
০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:৩৮
আওয়ামী লীগের সমর্থক হলেও যারা ক্লিন ইমেজের এবং যাদের বিরুদ্ধে কোনো মামলা বা সহিংসতার অভিযোগ নেই, তারা জাতীয় পার্টিতে যোগ দিলে দলীয় মনোনয়ন পাবেন বলে জানিয়েছেন দলটির কো-চেয়ারম্যান মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা। শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রংপুর নগরীর সেন্ট্রাল রোডে জাতীয় পার্টির (জাপা) দলীয় কার্যালয়ে এক কর্মী সমাবেশ শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা বলেন, আওয়ামী লীগের সমর্থক কিন্তু তার বিরুদ্ধে কোন মামলা-মোকাদ্দমা নাই। সে যদি যোগ্য প্রার্থী আমরা মনে করি আমরা দিব না কেন, অবশ্যই দেব। আমাদের ক্যানডিডেট ক্রাইসিসকে ওভারকাম করার জন্য আমরা অবশ্যই করব।
তিনি বলেন, ৩০০ আসনে আমরা প্রার্থী দেব। এখন জাতীয় পার্টির প্রার্থীর চাইতে যদি ভালো শক্তিশালী প্রার্থী পাওয়া যায়, তার যদি ক্লিন ইমেজ থাকে এবং তার বিরুদ্ধে কোন সহিংসতার কোন আলামত না থাকে তাহলে দেব না (মনোনয়ন) কেন অবশ্যই দেব। ফরিদপুর, গোপালগঞ্জসহ অন্যান্য জেলাগুলোতে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ সমর্থন রয়েছে। সেখানে যদি ক্লিন ইমেজের লোক যদি জাতীয় পার্টিতে যোগদান করেন তাহলে তার তাদেরকে আমরা মনোনয়ন দেব।
জাপার এই কো-চেয়ারম্যান বলেন, গণতন্ত্রের স্বার্থে যারা গণতন্ত্রের পক্ষের শক্তি এবং এ ধরনের মব ভায়োলেন্স এ নাই তাদেরকে বাঁচানোর জন্য বিএনপির একটা ভূমিকা থাকতে হবে। তা না হলে বিএনপি একা হয়ে যাবে। সামনে যদি নির্বাচনে জাতীয় পার্টি না থাকে তাহলে ইসলামী ঐক্যজোট, জামায়াতে ইসলামী, চরমোনাই, এনসিপি, গণধিকার পরিষদ দলগুলো থাকতে চায় আরেকদিকে থাকতে চায় বিএনপি। এখন তারা যদি বলে পিআর পদ্ধতি ছাড়া নির্বাচনে যাব না তখন তারা যদি সরে দাঁড়ায় তাহলে বিএনপি একা হবে। তাহলে একক নির্বাচন জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য হবে না। বিএনপিকে বিপদে ফেলার জন্য স্বাধীনতাবিরোধী শক্তিরা কিন্তু চেষ্টা করছে।
তিনি বলেন, তারা দেখছে বিএনপি তো এগিয়ে আছে তারা রাষ্ট্র ক্ষমতায় যাবে। এখন বিএনপিকে আঘাত করতে গেলে পিআর পদ্ধতি বাস্তবায়ন ছাড়া নির্বাচনে যাবে না জামায়াতে ইসলামী। এরকম একটা খোঁড়া অজুহাত খুঁজে বিএনপিকে বিপদে ফেলার জন্য চেষ্টা। এজন্য সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে বিএনপিকে জাপার মহাসচিব এমন কথা বলতে পারেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
এ সময় জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রেসিডিয়াম সদস্য এস এম ইয়াসির, মহানগর কমিটির সিনিয়র সহসভাপতি লোকমান হোসেন, সহসভাপতি জাহিদুল ইসলাম, জেলা কমিটির সদস্যসচিব হাজী আব্দুর রাজ্জাক, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক হাসানুজ্জামান নাজিমসহ স্থানীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
আওয়ামী লীগের সমর্থক হলেও যারা ক্লিন ইমেজের এবং যাদের বিরুদ্ধে কোনো মামলা বা সহিংসতার অভিযোগ নেই, তারা জাতীয় পার্টিতে যোগ দিলে দলীয় মনোনয়ন পাবেন বলে জানিয়েছেন দলটির কো-চেয়ারম্যান মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা। শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রংপুর নগরীর সেন্ট্রাল রোডে জাতীয় পার্টির (জাপা) দলীয় কার্যালয়ে এক কর্মী সমাবেশ শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা বলেন, আওয়ামী লীগের সমর্থক কিন্তু তার বিরুদ্ধে কোন মামলা-মোকাদ্দমা নাই। সে যদি যোগ্য প্রার্থী আমরা মনে করি আমরা দিব না কেন, অবশ্যই দেব। আমাদের ক্যানডিডেট ক্রাইসিসকে ওভারকাম করার জন্য আমরা অবশ্যই করব।
তিনি বলেন, ৩০০ আসনে আমরা প্রার্থী দেব। এখন জাতীয় পার্টির প্রার্থীর চাইতে যদি ভালো শক্তিশালী প্রার্থী পাওয়া যায়, তার যদি ক্লিন ইমেজ থাকে এবং তার বিরুদ্ধে কোন সহিংসতার কোন আলামত না থাকে তাহলে দেব না (মনোনয়ন) কেন অবশ্যই দেব। ফরিদপুর, গোপালগঞ্জসহ অন্যান্য জেলাগুলোতে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ সমর্থন রয়েছে। সেখানে যদি ক্লিন ইমেজের লোক যদি জাতীয় পার্টিতে যোগদান করেন তাহলে তার তাদেরকে আমরা মনোনয়ন দেব।
জাপার এই কো-চেয়ারম্যান বলেন, গণতন্ত্রের স্বার্থে যারা গণতন্ত্রের পক্ষের শক্তি এবং এ ধরনের মব ভায়োলেন্স এ নাই তাদেরকে বাঁচানোর জন্য বিএনপির একটা ভূমিকা থাকতে হবে। তা না হলে বিএনপি একা হয়ে যাবে। সামনে যদি নির্বাচনে জাতীয় পার্টি না থাকে তাহলে ইসলামী ঐক্যজোট, জামায়াতে ইসলামী, চরমোনাই, এনসিপি, গণধিকার পরিষদ দলগুলো থাকতে চায় আরেকদিকে থাকতে চায় বিএনপি। এখন তারা যদি বলে পিআর পদ্ধতি ছাড়া নির্বাচনে যাব না তখন তারা যদি সরে দাঁড়ায় তাহলে বিএনপি একা হবে। তাহলে একক নির্বাচন জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য হবে না। বিএনপিকে বিপদে ফেলার জন্য স্বাধীনতাবিরোধী শক্তিরা কিন্তু চেষ্টা করছে।
তিনি বলেন, তারা দেখছে বিএনপি তো এগিয়ে আছে তারা রাষ্ট্র ক্ষমতায় যাবে। এখন বিএনপিকে আঘাত করতে গেলে পিআর পদ্ধতি বাস্তবায়ন ছাড়া নির্বাচনে যাবে না জামায়াতে ইসলামী। এরকম একটা খোঁড়া অজুহাত খুঁজে বিএনপিকে বিপদে ফেলার জন্য চেষ্টা। এজন্য সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে বিএনপিকে জাপার মহাসচিব এমন কথা বলতে পারেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
এ সময় জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রেসিডিয়াম সদস্য এস এম ইয়াসির, মহানগর কমিটির সিনিয়র সহসভাপতি লোকমান হোসেন, সহসভাপতি জাহিদুল ইসলাম, জেলা কমিটির সদস্যসচিব হাজী আব্দুর রাজ্জাক, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক হাসানুজ্জামান নাজিমসহ স্থানীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

০৮ নভেম্বর, ২০২৫ ২৩:২২
ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের একটি মামলায় ইউপি সদস্যসহ আওয়ামী লীগের তিন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শনিবার (৮ নভেম্বর) সন্ধ্যায় গ্রেপ্তারকৃতদের ফরিদপুর আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহজালাল আলম।
এর আগে গতকাল শুক্রবার গভীর রাতে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তাররা হলেন- উপজেলার পাঁচুড়িয়া ইউনিয়নের চরচাঁদড়া গ্রামের ইউপি সদস্য ও ৭ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ফিরোজ মোল্যা (৬৭), গোপালপুর ইউনিয়ন মৎস্যজীবী লীগের সভাপতি চর চান্দরা গ্রামের বাসিন্দা কাজী রুবেল (৩৫) এবং টগরবন্দ ইউনিয়নের সাতবাড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মতিন মোল্যা (৩৫)।
থানা ও এলাকা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের ১৮ জানুয়ারি আলফাডাঙ্গা থানায় আওয়ামী লীগের ১৭০ নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করে একটি বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে মামলা করেন আলফাডাঙ্গা পৌর সদরের বুড়াইচ এলাকার বাসিন্দা নিনমজুর ইদ্রিস সর্দারের ছেলে বিএনপির সমর্থক লাভলু সর্দার। মামলাটিতে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী ছাড়াও মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষক ও সাংবাদিকদের আসামি করা হয়। এ মামলায় আড়াই থেকে তিন হাজার অজ্ঞাতনামা আসামি রয়েছে। মামলার অজ্ঞাত আসামি হিসেবে ওই তিন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে আলফাডাঙ্গা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহজালাল আলম বলেন, একটি বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শনিবার তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের একটি মামলায় ইউপি সদস্যসহ আওয়ামী লীগের তিন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শনিবার (৮ নভেম্বর) সন্ধ্যায় গ্রেপ্তারকৃতদের ফরিদপুর আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহজালাল আলম।
এর আগে গতকাল শুক্রবার গভীর রাতে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তাররা হলেন- উপজেলার পাঁচুড়িয়া ইউনিয়নের চরচাঁদড়া গ্রামের ইউপি সদস্য ও ৭ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ফিরোজ মোল্যা (৬৭), গোপালপুর ইউনিয়ন মৎস্যজীবী লীগের সভাপতি চর চান্দরা গ্রামের বাসিন্দা কাজী রুবেল (৩৫) এবং টগরবন্দ ইউনিয়নের সাতবাড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মতিন মোল্যা (৩৫)।
থানা ও এলাকা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের ১৮ জানুয়ারি আলফাডাঙ্গা থানায় আওয়ামী লীগের ১৭০ নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করে একটি বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে মামলা করেন আলফাডাঙ্গা পৌর সদরের বুড়াইচ এলাকার বাসিন্দা নিনমজুর ইদ্রিস সর্দারের ছেলে বিএনপির সমর্থক লাভলু সর্দার। মামলাটিতে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী ছাড়াও মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষক ও সাংবাদিকদের আসামি করা হয়। এ মামলায় আড়াই থেকে তিন হাজার অজ্ঞাতনামা আসামি রয়েছে। মামলার অজ্ঞাত আসামি হিসেবে ওই তিন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে আলফাডাঙ্গা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহজালাল আলম বলেন, একটি বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শনিবার তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।

০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ২০:১৭
এনসিপির কেন্দ্রীয় সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) ফেনীর আজিজুর রহমান রিজভীকে সাময়িক অব্যাহতি ও কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়া হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানান এনসিপির দপ্তর সেলের সদস্য সাদিয়া ফারজানা দিনা।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, আজিজুর রহমান রিজভীর বিরুদ্ধে গুরুতর দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের একটি অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে। ওই ঘটনায় তার আচরণ সংগঠনের নীতিবিরুদ্ধ বলে প্রতীয়মান হয়েছে। এমতাবস্থায় তাকে দলের সব দায়িত্ব থেকে সাময়িক অব্যাহতি প্রদান করা হলো।
একই সাথে তাকে কেন দল থেকে স্থায়ী বহিষ্কার করা হবে না; আগামী ৩ কার্যদিবসের মধ্যে তার যথাযথ ব্যাখ্যা শৃঙ্খলা কমিটির প্রধান অ্যাড. আব্দুল্লাহ আল-আমিন বরাবর দাখিলের জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, সাময়িক অব্যাহতিপ্রাপ্ত রিজভী ফেনীর পৌর এলাকার ইমাম বাক্স হাজী বাড়ির সিদ্দিকুর রহমানের ছেলে।
এনসিপির কেন্দ্রীয় সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) ফেনীর আজিজুর রহমান রিজভীকে সাময়িক অব্যাহতি ও কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়া হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানান এনসিপির দপ্তর সেলের সদস্য সাদিয়া ফারজানা দিনা।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, আজিজুর রহমান রিজভীর বিরুদ্ধে গুরুতর দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের একটি অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে। ওই ঘটনায় তার আচরণ সংগঠনের নীতিবিরুদ্ধ বলে প্রতীয়মান হয়েছে। এমতাবস্থায় তাকে দলের সব দায়িত্ব থেকে সাময়িক অব্যাহতি প্রদান করা হলো।
একই সাথে তাকে কেন দল থেকে স্থায়ী বহিষ্কার করা হবে না; আগামী ৩ কার্যদিবসের মধ্যে তার যথাযথ ব্যাখ্যা শৃঙ্খলা কমিটির প্রধান অ্যাড. আব্দুল্লাহ আল-আমিন বরাবর দাখিলের জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, সাময়িক অব্যাহতিপ্রাপ্ত রিজভী ফেনীর পৌর এলাকার ইমাম বাক্স হাজী বাড়ির সিদ্দিকুর রহমানের ছেলে।

০৪ নভেম্বর, ২০২৫ ২৩:০৪
বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর মাহবুবুর রহমান (স্নিগ্ধ)। তিনি জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের শহীদ মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধর যমজ ভাই।
আজ মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে গিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে বিএনপির সদস্যপদ নেন স্নিগ্ধ। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের এক বার্তায় বলা হয়েছে, মীর মাহবুবুর রহমান (স্নিগ্ধ) বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে দেখা করে দলের নতুন সদস্য হয়েছেন। এ সময় স্নিগ্ধের বাবা মোস্তাফিজুর রহমানও উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এবং ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক উপস্থিত ছিলেন।
গণ–অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন গঠন করা হয়। সে সময় ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছিল স্নিগ্ধকে। পরে তিনি ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হন। গত ৮ মে তিনি এ পদ থেকে সরে দাঁড়ান।
মীর মাহবুবুর রহমান (স্নিগ্ধ) বর্তমানে বাংলাদেশ স্কাউটসের উপ- প্রধান জাতীয় কমিশনারের দায়িত্বে আছেন।
বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর মাহবুবুর রহমান (স্নিগ্ধ)। তিনি জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের শহীদ মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধর যমজ ভাই।
আজ মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে গিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে বিএনপির সদস্যপদ নেন স্নিগ্ধ। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের এক বার্তায় বলা হয়েছে, মীর মাহবুবুর রহমান (স্নিগ্ধ) বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে দেখা করে দলের নতুন সদস্য হয়েছেন। এ সময় স্নিগ্ধের বাবা মোস্তাফিজুর রহমানও উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এবং ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক উপস্থিত ছিলেন।
গণ–অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন গঠন করা হয়। সে সময় ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছিল স্নিগ্ধকে। পরে তিনি ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হন। গত ৮ মে তিনি এ পদ থেকে সরে দাঁড়ান।
মীর মাহবুবুর রহমান (স্নিগ্ধ) বর্তমানে বাংলাদেশ স্কাউটসের উপ- প্রধান জাতীয় কমিশনারের দায়িত্বে আছেন।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.