০৫ জুন, ২০২৫ ১৩:৫৬
পবিত্র ঈদউল আযহা (কুরবানি) ঈদকে সামনে রেখে শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে দক্ষিণ বঙ্গের সব চেয়ে বড় শার্শা উপজেলার বাগআঁচড়া সাতমাইল পশুহাট।
কুরবানির গরু ও ছাগল কিনতে দূর দূরন্ত থেকে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের উপস্থিতিতে সরগরম হয়ে উঠে এই হাট। দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে পাইকারী গরু ব্যবসায়ী (বেপারীরা) এ পশুহাট থেকে পছন্দমত গরু ও ছাগল কিনে স্ব স্ব এলাকার বাজারে সরবরাহ করে থাকেন।
বৃহস্পতিবার ৫জুন দুপুরে সাতমাইল পশুহাটে গিয়ে দেখা যায়, কোরবানীর ঈদকে সামনে রেখে হাজার হাজার গরু ছাগল উঠেছে এই বাজারে। অনেক ধরনের গরু ও ছাগল সেই সাথে ক্রেতা ও বিক্রেতা।
সপ্তাহে প্রতি শনিবার ও মঙ্গলবার দুদিন বসে এই হাট। সকাল ৮টার পর থেকে বেলা ১২টা ১ টার মধ্যে বাজার ভরে যায় গরু ও ছাগলে। সেই সাথে মহিষ ও ভেড়াও দেয়া যায়।
ঈদের বাজার ধরতে স্থানীয় ছোট ছোট খামারিরা তাদের পোষা গরু ও ছাগল বিক্রি করতে এসে অনেকে কাঙ্খিত মূল্য না পেয়ে অখুশী। আবার অনেকে ন্যায্য মূল্য পেয়ে বেজায় খুশী।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, নানা সাইজের নানান ধরনের হাজার হাজার গরু। ক্রেতারাও তেমনি তাদের পছন্দের গরু দেখে ক্রয় করছে। অনেকে গরু পছন্দ করলেও মূল্য নিয়ে ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে। যে কারণে অনেকে ছোট ছোট গরুর প্রতি বেশি ঝুঁকছে। বাজারে অনেক বড় বড় গরু উঠলেও বড় গরুর ক্রেতা কম।তবে ছাগল ও ভেঁড়ার ক্রেতা সন্তোষজনক।
ঢাকা থেকে আসা গরু ব্যবসায়ী কবির উদ্দিনের সাথে তিনি জানান, অনেক বছর ধরে এই পশু হাট থেকে গরু ক্রয় করে তার এলাকায় নিয়ে বিক্রি করে। অনেক লাভও হয় তার।
তিনি আরও জানান, এ হাটে এবার গরুর অনেক দাম হাঁকা হচ্ছে। তার জন্য গরু কেনায় সমস্যা হচ্ছে, বেপারী ও খামারিরা তাদের গরুর দাম বেশি বলায় বেচাকেনা অনেক কম। এ জন্য তিনি বেশি গরু কিনতে পারেননি বলে জানান।
গরু কিনতে আসা বড় আচড়া গ্রামের ডা, শফি বলেন, ঈদের সময়ে একটু বেশি দাম থাকবেই সেটা আমরাও জানি। তবে তুলনামূলক ভাবে এ বছর দামটা একটু বেশি।
হাটে গরু বিক্রির জন্য আসা খামারিরা জানান, এ বারের কুরবানির ঈদে বড় গরু বিক্রি কম হচ্ছে। সব ক্রেতাদের ছোট গরুর প্রতি ঝোক বেশী। আমরা খামারিরা যারা বড় গরু লালনপালন করেছি এ ঈদে বিক্রির জন্য সে গরু গুলায় লাভের চেয়ে লসের হবে বলে হচ্ছে।
উপজেলা প্রাণী সম্পদ অফিসার ডাক্তার তপু কুমার সাহা জানান, শার্শায় মোট১১শ’৩১টি ছোট বড় খামার আছে। এইসব খামারে কুরবানির জন্য ৩ হাজার ৭শত ১০টি গরু, ৯৪ টি মহিষ ও ১০ হাজার ৩১২টি ছাগল ও ৯৪ টি ভেঁড়া, প্রস্তুত রয়েছে।
তিনি বলেন, এ বছর শার্শায় কুরবানীর চাহিদা পশুর সংখ্যা ১২ হাজার ৭২৬ টি। তবে শার্শা উপজেলায় কুরবানির চাহিদা মেটানোর পর ১ হাজার ৫০০ টি পশু বাড়তি থাকায় তা বাইরের এলাকায় বিক্রি করতে পারবে।
তিনি আরো বলেন, এ বছর ভারতীয় গরু দেশে প্রবেশ না করলে স্থানীয় খামারিরা লাভবান হবে। এজন্য সীমান্তে ঈদের সময় কড়া নজরদারির জন্য বিজিবি’র প্রতি আহ্বান জানান
পবিত্র ঈদউল আযহা (কুরবানি) ঈদকে সামনে রেখে শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে দক্ষিণ বঙ্গের সব চেয়ে বড় শার্শা উপজেলার বাগআঁচড়া সাতমাইল পশুহাট।
কুরবানির গরু ও ছাগল কিনতে দূর দূরন্ত থেকে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের উপস্থিতিতে সরগরম হয়ে উঠে এই হাট। দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে পাইকারী গরু ব্যবসায়ী (বেপারীরা) এ পশুহাট থেকে পছন্দমত গরু ও ছাগল কিনে স্ব স্ব এলাকার বাজারে সরবরাহ করে থাকেন।
বৃহস্পতিবার ৫জুন দুপুরে সাতমাইল পশুহাটে গিয়ে দেখা যায়, কোরবানীর ঈদকে সামনে রেখে হাজার হাজার গরু ছাগল উঠেছে এই বাজারে। অনেক ধরনের গরু ও ছাগল সেই সাথে ক্রেতা ও বিক্রেতা।
সপ্তাহে প্রতি শনিবার ও মঙ্গলবার দুদিন বসে এই হাট। সকাল ৮টার পর থেকে বেলা ১২টা ১ টার মধ্যে বাজার ভরে যায় গরু ও ছাগলে। সেই সাথে মহিষ ও ভেড়াও দেয়া যায়।
ঈদের বাজার ধরতে স্থানীয় ছোট ছোট খামারিরা তাদের পোষা গরু ও ছাগল বিক্রি করতে এসে অনেকে কাঙ্খিত মূল্য না পেয়ে অখুশী। আবার অনেকে ন্যায্য মূল্য পেয়ে বেজায় খুশী।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, নানা সাইজের নানান ধরনের হাজার হাজার গরু। ক্রেতারাও তেমনি তাদের পছন্দের গরু দেখে ক্রয় করছে। অনেকে গরু পছন্দ করলেও মূল্য নিয়ে ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে। যে কারণে অনেকে ছোট ছোট গরুর প্রতি বেশি ঝুঁকছে। বাজারে অনেক বড় বড় গরু উঠলেও বড় গরুর ক্রেতা কম।তবে ছাগল ও ভেঁড়ার ক্রেতা সন্তোষজনক।
ঢাকা থেকে আসা গরু ব্যবসায়ী কবির উদ্দিনের সাথে তিনি জানান, অনেক বছর ধরে এই পশু হাট থেকে গরু ক্রয় করে তার এলাকায় নিয়ে বিক্রি করে। অনেক লাভও হয় তার।
তিনি আরও জানান, এ হাটে এবার গরুর অনেক দাম হাঁকা হচ্ছে। তার জন্য গরু কেনায় সমস্যা হচ্ছে, বেপারী ও খামারিরা তাদের গরুর দাম বেশি বলায় বেচাকেনা অনেক কম। এ জন্য তিনি বেশি গরু কিনতে পারেননি বলে জানান।
গরু কিনতে আসা বড় আচড়া গ্রামের ডা, শফি বলেন, ঈদের সময়ে একটু বেশি দাম থাকবেই সেটা আমরাও জানি। তবে তুলনামূলক ভাবে এ বছর দামটা একটু বেশি।
হাটে গরু বিক্রির জন্য আসা খামারিরা জানান, এ বারের কুরবানির ঈদে বড় গরু বিক্রি কম হচ্ছে। সব ক্রেতাদের ছোট গরুর প্রতি ঝোক বেশী। আমরা খামারিরা যারা বড় গরু লালনপালন করেছি এ ঈদে বিক্রির জন্য সে গরু গুলায় লাভের চেয়ে লসের হবে বলে হচ্ছে।
উপজেলা প্রাণী সম্পদ অফিসার ডাক্তার তপু কুমার সাহা জানান, শার্শায় মোট১১শ’৩১টি ছোট বড় খামার আছে। এইসব খামারে কুরবানির জন্য ৩ হাজার ৭শত ১০টি গরু, ৯৪ টি মহিষ ও ১০ হাজার ৩১২টি ছাগল ও ৯৪ টি ভেঁড়া, প্রস্তুত রয়েছে।
তিনি বলেন, এ বছর শার্শায় কুরবানীর চাহিদা পশুর সংখ্যা ১২ হাজার ৭২৬ টি। তবে শার্শা উপজেলায় কুরবানির চাহিদা মেটানোর পর ১ হাজার ৫০০ টি পশু বাড়তি থাকায় তা বাইরের এলাকায় বিক্রি করতে পারবে।
তিনি আরো বলেন, এ বছর ভারতীয় গরু দেশে প্রবেশ না করলে স্থানীয় খামারিরা লাভবান হবে। এজন্য সীমান্তে ঈদের সময় কড়া নজরদারির জন্য বিজিবি’র প্রতি আহ্বান জানান
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪০
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:০৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৫৭
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৪:৫২
নেত্রকোনার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পূর্বঘোষিত পদযাত্রা ও জনসভায় নাশকতার পরিকল্পনার অভিযোগে যুবলীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। রোববার (২৭ জুলাই) সকাল ১০টায় খলিশাউর ইউনিয়নের খানপাড়া এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। আটককৃত মো. হুমায়ুন কবির (৩৬) উপজেলার খলিশাউর পূর্বপাড়া গ্রামের আব্দুল মান্নান ছোট্ট মিয়ার ছেলে। তিনি স্থানীয় যুবলীগের খলিশাউর ইউনিয়ন শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, হুমায়ুন কবির শনিবার (২৬ জুলাই) রাতে @Humayun Kabir নামের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক আইডি থেকে এক পোস্টে এনসিপির সমাবেশ প্রতিহত করার আহ্বান জানান। তার এই পোস্টকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং নাশকতার আশঙ্কায় পুলিশ সক্রিয় হয়।
এ বিষয়ে নেত্রকোনা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) সাহেব আলী খান পাঠান বলেন, সামাজিক মাধ্যমে উসকানিমূলক পোস্ট ও সমাবেশে নাশকতার পরিকল্পনার প্রাথমিক অভিযোগের ভিত্তিতে তাকে আটক করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে।
এদিকে এনসিপির সমর্থকরা অভিযোগ করেছেন, তাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি বানচাল করতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে উত্তেজনা তৈরি করা হয়েছে। তবে যুবলীগের স্থানীয় নেতা হুমায়ুন কবিরের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
নেত্রকোনার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পূর্বঘোষিত পদযাত্রা ও জনসভায় নাশকতার পরিকল্পনার অভিযোগে যুবলীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। রোববার (২৭ জুলাই) সকাল ১০টায় খলিশাউর ইউনিয়নের খানপাড়া এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। আটককৃত মো. হুমায়ুন কবির (৩৬) উপজেলার খলিশাউর পূর্বপাড়া গ্রামের আব্দুল মান্নান ছোট্ট মিয়ার ছেলে। তিনি স্থানীয় যুবলীগের খলিশাউর ইউনিয়ন শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, হুমায়ুন কবির শনিবার (২৬ জুলাই) রাতে @Humayun Kabir নামের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক আইডি থেকে এক পোস্টে এনসিপির সমাবেশ প্রতিহত করার আহ্বান জানান। তার এই পোস্টকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং নাশকতার আশঙ্কায় পুলিশ সক্রিয় হয়।
এ বিষয়ে নেত্রকোনা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) সাহেব আলী খান পাঠান বলেন, সামাজিক মাধ্যমে উসকানিমূলক পোস্ট ও সমাবেশে নাশকতার পরিকল্পনার প্রাথমিক অভিযোগের ভিত্তিতে তাকে আটক করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে।
এদিকে এনসিপির সমর্থকরা অভিযোগ করেছেন, তাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি বানচাল করতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে উত্তেজনা তৈরি করা হয়েছে। তবে যুবলীগের স্থানীয় নেতা হুমায়ুন কবিরের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৩:১৪
বিয়ের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন। বাড়িতে আমন্ত্রিত অতিথিদের অনেকেই উপস্থিত। এরই মধ্যে ঘরের সিলিং ফ্যানের নষ্ট সুইচ মেরামত করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান বর। এমন মর্মান্তিক ঘটনায় এলাকাজুড়ে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
ঘটনাটি ঘটেছে জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলার চরপাকেরদহ ইউনিয়নের নব্যচর বাজার এলাকায়। রোববার (২৭ জুলাই) শাহ আলম (২২) নামে ওই যুবকের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। এর আগে, শনিবার দুপুরের দিকে মারা যান তিনি। নিহত শাহ আলম নব্যচর গ্রামের শাহ জামাল মণ্ডলের ছেলে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, শাহ আলমের বিয়ে উপলক্ষে তার বাবা শাহ জামাল সব আয়োজনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেন। বাড়িতে বিয়ের দাওয়াতী মেহমান উপস্থিত ছিলেন। এরই মধ্যে ঘরের সিলিং ফ্যানের নষ্ট সুইচ মেরামত করতে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান শাহ আলম। এ ঘটনায় নব্যচর এলাকাজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
শাহ আলমের চাচাতো ভাই শাকিল মিয়া বলেন, ভাই কারেন্টের কাজ জানত, তাই নিজের ফ্যানের সুইচ নিজেই ঠিক করতে গিয়েছিল। হঠাৎ করেই কারেন্টে শক খেয়ে মারা যায়। বিয়ের দাওয়াত খেতে বাড়িতে অনেক মেহমান এসেছে।
মাদারগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল্লাহ সাইফ বলেন, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যুর খবর শুনেছি। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ পাননি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিয়ের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন। বাড়িতে আমন্ত্রিত অতিথিদের অনেকেই উপস্থিত। এরই মধ্যে ঘরের সিলিং ফ্যানের নষ্ট সুইচ মেরামত করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান বর। এমন মর্মান্তিক ঘটনায় এলাকাজুড়ে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
ঘটনাটি ঘটেছে জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলার চরপাকেরদহ ইউনিয়নের নব্যচর বাজার এলাকায়। রোববার (২৭ জুলাই) শাহ আলম (২২) নামে ওই যুবকের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। এর আগে, শনিবার দুপুরের দিকে মারা যান তিনি। নিহত শাহ আলম নব্যচর গ্রামের শাহ জামাল মণ্ডলের ছেলে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, শাহ আলমের বিয়ে উপলক্ষে তার বাবা শাহ জামাল সব আয়োজনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেন। বাড়িতে বিয়ের দাওয়াতী মেহমান উপস্থিত ছিলেন। এরই মধ্যে ঘরের সিলিং ফ্যানের নষ্ট সুইচ মেরামত করতে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান শাহ আলম। এ ঘটনায় নব্যচর এলাকাজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
শাহ আলমের চাচাতো ভাই শাকিল মিয়া বলেন, ভাই কারেন্টের কাজ জানত, তাই নিজের ফ্যানের সুইচ নিজেই ঠিক করতে গিয়েছিল। হঠাৎ করেই কারেন্টে শক খেয়ে মারা যায়। বিয়ের দাওয়াত খেতে বাড়িতে অনেক মেহমান এসেছে।
মাদারগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল্লাহ সাইফ বলেন, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যুর খবর শুনেছি। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ পাননি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১২:০২
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র খাদিজা আক্তার কেয়া পদত্যাগ করেছেন। শনিবার (২৬ জুলাই) বিকেলে নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টের মাধ্যমে এ ঘোষণা দেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে কেয়া লেখেন, আমরা গণঅভ্যুত্থানের পর একটি প্ল্যাটফর্মে এসেছিলাম মুরাদনগর থেকে। সেই অভ্যুত্থানে আমাদের হাজারো ভাই-বোন শহীদ হয়েছেন। আমি তাদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করতে পারি না। তাই আমি নিজেই এসব কিছু থেকে সরে দাঁড়ালাম। আজ (শনিবার) থেকে এ প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে আমার কোনো সংশ্লিষ্টতা থাকবে না।
পোস্টে তিনি আরও লেখেন, যার জন্য করলাম চুরি, সেই বলে চোর! এটা আমার ক্ষেত্রেই যে প্রযোজ্য হবে না, কে বলল? আপনারা সবাই জানেন, আমি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একজন দায়িত্বশীল কর্মী ছিলাম। কিন্তু আজকের পর থেকে এই আন্দোলনের সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
তিনি লেখেন, দেশের স্বার্থে আমি সবসময় লড়াই করে যাব। আমাকে সবসময় দেশের পক্ষে পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ। খাদিজা আক্তার কেয়া বলেন, সম্প্রতি কুমিল্লা টাউনহল মাঠে এনসিপির পদযাত্রায় পতিত আওয়ামী লীগের লোকজন সামনের সারিতে ছিল।
যারা আমাদের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে বাধা দিয়েছিল। এ বিষয়গুলো আমাদের শহীদের সঙ্গে বেইমানি করা হচ্ছে। এগুলো দেখে এ প্ল্যাটফর্মে আমি থাকতে চাচ্ছি না। শনিবার ফেসবুকে সব স্পষ্ট করে জানিয়েছি। আজ রোববার লিখিত পদত্যাগপত্র দিব।
তিনি আরও বলেন, পোস্টে সব স্পষ্ট করা হয়েছে। তিনি কোনো রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তিকেন্দ্রিক রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলাম না এবং ভবিষ্যতেও থাকব না। তবে দেশের স্বার্থে ও সংস্কারের পক্ষে আমি সবসময় সংগ্রামে থাকব।
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র খাদিজা আক্তার কেয়া পদত্যাগ করেছেন। শনিবার (২৬ জুলাই) বিকেলে নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টের মাধ্যমে এ ঘোষণা দেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে কেয়া লেখেন, আমরা গণঅভ্যুত্থানের পর একটি প্ল্যাটফর্মে এসেছিলাম মুরাদনগর থেকে। সেই অভ্যুত্থানে আমাদের হাজারো ভাই-বোন শহীদ হয়েছেন। আমি তাদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করতে পারি না। তাই আমি নিজেই এসব কিছু থেকে সরে দাঁড়ালাম। আজ (শনিবার) থেকে এ প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে আমার কোনো সংশ্লিষ্টতা থাকবে না।
পোস্টে তিনি আরও লেখেন, যার জন্য করলাম চুরি, সেই বলে চোর! এটা আমার ক্ষেত্রেই যে প্রযোজ্য হবে না, কে বলল? আপনারা সবাই জানেন, আমি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একজন দায়িত্বশীল কর্মী ছিলাম। কিন্তু আজকের পর থেকে এই আন্দোলনের সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
তিনি লেখেন, দেশের স্বার্থে আমি সবসময় লড়াই করে যাব। আমাকে সবসময় দেশের পক্ষে পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ। খাদিজা আক্তার কেয়া বলেন, সম্প্রতি কুমিল্লা টাউনহল মাঠে এনসিপির পদযাত্রায় পতিত আওয়ামী লীগের লোকজন সামনের সারিতে ছিল।
যারা আমাদের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে বাধা দিয়েছিল। এ বিষয়গুলো আমাদের শহীদের সঙ্গে বেইমানি করা হচ্ছে। এগুলো দেখে এ প্ল্যাটফর্মে আমি থাকতে চাচ্ছি না। শনিবার ফেসবুকে সব স্পষ্ট করে জানিয়েছি। আজ রোববার লিখিত পদত্যাগপত্র দিব।
তিনি আরও বলেন, পোস্টে সব স্পষ্ট করা হয়েছে। তিনি কোনো রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তিকেন্দ্রিক রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলাম না এবং ভবিষ্যতেও থাকব না। তবে দেশের স্বার্থে ও সংস্কারের পক্ষে আমি সবসময় সংগ্রামে থাকব।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.