
১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৯:৫০
বরিশাল ব্রজমোহন কলেজে (বিএম কলেজ) দীর্ঘদিন ধরে ছাত্র সংসদ (বাকসু) নির্বাচন না হওয়ায় ক্ষুদ্ধ শিক্ষার্থীরা। তারা বলেন, কলেজের শিক্ষার্থীদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা ও নেতৃত্ব বিকাশের সুযোগ কেড়ে নেওয়া হয়েছে।
এ অবস্থায় বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকালে কলেজ ক্যাম্পাসে সাধারণ শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এতে শিক্ষার্থীরা তিন দফা দাবি তুলে ধরেন। এগুলো হলো- ১. অবিলম্বে বিএম কলেজ ছাত্র সংসদের (বাকসু) গঠনতন্ত্র উন্মুক্ত করা ২. নির্বাচনের জন্য একটি সুস্পষ্ট রোডম্যাপ প্রণয়ন ৩. নির্বাচন আয়োজনের জন্য প্রশাসনিক পদক্ষেপ নেওয়া ।
শিক্ষার্থীরা বলেন, বাকসু নির্বাচন বন্ধ থাকায় দীর্ঘদিন ধরে কলেজে শিক্ষার্থীদের সমস্যা ও দাবি-দাওয়ার প্রতিফলন ঘটছে না। ছাত্রসমাজের গণতান্ত্রিক চর্চা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
এতে বক্তৃতা করেন- শিক্ষার্থী সাব্বির হোসেন সোহাগ।
তিনি বলেন, বিএম কলেজের ইতিহাস-ঐতিহ্যের সঙ্গে বাকসু নির্বাচন অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। কিন্তু বহু বছর ধরে নির্বাচন হচ্ছে না। এ কারণে শিক্ষার্থীদের গণতান্ত্রিক অধিকার খর্ব হচ্ছে। আমরা চাই, দ্রুত বাকসুর গঠনতন্ত্র প্রকাশ করা হোক এবং নির্বাচনের জন্য প্রশাসন রোডম্যাপ ঘোষণা করুক।
শিক্ষার্থী মাহফুজ নুসরাত বলেন, শিক্ষার্থীরা আজ দিশাহারা। বাকসু নির্বাচন না থাকায় আমরা কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণে অংশ নিতে পারি না। আমাদের দাবি বাকসুর গঠনতন্ত্র প্রকাশ, রোডম্যাপ দেওয়াসহ দ্রুত নির্বাচন আয়োজন করা হোক। যদি তা না হয়, তাহলে শিক্ষার্থীরা বৃহত্তর আন্দোলনে নামতে বাধ্য হবে।
এ সময় উপস্থিত অন্যান্য শিক্ষার্থীরাও বলেন, নির্বাচন ছাড়া শিক্ষার্থীদের স্বার্থ রক্ষা সম্ভব নয়। কলেজ প্রশাসন যদি দ্রুত নির্বাচনের উদ্যোগ না নেয়, তাহলে তারা কঠোর কর্মসূচি পথ হাঁটবে।
বরিশাল ব্রজমোহন কলেজে (বিএম কলেজ) দীর্ঘদিন ধরে ছাত্র সংসদ (বাকসু) নির্বাচন না হওয়ায় ক্ষুদ্ধ শিক্ষার্থীরা। তারা বলেন, কলেজের শিক্ষার্থীদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা ও নেতৃত্ব বিকাশের সুযোগ কেড়ে নেওয়া হয়েছে।
এ অবস্থায় বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকালে কলেজ ক্যাম্পাসে সাধারণ শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এতে শিক্ষার্থীরা তিন দফা দাবি তুলে ধরেন। এগুলো হলো- ১. অবিলম্বে বিএম কলেজ ছাত্র সংসদের (বাকসু) গঠনতন্ত্র উন্মুক্ত করা ২. নির্বাচনের জন্য একটি সুস্পষ্ট রোডম্যাপ প্রণয়ন ৩. নির্বাচন আয়োজনের জন্য প্রশাসনিক পদক্ষেপ নেওয়া ।
শিক্ষার্থীরা বলেন, বাকসু নির্বাচন বন্ধ থাকায় দীর্ঘদিন ধরে কলেজে শিক্ষার্থীদের সমস্যা ও দাবি-দাওয়ার প্রতিফলন ঘটছে না। ছাত্রসমাজের গণতান্ত্রিক চর্চা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
এতে বক্তৃতা করেন- শিক্ষার্থী সাব্বির হোসেন সোহাগ।
তিনি বলেন, বিএম কলেজের ইতিহাস-ঐতিহ্যের সঙ্গে বাকসু নির্বাচন অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। কিন্তু বহু বছর ধরে নির্বাচন হচ্ছে না। এ কারণে শিক্ষার্থীদের গণতান্ত্রিক অধিকার খর্ব হচ্ছে। আমরা চাই, দ্রুত বাকসুর গঠনতন্ত্র প্রকাশ করা হোক এবং নির্বাচনের জন্য প্রশাসন রোডম্যাপ ঘোষণা করুক।
শিক্ষার্থী মাহফুজ নুসরাত বলেন, শিক্ষার্থীরা আজ দিশাহারা। বাকসু নির্বাচন না থাকায় আমরা কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণে অংশ নিতে পারি না। আমাদের দাবি বাকসুর গঠনতন্ত্র প্রকাশ, রোডম্যাপ দেওয়াসহ দ্রুত নির্বাচন আয়োজন করা হোক। যদি তা না হয়, তাহলে শিক্ষার্থীরা বৃহত্তর আন্দোলনে নামতে বাধ্য হবে।
এ সময় উপস্থিত অন্যান্য শিক্ষার্থীরাও বলেন, নির্বাচন ছাড়া শিক্ষার্থীদের স্বার্থ রক্ষা সম্ভব নয়। কলেজ প্রশাসন যদি দ্রুত নির্বাচনের উদ্যোগ না নেয়, তাহলে তারা কঠোর কর্মসূচি পথ হাঁটবে।

১০ নভেম্বর, ২০২৫ ০১:৪৫
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৬
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৭
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.