
০৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:০১
পিরোজপুরের স্বরূপকাঠি (নেছারাবাদ) উপজেলার আটঘর-কুড়িয়ানার ঐতিহ্যবাহী শতবর্ষী নৌকার হাটে সরকারে নির্ধারিত শতকরা ৫ টাকা খাজনা আদায়ের নিয়ম থাকলেও দ্বিগুনের বেশি খাজনা আদায়ের অভিযোগ উঠেছে বদলি ইজারাদার,শহীদ মল্লিক, হুমাউন মোল্লা, ও সালাম বেপারীর বিরুদ্ধে। তবে তাদের দাবি অতিরিক্ত কোন খাজনা আদায় করা হচ্ছে না।
ভুক্তভোগী নৌকা ক্রেতাদের অভিযোগ, প্রকাশ্যে খাজনার তালিকা টাঙানোর কথা থাকলেও তা টাঙানো হয়নি। এদিকে নৌকা হাটের মূল ইজারাদার আব্দুর রহিম মিয়া জানান, সরকার নির্ধারিত খাজনা শতকরা ৫টাকা সেখানে ক্রেতারা আমাকে ১২টাকা খাজনা আদায়ের রশিদ দেখিয়েছেন। এর দায় ভার আমি নিবোনা।
এদিকে ক্রেতারা ইজারাদারদের চাপে পড়ে খাজনার জন্য অতিরিক্ত দ্বিগুন অর্থ দিতে হচ্ছে তাদের। আটঘর-কুড়িয়ানার নৌকার হাটে সরজমিনে গিয়ে দ্বিগুণ খাজনা আদায়ের সত্যতার প্রমান পাওয়া গেছে।
সেখানে সরকারের নির্ধারিত টোলের কোনো তালিকা দেখতে পাওয়া যায়নি। ব্যবসায়ীরা জানান, সরকার নির্ধারিত খাজনার হার সম্পর্কে তাদের কোনো ধারণা নেই। খাজনা আদায়কারীরা যে পরিমাণ টাকা চায়, তাদের সেই পরিমাণ টাকা দিতে হয়।
এছাড়াও মেইন রাস্তার উপর নৌকার হাট উঠিয়ে বেচাকেনা করায় সৃষ্টি হয় যানজট, ফলে দুর্ভোগ পোহাতে হয় সাধারণ মানুষের।
শরিফ হোসেন নামের একজন ব্যবসায়ী বলেন, ‘শুনেছি হাটে খাজনা দেওয়া-নেওয়ার ক্ষেত্রে সরকারি নির্ধারিত হার রয়েছে।
কিন্তু আমরা সরকারি হার সম্পর্কে জানি না বা খাজনা আদায়ের টোলঘরে টাঙানো নাই। জানতে চাইলে, ইজারাদারের লোকেরা আমাদের সঙ্গে অনেক খারাপ ব্যবহার করেন। তাই বাধ্য হয়ে তারা যা বলে তাই দিয়ে আসতে হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যবসায়ী বলেন, সরকারি হাটবাজারগুলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দলীয় নেতাকর্মীরা ইজারা আদায় করে। ফলে তারা তাদের ইচ্ছে মতো জোর করে খাজনা আদায় করেন। সেক্ষেত্রে আমাদের মতো সাধারণ ব্যবসায়ীরা সরকারি হার দেখার কথা বললে মার খেতে হয়।
এ বিষয়ে বদলি ইজারাদার হুমাউন বলেন, নৌকার হাটে কোন অতিরিক্ত খাজনার টাকা আদায় করা হচ্ছে না এর পূর্বের ইজারাদার আব্দুর রহিম যে হারে খাজনা আদায় করেছে আমারও সেই হারে খাজনা নিচ্ছি বেশি নেয়ার অভিযোগটি মিথ্যে।
আরেক ইজারাদার আব্দুস সালাম বলেন, আমরা ইজারাদার আব্দুর রহিম এর কাছ থেকে উপ ইজারা ২৫ লাক টাকায় ক্রয় করে নিয়েছি আগের ইজারাদার যেভাবে খাজনা আদায় করেছে আমরাও সেভাবে আদায় করতেছি। সরকারি ভাবে কোন নির্দেশনা আমরা পাইনি।
এ বিষয়ে মূল ইজারাদার আব্দুর রহিম বলেন, আমাকে শহীদ,হুমাউন, সালামরা একদিনের জন্য খাজনা উঠাইতে দেয়নি।এক প্রকার জোর জবরদস্তির পরে তাদের খাজনা আদায় করতে দিয়েছি ৩৮ লাখ টাকায় কিন্তু তারা আমাকে ১৫ লাক টাকা দিয়েছে বাকি টাকা নিয়ে এখন টালবাহানা করছে। আমার ছাপানো রশিদে টাকা না তুলে তাদের ছাপানো রশিদে দ্বিগুণ খাজনা আদায় করছে। এ বিষয়ে আমি শীগ্রই কর্তৃপক্ষকে লিখিত আকারে জানাবো।
এ প্রসঙ্গে স্বরূপকাঠি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোঃ জাহিদুল ইসলাম বলেন, ইজারা নিয়ে একটু সমস্যা ছিলো সেটা উভয়ের মধ্যে মধ্যস্থতায় সমাধান হয়েছে। তবে সরকার নির্ধারিত খাজনার চেয়ে অতিরিক্ত আদায়ের কোন সুযোগ নাই। অতিরিক্ত অর্থ আদায় করলে প্রশাসন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
পিরোজপুরের স্বরূপকাঠি (নেছারাবাদ) উপজেলার আটঘর-কুড়িয়ানার ঐতিহ্যবাহী শতবর্ষী নৌকার হাটে সরকারে নির্ধারিত শতকরা ৫ টাকা খাজনা আদায়ের নিয়ম থাকলেও দ্বিগুনের বেশি খাজনা আদায়ের অভিযোগ উঠেছে বদলি ইজারাদার,শহীদ মল্লিক, হুমাউন মোল্লা, ও সালাম বেপারীর বিরুদ্ধে। তবে তাদের দাবি অতিরিক্ত কোন খাজনা আদায় করা হচ্ছে না।
ভুক্তভোগী নৌকা ক্রেতাদের অভিযোগ, প্রকাশ্যে খাজনার তালিকা টাঙানোর কথা থাকলেও তা টাঙানো হয়নি। এদিকে নৌকা হাটের মূল ইজারাদার আব্দুর রহিম মিয়া জানান, সরকার নির্ধারিত খাজনা শতকরা ৫টাকা সেখানে ক্রেতারা আমাকে ১২টাকা খাজনা আদায়ের রশিদ দেখিয়েছেন। এর দায় ভার আমি নিবোনা।
এদিকে ক্রেতারা ইজারাদারদের চাপে পড়ে খাজনার জন্য অতিরিক্ত দ্বিগুন অর্থ দিতে হচ্ছে তাদের। আটঘর-কুড়িয়ানার নৌকার হাটে সরজমিনে গিয়ে দ্বিগুণ খাজনা আদায়ের সত্যতার প্রমান পাওয়া গেছে।
সেখানে সরকারের নির্ধারিত টোলের কোনো তালিকা দেখতে পাওয়া যায়নি। ব্যবসায়ীরা জানান, সরকার নির্ধারিত খাজনার হার সম্পর্কে তাদের কোনো ধারণা নেই। খাজনা আদায়কারীরা যে পরিমাণ টাকা চায়, তাদের সেই পরিমাণ টাকা দিতে হয়।
এছাড়াও মেইন রাস্তার উপর নৌকার হাট উঠিয়ে বেচাকেনা করায় সৃষ্টি হয় যানজট, ফলে দুর্ভোগ পোহাতে হয় সাধারণ মানুষের।
শরিফ হোসেন নামের একজন ব্যবসায়ী বলেন, ‘শুনেছি হাটে খাজনা দেওয়া-নেওয়ার ক্ষেত্রে সরকারি নির্ধারিত হার রয়েছে।
কিন্তু আমরা সরকারি হার সম্পর্কে জানি না বা খাজনা আদায়ের টোলঘরে টাঙানো নাই। জানতে চাইলে, ইজারাদারের লোকেরা আমাদের সঙ্গে অনেক খারাপ ব্যবহার করেন। তাই বাধ্য হয়ে তারা যা বলে তাই দিয়ে আসতে হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যবসায়ী বলেন, সরকারি হাটবাজারগুলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দলীয় নেতাকর্মীরা ইজারা আদায় করে। ফলে তারা তাদের ইচ্ছে মতো জোর করে খাজনা আদায় করেন। সেক্ষেত্রে আমাদের মতো সাধারণ ব্যবসায়ীরা সরকারি হার দেখার কথা বললে মার খেতে হয়।
এ বিষয়ে বদলি ইজারাদার হুমাউন বলেন, নৌকার হাটে কোন অতিরিক্ত খাজনার টাকা আদায় করা হচ্ছে না এর পূর্বের ইজারাদার আব্দুর রহিম যে হারে খাজনা আদায় করেছে আমারও সেই হারে খাজনা নিচ্ছি বেশি নেয়ার অভিযোগটি মিথ্যে।
আরেক ইজারাদার আব্দুস সালাম বলেন, আমরা ইজারাদার আব্দুর রহিম এর কাছ থেকে উপ ইজারা ২৫ লাক টাকায় ক্রয় করে নিয়েছি আগের ইজারাদার যেভাবে খাজনা আদায় করেছে আমরাও সেভাবে আদায় করতেছি। সরকারি ভাবে কোন নির্দেশনা আমরা পাইনি।
এ বিষয়ে মূল ইজারাদার আব্দুর রহিম বলেন, আমাকে শহীদ,হুমাউন, সালামরা একদিনের জন্য খাজনা উঠাইতে দেয়নি।এক প্রকার জোর জবরদস্তির পরে তাদের খাজনা আদায় করতে দিয়েছি ৩৮ লাখ টাকায় কিন্তু তারা আমাকে ১৫ লাক টাকা দিয়েছে বাকি টাকা নিয়ে এখন টালবাহানা করছে। আমার ছাপানো রশিদে টাকা না তুলে তাদের ছাপানো রশিদে দ্বিগুণ খাজনা আদায় করছে। এ বিষয়ে আমি শীগ্রই কর্তৃপক্ষকে লিখিত আকারে জানাবো।
এ প্রসঙ্গে স্বরূপকাঠি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোঃ জাহিদুল ইসলাম বলেন, ইজারা নিয়ে একটু সমস্যা ছিলো সেটা উভয়ের মধ্যে মধ্যস্থতায় সমাধান হয়েছে। তবে সরকার নির্ধারিত খাজনার চেয়ে অতিরিক্ত আদায়ের কোন সুযোগ নাই। অতিরিক্ত অর্থ আদায় করলে প্রশাসন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

১০ নভেম্বর, ২০২৫ ০১:৪৫
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৬
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৭
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.