২০ জুন, ২০২৫ ১০:৪৮
গত ৫ আগস্টের অভ্যুত্থান পরবর্তী একটি অগোছালো প্রশাসনকে নিয়মনীতির আলোকে শৃঙ্খলা ও জনসেবা নিশ্চিত করতে গুছিয়ে নিতে সক্ষম হয়েছেন বিচক্ষণ ইউএনও আমিনুল ইসলাম। তিনি ১ জানুয়ারি বাউফলে যোগদান করার পর আইন-শৃঙ্খলাসহ সকল কার্যক্রম স্বাভাবিক গতিতে ফিরে এসেছে।
অভ্যুত্থান পরবতী উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়ায় শিক্ষার্থীদের শিক্ষার পরিবেশে বিপর্যয় নেমে আসে। যোগদানের পরে তার কর্মদক্ষতায় উপজেলার শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার পরিবেশ ফিরে এসেছে।
শুধু তাই নয়, ২০২৫ সনের এসএসসি ও দাখিল পরীক্ষা শতভাগ নকলমুক্ত, সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে। যার ফলে উপজেলার শিক্ষক সমাজের কাছে ইউএনও আমিনুল ইসলাম একটি আলাদা গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন।
উপজেলার একাধিক শিক্ষকরা বলছেন- ইউএনও স্যার বাউফলে আসার পরে পরীক্ষায় কোনো ধরনের নকল করার সুযোগ পাচ্ছে না শিক্ষার্থীরা। তাছাড়া অতীতের চেয়ে ভালো পরিবেশে পরীক্ষা হচ্ছে।
রাজস্বের কল্যাণেই রাষ্ট্র তার স্বাভাবিক কর্মকান্ড পরিচালিত করে জনসেবা নিশ্চিত করতে পারে। এমন বাস্তবতায় সেদিকেই নজর দিয়েছেন ইউএনও আমিনুল ইসলাম। তার একান্ত প্রচেষ্টা মাধ্যমে বাউফল উপজেলার বাংলা ১৪৩২ সনের হাট-বাজার ও খেয়াঘাট ইজারার মাধ্যমে অন্যান্য বছরের তুলনায় চলতি বছর সর্বোচ্চ রাজস্ব আদায় করা হয়েছে, যা বাউফল উপজেলা ইতিহাসে বিরল।
উদাহরণ স্বরূপ বলা যায়, ঐতিহ্যবাহী কালাইয়া হাট-বাজারের কথা। গত বাংলা ১৪৩১ সনে ইজারা মূল্য ১,৫৫,০০,০০০/-( এককোটি পঞ্চান্ন লক্ষ) টাকা ছিল। আর চলতি বছর (বাংলা ১৪৩২ সনে) ইজারা হয়েছে ৩,৮১,৫০,০০০/- (তিনকোটি একাশি লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) টাকা, যা গত বছরের তুলনায় দ্বিগুনেরও বেশি। এভাবে সকল হাট-বাজার ও খেয়াঘাট গত বছরের তুলনায় দ্বিগুনেরও বেশি মূল্যে স্বচ্ছতার ভিত্তিতে ইজারা দিয়ে রাজস্ব বৃদ্ধি করে সর্বকালের সেরা রেকর্ড গড়লেন ইউএনও আমিনুল ইসলাম।
বাউফল পৌরসভার প্রশাসক হিসেবে সেবা সহজীকরণ ও স্বল্প সময়ে নিষ্পত্তি করার ফলে পৌরবাসী তার প্রতি সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
বাউফলের পূর্ব সানেশ্বর দাখিল মাদরাসার সুপার এএফএম ফরিদ উদ্দিন, ভরিপাশা সৈয়দ মর্তুজা দাখিল মাদরাসার সুপার মো.জাকারিয়া ও কারখানা আলিম মাদরাসার প্রিন্সিপাল মো.হাবিবুর রহমানসহ অনেক শিক্ষকরা জানায়, ইউএনও আমিনুল ইসলাম স্যারকে পেয়ে তারা গর্বিত। গত বছরের ৫ আগস্টের পরে উপজেলার আইনশৃঙ্খলাসহ সব সেক্টরের সেবা স্থবির হয়ে পরে। আমিনুল স্যারের বিচক্ষণ নেতৃত্বে অভ্যুত্থানপরবর্তী একটি অগোছালো পৌরসভা, উপজেলা পরিষদসহ অন্যান্য দপ্তরের সেবাকার্যক্রম পুরোদমে সচল হয়েছে। তার সুদক্ষ নেতৃত্বের ফলে নকলমুক্ত শিক্ষার পরিবেশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বাউফল উপজেলায়।
এছাড়া বাউফলের বিভিন্ন ইউনিয়নের বয়স্কভাতা, বিধবাভাতা ও প্রতিবন্ধীভাতাভোগীর সাথে কথা বলে জানা যায়, ইউএনও আমিনুল ইসলাম বাউফলে আসার পর থেকে প্রকৃত ভাতা প্রত্যাশিরা কাউকে কোনো ধরনের ঘুষ কিংবা উৎকোচ না দিয়েই তারা ভাতা সুবিধা পাচ্ছেন। অথচ এর আগে একেক নাম প্রতি দিতে হতো ৫ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ১০ হাজার টাকা, যা এখন সম্পূর্ণরুপে বন্ধ।
এছাড়া বাউফলে বিভিন্ন সভা-সমাবেশ ও মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে মাদকনিয়ন্ত্রণে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন ইউএনও আমিনুল ইসলাম। বাউফলের অন্যতম সমস্যা জলমহল ও বালু মহল থেকে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করে খাস আদায় করেছেন। এভাবে তিনি বিভিন্ন পদক্ষেপের মাধ্যমে সেবা গ্রহীতাদের সেবা নিশ্চিত করে কাজের গতি ফিরিয়ে এনেছেন। এমন বাস্ত বতায় সচেতন মহল বলছেন- ইউএনও আমিনুল ইসলামের ছোঁয়ায় চব্বিশের আগষ্ট পরবর্তী অগোছালো এক বাউফল শৃঙ্খলে ফিরে বদলে গেছে চিত্র!
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আমিনুল ইসলাম বলেন, আমি প্রজাতন্ত্রের একজন সেবকমাত্র। আমি আমার জায়গা থেকে রাষ্ট্রের অর্পিত দায়িত্ব যথাযথ পালনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। বাউফলকে একটি আদর্শ উপজেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে আমার চেষ্টা চলমান থাকবে। সেক্ষেত্রে উপজেলার সচেতন নাগরিক সহ সাংবাদকর্মীদের সহযোগিতা কামনা করছি।’
গত ৫ আগস্টের অভ্যুত্থান পরবর্তী একটি অগোছালো প্রশাসনকে নিয়মনীতির আলোকে শৃঙ্খলা ও জনসেবা নিশ্চিত করতে গুছিয়ে নিতে সক্ষম হয়েছেন বিচক্ষণ ইউএনও আমিনুল ইসলাম। তিনি ১ জানুয়ারি বাউফলে যোগদান করার পর আইন-শৃঙ্খলাসহ সকল কার্যক্রম স্বাভাবিক গতিতে ফিরে এসেছে।
অভ্যুত্থান পরবতী উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়ায় শিক্ষার্থীদের শিক্ষার পরিবেশে বিপর্যয় নেমে আসে। যোগদানের পরে তার কর্মদক্ষতায় উপজেলার শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার পরিবেশ ফিরে এসেছে।
শুধু তাই নয়, ২০২৫ সনের এসএসসি ও দাখিল পরীক্ষা শতভাগ নকলমুক্ত, সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে। যার ফলে উপজেলার শিক্ষক সমাজের কাছে ইউএনও আমিনুল ইসলাম একটি আলাদা গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন।
উপজেলার একাধিক শিক্ষকরা বলছেন- ইউএনও স্যার বাউফলে আসার পরে পরীক্ষায় কোনো ধরনের নকল করার সুযোগ পাচ্ছে না শিক্ষার্থীরা। তাছাড়া অতীতের চেয়ে ভালো পরিবেশে পরীক্ষা হচ্ছে।
রাজস্বের কল্যাণেই রাষ্ট্র তার স্বাভাবিক কর্মকান্ড পরিচালিত করে জনসেবা নিশ্চিত করতে পারে। এমন বাস্তবতায় সেদিকেই নজর দিয়েছেন ইউএনও আমিনুল ইসলাম। তার একান্ত প্রচেষ্টা মাধ্যমে বাউফল উপজেলার বাংলা ১৪৩২ সনের হাট-বাজার ও খেয়াঘাট ইজারার মাধ্যমে অন্যান্য বছরের তুলনায় চলতি বছর সর্বোচ্চ রাজস্ব আদায় করা হয়েছে, যা বাউফল উপজেলা ইতিহাসে বিরল।
উদাহরণ স্বরূপ বলা যায়, ঐতিহ্যবাহী কালাইয়া হাট-বাজারের কথা। গত বাংলা ১৪৩১ সনে ইজারা মূল্য ১,৫৫,০০,০০০/-( এককোটি পঞ্চান্ন লক্ষ) টাকা ছিল। আর চলতি বছর (বাংলা ১৪৩২ সনে) ইজারা হয়েছে ৩,৮১,৫০,০০০/- (তিনকোটি একাশি লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) টাকা, যা গত বছরের তুলনায় দ্বিগুনেরও বেশি। এভাবে সকল হাট-বাজার ও খেয়াঘাট গত বছরের তুলনায় দ্বিগুনেরও বেশি মূল্যে স্বচ্ছতার ভিত্তিতে ইজারা দিয়ে রাজস্ব বৃদ্ধি করে সর্বকালের সেরা রেকর্ড গড়লেন ইউএনও আমিনুল ইসলাম।
বাউফল পৌরসভার প্রশাসক হিসেবে সেবা সহজীকরণ ও স্বল্প সময়ে নিষ্পত্তি করার ফলে পৌরবাসী তার প্রতি সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
বাউফলের পূর্ব সানেশ্বর দাখিল মাদরাসার সুপার এএফএম ফরিদ উদ্দিন, ভরিপাশা সৈয়দ মর্তুজা দাখিল মাদরাসার সুপার মো.জাকারিয়া ও কারখানা আলিম মাদরাসার প্রিন্সিপাল মো.হাবিবুর রহমানসহ অনেক শিক্ষকরা জানায়, ইউএনও আমিনুল ইসলাম স্যারকে পেয়ে তারা গর্বিত। গত বছরের ৫ আগস্টের পরে উপজেলার আইনশৃঙ্খলাসহ সব সেক্টরের সেবা স্থবির হয়ে পরে। আমিনুল স্যারের বিচক্ষণ নেতৃত্বে অভ্যুত্থানপরবর্তী একটি অগোছালো পৌরসভা, উপজেলা পরিষদসহ অন্যান্য দপ্তরের সেবাকার্যক্রম পুরোদমে সচল হয়েছে। তার সুদক্ষ নেতৃত্বের ফলে নকলমুক্ত শিক্ষার পরিবেশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বাউফল উপজেলায়।
এছাড়া বাউফলের বিভিন্ন ইউনিয়নের বয়স্কভাতা, বিধবাভাতা ও প্রতিবন্ধীভাতাভোগীর সাথে কথা বলে জানা যায়, ইউএনও আমিনুল ইসলাম বাউফলে আসার পর থেকে প্রকৃত ভাতা প্রত্যাশিরা কাউকে কোনো ধরনের ঘুষ কিংবা উৎকোচ না দিয়েই তারা ভাতা সুবিধা পাচ্ছেন। অথচ এর আগে একেক নাম প্রতি দিতে হতো ৫ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ১০ হাজার টাকা, যা এখন সম্পূর্ণরুপে বন্ধ।
এছাড়া বাউফলে বিভিন্ন সভা-সমাবেশ ও মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে মাদকনিয়ন্ত্রণে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন ইউএনও আমিনুল ইসলাম। বাউফলের অন্যতম সমস্যা জলমহল ও বালু মহল থেকে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করে খাস আদায় করেছেন। এভাবে তিনি বিভিন্ন পদক্ষেপের মাধ্যমে সেবা গ্রহীতাদের সেবা নিশ্চিত করে কাজের গতি ফিরিয়ে এনেছেন। এমন বাস্ত বতায় সচেতন মহল বলছেন- ইউএনও আমিনুল ইসলামের ছোঁয়ায় চব্বিশের আগষ্ট পরবর্তী অগোছালো এক বাউফল শৃঙ্খলে ফিরে বদলে গেছে চিত্র!
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আমিনুল ইসলাম বলেন, আমি প্রজাতন্ত্রের একজন সেবকমাত্র। আমি আমার জায়গা থেকে রাষ্ট্রের অর্পিত দায়িত্ব যথাযথ পালনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। বাউফলকে একটি আদর্শ উপজেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে আমার চেষ্টা চলমান থাকবে। সেক্ষেত্রে উপজেলার সচেতন নাগরিক সহ সাংবাদকর্মীদের সহযোগিতা কামনা করছি।’
২০ জুন, ২০২৫ ১২:১৫
পটুয়াখালীর বাউফলে দীর্ঘদিনের জমি জমা সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে হামলার শিকার হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ৬০ বছর বয়সী সেতারা বেগম। উপজেলার কনকদিয়া ইউনিয়নের ঝিলনা গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটেছে।
এ ঘটনায় ওই এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন বলে জানিয়েছেন বাউফল থানা পুলিশ। স্থানীয় সূত্রে জানা যায, বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) সকাল সাড়ে দশটার দিকে সেতারা বেগম নিজ বাড়িতে অবস্থান করছিলেন।
এ সমযয় পূর্ব থেকে বিরোধীয় প্রতিপক্ষ নাসির মোল্লা, বশির মোল্লা সহ কয়েকজন হঠাত তার ওপর হামলা চালায়। স্থানীয়রা তাকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে তাৎক্ষণিক বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেরে-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে তাকে ঢাকায় পাঠানো হয়।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার (২০ জুন) বেলা ২টার দিকে ওই নারীর মৃত্যু হয়। নিহতের ছেলে হাসান ইনসান ও কাউসার হাওলাদার অভিযোগ করে বলেন, “আমাদের মাকে পরিকল্পিতভাবে হামলা করে হত্যা করা হয়েছে।
নাসির মোল্লা, বশির মোল্লা ও তাদের সহযোগীরা এ ঘটনার সঙ্গে সরাসরি জড়িত। আমরা এর সুষ্ঠু বিচার চাই।” এ বিষয়ে বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আখতারুজ্জামান সরকার বলেন, “ঘটনার বিস্তারিত আমরা জেনেছি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”
পটুয়াখালীর বাউফলে দীর্ঘদিনের জমি জমা সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে হামলার শিকার হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ৬০ বছর বয়সী সেতারা বেগম। উপজেলার কনকদিয়া ইউনিয়নের ঝিলনা গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটেছে।
এ ঘটনায় ওই এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন বলে জানিয়েছেন বাউফল থানা পুলিশ। স্থানীয় সূত্রে জানা যায, বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) সকাল সাড়ে দশটার দিকে সেতারা বেগম নিজ বাড়িতে অবস্থান করছিলেন।
এ সমযয় পূর্ব থেকে বিরোধীয় প্রতিপক্ষ নাসির মোল্লা, বশির মোল্লা সহ কয়েকজন হঠাত তার ওপর হামলা চালায়। স্থানীয়রা তাকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে তাৎক্ষণিক বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেরে-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে তাকে ঢাকায় পাঠানো হয়।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার (২০ জুন) বেলা ২টার দিকে ওই নারীর মৃত্যু হয়। নিহতের ছেলে হাসান ইনসান ও কাউসার হাওলাদার অভিযোগ করে বলেন, “আমাদের মাকে পরিকল্পিতভাবে হামলা করে হত্যা করা হয়েছে।
নাসির মোল্লা, বশির মোল্লা ও তাদের সহযোগীরা এ ঘটনার সঙ্গে সরাসরি জড়িত। আমরা এর সুষ্ঠু বিচার চাই।” এ বিষয়ে বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আখতারুজ্জামান সরকার বলেন, “ঘটনার বিস্তারিত আমরা জেনেছি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”
১৯ জুন, ২০২৫ ১৪:৩১
পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার বোয়ালিয়া স্লুইসঘাট এলাকায় একটি মাছ ধরার ইঞ্জিনচালিত ট্রলারে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় মালিকসহ চারজন জেলে দগ্ধ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে হাজীর বরফকলের উত্তর পাশে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
দগ্ধ জেলেরা হলেন-ট্রলার মালিক হাসান খা (৩৮), রিয়াজ হাওলাদার (৪৫), মোতালেব (৩৫) ও ইউসুফ (৩০)। তাদের মধ্যে তিনজনের বাড়ি বাউফলের কালাইয়া ইউনিয়নের চন্দ্রদ্বীপ গ্রামে এবং একজন গলাচিপার চরবিশ্বাস ইউনিয়নের মুজিবনগরের বাসিন্দা।
ঘটনার পর উদ্ধার করে প্রাথমিকভাবে গলাচিপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হলেও দগ্ধদের শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশালের শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বুধবার রাতে বোয়ালিয়া খালে ট্রলারটি নোঙর করা ছিল। বৃহস্পতিবার সকালে বরফ তুলে গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়ার প্রস্তুতি চলছিল। এ সময় ট্রলারে চা তৈরির জন্য গ্যাস সিলিন্ডারের চুলায় আগুন ধরাতে গেলে হঠাৎ বিকট শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে।
মুহূর্তেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে এবং ট্রলারের কাঠের পাটাতন ভেঙে যায়। এতে ট্রলারে থাকা ৮ জেলের মধ্যে ৪ জন আহত হন। চিকিৎসকদের ভাষ্য অনুযায়ী, দুইজনের শরীরের প্রায় ৬০ শতাংশ ও একজনের ২৫ শতাংশ পুড়ে গেছে।
গলাচিপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. মাহামুদুল হাসান বলেন, দগ্ধ চারজনকে আমরা প্রাথমিক চিকিৎসা দেই। তাদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশালে পাঠানো হয়েছে। উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. জহিরুন্নবী বলেন, ঘটনাটি দুঃখজনক। আহতদের আবেদনের প্রেক্ষিতে সরকারিভাবে সহায়তা করা হবে।
পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার বোয়ালিয়া স্লুইসঘাট এলাকায় একটি মাছ ধরার ইঞ্জিনচালিত ট্রলারে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় মালিকসহ চারজন জেলে দগ্ধ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে হাজীর বরফকলের উত্তর পাশে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
দগ্ধ জেলেরা হলেন-ট্রলার মালিক হাসান খা (৩৮), রিয়াজ হাওলাদার (৪৫), মোতালেব (৩৫) ও ইউসুফ (৩০)। তাদের মধ্যে তিনজনের বাড়ি বাউফলের কালাইয়া ইউনিয়নের চন্দ্রদ্বীপ গ্রামে এবং একজন গলাচিপার চরবিশ্বাস ইউনিয়নের মুজিবনগরের বাসিন্দা।
ঘটনার পর উদ্ধার করে প্রাথমিকভাবে গলাচিপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হলেও দগ্ধদের শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশালের শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বুধবার রাতে বোয়ালিয়া খালে ট্রলারটি নোঙর করা ছিল। বৃহস্পতিবার সকালে বরফ তুলে গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়ার প্রস্তুতি চলছিল। এ সময় ট্রলারে চা তৈরির জন্য গ্যাস সিলিন্ডারের চুলায় আগুন ধরাতে গেলে হঠাৎ বিকট শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে।
মুহূর্তেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে এবং ট্রলারের কাঠের পাটাতন ভেঙে যায়। এতে ট্রলারে থাকা ৮ জেলের মধ্যে ৪ জন আহত হন। চিকিৎসকদের ভাষ্য অনুযায়ী, দুইজনের শরীরের প্রায় ৬০ শতাংশ ও একজনের ২৫ শতাংশ পুড়ে গেছে।
গলাচিপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. মাহামুদুল হাসান বলেন, দগ্ধ চারজনকে আমরা প্রাথমিক চিকিৎসা দেই। তাদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশালে পাঠানো হয়েছে। উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. জহিরুন্নবী বলেন, ঘটনাটি দুঃখজনক। আহতদের আবেদনের প্রেক্ষিতে সরকারিভাবে সহায়তা করা হবে।
১৯ জুন, ২০২৫ ১৩:১৪
পটুয়াখালীর বাউফলে দীর্ঘদিন সংস্কারের অভাবে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়া একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ সেতু অবশেষে মেরামত করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৯জুন) সকাল ১০টায় মানবিক সংগঠন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল বাউফল উপজেলা শাখার নেতা কর্মীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহনে সেতুটি মেরামত করে স্থানীয়দের চলাচল উপযোগী করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে সেতুটি ভাঙ্গা থাকায় চরম দুর্ভোগে ছিলেন এলাকাবাসী। বিশেষ করে শিক্ষার্থীদের প্রতিদিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পার হতে হতো, এমনকি হালকা যানবাহনও চলাচল করতে পারতো না। এসময় উপস্থিত ছিলেন,বাউফল উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম আহ্ধসঢ়;বায়ক মূনঈমুল ইসলাম মিরাজ,বাউফল সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আপেল মাহমুদ মুন্না, সাবেক যুগ্ম আহ্ধসঢ়;বায়ক নেয়ামুল ইসলাম, কনকদিয়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃকাজী মাসুদ,সাধারণ সম্পাদক খলিল হোসেন,বাউফল উপজেলা ছাত্রদল নেতা সানজিদ খান,কনকদিয়া ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবকদলের যুগ্ম আহ্ধসঢ়;বায়ক আলী আকবর,কনকদিয়া ইউনিয়ন জিয়া মঞ্চ এর যুগ্ম আহ্ধসঢ়;বায়ক সজীব বয়াতী, বিএনপি নেতা গাজী নুরুল ইসলাম সহ ইউনিয়ন ও কলেজ শাখা ছাত্রদলের নেতৃবৃন্দ।
ছাত্রদল নেতা মূনঈমুল ইসলাম মিরাজ জানান, “আমরা শুধুমাত্র রাজনীতি নয়, মানুষের কল্যাণে কাজ করতে বিশ্বাস করি। জনসাধারণের দুর্ভোগ লাঘবে আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রয়াস।”সংস্কারের পর স্থানীয় এলাকাবাসী জানান, সেতুটি মেরামতের ফলে এখন শিক্ষার্থীরা নিরাপদে স্কুলে যেতে পারবে এবং যানবাহন চলাচল করতে পারবে। এলাকাবাসী ছাত্রদলের এমন মানবিক উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়ে ভবিষ্যতেও এ ধরনের কার্যক্রম অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান।
পটুয়াখালীর বাউফলে দীর্ঘদিন সংস্কারের অভাবে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়া একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ সেতু অবশেষে মেরামত করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৯জুন) সকাল ১০টায় মানবিক সংগঠন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল বাউফল উপজেলা শাখার নেতা কর্মীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহনে সেতুটি মেরামত করে স্থানীয়দের চলাচল উপযোগী করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে সেতুটি ভাঙ্গা থাকায় চরম দুর্ভোগে ছিলেন এলাকাবাসী। বিশেষ করে শিক্ষার্থীদের প্রতিদিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পার হতে হতো, এমনকি হালকা যানবাহনও চলাচল করতে পারতো না। এসময় উপস্থিত ছিলেন,বাউফল উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম আহ্ধসঢ়;বায়ক মূনঈমুল ইসলাম মিরাজ,বাউফল সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আপেল মাহমুদ মুন্না, সাবেক যুগ্ম আহ্ধসঢ়;বায়ক নেয়ামুল ইসলাম, কনকদিয়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃকাজী মাসুদ,সাধারণ সম্পাদক খলিল হোসেন,বাউফল উপজেলা ছাত্রদল নেতা সানজিদ খান,কনকদিয়া ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবকদলের যুগ্ম আহ্ধসঢ়;বায়ক আলী আকবর,কনকদিয়া ইউনিয়ন জিয়া মঞ্চ এর যুগ্ম আহ্ধসঢ়;বায়ক সজীব বয়াতী, বিএনপি নেতা গাজী নুরুল ইসলাম সহ ইউনিয়ন ও কলেজ শাখা ছাত্রদলের নেতৃবৃন্দ।
ছাত্রদল নেতা মূনঈমুল ইসলাম মিরাজ জানান, “আমরা শুধুমাত্র রাজনীতি নয়, মানুষের কল্যাণে কাজ করতে বিশ্বাস করি। জনসাধারণের দুর্ভোগ লাঘবে আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রয়াস।”সংস্কারের পর স্থানীয় এলাকাবাসী জানান, সেতুটি মেরামতের ফলে এখন শিক্ষার্থীরা নিরাপদে স্কুলে যেতে পারবে এবং যানবাহন চলাচল করতে পারবে। এলাকাবাসী ছাত্রদলের এমন মানবিক উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়ে ভবিষ্যতেও এ ধরনের কার্যক্রম অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.