
১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৬:৩৮
র্যাব সদস্য পরিচয়ে তিনজন পান ব্যবসায়ীর কাছ থেকে নগদ অর্থ ছিনতাইয়ের ঘটনায় শ্রমিকদলের নেতাসহ তিনজন ভূয়া র্যাব সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় তাদের অপর সহযোগিরা পালিয়ে গেছেন।
এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়েরের পর বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলার বাকাল ইউনিয়নের আমবাড়ি গ্রামে।
অপরদিকে, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গ্রেপ্তারকৃত ভূয়া র্যাব সদস্য ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের বাগধা ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক রাসেল মোল্লাকে দল থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে।
বুধবার দুপুরে আগৈলঝাড়া উপজেলা শ্রমিকদলের সভাপতি আল সজল আলাল ও সাধারণ সম্পাদক সিকদার মো. লিটন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বহিস্কারের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
আগৈলঝাড়া থানার ওসি মো. অলিউল ইসলাম জানিয়েছেন, আমবাড়ি এলাকা থেকে ১৬ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাতে র্যাব পরিচয়ে বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি দেখিয়ে চাঁদা দাবি ও নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় থানা পুলিশ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে। এ সময় গ্রেপ্তারকৃতদের গায়ে র্যাবের পোশাক পরা ছিল।
ওসি আরও জানিয়েছেন, গ্রেপ্তারকৃতরা হলো- আগৈলঝাড়া উপজেলার বাগধা ইউনিয়নের নাঘিরপাড় গ্রামের মৃত আব্দুল মাজেদ মোল্লার ছেলে ও বাগধা ইউনিয়ন শ্রমিক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক রাসেল মোল্লা (৪০), একই উপজেলার উত্তর চাঁদত্রিশিরা গ্রামের দুলাল মোল্লার ছেলে রমজান মোল্লা (২৮) এবং বাকাল ইউনিয়নের পূর্ব পয়সা গ্রামের নগেন হালদারের ছেলে নরত্তোম হালদার (৩৪)।
অভিযানের সময় গ্রেপ্তারকৃতদের অপর সহযোগী সুমনসহ অন্যান্যরা হ্যান্ডকাফ, অস্ত্র ও মোটরসাইকেল নিয়ে কৌশলে পালিয়ে যায়। তাদের গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ বিভিন্ন স্থানে অভিযান অব্যাহত রেখেছে।
ওসি বলেন, এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী বিপুল ঢালী বাদী হয়ে গ্রেপ্তারকৃত তিনজন ভূয়া র্যাব সদস্যসহ অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেছেন।
মামলার তদন্তকারী অফিসার এসআই সৌমেন বিশ্বাস এজাহারের বরাত দিয়ে জানান, মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে আমবাড়ি গ্রামের খগেন ঢালীর ছেলে বিপুল ঢালী, অপর পান ব্যবসায়ী পলাশ মন্ডল ও চঞ্চল কর্মকার পান বিক্রি করে বাড়িতে ফিরছিলেন।
পথিমধ্যে রাত সোয়া নয়টার দিকে স্থানীয় নিরঞ্জন ঢালীর মুদি দোকানের পূর্ব পাশে পৌঁছালে র্যাবের পোশাক গায়ে, পিস্তল ও হ্যান্ডকাপ হাতে ৫/৬ জন ব্যক্তি র্যাব পরিচয়ে তাদের পথরোধ করেন। পরবর্তীতে বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি প্রদর্শন করে ব্যবসায়ীদের কাছে মোটা অংকের টাকা চাঁদা দাবি করে। একপর্যায়ে র্যাব পরিচয় প্রদানকারীরা তল্লাশীর নামে ব্যবসায়ীদের কাছে থাকা নগদ অর্থ জোরপূর্বক ছিনিয়ে নেয়।
সূত্রে আরও জানা গেছে, নগদ অর্থ ছিনিয়ে নেয়ার পর র্যাব পরিচয় দেয়া ব্যক্তিদের ওপর ব্যবসায়ীদের সন্দেহ হয়। তাৎক্ষণিক তারা বিষয়টি মোবাইল ফোনে থানা পুলিশকে অবহিত করেন।
পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়ে বাটরাগামী ব্রিজের ওপর থেকে র্যাবের পোশাক পরিহিত উল্লেখিত তিনজনকে আটকের পর জিজ্ঞাসাবাদে তারা ভূয়া র্যাব সদস্য বলে স্বীকার করেন। পরবর্তীতে তাদের গ্রেপ্তার করে থানায় আনা হয়। অভিযানের সময় গ্রেপ্তারকৃতদের সহযোগী সুমনসহ অন্যান্যরা পিস্তল, হ্যান্ডকাফ ও মোটরসাইকেলসহ কৌশলে পালিয়ে যায়।
র্যাব সদস্য পরিচয়ে তিনজন পান ব্যবসায়ীর কাছ থেকে নগদ অর্থ ছিনতাইয়ের ঘটনায় শ্রমিকদলের নেতাসহ তিনজন ভূয়া র্যাব সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় তাদের অপর সহযোগিরা পালিয়ে গেছেন।
এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়েরের পর বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলার বাকাল ইউনিয়নের আমবাড়ি গ্রামে।
অপরদিকে, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গ্রেপ্তারকৃত ভূয়া র্যাব সদস্য ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের বাগধা ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক রাসেল মোল্লাকে দল থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে।
বুধবার দুপুরে আগৈলঝাড়া উপজেলা শ্রমিকদলের সভাপতি আল সজল আলাল ও সাধারণ সম্পাদক সিকদার মো. লিটন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বহিস্কারের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
আগৈলঝাড়া থানার ওসি মো. অলিউল ইসলাম জানিয়েছেন, আমবাড়ি এলাকা থেকে ১৬ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাতে র্যাব পরিচয়ে বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি দেখিয়ে চাঁদা দাবি ও নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় থানা পুলিশ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে। এ সময় গ্রেপ্তারকৃতদের গায়ে র্যাবের পোশাক পরা ছিল।
ওসি আরও জানিয়েছেন, গ্রেপ্তারকৃতরা হলো- আগৈলঝাড়া উপজেলার বাগধা ইউনিয়নের নাঘিরপাড় গ্রামের মৃত আব্দুল মাজেদ মোল্লার ছেলে ও বাগধা ইউনিয়ন শ্রমিক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক রাসেল মোল্লা (৪০), একই উপজেলার উত্তর চাঁদত্রিশিরা গ্রামের দুলাল মোল্লার ছেলে রমজান মোল্লা (২৮) এবং বাকাল ইউনিয়নের পূর্ব পয়সা গ্রামের নগেন হালদারের ছেলে নরত্তোম হালদার (৩৪)।
অভিযানের সময় গ্রেপ্তারকৃতদের অপর সহযোগী সুমনসহ অন্যান্যরা হ্যান্ডকাফ, অস্ত্র ও মোটরসাইকেল নিয়ে কৌশলে পালিয়ে যায়। তাদের গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ বিভিন্ন স্থানে অভিযান অব্যাহত রেখেছে।
ওসি বলেন, এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী বিপুল ঢালী বাদী হয়ে গ্রেপ্তারকৃত তিনজন ভূয়া র্যাব সদস্যসহ অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেছেন।
মামলার তদন্তকারী অফিসার এসআই সৌমেন বিশ্বাস এজাহারের বরাত দিয়ে জানান, মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে আমবাড়ি গ্রামের খগেন ঢালীর ছেলে বিপুল ঢালী, অপর পান ব্যবসায়ী পলাশ মন্ডল ও চঞ্চল কর্মকার পান বিক্রি করে বাড়িতে ফিরছিলেন।
পথিমধ্যে রাত সোয়া নয়টার দিকে স্থানীয় নিরঞ্জন ঢালীর মুদি দোকানের পূর্ব পাশে পৌঁছালে র্যাবের পোশাক গায়ে, পিস্তল ও হ্যান্ডকাপ হাতে ৫/৬ জন ব্যক্তি র্যাব পরিচয়ে তাদের পথরোধ করেন। পরবর্তীতে বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি প্রদর্শন করে ব্যবসায়ীদের কাছে মোটা অংকের টাকা চাঁদা দাবি করে। একপর্যায়ে র্যাব পরিচয় প্রদানকারীরা তল্লাশীর নামে ব্যবসায়ীদের কাছে থাকা নগদ অর্থ জোরপূর্বক ছিনিয়ে নেয়।
সূত্রে আরও জানা গেছে, নগদ অর্থ ছিনিয়ে নেয়ার পর র্যাব পরিচয় দেয়া ব্যক্তিদের ওপর ব্যবসায়ীদের সন্দেহ হয়। তাৎক্ষণিক তারা বিষয়টি মোবাইল ফোনে থানা পুলিশকে অবহিত করেন।
পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়ে বাটরাগামী ব্রিজের ওপর থেকে র্যাবের পোশাক পরিহিত উল্লেখিত তিনজনকে আটকের পর জিজ্ঞাসাবাদে তারা ভূয়া র্যাব সদস্য বলে স্বীকার করেন। পরবর্তীতে তাদের গ্রেপ্তার করে থানায় আনা হয়। অভিযানের সময় গ্রেপ্তারকৃতদের সহযোগী সুমনসহ অন্যান্যরা পিস্তল, হ্যান্ডকাফ ও মোটরসাইকেলসহ কৌশলে পালিয়ে যায়।

১০ নভেম্বর, ২০২৫ ০১:৪৫
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৬
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৭
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.