০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৩:১০
কুয়াকাটার মৎস্যবন্দর আলীপুরে কাজে বিলম্বে আসায় তিন জেলেকে বেদম মারধর করা হয়েছে। এতে শুক্রবার এক জেলের মৃত্যু হয়েছে। মারধরের ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার রাতে।
এরপর তাদেরকে মাছ শিকারে যেতে বাধ্য করে সাগরে নিয়ে যাওয়া হয়। মারধরের শিকার হওয়া জেলেদের মধ্যে হেলাল হাওলাদার (২৪) সাগরে যাওয়ার পর অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় পুনরায় ট্রলারসহ ঘাটে ফিরিয়ে আনা হয়।
অভিযোগ রয়েছে, রাতে গুরুতর অসুস্থ হেলালকে হাসপাতালে না এনে শুক্রবার সকালে নিয়ে আসা হয়েছে। ততক্ষণে তার অবস্থার চরম অবনতি ঘটে। সবশেষ কুয়াকাটা ২০ শয্যা হাসপাতাল থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল নিয়ে যাবার পথে আলীপুরেই তার মৃত্যু হয় বলে হেলালের স্বজনরা দাবি করেছেন।
নিহত জেলে হেলাল হাওলাদারের বাড়ি পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলার তুষখালী গ্রামে। মারধরের শিকার অপর আহতরা হলেন সাদ্দাম আকন (১৮) ও আসাদুল হাওলাদার (২০)। এদের বাড়িও একই এলাকায়।
মহিপুর থানা পুলিশ জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে আলীপুর বাজারে আল আমিনের মাছের গদিতে ওই তিন জেলেকে মারধর করা হয়। এরপর তাদের সাগরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে হেলালের শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটলে ট্রলার নিয়ে আলীপুরে ফিরে আসে তারা। সারারাত খাপড়াভাঙ্গা নদীতে অবস্থান করার পর শুক্রবার সকাল ৯টার দিকে হেলালকে কুয়াকাটা ২০ শয্যা হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করে।
হাসপাতালের চিকিৎসকরা তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। তবে বরিশালে নেওয়ার পথে আলীপুর মহাসড়কেই তার মৃত্যু হয়েছে।
কলাপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ডা. মাহমুদুল হাসান অপু বলেন, হেলাল নামে একজনকে মৃত্যু অবস্থায় কলাপাড়া হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে। তার শরীরে মারধরের চিহ্ন দেখা গেছে।
এ ঘটনায় অভিযুক্ত ট্রলার মালিক মন্টু ফরাজী (৪৮), সহযোগী সোহাগ হাওলাদার (৩০) ও মেশারেফকে পুলিশ প্রাথমিকভাবে চিহ্নিত করলেও তাদের আটক করতে পারেনি।
মহিপুর থানার ওসি মোঃ মাহমুদ হাসান বলেন, আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। লাশের সুরতহাল সম্পন্ন করে ময়না তদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্তদের গ্রেফতারে চেষ্টা অব্যাহত আছে।
কুয়াকাটার মৎস্যবন্দর আলীপুরে কাজে বিলম্বে আসায় তিন জেলেকে বেদম মারধর করা হয়েছে। এতে শুক্রবার এক জেলের মৃত্যু হয়েছে। মারধরের ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার রাতে।
এরপর তাদেরকে মাছ শিকারে যেতে বাধ্য করে সাগরে নিয়ে যাওয়া হয়। মারধরের শিকার হওয়া জেলেদের মধ্যে হেলাল হাওলাদার (২৪) সাগরে যাওয়ার পর অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় পুনরায় ট্রলারসহ ঘাটে ফিরিয়ে আনা হয়।
অভিযোগ রয়েছে, রাতে গুরুতর অসুস্থ হেলালকে হাসপাতালে না এনে শুক্রবার সকালে নিয়ে আসা হয়েছে। ততক্ষণে তার অবস্থার চরম অবনতি ঘটে। সবশেষ কুয়াকাটা ২০ শয্যা হাসপাতাল থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল নিয়ে যাবার পথে আলীপুরেই তার মৃত্যু হয় বলে হেলালের স্বজনরা দাবি করেছেন।
নিহত জেলে হেলাল হাওলাদারের বাড়ি পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলার তুষখালী গ্রামে। মারধরের শিকার অপর আহতরা হলেন সাদ্দাম আকন (১৮) ও আসাদুল হাওলাদার (২০)। এদের বাড়িও একই এলাকায়।
মহিপুর থানা পুলিশ জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে আলীপুর বাজারে আল আমিনের মাছের গদিতে ওই তিন জেলেকে মারধর করা হয়। এরপর তাদের সাগরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে হেলালের শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটলে ট্রলার নিয়ে আলীপুরে ফিরে আসে তারা। সারারাত খাপড়াভাঙ্গা নদীতে অবস্থান করার পর শুক্রবার সকাল ৯টার দিকে হেলালকে কুয়াকাটা ২০ শয্যা হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করে।
হাসপাতালের চিকিৎসকরা তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। তবে বরিশালে নেওয়ার পথে আলীপুর মহাসড়কেই তার মৃত্যু হয়েছে।
কলাপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ডা. মাহমুদুল হাসান অপু বলেন, হেলাল নামে একজনকে মৃত্যু অবস্থায় কলাপাড়া হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে। তার শরীরে মারধরের চিহ্ন দেখা গেছে।
এ ঘটনায় অভিযুক্ত ট্রলার মালিক মন্টু ফরাজী (৪৮), সহযোগী সোহাগ হাওলাদার (৩০) ও মেশারেফকে পুলিশ প্রাথমিকভাবে চিহ্নিত করলেও তাদের আটক করতে পারেনি।
মহিপুর থানার ওসি মোঃ মাহমুদ হাসান বলেন, আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। লাশের সুরতহাল সম্পন্ন করে ময়না তদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্তদের গ্রেফতারে চেষ্টা অব্যাহত আছে।
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:১৮
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:১৪
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:০৯
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:১৬
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১২:২৮
পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় মাছের ঘের নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে আনোয়ার হোসাইন (৪৮) নামে এক আইনজীবীকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে গুরুতর জখম করার অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় সৈকতের জিরো পয়েন্টের পশ্চিম পাশে এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, হামলায় আনোয়ার হোসাইনের বাঁ চোখসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে মারাত্মক জখম হয়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে কলাপাড়া হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেন। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আহত আইনজীবী আনোয়ার হোসাইন অভিযোগ করে বলেন, পটুয়াখালীর ধুলাস্বর ইউনিয়নের নয়াকাটা গ্রামের একটি মাছের ঘের নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কুয়াকাটার হারুন মৃধার সঙ্গে তার বিরোধ চলছে।
এ বিষয়ে প্রায় এক মাস আগে তিনি বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। বিষয়টি নিয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে কুয়াকাটায় সালিশ মীমাংসার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কুয়াকাটায় পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে হারুন মৃধার নেতৃত্বে ১০-১৫ জন অতর্কিতভাবে তার ওপর হামলা চালায়।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত হারুন মৃধা বলেন, আনোয়ার হোসেন আমার জমি জোর করে দখল করে নিয়েছেন। আমাকে চাঁদাবাজিসহ কয়েকটি মামলা ও দিয়েছেন। বুধবার সন্ধ্যায় পুলিশ নিয়ে আমাকে ধরতে এলে মারামারির ঘটনা ঘটে।
এ বিষয়ে মহিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদ হাসান বলেন, বিষয়টি আমরা জেনেছি। এখন পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনানুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় মাছের ঘের নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে আনোয়ার হোসাইন (৪৮) নামে এক আইনজীবীকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে গুরুতর জখম করার অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় সৈকতের জিরো পয়েন্টের পশ্চিম পাশে এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, হামলায় আনোয়ার হোসাইনের বাঁ চোখসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে মারাত্মক জখম হয়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে কলাপাড়া হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেন। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আহত আইনজীবী আনোয়ার হোসাইন অভিযোগ করে বলেন, পটুয়াখালীর ধুলাস্বর ইউনিয়নের নয়াকাটা গ্রামের একটি মাছের ঘের নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কুয়াকাটার হারুন মৃধার সঙ্গে তার বিরোধ চলছে।
এ বিষয়ে প্রায় এক মাস আগে তিনি বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। বিষয়টি নিয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে কুয়াকাটায় সালিশ মীমাংসার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কুয়াকাটায় পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে হারুন মৃধার নেতৃত্বে ১০-১৫ জন অতর্কিতভাবে তার ওপর হামলা চালায়।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত হারুন মৃধা বলেন, আনোয়ার হোসেন আমার জমি জোর করে দখল করে নিয়েছেন। আমাকে চাঁদাবাজিসহ কয়েকটি মামলা ও দিয়েছেন। বুধবার সন্ধ্যায় পুলিশ নিয়ে আমাকে ধরতে এলে মারামারির ঘটনা ঘটে।
এ বিষয়ে মহিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদ হাসান বলেন, বিষয়টি আমরা জেনেছি। এখন পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনানুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:০০
পটুয়াখালীর বাউফলে সাবেক এক ছাত্রলীগ নেতাকে আটক করেছে বাউফল থানা পুলিশ৷ অভিযোগ উঠেছে, আটকের পরে তাকে ছাড়াতে থানায় আসেন এক জামায়াতের নেতা। আটক ছাত্রলীগ নেতা মাইনুল ইসলাম কেশবপুর ইউনিয়নের মমিনপুর গ্রামের মো. আব্দুস সালাম সিকদারের ছেলে ও ৮নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সহসভাপতি ছিলেন।
বৃহস্পতিবার (১৮সেপ্টেম্বর) সকাল ১১ টার দিকে তাকে মমিনপুর গ্রাম থেকে আটক করেন থানার উপ-পরিদর্শক সাইফুল ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল।
এরআগে, মাইনুলের আওয়ামী লীগ নেতাদের সাথে ঘনিষ্টতার একাধিক ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পরে। স্থানীয়রা জানান, ২০২৪ সালের কেশবপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে মাইনুল ও তার ভাই আমিনুল সাবেক সংসদ সদস্য ও উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আ স ম ফিরোজের শ্যালক ও ইউনিয়ন উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য এনামুল হক ওরফে অপু'র পক্ষে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের সাথে বিভিন্ন ভাংচুর করাসহ মারামারি-হানানানির ঘটনায়ও জড়িত ছিলেন।
অভিযোগ উঠেছে, আটক মাইনুল ইসলামকে ছাড়াতে তোরজোড় শুরু করেনছেন কেশবপুর ইউনিয়ন যুব জামায়াতের সভাপতি গোলাম আবু সাঈদ। জানতে চাইলে সত্যতা নিশ্চিত করে তিনি বলেন, শুধু মাইনুল নয়, জামায়াতে ইসলামী ও বিএনপির নেতারাও অপু 'র (সদ্য সাবেক আওয়ামী চেয়ারম্যান) নির্বাচন করেছে৷ সে ছাত্রলীগের কোন পদে ছিলো না।
আমার ইউনিয়ন জামায়াতের যুব কমিটির অর্থ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছে। তার জন্য স্বাভাবিক ভাবে আমাকে আসতে হয়েছে। এ বিষয়ে বাউফল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আকরুজ্জামান সরকার বলেন, 'মাইনুলকে ছেড়ে দেয়ার সুযোগ নেই। তিনি নিষিদ্ধ সংগঠনের রাজনীতির সাথে জড়িত এবং অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করার পায়তারা করছিলেন।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পাওয়া তথ্য প্রমাণ নিশ্চিত হয়ে, তাকে আটক করা হয়েছে। সাবেক চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজের সাথে তার ছবিও আছে।
আগামীকাল তাকে আদালতে সোপর্দ করা হবে বলেও জানান তিনি৷ আটক মাইনুল ইসলামের বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন বাউফল সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার আরিফ মুহাম্মদ শাকুর।
পটুয়াখালীর বাউফলে সাবেক এক ছাত্রলীগ নেতাকে আটক করেছে বাউফল থানা পুলিশ৷ অভিযোগ উঠেছে, আটকের পরে তাকে ছাড়াতে থানায় আসেন এক জামায়াতের নেতা। আটক ছাত্রলীগ নেতা মাইনুল ইসলাম কেশবপুর ইউনিয়নের মমিনপুর গ্রামের মো. আব্দুস সালাম সিকদারের ছেলে ও ৮নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সহসভাপতি ছিলেন।
বৃহস্পতিবার (১৮সেপ্টেম্বর) সকাল ১১ টার দিকে তাকে মমিনপুর গ্রাম থেকে আটক করেন থানার উপ-পরিদর্শক সাইফুল ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল।
এরআগে, মাইনুলের আওয়ামী লীগ নেতাদের সাথে ঘনিষ্টতার একাধিক ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পরে। স্থানীয়রা জানান, ২০২৪ সালের কেশবপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে মাইনুল ও তার ভাই আমিনুল সাবেক সংসদ সদস্য ও উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আ স ম ফিরোজের শ্যালক ও ইউনিয়ন উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য এনামুল হক ওরফে অপু'র পক্ষে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের সাথে বিভিন্ন ভাংচুর করাসহ মারামারি-হানানানির ঘটনায়ও জড়িত ছিলেন।
অভিযোগ উঠেছে, আটক মাইনুল ইসলামকে ছাড়াতে তোরজোড় শুরু করেনছেন কেশবপুর ইউনিয়ন যুব জামায়াতের সভাপতি গোলাম আবু সাঈদ। জানতে চাইলে সত্যতা নিশ্চিত করে তিনি বলেন, শুধু মাইনুল নয়, জামায়াতে ইসলামী ও বিএনপির নেতারাও অপু 'র (সদ্য সাবেক আওয়ামী চেয়ারম্যান) নির্বাচন করেছে৷ সে ছাত্রলীগের কোন পদে ছিলো না।
আমার ইউনিয়ন জামায়াতের যুব কমিটির অর্থ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছে। তার জন্য স্বাভাবিক ভাবে আমাকে আসতে হয়েছে। এ বিষয়ে বাউফল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আকরুজ্জামান সরকার বলেন, 'মাইনুলকে ছেড়ে দেয়ার সুযোগ নেই। তিনি নিষিদ্ধ সংগঠনের রাজনীতির সাথে জড়িত এবং অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করার পায়তারা করছিলেন।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পাওয়া তথ্য প্রমাণ নিশ্চিত হয়ে, তাকে আটক করা হয়েছে। সাবেক চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজের সাথে তার ছবিও আছে।
আগামীকাল তাকে আদালতে সোপর্দ করা হবে বলেও জানান তিনি৷ আটক মাইনুল ইসলামের বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন বাউফল সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার আরিফ মুহাম্মদ শাকুর।
১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৬:৩৫
পটুয়াখালীর বাউফলে প্রায় ৩শত শিক্ষার্থীকে ফলোজ ও বনজ গাছের চারা বিতরণ করেছে উপজেলা নির্বাহি অফিসার মোঃ আমিনুল ইসলাম। বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বেলা সারে ১১ টার দিকে উপজেলা পরিষদের সামনে শিক্ষার্থীদের মধ্যে এ ফলস ও বনজ গাছের চারা বিতরণ করা হয়।
উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে ভিবিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থীদের এ গাছের চারা বিতরণের সময় উপস্থিত ছিলেন একাডেমিক সুপারভাইজার মোঃ নুরুন্নবী, উপজেলা সহকারী কৃষি অফিসার মোঃ রেদওয়ান সহ স্থানীয় সংবাদকর্মীরা।
পটুয়াখালীর বাউফলে প্রায় ৩শত শিক্ষার্থীকে ফলোজ ও বনজ গাছের চারা বিতরণ করেছে উপজেলা নির্বাহি অফিসার মোঃ আমিনুল ইসলাম। বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বেলা সারে ১১ টার দিকে উপজেলা পরিষদের সামনে শিক্ষার্থীদের মধ্যে এ ফলস ও বনজ গাছের চারা বিতরণ করা হয়।
উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে ভিবিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থীদের এ গাছের চারা বিতরণের সময় উপস্থিত ছিলেন একাডেমিক সুপারভাইজার মোঃ নুরুন্নবী, উপজেলা সহকারী কৃষি অফিসার মোঃ রেদওয়ান সহ স্থানীয় সংবাদকর্মীরা।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.