০১ জুন, ২০২৫ ১৯:০৪
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ড. আসাদুজ্জামান রিপন বলেছেন, গণতন্ত্র মনে থাকতে হবে, গণতন্ত্র জাতীয় জীবনেও থাকতে হবে। গণতন্ত্র থাকলে পালাতে হয় না।
গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত কোন প্রধানমন্ত্রী দেশ ছেড়ে পালিয়ে যায় না। যে শাসক গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত হন, জনগণকে যারা বিশ্বাস করে, জনগ কে যারা তোয়াক্কা করে, জনগণ তাদের সম্পদ হয়ে যায়, তাদের পালাতে হয় না।
যেমন আমার নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া পালায়নি। ১/১১ এর সময় তার উপরে চাপ ছিল। তাকে দেশ ছেড়ে চলে যেতে বলা হয়েছিল। কিন্তু তিনি দেশ ছেড়ে চলে যায়নি।
আজ রবিবার (০১ জুন) গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলা ও পৌর বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, শেখ হাসিনা মানুষের ভোটাধিকারে বিশ্বাস করতেন না। দেশে সুষ্ঠ ভোট হলে তিনি গোপালগঞ্জ-৩ (কোটালীপাড়া-টুঙ্গিপাড়া) আসন থেকে হয়তো নির্বাচিত হতে পারতেন না।
আমি তাকে চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলেছিলাম, আপনি কোটালীপাড়া ও টুঙ্গিপাড়পায় কত পার্সেন্ট ভোট পেয়েছেন ভোটের সেই মুড়িগুলো দেখান। যদি দেখাতে পারেন তাহলে আমি রাজনীতি ছেড়ে আপনার গোলামী করবো। আর যদি না দেখাতে পারেন তাহলে আপনি প্রধানমন্ত্রীর পথ থেকে সরে গিয়ে আমাদের দেশকে বাঁচান। তিনি আমার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেননি।
ড. আসাদুজ্জামান রিপন বলেন, শেখ হাসিনা দেশের বৈধ প্রধানমন্ত্রী ছিলেন না। কোটালীপাড়া-টুঙ্গিপাড়া এলাকায় ওনার যারা চামচা ছিলেন, যারা নেতাকর্মী ছিলেন তারা ভোটের বাক্স ভরে দিয়েছেন।
এটা কি নির্বাচন হলো? এটা কি গণতন্ত্র হলো? বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি গনতন্ত্রে বিশ্বাসী।তাই আজকের এই সম্মেলনে সকল নেতৃবৃন্দের মতামতের ভিত্তিতে আমরা সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করতে চাই।
অর্ন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধানকে উদ্দেশ্যে করে ড. আসাদুজ্জামান রিপন বলেন, সংস্কারের কথা বলে আর কালক্ষেপন করবেন না। দ্রুত আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করুন। আগামীকাল (০২ জুন)বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির সাথে আপনার সংলাম অনুষ্ঠিত হবে। আশাকরি এই সংলাপের পর আপনি নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করবেন।
সম্মেলনের প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী।তিনি বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি ইতোমধ্যে রাষ্ট্র সংস্কার ও মেরামতের জন্য ৩১ দফা পেশ করেছে। আপনারা সবাই এই ৩১ দফা সর্ম্পকে ধারণা রাখবেন। এই ৩১ দফাই হচ্ছে বাংলাদেশের মানুষের মুক্তির সনদ।
কোটালীপাড়া উপজেলার বিএনপির আহবায়ক এস এম মহিউদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সম্মেলনের আলোচনা সভায় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক খন্দকার মাশুকুর রহমান, সেলিমুজ্জামান সেলিম, জেলা বিএনপির আহবায়ক শরীফ রফিকুজ্জামান, কোটালীপাড়া উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব আবুল বাশার হাওলাদার, যুগ্ম আহবায়ক ফায়েকুজ্জামান, পৌর বিএনপির আহবায়ক ইউসুফ আলী দাড়িয়া, সদস্য সচিব ওলিউর রহমান হাওলাদারসহ স্থানীয় বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।
বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ বলেন, সুষ্ঠ নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত দেশের কোন সমস্যার সমাধান হবে না। সেই কারনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল সহ ৫০টিরও অধিক রাজনৈতিক দল আজকে ভোটাধিকার চায়, নির্বাচন চায়।
নির্বাচনের একটিন সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা চায়। কারণ সংস্কারের কথা যদি বলেন, তাহলে বলবো বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপিই প্রথম সংস্কারের কথা বলেছিল কেননা শেখ হাসিনার আমলে যখন মানুষকে গুম কর হচ্ছিল, খুন করা হচ্ছিল তখন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশ সংস্কারের জন্য ২৭ দফা ঘোষণা করেছিলেন।আজ সেই ২৭ দফাই ৩১ দফায় পরিণত হয়েছে।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ড. আসাদুজ্জামান রিপন বলেছেন, গণতন্ত্র মনে থাকতে হবে, গণতন্ত্র জাতীয় জীবনেও থাকতে হবে। গণতন্ত্র থাকলে পালাতে হয় না।
গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত কোন প্রধানমন্ত্রী দেশ ছেড়ে পালিয়ে যায় না। যে শাসক গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত হন, জনগণকে যারা বিশ্বাস করে, জনগ কে যারা তোয়াক্কা করে, জনগণ তাদের সম্পদ হয়ে যায়, তাদের পালাতে হয় না।
যেমন আমার নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া পালায়নি। ১/১১ এর সময় তার উপরে চাপ ছিল। তাকে দেশ ছেড়ে চলে যেতে বলা হয়েছিল। কিন্তু তিনি দেশ ছেড়ে চলে যায়নি।
আজ রবিবার (০১ জুন) গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলা ও পৌর বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, শেখ হাসিনা মানুষের ভোটাধিকারে বিশ্বাস করতেন না। দেশে সুষ্ঠ ভোট হলে তিনি গোপালগঞ্জ-৩ (কোটালীপাড়া-টুঙ্গিপাড়া) আসন থেকে হয়তো নির্বাচিত হতে পারতেন না।
আমি তাকে চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলেছিলাম, আপনি কোটালীপাড়া ও টুঙ্গিপাড়পায় কত পার্সেন্ট ভোট পেয়েছেন ভোটের সেই মুড়িগুলো দেখান। যদি দেখাতে পারেন তাহলে আমি রাজনীতি ছেড়ে আপনার গোলামী করবো। আর যদি না দেখাতে পারেন তাহলে আপনি প্রধানমন্ত্রীর পথ থেকে সরে গিয়ে আমাদের দেশকে বাঁচান। তিনি আমার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেননি।
ড. আসাদুজ্জামান রিপন বলেন, শেখ হাসিনা দেশের বৈধ প্রধানমন্ত্রী ছিলেন না। কোটালীপাড়া-টুঙ্গিপাড়া এলাকায় ওনার যারা চামচা ছিলেন, যারা নেতাকর্মী ছিলেন তারা ভোটের বাক্স ভরে দিয়েছেন।
এটা কি নির্বাচন হলো? এটা কি গণতন্ত্র হলো? বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি গনতন্ত্রে বিশ্বাসী।তাই আজকের এই সম্মেলনে সকল নেতৃবৃন্দের মতামতের ভিত্তিতে আমরা সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করতে চাই।
অর্ন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধানকে উদ্দেশ্যে করে ড. আসাদুজ্জামান রিপন বলেন, সংস্কারের কথা বলে আর কালক্ষেপন করবেন না। দ্রুত আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করুন। আগামীকাল (০২ জুন)বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির সাথে আপনার সংলাম অনুষ্ঠিত হবে। আশাকরি এই সংলাপের পর আপনি নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করবেন।
সম্মেলনের প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী।তিনি বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি ইতোমধ্যে রাষ্ট্র সংস্কার ও মেরামতের জন্য ৩১ দফা পেশ করেছে। আপনারা সবাই এই ৩১ দফা সর্ম্পকে ধারণা রাখবেন। এই ৩১ দফাই হচ্ছে বাংলাদেশের মানুষের মুক্তির সনদ।
কোটালীপাড়া উপজেলার বিএনপির আহবায়ক এস এম মহিউদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সম্মেলনের আলোচনা সভায় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক খন্দকার মাশুকুর রহমান, সেলিমুজ্জামান সেলিম, জেলা বিএনপির আহবায়ক শরীফ রফিকুজ্জামান, কোটালীপাড়া উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব আবুল বাশার হাওলাদার, যুগ্ম আহবায়ক ফায়েকুজ্জামান, পৌর বিএনপির আহবায়ক ইউসুফ আলী দাড়িয়া, সদস্য সচিব ওলিউর রহমান হাওলাদারসহ স্থানীয় বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।
বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ বলেন, সুষ্ঠ নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত দেশের কোন সমস্যার সমাধান হবে না। সেই কারনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল সহ ৫০টিরও অধিক রাজনৈতিক দল আজকে ভোটাধিকার চায়, নির্বাচন চায়।
নির্বাচনের একটিন সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা চায়। কারণ সংস্কারের কথা যদি বলেন, তাহলে বলবো বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপিই প্রথম সংস্কারের কথা বলেছিল কেননা শেখ হাসিনার আমলে যখন মানুষকে গুম কর হচ্ছিল, খুন করা হচ্ছিল তখন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশ সংস্কারের জন্য ২৭ দফা ঘোষণা করেছিলেন।আজ সেই ২৭ দফাই ৩১ দফায় পরিণত হয়েছে।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৯:১৩
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪০
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:০৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৪:৫২
নেত্রকোনার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পূর্বঘোষিত পদযাত্রা ও জনসভায় নাশকতার পরিকল্পনার অভিযোগে যুবলীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। রোববার (২৭ জুলাই) সকাল ১০টায় খলিশাউর ইউনিয়নের খানপাড়া এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। আটককৃত মো. হুমায়ুন কবির (৩৬) উপজেলার খলিশাউর পূর্বপাড়া গ্রামের আব্দুল মান্নান ছোট্ট মিয়ার ছেলে। তিনি স্থানীয় যুবলীগের খলিশাউর ইউনিয়ন শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, হুমায়ুন কবির শনিবার (২৬ জুলাই) রাতে @Humayun Kabir নামের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক আইডি থেকে এক পোস্টে এনসিপির সমাবেশ প্রতিহত করার আহ্বান জানান। তার এই পোস্টকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং নাশকতার আশঙ্কায় পুলিশ সক্রিয় হয়।
এ বিষয়ে নেত্রকোনা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) সাহেব আলী খান পাঠান বলেন, সামাজিক মাধ্যমে উসকানিমূলক পোস্ট ও সমাবেশে নাশকতার পরিকল্পনার প্রাথমিক অভিযোগের ভিত্তিতে তাকে আটক করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে।
এদিকে এনসিপির সমর্থকরা অভিযোগ করেছেন, তাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি বানচাল করতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে উত্তেজনা তৈরি করা হয়েছে। তবে যুবলীগের স্থানীয় নেতা হুমায়ুন কবিরের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
নেত্রকোনার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পূর্বঘোষিত পদযাত্রা ও জনসভায় নাশকতার পরিকল্পনার অভিযোগে যুবলীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। রোববার (২৭ জুলাই) সকাল ১০টায় খলিশাউর ইউনিয়নের খানপাড়া এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। আটককৃত মো. হুমায়ুন কবির (৩৬) উপজেলার খলিশাউর পূর্বপাড়া গ্রামের আব্দুল মান্নান ছোট্ট মিয়ার ছেলে। তিনি স্থানীয় যুবলীগের খলিশাউর ইউনিয়ন শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, হুমায়ুন কবির শনিবার (২৬ জুলাই) রাতে @Humayun Kabir নামের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক আইডি থেকে এক পোস্টে এনসিপির সমাবেশ প্রতিহত করার আহ্বান জানান। তার এই পোস্টকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং নাশকতার আশঙ্কায় পুলিশ সক্রিয় হয়।
এ বিষয়ে নেত্রকোনা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) সাহেব আলী খান পাঠান বলেন, সামাজিক মাধ্যমে উসকানিমূলক পোস্ট ও সমাবেশে নাশকতার পরিকল্পনার প্রাথমিক অভিযোগের ভিত্তিতে তাকে আটক করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে।
এদিকে এনসিপির সমর্থকরা অভিযোগ করেছেন, তাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি বানচাল করতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে উত্তেজনা তৈরি করা হয়েছে। তবে যুবলীগের স্থানীয় নেতা হুমায়ুন কবিরের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৩:১৪
বিয়ের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন। বাড়িতে আমন্ত্রিত অতিথিদের অনেকেই উপস্থিত। এরই মধ্যে ঘরের সিলিং ফ্যানের নষ্ট সুইচ মেরামত করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান বর। এমন মর্মান্তিক ঘটনায় এলাকাজুড়ে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
ঘটনাটি ঘটেছে জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলার চরপাকেরদহ ইউনিয়নের নব্যচর বাজার এলাকায়। রোববার (২৭ জুলাই) শাহ আলম (২২) নামে ওই যুবকের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। এর আগে, শনিবার দুপুরের দিকে মারা যান তিনি। নিহত শাহ আলম নব্যচর গ্রামের শাহ জামাল মণ্ডলের ছেলে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, শাহ আলমের বিয়ে উপলক্ষে তার বাবা শাহ জামাল সব আয়োজনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেন। বাড়িতে বিয়ের দাওয়াতী মেহমান উপস্থিত ছিলেন। এরই মধ্যে ঘরের সিলিং ফ্যানের নষ্ট সুইচ মেরামত করতে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান শাহ আলম। এ ঘটনায় নব্যচর এলাকাজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
শাহ আলমের চাচাতো ভাই শাকিল মিয়া বলেন, ভাই কারেন্টের কাজ জানত, তাই নিজের ফ্যানের সুইচ নিজেই ঠিক করতে গিয়েছিল। হঠাৎ করেই কারেন্টে শক খেয়ে মারা যায়। বিয়ের দাওয়াত খেতে বাড়িতে অনেক মেহমান এসেছে।
মাদারগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল্লাহ সাইফ বলেন, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যুর খবর শুনেছি। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ পাননি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিয়ের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন। বাড়িতে আমন্ত্রিত অতিথিদের অনেকেই উপস্থিত। এরই মধ্যে ঘরের সিলিং ফ্যানের নষ্ট সুইচ মেরামত করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান বর। এমন মর্মান্তিক ঘটনায় এলাকাজুড়ে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
ঘটনাটি ঘটেছে জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলার চরপাকেরদহ ইউনিয়নের নব্যচর বাজার এলাকায়। রোববার (২৭ জুলাই) শাহ আলম (২২) নামে ওই যুবকের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। এর আগে, শনিবার দুপুরের দিকে মারা যান তিনি। নিহত শাহ আলম নব্যচর গ্রামের শাহ জামাল মণ্ডলের ছেলে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, শাহ আলমের বিয়ে উপলক্ষে তার বাবা শাহ জামাল সব আয়োজনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেন। বাড়িতে বিয়ের দাওয়াতী মেহমান উপস্থিত ছিলেন। এরই মধ্যে ঘরের সিলিং ফ্যানের নষ্ট সুইচ মেরামত করতে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান শাহ আলম। এ ঘটনায় নব্যচর এলাকাজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
শাহ আলমের চাচাতো ভাই শাকিল মিয়া বলেন, ভাই কারেন্টের কাজ জানত, তাই নিজের ফ্যানের সুইচ নিজেই ঠিক করতে গিয়েছিল। হঠাৎ করেই কারেন্টে শক খেয়ে মারা যায়। বিয়ের দাওয়াত খেতে বাড়িতে অনেক মেহমান এসেছে।
মাদারগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল্লাহ সাইফ বলেন, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যুর খবর শুনেছি। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ পাননি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১২:০২
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র খাদিজা আক্তার কেয়া পদত্যাগ করেছেন। শনিবার (২৬ জুলাই) বিকেলে নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টের মাধ্যমে এ ঘোষণা দেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে কেয়া লেখেন, আমরা গণঅভ্যুত্থানের পর একটি প্ল্যাটফর্মে এসেছিলাম মুরাদনগর থেকে। সেই অভ্যুত্থানে আমাদের হাজারো ভাই-বোন শহীদ হয়েছেন। আমি তাদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করতে পারি না। তাই আমি নিজেই এসব কিছু থেকে সরে দাঁড়ালাম। আজ (শনিবার) থেকে এ প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে আমার কোনো সংশ্লিষ্টতা থাকবে না।
পোস্টে তিনি আরও লেখেন, যার জন্য করলাম চুরি, সেই বলে চোর! এটা আমার ক্ষেত্রেই যে প্রযোজ্য হবে না, কে বলল? আপনারা সবাই জানেন, আমি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একজন দায়িত্বশীল কর্মী ছিলাম। কিন্তু আজকের পর থেকে এই আন্দোলনের সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
তিনি লেখেন, দেশের স্বার্থে আমি সবসময় লড়াই করে যাব। আমাকে সবসময় দেশের পক্ষে পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ। খাদিজা আক্তার কেয়া বলেন, সম্প্রতি কুমিল্লা টাউনহল মাঠে এনসিপির পদযাত্রায় পতিত আওয়ামী লীগের লোকজন সামনের সারিতে ছিল।
যারা আমাদের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে বাধা দিয়েছিল। এ বিষয়গুলো আমাদের শহীদের সঙ্গে বেইমানি করা হচ্ছে। এগুলো দেখে এ প্ল্যাটফর্মে আমি থাকতে চাচ্ছি না। শনিবার ফেসবুকে সব স্পষ্ট করে জানিয়েছি। আজ রোববার লিখিত পদত্যাগপত্র দিব।
তিনি আরও বলেন, পোস্টে সব স্পষ্ট করা হয়েছে। তিনি কোনো রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তিকেন্দ্রিক রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলাম না এবং ভবিষ্যতেও থাকব না। তবে দেশের স্বার্থে ও সংস্কারের পক্ষে আমি সবসময় সংগ্রামে থাকব।
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র খাদিজা আক্তার কেয়া পদত্যাগ করেছেন। শনিবার (২৬ জুলাই) বিকেলে নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টের মাধ্যমে এ ঘোষণা দেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে কেয়া লেখেন, আমরা গণঅভ্যুত্থানের পর একটি প্ল্যাটফর্মে এসেছিলাম মুরাদনগর থেকে। সেই অভ্যুত্থানে আমাদের হাজারো ভাই-বোন শহীদ হয়েছেন। আমি তাদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করতে পারি না। তাই আমি নিজেই এসব কিছু থেকে সরে দাঁড়ালাম। আজ (শনিবার) থেকে এ প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে আমার কোনো সংশ্লিষ্টতা থাকবে না।
পোস্টে তিনি আরও লেখেন, যার জন্য করলাম চুরি, সেই বলে চোর! এটা আমার ক্ষেত্রেই যে প্রযোজ্য হবে না, কে বলল? আপনারা সবাই জানেন, আমি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একজন দায়িত্বশীল কর্মী ছিলাম। কিন্তু আজকের পর থেকে এই আন্দোলনের সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
তিনি লেখেন, দেশের স্বার্থে আমি সবসময় লড়াই করে যাব। আমাকে সবসময় দেশের পক্ষে পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ। খাদিজা আক্তার কেয়া বলেন, সম্প্রতি কুমিল্লা টাউনহল মাঠে এনসিপির পদযাত্রায় পতিত আওয়ামী লীগের লোকজন সামনের সারিতে ছিল।
যারা আমাদের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে বাধা দিয়েছিল। এ বিষয়গুলো আমাদের শহীদের সঙ্গে বেইমানি করা হচ্ছে। এগুলো দেখে এ প্ল্যাটফর্মে আমি থাকতে চাচ্ছি না। শনিবার ফেসবুকে সব স্পষ্ট করে জানিয়েছি। আজ রোববার লিখিত পদত্যাগপত্র দিব।
তিনি আরও বলেন, পোস্টে সব স্পষ্ট করা হয়েছে। তিনি কোনো রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তিকেন্দ্রিক রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলাম না এবং ভবিষ্যতেও থাকব না। তবে দেশের স্বার্থে ও সংস্কারের পক্ষে আমি সবসময় সংগ্রামে থাকব।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.