০২ জুন, ২০২৫ ০৯:৪৩
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে সাপের ছোবলে মজিদবাড়িয়া ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর আমিরের মৃত্যু হয়েছে। রোববার উপজেলার মজিদবাড়িয়া ইউনিয়নের তারাবুনিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
মৃত জামায়াতের আমিরের নাম মো. সুলতান আহমেদ (৫৮)। তিনি সুলতানাবাদ দাখিল মাদ্রাসার সিনিয়র শিক্ষক ও মজিদবাড়িয়া ইউনিয়নের তারাবুনিয়া গ্রামের বাসিন্দা।
স্থানীয় ও নিহতের পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, গতকাল সকালে গরুর জন্য ঘাস আনতে যান সুলতান। এ সময় হঠাৎ তাঁকে বিষধর একটি সাপ ছোবল দেয়। পরে তাঁকে স্বজনেরা উদ্ধার করে পার্শ্ববর্তী বরগুনা জেলা হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
মির্জাগঞ্জ উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির মাওলানা সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘সুলতান আহমেদ আমার একজন রাজনৈতিক সহচর ছিলেন। রোববার সকালে গরুর জন্য ঘাস আনতে গিয়ে তাঁকে সাপে ছোবল দেয়।
পরে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে তাঁর মৃত্যু হয়। তিনি স্ত্রী ও তিন কন্যা রেখে গেছেন। সোমবার সকালে জানাজা শেষে তাঁকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।’
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে সাপের ছোবলে মজিদবাড়িয়া ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর আমিরের মৃত্যু হয়েছে। রোববার উপজেলার মজিদবাড়িয়া ইউনিয়নের তারাবুনিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
মৃত জামায়াতের আমিরের নাম মো. সুলতান আহমেদ (৫৮)। তিনি সুলতানাবাদ দাখিল মাদ্রাসার সিনিয়র শিক্ষক ও মজিদবাড়িয়া ইউনিয়নের তারাবুনিয়া গ্রামের বাসিন্দা।
স্থানীয় ও নিহতের পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, গতকাল সকালে গরুর জন্য ঘাস আনতে যান সুলতান। এ সময় হঠাৎ তাঁকে বিষধর একটি সাপ ছোবল দেয়। পরে তাঁকে স্বজনেরা উদ্ধার করে পার্শ্ববর্তী বরগুনা জেলা হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
মির্জাগঞ্জ উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির মাওলানা সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘সুলতান আহমেদ আমার একজন রাজনৈতিক সহচর ছিলেন। রোববার সকালে গরুর জন্য ঘাস আনতে গিয়ে তাঁকে সাপে ছোবল দেয়।
পরে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে তাঁর মৃত্যু হয়। তিনি স্ত্রী ও তিন কন্যা রেখে গেছেন। সোমবার সকালে জানাজা শেষে তাঁকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।’
০৩ জুন, ২০২৫ ১৮:২০
কুয়াকাটায় উপজেলা প্রশাসন ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে সৈকতের স্টুডিও'র মালামাল জব্দ ও ভাঙচুরের প্রতিবাদ জানিয়ে ঝাড়ু মিছিল করেছে ফটোগ্রাফাররা। এসময় মিছিলকারীরা ইউএনও রবিউল ইসলাম এর পদত্যাগ দাবি করেন।
জানা গেছে, পর্যটকদের নানা অভিযোগের ভিত্তিতে কুয়াকাটা সৈকতে ছবি প্রিন্ট ও ডেলিভারির জন্য স্থাপিত স্টুডিও গত ১ মে বন্ধের নির্দেশ দেয় উপজেলা প্রশাসন। উপজেলা প্রশাসনের নির্দেশনা অমান্য করে স্টুডিও খোলা রাখার অভিযোগে আজ মঙ্গলবার বিকেল ৫ টায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কলাপাড়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ইয়াসীন সাদেক ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে কম্পিউটারসহ স্টুডিওর মালামাল জব্দ করে নিয়ে যায়। এসময় কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রবিউল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। এতে সহযোগিতা করেন সেনাবাহিনী এবং মহিপুর থানা পুলিশ। এর প্রেক্ষিতে মঙ্গলবার সন্ধা ৭ সাড়ে টায় সৈকতের ফটোগ্রাফার ও স্টুডিও মালিকরা কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম এর পদত্যাগ চেয়ে কুয়াকাটা মহাসড়কে ঝাড়ু মিছিল দেয়। এসময় তারা "ইউএনও'র দুই গালে জোতা মারো তালে তালে" এমন স্লোগান দিতে শোনা গেছে।
সৈকতের স্টুডিও মালিক দোজাহান শেখ, কাওসার হাওলাদার, সোহেল দাবি করেন, তাদের কোন পূর্ব নোটিশ কিংবা সময় না দিয়ে বন্ধ স্টুডিওর তালা ভেঙে মালামাল জব্দের নামে ভাংচুর এবং কম্পিউটার, পিসি নিয়ে যায়। তারা আরো দাবি করেন, ভ্রাম্যমাণ আদালতের নামে এক প্রকার লুটপাট চালিয়েছে ইউএনও।
স্টুডিও মালিক ওসমান, ফিরোজ জানান, ২৫ টি স্টুডিও রয়েছে। যেখানে ৩০ টি কম্পিউটার, পিসি, প্রিন্টার, আইপিএস সহ প্রায় অর্ধ কোটি টাকার মালামাল জব্দসহ লুট করে নিয়ে যায়। তারা ইউএনওর এমন কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে।
এ ব্যাপারে কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রবিউল ইসলাম বলেন, বীচ ম্যননেজমেন্ট কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত মোতাবেক স্টুডিও বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সে মোতাবেক স্টুডিও বন্ধের সময় বেঁধে দেয়া হয়। নির্ধারিত সময়ে স্টুডিও বন্ধ না করায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে স্টুডিওর মালামাল জব্দ করা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, সৈকতে ক্যামেরাম্যানদের ছবি তুলতে কোন বাঁধা নেই। এ স্টুডিও বন্ধের মধ্যদিয়ে কমিশন বাণিজ্য বন্ধের পাশাপাশি পর্যটক হয়রানি বন্ধ হবে বলে দাবি করেন তিনি।
এর আগে কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম ফেসবুকে স্টুডিও বন্ধ এবং ওটিজির মাধ্যমে ছবি ডেলিভারির সিদ্ধান্ত সংক্রান্ত একটি পোস্ট করেন। তার পোস্টের কমেন্টে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সাধুবাদ জানিয়েছেন। কমেন্টকারীরা দাবি করেন স্টুডিও বন্ধ থাকলে এবং ওটিজির মাধ্যমে ছবি ডেলিভারি করলে ফটোগ্রাফার কর্তৃক পর্যটক হয়রানি বন্ধ হবে।’
কুয়াকাটায় উপজেলা প্রশাসন ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে সৈকতের স্টুডিও'র মালামাল জব্দ ও ভাঙচুরের প্রতিবাদ জানিয়ে ঝাড়ু মিছিল করেছে ফটোগ্রাফাররা। এসময় মিছিলকারীরা ইউএনও রবিউল ইসলাম এর পদত্যাগ দাবি করেন।
জানা গেছে, পর্যটকদের নানা অভিযোগের ভিত্তিতে কুয়াকাটা সৈকতে ছবি প্রিন্ট ও ডেলিভারির জন্য স্থাপিত স্টুডিও গত ১ মে বন্ধের নির্দেশ দেয় উপজেলা প্রশাসন। উপজেলা প্রশাসনের নির্দেশনা অমান্য করে স্টুডিও খোলা রাখার অভিযোগে আজ মঙ্গলবার বিকেল ৫ টায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কলাপাড়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ইয়াসীন সাদেক ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে কম্পিউটারসহ স্টুডিওর মালামাল জব্দ করে নিয়ে যায়। এসময় কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রবিউল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। এতে সহযোগিতা করেন সেনাবাহিনী এবং মহিপুর থানা পুলিশ। এর প্রেক্ষিতে মঙ্গলবার সন্ধা ৭ সাড়ে টায় সৈকতের ফটোগ্রাফার ও স্টুডিও মালিকরা কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম এর পদত্যাগ চেয়ে কুয়াকাটা মহাসড়কে ঝাড়ু মিছিল দেয়। এসময় তারা "ইউএনও'র দুই গালে জোতা মারো তালে তালে" এমন স্লোগান দিতে শোনা গেছে।
সৈকতের স্টুডিও মালিক দোজাহান শেখ, কাওসার হাওলাদার, সোহেল দাবি করেন, তাদের কোন পূর্ব নোটিশ কিংবা সময় না দিয়ে বন্ধ স্টুডিওর তালা ভেঙে মালামাল জব্দের নামে ভাংচুর এবং কম্পিউটার, পিসি নিয়ে যায়। তারা আরো দাবি করেন, ভ্রাম্যমাণ আদালতের নামে এক প্রকার লুটপাট চালিয়েছে ইউএনও।
স্টুডিও মালিক ওসমান, ফিরোজ জানান, ২৫ টি স্টুডিও রয়েছে। যেখানে ৩০ টি কম্পিউটার, পিসি, প্রিন্টার, আইপিএস সহ প্রায় অর্ধ কোটি টাকার মালামাল জব্দসহ লুট করে নিয়ে যায়। তারা ইউএনওর এমন কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে।
এ ব্যাপারে কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রবিউল ইসলাম বলেন, বীচ ম্যননেজমেন্ট কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত মোতাবেক স্টুডিও বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সে মোতাবেক স্টুডিও বন্ধের সময় বেঁধে দেয়া হয়। নির্ধারিত সময়ে স্টুডিও বন্ধ না করায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে স্টুডিওর মালামাল জব্দ করা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, সৈকতে ক্যামেরাম্যানদের ছবি তুলতে কোন বাঁধা নেই। এ স্টুডিও বন্ধের মধ্যদিয়ে কমিশন বাণিজ্য বন্ধের পাশাপাশি পর্যটক হয়রানি বন্ধ হবে বলে দাবি করেন তিনি।
এর আগে কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম ফেসবুকে স্টুডিও বন্ধ এবং ওটিজির মাধ্যমে ছবি ডেলিভারির সিদ্ধান্ত সংক্রান্ত একটি পোস্ট করেন। তার পোস্টের কমেন্টে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সাধুবাদ জানিয়েছেন। কমেন্টকারীরা দাবি করেন স্টুডিও বন্ধ থাকলে এবং ওটিজির মাধ্যমে ছবি ডেলিভারি করলে ফটোগ্রাফার কর্তৃক পর্যটক হয়রানি বন্ধ হবে।’
০৩ জুন, ২০২৫ ০৮:৪৫
নেভি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ড (এনটিডিসি)-এর তত্ত্বাবধানে এই ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে নৌবাহিনীর অভিজ্ঞ ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দল সাধারণ রোগ নির্ণয়, প্রয়োজনীয় চিকিৎসা পরামর্শ এবং বিনামূল্যে ওষুধ বিতরণ করেন।
চিকিৎসা নিতে আসা স্থানীয় সফুরা বেগম (৭০) বলেন, ‘আমার শরীরটা মাঝেমাঝে খুব খারাপ হয়। কিন্তু দূরে গিয়ে চিকিৎসা নেওয়া কষ্টকর। আজকে ঘরের কাছে ডাক্তার পেয়ে অনেক উপকার হয়েছে।’
রেজাউল নামে একজন যুবক বলেন, ‘আমরা সাধারণ মানুষ, টাকার অভাবে অনেক সময় ডাক্তার দেখানো সম্ভব হয় না। নৌবাহিনীর এই উদ্যোগ খুবই ভালো। তারা যেন বারবার এসে এমন ক্যাম্প করে।’
স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরাও নৌবাহিনীর এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন। লালুয়া ইউনিয়ন পরিষদের ৩নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. মোজাম্মেল হক বলেন, ‘উপকূলীয় এই অঞ্চলে অনেকেই ন্যূনতম চিকিৎসা সেবার সুবিধা থেকে বঞ্চিত। এই ক্যাম্প মানুষের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিয়েছে। নৌবাহিনীর এমন উদ্যোগকে আমরা সাধুবাদ জানাই। আমরা চাই অন্তত তিনমাস পরপর এমন ক্যাম্পের আয়োজন করা হোক।’
বাংলাদেশ নৌবাহিনী জানায়, ক্যাম্পে আগতরা পেটের সমস্যা, চোখ ও ত্বকের রোগ, উচ্চ রক্তচাপ, বাতজ্বরসহ নানা স্বাস্থ্য জটিলতার চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করেন। দেশের দুর্গম ও প্রত্যন্ত এলাকায় অসহায় ও দরিদ্র জনগণের জন্য তারা নিয়মিতভাবে এ ধরনের চিকিৎসা ক্যাম্প আয়োজন করে থাকেন। ভবিষ্যতেও এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
নৌবাহিনীর এমন মানবিক উদ্যোগ শুধু চিকিৎসাসেবা নয় বরং রাষ্ট্রের প্রত্যন্ত জনগোষ্ঠীর পাশে দাঁড়ানোর একটি অনন্য দৃষ্টান্ত। এর মাধ্যমে একদিকে যেমন উপকৃত হচ্ছে স্থানীয় মানুষ, অন্যদিকে রাষ্ট্রীয় বাহিনী ও সাধারণ মানুষের মাঝে সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হচ্ছে।
নেভি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ড (এনটিডিসি)-এর তত্ত্বাবধানে এই ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে নৌবাহিনীর অভিজ্ঞ ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দল সাধারণ রোগ নির্ণয়, প্রয়োজনীয় চিকিৎসা পরামর্শ এবং বিনামূল্যে ওষুধ বিতরণ করেন।
চিকিৎসা নিতে আসা স্থানীয় সফুরা বেগম (৭০) বলেন, ‘আমার শরীরটা মাঝেমাঝে খুব খারাপ হয়। কিন্তু দূরে গিয়ে চিকিৎসা নেওয়া কষ্টকর। আজকে ঘরের কাছে ডাক্তার পেয়ে অনেক উপকার হয়েছে।’
রেজাউল নামে একজন যুবক বলেন, ‘আমরা সাধারণ মানুষ, টাকার অভাবে অনেক সময় ডাক্তার দেখানো সম্ভব হয় না। নৌবাহিনীর এই উদ্যোগ খুবই ভালো। তারা যেন বারবার এসে এমন ক্যাম্প করে।’
স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরাও নৌবাহিনীর এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন। লালুয়া ইউনিয়ন পরিষদের ৩নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. মোজাম্মেল হক বলেন, ‘উপকূলীয় এই অঞ্চলে অনেকেই ন্যূনতম চিকিৎসা সেবার সুবিধা থেকে বঞ্চিত। এই ক্যাম্প মানুষের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিয়েছে। নৌবাহিনীর এমন উদ্যোগকে আমরা সাধুবাদ জানাই। আমরা চাই অন্তত তিনমাস পরপর এমন ক্যাম্পের আয়োজন করা হোক।’
বাংলাদেশ নৌবাহিনী জানায়, ক্যাম্পে আগতরা পেটের সমস্যা, চোখ ও ত্বকের রোগ, উচ্চ রক্তচাপ, বাতজ্বরসহ নানা স্বাস্থ্য জটিলতার চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করেন। দেশের দুর্গম ও প্রত্যন্ত এলাকায় অসহায় ও দরিদ্র জনগণের জন্য তারা নিয়মিতভাবে এ ধরনের চিকিৎসা ক্যাম্প আয়োজন করে থাকেন। ভবিষ্যতেও এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
নৌবাহিনীর এমন মানবিক উদ্যোগ শুধু চিকিৎসাসেবা নয় বরং রাষ্ট্রের প্রত্যন্ত জনগোষ্ঠীর পাশে দাঁড়ানোর একটি অনন্য দৃষ্টান্ত। এর মাধ্যমে একদিকে যেমন উপকৃত হচ্ছে স্থানীয় মানুষ, অন্যদিকে রাষ্ট্রীয় বাহিনী ও সাধারণ মানুষের মাঝে সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হচ্ছে।
০২ জুন, ২০২৫ ১৫:৫৪
পটুয়াখালীর গরুবাহী একটি ট্রাক উল্টে আবদুল মালেক (২৫) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। এ সময় গাড়ির চাপায় তিনটি গরুর মৃত্যু হয়। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে বাউফল-বরিশাল আঞ্চলিক মহাসড়কের আফসেরের গ্যারেজ এলাকায়।
নিহত মালেক দশমিনা উপজেলার আলীপুরা ইউনিয়নের খলিশাখালী গ্রামের করিম মাঝির ছেলে। সে পেশায় একজন গরু ব্যবসায়ী।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, ব্যবসায়ী মালেক সোমবার বাউফলের কালাইয়া হাট থেকে ১৪ টি গরু ক্রয় করেন। তিনি গরুগুলো ঢাকার গাবতলী হাটে নেওয়ার জন্য একটি ট্রাক ভাড়া করেন। ওই ট্রাকে গরু বোঝাই করে তিনি ঢাকার উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন। পথে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্রাক উল্টে রাস্তার পাশে খাদে পড়ে গিয়ে ঘটনাস্থলেই মালেক নিহত হন। একই সময় ট্রাকের নীচে চাপা পড়ে ৩ টি গরু মারা যায় এবং ২ টি গরু আহত হয়।
স্থানীয়রা আহত ২টি গরু জবাই করেন। বাকী ৯ টি গরু স্থানীয় এক ব্যক্তির জিম্মায় রাখা হয়।
বাউফল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি/তদন্ত) আতিকুল ইসলাম বরিশালটাইমসকে জানান, দুর্ঘটনার পর চালক ও হেলপার পলাতক রয়েছেন। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পটুয়াখালীর গরুবাহী একটি ট্রাক উল্টে আবদুল মালেক (২৫) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। এ সময় গাড়ির চাপায় তিনটি গরুর মৃত্যু হয়। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে বাউফল-বরিশাল আঞ্চলিক মহাসড়কের আফসেরের গ্যারেজ এলাকায়।
নিহত মালেক দশমিনা উপজেলার আলীপুরা ইউনিয়নের খলিশাখালী গ্রামের করিম মাঝির ছেলে। সে পেশায় একজন গরু ব্যবসায়ী।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, ব্যবসায়ী মালেক সোমবার বাউফলের কালাইয়া হাট থেকে ১৪ টি গরু ক্রয় করেন। তিনি গরুগুলো ঢাকার গাবতলী হাটে নেওয়ার জন্য একটি ট্রাক ভাড়া করেন। ওই ট্রাকে গরু বোঝাই করে তিনি ঢাকার উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন। পথে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্রাক উল্টে রাস্তার পাশে খাদে পড়ে গিয়ে ঘটনাস্থলেই মালেক নিহত হন। একই সময় ট্রাকের নীচে চাপা পড়ে ৩ টি গরু মারা যায় এবং ২ টি গরু আহত হয়।
স্থানীয়রা আহত ২টি গরু জবাই করেন। বাকী ৯ টি গরু স্থানীয় এক ব্যক্তির জিম্মায় রাখা হয়।
বাউফল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি/তদন্ত) আতিকুল ইসলাম বরিশালটাইমসকে জানান, দুর্ঘটনার পর চালক ও হেলপার পলাতক রয়েছেন। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.