২২ আগস্ট, ২০২৫ ১৩:৩২
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার ইছাপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক পদে জয়ী হয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের বাবা আজিজুর রহমান বাচ্চু।
শুক্রবার (২২ আগস্ট) দুপুরে রামগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মোজাম্মেল হক মজু বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। জানা গেছে, মোরগ প্রতীকে ২৬৬ ভোট পেয়ে তিনি নির্বাচিত হয়েছেন। এর আগে তিনি ইছাপুর ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি ছিলেন।
বিএনপি সূত্র জানায়, ছাতা প্রতীকে ২৫৫ ভোট পেয়ে মো. অলি উল্যা ইছাপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি। সাংগঠনিক সম্পাদক পদে জাহাঙ্গীর আলম সম্রাট মাছ প্রতীকে ২৪১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন।
বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) বিকেলে ইছাপুর ইউনিয়নের শ্রীরামপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। ৪৫৩ জন ভোটার ভোট প্রয়োগ করেন। প্রতিনিধি নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি।
বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব সাহাব উদ্দিন সাবু, যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট হাসিবুর রহমান, বাফুফের সহ-সভাপতি ওয়াহিদ উদ্দিন চৌধুরী হ্যাপি, বিএলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম, কেন্দ্রীয় যুবদলের সাবেক সহ-সভাপতি ইমাম হোসেন, ঢাকা মহানগর বিএনপির সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি এল রহমান প্রমুখ।
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার ইছাপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক পদে জয়ী হয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের বাবা আজিজুর রহমান বাচ্চু।
শুক্রবার (২২ আগস্ট) দুপুরে রামগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মোজাম্মেল হক মজু বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। জানা গেছে, মোরগ প্রতীকে ২৬৬ ভোট পেয়ে তিনি নির্বাচিত হয়েছেন। এর আগে তিনি ইছাপুর ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি ছিলেন।
বিএনপি সূত্র জানায়, ছাতা প্রতীকে ২৫৫ ভোট পেয়ে মো. অলি উল্যা ইছাপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি। সাংগঠনিক সম্পাদক পদে জাহাঙ্গীর আলম সম্রাট মাছ প্রতীকে ২৪১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন।
বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) বিকেলে ইছাপুর ইউনিয়নের শ্রীরামপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। ৪৫৩ জন ভোটার ভোট প্রয়োগ করেন। প্রতিনিধি নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি।
বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব সাহাব উদ্দিন সাবু, যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট হাসিবুর রহমান, বাফুফের সহ-সভাপতি ওয়াহিদ উদ্দিন চৌধুরী হ্যাপি, বিএলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম, কেন্দ্রীয় যুবদলের সাবেক সহ-সভাপতি ইমাম হোসেন, ঢাকা মহানগর বিএনপির সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি এল রহমান প্রমুখ।
২৩ আগস্ট, ২০২৫ ১৩:০৫
খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলায় ভাড়া বাড়িতে ঢুকে মো. শামীম হোসেন নামে যুবদলের এক নেতাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। শুক্রবার (২২ আগস্ট) রাতে উপজেলার আঠারো মাইল এলাকায় সৈয়দ ঈসা কলেজের পাশে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত শামীম হোসেন তালা উপজেলার ইসলামকাটি ইউনিয়নের উথুলি গ্রামের আব্দুল গফ্ফার শেখের ছেলে ও সাবেক ইউপি সদস্য। তিনি তালা ইসলামকাটি ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শামীম দীর্ঘদিন থেকে ডুমুরিয়ার আঠারো মাইল এলাকায় বসবাস করে কীটনাশকের ব্যবসা করতেন। তালা উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সাইদুর রহমান সাইদ বলেন, এটি একটি পূর্বপরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড বলে মনে হচ্ছে। আমরা হত্যাকারীদের খুঁজে বের করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি।
এ বিষয়ে ডুমুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুদ রানা বলেন, খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের কারণ সম্পর্কে এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করছে।
খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলায় ভাড়া বাড়িতে ঢুকে মো. শামীম হোসেন নামে যুবদলের এক নেতাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। শুক্রবার (২২ আগস্ট) রাতে উপজেলার আঠারো মাইল এলাকায় সৈয়দ ঈসা কলেজের পাশে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত শামীম হোসেন তালা উপজেলার ইসলামকাটি ইউনিয়নের উথুলি গ্রামের আব্দুল গফ্ফার শেখের ছেলে ও সাবেক ইউপি সদস্য। তিনি তালা ইসলামকাটি ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শামীম দীর্ঘদিন থেকে ডুমুরিয়ার আঠারো মাইল এলাকায় বসবাস করে কীটনাশকের ব্যবসা করতেন। তালা উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সাইদুর রহমান সাইদ বলেন, এটি একটি পূর্বপরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড বলে মনে হচ্ছে। আমরা হত্যাকারীদের খুঁজে বের করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি।
এ বিষয়ে ডুমুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুদ রানা বলেন, খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের কারণ সম্পর্কে এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করছে।
২৩ আগস্ট, ২০২৫ ১২:৪৬
চট্টগ্রামে ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগে পুলিশের এক কর্মকর্তাকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। ওই কর্মকর্তা হলেন এসআই শাহিন ভূঁইয়া। তিনি চট্টগ্রাম আদালতের নারী ও শিশু শাখায় জেনারেল রেজিস্ট্রার অফিসার (জিআরও) হিসেবে কর্মরত ছিলেন বলে জানা গেছে।
শুক্রবার (২২ আগস্ট) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘুষ কেলেঙ্কারির একটি ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর এসআই শাহিন ভূঁইয়াকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করা হয়েছে। নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (প্রসিকিউশন) মফিজ উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
৩২ সেকেন্ডের ভাইরাল হওয়া ভিডিওটিতে দেখা যায়, এসআই শাহিনকে আদালত ভবনের দ্বিতীয় তলায় নিজ কার্যালয়ে এক আইনজীবী মানিব্যাগ বের করে তাকে তিনটি নোট দেন। পরে তিনি টাকাগুলো গুনে নিজের কাছে রেখে দেন।
নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (প্রসিকিউশন) মফিজ উদ্দিন জানান, ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ ওঠায় এক এসআইকে দায়িত্ব থেকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। একইসঙ্গে ঘটনার তদন্তে একটি তদন্ত কমিটি গঠিন করা হয়েছে।
চট্টগ্রামে ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগে পুলিশের এক কর্মকর্তাকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। ওই কর্মকর্তা হলেন এসআই শাহিন ভূঁইয়া। তিনি চট্টগ্রাম আদালতের নারী ও শিশু শাখায় জেনারেল রেজিস্ট্রার অফিসার (জিআরও) হিসেবে কর্মরত ছিলেন বলে জানা গেছে।
শুক্রবার (২২ আগস্ট) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘুষ কেলেঙ্কারির একটি ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর এসআই শাহিন ভূঁইয়াকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করা হয়েছে। নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (প্রসিকিউশন) মফিজ উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
৩২ সেকেন্ডের ভাইরাল হওয়া ভিডিওটিতে দেখা যায়, এসআই শাহিনকে আদালত ভবনের দ্বিতীয় তলায় নিজ কার্যালয়ে এক আইনজীবী মানিব্যাগ বের করে তাকে তিনটি নোট দেন। পরে তিনি টাকাগুলো গুনে নিজের কাছে রেখে দেন।
নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (প্রসিকিউশন) মফিজ উদ্দিন জানান, ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ ওঠায় এক এসআইকে দায়িত্ব থেকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। একইসঙ্গে ঘটনার তদন্তে একটি তদন্ত কমিটি গঠিন করা হয়েছে।
২৩ আগস্ট, ২০২৫ ১২:৩৫
বাগেরহাটের ফকিরহাটে এক চা দোকানের বিদ্যুৎ বিল এসেছে ৩ লাখ ১ হাজার ৭৪৬ টাকা। হঠাৎ এ বিল পেয়ে হতবাক হয়ে পড়েছেন দোকানি অপূর্ব কুন্ডু ও তার পরিবার। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, লখপুর বাজারের এক কক্ষের ছোট্ট চায়ের দোকানটি বহু বছর ধরে চালিয়ে আসছে কুন্ডু পরিবার।
বর্তমানে দোকানটি পরিচালনা করেন অপূর্ব কুন্ডু, তার মা তপতী রানী কুন্ডু ও স্ত্রী। দোকানে রয়েছে মাত্র দুটি বাল্ব, একটি ফ্যান ও একটি ফ্রিজ। এর আগে নিয়মিত প্রতি মাসে ২৫০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিল আসত। গত মাসে অতিরিক্ত বিল এসেছিল ১ হাজার ৮৭৬ টাকা যা ফকিরহাট জোনাল অফিসে সংশোধনের পর ৩১৬ টাকা করা হয়।
কিন্তু চলতি মাসে যখন বিল হাতে পান, তাতে দেখা যায় ৩ লাখ টাকার বেশি। এ বিল দেখে হতভম্ব হয়ে যান অপূর্ব কুন্ডু ও তার পরিবার। বিষয়টি জানাজানি হলে বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মীরা এসে বিলটি নিয়ে যান।
অপূর্ব কুন্ডু বলেন, এতদিন নিয়মিত বিল দিয়েছি। হঠাৎ করে কয়েক মাস ধরে অতিরিক্ত বিল আসছে। এতে আমরা ভীষণ ভোগান্তিতে পড়েছি। ভবিষ্যতে যেন এ ধরনের ভুল আর না হয় সে জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
শুধু অপূর্ব কুন্ডু নন লখপুর এলাকার আরও অনেক গ্রাহকের নামেও এভাবে অতিরিক্ত বিল আসছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গ্রাহকদের দাবি, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মীরা মিটার না দেখে অনুমাননির্ভর বিল তৈরি করায় এ ধরনের ভোগান্তি হচ্ছে।
এ বিষয়ে ফকিরহাট পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) আনন্দ কুমার কুন্ডু বলেন, বিলিং সহকারীর ভুলের কারণে এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে। ইতোমধ্যে ভুলটি সংশোধন করে অপূর্ব কুন্ডুর হাতে ৩১০ টাকার বিল দেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট বিলিং সহকারীকে শোকজ করা হয়েছে।
এর আগে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে বাগেরহাট সদর উপজেলার বৈটপুর গ্রামের চা দোকানি তাইজুল ইসলামের নামে ১৩ লাখ ৮৭ হাজার টাকার বিল করা হয়েছিল। অথচ তার প্রকৃত বিল ছিল মাত্র ১৬২ টাকা।
বাগেরহাটের ফকিরহাটে এক চা দোকানের বিদ্যুৎ বিল এসেছে ৩ লাখ ১ হাজার ৭৪৬ টাকা। হঠাৎ এ বিল পেয়ে হতবাক হয়ে পড়েছেন দোকানি অপূর্ব কুন্ডু ও তার পরিবার। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, লখপুর বাজারের এক কক্ষের ছোট্ট চায়ের দোকানটি বহু বছর ধরে চালিয়ে আসছে কুন্ডু পরিবার।
বর্তমানে দোকানটি পরিচালনা করেন অপূর্ব কুন্ডু, তার মা তপতী রানী কুন্ডু ও স্ত্রী। দোকানে রয়েছে মাত্র দুটি বাল্ব, একটি ফ্যান ও একটি ফ্রিজ। এর আগে নিয়মিত প্রতি মাসে ২৫০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিল আসত। গত মাসে অতিরিক্ত বিল এসেছিল ১ হাজার ৮৭৬ টাকা যা ফকিরহাট জোনাল অফিসে সংশোধনের পর ৩১৬ টাকা করা হয়।
কিন্তু চলতি মাসে যখন বিল হাতে পান, তাতে দেখা যায় ৩ লাখ টাকার বেশি। এ বিল দেখে হতভম্ব হয়ে যান অপূর্ব কুন্ডু ও তার পরিবার। বিষয়টি জানাজানি হলে বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মীরা এসে বিলটি নিয়ে যান।
অপূর্ব কুন্ডু বলেন, এতদিন নিয়মিত বিল দিয়েছি। হঠাৎ করে কয়েক মাস ধরে অতিরিক্ত বিল আসছে। এতে আমরা ভীষণ ভোগান্তিতে পড়েছি। ভবিষ্যতে যেন এ ধরনের ভুল আর না হয় সে জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
শুধু অপূর্ব কুন্ডু নন লখপুর এলাকার আরও অনেক গ্রাহকের নামেও এভাবে অতিরিক্ত বিল আসছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গ্রাহকদের দাবি, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মীরা মিটার না দেখে অনুমাননির্ভর বিল তৈরি করায় এ ধরনের ভোগান্তি হচ্ছে।
এ বিষয়ে ফকিরহাট পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) আনন্দ কুমার কুন্ডু বলেন, বিলিং সহকারীর ভুলের কারণে এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে। ইতোমধ্যে ভুলটি সংশোধন করে অপূর্ব কুন্ডুর হাতে ৩১০ টাকার বিল দেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট বিলিং সহকারীকে শোকজ করা হয়েছে।
এর আগে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে বাগেরহাট সদর উপজেলার বৈটপুর গ্রামের চা দোকানি তাইজুল ইসলামের নামে ১৩ লাখ ৮৭ হাজার টাকার বিল করা হয়েছিল। অথচ তার প্রকৃত বিল ছিল মাত্র ১৬২ টাকা।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.