২৩ জুন, ২০২৫ ১৬:৪৫
বরিশাল শহরের কাউনিয়ায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে নিপা রানী ও তার স্বজনদের পিটিয়ে এবং কুপিয়ে জখমের মামলায় অভিযুক্তদের এক সপ্তাহেও গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। গত ১৪ জুন মেট্রোপলিটন কাউনিয়া থানাধীন ২ নং ওয়ার্ডের নাপিতবাড়ি কলোনিসংলগ্ন নিপা রানীসহ তার স্বজনদের কুপিয়ে জখম করে একই এলাকার সাব্বির (৩৫) এবং দোলনসহ কজন যুবক, যারা বিগতদিনে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে জড়িত ছিল। সেই ঘটনার দুদিনের মাথায় অর্থাৎ ১৬ জুন কাউনিয়া থানা পুলিশ ৩২৬সহ বিভিন্ন ধারায় একটি মামলা গ্রহণ করে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের ভূমিকা রাখার আশ্বাস দেয়। কিন্তু এরপরে সাতদিন কেটে গেলেও পুলিশ অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারে সফলতা পায়নি।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, অভিযুক্ত দোলন কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা অসীম দেওয়ানের অনুসারী এবং সাব্বির বিএম কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক নেতা মঈন তুষারের ক্যাডার হিসেবে সমাধিক পরিচিত। ৫ আগস্টের আগে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা করার অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। সর্বশেষ তারা দুজন এলাকায় নিপা রানীর পরিবারের ওপর হামলায় করায় এলাকাবাসীও তাদের ওপর ক্ষুব্ধ।
এই মামলার বাদী নিপা রানীর অভিযোগ, তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র স্থানীয় সাব্বির, দোলন এবং সুজিতসহ ৪/৫ জনে মিলে তাদের ওপর হামলা করে। তখন হামলাকারীদের প্রতিরোধে প্রসেনজিৎ সোম, মালা রানী সিংহ এবং সমন্বয় এগিয়ে গেলে তাদের লাঠিসোটা দিয়ে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে আহত করে। এবং একপর্যায়ে তাদের সাথে থাকা ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে প্রসেনজিৎ এবং মালাকে জখম করে। তাৎক্ষণিকভাবে আহতদের উদ্ধার করে শেবাচিম হাসপাতালে নেওয়া হয়। খবর পেয়ে কাউনিয়া থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করলেও এই ঘটনায় জড়িত কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। এমনকি মামলা করার পরে সপ্তাহখানেক সময় অতিবাহিত হলেও তাদের আইনে আওতায় আনতে পারেনি পুলিশ।
বাদীর অভিযোগ, হামলাকারী সাব্বির, দোলন এবং সুজিত দাস (৩৫) এলাকায় ঘুরছেন। এবং প্রতিনিয়ত মামলা তুলে নিতে তাদের হুমকি-ধামকি দিচ্ছে। বিষয়টি কাউনিয়া থানা পুলিশকে একাধিকবার অবহিত করেও সুফল পাওয়া যাচ্ছে না। স্থানীয় একাধিক সূত্রও হামলাকারীদের এলাকায় অবস্থান এবং ঘোরাঘুরির বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
আহত মালা রানীর অভিযোগ, তার স্বামী সঞ্জিবকে একাধিকবার ফোন করে হুমকি দিয়েছে অভিযুক্ত দোলন। এই ঘটনায় সংশ্লিষ্ট কোতয়ালি মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করার প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে।
পুলিশের নির্লুপ্তায় ক্ষুব্ধ বাদী অভিযোগ করেন, আসামিরা কখন কোথায় অবস্থান করছেন, তা নিশ্চিতভাবে জানানোর পরেও ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। যার দরুণ অভিযুক্তরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে এবং হুমকি-ধামকি দেওয়ার সাহস দেখাচ্ছে।
তবে মামলাটি তদন্তকারী কাউনিয়া থানা পুলিশের এসআই শহিদুল ইসলাম দাবি করেছেন, ঘটনার পর থেকেই হামলাকারীরা আত্মগোপনে আছেন। তাদের ধরতে তদন্তকারী কর্মকর্তা একাধিক স্থানে একাধিকবার অভিযান চালিয়েছেন। কিন্তু বাগে আনা যাচ্ছে না।’
বরিশাল শহরের কাউনিয়ায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে নিপা রানী ও তার স্বজনদের পিটিয়ে এবং কুপিয়ে জখমের মামলায় অভিযুক্তদের এক সপ্তাহেও গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। গত ১৪ জুন মেট্রোপলিটন কাউনিয়া থানাধীন ২ নং ওয়ার্ডের নাপিতবাড়ি কলোনিসংলগ্ন নিপা রানীসহ তার স্বজনদের কুপিয়ে জখম করে একই এলাকার সাব্বির (৩৫) এবং দোলনসহ কজন যুবক, যারা বিগতদিনে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে জড়িত ছিল। সেই ঘটনার দুদিনের মাথায় অর্থাৎ ১৬ জুন কাউনিয়া থানা পুলিশ ৩২৬সহ বিভিন্ন ধারায় একটি মামলা গ্রহণ করে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের ভূমিকা রাখার আশ্বাস দেয়। কিন্তু এরপরে সাতদিন কেটে গেলেও পুলিশ অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারে সফলতা পায়নি।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, অভিযুক্ত দোলন কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা অসীম দেওয়ানের অনুসারী এবং সাব্বির বিএম কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক নেতা মঈন তুষারের ক্যাডার হিসেবে সমাধিক পরিচিত। ৫ আগস্টের আগে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা করার অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। সর্বশেষ তারা দুজন এলাকায় নিপা রানীর পরিবারের ওপর হামলায় করায় এলাকাবাসীও তাদের ওপর ক্ষুব্ধ।
এই মামলার বাদী নিপা রানীর অভিযোগ, তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র স্থানীয় সাব্বির, দোলন এবং সুজিতসহ ৪/৫ জনে মিলে তাদের ওপর হামলা করে। তখন হামলাকারীদের প্রতিরোধে প্রসেনজিৎ সোম, মালা রানী সিংহ এবং সমন্বয় এগিয়ে গেলে তাদের লাঠিসোটা দিয়ে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে আহত করে। এবং একপর্যায়ে তাদের সাথে থাকা ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে প্রসেনজিৎ এবং মালাকে জখম করে। তাৎক্ষণিকভাবে আহতদের উদ্ধার করে শেবাচিম হাসপাতালে নেওয়া হয়। খবর পেয়ে কাউনিয়া থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করলেও এই ঘটনায় জড়িত কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। এমনকি মামলা করার পরে সপ্তাহখানেক সময় অতিবাহিত হলেও তাদের আইনে আওতায় আনতে পারেনি পুলিশ।
বাদীর অভিযোগ, হামলাকারী সাব্বির, দোলন এবং সুজিত দাস (৩৫) এলাকায় ঘুরছেন। এবং প্রতিনিয়ত মামলা তুলে নিতে তাদের হুমকি-ধামকি দিচ্ছে। বিষয়টি কাউনিয়া থানা পুলিশকে একাধিকবার অবহিত করেও সুফল পাওয়া যাচ্ছে না। স্থানীয় একাধিক সূত্রও হামলাকারীদের এলাকায় অবস্থান এবং ঘোরাঘুরির বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
আহত মালা রানীর অভিযোগ, তার স্বামী সঞ্জিবকে একাধিকবার ফোন করে হুমকি দিয়েছে অভিযুক্ত দোলন। এই ঘটনায় সংশ্লিষ্ট কোতয়ালি মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করার প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে।
পুলিশের নির্লুপ্তায় ক্ষুব্ধ বাদী অভিযোগ করেন, আসামিরা কখন কোথায় অবস্থান করছেন, তা নিশ্চিতভাবে জানানোর পরেও ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। যার দরুণ অভিযুক্তরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে এবং হুমকি-ধামকি দেওয়ার সাহস দেখাচ্ছে।
তবে মামলাটি তদন্তকারী কাউনিয়া থানা পুলিশের এসআই শহিদুল ইসলাম দাবি করেছেন, ঘটনার পর থেকেই হামলাকারীরা আত্মগোপনে আছেন। তাদের ধরতে তদন্তকারী কর্মকর্তা একাধিক স্থানে একাধিকবার অভিযান চালিয়েছেন। কিন্তু বাগে আনা যাচ্ছে না।’
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪০
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:০৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৫৭
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া গ্রামে মাদকসেবি ছেলের ছুরিকাঘাতে বাবা খুন,জনতার হাতে আটক খুনি। এ ঘটনায় এলাকা জুড়ে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। ২৭ জুলাই রবিবার দুপুর ২ টায় উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া সিকদার বাড়ীর সামনে ইটের রাস্তার উপর মোঃ শাহ আলম খান (৬৫)কে প্রকাশ্যে তার ছেলে মোঃ শাহরিয়ার শিমুল (৩৫) গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। সুত্রে জানা যায় বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে বাবার সাথে ছেলের টাকা পয়সা নিয়ে ঝগড়া সৃষ্টি হয়।
এরই প্রেক্ষিতে পরবর্তীতে শাহরিয়ার শিমুল তার বাবাকে ঘটনাস্থলে একা পেয়ে গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। ডাকচিৎকার শুনে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে ছুটে আসলে হত্যাকারী দৌড়ে পালানোর সময় লোকজন তাকে আটক করে। আরো জানা যায় হত্যাকারী একজন নেশাগ্রস্ত, বেপরোয়া স্বভাবের এবং মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলো।
প্রায়ই বাবার সাথে তার বিভিন্ন বিষয়ে ঝগড়া হতো। নিহত শাহ আলম অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী ছিলেন। নিহত শাহ আলম ও তার ছেলে (হত্যাকারী) একসাথে থাকতো। এছাড়া শাহ আলম দুটি বিবাহ করে। হত্যাকারী ছেলে তার প্রথম স্ত্রী মৃত শেফালী বেগমের গর্ভজাত সন্তান।
২য় স্ত্রী তার পিতার বাড়ীতে বসবাস করে। খুনি শাহরিয়ার শিমুল কোনো কাজকর্ম করতো না ও বেপরোয়া স্বভাবের লোক ছিলো। উজিরপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আব্দুস সালাম জানান লাশ উদ্ধার করা হয়েছে, ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল মর্গে প্রেরণ করা হবে। হত্যা মামলা হয়েছে। জনগণের সহায়তায় খুনিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদিকে অচিরেই খুনিকে ফাঁসির দাবিতে ফুঁসে উঠেছে এলাকাবাসী।
বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া গ্রামে মাদকসেবি ছেলের ছুরিকাঘাতে বাবা খুন,জনতার হাতে আটক খুনি। এ ঘটনায় এলাকা জুড়ে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। ২৭ জুলাই রবিবার দুপুর ২ টায় উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া সিকদার বাড়ীর সামনে ইটের রাস্তার উপর মোঃ শাহ আলম খান (৬৫)কে প্রকাশ্যে তার ছেলে মোঃ শাহরিয়ার শিমুল (৩৫) গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। সুত্রে জানা যায় বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে বাবার সাথে ছেলের টাকা পয়সা নিয়ে ঝগড়া সৃষ্টি হয়।
এরই প্রেক্ষিতে পরবর্তীতে শাহরিয়ার শিমুল তার বাবাকে ঘটনাস্থলে একা পেয়ে গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। ডাকচিৎকার শুনে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে ছুটে আসলে হত্যাকারী দৌড়ে পালানোর সময় লোকজন তাকে আটক করে। আরো জানা যায় হত্যাকারী একজন নেশাগ্রস্ত, বেপরোয়া স্বভাবের এবং মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলো।
প্রায়ই বাবার সাথে তার বিভিন্ন বিষয়ে ঝগড়া হতো। নিহত শাহ আলম অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী ছিলেন। নিহত শাহ আলম ও তার ছেলে (হত্যাকারী) একসাথে থাকতো। এছাড়া শাহ আলম দুটি বিবাহ করে। হত্যাকারী ছেলে তার প্রথম স্ত্রী মৃত শেফালী বেগমের গর্ভজাত সন্তান।
২য় স্ত্রী তার পিতার বাড়ীতে বসবাস করে। খুনি শাহরিয়ার শিমুল কোনো কাজকর্ম করতো না ও বেপরোয়া স্বভাবের লোক ছিলো। উজিরপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আব্দুস সালাম জানান লাশ উদ্ধার করা হয়েছে, ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল মর্গে প্রেরণ করা হবে। হত্যা মামলা হয়েছে। জনগণের সহায়তায় খুনিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদিকে অচিরেই খুনিকে ফাঁসির দাবিতে ফুঁসে উঠেছে এলাকাবাসী।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৫৭
শিক্ষক সংকট নিরসনসহ ৭ দফা দাবিতে বরিশাল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে শিক্ষার্থীদের শাটডাউন কর্মসূচি চলছে। এরই মধ্যে রোববার (২৭ জুলাই) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের কাছে একটি স্মারকলিপি দিয়েছেন তারা।
যে স্মারকলিপির অনুলিপি প্রধান উপদেষ্টা, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা, সচিব, বস্ত্র অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, সব কলেজের অধ্যক্ষ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সেনাবাহিনীর স্থানীয় দায়িত্বরত কর্মকর্তা বরাবর দেওয়া হয়েছে বলে শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন।
এর আগে সকাল ১০টায় শাটডাউন কর্মসূচির মাঝেই মাথায় লাল কাপড় বেঁধে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করেন শিক্ষার্থীরা। পরে সেই মিছিল নিয়ে তারা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে যান। সেখানে প্রধান ফটকে বিক্ষোভ করেন। পরবর্তীতে স্মারকলিপি দেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীদের ৭ দফা দাবিগুলো হলো- অবিলম্বে পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে শিক্ষক সংকট নিরসন করতে হবে এবং ল্যাবসমূহ রক্ষণাবেক্ষণ ও সচল রাখার জন্য প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগ দিতে হবে; তিন কার্যদিবসের মধ্যে সংশোধিত নিয়োগবিধি পাশ করতে হবে; ত্রিপক্ষীয় সভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্টদের অপসারণ করা হবে- মর্মে ভিসি স্যার সই করা বিজ্ঞপ্তি চাই; আদর্শ কাঠামো মেনে অধিভুক্তি নবায়ন করতে হবে; একাডেমিক ক্যালেন্ডার তৈরি করে তার ওপর ভিত্তি করে ক্লাস, পরীক্ষা এবং ফলাফল প্রকাশ করতে হবে; টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলোর জন্য পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ রাখতে হবে; সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষা চালু রাখতে হবে ও রিটেক ফি কমাতে হবে।
স্মারকলিপি দিয়ে শিক্ষার্থী মাহমুদ বলেন, দাবিসমূহ দ্রুত বাস্তবায়ন করা না হলে সব কলেজের চলমান কমপ্লিট শাটডাউন অব্যাহত থাকবে। প্রয়োজনে বস্ত্র অধিদপ্তর ঘেরাও কর্মসূচির মতো কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবো।
শিক্ষক সংকট নিরসনসহ ৭ দফা দাবিতে বরিশাল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে শিক্ষার্থীদের শাটডাউন কর্মসূচি চলছে। এরই মধ্যে রোববার (২৭ জুলাই) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের কাছে একটি স্মারকলিপি দিয়েছেন তারা।
যে স্মারকলিপির অনুলিপি প্রধান উপদেষ্টা, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা, সচিব, বস্ত্র অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, সব কলেজের অধ্যক্ষ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সেনাবাহিনীর স্থানীয় দায়িত্বরত কর্মকর্তা বরাবর দেওয়া হয়েছে বলে শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন।
এর আগে সকাল ১০টায় শাটডাউন কর্মসূচির মাঝেই মাথায় লাল কাপড় বেঁধে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করেন শিক্ষার্থীরা। পরে সেই মিছিল নিয়ে তারা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে যান। সেখানে প্রধান ফটকে বিক্ষোভ করেন। পরবর্তীতে স্মারকলিপি দেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীদের ৭ দফা দাবিগুলো হলো- অবিলম্বে পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে শিক্ষক সংকট নিরসন করতে হবে এবং ল্যাবসমূহ রক্ষণাবেক্ষণ ও সচল রাখার জন্য প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগ দিতে হবে; তিন কার্যদিবসের মধ্যে সংশোধিত নিয়োগবিধি পাশ করতে হবে; ত্রিপক্ষীয় সভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্টদের অপসারণ করা হবে- মর্মে ভিসি স্যার সই করা বিজ্ঞপ্তি চাই; আদর্শ কাঠামো মেনে অধিভুক্তি নবায়ন করতে হবে; একাডেমিক ক্যালেন্ডার তৈরি করে তার ওপর ভিত্তি করে ক্লাস, পরীক্ষা এবং ফলাফল প্রকাশ করতে হবে; টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলোর জন্য পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ রাখতে হবে; সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষা চালু রাখতে হবে ও রিটেক ফি কমাতে হবে।
স্মারকলিপি দিয়ে শিক্ষার্থী মাহমুদ বলেন, দাবিসমূহ দ্রুত বাস্তবায়ন করা না হলে সব কলেজের চলমান কমপ্লিট শাটডাউন অব্যাহত থাকবে। প্রয়োজনে বস্ত্র অধিদপ্তর ঘেরাও কর্মসূচির মতো কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবো।
২৬ জুলাই, ২০২৫ ২১:০৯
স্বপ্ন সুপারশপ বরিশাল সদর রোড শাখাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আদালত শনিবার বিকেলে এই জরিমানা করেন। ওজন ও মানদণ্ড আইনের ২০১৮ এর ৪৮ ধারায় এই জরিমানা করা হয়েছে।
এই তথ্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসান মুঠোফোনে নিশ্চিত করেন।
অভিযানে বিএসটিআইয়ের কর্মকর্তারাও অংশ নেন বলে জানা গেছে।’
স্বপ্ন সুপারশপ বরিশাল সদর রোড শাখাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আদালত শনিবার বিকেলে এই জরিমানা করেন। ওজন ও মানদণ্ড আইনের ২০১৮ এর ৪৮ ধারায় এই জরিমানা করা হয়েছে।
এই তথ্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসান মুঠোফোনে নিশ্চিত করেন।
অভিযানে বিএসটিআইয়ের কর্মকর্তারাও অংশ নেন বলে জানা গেছে।’
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.