
১১ আগস্ট, ২০২৫ ১৩:৩৫
কুমিল্লার বুড়িচংয়ে যমজ সন্তান জন্ম দেওয়াকে কেন্দ্র করে এক সৌদি প্রবাসী স্বামী তার স্ত্রীকে নির্যাতন করে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। বর্তমানে তিন শিশু নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন ভুক্তভোগী হেলানা আক্তার (২৭)।
রোববার (১০ আগস্ট) বিকেলে উপজেলার বাকশীমূল ইউনিয়নের পিতাম্বর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। সরেজমিনে জানা যায়, আনন্দপুর গ্রামের আব্দুস ছালামের মেয়ে হেলানা আক্তারের বিয়ে হয় ২০০৯ সালে একই ইউনিয়নের পিতাম্বর গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে আজিম হোসাইন জনির সঙ্গে। বিয়েতে তিন ভরি স্বর্ণ ও আসবাবপত্র দেন কনে পক্ষ।
বিয়ের পর প্রথম সন্তান আলিফের জন্ম হয়। এরপর বিদেশ যেতে স্বামী জনি শ্বশুরবাড়ি থেকে পাঁচ লাখ টাকা দাবি করেন। পরিবার ঋণ নিয়ে টাকা পরিশোধ করলে তিনি সৌদি আরব চলে যান।
দেশে ফিরে স্ত্রীর গর্ভে সন্তান আসার খবর পেয়ে শ্বশুরবাড়ির পক্ষ থেকে গর্ভপাতের চাপ দেওয়া হয়। রাজি না হওয়ায় হেলানাকে শারীরিক নির্যাতন করে বাবার বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
ছয় মাস আগে কুমিল্লার একটি হাসপাতালে হেলানা যমজ সন্তান আলভী ও আসপীর জন্ম দেন। কিন্তু স্বামী বিদেশ থেকে ফোনে মৌখিকভাবে তালাক দিয়ে জানান, তিনি আর সংসার করবেন না।
কান্নাজড়িত কণ্ঠে হেলানা বলেন, 'ভাবছিলাম সন্তানদের মুখ দেখে স্বামীর মন বদলাবে। কিন্তু তালাক দিয়ে একপ্রকার পথে ফেলে দিয়েছে।' হেলানার ভাই জামাল হোসেন ও বোন মমতাজ বেগম জানান, স্বামীকে বিদেশ পাঠাতে যৌতুকের টাকা দিয়েছিলেন তারা। কিন্তু সন্তান নষ্ট না করায় হেলানা নির্যাতনের শিকার হন। এখন বাবার বাড়িতে অভাবের মধ্যে তিন সন্তান নিয়ে জীবন কাটাচ্ছেন তিনি।
স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্য রফিক বলেন, সালিশ বৈঠকে পুনর্মিলনের চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে জনি ও তার পরিবারের একগুঁয়েমির কারণে। ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আব্দুল করিম জানান, সামাজিকভাবে সমাধান না হওয়ায় বিষয়টি আদালতে বিচারাধীন।
এ বিষয়ে জনির মা হাসিনা বেগম বলেন, হেলানার আচরণ ভালো নয়, তাই ছেলে সংসার করবে না। ভরণপোষণ নিয়ে তারা কিছু বলতে চাননি। বুড়িচং থানার ওসি আজিজুল হক জানান, মামলাটি আদালতে বিচারাধীন। তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে পাঠানো হয়েছে, পুলিশ আইনি সহায়তা দিচ্ছে।
কুমিল্লার বুড়িচংয়ে যমজ সন্তান জন্ম দেওয়াকে কেন্দ্র করে এক সৌদি প্রবাসী স্বামী তার স্ত্রীকে নির্যাতন করে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। বর্তমানে তিন শিশু নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন ভুক্তভোগী হেলানা আক্তার (২৭)।
রোববার (১০ আগস্ট) বিকেলে উপজেলার বাকশীমূল ইউনিয়নের পিতাম্বর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। সরেজমিনে জানা যায়, আনন্দপুর গ্রামের আব্দুস ছালামের মেয়ে হেলানা আক্তারের বিয়ে হয় ২০০৯ সালে একই ইউনিয়নের পিতাম্বর গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে আজিম হোসাইন জনির সঙ্গে। বিয়েতে তিন ভরি স্বর্ণ ও আসবাবপত্র দেন কনে পক্ষ।
বিয়ের পর প্রথম সন্তান আলিফের জন্ম হয়। এরপর বিদেশ যেতে স্বামী জনি শ্বশুরবাড়ি থেকে পাঁচ লাখ টাকা দাবি করেন। পরিবার ঋণ নিয়ে টাকা পরিশোধ করলে তিনি সৌদি আরব চলে যান।
দেশে ফিরে স্ত্রীর গর্ভে সন্তান আসার খবর পেয়ে শ্বশুরবাড়ির পক্ষ থেকে গর্ভপাতের চাপ দেওয়া হয়। রাজি না হওয়ায় হেলানাকে শারীরিক নির্যাতন করে বাবার বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
ছয় মাস আগে কুমিল্লার একটি হাসপাতালে হেলানা যমজ সন্তান আলভী ও আসপীর জন্ম দেন। কিন্তু স্বামী বিদেশ থেকে ফোনে মৌখিকভাবে তালাক দিয়ে জানান, তিনি আর সংসার করবেন না।
কান্নাজড়িত কণ্ঠে হেলানা বলেন, 'ভাবছিলাম সন্তানদের মুখ দেখে স্বামীর মন বদলাবে। কিন্তু তালাক দিয়ে একপ্রকার পথে ফেলে দিয়েছে।' হেলানার ভাই জামাল হোসেন ও বোন মমতাজ বেগম জানান, স্বামীকে বিদেশ পাঠাতে যৌতুকের টাকা দিয়েছিলেন তারা। কিন্তু সন্তান নষ্ট না করায় হেলানা নির্যাতনের শিকার হন। এখন বাবার বাড়িতে অভাবের মধ্যে তিন সন্তান নিয়ে জীবন কাটাচ্ছেন তিনি।
স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্য রফিক বলেন, সালিশ বৈঠকে পুনর্মিলনের চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে জনি ও তার পরিবারের একগুঁয়েমির কারণে। ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আব্দুল করিম জানান, সামাজিকভাবে সমাধান না হওয়ায় বিষয়টি আদালতে বিচারাধীন।
এ বিষয়ে জনির মা হাসিনা বেগম বলেন, হেলানার আচরণ ভালো নয়, তাই ছেলে সংসার করবে না। ভরণপোষণ নিয়ে তারা কিছু বলতে চাননি। বুড়িচং থানার ওসি আজিজুল হক জানান, মামলাটি আদালতে বিচারাধীন। তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে পাঠানো হয়েছে, পুলিশ আইনি সহায়তা দিচ্ছে।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:৩৪
নীলফামারীর সৈয়দপুরে পুলিশের অভিযানের সময় ভবনের তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন ইমরান তৌহিদ (৩২) নামে এক ছাত্রলীগ নেতা। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করেছে।
রোববার (৯ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সৈয়দপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল ওয়াদুদ। ইমরান তৌহিদ শহরের বাঁশবাড়ি মহল্লার বাসিন্দা এবং শহরের ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৪ আগস্ট আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন এলাকা থেকে শহরের দিকে আসেন। এ সময় তারা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুর চালান। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলায় ইমরান এজাহারভুক্ত আসামি।
রোববার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ তার বাড়িতে অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ইমরান বাড়ির তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। তবে পুলিশ দৌড়ে গিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে। এতে তিনি আহত হলে তাকে সৈয়দপুর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে পুলিশের অভিযানের সময় ভবনের তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন ইমরান তৌহিদ (৩২) নামে এক ছাত্রলীগ নেতা। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করেছে।
রোববার (৯ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সৈয়দপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল ওয়াদুদ। ইমরান তৌহিদ শহরের বাঁশবাড়ি মহল্লার বাসিন্দা এবং শহরের ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৪ আগস্ট আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন এলাকা থেকে শহরের দিকে আসেন। এ সময় তারা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুর চালান। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলায় ইমরান এজাহারভুক্ত আসামি।
রোববার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ তার বাড়িতে অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ইমরান বাড়ির তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। তবে পুলিশ দৌড়ে গিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে। এতে তিনি আহত হলে তাকে সৈয়দপুর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:৪৩
লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে অভিযান চালিয়ে মাটির নিচ থেকে ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় মো. সাবলু মিয়া (৪২) নামের এক মাদক কারবারিকে আটক করা হয়েছে।
শনিবার (৯ নভেম্বর) রাতে উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের খামার ভাতী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়।
সাবলু মিয়া ওই এলাকার মৃত বছর উদ্দিনের ছেলে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার রাতে উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের খামার ভাতী এলাকায় অভিযান চালানো হয়। অভিযানে ওই এলাকার মৃত বছর উদ্দিনের ছেলে মো. সাবলু মিয়াকে তার বসতবাড়ি থেকে আটক করা হয়।
পরে বাড়ির পূর্ব দুয়ারী ঘরের উত্তর পাশে, পিছনের দরজার রাস্তার মাটির নিচে লুকানো তিনটি পোটলায় ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার করা গাঁজার আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় ২ লাখ ২৫ হাজার টাকা।
এ ঘটনায় কালীগঞ্জ থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে অভিযান চালিয়ে মাটির নিচ থেকে ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় মো. সাবলু মিয়া (৪২) নামের এক মাদক কারবারিকে আটক করা হয়েছে।
শনিবার (৯ নভেম্বর) রাতে উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের খামার ভাতী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়।
সাবলু মিয়া ওই এলাকার মৃত বছর উদ্দিনের ছেলে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার রাতে উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের খামার ভাতী এলাকায় অভিযান চালানো হয়। অভিযানে ওই এলাকার মৃত বছর উদ্দিনের ছেলে মো. সাবলু মিয়াকে তার বসতবাড়ি থেকে আটক করা হয়।
পরে বাড়ির পূর্ব দুয়ারী ঘরের উত্তর পাশে, পিছনের দরজার রাস্তার মাটির নিচে লুকানো তিনটি পোটলায় ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার করা গাঁজার আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় ২ লাখ ২৫ হাজার টাকা।
এ ঘটনায় কালীগঞ্জ থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১১:০৬
দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দফা দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত সারা দেশে প্রাথমিকের শিক্ষকরা অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতিতে থাকবেন। ফলে সারা দেশের প্রায় ৬৫ হাজারের বেশি বিদ্যালয়ে বন্ধ থাকবে পাঠদান কার্যক্রম। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী আজ রবিবার সকাল থেকে তাদের এই কর্মসূচি শুরু হয়েছে।
গতকাল শনিবার (৮ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক ও প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় সভাপতি শামসুদ্দিন মাসুদ অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়ে বলেন, দাবি বাস্তবায়ন ও পুলিশের হামলার প্রতিবাদে রবিবার থেকে শহীদ মিনারে অবস্থানের পাশাপাশি সারা দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পূর্ণদিবস কর্মবিরতি চলবে।
আমাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আমরা এই কর্মসূচি চালিয়ে যাব।
ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল সকাল থেকে শহীদ মিনারে অবস্থানের পর বিকেলে শাহবাগে এলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ছত্রভঙ্গ করতে সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে পুলিশ। এতে ছত্রভঙ্গ হয়ে যান শিক্ষকরা। এ সময় একাধিক শিক্ষক আহত হয়েছেন।
সেই সঙ্গে আটক করা হয় কয়েকজন শিক্ষককে।
দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দফা দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত সারা দেশে প্রাথমিকের শিক্ষকরা অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতিতে থাকবেন। ফলে সারা দেশের প্রায় ৬৫ হাজারের বেশি বিদ্যালয়ে বন্ধ থাকবে পাঠদান কার্যক্রম। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী আজ রবিবার সকাল থেকে তাদের এই কর্মসূচি শুরু হয়েছে।
গতকাল শনিবার (৮ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক ও প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় সভাপতি শামসুদ্দিন মাসুদ অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়ে বলেন, দাবি বাস্তবায়ন ও পুলিশের হামলার প্রতিবাদে রবিবার থেকে শহীদ মিনারে অবস্থানের পাশাপাশি সারা দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পূর্ণদিবস কর্মবিরতি চলবে।
আমাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আমরা এই কর্মসূচি চালিয়ে যাব।
ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল সকাল থেকে শহীদ মিনারে অবস্থানের পর বিকেলে শাহবাগে এলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ছত্রভঙ্গ করতে সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে পুলিশ। এতে ছত্রভঙ্গ হয়ে যান শিক্ষকরা। এ সময় একাধিক শিক্ষক আহত হয়েছেন।
সেই সঙ্গে আটক করা হয় কয়েকজন শিক্ষককে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.