
০৪ নভেম্বর, ২০২৫ ২০:২৪
পরিবারের সবাই আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন রাজনীতিতে যোগ দেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ। বিএনপির রাজনীতিতে যুক্ত হওয়ায় পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হন তিনি। সেই শ্রাবণ এখন লড়বেন ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে যশোর-৬ (কেশবপুর) আসনে।
সোমবার (৩ নভেম্বর) বিকালে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ২৩৭ আসনে দলের প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকার নাম ঘোষণা করেন।
প্রায় একযুগ পরে গত ২০ সেপ্টেম্বর যশোরের কেশবপুর উপজেলায় নিজভূমিতে ফিরে ঘোষণা দেন যশোর-৬ (কেশবপুর) আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী শ্রাবণ। সেদিন বিপুল মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত হন তিনি।
মঙ্গলবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শ্রাবণ বলেন, আমার পরিবার ভিন্ন মতাদর্শের হলেও নির্বাচনে প্রভাব পড়বে না। দলে মনোনয়ন নিয়ে দ্বন্দ্ব থাকলেও সবাইকে নিয়ে ধানের শীষকে বিজয়ী করে তারেক রহমানকে এ আসনটি উপহার দিতে চাই।
তিনি বলেন, আমি নির্বাচিত হলে কেশবপুরের বড় সমস্যা জলাবদ্ধতার স্থায়ী সমাধান করতে চাই। কেশবপুরবাসীর মন জয়ে আমি কাজ করব।
যে কারণে পরিবার ত্যাগ করেন রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ
শ্রাবণের গ্রামের বাড়ি যশোরের কেশবপুর উপজেলার চিংড়া গ্রামে। ২০০৩ সালে কেশবপুর সরকারি ডিগ্রি কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে ভর্তি হন তিনি। থাকতেন বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজি মুহম্মদ মুহসীন হলে। কিছুদিনের মধ্যেই ছাত্রদল কর্মী হিসেবে হল ও বিভাগের সহপাঠীদের মধ্যে পরিচিত মুখ হয়ে ওঠেন তিনি। বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক-স্নাতকোত্তর শেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগে সান্ধ্য কোর্সে (স্নাতকোত্তর) অধ্যয়নরত থাকায় ২০২২ সালে ছাত্রদলের সভাপতি হয়েছিলেন শ্রাবণ। পরে ‘অসুস্থতার’ কারণ দেখিয়ে ২০২৩ সালের আগস্টে তাকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। অবশ্য এর দুই মাসের মাথায় তাকে বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য করা হয়।
শ্রাবণের বাবা উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও মুক্তিযোদ্ধা কাজী রফিকুল ইসলাম। তিনি কেশবপুর উপজেলা চেয়ারম্যান ছিলেন। শ্রাবণের বড় ভাই মুস্তাফিজুল ইসলাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক পদে ছিলেন। পঞ্চম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে সাগরদাঁড়ি ইউনিয়ন থেকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন তিনি। বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় তিনি এখন দল থেকে বহিষ্কৃত। আরেক ভাই মোজাহিদুল ইসলাম উপজেলা যুবলীগের সাবেক আহ্বায়ক। আর ছোট ভাই আজাহারুল ইসলাম উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক আহ্বায়ক।
আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান হয়েও রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ বিএনপির রাজনীতিতে জড়িত হওয়ায় পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন। তিনি পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ রাখেননি। পরিবার ত্যাগ করে বিএনপির রাজনীতিতে দৃঢ়তার প্রমাণ দিয়েছেন।
চলতি বছরের ২০ সেপ্টেম্বর প্রায় একযুগ পর নিজ জন্মভূমি যশোরের কেশবপুরে ফেরেন ছাত্রদলের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ। দীর্ঘদিন পর এলাকায় গিয়ে তিনি নেতাকর্মীদের ভালোবাসায় সিক্ত হন। বিএনপির রাষ্ট্র মেরামতে ঘোষিত ৩১ দফা কর্মসূচির প্রচারণার অংশ হিসেবে তিনি কেশবপুরে লিফলেট বিতরণে অংশ নেন। এ সময় তিনি আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দেন।
দীর্ঘ এক যুগের বেশি সময় পর তার নিজ উপজেলায় আসার খবরে মোড়ে মোড়ে ফুল নিয়ে অবস্থান নেন নেতাকর্মীরা। এরপর কেশবপুর থেকে প্রায় দেড় হাজার মোটরসাইকেল এবং শতাধিক মাইক্রোবাসে নেতাকর্মীরা তার বহরে যোগ দেন। বহর নিয়ে তিনি লিফলেট বিতরণ করেন এবং বিএনপির রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফা সাধারণ মানুষের হাতে পৌঁছে দেন।
জানা গেছে, শ্রাবণ কেশবপুর গেলেও তার নিজ বাড়িতে যাননি। এমনকি তার বাবার বাড়ির কারো সঙ্গে যোগাযোগ রাখেননি।
পরিবারের সবাই আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন রাজনীতিতে যোগ দেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ। বিএনপির রাজনীতিতে যুক্ত হওয়ায় পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হন তিনি। সেই শ্রাবণ এখন লড়বেন ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে যশোর-৬ (কেশবপুর) আসনে।
সোমবার (৩ নভেম্বর) বিকালে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ২৩৭ আসনে দলের প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকার নাম ঘোষণা করেন।
প্রায় একযুগ পরে গত ২০ সেপ্টেম্বর যশোরের কেশবপুর উপজেলায় নিজভূমিতে ফিরে ঘোষণা দেন যশোর-৬ (কেশবপুর) আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী শ্রাবণ। সেদিন বিপুল মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত হন তিনি।
মঙ্গলবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শ্রাবণ বলেন, আমার পরিবার ভিন্ন মতাদর্শের হলেও নির্বাচনে প্রভাব পড়বে না। দলে মনোনয়ন নিয়ে দ্বন্দ্ব থাকলেও সবাইকে নিয়ে ধানের শীষকে বিজয়ী করে তারেক রহমানকে এ আসনটি উপহার দিতে চাই।
তিনি বলেন, আমি নির্বাচিত হলে কেশবপুরের বড় সমস্যা জলাবদ্ধতার স্থায়ী সমাধান করতে চাই। কেশবপুরবাসীর মন জয়ে আমি কাজ করব।
যে কারণে পরিবার ত্যাগ করেন রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ
শ্রাবণের গ্রামের বাড়ি যশোরের কেশবপুর উপজেলার চিংড়া গ্রামে। ২০০৩ সালে কেশবপুর সরকারি ডিগ্রি কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে ভর্তি হন তিনি। থাকতেন বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজি মুহম্মদ মুহসীন হলে। কিছুদিনের মধ্যেই ছাত্রদল কর্মী হিসেবে হল ও বিভাগের সহপাঠীদের মধ্যে পরিচিত মুখ হয়ে ওঠেন তিনি। বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক-স্নাতকোত্তর শেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগে সান্ধ্য কোর্সে (স্নাতকোত্তর) অধ্যয়নরত থাকায় ২০২২ সালে ছাত্রদলের সভাপতি হয়েছিলেন শ্রাবণ। পরে ‘অসুস্থতার’ কারণ দেখিয়ে ২০২৩ সালের আগস্টে তাকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। অবশ্য এর দুই মাসের মাথায় তাকে বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য করা হয়।
শ্রাবণের বাবা উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও মুক্তিযোদ্ধা কাজী রফিকুল ইসলাম। তিনি কেশবপুর উপজেলা চেয়ারম্যান ছিলেন। শ্রাবণের বড় ভাই মুস্তাফিজুল ইসলাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক পদে ছিলেন। পঞ্চম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে সাগরদাঁড়ি ইউনিয়ন থেকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন তিনি। বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় তিনি এখন দল থেকে বহিষ্কৃত। আরেক ভাই মোজাহিদুল ইসলাম উপজেলা যুবলীগের সাবেক আহ্বায়ক। আর ছোট ভাই আজাহারুল ইসলাম উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক আহ্বায়ক।
আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান হয়েও রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ বিএনপির রাজনীতিতে জড়িত হওয়ায় পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন। তিনি পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ রাখেননি। পরিবার ত্যাগ করে বিএনপির রাজনীতিতে দৃঢ়তার প্রমাণ দিয়েছেন।
চলতি বছরের ২০ সেপ্টেম্বর প্রায় একযুগ পর নিজ জন্মভূমি যশোরের কেশবপুরে ফেরেন ছাত্রদলের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ। দীর্ঘদিন পর এলাকায় গিয়ে তিনি নেতাকর্মীদের ভালোবাসায় সিক্ত হন। বিএনপির রাষ্ট্র মেরামতে ঘোষিত ৩১ দফা কর্মসূচির প্রচারণার অংশ হিসেবে তিনি কেশবপুরে লিফলেট বিতরণে অংশ নেন। এ সময় তিনি আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দেন।
দীর্ঘ এক যুগের বেশি সময় পর তার নিজ উপজেলায় আসার খবরে মোড়ে মোড়ে ফুল নিয়ে অবস্থান নেন নেতাকর্মীরা। এরপর কেশবপুর থেকে প্রায় দেড় হাজার মোটরসাইকেল এবং শতাধিক মাইক্রোবাসে নেতাকর্মীরা তার বহরে যোগ দেন। বহর নিয়ে তিনি লিফলেট বিতরণ করেন এবং বিএনপির রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফা সাধারণ মানুষের হাতে পৌঁছে দেন।
জানা গেছে, শ্রাবণ কেশবপুর গেলেও তার নিজ বাড়িতে যাননি। এমনকি তার বাবার বাড়ির কারো সঙ্গে যোগাযোগ রাখেননি।

১০ নভেম্বর, ২০২৫ ০১:৪৫
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:৩৪
নীলফামারীর সৈয়দপুরে পুলিশের অভিযানের সময় ভবনের তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন ইমরান তৌহিদ (৩২) নামে এক ছাত্রলীগ নেতা। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করেছে।
রোববার (৯ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সৈয়দপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল ওয়াদুদ। ইমরান তৌহিদ শহরের বাঁশবাড়ি মহল্লার বাসিন্দা এবং শহরের ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৪ আগস্ট আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন এলাকা থেকে শহরের দিকে আসেন। এ সময় তারা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুর চালান। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলায় ইমরান এজাহারভুক্ত আসামি।
রোববার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ তার বাড়িতে অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ইমরান বাড়ির তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। তবে পুলিশ দৌড়ে গিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে। এতে তিনি আহত হলে তাকে সৈয়দপুর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে পুলিশের অভিযানের সময় ভবনের তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন ইমরান তৌহিদ (৩২) নামে এক ছাত্রলীগ নেতা। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করেছে।
রোববার (৯ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সৈয়দপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল ওয়াদুদ। ইমরান তৌহিদ শহরের বাঁশবাড়ি মহল্লার বাসিন্দা এবং শহরের ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৪ আগস্ট আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন এলাকা থেকে শহরের দিকে আসেন। এ সময় তারা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুর চালান। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলায় ইমরান এজাহারভুক্ত আসামি।
রোববার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ তার বাড়িতে অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ইমরান বাড়ির তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। তবে পুলিশ দৌড়ে গিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে। এতে তিনি আহত হলে তাকে সৈয়দপুর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৬
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.