
০১ অক্টোবর, ২০২৫ ১৩:০০
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার মোগরাপাড়া ইউনিয়নের ইউসুফগঞ্জ এলাকা একটি বিরল সম্প্রীতির উদাহরণ। এখানে দেড় শতাব্দী ধরে একই আঙিনায় পাশাপাশি চলছে নামাজ ও পূজা। ইউসুফগঞ্জ জামে মসজিদের পাশেই শ্রী শ্রী সাধুবাবা ব্রহ্মচারী আশ্রম। ১৮৮৩ সালে সূচনা হওয়া এ ধারা আজও অটুট রয়েছে।
স্থানীয়রা বলছেন, এরই মধ্যে কেটে গেছে প্রায় দেড় শতাব্দী। এ সময়ে কখনো কোনো দ্বন্দ্ব বা বিশৃঙ্খলার ঘটনা ঘটেনি। মুসলিম ও হিন্দু উভয় সম্প্রদায়ের মানুষ মিলেমিশে ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালন করছেন, ভাগাভাগি করে নিচ্ছেন উৎসবের আনন্দও।
মন্দিরের পুরোহিত জানান, মসজিদের মুসল্লিদের নামাজের সময় যেন কোনো বিঘ্ন না ঘটে, সে দিকে তাদের সব সময় খেয়াল থাকে। তিনি বলেন, আমাদের পূজার আয়োজন সব সময় এমনভাবে করা হয় যাতে মসজিদের নামাজে কোনো অসুবিধা না হয়।
মসজিদের মুসল্লি আক্কাস আলী বলেন, “আমরা এখানে দীর্ঘদিন ধরে এক সঙ্গে বসবাস করছি। মুসলমানরা নামাজ পড়ছে, হিন্দুরা পূজা করছে। কোনো সমস্যা হয়নি, হবেও না।”
মন্দির কমিটির সভাপতি শ্রী বিশ্বনাথ দত্ত বলেন, “আজান হলে মুসল্লিরা নামাজ পড়ছেন, আবার পূজার সময় আমাদের অনুষ্ঠানও নির্বিঘ্নে চলছে। উভয়পক্ষ মিলেমিশেই ধর্মীয় আচার পালন করছে।”
ইউসুফগঞ্জ জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা ইয়াসিন বলেন, “হিন্দু সম্প্রদায় এখানে পূজা-অর্চনা নির্বিঘ্নে করে আসছেন। মুসলিম সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে সব সময় সহযোগিতা করা হয়।”
স্থানীয়দের মতে, ইউসুফগঞ্জের এই মসজিদ ও মন্দিরের পাশাপাশি অবস্থান শুধু ধর্মীয় আচার নয়, সামাজিক সম্প্রীতিরও প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। একই আঙিনায় দুই সম্প্রদায়ের মানুষ একে অপরের প্রতি সহমর্মিতা দেখিয়ে যেভাবে ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালন করছেন, তা সোনারগাঁবাসীর কাছে গর্বের বিষয় হয়ে উঠেছে।
এলাকার প্রবীণরা মনে করেন, এই চর্চা ভবিষ্যত প্রজন্মের কাছে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে মিলেমিশে চলার যে সংস্কৃতি ইউসুফগঞ্জে গড়ে উঠেছে, সেটি বাংলাদেশের সামগ্রিক সম্প্রীতির প্রতিফলন।
সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফারজানার রহমান বলেন, “বছরের পর বছর ধরে এখানে মসজিদ ও মন্দিরের কার্যক্রম সমানভাবে চলছে। আসন্ন দুর্গাপূজাও নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হবে বলে আমরা আশাবাদী। এখানকার সম্প্রীতির বন্ধন অটুট থাকবে।”
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার মোগরাপাড়া ইউনিয়নের ইউসুফগঞ্জ এলাকা একটি বিরল সম্প্রীতির উদাহরণ। এখানে দেড় শতাব্দী ধরে একই আঙিনায় পাশাপাশি চলছে নামাজ ও পূজা। ইউসুফগঞ্জ জামে মসজিদের পাশেই শ্রী শ্রী সাধুবাবা ব্রহ্মচারী আশ্রম। ১৮৮৩ সালে সূচনা হওয়া এ ধারা আজও অটুট রয়েছে।
স্থানীয়রা বলছেন, এরই মধ্যে কেটে গেছে প্রায় দেড় শতাব্দী। এ সময়ে কখনো কোনো দ্বন্দ্ব বা বিশৃঙ্খলার ঘটনা ঘটেনি। মুসলিম ও হিন্দু উভয় সম্প্রদায়ের মানুষ মিলেমিশে ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালন করছেন, ভাগাভাগি করে নিচ্ছেন উৎসবের আনন্দও।
মন্দিরের পুরোহিত জানান, মসজিদের মুসল্লিদের নামাজের সময় যেন কোনো বিঘ্ন না ঘটে, সে দিকে তাদের সব সময় খেয়াল থাকে। তিনি বলেন, আমাদের পূজার আয়োজন সব সময় এমনভাবে করা হয় যাতে মসজিদের নামাজে কোনো অসুবিধা না হয়।
মসজিদের মুসল্লি আক্কাস আলী বলেন, “আমরা এখানে দীর্ঘদিন ধরে এক সঙ্গে বসবাস করছি। মুসলমানরা নামাজ পড়ছে, হিন্দুরা পূজা করছে। কোনো সমস্যা হয়নি, হবেও না।”
মন্দির কমিটির সভাপতি শ্রী বিশ্বনাথ দত্ত বলেন, “আজান হলে মুসল্লিরা নামাজ পড়ছেন, আবার পূজার সময় আমাদের অনুষ্ঠানও নির্বিঘ্নে চলছে। উভয়পক্ষ মিলেমিশেই ধর্মীয় আচার পালন করছে।”
ইউসুফগঞ্জ জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা ইয়াসিন বলেন, “হিন্দু সম্প্রদায় এখানে পূজা-অর্চনা নির্বিঘ্নে করে আসছেন। মুসলিম সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে সব সময় সহযোগিতা করা হয়।”
স্থানীয়দের মতে, ইউসুফগঞ্জের এই মসজিদ ও মন্দিরের পাশাপাশি অবস্থান শুধু ধর্মীয় আচার নয়, সামাজিক সম্প্রীতিরও প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। একই আঙিনায় দুই সম্প্রদায়ের মানুষ একে অপরের প্রতি সহমর্মিতা দেখিয়ে যেভাবে ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালন করছেন, তা সোনারগাঁবাসীর কাছে গর্বের বিষয় হয়ে উঠেছে।
এলাকার প্রবীণরা মনে করেন, এই চর্চা ভবিষ্যত প্রজন্মের কাছে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে মিলেমিশে চলার যে সংস্কৃতি ইউসুফগঞ্জে গড়ে উঠেছে, সেটি বাংলাদেশের সামগ্রিক সম্প্রীতির প্রতিফলন।
সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফারজানার রহমান বলেন, “বছরের পর বছর ধরে এখানে মসজিদ ও মন্দিরের কার্যক্রম সমানভাবে চলছে। আসন্ন দুর্গাপূজাও নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হবে বলে আমরা আশাবাদী। এখানকার সম্প্রীতির বন্ধন অটুট থাকবে।”

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:৩৪
নীলফামারীর সৈয়দপুরে পুলিশের অভিযানের সময় ভবনের তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন ইমরান তৌহিদ (৩২) নামে এক ছাত্রলীগ নেতা। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করেছে।
রোববার (৯ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সৈয়দপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল ওয়াদুদ। ইমরান তৌহিদ শহরের বাঁশবাড়ি মহল্লার বাসিন্দা এবং শহরের ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৪ আগস্ট আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন এলাকা থেকে শহরের দিকে আসেন। এ সময় তারা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুর চালান। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলায় ইমরান এজাহারভুক্ত আসামি।
রোববার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ তার বাড়িতে অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ইমরান বাড়ির তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। তবে পুলিশ দৌড়ে গিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে। এতে তিনি আহত হলে তাকে সৈয়দপুর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে পুলিশের অভিযানের সময় ভবনের তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন ইমরান তৌহিদ (৩২) নামে এক ছাত্রলীগ নেতা। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করেছে।
রোববার (৯ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সৈয়দপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল ওয়াদুদ। ইমরান তৌহিদ শহরের বাঁশবাড়ি মহল্লার বাসিন্দা এবং শহরের ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৪ আগস্ট আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন এলাকা থেকে শহরের দিকে আসেন। এ সময় তারা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুর চালান। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলায় ইমরান এজাহারভুক্ত আসামি।
রোববার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ তার বাড়িতে অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ইমরান বাড়ির তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। তবে পুলিশ দৌড়ে গিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে। এতে তিনি আহত হলে তাকে সৈয়দপুর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:৪৩
লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে অভিযান চালিয়ে মাটির নিচ থেকে ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় মো. সাবলু মিয়া (৪২) নামের এক মাদক কারবারিকে আটক করা হয়েছে।
শনিবার (৯ নভেম্বর) রাতে উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের খামার ভাতী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়।
সাবলু মিয়া ওই এলাকার মৃত বছর উদ্দিনের ছেলে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার রাতে উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের খামার ভাতী এলাকায় অভিযান চালানো হয়। অভিযানে ওই এলাকার মৃত বছর উদ্দিনের ছেলে মো. সাবলু মিয়াকে তার বসতবাড়ি থেকে আটক করা হয়।
পরে বাড়ির পূর্ব দুয়ারী ঘরের উত্তর পাশে, পিছনের দরজার রাস্তার মাটির নিচে লুকানো তিনটি পোটলায় ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার করা গাঁজার আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় ২ লাখ ২৫ হাজার টাকা।
এ ঘটনায় কালীগঞ্জ থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে অভিযান চালিয়ে মাটির নিচ থেকে ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় মো. সাবলু মিয়া (৪২) নামের এক মাদক কারবারিকে আটক করা হয়েছে।
শনিবার (৯ নভেম্বর) রাতে উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের খামার ভাতী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়।
সাবলু মিয়া ওই এলাকার মৃত বছর উদ্দিনের ছেলে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার রাতে উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের খামার ভাতী এলাকায় অভিযান চালানো হয়। অভিযানে ওই এলাকার মৃত বছর উদ্দিনের ছেলে মো. সাবলু মিয়াকে তার বসতবাড়ি থেকে আটক করা হয়।
পরে বাড়ির পূর্ব দুয়ারী ঘরের উত্তর পাশে, পিছনের দরজার রাস্তার মাটির নিচে লুকানো তিনটি পোটলায় ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার করা গাঁজার আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় ২ লাখ ২৫ হাজার টাকা।
এ ঘটনায় কালীগঞ্জ থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১১:০৬
দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দফা দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত সারা দেশে প্রাথমিকের শিক্ষকরা অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতিতে থাকবেন। ফলে সারা দেশের প্রায় ৬৫ হাজারের বেশি বিদ্যালয়ে বন্ধ থাকবে পাঠদান কার্যক্রম। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী আজ রবিবার সকাল থেকে তাদের এই কর্মসূচি শুরু হয়েছে।
গতকাল শনিবার (৮ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক ও প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় সভাপতি শামসুদ্দিন মাসুদ অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়ে বলেন, দাবি বাস্তবায়ন ও পুলিশের হামলার প্রতিবাদে রবিবার থেকে শহীদ মিনারে অবস্থানের পাশাপাশি সারা দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পূর্ণদিবস কর্মবিরতি চলবে।
আমাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আমরা এই কর্মসূচি চালিয়ে যাব।
ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল সকাল থেকে শহীদ মিনারে অবস্থানের পর বিকেলে শাহবাগে এলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ছত্রভঙ্গ করতে সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে পুলিশ। এতে ছত্রভঙ্গ হয়ে যান শিক্ষকরা। এ সময় একাধিক শিক্ষক আহত হয়েছেন।
সেই সঙ্গে আটক করা হয় কয়েকজন শিক্ষককে।
দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দফা দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত সারা দেশে প্রাথমিকের শিক্ষকরা অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতিতে থাকবেন। ফলে সারা দেশের প্রায় ৬৫ হাজারের বেশি বিদ্যালয়ে বন্ধ থাকবে পাঠদান কার্যক্রম। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী আজ রবিবার সকাল থেকে তাদের এই কর্মসূচি শুরু হয়েছে।
গতকাল শনিবার (৮ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক ও প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় সভাপতি শামসুদ্দিন মাসুদ অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়ে বলেন, দাবি বাস্তবায়ন ও পুলিশের হামলার প্রতিবাদে রবিবার থেকে শহীদ মিনারে অবস্থানের পাশাপাশি সারা দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পূর্ণদিবস কর্মবিরতি চলবে।
আমাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আমরা এই কর্মসূচি চালিয়ে যাব।
ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল সকাল থেকে শহীদ মিনারে অবস্থানের পর বিকেলে শাহবাগে এলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ছত্রভঙ্গ করতে সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে পুলিশ। এতে ছত্রভঙ্গ হয়ে যান শিক্ষকরা। এ সময় একাধিক শিক্ষক আহত হয়েছেন।
সেই সঙ্গে আটক করা হয় কয়েকজন শিক্ষককে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.