১৬ জুন, ২০২৫ ১২:৪৬
ঈদুল আজহার ছুটি শেষ। সবাই ফিরেছেন নিজ কর্মস্থলে । প্রত্যেকবারের মতো এবারও ঈদযাত্রায় সড়কে রক্ত ঝরেছে। ৩৭৯টি সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেছে ৩৯০ জন মানুষের। এসব দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন ১১৮২ জন।
সোমবার (১৬ জুন) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক চৌধুরী এসব তথ্য জানান।
সমিতি আরও জানায়, এবারের ঈদযাত্রায় রেলপথে ২৫টি দুর্ঘটনায় ২৫ জন নিহত, ১২ জন আহত হয়েছেন। নৌপথে ১১টি দুর্ঘটনায় ১২ জন নিহত, ৬ জন নিখোঁজ রয়েছেন। সড়ক, রেল ও নৌপথে সর্বমোট ৪১৫টি দুর্ঘটনায় ৪২৭ নিহত ও ১১৯৪ জন আহত হয়েছেন।
মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, ঈদযাত্রা স্বস্তিদায়ক করতে এবং সড়ক দুর্ঘটনা ও যাতায়াতের ভোগান্তি কমাতে ঈদের আগে কমপক্ষে চার দিনের সরকারি ছুটি প্রয়োজন। ঈদের যাতায়াত ব্যবস্থাপনায় দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা দরকার।
প্রথমে গণপরিবহন ও ব্যবস্থাপনার সক্ষমতা বাড়াতে হবে, মহাসড়ক থেকে ছোট যানবাহন উচ্ছেদ করতে হবে। দক্ষ ও প্রশিক্ষিত চালক, ফিটনেসবিহীন যানবাহন নিয়ন্ত্রণ, মানসম্মত সড়ক এবং আইনের সুশাসন নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি।
দুর্ঘটনার কারণ উল্লেখ করে মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, যাত্রী কল্যাণ সমিতির পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, দেশের সড়ক-মহাসড়কের বৃষ্টির কারণে ছোট-বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এসব গর্তে বেপরোয়া যানবাহন দুর্ঘটনায় পতিত হয়েছে। ঈদের পরে বেশিরভাগ দুর্ঘটনা বিরামহীন ও বিশ্রামহীনভাবে যানবাহন চালাতে গিয়ে সংগঠিত হয়েছে।
ফলে এসব দুর্ঘটনায় সিংহভাগ খাদে পড়ে ও দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকের পেছনে লেগে যাওয়ার ঘটনা বেশি ঘটেছে। অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের নৈরাজ্য ও পথে পথে যাত্রী হয়রানি এবারের ঈদেও চরমে ছিল।
গণপরিবহনগুলোতে ঈদকে কেন্দ্র করে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের নৈরাজ্যের কারণে বাসের ছাদে, ট্রেনের ছাদে, খোলা ট্রাকে, পণ্যবাহী পরিবহনে যাত্রী হয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দরিদ্র লোকজনদের ঈদে বাড়ি যাতায়াত করতে হয়েছে।
ঈদুল আজহার ছুটি শেষ। সবাই ফিরেছেন নিজ কর্মস্থলে । প্রত্যেকবারের মতো এবারও ঈদযাত্রায় সড়কে রক্ত ঝরেছে। ৩৭৯টি সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেছে ৩৯০ জন মানুষের। এসব দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন ১১৮২ জন।
সোমবার (১৬ জুন) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক চৌধুরী এসব তথ্য জানান।
সমিতি আরও জানায়, এবারের ঈদযাত্রায় রেলপথে ২৫টি দুর্ঘটনায় ২৫ জন নিহত, ১২ জন আহত হয়েছেন। নৌপথে ১১টি দুর্ঘটনায় ১২ জন নিহত, ৬ জন নিখোঁজ রয়েছেন। সড়ক, রেল ও নৌপথে সর্বমোট ৪১৫টি দুর্ঘটনায় ৪২৭ নিহত ও ১১৯৪ জন আহত হয়েছেন।
মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, ঈদযাত্রা স্বস্তিদায়ক করতে এবং সড়ক দুর্ঘটনা ও যাতায়াতের ভোগান্তি কমাতে ঈদের আগে কমপক্ষে চার দিনের সরকারি ছুটি প্রয়োজন। ঈদের যাতায়াত ব্যবস্থাপনায় দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা দরকার।
প্রথমে গণপরিবহন ও ব্যবস্থাপনার সক্ষমতা বাড়াতে হবে, মহাসড়ক থেকে ছোট যানবাহন উচ্ছেদ করতে হবে। দক্ষ ও প্রশিক্ষিত চালক, ফিটনেসবিহীন যানবাহন নিয়ন্ত্রণ, মানসম্মত সড়ক এবং আইনের সুশাসন নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি।
দুর্ঘটনার কারণ উল্লেখ করে মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, যাত্রী কল্যাণ সমিতির পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, দেশের সড়ক-মহাসড়কের বৃষ্টির কারণে ছোট-বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এসব গর্তে বেপরোয়া যানবাহন দুর্ঘটনায় পতিত হয়েছে। ঈদের পরে বেশিরভাগ দুর্ঘটনা বিরামহীন ও বিশ্রামহীনভাবে যানবাহন চালাতে গিয়ে সংগঠিত হয়েছে।
ফলে এসব দুর্ঘটনায় সিংহভাগ খাদে পড়ে ও দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকের পেছনে লেগে যাওয়ার ঘটনা বেশি ঘটেছে। অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের নৈরাজ্য ও পথে পথে যাত্রী হয়রানি এবারের ঈদেও চরমে ছিল।
গণপরিবহনগুলোতে ঈদকে কেন্দ্র করে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের নৈরাজ্যের কারণে বাসের ছাদে, ট্রেনের ছাদে, খোলা ট্রাকে, পণ্যবাহী পরিবহনে যাত্রী হয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দরিদ্র লোকজনদের ঈদে বাড়ি যাতায়াত করতে হয়েছে।
৩১ আগস্ট, ২০২৫ ১৯:০১
রাজধানীর ধানমন্ডিতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ মিলে একটি ঝটিকা মিছিল করেছে। মিছিল থেকে বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সবাই ঘটনাস্থল ত্যাগ করেছেন।
রোববার (৩১ আগস্ট) দুপুর ২টার দিকে ধানমন্ডি-২৭ নম্বর মিরপুর সড়কে মিছিলটি বের হয়। স্থানীয়রা জানান, হঠাৎ দুপুর ২টার দিকে ধানমন্ডি ২৭ নম্বর রাফা প্লাজার সামনে থেকে এক থেকে আওয়ামী লীগের শতাধিক কর্মী মিছিল নিয়ে বের হয়। এ সময় আতঙ্ক সৃষ্টি করতে তারা কয়েকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায়। এতে চার দিকে ছোটাছুটি শুরু হয়।
ধানমন্ডি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ক্যশৈনু মারমা জানান, আজকে দুপুরে হঠাৎ করে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা একটি মিছিল বের করে। আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি।
এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি। তিনি বলেন, মিছিল থেকে বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ হয়েছে বলে খবর পেয়েছি আমরা। আশপাশের সিসি ক্যামেরা দেখে আমরা তাদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেব।
রাজধানীর ধানমন্ডিতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ মিলে একটি ঝটিকা মিছিল করেছে। মিছিল থেকে বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সবাই ঘটনাস্থল ত্যাগ করেছেন।
রোববার (৩১ আগস্ট) দুপুর ২টার দিকে ধানমন্ডি-২৭ নম্বর মিরপুর সড়কে মিছিলটি বের হয়। স্থানীয়রা জানান, হঠাৎ দুপুর ২টার দিকে ধানমন্ডি ২৭ নম্বর রাফা প্লাজার সামনে থেকে এক থেকে আওয়ামী লীগের শতাধিক কর্মী মিছিল নিয়ে বের হয়। এ সময় আতঙ্ক সৃষ্টি করতে তারা কয়েকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায়। এতে চার দিকে ছোটাছুটি শুরু হয়।
ধানমন্ডি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ক্যশৈনু মারমা জানান, আজকে দুপুরে হঠাৎ করে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা একটি মিছিল বের করে। আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি।
এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি। তিনি বলেন, মিছিল থেকে বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ হয়েছে বলে খবর পেয়েছি আমরা। আশপাশের সিসি ক্যামেরা দেখে আমরা তাদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেব।
৩১ আগস্ট, ২০২৫ ১৫:২৩
তিন ঘণ্টা ধরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষ চলছে। এখন পর্যন্ত ঘটনাস্থলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো সদস্যের উপস্থিতি দেখা যায়নি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সর্বোচ্চ চেষ্টা করেও পরিস্থিতি নিয়স্ত্রণে ব্যর্থ হয়েছে বলে জানিয়েছেন।
রোববার (৩১ আগস্ট) দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে দুই পক্ষের মধ্যে দ্বিতীয় দিনের মতো সংঘর্ষ শুরু হয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে সমঝোতা করতে গেলে তারা শিক্ষার্থীদের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। পরে দুই পক্ষই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দেড় কিলোমিটার দূরে হাটহাজারী মডেল থানা ও আট কিলোমিটার দূরে রয়েছে চট্টগ্রাম সেনানিবাস। তবুও এখন পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতি দেখা যায়নি।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতির বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জানান, তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ক্যাম্পাসে মোতায়েন করতে। তবে তারা সফল হচ্ছে না।
তিন ঘণ্টা ধরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষ চলছে। এখন পর্যন্ত ঘটনাস্থলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো সদস্যের উপস্থিতি দেখা যায়নি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সর্বোচ্চ চেষ্টা করেও পরিস্থিতি নিয়স্ত্রণে ব্যর্থ হয়েছে বলে জানিয়েছেন।
রোববার (৩১ আগস্ট) দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে দুই পক্ষের মধ্যে দ্বিতীয় দিনের মতো সংঘর্ষ শুরু হয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে সমঝোতা করতে গেলে তারা শিক্ষার্থীদের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। পরে দুই পক্ষই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দেড় কিলোমিটার দূরে হাটহাজারী মডেল থানা ও আট কিলোমিটার দূরে রয়েছে চট্টগ্রাম সেনানিবাস। তবুও এখন পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতি দেখা যায়নি।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতির বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জানান, তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ক্যাম্পাসে মোতায়েন করতে। তবে তারা সফল হচ্ছে না।
৩০ আগস্ট, ২০২৫ ১৮:৪৫
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। গণঅধিকার পরিষদসহ বেশ কয়েকটি দলের নেতাকর্মীরা এ হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
শনিবার (৩০ আগস্ট) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। গণঅধিকার পরিষদসহ বেশ কয়েকটি দলের নেতাকর্মীরা এ হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
শনিবার (৩০ আগস্ট) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.