
০৬ জুন, ২০২৫ ০১:৫২
পশ্চিমবঙ্গ থেকে ৩ বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করেছিল পুলিশ। জানা যায়, পুলিশের হাতে যে ৩ বাংলাদেশি আটক হয়েছিল, তারমধ্যে দুজন আওয়ামী লীগের সদস্য। অন্যজন তৎকালীন শাসকদল ঘনিষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তা।
মঙ্গলবার (৩ জুন) উত্তর ২৪ পরগনার ভাটপাড়া পৌরসভার ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসুদেবপুর মোড় এলাকার একটি বাড়ি থেকে এই তিনজনকে আটক করে জগদ্দল থানা পুলিশ।
বাংলাদেশে তাদের বাড়ি কোথায় পুলিশ তা না জানালেও স্থানীয়দের তথ্য সকলে বরিশালের বাসিন্দা। তিনজনের মধ্যে একজন স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খায়রুল ইসলাম জুয়েল, দ্বিতীয়জন আওয়ামী লীগ নেতা আশরাফুর রহমান এবং তৃতীয়জন তৎকালীন পুলিশ সুপার হাসান আরাফাত আবিদ।
পুলিশ তথ্য মতে, গ্রেপ্তারকৃতরা সকলেই আওয়ামী ঘনিষ্ঠ। ভারতের বৈধ নথি থাকার কারণে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। স্থানীয়দের তথ্য মতে, জানাজানি হয়ে যাওয়ার পর তিন জনই স্থান পরিবর্তন করে ফেলেছে।
জানা যায়, গত ৫ মাস ধরে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার জগদ্দল থানার অন্তর্গত বাসুদেবপুর এলাকায় তিতাস মন্ডলের বাড়িতে ওই তিনজন আশ্রয় নিয়েছিল। মঙ্গলবার বিষয়টি জানতে পেরে সেখানে অভিযান চালায় জগদ্দল থানার পুলিশ। এরপর তাদের থানায় নিয়ে এসে জিজ্ঞাসাবাদ চলে।
তিতাস মন্ডলের বাড়িতে পেইং গেস্ট হিসেবে থাকা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অনিরুদ্ধ বিশ্বাস বলেন, তিনজনই তিতাস মন্ডলের পরিচিত। তারা পাসপোর্ট ও ভিসা নিয়ে বৈধভাবে ভারতে এসেছেন। বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে প্রাণ বাঁচাতে ভারতে আসেন তারা।
তিনি আরও দাবি করেন, ওই তিনজন ভারতে এসে চিকিৎসাও নিয়েছেন। তবে এটি প্রথম ঘটনা নয়। স্থানীয়রা জানান, এর আগেও ওই বাড়িতে বাংলাদেশি নাগরিকদের আসা-যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।’
পশ্চিমবঙ্গ থেকে ৩ বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করেছিল পুলিশ। জানা যায়, পুলিশের হাতে যে ৩ বাংলাদেশি আটক হয়েছিল, তারমধ্যে দুজন আওয়ামী লীগের সদস্য। অন্যজন তৎকালীন শাসকদল ঘনিষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তা।
মঙ্গলবার (৩ জুন) উত্তর ২৪ পরগনার ভাটপাড়া পৌরসভার ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসুদেবপুর মোড় এলাকার একটি বাড়ি থেকে এই তিনজনকে আটক করে জগদ্দল থানা পুলিশ।
বাংলাদেশে তাদের বাড়ি কোথায় পুলিশ তা না জানালেও স্থানীয়দের তথ্য সকলে বরিশালের বাসিন্দা। তিনজনের মধ্যে একজন স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খায়রুল ইসলাম জুয়েল, দ্বিতীয়জন আওয়ামী লীগ নেতা আশরাফুর রহমান এবং তৃতীয়জন তৎকালীন পুলিশ সুপার হাসান আরাফাত আবিদ।
পুলিশ তথ্য মতে, গ্রেপ্তারকৃতরা সকলেই আওয়ামী ঘনিষ্ঠ। ভারতের বৈধ নথি থাকার কারণে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। স্থানীয়দের তথ্য মতে, জানাজানি হয়ে যাওয়ার পর তিন জনই স্থান পরিবর্তন করে ফেলেছে।
জানা যায়, গত ৫ মাস ধরে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার জগদ্দল থানার অন্তর্গত বাসুদেবপুর এলাকায় তিতাস মন্ডলের বাড়িতে ওই তিনজন আশ্রয় নিয়েছিল। মঙ্গলবার বিষয়টি জানতে পেরে সেখানে অভিযান চালায় জগদ্দল থানার পুলিশ। এরপর তাদের থানায় নিয়ে এসে জিজ্ঞাসাবাদ চলে।
তিতাস মন্ডলের বাড়িতে পেইং গেস্ট হিসেবে থাকা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অনিরুদ্ধ বিশ্বাস বলেন, তিনজনই তিতাস মন্ডলের পরিচিত। তারা পাসপোর্ট ও ভিসা নিয়ে বৈধভাবে ভারতে এসেছেন। বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে প্রাণ বাঁচাতে ভারতে আসেন তারা।
তিনি আরও দাবি করেন, ওই তিনজন ভারতে এসে চিকিৎসাও নিয়েছেন। তবে এটি প্রথম ঘটনা নয়। স্থানীয়রা জানান, এর আগেও ওই বাড়িতে বাংলাদেশি নাগরিকদের আসা-যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।’

১০ নভেম্বর, ২০২৫ ০১:৪৫
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৬
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৭
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.