১০ জুলাই, ২০২৫ ১৮:২৫
ভোলার লালমোহন উপজেলায় এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফলে প্রতি বছরের ন্যায় শীর্ষ স্থান অর্জন করেছে ‘লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ’। প্রতিষ্ঠানটি থেকে ২০২৫ সালে এসএসসি পরীক্ষায় ১০৫ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৪৫টি জিপিএ-৫ সহ প্রতি বছরের মতো পুরো জেলার মধ্যে শতভাগ পাসের সাফল্য ধরে রেখেছেন।
এ ছাড়া এ ফলাফলে লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ৫৮ জন শিক্ষার্থী এ গ্রেড ও ২ জন শিক্ষার্থী এ- পেয়েছেন। এ বিষয়ে লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মো. রুহুল আমিন বলেন, আমাদের এখানে রয়েছেন বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করা বিষয়ভিত্তিক মেধাবী এক ঝাঁক শিক্ষক।
তাদের সকলের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় শিক্ষার্থীদের আন্তরিকতার সঙ্গে পাঠদান করানো হয়। পড়ালেখার পাশাপাশি আমরা শিক্ষার্থীদের প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতেও বদ্ধপরিকর। আশা করছি আমাদের এসব শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষা অর্জন শেষে আগামী দিনে নিজেদের দেশের কল্যাণে ও মানুষের সেবায় নিয়োজিত রাখবে। অপরদিকে, বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার এই ফলাফলে লালমোহন সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৩৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১১ জন এবং ফেল করেছেন ৬৪ জন শিক্ষার্থী। লালমোহন বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৫৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১০ জন, ফেল করেছেন ৬২ জন শিক্ষার্থী। কলেজিয়েট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ জন এবং ফেল করেছেন ৪৬ জন।
ফুলবাগিচা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৬৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ জন এবং ফেল করেছেন ৩১ জন। গজারিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ- ৫ পেয়েছেন ১ জন এবং ফেল করেছেন ৩৭ জন। গজারিয়া গালর্স স্কুল অ্যান্ড কলেজের ৬০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ জন এবং ফেল করেছেন ২১ জন।
এছাড়া দ্বীপ শিখা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ জন এবং ফেল করেছেন ৪২ জন। দেবিরচর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ জন এবং ফেল করছেন ৩৬ জন। আশ্রাফনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ১৫ জন শিক্ষার্থী।
হাজিরহাট টিএ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ৩৬ জন। জনতা বাজার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ২৬ জন। অন্যদিকে, লর্ডহার্ডিঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ৫০ জন। ধলীগৌরনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৩৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ৯২ জন।
ডাওরী হাট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৯৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ৭৩ জন। করিমগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৩৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ১১ জন। চতলা মোহাম্মদীয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ৫১ জন। রায়চাঁদ উদয় চন্দ্র মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৯১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ জন এবং ফেল করেছেন ৫৬ জন।
এদিকে, এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ লালমোহন উপজেলার সকল শিক্ষার্থীদের অভিনন্দন জানিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহ আজিজ। তিনি জানান, আমরা এই পরীক্ষাটি অত্যন্ত স্বচ্ছতার সঙ্গে সম্পন্ন করেছি। তবে এই পরীক্ষায় যারা উত্তীর্ণ হতে পারেনি তাদের অনুরোধ করবো আরো ভালো করে পড়ালেখা করে আগামী বছরের পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য।
ভোলার লালমোহন উপজেলায় এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফলে প্রতি বছরের ন্যায় শীর্ষ স্থান অর্জন করেছে ‘লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ’। প্রতিষ্ঠানটি থেকে ২০২৫ সালে এসএসসি পরীক্ষায় ১০৫ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৪৫টি জিপিএ-৫ সহ প্রতি বছরের মতো পুরো জেলার মধ্যে শতভাগ পাসের সাফল্য ধরে রেখেছেন।
এ ছাড়া এ ফলাফলে লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ৫৮ জন শিক্ষার্থী এ গ্রেড ও ২ জন শিক্ষার্থী এ- পেয়েছেন। এ বিষয়ে লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মো. রুহুল আমিন বলেন, আমাদের এখানে রয়েছেন বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করা বিষয়ভিত্তিক মেধাবী এক ঝাঁক শিক্ষক।
তাদের সকলের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় শিক্ষার্থীদের আন্তরিকতার সঙ্গে পাঠদান করানো হয়। পড়ালেখার পাশাপাশি আমরা শিক্ষার্থীদের প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতেও বদ্ধপরিকর। আশা করছি আমাদের এসব শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষা অর্জন শেষে আগামী দিনে নিজেদের দেশের কল্যাণে ও মানুষের সেবায় নিয়োজিত রাখবে। অপরদিকে, বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার এই ফলাফলে লালমোহন সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৩৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১১ জন এবং ফেল করেছেন ৬৪ জন শিক্ষার্থী। লালমোহন বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৫৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১০ জন, ফেল করেছেন ৬২ জন শিক্ষার্থী। কলেজিয়েট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ জন এবং ফেল করেছেন ৪৬ জন।
ফুলবাগিচা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৬৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ জন এবং ফেল করেছেন ৩১ জন। গজারিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ- ৫ পেয়েছেন ১ জন এবং ফেল করেছেন ৩৭ জন। গজারিয়া গালর্স স্কুল অ্যান্ড কলেজের ৬০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ জন এবং ফেল করেছেন ২১ জন।
এছাড়া দ্বীপ শিখা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ জন এবং ফেল করেছেন ৪২ জন। দেবিরচর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ জন এবং ফেল করছেন ৩৬ জন। আশ্রাফনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ১৫ জন শিক্ষার্থী।
হাজিরহাট টিএ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ৩৬ জন। জনতা বাজার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ২৬ জন। অন্যদিকে, লর্ডহার্ডিঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ৫০ জন। ধলীগৌরনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৩৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ৯২ জন।
ডাওরী হাট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৯৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ৭৩ জন। করিমগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৩৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ১১ জন। চতলা মোহাম্মদীয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ৫১ জন। রায়চাঁদ উদয় চন্দ্র মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৯১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ জন এবং ফেল করেছেন ৫৬ জন।
এদিকে, এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ লালমোহন উপজেলার সকল শিক্ষার্থীদের অভিনন্দন জানিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহ আজিজ। তিনি জানান, আমরা এই পরীক্ষাটি অত্যন্ত স্বচ্ছতার সঙ্গে সম্পন্ন করেছি। তবে এই পরীক্ষায় যারা উত্তীর্ণ হতে পারেনি তাদের অনুরোধ করবো আরো ভালো করে পড়ালেখা করে আগামী বছরের পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪০
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:০৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৫৭
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:০৮
ভোলার চরফ্যাশনে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন করছে এক কিশোরী। ওই কিশোরীর দাবি অনুযায়ী, সে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় সক্রিয় ছিল বলে দাবি করে। স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, সে ভোলা জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সহসমন্বয়ক।
সম্প্রতি ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার চর মাদরাজ ইউনিয়ন চর আফজাল গ্রামের ১ নম্বর ওয়ার্ডে। গত ৫ দিন ধরে অনশনে আছে ওই কিশোরী। কিশোরীর দাবি, সে এবার এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। তবে ব্যাবহারিক পরীক্ষা না দেওয়ায় সে অকৃতকার্য।
তার দাবি, তার প্রেমিক (কিশোর) নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে জড়িত। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় তাদের পরিচয়। পরে বন্ধুত্ব ও প্রেমে রূপ নেয় তাদের সম্পর্ক। বিয়ের তাদের দাবিতে প্রেমিক তার সঙ্গে ঘনিষ্ঠও হয়েছে বলেও অভিযোগ কিশোরীর। এদিকে ওই কিশোরের মা-বাবা তাদের ছেলেকে নির্দোষ দাবি করে বলেন, ‘আমাদের ছেলে নির্দোষ।
একটি মহলের ইন্দনে অহেতুক ফাঁসাতে এই ষড়যন্ত্র চলছে।’ ভোলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাসনা শারমিন মিথি বলেন, ওই তরুণী থানায় বা উপজেলায় লিখিত অভিযোগ দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ভোলার চরফ্যাশনে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন করছে এক কিশোরী। ওই কিশোরীর দাবি অনুযায়ী, সে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় সক্রিয় ছিল বলে দাবি করে। স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, সে ভোলা জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সহসমন্বয়ক।
সম্প্রতি ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার চর মাদরাজ ইউনিয়ন চর আফজাল গ্রামের ১ নম্বর ওয়ার্ডে। গত ৫ দিন ধরে অনশনে আছে ওই কিশোরী। কিশোরীর দাবি, সে এবার এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। তবে ব্যাবহারিক পরীক্ষা না দেওয়ায় সে অকৃতকার্য।
তার দাবি, তার প্রেমিক (কিশোর) নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে জড়িত। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় তাদের পরিচয়। পরে বন্ধুত্ব ও প্রেমে রূপ নেয় তাদের সম্পর্ক। বিয়ের তাদের দাবিতে প্রেমিক তার সঙ্গে ঘনিষ্ঠও হয়েছে বলেও অভিযোগ কিশোরীর। এদিকে ওই কিশোরের মা-বাবা তাদের ছেলেকে নির্দোষ দাবি করে বলেন, ‘আমাদের ছেলে নির্দোষ।
একটি মহলের ইন্দনে অহেতুক ফাঁসাতে এই ষড়যন্ত্র চলছে।’ ভোলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাসনা শারমিন মিথি বলেন, ওই তরুণী থানায় বা উপজেলায় লিখিত অভিযোগ দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৩:০১
বৈরী আবহাওয়ায় নদী উত্তাল থাকায় টানা ৩দিন বন্ধ থাকার পর ভোলার ১০টি অভ্যন্তরীণ নৌরুটে যাত্রীবাহী লঞ্চ চলাচল শুরু হয়েছে। রোববার (২৭ জুলাই) সকাল সোয়া ১০টার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) ভোলা নদী বন্দরের ট্রাফিক কর্মকর্তা মো. জসিম উদ্দিন।
লিশা-মজুচৌধুরী ঘাটে হাতিয়া-ঢাকা, হাতিয়া-মনপুরা, চরফ্যাশন-ঢাকা, তজুমদ্দিন-মনপুরা, দৌলতখান- আলেকজান্ডার, তজুমদ্দিন-ঢাকাসহ ১০টি রুট ৩ দিন বন্ধ থাকার পর আজ চালু হয়েছে।
তিনি বলেন, বৈরী আবহাওয়ার কারণে বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা থেকে নদী উত্তাল থাকায় ভোলার ১০টি রুটে যাত্রীবাহী নৌযান চলাচল বন্ধ ছিল। আবহাওয়া পরিস্থিতি ভালো হওয়ায় রোববার সকাল ১০টা থেকে ভোলার এসব রুটে যাত্রীবাহী লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক ঘোষণা করা হয়েছে। তবে সাবধানে চলাফেরা করতে হবে।
বৈরী আবহাওয়ায় নদী উত্তাল থাকায় টানা ৩দিন বন্ধ থাকার পর ভোলার ১০টি অভ্যন্তরীণ নৌরুটে যাত্রীবাহী লঞ্চ চলাচল শুরু হয়েছে। রোববার (২৭ জুলাই) সকাল সোয়া ১০টার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) ভোলা নদী বন্দরের ট্রাফিক কর্মকর্তা মো. জসিম উদ্দিন।
লিশা-মজুচৌধুরী ঘাটে হাতিয়া-ঢাকা, হাতিয়া-মনপুরা, চরফ্যাশন-ঢাকা, তজুমদ্দিন-মনপুরা, দৌলতখান- আলেকজান্ডার, তজুমদ্দিন-ঢাকাসহ ১০টি রুট ৩ দিন বন্ধ থাকার পর আজ চালু হয়েছে।
তিনি বলেন, বৈরী আবহাওয়ার কারণে বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা থেকে নদী উত্তাল থাকায় ভোলার ১০টি রুটে যাত্রীবাহী নৌযান চলাচল বন্ধ ছিল। আবহাওয়া পরিস্থিতি ভালো হওয়ায় রোববার সকাল ১০টা থেকে ভোলার এসব রুটে যাত্রীবাহী লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক ঘোষণা করা হয়েছে। তবে সাবধানে চলাফেরা করতে হবে।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১২:৩৫
তীব্র স্রোতের কবলে পড়ে ভোলার মেঘনা নদীতে কয়েকজন শ্রমিকসহ একটি বালু বোঝাই বাল্কহেড ডুবির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় বাল্কহেডে থাকা শ্রমিকদের জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে।
রোববার (২৭ জুলাই) সকাল সোয়া ৯টার দিকে সদর উপজেলার শিবপুরে ইউনিয়নের ভোলার খাল সংলগ্ন মেঘনা নদীতে এ ঘটনায় ঘটে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কয়েকজন শ্রমিকসহ বালু বোঝাই বাল্কহেডটি ভোলার খাল এলাকায় এসেছিল। এ সময় তীব্র স্রোতের কবলে পড়ে বাল্কহেডটি ডুবে যায়। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় বাল্কহেডে থাকা শ্রমিকরা জীবিত উদ্ধার হন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ভোলা সদর ইলিশা নৌথানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীন উদ্দিন বলেন, তীব্র স্রোতের কবলে পড়ে বাল্কহেডটি ডুবে যায়। এ ঘটনায় কেউ নিখোঁজের তথ্য পাওয়া যায়নি। খোঁজ নিয়ে ঘটনাস্থলে আমাদের টিম গিয়েছে।
তীব্র স্রোতের কবলে পড়ে ভোলার মেঘনা নদীতে কয়েকজন শ্রমিকসহ একটি বালু বোঝাই বাল্কহেড ডুবির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় বাল্কহেডে থাকা শ্রমিকদের জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে।
রোববার (২৭ জুলাই) সকাল সোয়া ৯টার দিকে সদর উপজেলার শিবপুরে ইউনিয়নের ভোলার খাল সংলগ্ন মেঘনা নদীতে এ ঘটনায় ঘটে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কয়েকজন শ্রমিকসহ বালু বোঝাই বাল্কহেডটি ভোলার খাল এলাকায় এসেছিল। এ সময় তীব্র স্রোতের কবলে পড়ে বাল্কহেডটি ডুবে যায়। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় বাল্কহেডে থাকা শ্রমিকরা জীবিত উদ্ধার হন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ভোলা সদর ইলিশা নৌথানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীন উদ্দিন বলেন, তীব্র স্রোতের কবলে পড়ে বাল্কহেডটি ডুবে যায়। এ ঘটনায় কেউ নিখোঁজের তথ্য পাওয়া যায়নি। খোঁজ নিয়ে ঘটনাস্থলে আমাদের টিম গিয়েছে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.