০১ জুন, ২০২৫ ১০:২৪
বরিশালে নেতাকর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান, মহাসচিবসহ ২৮০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে গণঅধিকার পরিষদ। গতকাল শনিবার (৩১ মে) গণঅধিকার পরিষদ বরিশাল মহানগরের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট শফিকুল ইসলাম সাগর বাদী হয়ে কোতয়ালী মডেল থানায় মামলাটি করেন। এই মামলায় ৩০ জনের নাম উল্লেখ এবং ২৫০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে। বিষয়টি বরিশালটাইমসকে নিশ্চিত করেন কোতয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান।
তিনি জানান, হামলার অভিযোগে করা এজাহারটি মামলা হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। মামলায় অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করা হবে।
এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, শনিবার বিকেলে দলীয় কার্যক্রম শেষে ফকির বাড়ি রোডের একটি চায়ের দোকানে চা পান করছিলেন গণঅধিকার পরিষদের নেতারা। ওই সড়ক দিয়ে জাতীয় পার্টি একটি মিছিল নিয়ে যাচ্ছিল। মিছিলে জাতীয় পার্টির পাশাপাশি আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগের কর্মীরা ছিল। তারা মিছিলে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, উপদেষ্টামণ্ডলী এবং গণঅধিকার পরিষদের নেতাদের নিয়ে কটূক্তি করে স্লোগান দিচ্ছিল। গণঅধিকার পরিষদের নেতারা জাতীয় পার্টির নেতাদের বিনয়ের সঙ্গে সরকারবিরোধী স্লোগান দিতে নিষেধ করেন। এতে জাতীয় পার্টির নেতারা ক্ষিপ্ত হয়ে রামদা, দা, চাপাতি, পিস্তল, লোহার রড, বাঁশ, ইট নিয়ে গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালান। হামলায় গণঅধিকার পরিষদের ২০/২৫ জন গুরুতর আহন হন।
মামলার আসামিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন- জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের, মহাসচিব মজিবুল হক চুন্নু, সাইদুল ইসলাম ট্যাপা, রুহুল আমিন হাওলাদার, রত্না আমিন, হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, একেএম সেলিম ওসমান, বরিশাল জেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক এমএ জলিল, মহানগর জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক মহশিন উল ইসলাম হাবুল এবং ছাত্রলীগ নেতা পিন্স মাহমুদ সোহেল।
মামলার বাদী শফিকুল ইসলাম সাগর বলেন, আওয়ামী লীগের দোসর জাতীয় পার্টি আমাদের নিরীহ নিরস্ত্র নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালিয়ে আহত করেছে। বাংলাদেশে জাতীয় পার্টির রাজনীতি করার অধিকার নেই। পুলিশ আমাদের মামলা গ্রহণ করেছে। আমরা চাই অনতিবিলম্বে হামলাকারী সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করবে পুলিশ।
এর আগে রাত সাড়ে ৮টার দিকে ফকির বাড়ি রোডের জেলা ও মহানগর জাতীয় পার্টির কার্যালয় ভাঙচুর চালানো হয়। জাতীয় পার্টিকে আওয়ামী লীগের দোসর আখ্যা দিয়ে লাঠিসোঁটা নিয়ে এ হামলা চালানো হয় বলে জানিয়েছেন বরিশাল মহানগর জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক অধ্যাপক মহসিনুল ইসলাম হাবুল।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদেরের রংপুরের বাসভবনে হামলার প্রতিবাদে দেশব্যাপী বিক্ষোভের অংশ হিসেবে শনিবার বিকেলে ফকির বাড়ি রোডের দলীয় কার্যালয় থেকে বিক্ষোভ বের করেন জাতীয় পার্টির নেতারা। মিছিলটি সদর রোডের কাছাকাছি গেলে লাঠিসোঁটা নিয়ে মিছিলে হামলা চালান গণঅধিকার পরিষদের নেতারা। এসময় জাতীয় পার্টিও পাল্টা আক্রমণ করলে উভয়পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। পরে জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীরা একজনকে ধরে পুলিশে সোপর্দ করেন। গণঅধিকার পরিষদের নেতারা সেখান থেকে গিয়ে কোতয়ালি থানার সামনে অবস্থান নেন এবং জাতীয় পার্টির নেতাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে বিক্ষোভ করতে থাকেন।’
বরিশালে নেতাকর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান, মহাসচিবসহ ২৮০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে গণঅধিকার পরিষদ। গতকাল শনিবার (৩১ মে) গণঅধিকার পরিষদ বরিশাল মহানগরের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট শফিকুল ইসলাম সাগর বাদী হয়ে কোতয়ালী মডেল থানায় মামলাটি করেন। এই মামলায় ৩০ জনের নাম উল্লেখ এবং ২৫০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে। বিষয়টি বরিশালটাইমসকে নিশ্চিত করেন কোতয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান।
তিনি জানান, হামলার অভিযোগে করা এজাহারটি মামলা হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। মামলায় অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করা হবে।
এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, শনিবার বিকেলে দলীয় কার্যক্রম শেষে ফকির বাড়ি রোডের একটি চায়ের দোকানে চা পান করছিলেন গণঅধিকার পরিষদের নেতারা। ওই সড়ক দিয়ে জাতীয় পার্টি একটি মিছিল নিয়ে যাচ্ছিল। মিছিলে জাতীয় পার্টির পাশাপাশি আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগের কর্মীরা ছিল। তারা মিছিলে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, উপদেষ্টামণ্ডলী এবং গণঅধিকার পরিষদের নেতাদের নিয়ে কটূক্তি করে স্লোগান দিচ্ছিল। গণঅধিকার পরিষদের নেতারা জাতীয় পার্টির নেতাদের বিনয়ের সঙ্গে সরকারবিরোধী স্লোগান দিতে নিষেধ করেন। এতে জাতীয় পার্টির নেতারা ক্ষিপ্ত হয়ে রামদা, দা, চাপাতি, পিস্তল, লোহার রড, বাঁশ, ইট নিয়ে গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালান। হামলায় গণঅধিকার পরিষদের ২০/২৫ জন গুরুতর আহন হন।
মামলার আসামিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন- জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের, মহাসচিব মজিবুল হক চুন্নু, সাইদুল ইসলাম ট্যাপা, রুহুল আমিন হাওলাদার, রত্না আমিন, হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, একেএম সেলিম ওসমান, বরিশাল জেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক এমএ জলিল, মহানগর জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক মহশিন উল ইসলাম হাবুল এবং ছাত্রলীগ নেতা পিন্স মাহমুদ সোহেল।
মামলার বাদী শফিকুল ইসলাম সাগর বলেন, আওয়ামী লীগের দোসর জাতীয় পার্টি আমাদের নিরীহ নিরস্ত্র নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালিয়ে আহত করেছে। বাংলাদেশে জাতীয় পার্টির রাজনীতি করার অধিকার নেই। পুলিশ আমাদের মামলা গ্রহণ করেছে। আমরা চাই অনতিবিলম্বে হামলাকারী সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করবে পুলিশ।
এর আগে রাত সাড়ে ৮টার দিকে ফকির বাড়ি রোডের জেলা ও মহানগর জাতীয় পার্টির কার্যালয় ভাঙচুর চালানো হয়। জাতীয় পার্টিকে আওয়ামী লীগের দোসর আখ্যা দিয়ে লাঠিসোঁটা নিয়ে এ হামলা চালানো হয় বলে জানিয়েছেন বরিশাল মহানগর জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক অধ্যাপক মহসিনুল ইসলাম হাবুল।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদেরের রংপুরের বাসভবনে হামলার প্রতিবাদে দেশব্যাপী বিক্ষোভের অংশ হিসেবে শনিবার বিকেলে ফকির বাড়ি রোডের দলীয় কার্যালয় থেকে বিক্ষোভ বের করেন জাতীয় পার্টির নেতারা। মিছিলটি সদর রোডের কাছাকাছি গেলে লাঠিসোঁটা নিয়ে মিছিলে হামলা চালান গণঅধিকার পরিষদের নেতারা। এসময় জাতীয় পার্টিও পাল্টা আক্রমণ করলে উভয়পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। পরে জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীরা একজনকে ধরে পুলিশে সোপর্দ করেন। গণঅধিকার পরিষদের নেতারা সেখান থেকে গিয়ে কোতয়ালি থানার সামনে অবস্থান নেন এবং জাতীয় পার্টির নেতাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে বিক্ষোভ করতে থাকেন।’
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪০
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:০৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৫৭
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া গ্রামে মাদকসেবি ছেলের ছুরিকাঘাতে বাবা খুন,জনতার হাতে আটক খুনি। এ ঘটনায় এলাকা জুড়ে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। ২৭ জুলাই রবিবার দুপুর ২ টায় উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া সিকদার বাড়ীর সামনে ইটের রাস্তার উপর মোঃ শাহ আলম খান (৬৫)কে প্রকাশ্যে তার ছেলে মোঃ শাহরিয়ার শিমুল (৩৫) গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। সুত্রে জানা যায় বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে বাবার সাথে ছেলের টাকা পয়সা নিয়ে ঝগড়া সৃষ্টি হয়।
এরই প্রেক্ষিতে পরবর্তীতে শাহরিয়ার শিমুল তার বাবাকে ঘটনাস্থলে একা পেয়ে গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। ডাকচিৎকার শুনে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে ছুটে আসলে হত্যাকারী দৌড়ে পালানোর সময় লোকজন তাকে আটক করে। আরো জানা যায় হত্যাকারী একজন নেশাগ্রস্ত, বেপরোয়া স্বভাবের এবং মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলো।
প্রায়ই বাবার সাথে তার বিভিন্ন বিষয়ে ঝগড়া হতো। নিহত শাহ আলম অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী ছিলেন। নিহত শাহ আলম ও তার ছেলে (হত্যাকারী) একসাথে থাকতো। এছাড়া শাহ আলম দুটি বিবাহ করে। হত্যাকারী ছেলে তার প্রথম স্ত্রী মৃত শেফালী বেগমের গর্ভজাত সন্তান।
২য় স্ত্রী তার পিতার বাড়ীতে বসবাস করে। খুনি শাহরিয়ার শিমুল কোনো কাজকর্ম করতো না ও বেপরোয়া স্বভাবের লোক ছিলো। উজিরপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আব্দুস সালাম জানান লাশ উদ্ধার করা হয়েছে, ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল মর্গে প্রেরণ করা হবে। হত্যা মামলা হয়েছে। জনগণের সহায়তায় খুনিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদিকে অচিরেই খুনিকে ফাঁসির দাবিতে ফুঁসে উঠেছে এলাকাবাসী।
বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া গ্রামে মাদকসেবি ছেলের ছুরিকাঘাতে বাবা খুন,জনতার হাতে আটক খুনি। এ ঘটনায় এলাকা জুড়ে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। ২৭ জুলাই রবিবার দুপুর ২ টায় উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া সিকদার বাড়ীর সামনে ইটের রাস্তার উপর মোঃ শাহ আলম খান (৬৫)কে প্রকাশ্যে তার ছেলে মোঃ শাহরিয়ার শিমুল (৩৫) গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। সুত্রে জানা যায় বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে বাবার সাথে ছেলের টাকা পয়সা নিয়ে ঝগড়া সৃষ্টি হয়।
এরই প্রেক্ষিতে পরবর্তীতে শাহরিয়ার শিমুল তার বাবাকে ঘটনাস্থলে একা পেয়ে গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। ডাকচিৎকার শুনে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে ছুটে আসলে হত্যাকারী দৌড়ে পালানোর সময় লোকজন তাকে আটক করে। আরো জানা যায় হত্যাকারী একজন নেশাগ্রস্ত, বেপরোয়া স্বভাবের এবং মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলো।
প্রায়ই বাবার সাথে তার বিভিন্ন বিষয়ে ঝগড়া হতো। নিহত শাহ আলম অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী ছিলেন। নিহত শাহ আলম ও তার ছেলে (হত্যাকারী) একসাথে থাকতো। এছাড়া শাহ আলম দুটি বিবাহ করে। হত্যাকারী ছেলে তার প্রথম স্ত্রী মৃত শেফালী বেগমের গর্ভজাত সন্তান।
২য় স্ত্রী তার পিতার বাড়ীতে বসবাস করে। খুনি শাহরিয়ার শিমুল কোনো কাজকর্ম করতো না ও বেপরোয়া স্বভাবের লোক ছিলো। উজিরপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আব্দুস সালাম জানান লাশ উদ্ধার করা হয়েছে, ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল মর্গে প্রেরণ করা হবে। হত্যা মামলা হয়েছে। জনগণের সহায়তায় খুনিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদিকে অচিরেই খুনিকে ফাঁসির দাবিতে ফুঁসে উঠেছে এলাকাবাসী।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৫৭
শিক্ষক সংকট নিরসনসহ ৭ দফা দাবিতে বরিশাল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে শিক্ষার্থীদের শাটডাউন কর্মসূচি চলছে। এরই মধ্যে রোববার (২৭ জুলাই) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের কাছে একটি স্মারকলিপি দিয়েছেন তারা।
যে স্মারকলিপির অনুলিপি প্রধান উপদেষ্টা, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা, সচিব, বস্ত্র অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, সব কলেজের অধ্যক্ষ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সেনাবাহিনীর স্থানীয় দায়িত্বরত কর্মকর্তা বরাবর দেওয়া হয়েছে বলে শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন।
এর আগে সকাল ১০টায় শাটডাউন কর্মসূচির মাঝেই মাথায় লাল কাপড় বেঁধে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করেন শিক্ষার্থীরা। পরে সেই মিছিল নিয়ে তারা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে যান। সেখানে প্রধান ফটকে বিক্ষোভ করেন। পরবর্তীতে স্মারকলিপি দেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীদের ৭ দফা দাবিগুলো হলো- অবিলম্বে পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে শিক্ষক সংকট নিরসন করতে হবে এবং ল্যাবসমূহ রক্ষণাবেক্ষণ ও সচল রাখার জন্য প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগ দিতে হবে; তিন কার্যদিবসের মধ্যে সংশোধিত নিয়োগবিধি পাশ করতে হবে; ত্রিপক্ষীয় সভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্টদের অপসারণ করা হবে- মর্মে ভিসি স্যার সই করা বিজ্ঞপ্তি চাই; আদর্শ কাঠামো মেনে অধিভুক্তি নবায়ন করতে হবে; একাডেমিক ক্যালেন্ডার তৈরি করে তার ওপর ভিত্তি করে ক্লাস, পরীক্ষা এবং ফলাফল প্রকাশ করতে হবে; টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলোর জন্য পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ রাখতে হবে; সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষা চালু রাখতে হবে ও রিটেক ফি কমাতে হবে।
স্মারকলিপি দিয়ে শিক্ষার্থী মাহমুদ বলেন, দাবিসমূহ দ্রুত বাস্তবায়ন করা না হলে সব কলেজের চলমান কমপ্লিট শাটডাউন অব্যাহত থাকবে। প্রয়োজনে বস্ত্র অধিদপ্তর ঘেরাও কর্মসূচির মতো কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবো।
শিক্ষক সংকট নিরসনসহ ৭ দফা দাবিতে বরিশাল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে শিক্ষার্থীদের শাটডাউন কর্মসূচি চলছে। এরই মধ্যে রোববার (২৭ জুলাই) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের কাছে একটি স্মারকলিপি দিয়েছেন তারা।
যে স্মারকলিপির অনুলিপি প্রধান উপদেষ্টা, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা, সচিব, বস্ত্র অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, সব কলেজের অধ্যক্ষ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সেনাবাহিনীর স্থানীয় দায়িত্বরত কর্মকর্তা বরাবর দেওয়া হয়েছে বলে শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন।
এর আগে সকাল ১০টায় শাটডাউন কর্মসূচির মাঝেই মাথায় লাল কাপড় বেঁধে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করেন শিক্ষার্থীরা। পরে সেই মিছিল নিয়ে তারা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে যান। সেখানে প্রধান ফটকে বিক্ষোভ করেন। পরবর্তীতে স্মারকলিপি দেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীদের ৭ দফা দাবিগুলো হলো- অবিলম্বে পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে শিক্ষক সংকট নিরসন করতে হবে এবং ল্যাবসমূহ রক্ষণাবেক্ষণ ও সচল রাখার জন্য প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগ দিতে হবে; তিন কার্যদিবসের মধ্যে সংশোধিত নিয়োগবিধি পাশ করতে হবে; ত্রিপক্ষীয় সভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্টদের অপসারণ করা হবে- মর্মে ভিসি স্যার সই করা বিজ্ঞপ্তি চাই; আদর্শ কাঠামো মেনে অধিভুক্তি নবায়ন করতে হবে; একাডেমিক ক্যালেন্ডার তৈরি করে তার ওপর ভিত্তি করে ক্লাস, পরীক্ষা এবং ফলাফল প্রকাশ করতে হবে; টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলোর জন্য পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ রাখতে হবে; সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষা চালু রাখতে হবে ও রিটেক ফি কমাতে হবে।
স্মারকলিপি দিয়ে শিক্ষার্থী মাহমুদ বলেন, দাবিসমূহ দ্রুত বাস্তবায়ন করা না হলে সব কলেজের চলমান কমপ্লিট শাটডাউন অব্যাহত থাকবে। প্রয়োজনে বস্ত্র অধিদপ্তর ঘেরাও কর্মসূচির মতো কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবো।
২৬ জুলাই, ২০২৫ ২১:০৯
স্বপ্ন সুপারশপ বরিশাল সদর রোড শাখাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আদালত শনিবার বিকেলে এই জরিমানা করেন। ওজন ও মানদণ্ড আইনের ২০১৮ এর ৪৮ ধারায় এই জরিমানা করা হয়েছে।
এই তথ্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসান মুঠোফোনে নিশ্চিত করেন।
অভিযানে বিএসটিআইয়ের কর্মকর্তারাও অংশ নেন বলে জানা গেছে।’
স্বপ্ন সুপারশপ বরিশাল সদর রোড শাখাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আদালত শনিবার বিকেলে এই জরিমানা করেন। ওজন ও মানদণ্ড আইনের ২০১৮ এর ৪৮ ধারায় এই জরিমানা করা হয়েছে।
এই তথ্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসান মুঠোফোনে নিশ্চিত করেন।
অভিযানে বিএসটিআইয়ের কর্মকর্তারাও অংশ নেন বলে জানা গেছে।’
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.