
১২ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৩৩
বরিশালের বানারীপাড়ায় ছাত্রদল নেতার নেতৃত্বে প্রকাশ্য দিবালোকে ফিল্মি ষ্টাইলে অপহৃত উপজেলার চাখার ওয়াজেদ মেমোরিয়াল বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণীর ছাত্রী (১৫) গত তিন দিনেও উদ্ধার হয়নি।
গত বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) দুপুরে স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার পথে ওই স্কুল ছাত্রীকে অপহরণ করা হয়। ওই দিন রাতে অপহৃত স্কুল ছাত্রীর মা সাথী আক্তার বাদী হয়ে ্এলাকার বখাটে সালমান খান হৃদয় ও চাখার সরকারী ফজলুল হক কলেজ শাখা ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক তামজিদ নুসায়ের মিরন সরদারসহ ৫ জনকে সুনির্দিষ্ট ও ২/৩ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামী করে বানারীপাড়া থানায় অপহরন মামলা দায়ের করেন। হৃদয় উপজেলার সলিয়াবাকপুর ইউনিয়নের মাদারকাঠী গ্রামের আ: ছালামের ছেলে ও মিরন সরদার চাখার ইউনিয়ন বিএনপি'র সাবেক যুগ্ন সাধারন সম্পাদক মনির সরদারের ছেলে।
মামলা সুত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) দুপুর ২ টার দিকে ওই ছাত্রী স্কুলে ১০ম শ্রেনীর মুল্যায়ন পরীক্ষা শেষে আত্মীয় কাওসারের মোটরসাইকেলে করে বাড়ি ফেরার পথে সলিয়াবাকপুর ইউনিয়নের শাখারিয়া গ্রামের চান্দু মোল্লার বাড়ির সামনের রাস্তায় পৌছামাত্র সেখানে পূর্বে থেকে সিএনজি ও ব্যাটারিচালিত অটোবাইক নিয়ে ওৎ পেতে থাকা হৃদয় ও তার বন্ধু চাখার সরকারী ফজলুল কলেজ ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক তামজিদ নুসায়ের মিরন সরদার,শাওন,ফাহিম সিকদার ও ইমন সিকদারসহ ৫/৭ জনের একটি দল মোটরসাইকেলের গতিরোধ করে ।
এসময় তারা মোটরসাইকেল থেকে টেনে-হিচড়ে ওই ছাত্রীকে সিএনজিতে উঠিয়ে অপহরন করে অজ্ঞাতস্থানে নিয়ে যায়। তাদের বাধা দিলে কাওসারকে মারধর করে তারা তার মোটরসাইকেলের চাবি ছিনিয়ে নিয়ে যায়।
খবর পেয়ে ওই ছাত্রীর ফুফা মোস্তফা মোল্লা ও ফুফু রুনু বেগম ঘটনাস্থলের অদূরে রাস্তায় অপহরণকারীদের আটকাতে চাইলে তাদেরকেও মারধর করে অপহরণকারীরা ওই ছাত্রীকে নিয়ে চলে যায়।
অপহৃত স্কুল ছাত্রীর মা সাথী আক্তার অভিযোগ করেন চাখার ওয়াজেদ মেমোরিয়াল বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১০ শ্রেণীর শিক্ষার্থী তার মেয়ে স্কুলে যাওয়া-আসার পথে বখাটে সালমান খান হৃদয় দীর্ঘদিন ধরে তার মেয়েকে প্রেমের প্রস্তাব দেওয়াসহ নানা ভাবে ইভটিজিং করে আসছিলো।
এ কারনে তিনি বিগত ৭/৮ মাস পূর্বে হৃদয়ের বিরুদ্ধে বরিশাল আদালতে মামলা করেন। পরে আদালতে উপস্থিত হয়ে হৃদয় আর কখনো ওই ছাত্রীকে বিরক্ত করবেন না মর্মে মুচলেকা দিয়ে রক্ষা পায়।
আদালত থেকে মুচলেকা দিয়ে আসার পরেও হৃদয় তার বখাটে বন্ধুদের নিয়ে তার মেয়েকে একই ভাবে পথে ঘাটে ইভটিজিং ও কুপ্রস্তাব দিতে থাকলে সম্প্রতি ওই ছাত্রীর নানা জাহাঙ্গীর মিয়া এ ব্যপারে হৃদয়ের পরিবারের কাছে বিচার দেন।
তবে এতে কোন প্রতিকার মেলেনি উল্টো বখাটে হৃদয় ও তার পিতা আ: ছালাম মারধর করে জাহাঙ্গীর মিয়ার মাথা ফাঁটিয়ে দেয়। এ প্রসঙ্গে বানারীপাড়া থানার ওসি মো: মোস্তফা বলেন, স্কুল শিক্ষার্থী অপহরনের ঘটনায় ওইদিন রাতেই মামলা নেওয়া হয়েছে। অপহৃতাকে উদ্ধার ও অপহরণকারীদের গ্রেফতারের সর্বাত্মক চেষ্টা চলছে।
বরিশালের বানারীপাড়ায় ছাত্রদল নেতার নেতৃত্বে প্রকাশ্য দিবালোকে ফিল্মি ষ্টাইলে অপহৃত উপজেলার চাখার ওয়াজেদ মেমোরিয়াল বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণীর ছাত্রী (১৫) গত তিন দিনেও উদ্ধার হয়নি।
গত বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) দুপুরে স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার পথে ওই স্কুল ছাত্রীকে অপহরণ করা হয়। ওই দিন রাতে অপহৃত স্কুল ছাত্রীর মা সাথী আক্তার বাদী হয়ে ্এলাকার বখাটে সালমান খান হৃদয় ও চাখার সরকারী ফজলুল হক কলেজ শাখা ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক তামজিদ নুসায়ের মিরন সরদারসহ ৫ জনকে সুনির্দিষ্ট ও ২/৩ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামী করে বানারীপাড়া থানায় অপহরন মামলা দায়ের করেন। হৃদয় উপজেলার সলিয়াবাকপুর ইউনিয়নের মাদারকাঠী গ্রামের আ: ছালামের ছেলে ও মিরন সরদার চাখার ইউনিয়ন বিএনপি'র সাবেক যুগ্ন সাধারন সম্পাদক মনির সরদারের ছেলে।
মামলা সুত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) দুপুর ২ টার দিকে ওই ছাত্রী স্কুলে ১০ম শ্রেনীর মুল্যায়ন পরীক্ষা শেষে আত্মীয় কাওসারের মোটরসাইকেলে করে বাড়ি ফেরার পথে সলিয়াবাকপুর ইউনিয়নের শাখারিয়া গ্রামের চান্দু মোল্লার বাড়ির সামনের রাস্তায় পৌছামাত্র সেখানে পূর্বে থেকে সিএনজি ও ব্যাটারিচালিত অটোবাইক নিয়ে ওৎ পেতে থাকা হৃদয় ও তার বন্ধু চাখার সরকারী ফজলুল কলেজ ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক তামজিদ নুসায়ের মিরন সরদার,শাওন,ফাহিম সিকদার ও ইমন সিকদারসহ ৫/৭ জনের একটি দল মোটরসাইকেলের গতিরোধ করে ।
এসময় তারা মোটরসাইকেল থেকে টেনে-হিচড়ে ওই ছাত্রীকে সিএনজিতে উঠিয়ে অপহরন করে অজ্ঞাতস্থানে নিয়ে যায়। তাদের বাধা দিলে কাওসারকে মারধর করে তারা তার মোটরসাইকেলের চাবি ছিনিয়ে নিয়ে যায়।
খবর পেয়ে ওই ছাত্রীর ফুফা মোস্তফা মোল্লা ও ফুফু রুনু বেগম ঘটনাস্থলের অদূরে রাস্তায় অপহরণকারীদের আটকাতে চাইলে তাদেরকেও মারধর করে অপহরণকারীরা ওই ছাত্রীকে নিয়ে চলে যায়।
অপহৃত স্কুল ছাত্রীর মা সাথী আক্তার অভিযোগ করেন চাখার ওয়াজেদ মেমোরিয়াল বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১০ শ্রেণীর শিক্ষার্থী তার মেয়ে স্কুলে যাওয়া-আসার পথে বখাটে সালমান খান হৃদয় দীর্ঘদিন ধরে তার মেয়েকে প্রেমের প্রস্তাব দেওয়াসহ নানা ভাবে ইভটিজিং করে আসছিলো।
এ কারনে তিনি বিগত ৭/৮ মাস পূর্বে হৃদয়ের বিরুদ্ধে বরিশাল আদালতে মামলা করেন। পরে আদালতে উপস্থিত হয়ে হৃদয় আর কখনো ওই ছাত্রীকে বিরক্ত করবেন না মর্মে মুচলেকা দিয়ে রক্ষা পায়।
আদালত থেকে মুচলেকা দিয়ে আসার পরেও হৃদয় তার বখাটে বন্ধুদের নিয়ে তার মেয়েকে একই ভাবে পথে ঘাটে ইভটিজিং ও কুপ্রস্তাব দিতে থাকলে সম্প্রতি ওই ছাত্রীর নানা জাহাঙ্গীর মিয়া এ ব্যপারে হৃদয়ের পরিবারের কাছে বিচার দেন।
তবে এতে কোন প্রতিকার মেলেনি উল্টো বখাটে হৃদয় ও তার পিতা আ: ছালাম মারধর করে জাহাঙ্গীর মিয়ার মাথা ফাঁটিয়ে দেয়। এ প্রসঙ্গে বানারীপাড়া থানার ওসি মো: মোস্তফা বলেন, স্কুল শিক্ষার্থী অপহরনের ঘটনায় ওইদিন রাতেই মামলা নেওয়া হয়েছে। অপহৃতাকে উদ্ধার ও অপহরণকারীদের গ্রেফতারের সর্বাত্মক চেষ্টা চলছে।

১০ নভেম্বর, ২০২৫ ০১:৪৫
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৬
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৭
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.