
১০ জুলাই, ২০২৫ ১৮:২৫
ভোলার লালমোহন উপজেলায় এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফলে প্রতি বছরের ন্যায় শীর্ষ স্থান অর্জন করেছে ‘লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ’। প্রতিষ্ঠানটি থেকে ২০২৫ সালে এসএসসি পরীক্ষায় ১০৫ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৪৫টি জিপিএ-৫ সহ প্রতি বছরের মতো পুরো জেলার মধ্যে শতভাগ পাসের সাফল্য ধরে রেখেছেন।
এ ছাড়া এ ফলাফলে লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ৫৮ জন শিক্ষার্থী এ গ্রেড ও ২ জন শিক্ষার্থী এ- পেয়েছেন। এ বিষয়ে লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মো. রুহুল আমিন বলেন, আমাদের এখানে রয়েছেন বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করা বিষয়ভিত্তিক মেধাবী এক ঝাঁক শিক্ষক।
তাদের সকলের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় শিক্ষার্থীদের আন্তরিকতার সঙ্গে পাঠদান করানো হয়। পড়ালেখার পাশাপাশি আমরা শিক্ষার্থীদের প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতেও বদ্ধপরিকর। আশা করছি আমাদের এসব শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষা অর্জন শেষে আগামী দিনে নিজেদের দেশের কল্যাণে ও মানুষের সেবায় নিয়োজিত রাখবে। অপরদিকে, বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার এই ফলাফলে লালমোহন সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৩৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১১ জন এবং ফেল করেছেন ৬৪ জন শিক্ষার্থী। লালমোহন বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৫৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১০ জন, ফেল করেছেন ৬২ জন শিক্ষার্থী। কলেজিয়েট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ জন এবং ফেল করেছেন ৪৬ জন।
ফুলবাগিচা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৬৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ জন এবং ফেল করেছেন ৩১ জন। গজারিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ- ৫ পেয়েছেন ১ জন এবং ফেল করেছেন ৩৭ জন। গজারিয়া গালর্স স্কুল অ্যান্ড কলেজের ৬০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ জন এবং ফেল করেছেন ২১ জন।
এছাড়া দ্বীপ শিখা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ জন এবং ফেল করেছেন ৪২ জন। দেবিরচর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ জন এবং ফেল করছেন ৩৬ জন। আশ্রাফনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ১৫ জন শিক্ষার্থী।
হাজিরহাট টিএ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ৩৬ জন। জনতা বাজার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ২৬ জন। অন্যদিকে, লর্ডহার্ডিঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ৫০ জন। ধলীগৌরনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৩৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ৯২ জন।
ডাওরী হাট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৯৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ৭৩ জন। করিমগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৩৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ১১ জন। চতলা মোহাম্মদীয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ৫১ জন। রায়চাঁদ উদয় চন্দ্র মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৯১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ জন এবং ফেল করেছেন ৫৬ জন।
এদিকে, এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ লালমোহন উপজেলার সকল শিক্ষার্থীদের অভিনন্দন জানিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহ আজিজ। তিনি জানান, আমরা এই পরীক্ষাটি অত্যন্ত স্বচ্ছতার সঙ্গে সম্পন্ন করেছি। তবে এই পরীক্ষায় যারা উত্তীর্ণ হতে পারেনি তাদের অনুরোধ করবো আরো ভালো করে পড়ালেখা করে আগামী বছরের পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য।
ভোলার লালমোহন উপজেলায় এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফলে প্রতি বছরের ন্যায় শীর্ষ স্থান অর্জন করেছে ‘লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ’। প্রতিষ্ঠানটি থেকে ২০২৫ সালে এসএসসি পরীক্ষায় ১০৫ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৪৫টি জিপিএ-৫ সহ প্রতি বছরের মতো পুরো জেলার মধ্যে শতভাগ পাসের সাফল্য ধরে রেখেছেন।
এ ছাড়া এ ফলাফলে লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ৫৮ জন শিক্ষার্থী এ গ্রেড ও ২ জন শিক্ষার্থী এ- পেয়েছেন। এ বিষয়ে লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মো. রুহুল আমিন বলেন, আমাদের এখানে রয়েছেন বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করা বিষয়ভিত্তিক মেধাবী এক ঝাঁক শিক্ষক।
তাদের সকলের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় শিক্ষার্থীদের আন্তরিকতার সঙ্গে পাঠদান করানো হয়। পড়ালেখার পাশাপাশি আমরা শিক্ষার্থীদের প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতেও বদ্ধপরিকর। আশা করছি আমাদের এসব শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষা অর্জন শেষে আগামী দিনে নিজেদের দেশের কল্যাণে ও মানুষের সেবায় নিয়োজিত রাখবে। অপরদিকে, বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার এই ফলাফলে লালমোহন সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৩৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১১ জন এবং ফেল করেছেন ৬৪ জন শিক্ষার্থী। লালমোহন বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৫৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১০ জন, ফেল করেছেন ৬২ জন শিক্ষার্থী। কলেজিয়েট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ জন এবং ফেল করেছেন ৪৬ জন।
ফুলবাগিচা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৬৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ জন এবং ফেল করেছেন ৩১ জন। গজারিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ- ৫ পেয়েছেন ১ জন এবং ফেল করেছেন ৩৭ জন। গজারিয়া গালর্স স্কুল অ্যান্ড কলেজের ৬০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ জন এবং ফেল করেছেন ২১ জন।
এছাড়া দ্বীপ শিখা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ জন এবং ফেল করেছেন ৪২ জন। দেবিরচর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ জন এবং ফেল করছেন ৩৬ জন। আশ্রাফনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ১৫ জন শিক্ষার্থী।
হাজিরহাট টিএ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ৩৬ জন। জনতা বাজার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ২৬ জন। অন্যদিকে, লর্ডহার্ডিঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ৫০ জন। ধলীগৌরনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৩৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ৯২ জন।
ডাওরী হাট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৯৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ৭৩ জন। করিমগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৩৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ১১ জন। চতলা মোহাম্মদীয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ৫১ জন। রায়চাঁদ উদয় চন্দ্র মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৯১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ জন এবং ফেল করেছেন ৫৬ জন।
এদিকে, এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ লালমোহন উপজেলার সকল শিক্ষার্থীদের অভিনন্দন জানিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহ আজিজ। তিনি জানান, আমরা এই পরীক্ষাটি অত্যন্ত স্বচ্ছতার সঙ্গে সম্পন্ন করেছি। তবে এই পরীক্ষায় যারা উত্তীর্ণ হতে পারেনি তাদের অনুরোধ করবো আরো ভালো করে পড়ালেখা করে আগামী বছরের পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:৩২
শনিবার (৮ নভেম্বর) মধ্যরাতে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখার উপসচিব আমিনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ নিয়োগ দেওয়া হয়। এর আগে তিনি মন্ত্রীপরিষদ বিভাগের উপসচিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
অন্যদিকে ভোলার জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব পালন করা মো. আজাদ জাহানকে গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে বদলি করা হয়েছে।
শনিবার (৮ নভেম্বর) মধ্যরাতে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখার উপসচিব আমিনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ নিয়োগ দেওয়া হয়। এর আগে তিনি মন্ত্রীপরিষদ বিভাগের উপসচিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
অন্যদিকে ভোলার জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব পালন করা মো. আজাদ জাহানকে গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে বদলি করা হয়েছে।

০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১৬:৩২
ভোলার লালমোহন উপজেলায় সাতশত পিস ইয়াবাসহ মো. রুবেল (৩৮) নামে এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে পুলিশ।
আটক মো. রুবেল উপজেলার কালমা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বালুরচর এলাকার মো. আসমত আলীর ছেলে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে লালমোহন থানায় প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেন লালমোহন সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ। এ সময় ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ জানান, বাংলাদেশ পুলিশ মাদক এবং সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। সেই ধারাবাহিকতায় লালমোহন থানা পুলিশও নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছেন। বৃহস্পতিবার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি, কালমা ইউনিয়নের বালুর চর এলাকায় মাদক কারবার হচ্ছে। পরে সেখানে থানা পুলিশের একটি চৌকস টিম অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানে রুবেল নামে একজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে সাতশত পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়। তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। মাদকবিরোধী এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
ভোলার লালমোহন উপজেলায় সাতশত পিস ইয়াবাসহ মো. রুবেল (৩৮) নামে এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে পুলিশ।
আটক মো. রুবেল উপজেলার কালমা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বালুরচর এলাকার মো. আসমত আলীর ছেলে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে লালমোহন থানায় প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেন লালমোহন সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ। এ সময় ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ জানান, বাংলাদেশ পুলিশ মাদক এবং সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। সেই ধারাবাহিকতায় লালমোহন থানা পুলিশও নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছেন। বৃহস্পতিবার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি, কালমা ইউনিয়নের বালুর চর এলাকায় মাদক কারবার হচ্ছে। পরে সেখানে থানা পুলিশের একটি চৌকস টিম অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানে রুবেল নামে একজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে সাতশত পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়। তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। মাদকবিরোধী এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।

০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১৬:২৯
ভোলা-১ আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ভিডিও কলের মাধ্যমে দলীয় প্রতীক ‘গরুর গাড়ি মার্কা’ নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেয়ার ঘোষণা দেন তিনি। ঘোষণার পরই ভোলায় দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যায়।
আজ (বুধবার, ৫ নভেম্বর) ভোলা জেলা বিজেপির সমাবেশ, গরুর গাড়ির মার্কার প্রচারণা ও র্যালীর আয়োজন করে। সকাল থেকে নেতাকর্মীরা ভোলা শহরের নতুন বাজারে দলীয় কার্যালয় এসে ঝড়ো হতে শুরু করে। সকাল সাড়ে ১১টায় জেলা বিজেপি কার্যালয় থেকে গরুর গাড়ির বিশাল নির্বাচনি প্রচারণা ও র্যালী বের হয়।
প্রায় অর্ধ কিলোমিটার দীর্ঘ এ মিছিলে হাজারো নেতাকর্মী অংশ নেন। হাতে ব্যানার, ফেস্টুন ও গরুর গাড়ি প্রতীকের পোস্টার নিয়ে তারা স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করে তোলে। র্যালীটি নতুন বাজার, বাংলাস্কুল মোড়, সদর রোড, চকবাজার হয়ে দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
এসময় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক মোতাছিন বিল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম, সদর উপজেলা বিজেপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি প্রভাষক মো. নুরন্নবী, যুব সংহতির জেলা সভাপতি নুরে আলম টিটু, শ্রমিক পার্টির সভাপতি জামাল উদ্দিন চকেট প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ ভোলা-১ আসনে জনপ্রিয় ও গ্রহণযোগ্য প্রার্থী। তার প্রার্থিতা ঘোষণার পর নেতাকর্মীরা আরও সংগঠিত হচ্ছে। ভোলার জনগণ একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে পার্থ সাহেবকে ভালোবাসেন এবং পছন্দ করেন। ভোলার উন্নয়নের স্বার্থে পার্থকে গরুর গাড়ি মার্কার বিকল্প নেই। তারা আশা প্রকাশ করেন, আসন্ন নির্বাচনে জনগণ গরুর গাড়ি প্রতীকের পক্ষে রায় দেবে।
একই আসনে বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর।
ভোলা-১ আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ভিডিও কলের মাধ্যমে দলীয় প্রতীক ‘গরুর গাড়ি মার্কা’ নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেয়ার ঘোষণা দেন তিনি। ঘোষণার পরই ভোলায় দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যায়।
আজ (বুধবার, ৫ নভেম্বর) ভোলা জেলা বিজেপির সমাবেশ, গরুর গাড়ির মার্কার প্রচারণা ও র্যালীর আয়োজন করে। সকাল থেকে নেতাকর্মীরা ভোলা শহরের নতুন বাজারে দলীয় কার্যালয় এসে ঝড়ো হতে শুরু করে। সকাল সাড়ে ১১টায় জেলা বিজেপি কার্যালয় থেকে গরুর গাড়ির বিশাল নির্বাচনি প্রচারণা ও র্যালী বের হয়।
প্রায় অর্ধ কিলোমিটার দীর্ঘ এ মিছিলে হাজারো নেতাকর্মী অংশ নেন। হাতে ব্যানার, ফেস্টুন ও গরুর গাড়ি প্রতীকের পোস্টার নিয়ে তারা স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করে তোলে। র্যালীটি নতুন বাজার, বাংলাস্কুল মোড়, সদর রোড, চকবাজার হয়ে দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
এসময় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক মোতাছিন বিল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম, সদর উপজেলা বিজেপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি প্রভাষক মো. নুরন্নবী, যুব সংহতির জেলা সভাপতি নুরে আলম টিটু, শ্রমিক পার্টির সভাপতি জামাল উদ্দিন চকেট প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ ভোলা-১ আসনে জনপ্রিয় ও গ্রহণযোগ্য প্রার্থী। তার প্রার্থিতা ঘোষণার পর নেতাকর্মীরা আরও সংগঠিত হচ্ছে। ভোলার জনগণ একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে পার্থ সাহেবকে ভালোবাসেন এবং পছন্দ করেন। ভোলার উন্নয়নের স্বার্থে পার্থকে গরুর গাড়ি মার্কার বিকল্প নেই। তারা আশা প্রকাশ করেন, আসন্ন নির্বাচনে জনগণ গরুর গাড়ি প্রতীকের পক্ষে রায় দেবে।
একই আসনে বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.