১২ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৩৩
বরিশালের বানারীপাড়ায় ছাত্রদল নেতার নেতৃত্বে প্রকাশ্য দিবালোকে ফিল্মি ষ্টাইলে অপহৃত উপজেলার চাখার ওয়াজেদ মেমোরিয়াল বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণীর ছাত্রী (১৫) গত তিন দিনেও উদ্ধার হয়নি।
গত বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) দুপুরে স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার পথে ওই স্কুল ছাত্রীকে অপহরণ করা হয়। ওই দিন রাতে অপহৃত স্কুল ছাত্রীর মা সাথী আক্তার বাদী হয়ে ্এলাকার বখাটে সালমান খান হৃদয় ও চাখার সরকারী ফজলুল হক কলেজ শাখা ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক তামজিদ নুসায়ের মিরন সরদারসহ ৫ জনকে সুনির্দিষ্ট ও ২/৩ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামী করে বানারীপাড়া থানায় অপহরন মামলা দায়ের করেন। হৃদয় উপজেলার সলিয়াবাকপুর ইউনিয়নের মাদারকাঠী গ্রামের আ: ছালামের ছেলে ও মিরন সরদার চাখার ইউনিয়ন বিএনপি'র সাবেক যুগ্ন সাধারন সম্পাদক মনির সরদারের ছেলে।
মামলা সুত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) দুপুর ২ টার দিকে ওই ছাত্রী স্কুলে ১০ম শ্রেনীর মুল্যায়ন পরীক্ষা শেষে আত্মীয় কাওসারের মোটরসাইকেলে করে বাড়ি ফেরার পথে সলিয়াবাকপুর ইউনিয়নের শাখারিয়া গ্রামের চান্দু মোল্লার বাড়ির সামনের রাস্তায় পৌছামাত্র সেখানে পূর্বে থেকে সিএনজি ও ব্যাটারিচালিত অটোবাইক নিয়ে ওৎ পেতে থাকা হৃদয় ও তার বন্ধু চাখার সরকারী ফজলুল কলেজ ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক তামজিদ নুসায়ের মিরন সরদার,শাওন,ফাহিম সিকদার ও ইমন সিকদারসহ ৫/৭ জনের একটি দল মোটরসাইকেলের গতিরোধ করে ।
এসময় তারা মোটরসাইকেল থেকে টেনে-হিচড়ে ওই ছাত্রীকে সিএনজিতে উঠিয়ে অপহরন করে অজ্ঞাতস্থানে নিয়ে যায়। তাদের বাধা দিলে কাওসারকে মারধর করে তারা তার মোটরসাইকেলের চাবি ছিনিয়ে নিয়ে যায়।
খবর পেয়ে ওই ছাত্রীর ফুফা মোস্তফা মোল্লা ও ফুফু রুনু বেগম ঘটনাস্থলের অদূরে রাস্তায় অপহরণকারীদের আটকাতে চাইলে তাদেরকেও মারধর করে অপহরণকারীরা ওই ছাত্রীকে নিয়ে চলে যায়।
অপহৃত স্কুল ছাত্রীর মা সাথী আক্তার অভিযোগ করেন চাখার ওয়াজেদ মেমোরিয়াল বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১০ শ্রেণীর শিক্ষার্থী তার মেয়ে স্কুলে যাওয়া-আসার পথে বখাটে সালমান খান হৃদয় দীর্ঘদিন ধরে তার মেয়েকে প্রেমের প্রস্তাব দেওয়াসহ নানা ভাবে ইভটিজিং করে আসছিলো।
এ কারনে তিনি বিগত ৭/৮ মাস পূর্বে হৃদয়ের বিরুদ্ধে বরিশাল আদালতে মামলা করেন। পরে আদালতে উপস্থিত হয়ে হৃদয় আর কখনো ওই ছাত্রীকে বিরক্ত করবেন না মর্মে মুচলেকা দিয়ে রক্ষা পায়।
আদালত থেকে মুচলেকা দিয়ে আসার পরেও হৃদয় তার বখাটে বন্ধুদের নিয়ে তার মেয়েকে একই ভাবে পথে ঘাটে ইভটিজিং ও কুপ্রস্তাব দিতে থাকলে সম্প্রতি ওই ছাত্রীর নানা জাহাঙ্গীর মিয়া এ ব্যপারে হৃদয়ের পরিবারের কাছে বিচার দেন।
তবে এতে কোন প্রতিকার মেলেনি উল্টো বখাটে হৃদয় ও তার পিতা আ: ছালাম মারধর করে জাহাঙ্গীর মিয়ার মাথা ফাঁটিয়ে দেয়। এ প্রসঙ্গে বানারীপাড়া থানার ওসি মো: মোস্তফা বলেন, স্কুল শিক্ষার্থী অপহরনের ঘটনায় ওইদিন রাতেই মামলা নেওয়া হয়েছে। অপহৃতাকে উদ্ধার ও অপহরণকারীদের গ্রেফতারের সর্বাত্মক চেষ্টা চলছে।
বরিশালের বানারীপাড়ায় ছাত্রদল নেতার নেতৃত্বে প্রকাশ্য দিবালোকে ফিল্মি ষ্টাইলে অপহৃত উপজেলার চাখার ওয়াজেদ মেমোরিয়াল বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণীর ছাত্রী (১৫) গত তিন দিনেও উদ্ধার হয়নি।
গত বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) দুপুরে স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার পথে ওই স্কুল ছাত্রীকে অপহরণ করা হয়। ওই দিন রাতে অপহৃত স্কুল ছাত্রীর মা সাথী আক্তার বাদী হয়ে ্এলাকার বখাটে সালমান খান হৃদয় ও চাখার সরকারী ফজলুল হক কলেজ শাখা ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক তামজিদ নুসায়ের মিরন সরদারসহ ৫ জনকে সুনির্দিষ্ট ও ২/৩ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামী করে বানারীপাড়া থানায় অপহরন মামলা দায়ের করেন। হৃদয় উপজেলার সলিয়াবাকপুর ইউনিয়নের মাদারকাঠী গ্রামের আ: ছালামের ছেলে ও মিরন সরদার চাখার ইউনিয়ন বিএনপি'র সাবেক যুগ্ন সাধারন সম্পাদক মনির সরদারের ছেলে।
মামলা সুত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) দুপুর ২ টার দিকে ওই ছাত্রী স্কুলে ১০ম শ্রেনীর মুল্যায়ন পরীক্ষা শেষে আত্মীয় কাওসারের মোটরসাইকেলে করে বাড়ি ফেরার পথে সলিয়াবাকপুর ইউনিয়নের শাখারিয়া গ্রামের চান্দু মোল্লার বাড়ির সামনের রাস্তায় পৌছামাত্র সেখানে পূর্বে থেকে সিএনজি ও ব্যাটারিচালিত অটোবাইক নিয়ে ওৎ পেতে থাকা হৃদয় ও তার বন্ধু চাখার সরকারী ফজলুল কলেজ ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক তামজিদ নুসায়ের মিরন সরদার,শাওন,ফাহিম সিকদার ও ইমন সিকদারসহ ৫/৭ জনের একটি দল মোটরসাইকেলের গতিরোধ করে ।
এসময় তারা মোটরসাইকেল থেকে টেনে-হিচড়ে ওই ছাত্রীকে সিএনজিতে উঠিয়ে অপহরন করে অজ্ঞাতস্থানে নিয়ে যায়। তাদের বাধা দিলে কাওসারকে মারধর করে তারা তার মোটরসাইকেলের চাবি ছিনিয়ে নিয়ে যায়।
খবর পেয়ে ওই ছাত্রীর ফুফা মোস্তফা মোল্লা ও ফুফু রুনু বেগম ঘটনাস্থলের অদূরে রাস্তায় অপহরণকারীদের আটকাতে চাইলে তাদেরকেও মারধর করে অপহরণকারীরা ওই ছাত্রীকে নিয়ে চলে যায়।
অপহৃত স্কুল ছাত্রীর মা সাথী আক্তার অভিযোগ করেন চাখার ওয়াজেদ মেমোরিয়াল বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১০ শ্রেণীর শিক্ষার্থী তার মেয়ে স্কুলে যাওয়া-আসার পথে বখাটে সালমান খান হৃদয় দীর্ঘদিন ধরে তার মেয়েকে প্রেমের প্রস্তাব দেওয়াসহ নানা ভাবে ইভটিজিং করে আসছিলো।
এ কারনে তিনি বিগত ৭/৮ মাস পূর্বে হৃদয়ের বিরুদ্ধে বরিশাল আদালতে মামলা করেন। পরে আদালতে উপস্থিত হয়ে হৃদয় আর কখনো ওই ছাত্রীকে বিরক্ত করবেন না মর্মে মুচলেকা দিয়ে রক্ষা পায়।
আদালত থেকে মুচলেকা দিয়ে আসার পরেও হৃদয় তার বখাটে বন্ধুদের নিয়ে তার মেয়েকে একই ভাবে পথে ঘাটে ইভটিজিং ও কুপ্রস্তাব দিতে থাকলে সম্প্রতি ওই ছাত্রীর নানা জাহাঙ্গীর মিয়া এ ব্যপারে হৃদয়ের পরিবারের কাছে বিচার দেন।
তবে এতে কোন প্রতিকার মেলেনি উল্টো বখাটে হৃদয় ও তার পিতা আ: ছালাম মারধর করে জাহাঙ্গীর মিয়ার মাথা ফাঁটিয়ে দেয়। এ প্রসঙ্গে বানারীপাড়া থানার ওসি মো: মোস্তফা বলেন, স্কুল শিক্ষার্থী অপহরনের ঘটনায় ওইদিন রাতেই মামলা নেওয়া হয়েছে। অপহৃতাকে উদ্ধার ও অপহরণকারীদের গ্রেফতারের সর্বাত্মক চেষ্টা চলছে।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪০
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:০৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৫৭
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া গ্রামে মাদকসেবি ছেলের ছুরিকাঘাতে বাবা খুন,জনতার হাতে আটক খুনি। এ ঘটনায় এলাকা জুড়ে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। ২৭ জুলাই রবিবার দুপুর ২ টায় উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া সিকদার বাড়ীর সামনে ইটের রাস্তার উপর মোঃ শাহ আলম খান (৬৫)কে প্রকাশ্যে তার ছেলে মোঃ শাহরিয়ার শিমুল (৩৫) গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। সুত্রে জানা যায় বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে বাবার সাথে ছেলের টাকা পয়সা নিয়ে ঝগড়া সৃষ্টি হয়।
এরই প্রেক্ষিতে পরবর্তীতে শাহরিয়ার শিমুল তার বাবাকে ঘটনাস্থলে একা পেয়ে গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। ডাকচিৎকার শুনে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে ছুটে আসলে হত্যাকারী দৌড়ে পালানোর সময় লোকজন তাকে আটক করে। আরো জানা যায় হত্যাকারী একজন নেশাগ্রস্ত, বেপরোয়া স্বভাবের এবং মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলো।
প্রায়ই বাবার সাথে তার বিভিন্ন বিষয়ে ঝগড়া হতো। নিহত শাহ আলম অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী ছিলেন। নিহত শাহ আলম ও তার ছেলে (হত্যাকারী) একসাথে থাকতো। এছাড়া শাহ আলম দুটি বিবাহ করে। হত্যাকারী ছেলে তার প্রথম স্ত্রী মৃত শেফালী বেগমের গর্ভজাত সন্তান।
২য় স্ত্রী তার পিতার বাড়ীতে বসবাস করে। খুনি শাহরিয়ার শিমুল কোনো কাজকর্ম করতো না ও বেপরোয়া স্বভাবের লোক ছিলো। উজিরপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আব্দুস সালাম জানান লাশ উদ্ধার করা হয়েছে, ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল মর্গে প্রেরণ করা হবে। হত্যা মামলা হয়েছে। জনগণের সহায়তায় খুনিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদিকে অচিরেই খুনিকে ফাঁসির দাবিতে ফুঁসে উঠেছে এলাকাবাসী।
বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া গ্রামে মাদকসেবি ছেলের ছুরিকাঘাতে বাবা খুন,জনতার হাতে আটক খুনি। এ ঘটনায় এলাকা জুড়ে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। ২৭ জুলাই রবিবার দুপুর ২ টায় উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া সিকদার বাড়ীর সামনে ইটের রাস্তার উপর মোঃ শাহ আলম খান (৬৫)কে প্রকাশ্যে তার ছেলে মোঃ শাহরিয়ার শিমুল (৩৫) গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। সুত্রে জানা যায় বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে বাবার সাথে ছেলের টাকা পয়সা নিয়ে ঝগড়া সৃষ্টি হয়।
এরই প্রেক্ষিতে পরবর্তীতে শাহরিয়ার শিমুল তার বাবাকে ঘটনাস্থলে একা পেয়ে গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। ডাকচিৎকার শুনে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে ছুটে আসলে হত্যাকারী দৌড়ে পালানোর সময় লোকজন তাকে আটক করে। আরো জানা যায় হত্যাকারী একজন নেশাগ্রস্ত, বেপরোয়া স্বভাবের এবং মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলো।
প্রায়ই বাবার সাথে তার বিভিন্ন বিষয়ে ঝগড়া হতো। নিহত শাহ আলম অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী ছিলেন। নিহত শাহ আলম ও তার ছেলে (হত্যাকারী) একসাথে থাকতো। এছাড়া শাহ আলম দুটি বিবাহ করে। হত্যাকারী ছেলে তার প্রথম স্ত্রী মৃত শেফালী বেগমের গর্ভজাত সন্তান।
২য় স্ত্রী তার পিতার বাড়ীতে বসবাস করে। খুনি শাহরিয়ার শিমুল কোনো কাজকর্ম করতো না ও বেপরোয়া স্বভাবের লোক ছিলো। উজিরপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আব্দুস সালাম জানান লাশ উদ্ধার করা হয়েছে, ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল মর্গে প্রেরণ করা হবে। হত্যা মামলা হয়েছে। জনগণের সহায়তায় খুনিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদিকে অচিরেই খুনিকে ফাঁসির দাবিতে ফুঁসে উঠেছে এলাকাবাসী।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৫৭
শিক্ষক সংকট নিরসনসহ ৭ দফা দাবিতে বরিশাল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে শিক্ষার্থীদের শাটডাউন কর্মসূচি চলছে। এরই মধ্যে রোববার (২৭ জুলাই) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের কাছে একটি স্মারকলিপি দিয়েছেন তারা।
যে স্মারকলিপির অনুলিপি প্রধান উপদেষ্টা, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা, সচিব, বস্ত্র অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, সব কলেজের অধ্যক্ষ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সেনাবাহিনীর স্থানীয় দায়িত্বরত কর্মকর্তা বরাবর দেওয়া হয়েছে বলে শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন।
এর আগে সকাল ১০টায় শাটডাউন কর্মসূচির মাঝেই মাথায় লাল কাপড় বেঁধে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করেন শিক্ষার্থীরা। পরে সেই মিছিল নিয়ে তারা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে যান। সেখানে প্রধান ফটকে বিক্ষোভ করেন। পরবর্তীতে স্মারকলিপি দেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীদের ৭ দফা দাবিগুলো হলো- অবিলম্বে পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে শিক্ষক সংকট নিরসন করতে হবে এবং ল্যাবসমূহ রক্ষণাবেক্ষণ ও সচল রাখার জন্য প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগ দিতে হবে; তিন কার্যদিবসের মধ্যে সংশোধিত নিয়োগবিধি পাশ করতে হবে; ত্রিপক্ষীয় সভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্টদের অপসারণ করা হবে- মর্মে ভিসি স্যার সই করা বিজ্ঞপ্তি চাই; আদর্শ কাঠামো মেনে অধিভুক্তি নবায়ন করতে হবে; একাডেমিক ক্যালেন্ডার তৈরি করে তার ওপর ভিত্তি করে ক্লাস, পরীক্ষা এবং ফলাফল প্রকাশ করতে হবে; টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলোর জন্য পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ রাখতে হবে; সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষা চালু রাখতে হবে ও রিটেক ফি কমাতে হবে।
স্মারকলিপি দিয়ে শিক্ষার্থী মাহমুদ বলেন, দাবিসমূহ দ্রুত বাস্তবায়ন করা না হলে সব কলেজের চলমান কমপ্লিট শাটডাউন অব্যাহত থাকবে। প্রয়োজনে বস্ত্র অধিদপ্তর ঘেরাও কর্মসূচির মতো কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবো।
শিক্ষক সংকট নিরসনসহ ৭ দফা দাবিতে বরিশাল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে শিক্ষার্থীদের শাটডাউন কর্মসূচি চলছে। এরই মধ্যে রোববার (২৭ জুলাই) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের কাছে একটি স্মারকলিপি দিয়েছেন তারা।
যে স্মারকলিপির অনুলিপি প্রধান উপদেষ্টা, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা, সচিব, বস্ত্র অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, সব কলেজের অধ্যক্ষ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সেনাবাহিনীর স্থানীয় দায়িত্বরত কর্মকর্তা বরাবর দেওয়া হয়েছে বলে শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন।
এর আগে সকাল ১০টায় শাটডাউন কর্মসূচির মাঝেই মাথায় লাল কাপড় বেঁধে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করেন শিক্ষার্থীরা। পরে সেই মিছিল নিয়ে তারা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে যান। সেখানে প্রধান ফটকে বিক্ষোভ করেন। পরবর্তীতে স্মারকলিপি দেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীদের ৭ দফা দাবিগুলো হলো- অবিলম্বে পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে শিক্ষক সংকট নিরসন করতে হবে এবং ল্যাবসমূহ রক্ষণাবেক্ষণ ও সচল রাখার জন্য প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগ দিতে হবে; তিন কার্যদিবসের মধ্যে সংশোধিত নিয়োগবিধি পাশ করতে হবে; ত্রিপক্ষীয় সভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্টদের অপসারণ করা হবে- মর্মে ভিসি স্যার সই করা বিজ্ঞপ্তি চাই; আদর্শ কাঠামো মেনে অধিভুক্তি নবায়ন করতে হবে; একাডেমিক ক্যালেন্ডার তৈরি করে তার ওপর ভিত্তি করে ক্লাস, পরীক্ষা এবং ফলাফল প্রকাশ করতে হবে; টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলোর জন্য পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ রাখতে হবে; সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষা চালু রাখতে হবে ও রিটেক ফি কমাতে হবে।
স্মারকলিপি দিয়ে শিক্ষার্থী মাহমুদ বলেন, দাবিসমূহ দ্রুত বাস্তবায়ন করা না হলে সব কলেজের চলমান কমপ্লিট শাটডাউন অব্যাহত থাকবে। প্রয়োজনে বস্ত্র অধিদপ্তর ঘেরাও কর্মসূচির মতো কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবো।
২৬ জুলাই, ২০২৫ ২১:০৯
স্বপ্ন সুপারশপ বরিশাল সদর রোড শাখাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আদালত শনিবার বিকেলে এই জরিমানা করেন। ওজন ও মানদণ্ড আইনের ২০১৮ এর ৪৮ ধারায় এই জরিমানা করা হয়েছে।
এই তথ্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসান মুঠোফোনে নিশ্চিত করেন।
অভিযানে বিএসটিআইয়ের কর্মকর্তারাও অংশ নেন বলে জানা গেছে।’
স্বপ্ন সুপারশপ বরিশাল সদর রোড শাখাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আদালত শনিবার বিকেলে এই জরিমানা করেন। ওজন ও মানদণ্ড আইনের ২০১৮ এর ৪৮ ধারায় এই জরিমানা করা হয়েছে।
এই তথ্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসান মুঠোফোনে নিশ্চিত করেন।
অভিযানে বিএসটিআইয়ের কর্মকর্তারাও অংশ নেন বলে জানা গেছে।’
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.