২১ জুন, ২০২৫ ০৭:৪৮
বাংলাদেশের ভোটের রাজনীতিতে নতুন যুগের সূচনা হতে যাচ্ছে। এক ছাতার নিচে দেশের সব ইসলামি দল ধর্মপ্রাণ মানুষের এমন প্রত্যাশা অবশেষে পূরণ হওয়ার পথে।
ছাত্রজনতার অভ্যুত্থানের পর ইসলামি দলগুলোর দৌড়ঝাপ বেড়ে গেছে, এক বাক্সে ভোট পাঠাতে মরিয়া হয়ে চেষ্টা করছেন তারা। সূত্র বলছে, সিদ্ধান্ত হয়ে গেছে, এখন শুধু ঘোষণা বাকি!
বরাবরই দেশের রাজনীতির মঞ্চে বড় ভূমিকা রাখেন কওমী ঘরানার প্রবীণ আলেমরা। এবারের ঐক্য প্রচেষ্টায়ও তারাই এগিয়ে এসেছেন। সঙ্গে আলো ফেলছে সবচেয়ে বড় ইসলামি দল জামায়াতে ইসলামি। দুই ধারার দীর্ঘদিনের দূরত্ব ঘুচিয়ে নির্বাচনী সমঝোতা সৃষ্টি করতে যাচ্ছে নতুন মেরু!
যেখানে আদর্শ ছিল বিভাজনের কারণ, সেখানে এখন হাত মেলানোর চেষ্টা। বহুদিন পর এক দারুণ সমীকরণ তৈরি হচ্ছে ইসলামি রাজনীতির অঙ্গনে। জামায়াতে ইসলামি, যাকে ঘিরে কওমীপন্থী দলগুলো বছরের পর বছর আপত্তি, বিরোধিতা আর তর্ক করে এসেছে—আজ সেই জামায়াতের সাথেই তারা হাঁটছে নির্বাচনি বোঝাপড়ার পথে। উদ্দেশ্যে একটাই, দেশে ইসলামপন্থাকে শক্তিশালী করা।
এর মধ্যেই দলগুলো বৈঠকে বসেছে বেশ কয়েকবার। ইসলামী আন্দোলন, খেলাফত মজলিস, জমিয়েতে উলামায়ে ইসলাম, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস সাথে জামায়াতে ইসলামী। আলোচনার টেবিলে গুরুত্ব পাচ্ছে নির্বাচনি আসন সমঝোতার বিষয়টি।
সবার ঐকমত্যের ভিত্তিতে একটি আসনে ইসলামপন্থীদের একজন প্রার্থী ঠিক করা হচ্ছে। নির্বাচনের দিন তারিখ ঠিক হলে এ জোটের পূর্ণরুপ প্রকাশ করা হবে, বলছেন দলগুলোর নেতারা।
জোটের নাম ঠিক হয়নি। তবে অভ্যন্তরীণ বার্তা স্পষ্ট ‘একসাথে না দাঁড়ালে ভোটের মাঠে বড় রাজনৈতিক দল বিএনপির সাথে সুবিধা করা যাবে না। বাস্তবতা বলছে ‘পাঁচ দলের পাঁচজন প্রার্থী দিলে একজনও জিতবে না, কিন্তু এক প্রার্থী দিলে কপালে অনেক কিছু জুটতে পারে’। তাই ইসলামী রাজনীতির নেতৃবৃন্দ বসছেন একসঙ্গে যে কোনো উপায়ে ব্যালটকে এক জায়গায় আনতেই হবে।
স্বাভাবিকভাবেই বিএনপি চায় না, ভোটের মাঠে সব ইসলামি দল তাদের বিরুদ্ধে থাকুক। তাই জমিয়তসহ পুরোনো জোটভুক্ত দলগুলোকে সঙ্গে রাখতে মরিয়া তারা।
ফলে একদিকে বিএনপির ছায়া, অন্যদিকে জামায়াতের সাথে জোট গঠনের আয়োজন। কওমী নেতৃত্বকে ফেলেছে বাস্তবমুখী সিদ্ধান্ত গ্রহণের উত্তাল পরিস্থিতিতে। দিনেশেষে বিএনপির চেয়ে বৃহৎ ইসলামি জোটই তাদের কাছে গুরুত্ব পাচ্ছে।
বাংলাদেশের ভোটের রাজনীতিতে নতুন যুগের সূচনা হতে যাচ্ছে। এক ছাতার নিচে দেশের সব ইসলামি দল ধর্মপ্রাণ মানুষের এমন প্রত্যাশা অবশেষে পূরণ হওয়ার পথে।
ছাত্রজনতার অভ্যুত্থানের পর ইসলামি দলগুলোর দৌড়ঝাপ বেড়ে গেছে, এক বাক্সে ভোট পাঠাতে মরিয়া হয়ে চেষ্টা করছেন তারা। সূত্র বলছে, সিদ্ধান্ত হয়ে গেছে, এখন শুধু ঘোষণা বাকি!
বরাবরই দেশের রাজনীতির মঞ্চে বড় ভূমিকা রাখেন কওমী ঘরানার প্রবীণ আলেমরা। এবারের ঐক্য প্রচেষ্টায়ও তারাই এগিয়ে এসেছেন। সঙ্গে আলো ফেলছে সবচেয়ে বড় ইসলামি দল জামায়াতে ইসলামি। দুই ধারার দীর্ঘদিনের দূরত্ব ঘুচিয়ে নির্বাচনী সমঝোতা সৃষ্টি করতে যাচ্ছে নতুন মেরু!
যেখানে আদর্শ ছিল বিভাজনের কারণ, সেখানে এখন হাত মেলানোর চেষ্টা। বহুদিন পর এক দারুণ সমীকরণ তৈরি হচ্ছে ইসলামি রাজনীতির অঙ্গনে। জামায়াতে ইসলামি, যাকে ঘিরে কওমীপন্থী দলগুলো বছরের পর বছর আপত্তি, বিরোধিতা আর তর্ক করে এসেছে—আজ সেই জামায়াতের সাথেই তারা হাঁটছে নির্বাচনি বোঝাপড়ার পথে। উদ্দেশ্যে একটাই, দেশে ইসলামপন্থাকে শক্তিশালী করা।
এর মধ্যেই দলগুলো বৈঠকে বসেছে বেশ কয়েকবার। ইসলামী আন্দোলন, খেলাফত মজলিস, জমিয়েতে উলামায়ে ইসলাম, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস সাথে জামায়াতে ইসলামী। আলোচনার টেবিলে গুরুত্ব পাচ্ছে নির্বাচনি আসন সমঝোতার বিষয়টি।
সবার ঐকমত্যের ভিত্তিতে একটি আসনে ইসলামপন্থীদের একজন প্রার্থী ঠিক করা হচ্ছে। নির্বাচনের দিন তারিখ ঠিক হলে এ জোটের পূর্ণরুপ প্রকাশ করা হবে, বলছেন দলগুলোর নেতারা।
জোটের নাম ঠিক হয়নি। তবে অভ্যন্তরীণ বার্তা স্পষ্ট ‘একসাথে না দাঁড়ালে ভোটের মাঠে বড় রাজনৈতিক দল বিএনপির সাথে সুবিধা করা যাবে না। বাস্তবতা বলছে ‘পাঁচ দলের পাঁচজন প্রার্থী দিলে একজনও জিতবে না, কিন্তু এক প্রার্থী দিলে কপালে অনেক কিছু জুটতে পারে’। তাই ইসলামী রাজনীতির নেতৃবৃন্দ বসছেন একসঙ্গে যে কোনো উপায়ে ব্যালটকে এক জায়গায় আনতেই হবে।
স্বাভাবিকভাবেই বিএনপি চায় না, ভোটের মাঠে সব ইসলামি দল তাদের বিরুদ্ধে থাকুক। তাই জমিয়তসহ পুরোনো জোটভুক্ত দলগুলোকে সঙ্গে রাখতে মরিয়া তারা।
ফলে একদিকে বিএনপির ছায়া, অন্যদিকে জামায়াতের সাথে জোট গঠনের আয়োজন। কওমী নেতৃত্বকে ফেলেছে বাস্তবমুখী সিদ্ধান্ত গ্রহণের উত্তাল পরিস্থিতিতে। দিনেশেষে বিএনপির চেয়ে বৃহৎ ইসলামি জোটই তাদের কাছে গুরুত্ব পাচ্ছে।
১৭ জুন, ২০২৫ ১৩:০৭
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মিটিংয়ের পর জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) এতিম হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক মাসুদ কামাল।
তিনি বলেন, ‘ইউনূস সাহেব যখন প্রথম পলিটিক্যাল পার্টি থেকে ব্যাক করছিলেন বর্তমানেও তিনি ওই পার্টি থেকে অলরেডি ব্যাক করেছেন। আমার কাছে দুঃখ লাগে, এই মিটিংয়ের মাধ্যমে এনসিপি আজ এতিম হয়ে গেল। এনসিপি তো নিজের কথা কয়।
গায়ের জোরে কথা বলত। এনসিপির নেতাদের কথাবার্তা, চাল-চলন, আচার-আচরণ, ব্যক্তিগত জীবনযাপন সব মিলে কিন্তু মানুষ তাদের পছন্দ করেনি। শেষ পর্যন্ত ইলেকশন যদি হয় আল্টিমেটলি কী হবে, জানি না। যদি ওরা একা একা ইলেকশন করে আল্টিমেটলি যদি করতে পারে আর কী।
তিনি আরো বলেন, ‘নির্বাচনে যাওয়ার জন্য এনসিপি এখনো তো নিবন্ধনও নেয়নি। যদি করতে পারে তাদের বডি ল্যাঙ্গুয়েজ কী। নিবন্ধন যেকোনো সময় চাইলেই তো পাওয়া যাবে। তারা কি শর্ত পূরণ করছে? পেয়ে যাবে আশা করি।
আবেদন করলেই পেয়ে যাবে ওই শর্ত পূরণ করা লাগবে না! অ্যাপ্লাই করলেই পেয়ে যাবে, ইউনূস সাহেব আছেন না, আছেন তো, সমস্যাটা কী?’
ভোটের মাঠে জামানত রক্ষাই হবে এনসিপির বড় সাফল্য, উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ইলেকশন করতে তারা নামবে হয়তো-বা। যদি একটা আসনে যদি উনাদের জামানত রক্ষা হয়—এইটাই হবে তাদের বড় সাফল্য।’
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মিটিংয়ের পর জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) এতিম হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক মাসুদ কামাল।
তিনি বলেন, ‘ইউনূস সাহেব যখন প্রথম পলিটিক্যাল পার্টি থেকে ব্যাক করছিলেন বর্তমানেও তিনি ওই পার্টি থেকে অলরেডি ব্যাক করেছেন। আমার কাছে দুঃখ লাগে, এই মিটিংয়ের মাধ্যমে এনসিপি আজ এতিম হয়ে গেল। এনসিপি তো নিজের কথা কয়।
গায়ের জোরে কথা বলত। এনসিপির নেতাদের কথাবার্তা, চাল-চলন, আচার-আচরণ, ব্যক্তিগত জীবনযাপন সব মিলে কিন্তু মানুষ তাদের পছন্দ করেনি। শেষ পর্যন্ত ইলেকশন যদি হয় আল্টিমেটলি কী হবে, জানি না। যদি ওরা একা একা ইলেকশন করে আল্টিমেটলি যদি করতে পারে আর কী।
তিনি আরো বলেন, ‘নির্বাচনে যাওয়ার জন্য এনসিপি এখনো তো নিবন্ধনও নেয়নি। যদি করতে পারে তাদের বডি ল্যাঙ্গুয়েজ কী। নিবন্ধন যেকোনো সময় চাইলেই তো পাওয়া যাবে। তারা কি শর্ত পূরণ করছে? পেয়ে যাবে আশা করি।
আবেদন করলেই পেয়ে যাবে ওই শর্ত পূরণ করা লাগবে না! অ্যাপ্লাই করলেই পেয়ে যাবে, ইউনূস সাহেব আছেন না, আছেন তো, সমস্যাটা কী?’
ভোটের মাঠে জামানত রক্ষাই হবে এনসিপির বড় সাফল্য, উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ইলেকশন করতে তারা নামবে হয়তো-বা। যদি একটা আসনে যদি উনাদের জামানত রক্ষা হয়—এইটাই হবে তাদের বড় সাফল্য।’
১৭ জুন, ২০২৫ ০৮:৫৮
আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ ছাড়া ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) দায়িত্ব নেবেন না বলে জানিয়েছেন বিএনপি নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন।
মঙ্গলবার (১৭ জুন) সকালে প্রতীকী অবস্থান কর্মসূচিতে যোগ দিয়ে তিনি এ কথা জানান। ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন জানান, আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়ায় শপথ গ্রহণ না করা পর্যন্ত মেয়রের পদে দায়িত্ব পালন করবেন না।
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ায়র বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে ইশরাক বলেন, রাজনৈতিক ও আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন আসিফ মাহমুদ। এজন্য তিনি ঢাকা দক্ষিণ সিটির প্রসাশক হিসেবে কাছের মানুষকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন।
সিটি করপোরেশনে এসে স্থানীয় সরকার কী ধরণের দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত সেই বিষয়টি খুঁটিয়ে দেখতে দুর্নীতি দমন কমিশনকে আহ্বান জানান তিনি। এ সময় হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি আরও বলেন, দাবি আদায় না হলে এ অবস্থান কর্মসূচি ঢাকা দক্ষিণ সিটির রাজপথে ছড়িয়ে পড়বে।
আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ ছাড়া ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) দায়িত্ব নেবেন না বলে জানিয়েছেন বিএনপি নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন।
মঙ্গলবার (১৭ জুন) সকালে প্রতীকী অবস্থান কর্মসূচিতে যোগ দিয়ে তিনি এ কথা জানান। ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন জানান, আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়ায় শপথ গ্রহণ না করা পর্যন্ত মেয়রের পদে দায়িত্ব পালন করবেন না।
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ায়র বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে ইশরাক বলেন, রাজনৈতিক ও আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন আসিফ মাহমুদ। এজন্য তিনি ঢাকা দক্ষিণ সিটির প্রসাশক হিসেবে কাছের মানুষকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন।
সিটি করপোরেশনে এসে স্থানীয় সরকার কী ধরণের দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত সেই বিষয়টি খুঁটিয়ে দেখতে দুর্নীতি দমন কমিশনকে আহ্বান জানান তিনি। এ সময় হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি আরও বলেন, দাবি আদায় না হলে এ অবস্থান কর্মসূচি ঢাকা দক্ষিণ সিটির রাজপথে ছড়িয়ে পড়বে।
১৩ জুন, ২০২৫ ০৭:০৮
যুক্তরাজ্য সফররত অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ বৈঠকে বসছেন। শুক্রবার (১৩ জুন) স্থানীয় সময় সকাল ৯টায় (বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টা) লন্ডনের ডরচেস্টার হোটেলে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম লন্ডনে স্থানীয় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, এই বৈঠকের কোনো ফরমেট নেই। যেহেতু তারেক রহমান বাংলাদেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপির নেতা, তাই প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকটি হবে।
অন্যদিকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল মনে করছেন, ড. ইউনূসের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠকটি দেশের চলমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে একটি ‘টার্নিং পয়েন্ট’ হতে পারে। এ বৈঠকে নতুন ‘ডাইমেনশন’ সৃষ্টি হতে পারে।
বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতায় এ বৈঠককে ‘বড় ইভেন্ট’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ইটস অ্যা মেজর পলিটিক্যাল ইভেন্ট। আমার মনে হয়, এই সময়ের মধ্যে সবচেয়ে ইমপোরটেন্ট ইভেন্ট। আমি মনে করি, জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবেও এ বৈঠকের গুরুত্ব অনেক বেশি।
এর আগে লন্ডনে বৈঠকের জন্য ড. ইউনূসের পক্ষ থেকে তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বৈঠকে দুই নেতার মধ্যে আগামী জাতীয় নির্বাচন, দেশের বর্তমান রাজনীতির প্রেক্ষাপট এবং কৌশলগত বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
যুক্তরাজ্য সফররত অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ বৈঠকে বসছেন। শুক্রবার (১৩ জুন) স্থানীয় সময় সকাল ৯টায় (বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টা) লন্ডনের ডরচেস্টার হোটেলে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম লন্ডনে স্থানীয় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, এই বৈঠকের কোনো ফরমেট নেই। যেহেতু তারেক রহমান বাংলাদেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপির নেতা, তাই প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকটি হবে।
অন্যদিকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল মনে করছেন, ড. ইউনূসের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠকটি দেশের চলমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে একটি ‘টার্নিং পয়েন্ট’ হতে পারে। এ বৈঠকে নতুন ‘ডাইমেনশন’ সৃষ্টি হতে পারে।
বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতায় এ বৈঠককে ‘বড় ইভেন্ট’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ইটস অ্যা মেজর পলিটিক্যাল ইভেন্ট। আমার মনে হয়, এই সময়ের মধ্যে সবচেয়ে ইমপোরটেন্ট ইভেন্ট। আমি মনে করি, জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবেও এ বৈঠকের গুরুত্ব অনেক বেশি।
এর আগে লন্ডনে বৈঠকের জন্য ড. ইউনূসের পক্ষ থেকে তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বৈঠকে দুই নেতার মধ্যে আগামী জাতীয় নির্বাচন, দেশের বর্তমান রাজনীতির প্রেক্ষাপট এবং কৌশলগত বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.