০৯ জুলাই, ২০২৫ ১৬:২৩
বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর লাঠিচার্জ করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এতে অন্তত ২০ শিক্ষার্থী আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। বুধবার দুপুরে বরিশাল সদর উপজেলার দুর্গাপুর গ্রামের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সম্মুখে বরিশাল-ভোলা সড়কে এই লাঠিচার্জের ঘটনা ঘটে। এর আগে সকাল থেকে শিক্ষার্থীরা সড়কটি অবরোধ করে রাখলে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (বিআইটি) আদলে স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান গঠনের দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে আসছে বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থীরা। কিন্তু সরকার তাদের দাবি মেনে না নেওয়ায় সর্বশেষ বুধবার সকাল থেকে শিক্ষার্থীরা বরিশাল-ভোলা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করতে থাকেন। এতে সড়কের দুই প্রান্তে যানজটের সৃষ্টি হলে দেখা দেয় জনভোগান্তি। খবর পেয়ে সংশ্লিষ্ট বরিশাল মেট্রোপলিটন বন্দর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে শিক্ষার্থীদের সরে গিয়ে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক করার অনুরোধ রাখেন। কিন্তু শিক্ষার্থীরা সাফ জানিয়ে দেন, দাবি বাস্তবায়নের আগ পর্যন্ত তারা সড়ক থেকে সরছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, শিক্ষার্থীদের সাথে আলোচনার একপর্যায়ে দুপুরে পুলিশ লাঠিচার্জ শুরু করে। এবং আন্দোলনরতদের ছত্রভঙ্গ করে রাস্তা দিয়ে সরিয়ে দিয়ে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক করে। পুলিশের এই লাঠিচার্জে অন্তত ২০ আন্দোলনকারী আহত হলেও তাদের নাম-পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থী ধ্রুব বিশ্বাস বলেন, ‘বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির আদলে একটি কার্যকর, টেকসই ও স্বায়ত্তশাসিত কমিশন গঠনের দাবিতে আমাদের ধারাবাহিক আন্দোলন চলছে। এরই অংশ হিসেবে বুধবার মহাসড়ক অবরোধ করা হলে বন্দর থানা পুলিশ সরে যেতে বলে। কিন্তু দাবি বাস্তবায়নের আগে আন্দোলনরত রাস্তা ছাড়ছে না জানিয়ে দেওয়া হলে তারা লাঠিচার্জ শুরু করে। এতে অন্তত ২০ শিক্ষার্থী আহত হন, তাদের উদ্ধার করে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
তবে বন্দর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম বলছেন, শিক্ষার্থীরা আন্দোলনের নামে সড়ক অবরোধ করে জনভোগান্তি তৈরি করে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনী গিয়ে তাদের সড়ক ছেড়ে দিতে বলেন, কিন্তু তারপরেও তারা সরছিলেন। পরে পুলিশ গিয়ে একই অনুরোধ রাখলে তাও প্রত্যাখান করে শিক্ষার্থীরা। এবং তারা পুলিশ ও সেনাবাহিনীকে লক্ষ্য করে পানির বোতল-ইট ছুড়ে মারতে থাকেন। এরপরে তাদের লাঠিচার্জ করে সড়ক থেকে হঠিয়ে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক করা হয়, জানান ওসি।’
বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর লাঠিচার্জ করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এতে অন্তত ২০ শিক্ষার্থী আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। বুধবার দুপুরে বরিশাল সদর উপজেলার দুর্গাপুর গ্রামের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সম্মুখে বরিশাল-ভোলা সড়কে এই লাঠিচার্জের ঘটনা ঘটে। এর আগে সকাল থেকে শিক্ষার্থীরা সড়কটি অবরোধ করে রাখলে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (বিআইটি) আদলে স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান গঠনের দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে আসছে বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থীরা। কিন্তু সরকার তাদের দাবি মেনে না নেওয়ায় সর্বশেষ বুধবার সকাল থেকে শিক্ষার্থীরা বরিশাল-ভোলা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করতে থাকেন। এতে সড়কের দুই প্রান্তে যানজটের সৃষ্টি হলে দেখা দেয় জনভোগান্তি। খবর পেয়ে সংশ্লিষ্ট বরিশাল মেট্রোপলিটন বন্দর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে শিক্ষার্থীদের সরে গিয়ে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক করার অনুরোধ রাখেন। কিন্তু শিক্ষার্থীরা সাফ জানিয়ে দেন, দাবি বাস্তবায়নের আগ পর্যন্ত তারা সড়ক থেকে সরছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, শিক্ষার্থীদের সাথে আলোচনার একপর্যায়ে দুপুরে পুলিশ লাঠিচার্জ শুরু করে। এবং আন্দোলনরতদের ছত্রভঙ্গ করে রাস্তা দিয়ে সরিয়ে দিয়ে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক করে। পুলিশের এই লাঠিচার্জে অন্তত ২০ আন্দোলনকারী আহত হলেও তাদের নাম-পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থী ধ্রুব বিশ্বাস বলেন, ‘বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির আদলে একটি কার্যকর, টেকসই ও স্বায়ত্তশাসিত কমিশন গঠনের দাবিতে আমাদের ধারাবাহিক আন্দোলন চলছে। এরই অংশ হিসেবে বুধবার মহাসড়ক অবরোধ করা হলে বন্দর থানা পুলিশ সরে যেতে বলে। কিন্তু দাবি বাস্তবায়নের আগে আন্দোলনরত রাস্তা ছাড়ছে না জানিয়ে দেওয়া হলে তারা লাঠিচার্জ শুরু করে। এতে অন্তত ২০ শিক্ষার্থী আহত হন, তাদের উদ্ধার করে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
তবে বন্দর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম বলছেন, শিক্ষার্থীরা আন্দোলনের নামে সড়ক অবরোধ করে জনভোগান্তি তৈরি করে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনী গিয়ে তাদের সড়ক ছেড়ে দিতে বলেন, কিন্তু তারপরেও তারা সরছিলেন। পরে পুলিশ গিয়ে একই অনুরোধ রাখলে তাও প্রত্যাখান করে শিক্ষার্থীরা। এবং তারা পুলিশ ও সেনাবাহিনীকে লক্ষ্য করে পানির বোতল-ইট ছুড়ে মারতে থাকেন। এরপরে তাদের লাঠিচার্জ করে সড়ক থেকে হঠিয়ে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক করা হয়, জানান ওসি।’
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪০
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:০৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৫৭
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া গ্রামে মাদকসেবি ছেলের ছুরিকাঘাতে বাবা খুন,জনতার হাতে আটক খুনি। এ ঘটনায় এলাকা জুড়ে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। ২৭ জুলাই রবিবার দুপুর ২ টায় উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া সিকদার বাড়ীর সামনে ইটের রাস্তার উপর মোঃ শাহ আলম খান (৬৫)কে প্রকাশ্যে তার ছেলে মোঃ শাহরিয়ার শিমুল (৩৫) গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। সুত্রে জানা যায় বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে বাবার সাথে ছেলের টাকা পয়সা নিয়ে ঝগড়া সৃষ্টি হয়।
এরই প্রেক্ষিতে পরবর্তীতে শাহরিয়ার শিমুল তার বাবাকে ঘটনাস্থলে একা পেয়ে গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। ডাকচিৎকার শুনে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে ছুটে আসলে হত্যাকারী দৌড়ে পালানোর সময় লোকজন তাকে আটক করে। আরো জানা যায় হত্যাকারী একজন নেশাগ্রস্ত, বেপরোয়া স্বভাবের এবং মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলো।
প্রায়ই বাবার সাথে তার বিভিন্ন বিষয়ে ঝগড়া হতো। নিহত শাহ আলম অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী ছিলেন। নিহত শাহ আলম ও তার ছেলে (হত্যাকারী) একসাথে থাকতো। এছাড়া শাহ আলম দুটি বিবাহ করে। হত্যাকারী ছেলে তার প্রথম স্ত্রী মৃত শেফালী বেগমের গর্ভজাত সন্তান।
২য় স্ত্রী তার পিতার বাড়ীতে বসবাস করে। খুনি শাহরিয়ার শিমুল কোনো কাজকর্ম করতো না ও বেপরোয়া স্বভাবের লোক ছিলো। উজিরপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আব্দুস সালাম জানান লাশ উদ্ধার করা হয়েছে, ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল মর্গে প্রেরণ করা হবে। হত্যা মামলা হয়েছে। জনগণের সহায়তায় খুনিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদিকে অচিরেই খুনিকে ফাঁসির দাবিতে ফুঁসে উঠেছে এলাকাবাসী।
বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া গ্রামে মাদকসেবি ছেলের ছুরিকাঘাতে বাবা খুন,জনতার হাতে আটক খুনি। এ ঘটনায় এলাকা জুড়ে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। ২৭ জুলাই রবিবার দুপুর ২ টায় উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া সিকদার বাড়ীর সামনে ইটের রাস্তার উপর মোঃ শাহ আলম খান (৬৫)কে প্রকাশ্যে তার ছেলে মোঃ শাহরিয়ার শিমুল (৩৫) গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। সুত্রে জানা যায় বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে বাবার সাথে ছেলের টাকা পয়সা নিয়ে ঝগড়া সৃষ্টি হয়।
এরই প্রেক্ষিতে পরবর্তীতে শাহরিয়ার শিমুল তার বাবাকে ঘটনাস্থলে একা পেয়ে গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। ডাকচিৎকার শুনে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে ছুটে আসলে হত্যাকারী দৌড়ে পালানোর সময় লোকজন তাকে আটক করে। আরো জানা যায় হত্যাকারী একজন নেশাগ্রস্ত, বেপরোয়া স্বভাবের এবং মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলো।
প্রায়ই বাবার সাথে তার বিভিন্ন বিষয়ে ঝগড়া হতো। নিহত শাহ আলম অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী ছিলেন। নিহত শাহ আলম ও তার ছেলে (হত্যাকারী) একসাথে থাকতো। এছাড়া শাহ আলম দুটি বিবাহ করে। হত্যাকারী ছেলে তার প্রথম স্ত্রী মৃত শেফালী বেগমের গর্ভজাত সন্তান।
২য় স্ত্রী তার পিতার বাড়ীতে বসবাস করে। খুনি শাহরিয়ার শিমুল কোনো কাজকর্ম করতো না ও বেপরোয়া স্বভাবের লোক ছিলো। উজিরপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আব্দুস সালাম জানান লাশ উদ্ধার করা হয়েছে, ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল মর্গে প্রেরণ করা হবে। হত্যা মামলা হয়েছে। জনগণের সহায়তায় খুনিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদিকে অচিরেই খুনিকে ফাঁসির দাবিতে ফুঁসে উঠেছে এলাকাবাসী।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৫৭
শিক্ষক সংকট নিরসনসহ ৭ দফা দাবিতে বরিশাল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে শিক্ষার্থীদের শাটডাউন কর্মসূচি চলছে। এরই মধ্যে রোববার (২৭ জুলাই) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের কাছে একটি স্মারকলিপি দিয়েছেন তারা।
যে স্মারকলিপির অনুলিপি প্রধান উপদেষ্টা, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা, সচিব, বস্ত্র অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, সব কলেজের অধ্যক্ষ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সেনাবাহিনীর স্থানীয় দায়িত্বরত কর্মকর্তা বরাবর দেওয়া হয়েছে বলে শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন।
এর আগে সকাল ১০টায় শাটডাউন কর্মসূচির মাঝেই মাথায় লাল কাপড় বেঁধে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করেন শিক্ষার্থীরা। পরে সেই মিছিল নিয়ে তারা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে যান। সেখানে প্রধান ফটকে বিক্ষোভ করেন। পরবর্তীতে স্মারকলিপি দেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীদের ৭ দফা দাবিগুলো হলো- অবিলম্বে পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে শিক্ষক সংকট নিরসন করতে হবে এবং ল্যাবসমূহ রক্ষণাবেক্ষণ ও সচল রাখার জন্য প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগ দিতে হবে; তিন কার্যদিবসের মধ্যে সংশোধিত নিয়োগবিধি পাশ করতে হবে; ত্রিপক্ষীয় সভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্টদের অপসারণ করা হবে- মর্মে ভিসি স্যার সই করা বিজ্ঞপ্তি চাই; আদর্শ কাঠামো মেনে অধিভুক্তি নবায়ন করতে হবে; একাডেমিক ক্যালেন্ডার তৈরি করে তার ওপর ভিত্তি করে ক্লাস, পরীক্ষা এবং ফলাফল প্রকাশ করতে হবে; টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলোর জন্য পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ রাখতে হবে; সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষা চালু রাখতে হবে ও রিটেক ফি কমাতে হবে।
স্মারকলিপি দিয়ে শিক্ষার্থী মাহমুদ বলেন, দাবিসমূহ দ্রুত বাস্তবায়ন করা না হলে সব কলেজের চলমান কমপ্লিট শাটডাউন অব্যাহত থাকবে। প্রয়োজনে বস্ত্র অধিদপ্তর ঘেরাও কর্মসূচির মতো কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবো।
শিক্ষক সংকট নিরসনসহ ৭ দফা দাবিতে বরিশাল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে শিক্ষার্থীদের শাটডাউন কর্মসূচি চলছে। এরই মধ্যে রোববার (২৭ জুলাই) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের কাছে একটি স্মারকলিপি দিয়েছেন তারা।
যে স্মারকলিপির অনুলিপি প্রধান উপদেষ্টা, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা, সচিব, বস্ত্র অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, সব কলেজের অধ্যক্ষ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সেনাবাহিনীর স্থানীয় দায়িত্বরত কর্মকর্তা বরাবর দেওয়া হয়েছে বলে শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন।
এর আগে সকাল ১০টায় শাটডাউন কর্মসূচির মাঝেই মাথায় লাল কাপড় বেঁধে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করেন শিক্ষার্থীরা। পরে সেই মিছিল নিয়ে তারা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে যান। সেখানে প্রধান ফটকে বিক্ষোভ করেন। পরবর্তীতে স্মারকলিপি দেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীদের ৭ দফা দাবিগুলো হলো- অবিলম্বে পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে শিক্ষক সংকট নিরসন করতে হবে এবং ল্যাবসমূহ রক্ষণাবেক্ষণ ও সচল রাখার জন্য প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগ দিতে হবে; তিন কার্যদিবসের মধ্যে সংশোধিত নিয়োগবিধি পাশ করতে হবে; ত্রিপক্ষীয় সভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্টদের অপসারণ করা হবে- মর্মে ভিসি স্যার সই করা বিজ্ঞপ্তি চাই; আদর্শ কাঠামো মেনে অধিভুক্তি নবায়ন করতে হবে; একাডেমিক ক্যালেন্ডার তৈরি করে তার ওপর ভিত্তি করে ক্লাস, পরীক্ষা এবং ফলাফল প্রকাশ করতে হবে; টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলোর জন্য পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ রাখতে হবে; সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষা চালু রাখতে হবে ও রিটেক ফি কমাতে হবে।
স্মারকলিপি দিয়ে শিক্ষার্থী মাহমুদ বলেন, দাবিসমূহ দ্রুত বাস্তবায়ন করা না হলে সব কলেজের চলমান কমপ্লিট শাটডাউন অব্যাহত থাকবে। প্রয়োজনে বস্ত্র অধিদপ্তর ঘেরাও কর্মসূচির মতো কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবো।
২৬ জুলাই, ২০২৫ ২১:০৯
স্বপ্ন সুপারশপ বরিশাল সদর রোড শাখাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আদালত শনিবার বিকেলে এই জরিমানা করেন। ওজন ও মানদণ্ড আইনের ২০১৮ এর ৪৮ ধারায় এই জরিমানা করা হয়েছে।
এই তথ্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসান মুঠোফোনে নিশ্চিত করেন।
অভিযানে বিএসটিআইয়ের কর্মকর্তারাও অংশ নেন বলে জানা গেছে।’
স্বপ্ন সুপারশপ বরিশাল সদর রোড শাখাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আদালত শনিবার বিকেলে এই জরিমানা করেন। ওজন ও মানদণ্ড আইনের ২০১৮ এর ৪৮ ধারায় এই জরিমানা করা হয়েছে।
এই তথ্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসান মুঠোফোনে নিশ্চিত করেন।
অভিযানে বিএসটিআইয়ের কর্মকর্তারাও অংশ নেন বলে জানা গেছে।’
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.