১৯ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৫৩
কথিত যুবদল কর্মীরা গত কয়েক মাস ধরে স্থানীয় ইউপি সদস্যর কাছে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে আসছিলো। তাদের দাবিকৃত চাঁদার টাকা না দিলে প্রাণনাশের হুমকি প্রদর্শন করা হয়। অবশেষে প্রাণ বাঁচাতে ইউপি সদস্য আড়াই লাখ টাকা দিয়েছেন। এরপরেও হামলা থেকে সে রেহাই পায়নি।
শনিবার (১৯ জুলাই) সকালে ইউপি সদস্য আতাহার মাতুব্বরকে একটি দোকানের মধ্যে আটকে শারিরিকভাবে নির্যাতন করা হয়। ঘটনাটি বরিশালের গৌরনদী উপজেলার সরিকল ইউনিয়নের সাহেবের চর বাজারের।
হামলার স্বীকার ইউপি সদস্য সরিকল ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ও সাহেবের চর গ্রামের বাসিন্দা। ওইদিন দুপুরে হামলায় আহত ইউপি সদস্য আতাহার মাতুব্বর অভিযোগ করে বলেন, সকালে স্থানীয় পদহীন যুবদল কর্মী ওসমান হাওলাদার তাকে ডেকে নিয়ে যায়। পরবর্তীতে তাকে মারধর করে রক্তাক্ত জখম করা হয়।
তিনি আরও বলেন, গত কয়েক মাস যাবত আমার কাছে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে যুবদল কর্মী ওসমান হাওলাদার ও তার সহযোগিরা। চাঁদার টাকা না দিলে তাকে প্রাণনাশের হুমকি প্রদর্শন করা হয়। পরবর্তীতে নিরুপায় হয়ে প্রাণ বাঁচাতে সম্প্রতি তাদের আড়াই লাখ টাকা চাঁদা দেওয়া হয়েছে। এরপরেও চাঁদার বাকি টাকার জন্য ওসমান ও তার সহযোগিরা তাকে (ইউপি সদস্য) চাঁপ প্রয়োগ করে আসছিলো।
অভিযোগ করে তিনি (ইউপি সদস্য) আরও বলেন, শনিবার সকালে সাহেবের চর বাজারের নিজের দোকানে বসা ছিলাম। এসময় যুবদল কর্মী ওসমান হাওলাদার আমাকে দোকান থেকে ডেকে পাশ্ববর্তী আবু বকরের ভাতের হোটেলে নিয়ে যায়। সেখানে নিয়ে চাঁদার বাকি টাকা পরিশোধ না করায় ওসমান ও তার সহযোগি রাকিব রাঢ়ী, রাসেল হোসেন, টিপু রাঢ়ী, আবু বকর ও সাগর শারিরিকভাবে অমানুষিক নির্যাতন করে রক্তাক্ত জখম করে।
পরে স্থানীয়রা আমাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেন। এ ঘটনায় থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন। তবে চাঁদা দাবি ও হামলার অভিযোগ পুরোপুরি অস্বীকার করে যুবদল কর্মী ওসমান হাওলাদার বলেন, পূর্বশত্রুতার জেরধরে ইউপি সদস্যর ওপর কেবা কারা হামলা চালিয়েছে বলে শুনেছি। এ ঘটনার সাথে আমার কোন সম্পৃক্ততা নেই। ইউপি সদস্যর লিখিত অভিযোগ প্রাপ্তির সত্যতা স্বীকার করে গৌরনদী মডেল থানার ওসি তরিকুল ইসলাম জানিয়েছেন, অভিযোগের তদন্ত করে সত্যতা পাওয়া গেলে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
কথিত যুবদল কর্মীরা গত কয়েক মাস ধরে স্থানীয় ইউপি সদস্যর কাছে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে আসছিলো। তাদের দাবিকৃত চাঁদার টাকা না দিলে প্রাণনাশের হুমকি প্রদর্শন করা হয়। অবশেষে প্রাণ বাঁচাতে ইউপি সদস্য আড়াই লাখ টাকা দিয়েছেন। এরপরেও হামলা থেকে সে রেহাই পায়নি।
শনিবার (১৯ জুলাই) সকালে ইউপি সদস্য আতাহার মাতুব্বরকে একটি দোকানের মধ্যে আটকে শারিরিকভাবে নির্যাতন করা হয়। ঘটনাটি বরিশালের গৌরনদী উপজেলার সরিকল ইউনিয়নের সাহেবের চর বাজারের।
হামলার স্বীকার ইউপি সদস্য সরিকল ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ও সাহেবের চর গ্রামের বাসিন্দা। ওইদিন দুপুরে হামলায় আহত ইউপি সদস্য আতাহার মাতুব্বর অভিযোগ করে বলেন, সকালে স্থানীয় পদহীন যুবদল কর্মী ওসমান হাওলাদার তাকে ডেকে নিয়ে যায়। পরবর্তীতে তাকে মারধর করে রক্তাক্ত জখম করা হয়।
তিনি আরও বলেন, গত কয়েক মাস যাবত আমার কাছে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে যুবদল কর্মী ওসমান হাওলাদার ও তার সহযোগিরা। চাঁদার টাকা না দিলে তাকে প্রাণনাশের হুমকি প্রদর্শন করা হয়। পরবর্তীতে নিরুপায় হয়ে প্রাণ বাঁচাতে সম্প্রতি তাদের আড়াই লাখ টাকা চাঁদা দেওয়া হয়েছে। এরপরেও চাঁদার বাকি টাকার জন্য ওসমান ও তার সহযোগিরা তাকে (ইউপি সদস্য) চাঁপ প্রয়োগ করে আসছিলো।
অভিযোগ করে তিনি (ইউপি সদস্য) আরও বলেন, শনিবার সকালে সাহেবের চর বাজারের নিজের দোকানে বসা ছিলাম। এসময় যুবদল কর্মী ওসমান হাওলাদার আমাকে দোকান থেকে ডেকে পাশ্ববর্তী আবু বকরের ভাতের হোটেলে নিয়ে যায়। সেখানে নিয়ে চাঁদার বাকি টাকা পরিশোধ না করায় ওসমান ও তার সহযোগি রাকিব রাঢ়ী, রাসেল হোসেন, টিপু রাঢ়ী, আবু বকর ও সাগর শারিরিকভাবে অমানুষিক নির্যাতন করে রক্তাক্ত জখম করে।
পরে স্থানীয়রা আমাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেন। এ ঘটনায় থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন। তবে চাঁদা দাবি ও হামলার অভিযোগ পুরোপুরি অস্বীকার করে যুবদল কর্মী ওসমান হাওলাদার বলেন, পূর্বশত্রুতার জেরধরে ইউপি সদস্যর ওপর কেবা কারা হামলা চালিয়েছে বলে শুনেছি। এ ঘটনার সাথে আমার কোন সম্পৃক্ততা নেই। ইউপি সদস্যর লিখিত অভিযোগ প্রাপ্তির সত্যতা স্বীকার করে গৌরনদী মডেল থানার ওসি তরিকুল ইসলাম জানিয়েছেন, অভিযোগের তদন্ত করে সত্যতা পাওয়া গেলে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪০
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:০৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৫৭
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া গ্রামে মাদকসেবি ছেলের ছুরিকাঘাতে বাবা খুন,জনতার হাতে আটক খুনি। এ ঘটনায় এলাকা জুড়ে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। ২৭ জুলাই রবিবার দুপুর ২ টায় উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া সিকদার বাড়ীর সামনে ইটের রাস্তার উপর মোঃ শাহ আলম খান (৬৫)কে প্রকাশ্যে তার ছেলে মোঃ শাহরিয়ার শিমুল (৩৫) গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। সুত্রে জানা যায় বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে বাবার সাথে ছেলের টাকা পয়সা নিয়ে ঝগড়া সৃষ্টি হয়।
এরই প্রেক্ষিতে পরবর্তীতে শাহরিয়ার শিমুল তার বাবাকে ঘটনাস্থলে একা পেয়ে গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। ডাকচিৎকার শুনে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে ছুটে আসলে হত্যাকারী দৌড়ে পালানোর সময় লোকজন তাকে আটক করে। আরো জানা যায় হত্যাকারী একজন নেশাগ্রস্ত, বেপরোয়া স্বভাবের এবং মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলো।
প্রায়ই বাবার সাথে তার বিভিন্ন বিষয়ে ঝগড়া হতো। নিহত শাহ আলম অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী ছিলেন। নিহত শাহ আলম ও তার ছেলে (হত্যাকারী) একসাথে থাকতো। এছাড়া শাহ আলম দুটি বিবাহ করে। হত্যাকারী ছেলে তার প্রথম স্ত্রী মৃত শেফালী বেগমের গর্ভজাত সন্তান।
২য় স্ত্রী তার পিতার বাড়ীতে বসবাস করে। খুনি শাহরিয়ার শিমুল কোনো কাজকর্ম করতো না ও বেপরোয়া স্বভাবের লোক ছিলো। উজিরপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আব্দুস সালাম জানান লাশ উদ্ধার করা হয়েছে, ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল মর্গে প্রেরণ করা হবে। হত্যা মামলা হয়েছে। জনগণের সহায়তায় খুনিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদিকে অচিরেই খুনিকে ফাঁসির দাবিতে ফুঁসে উঠেছে এলাকাবাসী।
বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া গ্রামে মাদকসেবি ছেলের ছুরিকাঘাতে বাবা খুন,জনতার হাতে আটক খুনি। এ ঘটনায় এলাকা জুড়ে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। ২৭ জুলাই রবিবার দুপুর ২ টায় উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া সিকদার বাড়ীর সামনে ইটের রাস্তার উপর মোঃ শাহ আলম খান (৬৫)কে প্রকাশ্যে তার ছেলে মোঃ শাহরিয়ার শিমুল (৩৫) গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। সুত্রে জানা যায় বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে বাবার সাথে ছেলের টাকা পয়সা নিয়ে ঝগড়া সৃষ্টি হয়।
এরই প্রেক্ষিতে পরবর্তীতে শাহরিয়ার শিমুল তার বাবাকে ঘটনাস্থলে একা পেয়ে গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। ডাকচিৎকার শুনে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে ছুটে আসলে হত্যাকারী দৌড়ে পালানোর সময় লোকজন তাকে আটক করে। আরো জানা যায় হত্যাকারী একজন নেশাগ্রস্ত, বেপরোয়া স্বভাবের এবং মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলো।
প্রায়ই বাবার সাথে তার বিভিন্ন বিষয়ে ঝগড়া হতো। নিহত শাহ আলম অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী ছিলেন। নিহত শাহ আলম ও তার ছেলে (হত্যাকারী) একসাথে থাকতো। এছাড়া শাহ আলম দুটি বিবাহ করে। হত্যাকারী ছেলে তার প্রথম স্ত্রী মৃত শেফালী বেগমের গর্ভজাত সন্তান।
২য় স্ত্রী তার পিতার বাড়ীতে বসবাস করে। খুনি শাহরিয়ার শিমুল কোনো কাজকর্ম করতো না ও বেপরোয়া স্বভাবের লোক ছিলো। উজিরপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আব্দুস সালাম জানান লাশ উদ্ধার করা হয়েছে, ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল মর্গে প্রেরণ করা হবে। হত্যা মামলা হয়েছে। জনগণের সহায়তায় খুনিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদিকে অচিরেই খুনিকে ফাঁসির দাবিতে ফুঁসে উঠেছে এলাকাবাসী।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৫৭
শিক্ষক সংকট নিরসনসহ ৭ দফা দাবিতে বরিশাল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে শিক্ষার্থীদের শাটডাউন কর্মসূচি চলছে। এরই মধ্যে রোববার (২৭ জুলাই) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের কাছে একটি স্মারকলিপি দিয়েছেন তারা।
যে স্মারকলিপির অনুলিপি প্রধান উপদেষ্টা, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা, সচিব, বস্ত্র অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, সব কলেজের অধ্যক্ষ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সেনাবাহিনীর স্থানীয় দায়িত্বরত কর্মকর্তা বরাবর দেওয়া হয়েছে বলে শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন।
এর আগে সকাল ১০টায় শাটডাউন কর্মসূচির মাঝেই মাথায় লাল কাপড় বেঁধে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করেন শিক্ষার্থীরা। পরে সেই মিছিল নিয়ে তারা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে যান। সেখানে প্রধান ফটকে বিক্ষোভ করেন। পরবর্তীতে স্মারকলিপি দেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীদের ৭ দফা দাবিগুলো হলো- অবিলম্বে পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে শিক্ষক সংকট নিরসন করতে হবে এবং ল্যাবসমূহ রক্ষণাবেক্ষণ ও সচল রাখার জন্য প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগ দিতে হবে; তিন কার্যদিবসের মধ্যে সংশোধিত নিয়োগবিধি পাশ করতে হবে; ত্রিপক্ষীয় সভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্টদের অপসারণ করা হবে- মর্মে ভিসি স্যার সই করা বিজ্ঞপ্তি চাই; আদর্শ কাঠামো মেনে অধিভুক্তি নবায়ন করতে হবে; একাডেমিক ক্যালেন্ডার তৈরি করে তার ওপর ভিত্তি করে ক্লাস, পরীক্ষা এবং ফলাফল প্রকাশ করতে হবে; টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলোর জন্য পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ রাখতে হবে; সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষা চালু রাখতে হবে ও রিটেক ফি কমাতে হবে।
স্মারকলিপি দিয়ে শিক্ষার্থী মাহমুদ বলেন, দাবিসমূহ দ্রুত বাস্তবায়ন করা না হলে সব কলেজের চলমান কমপ্লিট শাটডাউন অব্যাহত থাকবে। প্রয়োজনে বস্ত্র অধিদপ্তর ঘেরাও কর্মসূচির মতো কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবো।
শিক্ষক সংকট নিরসনসহ ৭ দফা দাবিতে বরিশাল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে শিক্ষার্থীদের শাটডাউন কর্মসূচি চলছে। এরই মধ্যে রোববার (২৭ জুলাই) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের কাছে একটি স্মারকলিপি দিয়েছেন তারা।
যে স্মারকলিপির অনুলিপি প্রধান উপদেষ্টা, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা, সচিব, বস্ত্র অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, সব কলেজের অধ্যক্ষ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সেনাবাহিনীর স্থানীয় দায়িত্বরত কর্মকর্তা বরাবর দেওয়া হয়েছে বলে শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন।
এর আগে সকাল ১০টায় শাটডাউন কর্মসূচির মাঝেই মাথায় লাল কাপড় বেঁধে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করেন শিক্ষার্থীরা। পরে সেই মিছিল নিয়ে তারা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে যান। সেখানে প্রধান ফটকে বিক্ষোভ করেন। পরবর্তীতে স্মারকলিপি দেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীদের ৭ দফা দাবিগুলো হলো- অবিলম্বে পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে শিক্ষক সংকট নিরসন করতে হবে এবং ল্যাবসমূহ রক্ষণাবেক্ষণ ও সচল রাখার জন্য প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগ দিতে হবে; তিন কার্যদিবসের মধ্যে সংশোধিত নিয়োগবিধি পাশ করতে হবে; ত্রিপক্ষীয় সভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্টদের অপসারণ করা হবে- মর্মে ভিসি স্যার সই করা বিজ্ঞপ্তি চাই; আদর্শ কাঠামো মেনে অধিভুক্তি নবায়ন করতে হবে; একাডেমিক ক্যালেন্ডার তৈরি করে তার ওপর ভিত্তি করে ক্লাস, পরীক্ষা এবং ফলাফল প্রকাশ করতে হবে; টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলোর জন্য পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ রাখতে হবে; সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষা চালু রাখতে হবে ও রিটেক ফি কমাতে হবে।
স্মারকলিপি দিয়ে শিক্ষার্থী মাহমুদ বলেন, দাবিসমূহ দ্রুত বাস্তবায়ন করা না হলে সব কলেজের চলমান কমপ্লিট শাটডাউন অব্যাহত থাকবে। প্রয়োজনে বস্ত্র অধিদপ্তর ঘেরাও কর্মসূচির মতো কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবো।
২৬ জুলাই, ২০২৫ ২১:০৯
স্বপ্ন সুপারশপ বরিশাল সদর রোড শাখাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আদালত শনিবার বিকেলে এই জরিমানা করেন। ওজন ও মানদণ্ড আইনের ২০১৮ এর ৪৮ ধারায় এই জরিমানা করা হয়েছে।
এই তথ্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসান মুঠোফোনে নিশ্চিত করেন।
অভিযানে বিএসটিআইয়ের কর্মকর্তারাও অংশ নেন বলে জানা গেছে।’
স্বপ্ন সুপারশপ বরিশাল সদর রোড শাখাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আদালত শনিবার বিকেলে এই জরিমানা করেন। ওজন ও মানদণ্ড আইনের ২০১৮ এর ৪৮ ধারায় এই জরিমানা করা হয়েছে।
এই তথ্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসান মুঠোফোনে নিশ্চিত করেন।
অভিযানে বিএসটিআইয়ের কর্মকর্তারাও অংশ নেন বলে জানা গেছে।’
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.