একটি মোটরসাইকেলকে চাপা দিলে হাবিবুল্লাহ (২০) নামের এক মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ঘটনাস্থলেই মোটরসাইকেলের পিছনে থাকা আরোহী ঘটনাস্থলে নিহত হন এবং মোটরসাইকেল চালক কে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়া হয়।
স্থানীয়দের অভিযোগ, কামিনী পাম্প সংলগ্ন এই এলাকায় প্রায়ই সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। এর আগেও একাধিক প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। তারা দ্রুততম সময়ের মধ্যে ওই স্থানে ট্রাফিক বক্স স্থাপনসহ সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানান।
২৯ জুলাই, ২০২৫ ১৭:৩২
বরিশালের হিজলায় গভীর রাতে মালিককে মারধর করে নদীতে ফেলে ট্রলার ছিনতাই করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে হিজলা-মুলাদী উপজেলার সীমান্তবর্তী নয়াভাঙনী নদীর জামতলা এলাকায় এই ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে।
আহত ট্রলারচালক সাইদুল সরদার পত্তনীভাঙা গ্রামের মৃত শুক্কুর সরদারের ছেলে। ট্রলারটি তার উপার্জনের একমাত্র অবলম্বন ছিল বলে জানান তিনি। এ ঘটনায় সাইদুল সরদার বাদী হয়ে আজ মঙ্গলবার বিকেলে হিজলা থানায় একটি মামলা করেছেন। হিজলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আমিনুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
সাইদুল সরদার জানান, কয়েক মাস আগে সাড়ে ৮ লাখ টাকা দিয়ে একটি ট্রলার কেনেন তিনি। ট্রলারে হিজলা ও মুলাদীর ব্যবসায়ী ও খামারিদের গরু-ছাগল বিভিন্ন বাজারে আনা-নেওয়া করতেন। গতকাল দিবাগত রাতে নয়াভাঙনী নদীর পত্তনীভাঙা পুরোনো লঞ্চঘাটের জামতলা এলাকায় ট্রলার বেঁধে ঘুমিয়ে পড়েন।
রাত ২টার দিকে চার-পাঁচজন দুর্বৃত্ত দেশীয় অস্ত্রসহ ট্রলারে উঠে তাঁকে মারধর করে নদীতে ফেলে দিয়ে ট্রলার নিয়ে চলে যায়। পরে তাঁর ডাকচিৎকারে পার্শ্ববর্তী লোকজন গিয়ে তাঁকে উদ্ধার করে হিজলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান। হিজলা থানার ওসি শেখ আমিনুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় মামলা হয়েছে। ট্রলারটি উদ্ধার ও দুর্বৃত্তদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
বরিশালের হিজলায় গভীর রাতে মালিককে মারধর করে নদীতে ফেলে ট্রলার ছিনতাই করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে হিজলা-মুলাদী উপজেলার সীমান্তবর্তী নয়াভাঙনী নদীর জামতলা এলাকায় এই ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে।
আহত ট্রলারচালক সাইদুল সরদার পত্তনীভাঙা গ্রামের মৃত শুক্কুর সরদারের ছেলে। ট্রলারটি তার উপার্জনের একমাত্র অবলম্বন ছিল বলে জানান তিনি। এ ঘটনায় সাইদুল সরদার বাদী হয়ে আজ মঙ্গলবার বিকেলে হিজলা থানায় একটি মামলা করেছেন। হিজলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আমিনুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
সাইদুল সরদার জানান, কয়েক মাস আগে সাড়ে ৮ লাখ টাকা দিয়ে একটি ট্রলার কেনেন তিনি। ট্রলারে হিজলা ও মুলাদীর ব্যবসায়ী ও খামারিদের গরু-ছাগল বিভিন্ন বাজারে আনা-নেওয়া করতেন। গতকাল দিবাগত রাতে নয়াভাঙনী নদীর পত্তনীভাঙা পুরোনো লঞ্চঘাটের জামতলা এলাকায় ট্রলার বেঁধে ঘুমিয়ে পড়েন।
রাত ২টার দিকে চার-পাঁচজন দুর্বৃত্ত দেশীয় অস্ত্রসহ ট্রলারে উঠে তাঁকে মারধর করে নদীতে ফেলে দিয়ে ট্রলার নিয়ে চলে যায়। পরে তাঁর ডাকচিৎকারে পার্শ্ববর্তী লোকজন গিয়ে তাঁকে উদ্ধার করে হিজলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান। হিজলা থানার ওসি শেখ আমিনুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় মামলা হয়েছে। ট্রলারটি উদ্ধার ও দুর্বৃত্তদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.