
২৫ মে, ২০২৫ ২১:১৯
যুব মহিলা লীগের বহিষ্কৃত নেত্রী শামীমা নূর পাপিয়াকে অর্থপাচারের মামলায় চার বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।
আজ রবিবার এ রায় ঘোষণা করেন ঢাকার ৮ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মঞ্জুরুল হোসেন।
পাপিয়ার স্বামী মফিজুর রহমান ওরফে সুমন চৌধুরী, পাপিয়ার সহযোগী সাব্বির খন্দকার, শেখ তায়িবা নূর ও জুবায়ের আলমের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তারা খালাস পেয়েছেন।
পাপিয়ার আইনজীবী শাখাওয়াত উল্লাহ ভূঁইয়া জানান, চার বছরের কারাদণ্ডের পাশাপাশি পাপিয়াকে ৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
এর আগে ২০২০ সালের ১২ অক্টোবর পাপিয়া ও তার স্বামী সুমনকে ২০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড হয়। পরে উচ্চ আদালত থেকে পাপিয়া জামিনে কারামুক্ত হন বলে জানিয়েছেন তার আইনজীবী শাখাওয়াত উল্লাহ ভূঁইয়া।
অসুস্থতার কারণে আজ রবিবার পাপিয়া আদালতে হাজির হতে পারেননি। তার পক্ষে আইনজীবী সময় চেয়ে আবেদন করলে তা নামঞ্জুর করেন বিচারক। অপর চার আসামির মধ্যে জুবায়ের শুরু থেকে পলাতক রয়েছেন। জামিনে থাকা অন্য তিনজন আদালতে হাজির হন।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী ফজলুর রহমান বলেন, “আদালত পাপিয়ার জামিন বাতিল করেছে। তার বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানাসহ গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন।”
নরসিংদী জেলা যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক শামীমা নূর পাপিয়া ও তার স্বামী মফিজুর রহমানকে ২০২০ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে গ্রেফতার করা হয়। পরে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে পাপিয়াকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হয়। সেসময় তাদের কাছ থেকে সাতটি পাসপোর্ট, দুই লাখ ১২ হাজার ২৭০ টাকা, ২৫ হাজার ৬০০ টাকার জাল নোট, ১১ হাজার ৪৮১ ডলার, শ্রীলঙ্কা ও ভারতের কিছু মুদ্রা এবং দুটি ডেবিট কার্ড জব্দ করা হয়।
পরে পাপিয়ার ফার্মগেইটের ফ্ল্যাটে অভিযান চালিয়ে সেখান থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, দুটি ম্যাগাজিন, ২০টি গুলি, পাঁচ বোতল বিদেশি মদ, ৫৮ লাখ ৪১ হাজার টাকা এবং বিভিন্ন ব্যাংকের ক্রেডিট ও ডেবিট কার্ড উদ্ধারের কথা জানায় র্যাব। অভিযান চালানো হয় পাপিয়ার নরসিংদীর বাড়িতেও ।
র্যাবের পক্ষ থেকে সে সময় বলা হয়, পাপিয়া গুলশানের ওয়েস্টিন হোটেল ভাড়া নিয়ে ‘অসামাজিক কার্যকলাপ’ চালিয়ে যে আয় করতেন, তা দিয়ে হোটেলে বিল দিতেন কোটির টাকার উপরে।
গ্রেফতারের পর পাপিয়া ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে শেরেবাংলা নগর থানায় অস্ত্র ও মাদক আইনে দুটি মামলা করে র্যাব। বিমানবন্দর থানায়ও তাদের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইন-১৯৭৪ এর অধীনে একটি মামলা দায়ের করা হয়। আর গুলশান থানায় মুদ্রা পাচার প্রতিরোধ আইনে সিআইডি আরেকটি মামলা করে। পরে দুদক পাপিয়ার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করে।
গুলশান থানার অর্থপাচার মামলায় পাপিয়াসহ পাঁচজনকে অভিযুক্ত করে ২০২১ সালের ২৭ ডিসেম্বর অভিযোগপত্র দাখিল করেন সিআইডির পরিদর্শক ইব্রাহীম হোসেন।
এরপর ২০২২ সালের ২১ অগাস্ট তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করে আদালত। মামলার বিচার চলাকালে ২৭ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। আসামিদের আত্মপক্ষ শুনানি, যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রোববার রায় ঘোষণা করলেন বিচারক।
যুব মহিলা লীগের বহিষ্কৃত নেত্রী শামীমা নূর পাপিয়াকে অর্থপাচারের মামলায় চার বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।
আজ রবিবার এ রায় ঘোষণা করেন ঢাকার ৮ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মঞ্জুরুল হোসেন।
পাপিয়ার স্বামী মফিজুর রহমান ওরফে সুমন চৌধুরী, পাপিয়ার সহযোগী সাব্বির খন্দকার, শেখ তায়িবা নূর ও জুবায়ের আলমের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তারা খালাস পেয়েছেন।
পাপিয়ার আইনজীবী শাখাওয়াত উল্লাহ ভূঁইয়া জানান, চার বছরের কারাদণ্ডের পাশাপাশি পাপিয়াকে ৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
এর আগে ২০২০ সালের ১২ অক্টোবর পাপিয়া ও তার স্বামী সুমনকে ২০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড হয়। পরে উচ্চ আদালত থেকে পাপিয়া জামিনে কারামুক্ত হন বলে জানিয়েছেন তার আইনজীবী শাখাওয়াত উল্লাহ ভূঁইয়া।
অসুস্থতার কারণে আজ রবিবার পাপিয়া আদালতে হাজির হতে পারেননি। তার পক্ষে আইনজীবী সময় চেয়ে আবেদন করলে তা নামঞ্জুর করেন বিচারক। অপর চার আসামির মধ্যে জুবায়ের শুরু থেকে পলাতক রয়েছেন। জামিনে থাকা অন্য তিনজন আদালতে হাজির হন।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী ফজলুর রহমান বলেন, “আদালত পাপিয়ার জামিন বাতিল করেছে। তার বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানাসহ গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন।”
নরসিংদী জেলা যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক শামীমা নূর পাপিয়া ও তার স্বামী মফিজুর রহমানকে ২০২০ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে গ্রেফতার করা হয়। পরে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে পাপিয়াকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হয়। সেসময় তাদের কাছ থেকে সাতটি পাসপোর্ট, দুই লাখ ১২ হাজার ২৭০ টাকা, ২৫ হাজার ৬০০ টাকার জাল নোট, ১১ হাজার ৪৮১ ডলার, শ্রীলঙ্কা ও ভারতের কিছু মুদ্রা এবং দুটি ডেবিট কার্ড জব্দ করা হয়।
পরে পাপিয়ার ফার্মগেইটের ফ্ল্যাটে অভিযান চালিয়ে সেখান থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, দুটি ম্যাগাজিন, ২০টি গুলি, পাঁচ বোতল বিদেশি মদ, ৫৮ লাখ ৪১ হাজার টাকা এবং বিভিন্ন ব্যাংকের ক্রেডিট ও ডেবিট কার্ড উদ্ধারের কথা জানায় র্যাব। অভিযান চালানো হয় পাপিয়ার নরসিংদীর বাড়িতেও ।
র্যাবের পক্ষ থেকে সে সময় বলা হয়, পাপিয়া গুলশানের ওয়েস্টিন হোটেল ভাড়া নিয়ে ‘অসামাজিক কার্যকলাপ’ চালিয়ে যে আয় করতেন, তা দিয়ে হোটেলে বিল দিতেন কোটির টাকার উপরে।
গ্রেফতারের পর পাপিয়া ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে শেরেবাংলা নগর থানায় অস্ত্র ও মাদক আইনে দুটি মামলা করে র্যাব। বিমানবন্দর থানায়ও তাদের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইন-১৯৭৪ এর অধীনে একটি মামলা দায়ের করা হয়। আর গুলশান থানায় মুদ্রা পাচার প্রতিরোধ আইনে সিআইডি আরেকটি মামলা করে। পরে দুদক পাপিয়ার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করে।
গুলশান থানার অর্থপাচার মামলায় পাপিয়াসহ পাঁচজনকে অভিযুক্ত করে ২০২১ সালের ২৭ ডিসেম্বর অভিযোগপত্র দাখিল করেন সিআইডির পরিদর্শক ইব্রাহীম হোসেন।
এরপর ২০২২ সালের ২১ অগাস্ট তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করে আদালত। মামলার বিচার চলাকালে ২৭ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। আসামিদের আত্মপক্ষ শুনানি, যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রোববার রায় ঘোষণা করলেন বিচারক।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৪:১১
ভারত ও নেপালের বিপক্ষে ম্যাচের আগে বাংলাদেশ জাতীয় দলে রদবদল হচ্ছে। দলের মধ্যে হানা দিয়েছে একাধিক চোট। ডিফেন্ডার রহমত মিয়া ও ফরোয়ার্ড মোহাম্মদ ইব্রাহিমের চোটে ভুগছেন। দুজনেরই এই দুই ম্যাচে না পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
তাই তাদের বদলি হিসেবে ইংল্যান্ড প্রবাসী কিউবা মিচেল ও মুর্শেদ আলীকে ক্যাম্পে ডাকা হয়েছে।
আজ বিকেলে বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় অনুশীলনে দলের সঙ্গে যোগ দেবে বসুন্ধরা কিংসের মিডফিল্ডার কিউবা। সুযোগের অপেক্ষায় থাকা এই ফুটবলার অবশেষে জাতীয় দলে জায়গা করে নিলেন। এখন ২৩ জনের চূড়ান্ত দলে থাকার লড়াই তার সামনে।
আগামী ১৩ নভেম্বর জাতীয় স্টেডিয়ামে নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ এবং ১৮ তারিখে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে ভারতের বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ। এই দুটি ম্যাচেরই প্রস্তুতি চলছে।
ভারত ও নেপালের বিপক্ষে ম্যাচের আগে বাংলাদেশ জাতীয় দলে রদবদল হচ্ছে। দলের মধ্যে হানা দিয়েছে একাধিক চোট। ডিফেন্ডার রহমত মিয়া ও ফরোয়ার্ড মোহাম্মদ ইব্রাহিমের চোটে ভুগছেন। দুজনেরই এই দুই ম্যাচে না পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
তাই তাদের বদলি হিসেবে ইংল্যান্ড প্রবাসী কিউবা মিচেল ও মুর্শেদ আলীকে ক্যাম্পে ডাকা হয়েছে।
আজ বিকেলে বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় অনুশীলনে দলের সঙ্গে যোগ দেবে বসুন্ধরা কিংসের মিডফিল্ডার কিউবা। সুযোগের অপেক্ষায় থাকা এই ফুটবলার অবশেষে জাতীয় দলে জায়গা করে নিলেন। এখন ২৩ জনের চূড়ান্ত দলে থাকার লড়াই তার সামনে।
আগামী ১৩ নভেম্বর জাতীয় স্টেডিয়ামে নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ এবং ১৮ তারিখে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে ভারতের বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ। এই দুটি ম্যাচেরই প্রস্তুতি চলছে।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১১:৩৩
টানা দুইবারের চ্যাম্পিয়ন। বাংলাদেশের প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) সবশেষ দুই আসরে শিরোপা জেতা ফরচুন বরিশাল নেই আসন্ন আসরে। তাদের ছাড়াই হবে দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের সর্বোচ্চ এ লিগ।
তবে বরিশাল না থাকায় হতাশ সমর্থকরা। বিপিএলে রংপুর রাইডার্স আর ফরচুন বরিশালের লড়াই মানেই ছিল বাড়তি উত্তেজনা। যা এবার মিস করবেন দর্শকরা। বিপিএলে নামীদামি তারকা দলে ভেড়াতে সিদ্ধহস্ত বরিশাল। তবে এবার তাদের না থাকা বিপিএলের কিছুটা হলেও রং হারাবে।
সময় স্বল্পতার কারণে আসন্ন আসরে খেলার আগ্রহ প্রকাশ করেনি ফরচুন বরিশাল কর্তৃপক্ষ।
বিপিএলে না থাকার কারণ জানিয়েছে তারা। ফরচুন বরিশালের অফিশিয়াল ফেসবুক পেইজে একটি ভিডিওতে মিজানুর রহমান বলেছেন, ‘আমরা অত্যন্ত দুঃখের সাথে জানাচ্ছি, ২০২৬ সালে যে বিপিএল হবে তাতে আমরা অংশ নিচ্ছি না। সময়ের কারণে- এক মাসের মধ্যে বিপিএল করা আমাদের পক্ষে সম্ভব না, হয়তো বিসিবির পক্ষে সম্ভব। সে কারণে নাম প্রত্যাহার করে নিতে আমি বাধ্য হয়েছি।
তবে পরের বিপিএলে থাকার আশা প্রকাশ করেছেন মিজানুর রহমান। সেই সাথে আসন্ন বিপিএলের সাফল্যও কামনা করেছেন এ ক্রিকেট সংগঠক।
মিজানুর রহমান বলেন, ‘আমি আশা করি, পরের বছরে আমরা আবার আপনাদের সামনে হাজির হব। শক্তভাবে, এখন যেভাবে আছি সেভাবে। আমি আশা করছি, এই বিপিএলটা যেনো বিসিবি অত্যন্ত সুন্দরভাবে করতে পারে।
টানা দুইবারের চ্যাম্পিয়ন। বাংলাদেশের প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) সবশেষ দুই আসরে শিরোপা জেতা ফরচুন বরিশাল নেই আসন্ন আসরে। তাদের ছাড়াই হবে দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের সর্বোচ্চ এ লিগ।
তবে বরিশাল না থাকায় হতাশ সমর্থকরা। বিপিএলে রংপুর রাইডার্স আর ফরচুন বরিশালের লড়াই মানেই ছিল বাড়তি উত্তেজনা। যা এবার মিস করবেন দর্শকরা। বিপিএলে নামীদামি তারকা দলে ভেড়াতে সিদ্ধহস্ত বরিশাল। তবে এবার তাদের না থাকা বিপিএলের কিছুটা হলেও রং হারাবে।
সময় স্বল্পতার কারণে আসন্ন আসরে খেলার আগ্রহ প্রকাশ করেনি ফরচুন বরিশাল কর্তৃপক্ষ।
বিপিএলে না থাকার কারণ জানিয়েছে তারা। ফরচুন বরিশালের অফিশিয়াল ফেসবুক পেইজে একটি ভিডিওতে মিজানুর রহমান বলেছেন, ‘আমরা অত্যন্ত দুঃখের সাথে জানাচ্ছি, ২০২৬ সালে যে বিপিএল হবে তাতে আমরা অংশ নিচ্ছি না। সময়ের কারণে- এক মাসের মধ্যে বিপিএল করা আমাদের পক্ষে সম্ভব না, হয়তো বিসিবির পক্ষে সম্ভব। সে কারণে নাম প্রত্যাহার করে নিতে আমি বাধ্য হয়েছি।
তবে পরের বিপিএলে থাকার আশা প্রকাশ করেছেন মিজানুর রহমান। সেই সাথে আসন্ন বিপিএলের সাফল্যও কামনা করেছেন এ ক্রিকেট সংগঠক।
মিজানুর রহমান বলেন, ‘আমি আশা করি, পরের বছরে আমরা আবার আপনাদের সামনে হাজির হব। শক্তভাবে, এখন যেভাবে আছি সেভাবে। আমি আশা করছি, এই বিপিএলটা যেনো বিসিবি অত্যন্ত সুন্দরভাবে করতে পারে।

০৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১৩:১৮
টাইগ্রেস পেসার জাহানারা আলমের অভিযোগের ইস্যুতে উত্তাল দেশের ক্রীড়াঙ্গন। টিম ম্যানেজার মঞ্জুরুল ইসলাম ও প্রয়াত সাবেক ইনচার্জ তাওহীদ মাহমুদের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ তুলেন তিনি। তীব্র সমালোচনায় মাতেন বর্তমান নারী দলের অধিনায়ক জ্যোতিরও। এবার মঞ্জুরুল-জ্যোতিকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন নারী ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক রুমানা আহমেদ।
রুমানা দাবি করেন, জ্যোতি অধিনায়ক হওয়ার পর থেকেই তাকে দল থেকে বের করে দিতে চেষ্টা করে এবং একপর্যায়ে সফল হয়। তিনি বলেন, ‘ও (জ্যোতি) ক্যাপ্টেন হওয়ার পর থেকেই আমাকে টিম থেকে বের করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে। সেটা সে সফল হয়েছে। আমি টিমে নেই কেন? ম্যানেজমেন্ট আমাকে বলছে আমি পারফর্মার, কিন্তু আমি নাকি আনফিট। ওনাদের জানা উচিত একজন আনফিট খেলোয়াড় কখনও পারফর্মার হতে পারে না।’
মঞ্জুরুল ইসলামের বিরুদ্ধে জাহানারা যে অভিযোগ তুলেছে সেটি এতদিন ধামাচাপা থাকায় অখুশি রুমানা। একইসঙ্গে প্রশ্ন তুলেন মঞ্জুরুলের চরিত্র নিয়েও। এ প্রসঙ্গে রুমানা বলেন, ‘আমার কাছে এটা কষ্টই লেগেছে যে, বিষয়টি এতদিন ধামাচাপা ছিল। ও (জারুহানারা) এটা এতদিন পরে তুলেছে, এটা খারাপ লেগেছে। আর ওনার (মঞ্জুরুলের) ক্যারেক্টার নিয়ে আমি আগেও বলেছি, উনি এই টাইপের। এখন ওর (জাহানারা) সঙ্গে যা করা হয়েছে সেগুলো আমার স্বচক্ষে দেখা না, আমি এটা নিয়ে জানি না। তবে আমি এইটুকু জানি, একটা মেয়ে মানুষ এইটুকু বুঝতে পারার কথা যে কখন তাকে ‘গুড টাচ’ বা ‘ব্যাড টাচ’ করা হয়।’
বর্তমান অধিনায়ক জ্যোতির কথা যারা শুনে তাদের নিয়েই দল গঠন করা হয়, এমন দাবি রুমানার। তিনি আরও জানান, অনেকেই জ্যোতির ‘খেদমত’ করে দলে জায়গা পেতে। রুমানা বলেন, ‘ও (জ্যোতি) তো জুনিয়রদের নিয়েই টিম করে। ওর কথা যারা শোনে, ও তাদের নিয়েই টিমটা গঠন করেছে সবসময়। ব্যাগ টানার কাজ আমরাও দেখেছি, জাহানারাও দেখেছে। এটা স্বেচ্ছায় করেছে, কারণ তাকে তো টিমে থাকতে হবে। জ্যোতির যদি একটু ‘খেদমত’ করতে পারে, তাহলে তো টিমে থাকতে পারবে।’
টাইগ্রেস পেসার জাহানারা আলমের অভিযোগের ইস্যুতে উত্তাল দেশের ক্রীড়াঙ্গন। টিম ম্যানেজার মঞ্জুরুল ইসলাম ও প্রয়াত সাবেক ইনচার্জ তাওহীদ মাহমুদের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ তুলেন তিনি। তীব্র সমালোচনায় মাতেন বর্তমান নারী দলের অধিনায়ক জ্যোতিরও। এবার মঞ্জুরুল-জ্যোতিকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন নারী ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক রুমানা আহমেদ।
রুমানা দাবি করেন, জ্যোতি অধিনায়ক হওয়ার পর থেকেই তাকে দল থেকে বের করে দিতে চেষ্টা করে এবং একপর্যায়ে সফল হয়। তিনি বলেন, ‘ও (জ্যোতি) ক্যাপ্টেন হওয়ার পর থেকেই আমাকে টিম থেকে বের করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে। সেটা সে সফল হয়েছে। আমি টিমে নেই কেন? ম্যানেজমেন্ট আমাকে বলছে আমি পারফর্মার, কিন্তু আমি নাকি আনফিট। ওনাদের জানা উচিত একজন আনফিট খেলোয়াড় কখনও পারফর্মার হতে পারে না।’
মঞ্জুরুল ইসলামের বিরুদ্ধে জাহানারা যে অভিযোগ তুলেছে সেটি এতদিন ধামাচাপা থাকায় অখুশি রুমানা। একইসঙ্গে প্রশ্ন তুলেন মঞ্জুরুলের চরিত্র নিয়েও। এ প্রসঙ্গে রুমানা বলেন, ‘আমার কাছে এটা কষ্টই লেগেছে যে, বিষয়টি এতদিন ধামাচাপা ছিল। ও (জারুহানারা) এটা এতদিন পরে তুলেছে, এটা খারাপ লেগেছে। আর ওনার (মঞ্জুরুলের) ক্যারেক্টার নিয়ে আমি আগেও বলেছি, উনি এই টাইপের। এখন ওর (জাহানারা) সঙ্গে যা করা হয়েছে সেগুলো আমার স্বচক্ষে দেখা না, আমি এটা নিয়ে জানি না। তবে আমি এইটুকু জানি, একটা মেয়ে মানুষ এইটুকু বুঝতে পারার কথা যে কখন তাকে ‘গুড টাচ’ বা ‘ব্যাড টাচ’ করা হয়।’
বর্তমান অধিনায়ক জ্যোতির কথা যারা শুনে তাদের নিয়েই দল গঠন করা হয়, এমন দাবি রুমানার। তিনি আরও জানান, অনেকেই জ্যোতির ‘খেদমত’ করে দলে জায়গা পেতে। রুমানা বলেন, ‘ও (জ্যোতি) তো জুনিয়রদের নিয়েই টিম করে। ওর কথা যারা শোনে, ও তাদের নিয়েই টিমটা গঠন করেছে সবসময়। ব্যাগ টানার কাজ আমরাও দেখেছি, জাহানারাও দেখেছে। এটা স্বেচ্ছায় করেছে, কারণ তাকে তো টিমে থাকতে হবে। জ্যোতির যদি একটু ‘খেদমত’ করতে পারে, তাহলে তো টিমে থাকতে পারবে।’

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.