
০৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১৫:৩৭
বরিশালের গৌরনদীতে সরকারি বিধি-নিষেধ উপেক্ষা করে মাছের খাদ্যে ক্ষতিকর মুরগির বিষ্ঠা ব্যবহার করছেন অধিকাংশ মৎস্য খামারিরা। এতে জনস্বাস্থ্য মারাত্মক হুমকির মুখে রয়েছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। যে কারণে চাষের মাছ খাওয়া ছেড়ে দিয়েছেন সচেতন নাগরিকরা।
সরেজমিন উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, দিঘি, পুকুর এবং ঘেরের উপরে লেয়ার এবং পোলট্রি মুরগির খামার তৈরি করে মিশ্র পদ্ধতিতে মাছ চাষ করছেন খামারিরা। এসব মুরগির খামারের বিষ্ঠা মাছের খাবার হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এমনকি বয়লার মুরগির বিষ্ঠা যা স্থানীয় ভাষায় লিটার হিসেবে প্রচলিত, তা মুরগির খামারিদের কাছ থেকে কম দামে কিনে মাছের খাবার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।
সূত্রমতে, মাছ চাষে মুরগির বিষ্ঠার ব্যবহার কমিয়ে আনার জন্য ২০১৯ সালে এ উপজেলার মৎস্য খামারিদের নিয়ে একটি সচেতনতা সভা করেছিলেন তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিপিন চন্দ্র বিশ্বাস। সে সময় মৎস্য চাষিরা পর্যায়ক্রমে মাছের খাদ্য হিসেবে মুরগির বিষ্ঠার ব্যবহার বন্ধ করার জন্য প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন খামারিরা। ওই উপজেলা নির্বাহী অফিসার বদলির পর বিষয়টি আর আলোর মুখ দেখেনি।
মৎস্য খামারিরা জানান, একটা সময়ে সরকার থেকেই মিশ্র পদ্ধতিতে মাছ চাষে উদ্বুদ্ধ করা হতো। যে কারণে পূর্ব থেকেই এই পদ্ধতিতে চাষ করে আসছেন তারা। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা যদি আগে থেকেই মুরগির বিষ্ঠার ক্ষতিকর দিকগুলো নিয়ে খামারিদের সঙ্গে আলোচনা করতেন তবে অনেক খামারি মাছের খাদ্য হিসেবে বিষ্ঠা ব্যবহার বন্ধ করে দিত। এছাড়াও মৎস্য খাদ্যের দাম বৃদ্ধির কারণে অনেক চাষি বিষ্ঠা ব্যবহার করছে বলেও তারা উল্লেখ করেন।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা প্রসেনজিৎ দেবনাথ বলেন, মুরগির বিষ্ঠা মাছের খামারে ব্যবহার করলে ওই মাছ মানুষ খেলে স্বাস্থ্য ঝুঁকি রয়েছে। পাশাপাশি পুকুরের পরিবেশ নষ্ট হয়ে পানি ব্যবহার করা যায় না। এজন্য মুরগির বিষ্ঠা ব্যবহার বন্ধে খামারিদের সচেতন করা হচ্ছে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. পলাশ সরকারবলেন, মাছ চাষে মুরগির বিষ্ঠার ব্যবহার সম্পূর্ণ অবৈধ। আমরা ইতোমধ্যে তালিকা তৈরির কাজ হাতে নিয়েছি। এটার ব্যবহার বন্ধে প্রাথমিকভাবে খামারিদের সতর্ক করব। না ফিরলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
তিনি আরও বলেন, এটা দিয়ে কম্পোস্ট তৈরি করার পর ব্যবহার করলে কোনো ক্ষতি নেই। এছাড়াও মুরগির বিষ্ঠা দিয়ে বায়োগ্যাস তৈরি করা যায়। আমরা খামারিদের বায়োগ্যাস তৈরিতে উৎসাহ প্রদান করবো।
উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শাহতা জারাব সালেহীন বলেন, মুরগির খাবারে বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক ও কেমিক্যাল রয়েছে। মুরগির মল মাছের শরীরে প্রবেশ করলে সহজে ধ্বংস হয় না। তাই এগুলো মাছের মাধ্যমে পরবর্তীতে মানবদেহে প্রবেশ করলে ক্যানসারসহ নানাবিধ রোগ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এজন্য মুরগির খাবারে অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার কমিয়ে আনাসহ এ বিষয়ে নজরদারি প্রয়োজন।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও পৌর প্রশাসক মো. ইব্রাহিম বলেন, মাছ চাষে মুরগির বিষ্ঠার ব্যবহারের কোনো সুযোগ নেই। এ বিষয়ে খামারিদের নিয়ে আলোচনা করে বিষ্ঠার ব্যবহার বন্ধ করা হবে।
বরিশালের গৌরনদীতে সরকারি বিধি-নিষেধ উপেক্ষা করে মাছের খাদ্যে ক্ষতিকর মুরগির বিষ্ঠা ব্যবহার করছেন অধিকাংশ মৎস্য খামারিরা। এতে জনস্বাস্থ্য মারাত্মক হুমকির মুখে রয়েছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। যে কারণে চাষের মাছ খাওয়া ছেড়ে দিয়েছেন সচেতন নাগরিকরা।
সরেজমিন উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, দিঘি, পুকুর এবং ঘেরের উপরে লেয়ার এবং পোলট্রি মুরগির খামার তৈরি করে মিশ্র পদ্ধতিতে মাছ চাষ করছেন খামারিরা। এসব মুরগির খামারের বিষ্ঠা মাছের খাবার হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এমনকি বয়লার মুরগির বিষ্ঠা যা স্থানীয় ভাষায় লিটার হিসেবে প্রচলিত, তা মুরগির খামারিদের কাছ থেকে কম দামে কিনে মাছের খাবার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।
সূত্রমতে, মাছ চাষে মুরগির বিষ্ঠার ব্যবহার কমিয়ে আনার জন্য ২০১৯ সালে এ উপজেলার মৎস্য খামারিদের নিয়ে একটি সচেতনতা সভা করেছিলেন তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিপিন চন্দ্র বিশ্বাস। সে সময় মৎস্য চাষিরা পর্যায়ক্রমে মাছের খাদ্য হিসেবে মুরগির বিষ্ঠার ব্যবহার বন্ধ করার জন্য প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন খামারিরা। ওই উপজেলা নির্বাহী অফিসার বদলির পর বিষয়টি আর আলোর মুখ দেখেনি।
মৎস্য খামারিরা জানান, একটা সময়ে সরকার থেকেই মিশ্র পদ্ধতিতে মাছ চাষে উদ্বুদ্ধ করা হতো। যে কারণে পূর্ব থেকেই এই পদ্ধতিতে চাষ করে আসছেন তারা। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা যদি আগে থেকেই মুরগির বিষ্ঠার ক্ষতিকর দিকগুলো নিয়ে খামারিদের সঙ্গে আলোচনা করতেন তবে অনেক খামারি মাছের খাদ্য হিসেবে বিষ্ঠা ব্যবহার বন্ধ করে দিত। এছাড়াও মৎস্য খাদ্যের দাম বৃদ্ধির কারণে অনেক চাষি বিষ্ঠা ব্যবহার করছে বলেও তারা উল্লেখ করেন।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা প্রসেনজিৎ দেবনাথ বলেন, মুরগির বিষ্ঠা মাছের খামারে ব্যবহার করলে ওই মাছ মানুষ খেলে স্বাস্থ্য ঝুঁকি রয়েছে। পাশাপাশি পুকুরের পরিবেশ নষ্ট হয়ে পানি ব্যবহার করা যায় না। এজন্য মুরগির বিষ্ঠা ব্যবহার বন্ধে খামারিদের সচেতন করা হচ্ছে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. পলাশ সরকারবলেন, মাছ চাষে মুরগির বিষ্ঠার ব্যবহার সম্পূর্ণ অবৈধ। আমরা ইতোমধ্যে তালিকা তৈরির কাজ হাতে নিয়েছি। এটার ব্যবহার বন্ধে প্রাথমিকভাবে খামারিদের সতর্ক করব। না ফিরলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
তিনি আরও বলেন, এটা দিয়ে কম্পোস্ট তৈরি করার পর ব্যবহার করলে কোনো ক্ষতি নেই। এছাড়াও মুরগির বিষ্ঠা দিয়ে বায়োগ্যাস তৈরি করা যায়। আমরা খামারিদের বায়োগ্যাস তৈরিতে উৎসাহ প্রদান করবো।
উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শাহতা জারাব সালেহীন বলেন, মুরগির খাবারে বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক ও কেমিক্যাল রয়েছে। মুরগির মল মাছের শরীরে প্রবেশ করলে সহজে ধ্বংস হয় না। তাই এগুলো মাছের মাধ্যমে পরবর্তীতে মানবদেহে প্রবেশ করলে ক্যানসারসহ নানাবিধ রোগ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এজন্য মুরগির খাবারে অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার কমিয়ে আনাসহ এ বিষয়ে নজরদারি প্রয়োজন।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও পৌর প্রশাসক মো. ইব্রাহিম বলেন, মাছ চাষে মুরগির বিষ্ঠার ব্যবহারের কোনো সুযোগ নেই। এ বিষয়ে খামারিদের নিয়ে আলোচনা করে বিষ্ঠার ব্যবহার বন্ধ করা হবে।

১০ নভেম্বর, ২০২৫ ০১:৪৫
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৬
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৭
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.