Bkash

আন্তর্জাতিক

‘ভারতের বাঁধ নির্মাণ পর্যন্ত অপেক্ষা করব, শেষ হলেই ১০টি মিসাইল মারব’

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

১০ আগস্ট, ২০২৫ ২৩:০৩

প্রিন্ট এন্ড সেভ

‘ভারতের বাঁধ নির্মাণ পর্যন্ত অপেক্ষা করব, শেষ হলেই ১০টি মিসাইল মারব’

যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার টাম্পায় সফররত পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল অসীম মুনিরের জন্য একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সেখানে ভারতের বিরুদ্ধে বিভিন্ন হুমকি দিয়েছেন পাক সেনাপ্রধান।

তিনি বলেছেন, যদি পাকিস্তানের অস্তিত্ব হুমকির মুখোমুখি হয় এবং পাকিস্তান ধ্বংসের মুখে পড়ে, তাহলে পুরো বিশ্বের অর্ধেক ধসিয়ে দেব। এরপর নিজেরা ধ্বংস হবে। তিনি মূলত এই অঞ্চলে পারমাণবিক যুদ্ধের হুমকি দিয়েছেন।

অসীম মুনির বলেন, ‘আমরা পারমাণবিক শক্তিধর দেশ। যদি আমরা মনে করি আমরা ধ্বংস হচ্ছি, তাহলে আমাদের সঙ্গে বিশ্বের অর্ধেককে ধসিয়ে নিয়ে যাব।’

দুই মাসের ব্যবধানে যুক্তরাষ্ট্র সফরে গেছেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান। দেশটির রাজনৈতিক ব্যক্তিরা ও বিভিন্ন পর্যায়ের উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন তিনি।

চলতি বছরের মে মাসে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চার দিনের সংঘাত হয়। এর আগে গত এপ্রিলে ভারত-নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সশস্ত্র হামলায় ২৬ জন নিহত হন। ওই হামলার জেরে পাকিস্তানের সঙ্গে সিন্ধু নদ চুক্তি বাতিল করে ভারত।

তখন নয়াদিল্লি হুমকি দেয়, সিন্ধুর পানি আর পাকিস্তানকে দেওয়া হবে না।

এ নিয়ে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান যুক্তরাষ্ট্রের ওই অনুষ্ঠানে জানিয়েছেন, সিন্ধু নদীতে ভারতের বাঁধ নির্মাণ করার জন্য তারা অপেক্ষা করবেন। যখনই বাঁধটি বানানো শেষ হবে, তখনই মিসাইল মেরে এটি ধসিয়ে দেবেন।

অসীম মুনির বলেন, ‘আমরা বাঁধ নির্মাণের জন্য অপেক্ষা করব। যখন বানানো শেষ হবে; ১০টি মিসাইল মেরে এটি ধ্বংস করে দেব। সিন্ধু নদ ভারতের পারিবারিক সম্পত্তি নয়। আমাদের মিসাইলের কোনো অভাব নেই।’

অনুষ্ঠানে নৈশভোজে অংশ নেন তিনি। সেখানে উপস্থিত সূত্রগুলো দ্য প্রিন্টকে এসব তথ্য জানিয়েছে।

বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় ১৯৬০-এর দশকে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে সিন্ধু নদ চুক্তি হয়। এর মাধ্যমে সিন্ধুর অববাহিকা থেকে আসা তিনটি নদীর পানি পায় পাকিস্তান।

সূত্র : দ্য প্রিন্ট

গাজায় আল জাজিরার ৫ সাংবাদিককে হত্যা ইসরায়েলের

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

১১ আগস্ট, ২০২৫ ১১:৫১

প্রিন্ট এন্ড সেভ

গাজায় আল জাজিরার ৫ সাংবাদিককে হত্যা ইসরায়েলের

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আল জাজিরার সাংবাদিক আনাস আল-শরীফসহ তার আরও চার সহকর্মীকে হামলা চালিয়ে হত্যা করা হয়েছে। গাজায় তারা একটি তাবুতে ছিল। সেখানেই লক্ষ্য করে হামলা চালায় ইসরায়েল। খবর: সিএনএন।

রোববার (১০ আগস্ট) সন্ধ্যায় গাজার আল শিফা হাসপাতালের প্রধান গেটে চালানো ইসরায়েলের হামলায় সাতজন নিহত হয়েছেন। এদের মধ্যে ছিলেন- আল জাজিরার সাংবাদিক মোহাম্মদ কুরেইকেহ, ক্যামেরাম্যান ইব্রাহিম জাহের, মোহাম্মদ নুফাল এবং মোয়ামেন আলিয়া।

ইসরায়েলি হামলায় নিহত হওয়ার আগে আল জাজিরার আরবি ভার্সনের প্রতিনিধি ২৮ বছর বসয়ী আল-শরীফ এক্স পোস্টে বলেন, গাজার পূর্ব ও দক্ষিণাঞ্চলে তীব্রভাবে বোমা হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল। যা ‘ফায়ার বেল্ট’ নামেও পরিচিত।

তার ভিডিওতে দেখা যায়, ইসরায়েল ভয়াবহভাবে হামলা চালাচ্ছে। ভিডিও ব্যাকগ্রাউন্ডে বোমা হামলার শব্দ শোনা গেছে। এছাড়া অন্ধাকারাছন্ন আকাশ ইসরায়েলের হামলায় মুহূর্তেই কমলা রং ধারণা করেছে।

এক বিবৃতিতে আল জাজিরা মিডিয়া নেটওয়ার্ক এই হত্যাকাণ্ডের নিন্দা জানিয়ে একে ‘সংবাদপত্রের স্বাধীনতার ওপর আরেকটি প্রকাশ্য ও পরিকল্পিত আঘাত’ বলে অভিহিত করেছে। এতে বলা হয়েছে, এই হামলাটি এমন এক সময়ে ঘটেছে যখন গাজায় চলমান ইসরায়েলি হামলার ভয়াবহ পরিণতি দেখা যাচ্ছে। যেখানে ক্রমাগত বেসামরিক মানুষদের হত্যা, বাধ্যতামূলকভাবে অনাহারে রাখা এবং পুরো জাতিকে ধ্বংস করে দেওয়া হচ্ছে।’

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘গাজার অন্যতম সাহসী সাংবাদিক আনাস আল-শরীফ ও তার সহকর্মীদের হত্যা গাজা দখল ও দমন করার আসন্ন পরিকল্পনা ফাঁস করে দেওয়া কণ্ঠস্বরগুলোকে চিরতরে স্তব্ধ করার এক মরিয়া প্রচেষ্টা।’

নিহত হওয়ার কয়েক মিনিট আগে, আল-শরীফ সোশ্যাল মিডিয়ায় বলেছিলেন, ‘‘যদি এই উন্মাদনা বন্ধ না হয়, তাহলে গাজা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হবে, এখানকার জনগণের কণ্ঠস্বর স্তব্ধ হয়ে যাবে হবে এবং ইতিহাস আপনাকে সেই গণহত্যার নীরব সাক্ষী হিসেবে স্মরণ করবে যা আপনি থামাতে চাননি।’’

আল শিফা হাসপাতালের পরিচালক ডা. মোহাম্মদ আবু সালমিয়া জানান, আল-শরীফ যখন হাসপাতালের প্রবেশপথের কাছে অন্যান্য সাংবাদিকদের সঙ্গে একটি তাঁবুতে ছিলেন, তখন তাকে হত্যা করা হয়। তিনি আরও বলেন, হামলায় কমপক্ষে সাতজন নিহত হয়েছে।

ইসরায়েল প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) আল-শরীফকে গাজায় হামাসের একটি সেলের নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য অভিযুক্ত করেছে, যারা ‘‘ইসরায়েলি বেসামরিক নাগরিক এবং আইডিএফ সৈন্যদের বিরুদ্ধে রকেট হামলা চালিয়েছে।’’

আইডিএফ পূর্বে এমন নথি দেখিয়েছিল যা হামাসের সঙ্গে আল-শরীফের সম্পর্কের ‘‘স্পষ্ট প্রমাণ’’ দেখায় বলে দাবি করেছিল। হামলার পর সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘‘আইডিএফ পূর্বে গোয়েন্দা তথ্য এবং গাজা উপত্যকায় পাওয়া অনেক নথি প্রকাশ করেছিল, যা হামাসের সঙ্গে তার সামরিক সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করে।’’

তবে ইউরো-মেডিটেরেনিয়ান হিউম্যান রাইটস মনিটরের বিশ্লেষক মুহাম্মদ শেহাদা আল জাজিরাকে বলেন, আল-শরীফের সহিংস কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার ‘কোনো ধরনের প্রমাণ নেই’। তিনি আরও বলেন, ‘সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়ে থাকাই ছিলো তার প্রতিদিনের রুটিন।’

কলকাতায় 'দলীয় কার্যালয়' খুলেছে আওয়ামী লীগ

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

০৮ আগস্ট, ২০২৫ ১২:০৬

প্রিন্ট এন্ড সেভ

কলকাতায় 'দলীয় কার্যালয়' খুলেছে আওয়ামী লীগ

গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর আওয়ামী লীগের বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী পালিয়ে প্রতিবেশি দেশ ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায় আশ্রয় নিয়েছে। সেখানে তারা শুধু নিরাপদে অবস্থানই করছে না, 'দলীয় কার্যালয়' খুলে রাজনৈতিক কার্যক্রমও চালাচ্ছে। খবর বিবিসি বাংলার।

প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, কলকাতা লাগোয়া একটি উপনগরীর ব্যস্ততম এলাকায় বাণিজ্যিক কমপ্লেক্সে খোলা হয়েছে সেই কার্যালয়। সেখানে নিয়মিতিই ভিড় করেন আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনগুলির শীর্ষ এবং মধ্যম স্তরের নেতারা।

বিবিসি জানিয়েছে, এর আগে, ২০২৪ সালের পাঁচই অগাস্ট শেখ হাসিনা বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে যাওয়ার পরের কয়েক মাসে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে যারা ভারতে অবস্থান করছেন, তারা নিজেদের মধ্যে ছোটখাটো বৈঠক বা দলীয় দফতরের কাজকর্ম চালাতেন নিজেদের বাসাবাড়িতেই। আর বড় বৈঠকগুলো হত কোনো রেস্টুরেন্ট কিংবা ব্যাঙ্কয়েট হল ভাড়া করে। সেকারণেই একটা নির্দিষ্ট 'পার্টি অফিস'এর দরকার ছিল বলে বিবিসিকে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের পলাতক নেতারা।

কীরকম সেই 'পার্টি অফিস'?

একটি বাণিজ্যিক ভবনের আট তলায় লিফট দিয়ে উঠে বাঁদিকে গেলেই সারি সারি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের কার্যালয়। স্টে করিডোরের দুদিকে হাল্কা বাদামী রঙের একের পর এক দরজা। তারমধ্যেই একটিতে আওয়ামী লীগের পার্টি অফিস। শুধু বাইরে কেন, পাঁচশো বা ছয়শো স্কোয়ার ফুটের ঘরটিতে উঁকি মারলেও কেউ বুঝতে পারবেন না যে এই ঘরটির সঙ্গে কোনোভাবে আওয়ামী লীগ জড়িত আছে। সেখানে সেই কোনো সাইন বোর্ড, শেখ হাসিনা অথবা শেখ মুজিবুর রহমানের কোনো ছবি।

এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের এক নেতা বিবিসিকে বলেন, "কোনো ছবি, সাইনবোর্ড কোনো কিছুই আমরা রাখিনি খুবই সচেতন ভাবে। আমরা চাইনি এই ঘরটার পরিচিতি প্রকাশ করতে। এমনকি একটা দলীয় কার্যালয়ে যেসব ফাইল ইত্যাদি থাকে, সেসবও এখানে রাখা হয় না। নিয়মিত দেখা-সাক্ষাৎ, বৈঠক ইত্যাদির জন্য একটা ঘর দরকার ছিল, এটা পাওয়া গেছে। এটাকে আমরা পার্টি অফিসই বলি, কিন্তু আদতে এটা একটা বাণিজ্যিক অফিস। আগে যে সংস্থা কাজ করত এখানে, তাদেরই ছেড়ে যাওয়া চেয়ার, টেবিল এসবই আমরা ব্যবহার করি।

ওই নেতা জানান, ৩০-৩৫ জনের বৈঠক এই কার্যালয়ে করা যায়, কিন্তু একটু চাপাচাপি করে বসতে হয়। ছোটখাটো বৈঠক বিভিন্ন নেতাদের বাসাবাড়িতে এখনও হয়। তবে বড় বৈঠকগুলো, যেখানে শ দুয়েক নেতাকর্মী হাজির হওয়ার কথা, সেরকম বৈঠকের জন্য কোনো ব্যাঙ্কয়েট হল বা কোনো রেস্টুরেন্টের একটি অংশ ভাড়া নেওয়া হয়।

কারা যাতায়াত করেন 'পার্টি অফিসে'?

গত বছরের পাঁচই অগাস্টের পর বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে ভারতে চলে আসা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনগুলির অনেক শীর্ষ নেতা এবং সাবেক মন্ত্রীই কলকাতা বা তার আশপাশের অঞ্চলে বাসা ভাড়া নিয়ে থাকছেন। এর বাইরে বিভিন্ন পেশাজীবী, সরকারি কর্মচারী, পুলিশ কর্মকর্তা এবং অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তারাও চলে এসেছেন ভারতে। মাস ছয়েক আগে আওয়ামী লীগের সূত্রগুলো জানিয়েছিল যে অন্তত ৭০ জন সংসদ সদস্য, আওয়ামী লীগের বিভিন্ন জেলার সভাপতি-সম্পাদক, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, মেয়র সহ শীর্ষ নেতৃত্বের প্রায় ২০০ জন কলকাতা ও সংলগ্ন অঞ্চলে থাকছেন।

এদের কেউ সপরিবারে থাকেন, আবার কোথাও একসঙ্গে কয়েকজন মিলেও একটা ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়েছেন। কারও পরিবার মাঝে মাঝে বাংলাদেশ থেকে এসেও কিছুদিন কাটিয়ে যান।

কলকাতা বা পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে আওয়ামী লীগের যে শীর্ষ পর্যায়ের নেতারা বাস করছেন, তাদের প্রায় সবাই 'পার্টি অফিসে' যাতায়াত করে থাকেন।

আওয়ামী লীগের এক নেতা বলেন, ‘তবে অফিস খোলার নির্দিষ্ট কোনো সময় নেই। যেরকম প্রয়োজন, সেরকমই আসেন নেতারা। আবার প্রতিদিনরই যে সবাই আসেন, তাও নয়। আসলে প্রয়োজনীয়তা ছিল একটা নির্দিষ্ট জায়গা গড়ে তোলা, সে জন্যই এই পার্টি অফিস।’

বিবিসি জানিয়েছে, আওয়ামী লীগের এই নতুন পার্টি অফিসের ব্যাপারে ওই বাণিজ্যিক পরিসরে যাতায়াত করা সাধারণ মানুষ কিছুই জানেন না। দলেরও কোন স্তরের নেতা-কর্মীরা এই অফিসেরে ব্যাপারে কতটা জানেন, সেটা জানা যায়নি। কিন্তু এটা নিশ্চিতভাবেই বলা যায় যে ভারতীয় গোয়েন্দারা এই অফিসের ব্যাপারে জানেন এবং ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ স্তরের অনুমোদন ছাড়া এই দলীয় অফিস থেকে আওয়ামী লীগের কাজকর্ম চলতে পারত না।

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

০২ আগস্ট, ২০২৫ ১৩:০০

প্রিন্ট এন্ড সেভ

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় তিন বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও দুজন। শুক্রবার (১ আগস্ট) সন্ধ্যায় কুয়ানতান শহরের কাছে মহাসড়কের একটি পিলারের কাছে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন গাড়িচালক মো. সাব্বির হাসান (৩০), যাত্রী মো. জাহিদ হাসান (২১) ও আবদুল্লাহ (২৪)। আহত হয়েছেন মো. হাবিব বিশ্বাস (৪৫) ও মনিরাম চন্দ্র বসু (৪০)।

বারনামার প্রতিবেদন অনুযায়ী কুয়ানতান জেলার ভারপ্রাপ্ত পুলিশপ্রধান সুপারিনটেনডেন্ট মোহাম্মদ আদলি মাত দাউদ জানান, স্থানীয় সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে একটি বহুমুখী যান টয়োটা অ্যাভাঞ্জা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তা থেকে ছিটকে পড়লে ঘটনাস্থলেই তিনজন মারা যান।

প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, গাড়িটি কুয়ানতান থেকে কুয়ালালামপুরের দিকে যাচ্ছিল। পথে চালক গাড়ির নিয়ন্ত্রণ হারালে সেটি রাস্তার বাঁ পাশে ছিটকে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হয়। আহত দুজনকে উদ্ধার করে কুয়ানতানের টেংকু আমপুয়ান আফজান হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

পুলিশের পক্ষ থেকে দুর্ঘটনার প্রকৃত কারণ জানতে তদন্ত অব্যাহত রয়েছে এবং নিহতদের মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ দূতাবাসের পক্ষ থেকেও এ বিষয়ে খোঁজ নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

custom sidebar ads

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.

জনপ্রিয়

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.