পিরোজপুর

পিরোজপুরে পশুর হাটে উপচে পড়া ভিড়, নেই কাঙ্ক্ষিত ক্রেতা

Barishal Times Desk

Barishal Times Desk

০৪ জুন, ২০২৫ ০৬:২০

প্রিন্ট এন্ড সেভ

পিরোজপুরে পশুর হাটে উপচে পড়া ভিড়, নেই কাঙ্ক্ষিত ক্রেতা

পবিত্র ঈদুল আজহা ঘনিয়ে আসতেই জমজমাট হয়ে উঠেছে পিরোজপুরের পশুর হাটগুলো। তবে হাটে উপচে পড়া ভিড় থাকলেও কাঙ্ক্ষিত ক্রেতা ও দাম পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ বিক্রেতাদের। দাম যাচাই করে চলে যাচ্ছেন অনেকে। এতদিন ধরে কষ্ট করে বড় করা কোরবানির পশুটি কম দামে বিক্রি করে লোকসান গুনতে হচ্ছে অনেক খামারিকে।

পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলার দীঘিরজান স্থায়ী পশুর হাট ঘুরে গতকাল মঙ্গলবার (৩ জুন) এমন চিত্র দেখা গেছে। এদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত দীঘিরজান হাটে দেখা যায়, পিরোজপুরসহ আশপাশের বিভিন্ন জেলা-উপজেলা থেকে ট্রাক ভরে গরু নিয়ে এসেছেন ব্যাপারী ও খামারিরা। কোরবানির গরুতে কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে গেছে পুরো পশুর হাট।

ছোট-বড় সব ধরনের কোরবানির পশুর নিয়ে ক্রেতাদের অপেক্ষায় বসে আছেন বিক্রেতারা। ট্রাকভর্তি গরু, সাজানো পশুর সারি, উচ্চস্বরে ডাক সব মিলিয়ে যেন উৎসবমুখর পরিবেশ। কিন্তু এতসব আয়োজনের মাঝেও নেই কাঙ্ক্ষিত সেই ক্রেতা। ফলে দিন শেষে পশু বিক্রির সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কম।

‎গরু নিয়ে আসা খামারিরা অভিযোগ করে বলেন, বছরজুড়ে কষ্ট করে বড় করেছি কোরবানির গরু। খাবার, চিকিৎসা, পরিচর্যা সব কিছুতেই প্রচুর খরচ হয়েছে। কিন্তু এখন হাটে গরুর প্রকৃত দাম পাচ্ছি না। লোক আসে, দেখে, দাম জেনে চলে যায়।

‎দীঘিরজান হাটে গরু নিয়ে আসা খামারি লিটু শেখ বলেন, আমি একটি গরু লালন-পালন করেছি। এই গরুর পেছনে আমার খরচ হয়েছে দেড় লাখ টাকার ওপরে। কিন্তু এখন ১ লাখ ১০ হাজার টাকার বেশি কেউ দিতে চায় না। আমরা তো এত কমে দিলে লোকসান ছাড়া কিছুই থাকছে না।

‎বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলা থেকে ১৫টি গরু নিয়ে এসেছেন বেপারী মো. রেদোয়ান। তিনি বলেন, দীঘিরজান হাট সব থেকে বড় হাট। তাই আমি বিভিন্ন গ্রাম থেকে গরুগুলো কিনে নিয়ে প্রথম এখানেই এসেছি। একটি গরু বিক্রি করেছি। ক্রেতা খুব কম, যারা আছেন তারা দাম ঠিকঠাক বলছেন না। প্রত্যেকটা গরুতে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা কম বলছেন।

‎ক্রেতারা বলছেন, তারা এখনো বাজার যাচাই করছেন। ঈদের আরও কিছুদিন বাকি থাকায় অনেকে অপেক্ষায় আছেন দাম আরও কিছুটা কমে গেলে কিনবেন। সাজিদুল ইসলাম নামে এক ক্রেতা বলেন, আজকে মূলত গরু দেখতে এসেছি। গরুর দাম এবছর কমই মনে হচ্ছে। দু-একদিন পরে গরু কিনবো। কেননা আজই গরু কিনে বাড়িতে এতদিন রাখার সুযোগ নাই।

‎এদিকে বাজার পরিস্থিতি নিয়ে সতর্ক অবস্থানে আছে প্রশাসন। হাটে ক্রেতা-বিক্রেতার সঙ্গে প্রতারণা এড়াতে নিয়মিত নজরদারি, পশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা এবং জাল টাকা নির্ণয়ে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রয়েছে তাদের।

‎উপজেলার দীঘিরজান স্থায়ী পশুর হাটের ইজারাদারের দায়িত্বে থাকা মিজানুর রহমান শরিফ বলেন, গরুর হাট শতবর্ষ পুরনো একটি হাট। এটি পিরোজপুর জেলার সবচেয়ে বড় গরুর হাট। এ বছর এই হাটে প্রচুর পরিমাণ গরুর আমদানি হয়েছে।

তবে ক্রেতা সমাগম কিছুটা কম। অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছর কোরবানির পশুর দাম কম। প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশের টহল চলছে। প্রাণিসম্পদের পক্ষ থেকে গরুর স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হেলথ ক্যাম্প বসানো হয়েছে। আশাকরি, ধীরে ধীরে ক্রেতাদের সংখ্যা বাড়বে।

‎উল্লেখ্য, চলতি বছরে জেলার ছোট-বড় প্রায় ৫৩ হাজার বিভিন্ন জাতের পশুর খামার থেকে কোরবানিযোগ্য ৪৬ হাজার ৯৩৫টি পশু প্রস্তুত করা হচ্ছে। এর মধ্যে ষাঁড় ও গাভী গরু মিলিয়ে রয়েছে মোট ২৬ হাজার ৯২০টি, মহিষ রয়েছে ২১০টি, ছাগল রয়েছে ১৭ হাজার ৭০০টি, ভেড়া রয়েছে ১৮ হাজার ৮৭টি এবং অন্যান্য কোরবানিযোগ্য পশু রয়েছে ৮টি। এ বছর জেলায় কোরবানির পশুর চাহিদা রয়েছে ৪০ হাজার ২৫৭টি।

উদ্বৃত্ত বা বাড়তি পশু রয়েছে প্রায় ৬ হাজার ৬৭৮টি, যা জেলার চাহিদা মিটিয়ে আশপাশের বিভিন্ন জেলায় পাঠানো সম্ভব হবে। এ ছাড়া পিরোজপুর জেলায় যে পরিমাণ কুরবানির পশু মজুদ আছে, তাতে প্রায় ২১৮ কোটি ৩২ লাখ টাকা লেনদেন হবার সম্ভাবনা রয়েছে।

পিরোজপুরে মাল্টা বাগানে মিলল ব্যবসায়ীর বিবস্ত্র ঝুলন্ত মরদেহ

Barishal Times Desk

Barishal Times Desk

০৫ জুন, ২০২৫ ০৬:৪১

প্রিন্ট এন্ড সেভ

পিরোজপুরে মাল্টা বাগানে মিলল ব্যবসায়ীর বিবস্ত্র ঝুলন্ত মরদেহ

পিরোজপুরের নেছারাবাদে সাধন দাস (৩২) নামে এক ব্যবসায়ীর বিবস্ত্র ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (৩ জুন) গভীর রাতে বাড়ির পাশে সন্ধ্যা নদী সংলগ্ন একটি মাল্টা বাগানে কাউফল গাছ থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

নিহত সাধন দাস উপজেলার সমুদয়কাঠি ইউনিয়নের বিনায়েকপুর গ্রামের ২নং ওয়ার্ডের মৃত শংকর দাসের ছেলে। তিনি নিহতের পরিবার ও স্ত্রী সরস্বতী রানী দাস জানান, মঙ্গলবার সকাল আনুমানিক ১০টার দিকে বাসা থেকে তিনি বের হয়ে যান।

দুপুরের বাসায় না ফেরায় তার সঙ্গে যোগাযোগের অনেক চেষ্টা করা হয়। এরপর রাতেও বাসায় না আসায় প্রতিবেশীরা মিলে খোঁজাখুঁজি শুরু করে। একপর্যায়ে বাড়ির পিছনে সন্ধ্যা নদীর পাশে একটি মাল্টা বাগানের ভিতরে কাউফল গাছের সঙ্গে তার ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পাওয়া যায়। প্রতিবেশী সুজিত এবং সাগর তার মরদেহ দেখতে পেয়ে ডাক চিৎকার দিলে ছুটে এসে সাধনের ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান। পুলিশ খবর পেয়ে রাত আনুমানিক ১২টার দিকে তার মরদেহ থানায় নিয়ে যায়।

স্থানীয় বাসিন্দা পলাশ দাশ জানান, সাধন দাস বাড়ির পাশে শেয়ারে মুড়ি তৈরি করার ব্যবসা করে। মঙ্গলবার ঘরের কাউকে না বলে ১০টার দিকে বেরিয়ে যায়।

রাতে বাড়িতে না আসলে তার পরিবার প্রতিবেশীকে জানালে এক পর্যায়ে মালটা বাগানে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় পাওয়া গেছে। মৃতের হাঁটু মাটিতে ও বিবস্ত্র ছিল। এই মৃত্যু রহস্যজনক।

স্থানীয় চৌকিদার মো. ইমরান হাওলাদার বলেন, রাতে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে ঝুলন্ত মরদেহ দেখে পুলিশকে খবর দেই। মরদেহ থানায় নিয়ে গেছে। নেছারাবাদ থানার ওসি তদন্ত রাধেশ্যাম সরকার জানান, খবর পেয়ে তার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

তিনি বলেন, ‘পরনের লুঙ্গি দিয়ে তার গলায় ফাঁস লাগানো ছিল। তার শরীরে আপাতদৃষ্টিতে আঘাতের কোনো চিহ্ন দেখা যায়নি। এ ব্যাপারে পারিবারিকভাবে থানায় কোন অভিযোগ আসেনি।’

পিরোজপুরে মাল্টা বাগানে মিলল ব্যবসায়ীর বিবস্ত্র ঝুলন্ত মরদেহ

Barishal Times Desk

Barishal Times Desk

০৪ জুন, ২০২৫ ১১:২৫

প্রিন্ট এন্ড সেভ

‎ভুয়া সনদে এমপি পত্নীর নিয়োগ, স্ত্রীসহ আউয়ালের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

ভুয়া সনদপত্রের মাধ্যমে একটি কলেজে প্রভাষক পদে চাকরি নিয়ে সরকারি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে পিরোজপুর-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি একেএমএ আউয়াল (৬৮), তার স্ত্রী লায়লা পারভীন (৬২) এবং কলেজটির অধ্যক্ষ ঠাকুর চাঁদ মজুমদারের (৫৫) বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মঙ্গলবার (৩ জুন) দুদকের পিরোজপুর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালক মোয়াজ্জেম হোসেন সম্রাট বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।

‎বুধবার (৪ জুন) দুপুরে দুদক পিরোজপুর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. আমিনুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ‎মামলায় সূত্রে জানা যায়, ২০১৩ সালের ২২ ডিসেম্বর ইসলাম শিক্ষা বিষয়ে নিয়োগ পান পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলায় অবস্থিত বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেসা মহিলা কলেজের দাতা সদস্য এবং এর প্রতিষ্ঠাতা ও গভর্নিং বডির সভাপতি একেএমএ আউয়ালের স্ত্রী লায়লা পারভীন।

তবে নিয়োগ পরীক্ষায় লায়লা পারভীন এসএসসি, এইচএসসি ও স্নাতক পরীক্ষায় পাশের যে সকল সনদপত্র দিয়েছেন তার সবগুলোই ভুয়া। মূলত, স্বামীর প্রভাব এবং কলেজের অধ্যক্ষ ঠাকুর চাদের সহযোগিতায় ভুয়া সনদপত্র দিয়ে লায়লা পারভীন কলেজটিতে প্রভাষক হিসেবে নিয়োগ পেয়ে সরকারি টাকা আত্মসাৎ করেছে বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়।

‎অপরদিকে, প্রতিষ্ঠার পর কলেজটি এমপিওভুক্ত না হলেও, নিয়ম ভেঙে ২০১৮ সালে এটি সরকারি করে ফেলা হয়। এছাড়া লায়লা পারভীন কলেজটির প্রভাষক হিসেবে নাজিরপুর সোনালী ব্যাংক শাখা হতে ৮ আগস্ট ২০১৮ থেকে ৩০ জুন ২০১৯ পর্যন্ত মোট ৩ লাখ ৯৫ হাজার ৪০৬ টাকা উত্তোলন করেন বলেও উল্লেখ করে দুদক।

‎দুদক পিরোজপুর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, সাবেক সংসদ সদস্য একেএমএ আউয়াল যখন ওই কলেজের সভাপতি ছিলেন তখন তিনি ক্ষমতা অপব্যবহার করে তার অষ্টম শ্রেণি পাস করা স্ত্রীকে প্রভাষক পদে চাকরি দেন। আমি নিজে এর তদন্ত করি পরবর্তীতে দুদকের পিরোজপুর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ-সহকারী পরিচালক মোয়াজ্জেম হোসেন সম্রাট বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন।

পিরোজপুরে স্ত্রীর স্বীকৃতির দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে তরুণীর অনশন

Barishal Times Desk

Barishal Times Desk

০৪ জুন, ২০২৫ ০৬:৫৫

প্রিন্ট এন্ড সেভ

পিরোজপুরে স্ত্রীর স্বীকৃতির দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে তরুণীর অনশন

পিরোজপুরের নাজিরপুরে স্ত্রী হিসেবে স্বীকৃতির দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে এক তরুণীর অনশনের খবর পাওয়া গেছে। উপজেলার শেখমাঠিয়া ইউনিয়নের গড়ঘাটা গ্রামের আজহার আলী শেখের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটেছে।

অনশনে থাকা তরুণীর হবিগঞ্জ জেলার লাখাইল উপজেলার লাখাইল গ্রামে। মঙ্গলবার (৩ জুন) বিকেলে গড়ঘাটা গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, ঘর তালা দিয়ে পালিয়ে গেছেন প্রেমিক আব্দুল্লাহ ও তার পরিবার। বাড়ির সামনে তরুণী রাস্তায় অবস্থানকালে সাংবাদিকদের আসার খবর পেয়ে বাড়ি আসেন প্রেমিক আব্দুল্লাহর মা ও স্থানীয়রা। এসময় তরুণীর ওপরে মারমুখী অবস্থান নেয় পরিবার।

অনশনরত তরুণী স্ত্রীর স্বীকৃতি না পেলে আত্মহত্যা করবেন বলে হুমকি দেন। ওই তরুণী বলেন, আব্দুল্লাহ শেখ চাকুরির সুবাদে হবিগঞ্জে যাতায়াত করত। সেখান থেকে আমাদের পরিচয়। এরপরে আমাদের তিন মাসের প্রেম। এর মধ্যে গত রোজার ঈদের দিন আমাকে ফোন করে ওর বাসায় আসতে বলে।

আব্দুল্লাহ শেখ ব্যাচেলর থাকে, সঙ্গে থাকে আরো কয়েকজন। তারা সবাই গ্রামের বাড়িতে চলে গেলে সেই সুযোগ আমাকে বাসায় ডেকে নিয়ে ধর্ষণ করে। এরপর স্থানীয় এক হুজুরকে ডেকে ইসলামি শরিয়ত মোতাবেক বিয়ে করে আব্দুল্লাহ। এরপর এক সপ্তাহে ধরে আমরা ওই বাসায় স্বামী-স্ত্রী হিসেবেই থাকি।

তিনি আরও বলেন, কিছু দিন আগে আমি জানতে পারি আব্দুল্লাহর বিয়ে ঠিক হয়েছে। এটা জেনে আব্দুল্লাহকে কল দিলে সে আমার সঙ্গে যোগাযোগ কমিয়ে আমাকে তালাক দেওয়ার হুমকি দেয়।

এরপর থেকে আমার সঙ্গে আর যোগাযোগ না হলে আমি আব্দুল্লাহর গ্রামের বাড়ি আসি। ওর পরিবার ও স্থানীয়রা আমাকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেয়। আমাকে যদি আব্দুল্লাহ ও তার পরিবার স্ত্রীর মর্যাদা না দেয় তাহলে আত্মহত্যা করবো।

স্থানীয়রা জানান, এমন ঘটনা আমরা এর আগে দেখি নাই, তাই দেখতে আসছি। আবার অনেকে বলেছেন, তার কাছে যদি বিয়ের ডকুমেন্টস বা কাবিননামা থাকে তাহলে আমরা স্থানীয়রা বসে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে একটা সমাধান করবো।

আব্দুল্লাহর মা বলেন, ওই মেয়েকে আমরা চিনি না, আর আমার ছেলে ওইখানে কখনো চাকরি করে নাই। সে যদি আমার ছেলের বউ হয় তাহলে কাবিননামা দেখাতে বলেন। কাবিননামা দেখালে আমি বউ হিসেবে মেনে নেবো।

নাজিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহমুদ আল ফরিদ ভূইয়া জানান, এলাকায় এমন একটি ঘটনা ঘটেছে শুনেছি। কোনো পক্ষ থেকে অভিযোগ পাইনি, অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেব।

custom sidebar ads

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.

জনপ্রিয়

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.