
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.

১২ জুলাই, ২০২৫ ১৪:১১
ঝালকাঠী-১ (রাজাপুর-কাঠালিয়া) আসনের রাজনীতিতে নতুন মাত্রা যুক্ত হয়েছে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল–বিএনপি ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন দলটির প্রবাসী শাখার সক্রিয় সদস্য ও সাবেক মনোনয়নপ্রত্যাশী ড. ফয়জুল হক।
শনিবার (১২ জুলাই) দুপুরে নিজের ফেসবুক পেজে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে ড. ফয়জুল হক বলেন, ‘আমি, ড. ফয়জুল হক, আজ গভীর আবেগ ও বিবেচনার সঙ্গে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিচ্ছি।’
২০১৫ সালে গঠিত বিএনপির মালয়েশিয়া শাখার কমিটিতে সহ-সমাজকল্যাণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। এরপর ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে ঝালকাঠী-১ ও ঝালকাঠী-২ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশা করেছিলেন। দেশ-বিদেশে অবস্থানকালে বিএনপির পাশাপাশি ইসলামপন্থী ও সামাজিক বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের পক্ষেও সক্রিয় ছিলেন ড. হক।
বিএনপি ত্যাগের কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, ৫ আগস্টের ঘটনার পর থেকে দলের রাজনৈতিক অবস্থান বামপন্থী ধাঁচে ধাবিত হচ্ছে। পাশাপাশি ইসলামপন্থী দল ও চিন্তাবিদদের প্রতি দলের নেতিবাচক মনোভাব স্পষ্ট হয়ে উঠেছে, যা তাঁর ভাষায় "চেতনাসম্মত রাজনীতির পরিপন্থী।"
ড. হক দাবি করেন, ‘আমি একজন ডানপন্থী রাজনীতিক হিসেবে আজ স্পষ্টভাবে বুঝতে পারছি, আমাকে দলীয় রাজনীতিতে কোণঠাসা করে রাখা হয়েছে।’ পাথর নিক্ষেপ, হত্যা, সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে সুস্পষ্ট অবস্থান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সত্যকে সত্য এবং মিথ্যাকে মিথ্যা বলার স্পষ্ট সাহস রাখতে চাই।’
নিজের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে ড. হক জানান, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঝালকাঠী-১ আসনে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তিনি। তাঁর ভাষায়, ‘দলমত নির্বিশেষে সবার সমর্থন নিয়ে আমি মানবতা, সত্য ও ধর্মীয় মূল্যবোধের পক্ষে সংসদে কথা বলব ইনশাআল্লাহ।’
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, দেশনেত্রী খালেদা জিয়া ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘তাঁদের প্রতি আমার বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা রইল।’
সবশেষে ড. ফয়জুল হক লেখেন, ‘আজ থেকে আমি আর কোনো দলীয় পরিচয়ের ছায়ায় নই। একজন স্বাধীনচেতা দেশপ্রেমিক মানুষ হিসেবে ভালোকে ভালো এবং মন্দকে মন্দ বলার সাহস নিয়ে পথ চলতে চাই।
মৃত্যুর আগপর্যন্ত এই নীতিতে অবিচল থাকব বলে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।’ উল্লেখ্য, তাঁর এ পদত্যাগপত্রটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশের পর তা স্থানীয় রাজনৈতিক অঙ্গনে নানা আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।
ঝালকাঠী-১ (রাজাপুর-কাঠালিয়া) আসনের রাজনীতিতে নতুন মাত্রা যুক্ত হয়েছে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল–বিএনপি ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন দলটির প্রবাসী শাখার সক্রিয় সদস্য ও সাবেক মনোনয়নপ্রত্যাশী ড. ফয়জুল হক।
শনিবার (১২ জুলাই) দুপুরে নিজের ফেসবুক পেজে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে ড. ফয়জুল হক বলেন, ‘আমি, ড. ফয়জুল হক, আজ গভীর আবেগ ও বিবেচনার সঙ্গে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিচ্ছি।’
২০১৫ সালে গঠিত বিএনপির মালয়েশিয়া শাখার কমিটিতে সহ-সমাজকল্যাণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। এরপর ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে ঝালকাঠী-১ ও ঝালকাঠী-২ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশা করেছিলেন। দেশ-বিদেশে অবস্থানকালে বিএনপির পাশাপাশি ইসলামপন্থী ও সামাজিক বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের পক্ষেও সক্রিয় ছিলেন ড. হক।
বিএনপি ত্যাগের কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, ৫ আগস্টের ঘটনার পর থেকে দলের রাজনৈতিক অবস্থান বামপন্থী ধাঁচে ধাবিত হচ্ছে। পাশাপাশি ইসলামপন্থী দল ও চিন্তাবিদদের প্রতি দলের নেতিবাচক মনোভাব স্পষ্ট হয়ে উঠেছে, যা তাঁর ভাষায় "চেতনাসম্মত রাজনীতির পরিপন্থী।"
ড. হক দাবি করেন, ‘আমি একজন ডানপন্থী রাজনীতিক হিসেবে আজ স্পষ্টভাবে বুঝতে পারছি, আমাকে দলীয় রাজনীতিতে কোণঠাসা করে রাখা হয়েছে।’ পাথর নিক্ষেপ, হত্যা, সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে সুস্পষ্ট অবস্থান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সত্যকে সত্য এবং মিথ্যাকে মিথ্যা বলার স্পষ্ট সাহস রাখতে চাই।’
নিজের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে ড. হক জানান, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঝালকাঠী-১ আসনে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তিনি। তাঁর ভাষায়, ‘দলমত নির্বিশেষে সবার সমর্থন নিয়ে আমি মানবতা, সত্য ও ধর্মীয় মূল্যবোধের পক্ষে সংসদে কথা বলব ইনশাআল্লাহ।’
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, দেশনেত্রী খালেদা জিয়া ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘তাঁদের প্রতি আমার বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা রইল।’
সবশেষে ড. ফয়জুল হক লেখেন, ‘আজ থেকে আমি আর কোনো দলীয় পরিচয়ের ছায়ায় নই। একজন স্বাধীনচেতা দেশপ্রেমিক মানুষ হিসেবে ভালোকে ভালো এবং মন্দকে মন্দ বলার সাহস নিয়ে পথ চলতে চাই।
মৃত্যুর আগপর্যন্ত এই নীতিতে অবিচল থাকব বলে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।’ উল্লেখ্য, তাঁর এ পদত্যাগপত্রটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশের পর তা স্থানীয় রাজনৈতিক অঙ্গনে নানা আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।

২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৯:১০
ঝালকাঠির রাজাপুরে কনকনে ঠান্ডায় ৫০০ টাকার বাজি ধরে খালে ১০০ বার ডুব দেওয়ার পর মো. বাবুল মোল্লা (৫৫) নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বড়ইয়া কাচারিবাজার সংলগ্ন খালে এই ঘটনা ঘটে।
বাবুল মোল্লা বড়ইয়া ইউনিয়নের পালট গ্রামের মো. আনসার আলী মোল্লার ছেলে।
প্রাথমিক তথ্যে জানা গেছে, সকালবেলায় বাবুল মোল্লা এক বস্তা চাল মাথায় নিয়ে বড়ইয়া কাঁছারি বাজারে আসেন। শীতের সকালে পরিশ্রমের কারণে শরীর গরম হয়ে গেলে তিনি বাজারে উপস্থিত কয়েকজনের সঙ্গে ৫০০ টাকার বিনিময়ে খালে নেমে টানা ১০০ বার ডুব দেওয়ার বাজি ধরেন।
খালে ডুব দেওয়ার পর পাড়ে উঠে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। স্বজনেরা তাকে উষ্ণতা দেওয়ার চেষ্টা করেন। পরে রাজাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
রাজাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. তমাল হালদার জানান, অতিরিক্ত ঠান্ডার কারণে হাইপোথারমিয়া হয়ে মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
রাজাপুর থানার ওসি মো. নজরুল ইসলাম বলেন, এখন পর্যন্ত থানায় কেউ লিখিত অভিযোগ দেননি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বরিশাল টাইমস

২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৮:২৪
ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলায় ৫০০ টাকার বাজি ধরে খালে ১০০ বার ডুব দিতে গিয়ে বাবুল মোল্লা (৪৫) নামের এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার বড়ইয়া কাছারি বাড়ি বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। বাবুল মোল্লা উপজেলার বড়ইয়া মোল্লাবাড়ি এলাকার আনসার মোল্লার ছেলে।
জানা যায়, আজ সকালে বাবুল মোল্লা এক বস্তা চাল মাথায় নিয়ে বড়ইয়া কাঁছারি বাড়ি বাজারে আসেন। শীতের সকালে পরিশ্রমের কারণে শরীর গরম হয়ে গেলে তিনি বাজারে উপস্থিত কয়েকজনের সঙ্গে ৫০০ টাকার বিনিময়ে খালে নেমে টানা ১০০ বার ডুব দেওয়ার বাজি ধরেন। এরপর তিনি খালে নেমে একটানা ১০০ বার ডুব দেন।
ডুব দেওয়া শেষে খালের পাড়ে উঠে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাৎক্ষণিকভাবে স্বজনেরা তাঁকে উষ্ণতা দেওয়ার চেষ্টা করেন। পরে রাজাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
রাজাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নজরুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

২৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৫:৫৯
ঝালকাঠির রাজাপুরে কনকনে ঠান্ডায় ৫০০ টাকার বাজি ধরে খালে ১০০ বার ডুব দেওয়ার পর মো. বাবুল মোল্লা (৫৫) নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বড়ইয়া কাচারিবাজার সংলগ্ন খালে এই ঘটনা ঘটে।
বাবুল মোল্লা বড়ইয়া ইউনিয়নের পালট গ্রামের মো. আনসার আলী মোল্লার ছেলে।
প্রাথমিক তথ্যে জানা গেছে, সকালবেলায় বাবুল মোল্লা এক বস্তা চাল মাথায় নিয়ে বড়ইয়া কাঁছারি বাজারে আসেন। শীতের সকালে পরিশ্রমের কারণে শরীর গরম হয়ে গেলে তিনি বাজারে উপস্থিত কয়েকজনের সঙ্গে ৫০০ টাকার বিনিময়ে খালে নেমে টানা ১০০ বার ডুব দেওয়ার বাজি ধরেন।
খালে ডুব দেওয়ার পর পাড়ে উঠে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। স্বজনেরা তাকে উষ্ণতা দেওয়ার চেষ্টা করেন। পরে রাজাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
রাজাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. তমাল হালদার জানান, অতিরিক্ত ঠান্ডার কারণে হাইপোথারমিয়া হয়ে মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
রাজাপুর থানার ওসি মো. নজরুল ইসলাম বলেন, এখন পর্যন্ত থানায় কেউ লিখিত অভিযোগ দেননি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বরিশাল টাইমস
ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলায় ৫০০ টাকার বাজি ধরে খালে ১০০ বার ডুব দিতে গিয়ে বাবুল মোল্লা (৪৫) নামের এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার বড়ইয়া কাছারি বাড়ি বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। বাবুল মোল্লা উপজেলার বড়ইয়া মোল্লাবাড়ি এলাকার আনসার মোল্লার ছেলে।
জানা যায়, আজ সকালে বাবুল মোল্লা এক বস্তা চাল মাথায় নিয়ে বড়ইয়া কাঁছারি বাড়ি বাজারে আসেন। শীতের সকালে পরিশ্রমের কারণে শরীর গরম হয়ে গেলে তিনি বাজারে উপস্থিত কয়েকজনের সঙ্গে ৫০০ টাকার বিনিময়ে খালে নেমে টানা ১০০ বার ডুব দেওয়ার বাজি ধরেন। এরপর তিনি খালে নেমে একটানা ১০০ বার ডুব দেন।
ডুব দেওয়া শেষে খালের পাড়ে উঠে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাৎক্ষণিকভাবে স্বজনেরা তাঁকে উষ্ণতা দেওয়ার চেষ্টা করেন। পরে রাজাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
রাজাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নজরুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
জুলাই গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী রাজনীতিতে প্রতিবাদী কণ্ঠের প্রতীক হয়ে ওঠা ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী শহীদ শরীফ ওসমান হাদির স্মরণে ঝালকাঠির নলছিটির ঐতিহ্যবাহী লঞ্চঘাটের নতুন নামকরণ করা হবে।
নলছিটি লঞ্চঘাটের নতুন নাম রাখা হবে ‘শহীদ শরীফ ওসমান হাদি লঞ্চঘাট’।
বর্তমানে ঘাটটির সংস্কার ও রংয়ের কাজ চলমান রয়েছে। সব কার্যক্রম সম্পন্ন হলে আগামী ২৭ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে লঞ্চ ঘাটটির উদ্বোধন করবেন নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বরিশাল বিআইডব্লিউটিএ’র যুগ্মপরিচালক আব্দুল্লাহিল বাকী।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) বরিশালের যুগ্মপরিচালক আব্দুল্লাহিল বাকী বলেন, ‘নলছিটি অঞ্চলের নৌযাত্রীদের নিরাপদ ও সুশৃঙ্খল যাতায়াত নিশ্চিত করতে লঞ্চ ঘাটটি আধুনিকায়ন করা হচ্ছে। একইসঙ্গে জাতীয় পর্যায়ে আলোচিত একটি ঘটনার প্রেক্ষাপটে এই ঘাটটির নামকরণ করা হয়েছে, যাতে এটি কেবল একটি অবকাঠামো নয়, বরং ন্যায় ও প্রতিবাদের চেতনার স্মারক হিসেবেও বিবেচিত হয়।’
গত ১২ ডিসেম্বর জুমার নামাজের পর ঢাকার বিজয়নগরের বক্স কালভার্ট এলাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত হন শরীফ ওসমান হাদি। প্রথমে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এরপর এভারকেয়ার ভর্তি করা হয় এবং পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৮ ডিসেম্বর রাত ৯টা ৩০ মিনিটে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
নলছিটি পৌর এলাকার বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের প্রতিনিধিরা জানান, এই নামকরণ নলছিটির ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন। এতে এলাকার মানুষ, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্ম ন্যায়বোধ, প্রতিবাদ ও নাগরিক অধিকারের বিষয়ে আরও সচেতন হবে বলে তারা আশা করছেন।
ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার হাড়িখালী গ্রামের মুন্সি বাড়িতে জন্মগ্রহণকারী শহীদ শরীফ ওসমান হাদি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করেন।
২০২৪ সালের জুলাই গণঅভ্যুত্থানে তার সক্রিয় ভূমিকা তাকে জাতীয় পর্যায়ে আলোচনার কেন্দ্রে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তিনি ইনকিলাব মঞ্চ প্রতিষ্ঠা করে সংগঠনটির মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ভারতীয় আগ্রাসন বিরোধী বক্তব্যে ছিলেন সোচ্চার।
তার শাহাদাতের পর জন্মভূমিতে তার নামে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার নামকরণকে নলছিটির মানুষ দেখছেন প্রতিবাদী রাজনীতির প্রতি সম্মান ও ইতিহাসের স্মারক হিসেবে।’
জুলাই গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী রাজনীতিতে প্রতিবাদী কণ্ঠের প্রতীক হয়ে ওঠা ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী শহীদ শরীফ ওসমান হাদির স্মরণে ঝালকাঠির নলছিটির ঐতিহ্যবাহী লঞ্চঘাটের নতুন নামকরণ করা হবে।
নলছিটি লঞ্চঘাটের নতুন নাম রাখা হবে ‘শহীদ শরীফ ওসমান হাদি লঞ্চঘাট’।
বর্তমানে ঘাটটির সংস্কার ও রংয়ের কাজ চলমান রয়েছে। সব কার্যক্রম সম্পন্ন হলে আগামী ২৭ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে লঞ্চ ঘাটটির উদ্বোধন করবেন নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বরিশাল বিআইডব্লিউটিএ’র যুগ্মপরিচালক আব্দুল্লাহিল বাকী।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) বরিশালের যুগ্মপরিচালক আব্দুল্লাহিল বাকী বলেন, ‘নলছিটি অঞ্চলের নৌযাত্রীদের নিরাপদ ও সুশৃঙ্খল যাতায়াত নিশ্চিত করতে লঞ্চ ঘাটটি আধুনিকায়ন করা হচ্ছে। একইসঙ্গে জাতীয় পর্যায়ে আলোচিত একটি ঘটনার প্রেক্ষাপটে এই ঘাটটির নামকরণ করা হয়েছে, যাতে এটি কেবল একটি অবকাঠামো নয়, বরং ন্যায় ও প্রতিবাদের চেতনার স্মারক হিসেবেও বিবেচিত হয়।’
গত ১২ ডিসেম্বর জুমার নামাজের পর ঢাকার বিজয়নগরের বক্স কালভার্ট এলাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত হন শরীফ ওসমান হাদি। প্রথমে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এরপর এভারকেয়ার ভর্তি করা হয় এবং পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৮ ডিসেম্বর রাত ৯টা ৩০ মিনিটে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
নলছিটি পৌর এলাকার বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের প্রতিনিধিরা জানান, এই নামকরণ নলছিটির ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন। এতে এলাকার মানুষ, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্ম ন্যায়বোধ, প্রতিবাদ ও নাগরিক অধিকারের বিষয়ে আরও সচেতন হবে বলে তারা আশা করছেন।
ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার হাড়িখালী গ্রামের মুন্সি বাড়িতে জন্মগ্রহণকারী শহীদ শরীফ ওসমান হাদি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করেন।
২০২৪ সালের জুলাই গণঅভ্যুত্থানে তার সক্রিয় ভূমিকা তাকে জাতীয় পর্যায়ে আলোচনার কেন্দ্রে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তিনি ইনকিলাব মঞ্চ প্রতিষ্ঠা করে সংগঠনটির মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ভারতীয় আগ্রাসন বিরোধী বক্তব্যে ছিলেন সোচ্চার।
তার শাহাদাতের পর জন্মভূমিতে তার নামে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার নামকরণকে নলছিটির মানুষ দেখছেন প্রতিবাদী রাজনীতির প্রতি সম্মান ও ইতিহাসের স্মারক হিসেবে।’
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:৪২
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:৩২
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:২৩
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২০:১২