
২৩ জুলাই, ২০২৫ ১৩:৩৮
শর্টস ভিডিও শেয়ারিং প্লাটফর্ম টিকটক ব্যবহারকারী একাংশদের নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। বিভিন্ন সময় নানা ধরনের বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের জন্যই মূলত সমালোচনার মুখে পড়েন প্লাটফর্মটির একাংশ ব্যবহারকারী। এরমধ্যে প্লাটফর্মের বহুল পরিচিত ব্যক্তিরা কখনো কখনো ব্যক্তিগত আক্রমণের শিকারও হয়ে থাকেন। যা স্পষ্ট ফুটে উঠে পাকিস্তানের দিকে তাকালে।
বিভিন্ন সময় দেশটির টিকটক তারকাদের ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁসের ঘটনা উঠে এসেছে সংবাদমাধ্যমে। টিকটক তারকাদের আপত্তিকর মুহূর্ত কিংবা মানহানিকর ঘটনা যেন অহরহ হয়ে গেছে দেশটিতে। এর আগে টিকটক তারকা মিনাহিল মালিক, ইমশা রেহমান, মরিয়ম ফয়সাল ও সামিয়া হিজাবসহ আরও কয়েকজনের ভিডিও ফাঁসের ঘটনা ঘটেছে।
এ নিয়ে অনেক সমালোচনা ও চর্চাও হয়েছে। এমনকি আইনি পদক্ষেপ নেয়াও হয়েছে। কিন্তু এরপরও থেমে নেই এ ধরনের ঘটনার। সম্প্রতি এ ধরনের ঘটনার শিকার হয়েছেন পাকিস্তানের সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার, কন্টেন্ট ক্রিয়েটর ও টিকটক তারকা সুম্বল মালিক। তার আপত্তিকর একটি ভিডিও ক্লিপ ভাইরাল হয়েছে অনলাইন মাধ্যমে।
সংবাদমাধ্যম ডেইলি পাকিস্তানের খবর অনুযায়ী, ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁসের পর সমালোচনার মুখে পড়েছেন সুম্বল মালিক। টিকটক লাইভ ও অন্যান্য মাধ্যমে বিভিন্ন সময় তার কর্মকাণ্ড নিয়ে আগে থেকে বিতর্কিত এই টিকটকারকে নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড় দিচ্ছেন না নেটিজেনরা। ছড়িয়ে পড়া ভিডিওটি এরইমধ্যে এক্স হ্যান্ডেল (সাবেক টুইটার)-সহ অন্যান্য প্লাটফর্মে ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছে।
আপত্তিকর ভিডিও ছড়িয়ে পড়া নিয়ে এখনো কোনো মন্তব্য করতে দেখা যায়নি টিকটকার সুম্বল মালিককে। ভিডিও নিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি হলেও নেটিজেনদের একাংশ সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণে কঠোর এবং সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মের ব্যাপারে জবাবদিহিতার দাবি জানিয়েছেন।
এদিকে দেশটির অভিনেত্রী আরিকা হক সোশ্যাল মিডিয়ার বিরক্তিকর ট্রেন্ড সম্পর্কে নিজের মতামত জানিয়েছেন। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি অভিযোগ করেন যে, সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার জন্য ইচ্ছাকৃতভাবে এবং অল্প সময়ে খ্যাতি অর্জনের জন্য ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস করছেন কেউ কেউ। একইসঙ্গে অনলাইন প্লাটফর্ম ব্যবহারে কৌশল অবলম্বনের দাবি জানান।
শর্টস ভিডিও শেয়ারিং প্লাটফর্ম টিকটক ব্যবহারকারী একাংশদের নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। বিভিন্ন সময় নানা ধরনের বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের জন্যই মূলত সমালোচনার মুখে পড়েন প্লাটফর্মটির একাংশ ব্যবহারকারী। এরমধ্যে প্লাটফর্মের বহুল পরিচিত ব্যক্তিরা কখনো কখনো ব্যক্তিগত আক্রমণের শিকারও হয়ে থাকেন। যা স্পষ্ট ফুটে উঠে পাকিস্তানের দিকে তাকালে।
বিভিন্ন সময় দেশটির টিকটক তারকাদের ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁসের ঘটনা উঠে এসেছে সংবাদমাধ্যমে। টিকটক তারকাদের আপত্তিকর মুহূর্ত কিংবা মানহানিকর ঘটনা যেন অহরহ হয়ে গেছে দেশটিতে। এর আগে টিকটক তারকা মিনাহিল মালিক, ইমশা রেহমান, মরিয়ম ফয়সাল ও সামিয়া হিজাবসহ আরও কয়েকজনের ভিডিও ফাঁসের ঘটনা ঘটেছে।
এ নিয়ে অনেক সমালোচনা ও চর্চাও হয়েছে। এমনকি আইনি পদক্ষেপ নেয়াও হয়েছে। কিন্তু এরপরও থেমে নেই এ ধরনের ঘটনার। সম্প্রতি এ ধরনের ঘটনার শিকার হয়েছেন পাকিস্তানের সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার, কন্টেন্ট ক্রিয়েটর ও টিকটক তারকা সুম্বল মালিক। তার আপত্তিকর একটি ভিডিও ক্লিপ ভাইরাল হয়েছে অনলাইন মাধ্যমে।
সংবাদমাধ্যম ডেইলি পাকিস্তানের খবর অনুযায়ী, ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁসের পর সমালোচনার মুখে পড়েছেন সুম্বল মালিক। টিকটক লাইভ ও অন্যান্য মাধ্যমে বিভিন্ন সময় তার কর্মকাণ্ড নিয়ে আগে থেকে বিতর্কিত এই টিকটকারকে নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড় দিচ্ছেন না নেটিজেনরা। ছড়িয়ে পড়া ভিডিওটি এরইমধ্যে এক্স হ্যান্ডেল (সাবেক টুইটার)-সহ অন্যান্য প্লাটফর্মে ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছে।
আপত্তিকর ভিডিও ছড়িয়ে পড়া নিয়ে এখনো কোনো মন্তব্য করতে দেখা যায়নি টিকটকার সুম্বল মালিককে। ভিডিও নিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি হলেও নেটিজেনদের একাংশ সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণে কঠোর এবং সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মের ব্যাপারে জবাবদিহিতার দাবি জানিয়েছেন।
এদিকে দেশটির অভিনেত্রী আরিকা হক সোশ্যাল মিডিয়ার বিরক্তিকর ট্রেন্ড সম্পর্কে নিজের মতামত জানিয়েছেন। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি অভিযোগ করেন যে, সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার জন্য ইচ্ছাকৃতভাবে এবং অল্প সময়ে খ্যাতি অর্জনের জন্য ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস করছেন কেউ কেউ। একইসঙ্গে অনলাইন প্লাটফর্ম ব্যবহারে কৌশল অবলম্বনের দাবি জানান।

০৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১১:০৫
দেশের নানা প্রান্তে চলছে প্রতিভার উৎসব—মার্কস অলরাউন্ডার। ‘দেখাও যত প্রতিভা তোমার’ স্লোগানকে সঙ্গে নিয়ে দেশের অন্যতম বড় এই প্ল্যাটফর্ম শিশু–কিশোরদের জন্য হয়ে উঠেছে নিজেদের প্রতিভা ও সম্ভাবনা প্রকাশের এক অনন্য মঞ্চ। বরাবরের মতো এবারও আয়োজনে অংশ নিচ্ছে অসংখ্য প্রতিযোগী।
আঞ্চলিক, বিভাগীয় ও জাতীয় পর্যায়ে চলবে এ প্রতিযোগিতা। এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন স্থানে আঞ্চলিক পর্বের প্রতিদ্বন্দ্বিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে, যেখানে উঠে এসেছে অসংখ্য নতুন মুখ ও নতুন গল্প।
শুক্রবার ও শনিবার (১৪ ও ১৫ নভেম্বর) বরিশাল, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা ও পটুয়াখালী অঞ্চলের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে। নিম্নলিখিত প্রতিটি ভেন্যুতে সকাল ৮টা থেকে শুরু হবে প্রতিযোগিতা।
তারিখ: ১৪ নভেম্বর, শুক্রবার
ভেন্যু: ব্রজমোহন বিদ্যালয় (বিএম স্কুল), কালীবাড়ি রোড, বরিশাল।
যে এলাকার শিক্ষার্থীরা অংশ নেবে: বরিশালের কোতোয়ালি থানার একাংশ (কাশীপুর, রহমতপুর, নতুন বাজার, বিএম কলেজ, নবগ্রাম, কড়াপুর ও রায়পাশা এলাকা)।
ভেন্যু: কাউনিয়া সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কাউনিয়া হাউজিং রোড, বরিশাল।
যে এলাকার শিক্ষার্থীরা অংশ নেবে: বরিশালের কাউনিয়া, বন্দর, বিমানবন্দর, আগৈলঝাড়া, গৌরনদী, বাবুগঞ্জ, উজিরপুর ও মুলাদী থানা।
তারিখ: ১৫ নভেম্বর, শনিবার
ভেন্যু: আছমত আলী খান (এ কে) ইনস্টিটিউশন, গির্জা মহল্লা, বরিশাল সদর।
যে এলাকার শিক্ষার্থীরা অংশ নেবে: বরিশালের কোতোয়ালি থানার একাংশ (রূপাতলী, কালিজিরা, ধপধপিয়া, কোয়েরচর, ব্যান্ড রোড, জাগুয়া এরিয়া), কাজীরহাট, মেহেন্দীগঞ্জ, হিজলা, বাকেরগঞ্জ থানা এবং ঝালকাঠি ও পিরোজপুর জেলা।
ভেন্যু: লতিফ মিউনিসিপ্যাল সেমিনারী, লতিফ স্কুল রোড, পটুয়াখালী।
যে এলাকার শিক্ষার্থীরা অংশ নেবে: পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলা।
প্রতিযোগিতার গ্রুপ ও বিষয়—
প্লে থেকে ৪র্থ শ্রেণি—জুনিয়র স্কুল (গান, নাচ, অভিনয়, চিত্রাঙ্কন, আবৃত্তি, গল্প বলা) ; ৫ম থেকে ৮ম শ্রেণি—মিডল স্কুল (গান, নাচ, অভিনয়, চিত্রাঙ্কন, আবৃত্তি, উপস্থিত বক্তৃতা) এবং ৯ম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি—হাইস্কুল ও কলেজ (গান, নাচ, অভিনয়, চিত্রাঙ্কন, আবৃত্তি, উপস্থিত বক্তৃতা।)
পর্যায়ক্রমে দেশের ১০০টি স্থানে আঞ্চলিক পর্ব অনুষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশের সব স্কুল-কলেজ (প্লে গ্রুপ থেকে দ্বাদশ শ্রেণি) এবং সমমানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীরা এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবে। ইতিমধ্যে ৪২টি জেলায় প্রতিযোগিতা সম্পন্ন হয়েছে।
পুরস্কার
মার্কস অলরাউন্ডারে তিনটি গ্রুপ থেকে সেরা তিন অলরাউন্ডারের প্রত্যেকে পাবে ১৫ লাখ টাকার শিক্ষাবৃত্তি। আর বিভিন্ন পর্যায়ের বিজয়ীরা পাবে মোট ১ কোটি টাকার বেশি উপহার ও শিক্ষাবৃত্তি।
গ্র্যান্ড ফিনালেতে তিনটি গ্রুপের ফার্স্ট রানার্সআপ এবং সেকেন্ড রানার্সআপের প্রত্যেকে পাবে ৫ লাখ এবং ৩ লাখ টাকার শিক্ষাবৃত্তি। তিনটি গ্রুপের ছয়টি বিষয়ের প্রতিটিতে সেরা ৩ জন করে মোট ৫৪ জন সেরা পারফর্মারের প্রত্যেকে পাবে যথাক্রমে স্বর্ণ, রৌপ্য ও ব্রোঞ্জপদক। জাতীয় পর্যায়ে তিনটি গ্রুপের চ্যাম্পিয়নদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পাবে একটি করে কম্পিউটার।
আয়োজকদের মতে, ‘মার্কস অলরাউন্ডার’ কেবল একটি প্রতিযোগিতা নয়। এটি বাংলাদেশের শিশু–কিশোরদের প্রতিভা, মেধা, সংস্কৃতি ও আত্মবিশ্বাস বিকাশের এক বিস্তৃত পরিসর। আঞ্চলিক থেকে জাতীয় পর্যায় পর্যন্ত বিস্তৃত এই আয়োজন প্রতিটি অংশগ্রহণকারীর জন্য হয়ে উঠেছে শেখার এক চমৎকার অভিজ্ঞতা। পাশাপাশি নিজেকে নতুনভাবে চিনে নেওয়ার সুযোগ এবং ভবিষ্যতের পথে এগিয়ে যাওয়ার এক শক্ত প্রেরণা।
বিস্তারিত জানতে ফোন করা যাবে (সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা) ০৯৬১৪৫১৬১৭১ নম্বরে।
দেশের নানা প্রান্তে চলছে প্রতিভার উৎসব—মার্কস অলরাউন্ডার। ‘দেখাও যত প্রতিভা তোমার’ স্লোগানকে সঙ্গে নিয়ে দেশের অন্যতম বড় এই প্ল্যাটফর্ম শিশু–কিশোরদের জন্য হয়ে উঠেছে নিজেদের প্রতিভা ও সম্ভাবনা প্রকাশের এক অনন্য মঞ্চ। বরাবরের মতো এবারও আয়োজনে অংশ নিচ্ছে অসংখ্য প্রতিযোগী।
আঞ্চলিক, বিভাগীয় ও জাতীয় পর্যায়ে চলবে এ প্রতিযোগিতা। এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন স্থানে আঞ্চলিক পর্বের প্রতিদ্বন্দ্বিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে, যেখানে উঠে এসেছে অসংখ্য নতুন মুখ ও নতুন গল্প।
শুক্রবার ও শনিবার (১৪ ও ১৫ নভেম্বর) বরিশাল, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা ও পটুয়াখালী অঞ্চলের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে। নিম্নলিখিত প্রতিটি ভেন্যুতে সকাল ৮টা থেকে শুরু হবে প্রতিযোগিতা।
তারিখ: ১৪ নভেম্বর, শুক্রবার
ভেন্যু: ব্রজমোহন বিদ্যালয় (বিএম স্কুল), কালীবাড়ি রোড, বরিশাল।
যে এলাকার শিক্ষার্থীরা অংশ নেবে: বরিশালের কোতোয়ালি থানার একাংশ (কাশীপুর, রহমতপুর, নতুন বাজার, বিএম কলেজ, নবগ্রাম, কড়াপুর ও রায়পাশা এলাকা)।
ভেন্যু: কাউনিয়া সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কাউনিয়া হাউজিং রোড, বরিশাল।
যে এলাকার শিক্ষার্থীরা অংশ নেবে: বরিশালের কাউনিয়া, বন্দর, বিমানবন্দর, আগৈলঝাড়া, গৌরনদী, বাবুগঞ্জ, উজিরপুর ও মুলাদী থানা।
তারিখ: ১৫ নভেম্বর, শনিবার
ভেন্যু: আছমত আলী খান (এ কে) ইনস্টিটিউশন, গির্জা মহল্লা, বরিশাল সদর।
যে এলাকার শিক্ষার্থীরা অংশ নেবে: বরিশালের কোতোয়ালি থানার একাংশ (রূপাতলী, কালিজিরা, ধপধপিয়া, কোয়েরচর, ব্যান্ড রোড, জাগুয়া এরিয়া), কাজীরহাট, মেহেন্দীগঞ্জ, হিজলা, বাকেরগঞ্জ থানা এবং ঝালকাঠি ও পিরোজপুর জেলা।
ভেন্যু: লতিফ মিউনিসিপ্যাল সেমিনারী, লতিফ স্কুল রোড, পটুয়াখালী।
যে এলাকার শিক্ষার্থীরা অংশ নেবে: পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলা।
প্রতিযোগিতার গ্রুপ ও বিষয়—
প্লে থেকে ৪র্থ শ্রেণি—জুনিয়র স্কুল (গান, নাচ, অভিনয়, চিত্রাঙ্কন, আবৃত্তি, গল্প বলা) ; ৫ম থেকে ৮ম শ্রেণি—মিডল স্কুল (গান, নাচ, অভিনয়, চিত্রাঙ্কন, আবৃত্তি, উপস্থিত বক্তৃতা) এবং ৯ম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি—হাইস্কুল ও কলেজ (গান, নাচ, অভিনয়, চিত্রাঙ্কন, আবৃত্তি, উপস্থিত বক্তৃতা।)
পর্যায়ক্রমে দেশের ১০০টি স্থানে আঞ্চলিক পর্ব অনুষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশের সব স্কুল-কলেজ (প্লে গ্রুপ থেকে দ্বাদশ শ্রেণি) এবং সমমানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীরা এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবে। ইতিমধ্যে ৪২টি জেলায় প্রতিযোগিতা সম্পন্ন হয়েছে।
পুরস্কার
মার্কস অলরাউন্ডারে তিনটি গ্রুপ থেকে সেরা তিন অলরাউন্ডারের প্রত্যেকে পাবে ১৫ লাখ টাকার শিক্ষাবৃত্তি। আর বিভিন্ন পর্যায়ের বিজয়ীরা পাবে মোট ১ কোটি টাকার বেশি উপহার ও শিক্ষাবৃত্তি।
গ্র্যান্ড ফিনালেতে তিনটি গ্রুপের ফার্স্ট রানার্সআপ এবং সেকেন্ড রানার্সআপের প্রত্যেকে পাবে ৫ লাখ এবং ৩ লাখ টাকার শিক্ষাবৃত্তি। তিনটি গ্রুপের ছয়টি বিষয়ের প্রতিটিতে সেরা ৩ জন করে মোট ৫৪ জন সেরা পারফর্মারের প্রত্যেকে পাবে যথাক্রমে স্বর্ণ, রৌপ্য ও ব্রোঞ্জপদক। জাতীয় পর্যায়ে তিনটি গ্রুপের চ্যাম্পিয়নদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পাবে একটি করে কম্পিউটার।
আয়োজকদের মতে, ‘মার্কস অলরাউন্ডার’ কেবল একটি প্রতিযোগিতা নয়। এটি বাংলাদেশের শিশু–কিশোরদের প্রতিভা, মেধা, সংস্কৃতি ও আত্মবিশ্বাস বিকাশের এক বিস্তৃত পরিসর। আঞ্চলিক থেকে জাতীয় পর্যায় পর্যন্ত বিস্তৃত এই আয়োজন প্রতিটি অংশগ্রহণকারীর জন্য হয়ে উঠেছে শেখার এক চমৎকার অভিজ্ঞতা। পাশাপাশি নিজেকে নতুনভাবে চিনে নেওয়ার সুযোগ এবং ভবিষ্যতের পথে এগিয়ে যাওয়ার এক শক্ত প্রেরণা।
বিস্তারিত জানতে ফোন করা যাবে (সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা) ০৯৬১৪৫১৬১৭১ নম্বরে।

০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৬:৪৩
না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন জনপ্রিয় বলিউড অভিনেত্রী ও গায়িকা সুলক্ষণা পণ্ডিত। বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) মুম্বইয়ের নানাবতী হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭১ বছর। খবরটি নিশ্চিত করেছেন তার ভাই, সংগীত পরিচালক ললিত পণ্ডিত।
সুলক্ষণা পণ্ডিত দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে শয্যাশায়ী ছিলেন। জীবনের শেষ অধ্যায় কেটেছে নিঃসঙ্গতা আর নীরবতায়। যেন দিন গুনছিলেন সেই মানুষটির সঙ্গে দেখা হওয়ার- যার প্রতি তার একতরফা ভালোবাসা ছিল আজীবনের। কাকতালীয় হলেও বেদনাদায়ক সত্য- ৬ নভেম্বরই মৃত্যুবরণ করেন তার জীবনের ভালোবাসা, কিংবদন্তি অভিনেতা সঞ্জীব কুমার। ঠিক সেই তারিখেই পরপারে মিলিত হলেন সুলক্ষণা।
সত্তর ও আশির দশকে বলিউডে সমানতালে গান ও অভিনয়ে ছাপ রেখেছিলেন তিনি। লতা মঙ্গেশকর-আশা ভোঁসলের মতো কিংবদন্তিদের যুগেও নিজের মায়াময় কণ্ঠে জায়গা করে নিয়েছিলেন শ্রোতাদের হৃদয়ে। মাত্র ৯ বছর বয়সে গানের জগতে পা রাখেন সুলক্ষণা। ১৯৬৭ সালে শুরু করেন প্লেব্যাক জীবন। ১৯৭৫ সালে ‘সংকল্প’ সিনেমার জনপ্রিয় গান ‘তু হি সাগর হ্যায়, তু হি কিনারা’ গেয়ে পান ফিল্মফেয়ার পুরস্কার।
গানের পাশাপাশি অভিনয়েও ছিলেন সমান সফল। ১৯৭৫ সালের ‘উলজান’ ও ১৯৭৬ সালের ‘সঙ্কোচ’ সিনেমায় তার অভিনয় দর্শকদের মুগ্ধ করেছিল। শুধু বলিউড নয়, বাংলা ছবিতেও অভিনয় করেছেন তিনি। উত্তম কুমার অভিনীত ‘বন্দি’ ছবিতে তার পারফরম্যান্স ছিল স্মরণীয়। গানে তার শিকড় ছিল গভীর। সুলক্ষণা ছিলেন বিশিষ্ট শাস্ত্রীয় সংগীতশিল্পী পণ্ডিত যশরাজের ভাগ্নি। তার ভাই যতীন ও ললিত পণ্ডিতও বলিউডের খ্যাতিমান সংগীত পরিচালক।
তবে ক্যারিয়ারের সাফল্যের আড়ালে ব্যক্তিজীবনে সুখ পাননি এই প্রতিভাবান শিল্পী। সঞ্জীব কুমারের প্রতি ভালোবাসা কখনো পূর্ণতা পায়নি। সেই অপূর্ণতার দুঃখে ধীরে ধীরে সরে যান আলো ঝলমলে বলিউড দুনিয়া থেকে। অবশেষে প্রিয় মানুষের মৃত্যুদিনেই পরপারে পাড়ি জমালেন সুলক্ষণা পণ্ডিত।
চলে গেলেন তিনি, কিন্তু রেখে গেলেন সুরে ভরা এক সোনালি যুগের স্মৃতি-যে স্মৃতি আজও মুগ্ধ করে বলিউডপ্রেমীদের হৃদয়।
না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন জনপ্রিয় বলিউড অভিনেত্রী ও গায়িকা সুলক্ষণা পণ্ডিত। বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) মুম্বইয়ের নানাবতী হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭১ বছর। খবরটি নিশ্চিত করেছেন তার ভাই, সংগীত পরিচালক ললিত পণ্ডিত।
সুলক্ষণা পণ্ডিত দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে শয্যাশায়ী ছিলেন। জীবনের শেষ অধ্যায় কেটেছে নিঃসঙ্গতা আর নীরবতায়। যেন দিন গুনছিলেন সেই মানুষটির সঙ্গে দেখা হওয়ার- যার প্রতি তার একতরফা ভালোবাসা ছিল আজীবনের। কাকতালীয় হলেও বেদনাদায়ক সত্য- ৬ নভেম্বরই মৃত্যুবরণ করেন তার জীবনের ভালোবাসা, কিংবদন্তি অভিনেতা সঞ্জীব কুমার। ঠিক সেই তারিখেই পরপারে মিলিত হলেন সুলক্ষণা।
সত্তর ও আশির দশকে বলিউডে সমানতালে গান ও অভিনয়ে ছাপ রেখেছিলেন তিনি। লতা মঙ্গেশকর-আশা ভোঁসলের মতো কিংবদন্তিদের যুগেও নিজের মায়াময় কণ্ঠে জায়গা করে নিয়েছিলেন শ্রোতাদের হৃদয়ে। মাত্র ৯ বছর বয়সে গানের জগতে পা রাখেন সুলক্ষণা। ১৯৬৭ সালে শুরু করেন প্লেব্যাক জীবন। ১৯৭৫ সালে ‘সংকল্প’ সিনেমার জনপ্রিয় গান ‘তু হি সাগর হ্যায়, তু হি কিনারা’ গেয়ে পান ফিল্মফেয়ার পুরস্কার।
গানের পাশাপাশি অভিনয়েও ছিলেন সমান সফল। ১৯৭৫ সালের ‘উলজান’ ও ১৯৭৬ সালের ‘সঙ্কোচ’ সিনেমায় তার অভিনয় দর্শকদের মুগ্ধ করেছিল। শুধু বলিউড নয়, বাংলা ছবিতেও অভিনয় করেছেন তিনি। উত্তম কুমার অভিনীত ‘বন্দি’ ছবিতে তার পারফরম্যান্স ছিল স্মরণীয়। গানে তার শিকড় ছিল গভীর। সুলক্ষণা ছিলেন বিশিষ্ট শাস্ত্রীয় সংগীতশিল্পী পণ্ডিত যশরাজের ভাগ্নি। তার ভাই যতীন ও ললিত পণ্ডিতও বলিউডের খ্যাতিমান সংগীত পরিচালক।
তবে ক্যারিয়ারের সাফল্যের আড়ালে ব্যক্তিজীবনে সুখ পাননি এই প্রতিভাবান শিল্পী। সঞ্জীব কুমারের প্রতি ভালোবাসা কখনো পূর্ণতা পায়নি। সেই অপূর্ণতার দুঃখে ধীরে ধীরে সরে যান আলো ঝলমলে বলিউড দুনিয়া থেকে। অবশেষে প্রিয় মানুষের মৃত্যুদিনেই পরপারে পাড়ি জমালেন সুলক্ষণা পণ্ডিত।
চলে গেলেন তিনি, কিন্তু রেখে গেলেন সুরে ভরা এক সোনালি যুগের স্মৃতি-যে স্মৃতি আজও মুগ্ধ করে বলিউডপ্রেমীদের হৃদয়।

২৭ অক্টোবর, ২০২৫ ২১:২৮
ঢালিউডের কিংবদন্তি নায়ক সালমান শাহর মৃত্যু রহস্য নিয়ে আবারও আলোচনার ঝড় উঠেছে। ২৯ বছর আগের সেই ঘটনার তদন্ত নতুন করে শুরু হয়েছে, আর তাতে আসামি হিসেবে নাম এসেছে চলচ্চিত্রের অভিনেতা মোহাম্মদ আশরাফুল হক তথা ডনের।
মামলার পর থেকে ডনকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, গণমাধ্যমে এমন খবরে এসেছে। তবে ডন জানিয়েছেন, তিনি পালিয়ে বেড়াচ্ছেন না; বরং শিগগিরই পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করবেন।
ডন বলেন, সবাই বলছে আমি নাকি পালিয়ে বেড়াচ্ছি। ৩০ বছর পালাইনি, এখন পালাব কেন? আমি বাসাতেই আছি। দুয়েক দিনের মধ্যেই পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করব। কারণ ৩০ বছর ধরে যে যন্ত্রণা বয়ে বেড়াচ্ছি, এর একটা সুরাহা হওয়া দরকার।
তিনি আরও বলেন, চলচ্চিত্র ভালোবেসেই ঘর ছেড়েছিলাম। অভিনয়ে সুযোগের আশায় হার্টথ্রব সালমান শাহর সঙ্গে জুটি গড়েছিলাম। মা-বউয়ের ভালোবাসা থেকে বঞ্চিত মানুষটির সুখ-দুঃখের সাথী হয়েছি। তাকে আনন্দে রাখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু সালমানকে ভালোবেসে আমার ক্যারিয়ারের বারোটা বেজেছে। আজও ঘুরে দাঁড়াতে পারিনি। সালমানকে ভালোবেসেছি বলেই জীবনের প্রচণ্ড ঝড় মেনে নিয়েছি।
ডন আরও বলেন, সালমানকে ভালোবাসার যন্ত্রণা আর সইতে পারছি না। আমিও মানুষ, আমারও বাঁচতে ইচ্ছে করে। সালমানকে ভালোবেসে অনেকে আত্মহত্যা করেছে, আমি করিনি, এটাই কি আমার অপরাধ? আমি যদি আত্মহত্যা করতাম, তাহলে কি সবাই খুশি হতো? ওপরে একজন আছেন, তিনি সব দেখেন। একদিন সত্য প্রকাশ হবেই; তবে আমি সেদিন দেখে যেতে পারব কি না জানি না।
১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ২৫ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন সালমান শাহ। তার মৃত্যুর পর রমনা থানায় অপমৃত্যু মামলা হলেও, সম্প্রতি আদালতের নির্দেশে মামলাটি হত্যা মামলা হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে।
গত ২০ অক্টোবর ঢাকার ষষ্ঠ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. জান্নাতুল ফেরদৌস ইবনে হক বাদীপক্ষের করা রিভিশন আবেদন মঞ্জুর করেন। এরপর ২১ অক্টোবর সালমান শাহর মামা আলমগীর কুমকুম রমনা থানায় মামলা দায়ের করেন, যেখানে সালমানের স্ত্রী সামিরাসহ ১১ জনকে আসামি করা হয়।
ডন বলেন, সালমান শাহর মৃত্যুর আগের সাক্ষাৎ যেন আজও চোখে ভাসে। ৩০ আগস্ট আমি চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় ফিরেছিলাম। সালমান আমাকে বলেছিল, পরিচালক শিবলী সাদিক ভাইকে জানাতে যে সে ৩ সেপ্টেম্বর ‘আনন্দ অশ্রু’ ছবির শুটিংয়ে অংশ নেবে। আমি খবরটা পৌঁছে দিয়েছিলাম। ভাবলাম দুই দিনের জন্য বগুড়ায় ঘুরে আসি, কিন্তু বাস ধর্মঘটের কারণে ফিরতে পারিনি। ৬ সেপ্টেম্বর ঝড়ের মতো খবর, সালমান শাহ আর নেই।
নব্বইয়ের দশকের বাংলা চলচ্চিত্রে ধূমকেতুর মতো উত্থান ঘটেছিল সালমান শাহর। মাত্র সাড়ে তিন বছরের ক্যারিয়ারে তিনি কোটি দর্শকের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছিলেন। আর তার অকাল মৃত্যু আজও রয়ে গেছে রহস্যে মোড়া এক অধ্যায় হিসেবে।
ঢালিউডের কিংবদন্তি নায়ক সালমান শাহর মৃত্যু রহস্য নিয়ে আবারও আলোচনার ঝড় উঠেছে। ২৯ বছর আগের সেই ঘটনার তদন্ত নতুন করে শুরু হয়েছে, আর তাতে আসামি হিসেবে নাম এসেছে চলচ্চিত্রের অভিনেতা মোহাম্মদ আশরাফুল হক তথা ডনের।
মামলার পর থেকে ডনকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, গণমাধ্যমে এমন খবরে এসেছে। তবে ডন জানিয়েছেন, তিনি পালিয়ে বেড়াচ্ছেন না; বরং শিগগিরই পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করবেন।
ডন বলেন, সবাই বলছে আমি নাকি পালিয়ে বেড়াচ্ছি। ৩০ বছর পালাইনি, এখন পালাব কেন? আমি বাসাতেই আছি। দুয়েক দিনের মধ্যেই পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করব। কারণ ৩০ বছর ধরে যে যন্ত্রণা বয়ে বেড়াচ্ছি, এর একটা সুরাহা হওয়া দরকার।
তিনি আরও বলেন, চলচ্চিত্র ভালোবেসেই ঘর ছেড়েছিলাম। অভিনয়ে সুযোগের আশায় হার্টথ্রব সালমান শাহর সঙ্গে জুটি গড়েছিলাম। মা-বউয়ের ভালোবাসা থেকে বঞ্চিত মানুষটির সুখ-দুঃখের সাথী হয়েছি। তাকে আনন্দে রাখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু সালমানকে ভালোবেসে আমার ক্যারিয়ারের বারোটা বেজেছে। আজও ঘুরে দাঁড়াতে পারিনি। সালমানকে ভালোবেসেছি বলেই জীবনের প্রচণ্ড ঝড় মেনে নিয়েছি।
ডন আরও বলেন, সালমানকে ভালোবাসার যন্ত্রণা আর সইতে পারছি না। আমিও মানুষ, আমারও বাঁচতে ইচ্ছে করে। সালমানকে ভালোবেসে অনেকে আত্মহত্যা করেছে, আমি করিনি, এটাই কি আমার অপরাধ? আমি যদি আত্মহত্যা করতাম, তাহলে কি সবাই খুশি হতো? ওপরে একজন আছেন, তিনি সব দেখেন। একদিন সত্য প্রকাশ হবেই; তবে আমি সেদিন দেখে যেতে পারব কি না জানি না।
১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ২৫ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন সালমান শাহ। তার মৃত্যুর পর রমনা থানায় অপমৃত্যু মামলা হলেও, সম্প্রতি আদালতের নির্দেশে মামলাটি হত্যা মামলা হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে।
গত ২০ অক্টোবর ঢাকার ষষ্ঠ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. জান্নাতুল ফেরদৌস ইবনে হক বাদীপক্ষের করা রিভিশন আবেদন মঞ্জুর করেন। এরপর ২১ অক্টোবর সালমান শাহর মামা আলমগীর কুমকুম রমনা থানায় মামলা দায়ের করেন, যেখানে সালমানের স্ত্রী সামিরাসহ ১১ জনকে আসামি করা হয়।
ডন বলেন, সালমান শাহর মৃত্যুর আগের সাক্ষাৎ যেন আজও চোখে ভাসে। ৩০ আগস্ট আমি চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় ফিরেছিলাম। সালমান আমাকে বলেছিল, পরিচালক শিবলী সাদিক ভাইকে জানাতে যে সে ৩ সেপ্টেম্বর ‘আনন্দ অশ্রু’ ছবির শুটিংয়ে অংশ নেবে। আমি খবরটা পৌঁছে দিয়েছিলাম। ভাবলাম দুই দিনের জন্য বগুড়ায় ঘুরে আসি, কিন্তু বাস ধর্মঘটের কারণে ফিরতে পারিনি। ৬ সেপ্টেম্বর ঝড়ের মতো খবর, সালমান শাহ আর নেই।
নব্বইয়ের দশকের বাংলা চলচ্চিত্রে ধূমকেতুর মতো উত্থান ঘটেছিল সালমান শাহর। মাত্র সাড়ে তিন বছরের ক্যারিয়ারে তিনি কোটি দর্শকের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছিলেন। আর তার অকাল মৃত্যু আজও রয়ে গেছে রহস্যে মোড়া এক অধ্যায় হিসেবে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.