০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৬:১৪
পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সৈকতে ১০ ফুট লম্বা একটি মৃত ইরাবতি ডলফিন ভেসে এসেছে। এটির পুরো মাথা ও শরীরের বিভিন্ন অংশে চামড়া ওঠানো। মাথা ও শরীরে ক্ষত রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) শেষ বিকেলে কুয়াকাটা সৈকতের চর-গঙ্গামতি এলাকায় এটিকে দেখতে পান উপকূল পরিবেশ রক্ষা আন্দোলন, কুয়াকাটার (উপরা) সদস্যরা। পরে বন বিভাগ এবং কুয়াকাটা পৌরসভার সঙ্গে সমন্বয় করে ডলফিনটিকে মাটিচাপা দেন তাঁরা।
উপকূল পরিবেশ রক্ষা আন্দোলন, কুয়াকাটার (উপরা) আহ্বায়ক আবুল হোসেন রাজু বলেন, আমাদের একটি টিম বন পরিদর্শন শেষে ফেরার পথে এটিকে জঙ্গলে দেখতে পায়। দেখে মনে হচ্ছে এটি সকালের জোয়ারে ভেসে এসেছে। ইরাবতী প্রজাতির এই ডলফিন সাধারণত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও বঙ্গোপসাগর সমুদ্র উপকূলের কাছে নদীর মোহনায় দেখা যায়।
কুয়াকাটা ডলফিন রক্ষা কমিটির টিম লিডার রুমান ইমতিয়াজ তুষার জানান, এখানে পরিবেশ নিয়ে কাজ করে এমন সংগঠনগুলো ডলফিনের বিষয়ে যথেষ্ট সতর্ক। তাঁদের সহযোগিতায় এটিকে মাটিচাপা দেওয়া হয়েছে। আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন জানাচ্ছি, যাতে এই মৃত্যুর সঠিক কারণগুলো বের করা হয়।
বাংলাদেশ মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী গবেষক সাগরিকা স্মৃতি বলেন, ডলফিনের মরদেহ ভেসে আসা অনেক পুরোনো ঘটনা। বর্ষা মৌসুমে এগুলো বেশি দেখা যায়। উন্নত বিশ্ব সামুদ্রিক পরিবেশ রক্ষায় আমাদের থেকে বেশি এগিয়ে। আসলে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইন ২০১২ অনুযায়ী ডলফিন ও সংরক্ষিত সামুদ্রিক প্রাণী বাঁচাতে যত দিন সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলো এগিয়ে না আসবে, তত দিন এই সমস্যার সমাধান হবে না।
বন বিভাগের মহিপুর রেঞ্জ কর্মকর্তা এ কে এম মনিরুজ্জামান বলেন, খবর পেয়ে আমাদের সদস্যদের পাঠিয়ে দ্রুত ডলফিনটিকে মাটিচাপা দেওয়ার ব্যবস্থা করেছি, যাতে দুর্গন্ধ না ছড়ায়।
পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সৈকতে ১০ ফুট লম্বা একটি মৃত ইরাবতি ডলফিন ভেসে এসেছে। এটির পুরো মাথা ও শরীরের বিভিন্ন অংশে চামড়া ওঠানো। মাথা ও শরীরে ক্ষত রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) শেষ বিকেলে কুয়াকাটা সৈকতের চর-গঙ্গামতি এলাকায় এটিকে দেখতে পান উপকূল পরিবেশ রক্ষা আন্দোলন, কুয়াকাটার (উপরা) সদস্যরা। পরে বন বিভাগ এবং কুয়াকাটা পৌরসভার সঙ্গে সমন্বয় করে ডলফিনটিকে মাটিচাপা দেন তাঁরা।
উপকূল পরিবেশ রক্ষা আন্দোলন, কুয়াকাটার (উপরা) আহ্বায়ক আবুল হোসেন রাজু বলেন, আমাদের একটি টিম বন পরিদর্শন শেষে ফেরার পথে এটিকে জঙ্গলে দেখতে পায়। দেখে মনে হচ্ছে এটি সকালের জোয়ারে ভেসে এসেছে। ইরাবতী প্রজাতির এই ডলফিন সাধারণত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও বঙ্গোপসাগর সমুদ্র উপকূলের কাছে নদীর মোহনায় দেখা যায়।
কুয়াকাটা ডলফিন রক্ষা কমিটির টিম লিডার রুমান ইমতিয়াজ তুষার জানান, এখানে পরিবেশ নিয়ে কাজ করে এমন সংগঠনগুলো ডলফিনের বিষয়ে যথেষ্ট সতর্ক। তাঁদের সহযোগিতায় এটিকে মাটিচাপা দেওয়া হয়েছে। আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন জানাচ্ছি, যাতে এই মৃত্যুর সঠিক কারণগুলো বের করা হয়।
বাংলাদেশ মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী গবেষক সাগরিকা স্মৃতি বলেন, ডলফিনের মরদেহ ভেসে আসা অনেক পুরোনো ঘটনা। বর্ষা মৌসুমে এগুলো বেশি দেখা যায়। উন্নত বিশ্ব সামুদ্রিক পরিবেশ রক্ষায় আমাদের থেকে বেশি এগিয়ে। আসলে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইন ২০১২ অনুযায়ী ডলফিন ও সংরক্ষিত সামুদ্রিক প্রাণী বাঁচাতে যত দিন সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলো এগিয়ে না আসবে, তত দিন এই সমস্যার সমাধান হবে না।
বন বিভাগের মহিপুর রেঞ্জ কর্মকর্তা এ কে এম মনিরুজ্জামান বলেন, খবর পেয়ে আমাদের সদস্যদের পাঠিয়ে দ্রুত ডলফিনটিকে মাটিচাপা দেওয়ার ব্যবস্থা করেছি, যাতে দুর্গন্ধ না ছড়ায়।
০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:০৬
০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:১০
০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৬:৫৪
০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৬:২৫
০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৬:৫৪
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় সংঘবদ্ধ ডাকাতি ও আমেরিকা প্রবাসী গৃহবধূকে গণধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত ৩ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টায় পুলিশ সুপার কার্যালয়ে প্রেসব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আরিফ মুহাম্মদ শাকুর এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন, মো. কাওসার (২৪), পিতা-আবুল হোসেন হাওলাদার, লতাচাপলী ইউনিয়ন, মহিপুর থানা, পটুয়াখালী, আশিষ গাইন (৩০), পিতা-রনজিত গাইন, কলাপাড়া পৌরসভা, পটুয়াখালী, মো. শওকত আহমেদ রিপন ওরফে সোহাগ (২৫), পিতা-জালাল প্যাদা, পোটকাখালী, বামনা, বরগুনা।
তাদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, ঘটনার রাতেই ডাকাতদল পরিকল্পনা করে বাড়ির ভিতরে প্রবেশ করে এবং পরবর্তীতে ডাকাতি ও গণধর্ষণের ঘটনা ঘটায়।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় বৃহস্পতিবার বিকালে ঝিনাইদাহ জেলার শ্যামকুর বর্ডার এলাকা থেকে প্রথমে কাওসারকে গ্রেফতার করা হয়। পরবর্তীতে তার দেয়া তথ্য অনুযায়ী ঢাকার ট্যাকনিক্যাল মোড়স্থ বস্তি থেকে শওকত ওরফে সোহাগকে গ্রেফতার করা হয়। শেষে কলাপাড়া শহর থেকে আশিষ গাইনকে গ্রেফতার করা হয়।
প্রসঙ্গত, গত ১৪ জুলাই গভীর রাতে কলাপাড়া উপজেলার টিয়াখালী এলাকার আমেরিকা প্রবাসীর বাসায় ডাকাতি করে আসামীরা। এসময় নগদ ৫০হাজার টাকা, ১৩ ভরি স্বর্ণ ও একটি মোবাইল ফোন নিয়ে যায়। যাবার আগে ওই আমেরিকা প্রবাসী গৃহবধূকে ঘরের একটি রুমে রেখে গণধর্ষণ করে আসামীরা। পরের দিন থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়।
পটুয়াখালী এএসপি সার্কেল আরিফ মুহাম্মদ শাকুর জানান, গ্রেফতারকৃত আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা চলমান রয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত অপর আসামিদের গ্রেফতারের জন্য পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় সংঘবদ্ধ ডাকাতি ও আমেরিকা প্রবাসী গৃহবধূকে গণধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত ৩ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টায় পুলিশ সুপার কার্যালয়ে প্রেসব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আরিফ মুহাম্মদ শাকুর এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন, মো. কাওসার (২৪), পিতা-আবুল হোসেন হাওলাদার, লতাচাপলী ইউনিয়ন, মহিপুর থানা, পটুয়াখালী, আশিষ গাইন (৩০), পিতা-রনজিত গাইন, কলাপাড়া পৌরসভা, পটুয়াখালী, মো. শওকত আহমেদ রিপন ওরফে সোহাগ (২৫), পিতা-জালাল প্যাদা, পোটকাখালী, বামনা, বরগুনা।
তাদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, ঘটনার রাতেই ডাকাতদল পরিকল্পনা করে বাড়ির ভিতরে প্রবেশ করে এবং পরবর্তীতে ডাকাতি ও গণধর্ষণের ঘটনা ঘটায়।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় বৃহস্পতিবার বিকালে ঝিনাইদাহ জেলার শ্যামকুর বর্ডার এলাকা থেকে প্রথমে কাওসারকে গ্রেফতার করা হয়। পরবর্তীতে তার দেয়া তথ্য অনুযায়ী ঢাকার ট্যাকনিক্যাল মোড়স্থ বস্তি থেকে শওকত ওরফে সোহাগকে গ্রেফতার করা হয়। শেষে কলাপাড়া শহর থেকে আশিষ গাইনকে গ্রেফতার করা হয়।
প্রসঙ্গত, গত ১৪ জুলাই গভীর রাতে কলাপাড়া উপজেলার টিয়াখালী এলাকার আমেরিকা প্রবাসীর বাসায় ডাকাতি করে আসামীরা। এসময় নগদ ৫০হাজার টাকা, ১৩ ভরি স্বর্ণ ও একটি মোবাইল ফোন নিয়ে যায়। যাবার আগে ওই আমেরিকা প্রবাসী গৃহবধূকে ঘরের একটি রুমে রেখে গণধর্ষণ করে আসামীরা। পরের দিন থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়।
পটুয়াখালী এএসপি সার্কেল আরিফ মুহাম্মদ শাকুর জানান, গ্রেফতারকৃত আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা চলমান রয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত অপর আসামিদের গ্রেফতারের জন্য পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৬:১৯
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় বিরল প্রজাতির গুরুতর আহত একটি সজারু উদ্ধার করেছে এনিমেল লাভারস অফ পটুয়াখালীর কলাপাড়া শাখার সদস্যরা। এটির দৈর্ঘ্য দুই ফুট ও ওজন ৭ কেজি। গতকাল রাত দশটায় উপজেলার চাকামাইয়া ইউনিয়নের বেতমোর গ্রাম থেকে প্রাপ্ত বয়স্ক এ সজারুটি উদ্ধার করা হয়।
এনিমেল লাভারস অফ পটুয়াখালীর কলাপাড়া শাখার সদস্যরা জানায়, স্থানীয়রা সজারুটিকে আটক করে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। তাৎক্ষনিক খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে সজারুটিকে উদ্ধার করে প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান করা হয়েছে। সজারুটি পরিপূর্ণ সুস্থ হলে সংরক্ষিত বনাঞ্চলে অবমুক্তের কথা জানান তারা।
কলাপাড়ার ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইয়াসীন সাদিক বলেন, বিপদগ্রস্থ বন্যপ্রাণী উদ্ধারে এনিমেল লাভারস অফ পটুয়াখালীকে সব সময় সহযোগিতা করা হচ্ছে। সজারুটিকে চিকিৎসা শেষে উন্মুক্ত বনে অবমুক্ত করা হবে। বন্যপ্রাণী নিধনকারীদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় বিরল প্রজাতির গুরুতর আহত একটি সজারু উদ্ধার করেছে এনিমেল লাভারস অফ পটুয়াখালীর কলাপাড়া শাখার সদস্যরা। এটির দৈর্ঘ্য দুই ফুট ও ওজন ৭ কেজি। গতকাল রাত দশটায় উপজেলার চাকামাইয়া ইউনিয়নের বেতমোর গ্রাম থেকে প্রাপ্ত বয়স্ক এ সজারুটি উদ্ধার করা হয়।
এনিমেল লাভারস অফ পটুয়াখালীর কলাপাড়া শাখার সদস্যরা জানায়, স্থানীয়রা সজারুটিকে আটক করে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। তাৎক্ষনিক খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে সজারুটিকে উদ্ধার করে প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান করা হয়েছে। সজারুটি পরিপূর্ণ সুস্থ হলে সংরক্ষিত বনাঞ্চলে অবমুক্তের কথা জানান তারা।
কলাপাড়ার ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইয়াসীন সাদিক বলেন, বিপদগ্রস্থ বন্যপ্রাণী উদ্ধারে এনিমেল লাভারস অফ পটুয়াখালীকে সব সময় সহযোগিতা করা হচ্ছে। সজারুটিকে চিকিৎসা শেষে উন্মুক্ত বনে অবমুক্ত করা হবে। বন্যপ্রাণী নিধনকারীদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।
০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৬:০৮
একাধিক ছেলেতে আসক্ত স্কুলছাত্রীকে ভালোবেসে খেসারত হিসেবে প্রাণ দিতে হয়েছে পটুয়াখালীর গলাচিপা সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আমরানকে। একই বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী রোদেলা দীর্ঘদিনের হৃদয়ঘটিত সম্পর্কে অস্বীকার করায় দু:খ, কষ্টে গত ৩০ আগস্ট আরমান গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে। ছেলের মৃত্যু এবং দাফনের অন্তত সপ্তাহখানেক পরে শুক্রবার (০৫ সেপ্টেম্বর) মিডিয়ার সামনে এসে মা সাবেরা সুলতানা লিয়া এমন তথ্য দিয়েছেন।
তার অভিযোগ, তার ছেলের সাথে প্রেমের নামে প্রতারণা করেছে গলাচিপা সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী রোদেলা। ছেলে তার প্রেমিকা একাধিক পুরুষে আসক্ত থাকার বিষয়টি জানতে পারে এবং এগুলো পরিহার করার পরামর্শ দেয়। এনিয়ে গত ৩০ আগস্ট রাতে উভয়ের মধ্যেকার বাকবিতন্ডার একপর্যায়ে রোদেলা ওই দিন থেকে সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ার কথা জানায়। এতে মনবল হারিয়ে স্বেচ্ছায় প্রাণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় আরমান।
শুক্রবার (০৫ সেপ্টম্বর) গলাচিপা টেলিভিশন ফোরামের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আরমানের মা জানান, সপ্তম শ্রেণির ছাত্রীর সাথে তার ছেলের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পরিচয় হয়। আবার একই স্কুলের পড়ার সুবাদে তাদের মধ্যেকার অতি সহজেই যোগাযোগ বৃদ্ধি পায়। একপর্যায়ে তারা দুজন প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। কিন্তু একাধিক পুরুষে আসক্ত রোদেলা গত ৩০ আগস্ট সেই সম্পর্কের কথা অস্বীকার করে। এবং এও বলেছেন, ‘ব্রো’ তোমার সাথে আমার আজ থেকে কোনো সম্পর্ক নেই!
আরমানের মুঠোফোন ঘেটে এই চ্যাঞ্চল্যকার তথ্য-উপাত্ত্ব সামনে এসেছে বলে জানিয়েছেন তার মা লিয়া। তিনি জানান, আমার ছেলে ওই মেয়েকে বলে তোমার সাথে কথা না বললে আমি মরে যাবো। মেয়ে বলে তুই মরলে আমার কী? ওই আঘাত আমার ছেলে আমরান সহ্য করতে না পেরে মেয়েকে মুঠোফোন সংযোগে রেখে আত্মহত্যার পথ বেঁচে নেয়।
ছেলের এই মৃত্যুর ঘটনায় স্কুলছাত্রীকে দায়ী করে তাকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ছাড়পত্র দিয়ে বের করে দেওয়ার দাবি রাখেন সাবেরা সুলতানা। এবং স্কুলছাত্রীর প্ররোচনায় তার ছেলে আত্মহত্যা করেছে, এমন অভিযোগ এনে মামলাও করবেন বলে জানিয়েছেন।’
একাধিক ছেলেতে আসক্ত স্কুলছাত্রীকে ভালোবেসে খেসারত হিসেবে প্রাণ দিতে হয়েছে পটুয়াখালীর গলাচিপা সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আমরানকে। একই বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী রোদেলা দীর্ঘদিনের হৃদয়ঘটিত সম্পর্কে অস্বীকার করায় দু:খ, কষ্টে গত ৩০ আগস্ট আরমান গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে। ছেলের মৃত্যু এবং দাফনের অন্তত সপ্তাহখানেক পরে শুক্রবার (০৫ সেপ্টেম্বর) মিডিয়ার সামনে এসে মা সাবেরা সুলতানা লিয়া এমন তথ্য দিয়েছেন।
তার অভিযোগ, তার ছেলের সাথে প্রেমের নামে প্রতারণা করেছে গলাচিপা সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী রোদেলা। ছেলে তার প্রেমিকা একাধিক পুরুষে আসক্ত থাকার বিষয়টি জানতে পারে এবং এগুলো পরিহার করার পরামর্শ দেয়। এনিয়ে গত ৩০ আগস্ট রাতে উভয়ের মধ্যেকার বাকবিতন্ডার একপর্যায়ে রোদেলা ওই দিন থেকে সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ার কথা জানায়। এতে মনবল হারিয়ে স্বেচ্ছায় প্রাণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় আরমান।
শুক্রবার (০৫ সেপ্টম্বর) গলাচিপা টেলিভিশন ফোরামের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আরমানের মা জানান, সপ্তম শ্রেণির ছাত্রীর সাথে তার ছেলের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পরিচয় হয়। আবার একই স্কুলের পড়ার সুবাদে তাদের মধ্যেকার অতি সহজেই যোগাযোগ বৃদ্ধি পায়। একপর্যায়ে তারা দুজন প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। কিন্তু একাধিক পুরুষে আসক্ত রোদেলা গত ৩০ আগস্ট সেই সম্পর্কের কথা অস্বীকার করে। এবং এও বলেছেন, ‘ব্রো’ তোমার সাথে আমার আজ থেকে কোনো সম্পর্ক নেই!
আরমানের মুঠোফোন ঘেটে এই চ্যাঞ্চল্যকার তথ্য-উপাত্ত্ব সামনে এসেছে বলে জানিয়েছেন তার মা লিয়া। তিনি জানান, আমার ছেলে ওই মেয়েকে বলে তোমার সাথে কথা না বললে আমি মরে যাবো। মেয়ে বলে তুই মরলে আমার কী? ওই আঘাত আমার ছেলে আমরান সহ্য করতে না পেরে মেয়েকে মুঠোফোন সংযোগে রেখে আত্মহত্যার পথ বেঁচে নেয়।
ছেলের এই মৃত্যুর ঘটনায় স্কুলছাত্রীকে দায়ী করে তাকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ছাড়পত্র দিয়ে বের করে দেওয়ার দাবি রাখেন সাবেরা সুলতানা। এবং স্কুলছাত্রীর প্ররোচনায় তার ছেলে আত্মহত্যা করেছে, এমন অভিযোগ এনে মামলাও করবেন বলে জানিয়েছেন।’
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.