০৮ জুলাই, ২০২৫ ১৩:২০
প্রেমের প্রস্তাবে রাজি হয়নি স্কুল পড়ুয়া মেয়েটি। এরপর দেওয়া হয় বিয়ের প্রস্তাব। এতে সায় দেয়নি ওই মেয়ের পরিবার। এতে ক্ষিপ্ত হয় যুবক। প্রেম ও বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় ওই স্কুলছাত্রীর ভাইকে আটক করে বিদ্যুতের খুঁটিতে বেঁধে চালায় নির্যাতন। এতে গুরুতর আহত হয় ওই ভাই। খবর পেয়ে গ্রাম পুলিশের সহায়তায় তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে স্বজনেরা।
ঘটনাটি ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার চরমাদ্রাজ ইউনিয়নের মেয়াজানপুর গ্রামের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের তালুকদার চৌরাস্তা এলাকার। এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
ভুক্তভোগী ভাইয়ের নাম জাহিদুল ইসলাম (২৫), তিনি উপজেলার শশীভূষণ থানাধীন হাজারীগঞ্জ ইউনিয়নের মো. মাজেদ ঢালীর ছেলে। আর অভিযুক্তের নাম তুহিন। এক সময় জাহিদুলের কাছের বন্ধু ছিল তুহিন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় এক যুবক সাংবাদিকদের বলেন, ‘অভিযুক্ত তুহিন, যুবদল নেতা ইমন তালুকদারসহ নির্যাতনে জড়িত যুবকদের প্রায় সবাই মাদকে আসক্ত। তারা এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করে রেখেছে। তাদের ভয়ে পুরো গ্রামে আতঙ্ক বিরাজ করছে।’
মঙ্গলবার সকালে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাহিদুল সাংবাদিকদের জানান, প্রতিবেশী তুহিনের সঙ্গে তার বন্ধুত্ব বহুদিনের। সেই সুবাদে তুহিন তাদের বাড়িতে যাওয়া-আসা করত। একপর্যায়ে তুহিন জাহিদুলের নবম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছোট বোনকে প্রেমের প্রস্তাব দেয়। বিষয়টি ছোট বোন ভাই ও পরিবারকে জানালে তুহিনের সঙ্গে তাদের দূরত্ব সৃষ্টি হয়। পরে তুহিন ওই মেয়েটিকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। তবে পরিবারের পক্ষ থেকে প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে তুহিন ও তার সহযোগীরা।
গত শুক্রবার ভোরে তুহিন ফোন করে জানান, তিনি সমস্যায় পড়েছে। এর জেরে চৌরাস্তায় যায় জাহিদুল। সেখানে গেলে তুহিন, যুবদল নেতা ইমন তালুকদার, আমিনুল ইসলাম ও মো. সিদ্দিক তার উপর অতর্কিত হামলা চালায়। তাকে বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে অমানুষিক নির্যাতন চালায়। ফ্লাশ লাইটের ব্যাটারি দিয়ে তার হাত-পায়ের নখ তুলে ফেলে। মারধরে জাহিদুল জ্ঞান হারালে তাকে পানিতে চুবিয়ে জ্ঞান ফিরিয়ে পুনরায় নির্যাতন চালানো হয়।
তুহিনসহ অন্যরা নির্যাতনের ভিডিও মোবাইলে ধারণ করে এবং পরে মাদক দিয়ে ফাঁসানোর চেষ্টা করে। বারবার অনুনয় করলেও নির্যাতনকারীরা থামেনি।পরবর্তীতে জাহিদুলের বাবা মাজেদ ঢালী স্থানীয় রিকশাচালকের মাধ্যমে ঘটনাটি জানতে পেরে স্ত্রী এবং গ্রাম পুলিশ বজলু রহমানকে সঙ্গে নিয়ে ছেলেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করান।
জাহিদুলের মা আছমা বেগম সাংবাদিকদের বলেন, ‘তুহিন দীর্ঘদিন ধরে আমার মেয়েকে উত্যক্ত করে আসছিল। প্রথমে ভয়ে প্রতিবাদ করতে পারেনি। পরে উত্যক্তের মাত্রা বাড়ায় মেয়ে স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দেয়। ঘটনা জানানো হলেও তুহিনের পরিবার কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।’ তিনি ছেলে জাহিদুলকে মারধরের বিচার দাবি করেন।
জাহিদুলের বাবা মাজেদ ঢালী সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমার ছেলেকে মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতনের পরও থেমে থাকেনি চক্রটি। থানায় জানালে মেয়েকে এসিডে ঝলসে দেওয়া ও ছেলেকে হত্যার হুমকি দেয়।’
বিষয়ে জানতে অভিযুক্তদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাদের পাওয়া যায়নি। তুহিনের বাবা মো বেল্লাল হোসেন বলেন, ‘ঘটনাটি আমার জানা নেই। তুহিনও এখন বাড়িতে নেই। পরে বিস্তারিত জেনে বলতে পারব।’
চরফ্যাশন থানা পুলিশের ওসি মো. মিজানুর রহমান হাওলাদার সাংবাদিকদের বলেন, ‘ঘটনাটি আমরা শুনেছি। হাসপাতালে পুলিশ পাঠিয়ে যাচাই করা হয়েছে। তবে এখনও ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
প্রেমের প্রস্তাবে রাজি হয়নি স্কুল পড়ুয়া মেয়েটি। এরপর দেওয়া হয় বিয়ের প্রস্তাব। এতে সায় দেয়নি ওই মেয়ের পরিবার। এতে ক্ষিপ্ত হয় যুবক। প্রেম ও বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় ওই স্কুলছাত্রীর ভাইকে আটক করে বিদ্যুতের খুঁটিতে বেঁধে চালায় নির্যাতন। এতে গুরুতর আহত হয় ওই ভাই। খবর পেয়ে গ্রাম পুলিশের সহায়তায় তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে স্বজনেরা।
ঘটনাটি ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার চরমাদ্রাজ ইউনিয়নের মেয়াজানপুর গ্রামের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের তালুকদার চৌরাস্তা এলাকার। এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
ভুক্তভোগী ভাইয়ের নাম জাহিদুল ইসলাম (২৫), তিনি উপজেলার শশীভূষণ থানাধীন হাজারীগঞ্জ ইউনিয়নের মো. মাজেদ ঢালীর ছেলে। আর অভিযুক্তের নাম তুহিন। এক সময় জাহিদুলের কাছের বন্ধু ছিল তুহিন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় এক যুবক সাংবাদিকদের বলেন, ‘অভিযুক্ত তুহিন, যুবদল নেতা ইমন তালুকদারসহ নির্যাতনে জড়িত যুবকদের প্রায় সবাই মাদকে আসক্ত। তারা এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করে রেখেছে। তাদের ভয়ে পুরো গ্রামে আতঙ্ক বিরাজ করছে।’
মঙ্গলবার সকালে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাহিদুল সাংবাদিকদের জানান, প্রতিবেশী তুহিনের সঙ্গে তার বন্ধুত্ব বহুদিনের। সেই সুবাদে তুহিন তাদের বাড়িতে যাওয়া-আসা করত। একপর্যায়ে তুহিন জাহিদুলের নবম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছোট বোনকে প্রেমের প্রস্তাব দেয়। বিষয়টি ছোট বোন ভাই ও পরিবারকে জানালে তুহিনের সঙ্গে তাদের দূরত্ব সৃষ্টি হয়। পরে তুহিন ওই মেয়েটিকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। তবে পরিবারের পক্ষ থেকে প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে তুহিন ও তার সহযোগীরা।
গত শুক্রবার ভোরে তুহিন ফোন করে জানান, তিনি সমস্যায় পড়েছে। এর জেরে চৌরাস্তায় যায় জাহিদুল। সেখানে গেলে তুহিন, যুবদল নেতা ইমন তালুকদার, আমিনুল ইসলাম ও মো. সিদ্দিক তার উপর অতর্কিত হামলা চালায়। তাকে বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে অমানুষিক নির্যাতন চালায়। ফ্লাশ লাইটের ব্যাটারি দিয়ে তার হাত-পায়ের নখ তুলে ফেলে। মারধরে জাহিদুল জ্ঞান হারালে তাকে পানিতে চুবিয়ে জ্ঞান ফিরিয়ে পুনরায় নির্যাতন চালানো হয়।
তুহিনসহ অন্যরা নির্যাতনের ভিডিও মোবাইলে ধারণ করে এবং পরে মাদক দিয়ে ফাঁসানোর চেষ্টা করে। বারবার অনুনয় করলেও নির্যাতনকারীরা থামেনি।পরবর্তীতে জাহিদুলের বাবা মাজেদ ঢালী স্থানীয় রিকশাচালকের মাধ্যমে ঘটনাটি জানতে পেরে স্ত্রী এবং গ্রাম পুলিশ বজলু রহমানকে সঙ্গে নিয়ে ছেলেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করান।
জাহিদুলের মা আছমা বেগম সাংবাদিকদের বলেন, ‘তুহিন দীর্ঘদিন ধরে আমার মেয়েকে উত্যক্ত করে আসছিল। প্রথমে ভয়ে প্রতিবাদ করতে পারেনি। পরে উত্যক্তের মাত্রা বাড়ায় মেয়ে স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দেয়। ঘটনা জানানো হলেও তুহিনের পরিবার কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।’ তিনি ছেলে জাহিদুলকে মারধরের বিচার দাবি করেন।
জাহিদুলের বাবা মাজেদ ঢালী সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমার ছেলেকে মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতনের পরও থেমে থাকেনি চক্রটি। থানায় জানালে মেয়েকে এসিডে ঝলসে দেওয়া ও ছেলেকে হত্যার হুমকি দেয়।’
বিষয়ে জানতে অভিযুক্তদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাদের পাওয়া যায়নি। তুহিনের বাবা মো বেল্লাল হোসেন বলেন, ‘ঘটনাটি আমার জানা নেই। তুহিনও এখন বাড়িতে নেই। পরে বিস্তারিত জেনে বলতে পারব।’
চরফ্যাশন থানা পুলিশের ওসি মো. মিজানুর রহমান হাওলাদার সাংবাদিকদের বলেন, ‘ঘটনাটি আমরা শুনেছি। হাসপাতালে পুলিশ পাঠিয়ে যাচাই করা হয়েছে। তবে এখনও ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪০
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:০৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৫৭
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:০৮
ভোলার চরফ্যাশনে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন করছে এক কিশোরী। ওই কিশোরীর দাবি অনুযায়ী, সে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় সক্রিয় ছিল বলে দাবি করে। স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, সে ভোলা জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সহসমন্বয়ক।
সম্প্রতি ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার চর মাদরাজ ইউনিয়ন চর আফজাল গ্রামের ১ নম্বর ওয়ার্ডে। গত ৫ দিন ধরে অনশনে আছে ওই কিশোরী। কিশোরীর দাবি, সে এবার এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। তবে ব্যাবহারিক পরীক্ষা না দেওয়ায় সে অকৃতকার্য।
তার দাবি, তার প্রেমিক (কিশোর) নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে জড়িত। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় তাদের পরিচয়। পরে বন্ধুত্ব ও প্রেমে রূপ নেয় তাদের সম্পর্ক। বিয়ের তাদের দাবিতে প্রেমিক তার সঙ্গে ঘনিষ্ঠও হয়েছে বলেও অভিযোগ কিশোরীর। এদিকে ওই কিশোরের মা-বাবা তাদের ছেলেকে নির্দোষ দাবি করে বলেন, ‘আমাদের ছেলে নির্দোষ।
একটি মহলের ইন্দনে অহেতুক ফাঁসাতে এই ষড়যন্ত্র চলছে।’ ভোলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাসনা শারমিন মিথি বলেন, ওই তরুণী থানায় বা উপজেলায় লিখিত অভিযোগ দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ভোলার চরফ্যাশনে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন করছে এক কিশোরী। ওই কিশোরীর দাবি অনুযায়ী, সে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় সক্রিয় ছিল বলে দাবি করে। স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, সে ভোলা জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সহসমন্বয়ক।
সম্প্রতি ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার চর মাদরাজ ইউনিয়ন চর আফজাল গ্রামের ১ নম্বর ওয়ার্ডে। গত ৫ দিন ধরে অনশনে আছে ওই কিশোরী। কিশোরীর দাবি, সে এবার এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। তবে ব্যাবহারিক পরীক্ষা না দেওয়ায় সে অকৃতকার্য।
তার দাবি, তার প্রেমিক (কিশোর) নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে জড়িত। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় তাদের পরিচয়। পরে বন্ধুত্ব ও প্রেমে রূপ নেয় তাদের সম্পর্ক। বিয়ের তাদের দাবিতে প্রেমিক তার সঙ্গে ঘনিষ্ঠও হয়েছে বলেও অভিযোগ কিশোরীর। এদিকে ওই কিশোরের মা-বাবা তাদের ছেলেকে নির্দোষ দাবি করে বলেন, ‘আমাদের ছেলে নির্দোষ।
একটি মহলের ইন্দনে অহেতুক ফাঁসাতে এই ষড়যন্ত্র চলছে।’ ভোলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাসনা শারমিন মিথি বলেন, ওই তরুণী থানায় বা উপজেলায় লিখিত অভিযোগ দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৩:০১
বৈরী আবহাওয়ায় নদী উত্তাল থাকায় টানা ৩দিন বন্ধ থাকার পর ভোলার ১০টি অভ্যন্তরীণ নৌরুটে যাত্রীবাহী লঞ্চ চলাচল শুরু হয়েছে। রোববার (২৭ জুলাই) সকাল সোয়া ১০টার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) ভোলা নদী বন্দরের ট্রাফিক কর্মকর্তা মো. জসিম উদ্দিন।
লিশা-মজুচৌধুরী ঘাটে হাতিয়া-ঢাকা, হাতিয়া-মনপুরা, চরফ্যাশন-ঢাকা, তজুমদ্দিন-মনপুরা, দৌলতখান- আলেকজান্ডার, তজুমদ্দিন-ঢাকাসহ ১০টি রুট ৩ দিন বন্ধ থাকার পর আজ চালু হয়েছে।
তিনি বলেন, বৈরী আবহাওয়ার কারণে বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা থেকে নদী উত্তাল থাকায় ভোলার ১০টি রুটে যাত্রীবাহী নৌযান চলাচল বন্ধ ছিল। আবহাওয়া পরিস্থিতি ভালো হওয়ায় রোববার সকাল ১০টা থেকে ভোলার এসব রুটে যাত্রীবাহী লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক ঘোষণা করা হয়েছে। তবে সাবধানে চলাফেরা করতে হবে।
বৈরী আবহাওয়ায় নদী উত্তাল থাকায় টানা ৩দিন বন্ধ থাকার পর ভোলার ১০টি অভ্যন্তরীণ নৌরুটে যাত্রীবাহী লঞ্চ চলাচল শুরু হয়েছে। রোববার (২৭ জুলাই) সকাল সোয়া ১০টার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) ভোলা নদী বন্দরের ট্রাফিক কর্মকর্তা মো. জসিম উদ্দিন।
লিশা-মজুচৌধুরী ঘাটে হাতিয়া-ঢাকা, হাতিয়া-মনপুরা, চরফ্যাশন-ঢাকা, তজুমদ্দিন-মনপুরা, দৌলতখান- আলেকজান্ডার, তজুমদ্দিন-ঢাকাসহ ১০টি রুট ৩ দিন বন্ধ থাকার পর আজ চালু হয়েছে।
তিনি বলেন, বৈরী আবহাওয়ার কারণে বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা থেকে নদী উত্তাল থাকায় ভোলার ১০টি রুটে যাত্রীবাহী নৌযান চলাচল বন্ধ ছিল। আবহাওয়া পরিস্থিতি ভালো হওয়ায় রোববার সকাল ১০টা থেকে ভোলার এসব রুটে যাত্রীবাহী লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক ঘোষণা করা হয়েছে। তবে সাবধানে চলাফেরা করতে হবে।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১২:৩৫
তীব্র স্রোতের কবলে পড়ে ভোলার মেঘনা নদীতে কয়েকজন শ্রমিকসহ একটি বালু বোঝাই বাল্কহেড ডুবির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় বাল্কহেডে থাকা শ্রমিকদের জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে।
রোববার (২৭ জুলাই) সকাল সোয়া ৯টার দিকে সদর উপজেলার শিবপুরে ইউনিয়নের ভোলার খাল সংলগ্ন মেঘনা নদীতে এ ঘটনায় ঘটে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কয়েকজন শ্রমিকসহ বালু বোঝাই বাল্কহেডটি ভোলার খাল এলাকায় এসেছিল। এ সময় তীব্র স্রোতের কবলে পড়ে বাল্কহেডটি ডুবে যায়। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় বাল্কহেডে থাকা শ্রমিকরা জীবিত উদ্ধার হন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ভোলা সদর ইলিশা নৌথানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীন উদ্দিন বলেন, তীব্র স্রোতের কবলে পড়ে বাল্কহেডটি ডুবে যায়। এ ঘটনায় কেউ নিখোঁজের তথ্য পাওয়া যায়নি। খোঁজ নিয়ে ঘটনাস্থলে আমাদের টিম গিয়েছে।
তীব্র স্রোতের কবলে পড়ে ভোলার মেঘনা নদীতে কয়েকজন শ্রমিকসহ একটি বালু বোঝাই বাল্কহেড ডুবির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় বাল্কহেডে থাকা শ্রমিকদের জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে।
রোববার (২৭ জুলাই) সকাল সোয়া ৯টার দিকে সদর উপজেলার শিবপুরে ইউনিয়নের ভোলার খাল সংলগ্ন মেঘনা নদীতে এ ঘটনায় ঘটে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কয়েকজন শ্রমিকসহ বালু বোঝাই বাল্কহেডটি ভোলার খাল এলাকায় এসেছিল। এ সময় তীব্র স্রোতের কবলে পড়ে বাল্কহেডটি ডুবে যায়। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় বাল্কহেডে থাকা শ্রমিকরা জীবিত উদ্ধার হন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ভোলা সদর ইলিশা নৌথানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীন উদ্দিন বলেন, তীব্র স্রোতের কবলে পড়ে বাল্কহেডটি ডুবে যায়। এ ঘটনায় কেউ নিখোঁজের তথ্য পাওয়া যায়নি। খোঁজ নিয়ে ঘটনাস্থলে আমাদের টিম গিয়েছে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.