
০৬ জুলাই, ২০২৫ ১৬:০১
সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ না দেখিয়ে বরিশাল জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে সাংস্কৃতিক প্রশিক্ষণ কার্যক্রম বন্ধ রেখেছেন কালচারাল কর্মকর্তা অসিত বরণ দাশগুপ্ত। এতে করে সহস্রাধিক শিশু-কিশোর সাংস্কৃতিক চর্চা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। শিল্পকলার প্রশিক্ষকদের সঙ্গে এই কর্মকর্তা ব্যক্তিগত মতানৈক্য হওয়ায় সরকার নির্ধারিত কার্যক্রম বন্ধ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
গত ৩০ জুন জেলা কালচারাল কর্মকর্তা অসিত বরণ দাশগুপ্ত স্বাক্ষরিত দুই লাইনের একটি নোটিশে ১ জুলাই থেকে সাংস্কৃতিক প্রশিক্ষণ বন্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়। নোটিশে উল্লেখ করা হয়, সাময়িক সময়ের জন্য এই কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তবে কবে নাগাদ পুনরায় চালু হবে সে বিষয়ে কিছু উল্লেখ করা হয়নি। জানা গেছে, প্রতিষ্ঠানটির সাবেক কালচারাল কর্মকর্তা হাসানুর রশীদ শিল্পকলায় নিযুক্ত ১২ জন প্রশিক্ষকের ২০২৪-২৫ সালের চুক্তিনামা নবায়ন করতে পারেনি।
তবে প্রশিক্ষকরা তাদের কার্যক্রম চালিয়ে গেছেন এমনকি কয়েক দফায় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের দ্বারস্থ হয়েছেন নবায়নের জন্য। প্রশিক্ষকরা বর্তমান কালচারাল কর্মকর্তা অসিত বরণ দাশগুপ্ত ১২ জানুয়ারি দায়িত্ব গ্রহণের পর চুক্তি নবায়নের জন্য তাকেও অনুরোধ করেন। এমন পরিস্থিতির মধ্যেই ৩০ জুন নোটিশ দিয়ে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
প্রশিক্ষকদের অভিযোগ, কালচারাল কর্মকর্তা তার পছন্দের ব্যক্তিদের প্রশিক্ষক হিসেবে চুক্তিবদ্ধ করতেই তাদের বাদ দিচ্ছেন। কালচারাল কর্মকর্তা ব্যক্তি পছন্দের এমন কয়েকজন লোক শিল্পকলায় রাখেন যারা সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত নন।
এসব ঘটনায় বাংলাদেশ শিল্পকলার মহাপরিচালকের কাছে প্রতিকার চেয়ে আবেদন জানিয়েছেন উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত প্রশিক্ষক মৈত্রী ঘরাই, সাধারণ সঙ্গীত প্রশিক্ষক রিমি সাব্বির ও রফিকুল ইসলাম, রবীন্দ্র সঙ্গীত প্রশিক্ষক দেলোয়ারা ইনু, উচ্চাঙ্গ নৃত্য প্রশিক্ষক জয়ন্তী রায়, সাধারণ নৃত্য প্রশিক্ষক রাণী গোমেজ, চারুকলা প্রশিক্ষক সৈয়দ নাজমুল আলম, নাটক ও আবৃত্তি প্রশিক্ষক অনিমেশ সাহা, তালযন্ত্র পশিক্ষক গণেশ চন্দ্র রায়, ললিত কুমার দাস, সুশান্ত কুমার সাহা ও নিক্কন বিশ্বাস।
সাংস্কৃতিক প্রশিক্ষণ বন্ধের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে বরিশাল জেলা শিল্পকলা একাডেমির কালচারাল কর্মকর্তা অসিত বরণ দাশগুপ্ত উত্তেজিত হয়ে ওঠেন। পরবর্তীতে তিনি বলেন, প্রশিক্ষণ কার্যক্রম আমি বন্ধ রাখিনি। যদিও নোটিশের স্বাক্ষরকারী ব্যক্তি আমি তবে এটি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি কর্তৃপক্ষের মৌখিক নির্দেশনা সাপেক্ষে কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়েছে। কোনোভাবেই আমার একক সিদ্ধান্তে বন্ধ করার সুযোগ নেই।
প্রশিক্ষণ বন্ধ রাখলে শিল্পচর্চা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সাময়িক সময়ের জন্য ওই ভাবে আমরা বলতে পারি না। আমাদের প্রশিক্ষকদের চুক্তিপত্র নবায়ন সংক্রান্ত জটিলতার একটি বিষয় ছিল।’
এসব বিষয়ে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির প্রশিক্ষণ বিভাগের পরিচালক এএফএম নূরুর রহমান বলেন, প্রশিক্ষণ কার্যক্রম বন্ধ রাখলে প্রশিক্ষণার্থীরা সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে নিরুৎসাহিত হবেন। দ্রুত সময়ে কার্যক্রম শুরুর জন্য উদ্যোগ গ্রহন করা হচ্ছে।
সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ না দেখিয়ে বরিশাল জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে সাংস্কৃতিক প্রশিক্ষণ কার্যক্রম বন্ধ রেখেছেন কালচারাল কর্মকর্তা অসিত বরণ দাশগুপ্ত। এতে করে সহস্রাধিক শিশু-কিশোর সাংস্কৃতিক চর্চা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। শিল্পকলার প্রশিক্ষকদের সঙ্গে এই কর্মকর্তা ব্যক্তিগত মতানৈক্য হওয়ায় সরকার নির্ধারিত কার্যক্রম বন্ধ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
গত ৩০ জুন জেলা কালচারাল কর্মকর্তা অসিত বরণ দাশগুপ্ত স্বাক্ষরিত দুই লাইনের একটি নোটিশে ১ জুলাই থেকে সাংস্কৃতিক প্রশিক্ষণ বন্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়। নোটিশে উল্লেখ করা হয়, সাময়িক সময়ের জন্য এই কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তবে কবে নাগাদ পুনরায় চালু হবে সে বিষয়ে কিছু উল্লেখ করা হয়নি। জানা গেছে, প্রতিষ্ঠানটির সাবেক কালচারাল কর্মকর্তা হাসানুর রশীদ শিল্পকলায় নিযুক্ত ১২ জন প্রশিক্ষকের ২০২৪-২৫ সালের চুক্তিনামা নবায়ন করতে পারেনি।
তবে প্রশিক্ষকরা তাদের কার্যক্রম চালিয়ে গেছেন এমনকি কয়েক দফায় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের দ্বারস্থ হয়েছেন নবায়নের জন্য। প্রশিক্ষকরা বর্তমান কালচারাল কর্মকর্তা অসিত বরণ দাশগুপ্ত ১২ জানুয়ারি দায়িত্ব গ্রহণের পর চুক্তি নবায়নের জন্য তাকেও অনুরোধ করেন। এমন পরিস্থিতির মধ্যেই ৩০ জুন নোটিশ দিয়ে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
প্রশিক্ষকদের অভিযোগ, কালচারাল কর্মকর্তা তার পছন্দের ব্যক্তিদের প্রশিক্ষক হিসেবে চুক্তিবদ্ধ করতেই তাদের বাদ দিচ্ছেন। কালচারাল কর্মকর্তা ব্যক্তি পছন্দের এমন কয়েকজন লোক শিল্পকলায় রাখেন যারা সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত নন।
এসব ঘটনায় বাংলাদেশ শিল্পকলার মহাপরিচালকের কাছে প্রতিকার চেয়ে আবেদন জানিয়েছেন উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত প্রশিক্ষক মৈত্রী ঘরাই, সাধারণ সঙ্গীত প্রশিক্ষক রিমি সাব্বির ও রফিকুল ইসলাম, রবীন্দ্র সঙ্গীত প্রশিক্ষক দেলোয়ারা ইনু, উচ্চাঙ্গ নৃত্য প্রশিক্ষক জয়ন্তী রায়, সাধারণ নৃত্য প্রশিক্ষক রাণী গোমেজ, চারুকলা প্রশিক্ষক সৈয়দ নাজমুল আলম, নাটক ও আবৃত্তি প্রশিক্ষক অনিমেশ সাহা, তালযন্ত্র পশিক্ষক গণেশ চন্দ্র রায়, ললিত কুমার দাস, সুশান্ত কুমার সাহা ও নিক্কন বিশ্বাস।
সাংস্কৃতিক প্রশিক্ষণ বন্ধের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে বরিশাল জেলা শিল্পকলা একাডেমির কালচারাল কর্মকর্তা অসিত বরণ দাশগুপ্ত উত্তেজিত হয়ে ওঠেন। পরবর্তীতে তিনি বলেন, প্রশিক্ষণ কার্যক্রম আমি বন্ধ রাখিনি। যদিও নোটিশের স্বাক্ষরকারী ব্যক্তি আমি তবে এটি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি কর্তৃপক্ষের মৌখিক নির্দেশনা সাপেক্ষে কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়েছে। কোনোভাবেই আমার একক সিদ্ধান্তে বন্ধ করার সুযোগ নেই।
প্রশিক্ষণ বন্ধ রাখলে শিল্পচর্চা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সাময়িক সময়ের জন্য ওই ভাবে আমরা বলতে পারি না। আমাদের প্রশিক্ষকদের চুক্তিপত্র নবায়ন সংক্রান্ত জটিলতার একটি বিষয় ছিল।’
এসব বিষয়ে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির প্রশিক্ষণ বিভাগের পরিচালক এএফএম নূরুর রহমান বলেন, প্রশিক্ষণ কার্যক্রম বন্ধ রাখলে প্রশিক্ষণার্থীরা সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে নিরুৎসাহিত হবেন। দ্রুত সময়ে কার্যক্রম শুরুর জন্য উদ্যোগ গ্রহন করা হচ্ছে।
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:৩২
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:২৩
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২০:১২
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৯:০৮

২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:২৩
বরিশালের বানারীপাড়ায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের উপজেলা কমিটির কোষাধ্যক্ষ ও বিশারকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম শান্তকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) বিকেলে উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নের গরদ্বার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বানারীপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবর রহমান জানান, ডেভিল হ্যান্ট ফেজ-২ অপারেশনের অংশ হিসেবে অভিযান চালিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা শান্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। একটি মামলার আসামি হিসেবে শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে তাকে বরিশালে আদালতে পাঠানো হবে।
বরিশালের বানারীপাড়ায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের উপজেলা কমিটির কোষাধ্যক্ষ ও বিশারকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম শান্তকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) বিকেলে উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নের গরদ্বার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বানারীপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবর রহমান জানান, ডেভিল হ্যান্ট ফেজ-২ অপারেশনের অংশ হিসেবে অভিযান চালিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা শান্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। একটি মামলার আসামি হিসেবে শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে তাকে বরিশালে আদালতে পাঠানো হবে।

২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৫:২২
চাঁদপুরের মেঘনা নদীতে মাঝরাতে দুই লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে চারজন নিহতের ঘটনার পর ঝালকাঠিতে অ্যাডভেঞ্চার-৯ নামে একটি লঞ্চ জব্দ করেছে নৌ-পুলিশ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য চারজনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল আনুমানিক ১০টার দিকে অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি ঝালকাঠি লঞ্চ টার্মিনালে নোঙর করলে বরিশাল নৌ-পুলিশ ও ঝালকাঠি থানা-পুলিশ যৌথভাবে লঞ্চটি জব্দ করে।
বরিশাল নৌ-পুলিশের পুলিশ সুপার এস এম নাজমুল হক বলেন, ‘চাঁদপুরে সংঘটিত দুর্ঘটনার খবর পাওয়ার পরপরই অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটির অবস্থান শনাক্ত করা হয়। পরে লঞ্চটি ঝালকাঠিতে পৌঁছলে সেটি জব্দ করা হয়। ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।’
ঝালকাঠি সদর থানার ওসি মো. ইমতিয়াজ মাহমুদ বলেন, ‘লঞ্চটি ঝালকাঠিতে নোঙর করার পর সারেং, সুকানি, সুপারভাইজার ও ইঞ্জিনচালক পালিয়ে যান। পরে চারজন কেবিন বয়কে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আনুমানিক দুইটার দিকে চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলা ও হরিণা এলাকার মাঝামাঝি স্থানে মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার মধ্যে ভোলা থেকে ঢাকাগামী জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের সঙ্গে ঢাকা-বরিশাল রুটের অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই একজনসহ মোট চারজনের মৃত্যু হয়। আহত হন অন্তত ১৫ জন যাত্রী।
সদরঘাট নৌ থানার ওসি সোহাগ রানা বলেন, ‘লঞ্চ দুর্ঘটনায় একজন নিহত হন। আহতদের উদ্ধার করে ঢাকায় নেওয়ার পর নিহতের সংখ্যা বেড়ে চারজনে দাঁড়ায়। নিহতদের পরিচয় শনাক্ত ও এ বিষয়ে আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।’
চাঁদপুরের মেঘনা নদীতে মাঝরাতে দুই লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে চারজন নিহতের ঘটনার পর ঝালকাঠিতে অ্যাডভেঞ্চার-৯ নামে একটি লঞ্চ জব্দ করেছে নৌ-পুলিশ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য চারজনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল আনুমানিক ১০টার দিকে অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি ঝালকাঠি লঞ্চ টার্মিনালে নোঙর করলে বরিশাল নৌ-পুলিশ ও ঝালকাঠি থানা-পুলিশ যৌথভাবে লঞ্চটি জব্দ করে।
বরিশাল নৌ-পুলিশের পুলিশ সুপার এস এম নাজমুল হক বলেন, ‘চাঁদপুরে সংঘটিত দুর্ঘটনার খবর পাওয়ার পরপরই অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটির অবস্থান শনাক্ত করা হয়। পরে লঞ্চটি ঝালকাঠিতে পৌঁছলে সেটি জব্দ করা হয়। ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।’
ঝালকাঠি সদর থানার ওসি মো. ইমতিয়াজ মাহমুদ বলেন, ‘লঞ্চটি ঝালকাঠিতে নোঙর করার পর সারেং, সুকানি, সুপারভাইজার ও ইঞ্জিনচালক পালিয়ে যান। পরে চারজন কেবিন বয়কে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আনুমানিক দুইটার দিকে চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলা ও হরিণা এলাকার মাঝামাঝি স্থানে মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার মধ্যে ভোলা থেকে ঢাকাগামী জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের সঙ্গে ঢাকা-বরিশাল রুটের অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই একজনসহ মোট চারজনের মৃত্যু হয়। আহত হন অন্তত ১৫ জন যাত্রী।
সদরঘাট নৌ থানার ওসি সোহাগ রানা বলেন, ‘লঞ্চ দুর্ঘটনায় একজন নিহত হন। আহতদের উদ্ধার করে ঢাকায় নেওয়ার পর নিহতের সংখ্যা বেড়ে চারজনে দাঁড়ায়। নিহতদের পরিচয় শনাক্ত ও এ বিষয়ে আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।’

২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:৪৮
মেঘনা নদীতে যাত্রীবাহী দুই লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে অন্তত দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরো অন্তত ২০ জন যাত্রী আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে আটজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। হতাহতরা সবাই এমভি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের যাত্রী। আহত ও নিহতদের চাঁদপুর ঘাটে নেওয়া হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটে ভোলার চরফ্যাশনের ঘোষেরহাট এলাকা থেকে ছেড়ে আসা এমভি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের সঙ্গে বরিশাল রুটের অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের সংঘর্ষে। বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) রাত আনুমানিক ৩টার দিকে চাঁদপুরের হরিণা এলাকার মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার মধ্যে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতদের পরিচয় এখনো পাওয়া যায়নি। আহতদের প্রাথমিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত লঞ্চ থেকেই চাঁদপুর ঘাটে নেওয়া হয়েছে এবং পরে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি বরিশালের দিকে যাচ্ছিল। অপরদিকে জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চটি ভোলা থেকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করছিল। হরিণা এলাকায় ঘন কুয়াশার কারণে অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের মাঝামাঝি অংশে ধাক্কা দেয়।
এতে জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের দ্বিতীয় তলায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয় এবং সংঘর্ষের সময় যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
মেঘনা নদীতে যাত্রীবাহী দুই লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে অন্তত দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরো অন্তত ২০ জন যাত্রী আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে আটজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। হতাহতরা সবাই এমভি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের যাত্রী। আহত ও নিহতদের চাঁদপুর ঘাটে নেওয়া হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটে ভোলার চরফ্যাশনের ঘোষেরহাট এলাকা থেকে ছেড়ে আসা এমভি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের সঙ্গে বরিশাল রুটের অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের সংঘর্ষে। বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) রাত আনুমানিক ৩টার দিকে চাঁদপুরের হরিণা এলাকার মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার মধ্যে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতদের পরিচয় এখনো পাওয়া যায়নি। আহতদের প্রাথমিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত লঞ্চ থেকেই চাঁদপুর ঘাটে নেওয়া হয়েছে এবং পরে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি বরিশালের দিকে যাচ্ছিল। অপরদিকে জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চটি ভোলা থেকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করছিল। হরিণা এলাকায় ঘন কুয়াশার কারণে অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের মাঝামাঝি অংশে ধাক্কা দেয়।
এতে জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের দ্বিতীয় তলায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয় এবং সংঘর্ষের সময় যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.