
১৫ জুলাই, ২০২৫ ১৫:১৭
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শ্রেণিতে ভর্তির সময় শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নিয়মিতভাবে ‘ছাত্রকল্যাণ ফি’ নেওয়া হলেও, সেই অর্থ থেকে শিক্ষার্থীরা কাঙ্ক্ষিত কোনো সহায়তা পাচ্ছেন না। কারণ, এ অর্থ সংরক্ষণের জন্য নেই কোনো আলাদা তহবিল বা নির্দিষ্ট ব্যাংক হিসাব। ফলে প্রতি বছর লাখ টাকার বেশি আয় হলেও তা শিক্ষার্থীদের সরাসরি কল্যাণে ব্যয় হচ্ছে না। এই অবস্থায় দ্রুত কল্যাণ তহবিল গঠনের দাবি জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক ১ম বর্ষে ভর্তির সময় একজন শিক্ষার্থী ভর্তি হতে গেলে যে পরিমাণ টাকা জমা দিতে হয়, এর মধ্যে ২৫০ টাকা এবং স্নাতকোত্তরে ভর্তির সময় ১০০ টাকা নেওয়া হয় ছাত্রছাত্রী কল্যাণ ফি খাতে। ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষ অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিবছর ১৫৭০ শিক্ষার্থী ভর্তি হয়। সেই হিসেবে শুধুমাত্র স্নাতকেরই প্রতি বছর কল্যান তহবিলে ২,৩৫,৫০০ টাকা থাকার কথা। কিন্তু এ খাতের জন্য নির্দিষ্ট কোনো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নেই। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল অ্যাকাউন্টের সঙ্গে এই ফি জমা হতে থাকে। যেটা শিক্ষার্থীদের কোনো কাজে লাগছে না।
শিক্ষার্থীরা জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো শিক্ষার্থী গুরুতর অসুস্থ হলে যখন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন বরাবর আবেদন করা হয়, ওই সময় প্রশাসন দায়সারাভাবে কিছু টাকা দেয়, যা অসুস্থ শিক্ষার্থীর চিকিৎসায় কোনো কাজেই আসে না। অতীতে গুরুতর অসুস্থ হয়ে সহায়তার আবেদন করলেও কার্যকর সহযোগিতা পাননি বলে অভিযোগ করেছেন শিক্ষার্থীরা। এমনকি সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. শুচিতা শরমিনের সময় এক শিক্ষার্থী গুরুতর অসুস্থ হলে পরিবারের পক্ষ থেকে প্রশাসনের কাছে সহযোগিতা চাওয়া হয়। কিন্তু কোনো সহায়তা না পাওয়ায় চিকিৎসার অভাবে ওই শিক্ষার্থী মৃত্যুবরণ করেন বলে জানা গেছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্তিকা ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মুহাম্মদ মাসুম বিল্লাহ বলেন, ছাত্রকল্যাণ তহবিলের টাকা শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন জরুরি প্রয়োজনে ব্যয় করা উচিত। কেউ অসুস্থ হলে বা আর্থিক সংকটে পড়লে এই তহবিল থেকে সহায়তা দেওয়া হলে সেটি শিক্ষার্থীদের জন্য বাস্তবিক উপকারে আসবে। আমরা চাই, এই অর্থ যেন যথাযথভাবে ব্যবহৃত হয়।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থদপ্তরের সহকারী পরিচালক আতিকুর রহমান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির সময় যে খাতগুলোতে টাকা নেওয়া হয় তার জন্য আলাদা কোনো একাউন্ট নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের সব আয় একটি মাত্র একাউন্টে সংরক্ষিত থাকে। আলাদা হিসাব না থাকা সত্বেও কেনো আলাদা খাতে টাকা নেওয়া এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে রেজিস্ট্রার শাখা ভালো বলতে পারবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অ.দা) ড. মো. মুহসিন উদ্দীন বলেন, শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বিভিন্ন খাতে যে টাকা ফি হিসেবে গ্রহণ করা হয়, তা বিশ্ববিদ্যালয়ের তহবিলে জমা হলেও পরবর্তীতে তা রাষ্ট্রীয় তহবিলের অংশ হয়ে যায়। অর্থাৎ, এই টাকা সরাসরি বিশ্ববিদ্যালয়ের মালিকানায় থাকে না। বরং এটি জমা থাকে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) অধীনে। ইউজিসি। ইউজিসি প্রয়োজন অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন খাতে বরাদ্দ দিয়ে থাকে। কোন খাত থেকে আয় হয়েছে তার ভিত্তিতে নয়, বরং ইউজিসির বিবেচনায় যে খাতে অর্থ বরাদ্দ প্রয়োজন সেই খাতেই অর্থ দেয়। ফলে, বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ইচ্ছামতো অর্থ ব্যয়ের সুযোগ থাকে না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কল্যাণ তহবিলে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে প্রাপ্ত অর্থ রেখে আলাদা তহবিল গঠনের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান, এই অর্থ রাষ্ট্রের মালিকানায় চলে যাওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে তা সংরক্ষণ করে নিজস্ব কল্যাণ তহবিল গঠন করার সুযোগ নেই। তবে, ইউজিসি থেকে দান ও অনুদান খাতে কিছু অর্থ প্রদান করা হয়, যার একটি নির্দিষ্ট অংশ উপাচার্য কর্তৃক শিক্ষার্থীদের সহায়তায় ব্যয় করা হয়ে থাকে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য অধ্যাপক ড. তৌফিক আলম বলেন, “আমি নতুন যোগ দিয়েছি। বিষয়টি কীভাবে পরিচালনা করা হয়ে থাকে, সে সম্পর্কে এই মুহূর্তে বিস্তারিত বলতে পারছি না। তবে পরবর্তীতে খোঁজ নিয়ে এ বিষয়ে পরিষ্কারভাবে জানাতে পারবো।”
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শ্রেণিতে ভর্তির সময় শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নিয়মিতভাবে ‘ছাত্রকল্যাণ ফি’ নেওয়া হলেও, সেই অর্থ থেকে শিক্ষার্থীরা কাঙ্ক্ষিত কোনো সহায়তা পাচ্ছেন না। কারণ, এ অর্থ সংরক্ষণের জন্য নেই কোনো আলাদা তহবিল বা নির্দিষ্ট ব্যাংক হিসাব। ফলে প্রতি বছর লাখ টাকার বেশি আয় হলেও তা শিক্ষার্থীদের সরাসরি কল্যাণে ব্যয় হচ্ছে না। এই অবস্থায় দ্রুত কল্যাণ তহবিল গঠনের দাবি জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক ১ম বর্ষে ভর্তির সময় একজন শিক্ষার্থী ভর্তি হতে গেলে যে পরিমাণ টাকা জমা দিতে হয়, এর মধ্যে ২৫০ টাকা এবং স্নাতকোত্তরে ভর্তির সময় ১০০ টাকা নেওয়া হয় ছাত্রছাত্রী কল্যাণ ফি খাতে। ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষ অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিবছর ১৫৭০ শিক্ষার্থী ভর্তি হয়। সেই হিসেবে শুধুমাত্র স্নাতকেরই প্রতি বছর কল্যান তহবিলে ২,৩৫,৫০০ টাকা থাকার কথা। কিন্তু এ খাতের জন্য নির্দিষ্ট কোনো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নেই। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল অ্যাকাউন্টের সঙ্গে এই ফি জমা হতে থাকে। যেটা শিক্ষার্থীদের কোনো কাজে লাগছে না।
শিক্ষার্থীরা জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো শিক্ষার্থী গুরুতর অসুস্থ হলে যখন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন বরাবর আবেদন করা হয়, ওই সময় প্রশাসন দায়সারাভাবে কিছু টাকা দেয়, যা অসুস্থ শিক্ষার্থীর চিকিৎসায় কোনো কাজেই আসে না। অতীতে গুরুতর অসুস্থ হয়ে সহায়তার আবেদন করলেও কার্যকর সহযোগিতা পাননি বলে অভিযোগ করেছেন শিক্ষার্থীরা। এমনকি সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. শুচিতা শরমিনের সময় এক শিক্ষার্থী গুরুতর অসুস্থ হলে পরিবারের পক্ষ থেকে প্রশাসনের কাছে সহযোগিতা চাওয়া হয়। কিন্তু কোনো সহায়তা না পাওয়ায় চিকিৎসার অভাবে ওই শিক্ষার্থী মৃত্যুবরণ করেন বলে জানা গেছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্তিকা ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মুহাম্মদ মাসুম বিল্লাহ বলেন, ছাত্রকল্যাণ তহবিলের টাকা শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন জরুরি প্রয়োজনে ব্যয় করা উচিত। কেউ অসুস্থ হলে বা আর্থিক সংকটে পড়লে এই তহবিল থেকে সহায়তা দেওয়া হলে সেটি শিক্ষার্থীদের জন্য বাস্তবিক উপকারে আসবে। আমরা চাই, এই অর্থ যেন যথাযথভাবে ব্যবহৃত হয়।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থদপ্তরের সহকারী পরিচালক আতিকুর রহমান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির সময় যে খাতগুলোতে টাকা নেওয়া হয় তার জন্য আলাদা কোনো একাউন্ট নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের সব আয় একটি মাত্র একাউন্টে সংরক্ষিত থাকে। আলাদা হিসাব না থাকা সত্বেও কেনো আলাদা খাতে টাকা নেওয়া এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে রেজিস্ট্রার শাখা ভালো বলতে পারবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অ.দা) ড. মো. মুহসিন উদ্দীন বলেন, শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বিভিন্ন খাতে যে টাকা ফি হিসেবে গ্রহণ করা হয়, তা বিশ্ববিদ্যালয়ের তহবিলে জমা হলেও পরবর্তীতে তা রাষ্ট্রীয় তহবিলের অংশ হয়ে যায়। অর্থাৎ, এই টাকা সরাসরি বিশ্ববিদ্যালয়ের মালিকানায় থাকে না। বরং এটি জমা থাকে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) অধীনে। ইউজিসি। ইউজিসি প্রয়োজন অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন খাতে বরাদ্দ দিয়ে থাকে। কোন খাত থেকে আয় হয়েছে তার ভিত্তিতে নয়, বরং ইউজিসির বিবেচনায় যে খাতে অর্থ বরাদ্দ প্রয়োজন সেই খাতেই অর্থ দেয়। ফলে, বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ইচ্ছামতো অর্থ ব্যয়ের সুযোগ থাকে না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কল্যাণ তহবিলে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে প্রাপ্ত অর্থ রেখে আলাদা তহবিল গঠনের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান, এই অর্থ রাষ্ট্রের মালিকানায় চলে যাওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে তা সংরক্ষণ করে নিজস্ব কল্যাণ তহবিল গঠন করার সুযোগ নেই। তবে, ইউজিসি থেকে দান ও অনুদান খাতে কিছু অর্থ প্রদান করা হয়, যার একটি নির্দিষ্ট অংশ উপাচার্য কর্তৃক শিক্ষার্থীদের সহায়তায় ব্যয় করা হয়ে থাকে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য অধ্যাপক ড. তৌফিক আলম বলেন, “আমি নতুন যোগ দিয়েছি। বিষয়টি কীভাবে পরিচালনা করা হয়ে থাকে, সে সম্পর্কে এই মুহূর্তে বিস্তারিত বলতে পারছি না। তবে পরবর্তীতে খোঁজ নিয়ে এ বিষয়ে পরিষ্কারভাবে জানাতে পারবো।”

২৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:৪২
ঘন কুয়াশার কারণে সারা দেশে সব ধরনের নৌযান চলাচল বন্ধ ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে ১০টা থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিআইডব্লিউটিএ চাঁদপুরের উপপরিচালক (নৌ-নিরাপত্তা) বাবু লাল বৈদ্য। তিনি জানান, হঠাৎ করে নদী এলাকায় কুয়াশার ঘনত্ব বেড়ে যাওয়ায় নৌপথে দৃষ্টিসীমা মারাত্মকভাবে কমে গেছে। এতে দুর্ঘটনার আশঙ্কা তৈরি হওয়ায় সারাদেশে নৌযান চলাচল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বিআইডব্লিউটিএ জানায়, ঢাকা, চাঁদপুর, বরিশাল, ভোলা ও উপকূলীয় অঞ্চলসহ দেশের সব নৌরুটে লঞ্চ, ফেরিসহ সব ধরনের নৌযান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। চলাচলরত লঞ্চগুলোকে যে যেখানে অবস্থান করছে, সেখানেই নদীর তীরে নিরাপদ স্থানে নোঙর করে রাখতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
কর্তৃপক্ষ আরও জানায়, কুয়াশার ঘনত্ব কমে এলে পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পুনরায় নৌযান চলাচল স্বাভাবিক করা হবে।
ঘন কুয়াশার কারণে সারা দেশে সব ধরনের নৌযান চলাচল বন্ধ ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে ১০টা থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিআইডব্লিউটিএ চাঁদপুরের উপপরিচালক (নৌ-নিরাপত্তা) বাবু লাল বৈদ্য। তিনি জানান, হঠাৎ করে নদী এলাকায় কুয়াশার ঘনত্ব বেড়ে যাওয়ায় নৌপথে দৃষ্টিসীমা মারাত্মকভাবে কমে গেছে। এতে দুর্ঘটনার আশঙ্কা তৈরি হওয়ায় সারাদেশে নৌযান চলাচল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বিআইডব্লিউটিএ জানায়, ঢাকা, চাঁদপুর, বরিশাল, ভোলা ও উপকূলীয় অঞ্চলসহ দেশের সব নৌরুটে লঞ্চ, ফেরিসহ সব ধরনের নৌযান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। চলাচলরত লঞ্চগুলোকে যে যেখানে অবস্থান করছে, সেখানেই নদীর তীরে নিরাপদ স্থানে নোঙর করে রাখতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
কর্তৃপক্ষ আরও জানায়, কুয়াশার ঘনত্ব কমে এলে পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পুনরায় নৌযান চলাচল স্বাভাবিক করা হবে।

২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:২৩
বরিশালের বানারীপাড়ায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের উপজেলা কমিটির কোষাধ্যক্ষ ও বিশারকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম শান্তকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) বিকেলে উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নের গরদ্বার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বানারীপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবর রহমান জানান, ডেভিল হ্যান্ট ফেজ-২ অপারেশনের অংশ হিসেবে অভিযান চালিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা শান্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। একটি মামলার আসামি হিসেবে শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে তাকে বরিশালে আদালতে পাঠানো হবে।
বরিশালের বানারীপাড়ায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের উপজেলা কমিটির কোষাধ্যক্ষ ও বিশারকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম শান্তকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) বিকেলে উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নের গরদ্বার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বানারীপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবর রহমান জানান, ডেভিল হ্যান্ট ফেজ-২ অপারেশনের অংশ হিসেবে অভিযান চালিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা শান্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। একটি মামলার আসামি হিসেবে শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে তাকে বরিশালে আদালতে পাঠানো হবে।

২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৫:২২
চাঁদপুরের মেঘনা নদীতে মাঝরাতে দুই লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে চারজন নিহতের ঘটনার পর ঝালকাঠিতে অ্যাডভেঞ্চার-৯ নামে একটি লঞ্চ জব্দ করেছে নৌ-পুলিশ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য চারজনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল আনুমানিক ১০টার দিকে অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি ঝালকাঠি লঞ্চ টার্মিনালে নোঙর করলে বরিশাল নৌ-পুলিশ ও ঝালকাঠি থানা-পুলিশ যৌথভাবে লঞ্চটি জব্দ করে।
বরিশাল নৌ-পুলিশের পুলিশ সুপার এস এম নাজমুল হক বলেন, ‘চাঁদপুরে সংঘটিত দুর্ঘটনার খবর পাওয়ার পরপরই অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটির অবস্থান শনাক্ত করা হয়। পরে লঞ্চটি ঝালকাঠিতে পৌঁছলে সেটি জব্দ করা হয়। ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।’
ঝালকাঠি সদর থানার ওসি মো. ইমতিয়াজ মাহমুদ বলেন, ‘লঞ্চটি ঝালকাঠিতে নোঙর করার পর সারেং, সুকানি, সুপারভাইজার ও ইঞ্জিনচালক পালিয়ে যান। পরে চারজন কেবিন বয়কে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আনুমানিক দুইটার দিকে চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলা ও হরিণা এলাকার মাঝামাঝি স্থানে মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার মধ্যে ভোলা থেকে ঢাকাগামী জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের সঙ্গে ঢাকা-বরিশাল রুটের অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই একজনসহ মোট চারজনের মৃত্যু হয়। আহত হন অন্তত ১৫ জন যাত্রী।
সদরঘাট নৌ থানার ওসি সোহাগ রানা বলেন, ‘লঞ্চ দুর্ঘটনায় একজন নিহত হন। আহতদের উদ্ধার করে ঢাকায় নেওয়ার পর নিহতের সংখ্যা বেড়ে চারজনে দাঁড়ায়। নিহতদের পরিচয় শনাক্ত ও এ বিষয়ে আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।’
চাঁদপুরের মেঘনা নদীতে মাঝরাতে দুই লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে চারজন নিহতের ঘটনার পর ঝালকাঠিতে অ্যাডভেঞ্চার-৯ নামে একটি লঞ্চ জব্দ করেছে নৌ-পুলিশ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য চারজনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল আনুমানিক ১০টার দিকে অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি ঝালকাঠি লঞ্চ টার্মিনালে নোঙর করলে বরিশাল নৌ-পুলিশ ও ঝালকাঠি থানা-পুলিশ যৌথভাবে লঞ্চটি জব্দ করে।
বরিশাল নৌ-পুলিশের পুলিশ সুপার এস এম নাজমুল হক বলেন, ‘চাঁদপুরে সংঘটিত দুর্ঘটনার খবর পাওয়ার পরপরই অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটির অবস্থান শনাক্ত করা হয়। পরে লঞ্চটি ঝালকাঠিতে পৌঁছলে সেটি জব্দ করা হয়। ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।’
ঝালকাঠি সদর থানার ওসি মো. ইমতিয়াজ মাহমুদ বলেন, ‘লঞ্চটি ঝালকাঠিতে নোঙর করার পর সারেং, সুকানি, সুপারভাইজার ও ইঞ্জিনচালক পালিয়ে যান। পরে চারজন কেবিন বয়কে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আনুমানিক দুইটার দিকে চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলা ও হরিণা এলাকার মাঝামাঝি স্থানে মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার মধ্যে ভোলা থেকে ঢাকাগামী জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের সঙ্গে ঢাকা-বরিশাল রুটের অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই একজনসহ মোট চারজনের মৃত্যু হয়। আহত হন অন্তত ১৫ জন যাত্রী।
সদরঘাট নৌ থানার ওসি সোহাগ রানা বলেন, ‘লঞ্চ দুর্ঘটনায় একজন নিহত হন। আহতদের উদ্ধার করে ঢাকায় নেওয়ার পর নিহতের সংখ্যা বেড়ে চারজনে দাঁড়ায়। নিহতদের পরিচয় শনাক্ত ও এ বিষয়ে আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।’

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.