০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৪:২২
প্রথমে কয়েকটি মোটরসাইকেলকে চাপ দেন, তারা ধাওয়ায় গাড়ি নিয়ে চলে যাওয়ার সময় আবারও কয়েকটি সিএনজিচালিত অটোরিকশাকে ধাক্কা দেন। ওই সময় সেখানে মারধর করতে আসলে হার্ট অ্যাটাক করে মারা গেছেন এক চিকিৎসক। তার নাম নাজমুল হাসান আখন্দ বলে জানা গেছে।
বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার বিজরা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নাজমুল হাসান আকন্দ ব্যক্তিগত গাড়িতে করে চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ থেকে কুমিল্লা শহরের দিকে ফিরছিলেন। তিনি কুমিল্লা নগরীর বাদুরতলা এলাকার বাসিন্দা। তার গ্রামের বাড়ি দাউদকান্দি উপজেলায়। তিনি চর্ম, যৌন, অ্যালার্জি ও কুষ্ঠরোগ বিশেষজ্ঞ ছিলেন।
লাকসাম থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজনীন সুলতানা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। পুলিশ জানায়, ডা. নাজমুল হাসান আখন্দ প্রতি বুধবার চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ বাজারে একটি বেসরকারি হাসপাতালে চেম্বার করতেন। তিনি তার ব্যক্তিগত গাড়িতে চড়ে কুমিল্লা নগরীর বাদুরতলা এলাকার বাসা থেকে হাজীগঞ্জে যাতায়াত করতেন।
ওসি নাজনীন সুলতানা বলেন, “খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে আমরা স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলেছি। প্রত্যক্ষদর্শীদের কয়েকজন জানান, ওই চিকিৎসক গাড়ি চালানোর সময় কয়েকটি মোটরসাইকেলকে চাপ দিয়েছিলেন।
তবে এতে কোনো দুর্ঘটনা ঘটেনি। চাপ দেওয়ার কারণে মোটরসাইকেল চালকরা ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে ধাওয়া দেন। একপর্যায়ে হেলমেট দিয়ে চিকিৎসকের গাড়ির লুকিং গ্লাস ভেঙে দেন। এ সময় চিকিৎসক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুটি সিএনজিচালিত অটোরিকশাকে ধাক্কা দিয়ে গাড়ি থামিয়ে ফেলেন।”
তিনি আরও বলেন, “ধারণা করা হচ্ছে, এ ঘটনার কারণে আতঙ্কিত হয়ে হার্ট অ্যাটাকে ওই চিকিৎসকের মৃত্যু হয়েছে। এখন পর্যন্ত বিষয়টি নিয়ে কোনো অভিযোগ পাইনি। তবে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।”
জানা গেছে, বুধবার চেম্বার শেষ করে শহরের বাসায় ফিরছিলেন তিনি। এ সময় কুমিল্লা-চাঁদপুর আঞ্চলিক সড়কের লাকসামের বিজরা এলাকায় এলে মোটরসাইকেল নিয়ে কয়েকজন উশৃঙ্খল তরুণ তার গাড়িটিকে ধাওয়া দেয়।
এরপ বিজরা এলাকায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে কয়েকটি সিএনজি চালিত অটোরিকশাকে ধাক্কা দেন তিনি। তবে এতে কেউ হতাহত না হলেও ধাওয়া দেওয়া সেই তরুণরা এসে গাড়িটিতে আক্রমণ করে গাড়ির লুকিং গ্লাস ভাঙচুর করে চলে যান।
এতে আতঙ্কিহত হয়ে হৃদক্রিয়া বন্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তার। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে কুমিল্লার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক দেখেন তিনি আগেই মৃত্যুবরণ করেছেন।
এদিকে, রাত ৯টায় কুমিল্লা নগরীর বাদুরতলা এলাকায় তার জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়ে পরবর্তীতে ওই এলাকার কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়েছে। এ বিষয়ে রাত ২টা পর্যন্ত অপেক্ষা করেও ওই চিকিৎসকের পরিবারের কারও বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
প্রথমে কয়েকটি মোটরসাইকেলকে চাপ দেন, তারা ধাওয়ায় গাড়ি নিয়ে চলে যাওয়ার সময় আবারও কয়েকটি সিএনজিচালিত অটোরিকশাকে ধাক্কা দেন। ওই সময় সেখানে মারধর করতে আসলে হার্ট অ্যাটাক করে মারা গেছেন এক চিকিৎসক। তার নাম নাজমুল হাসান আখন্দ বলে জানা গেছে।
বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার বিজরা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নাজমুল হাসান আকন্দ ব্যক্তিগত গাড়িতে করে চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ থেকে কুমিল্লা শহরের দিকে ফিরছিলেন। তিনি কুমিল্লা নগরীর বাদুরতলা এলাকার বাসিন্দা। তার গ্রামের বাড়ি দাউদকান্দি উপজেলায়। তিনি চর্ম, যৌন, অ্যালার্জি ও কুষ্ঠরোগ বিশেষজ্ঞ ছিলেন।
লাকসাম থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজনীন সুলতানা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। পুলিশ জানায়, ডা. নাজমুল হাসান আখন্দ প্রতি বুধবার চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ বাজারে একটি বেসরকারি হাসপাতালে চেম্বার করতেন। তিনি তার ব্যক্তিগত গাড়িতে চড়ে কুমিল্লা নগরীর বাদুরতলা এলাকার বাসা থেকে হাজীগঞ্জে যাতায়াত করতেন।
ওসি নাজনীন সুলতানা বলেন, “খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে আমরা স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলেছি। প্রত্যক্ষদর্শীদের কয়েকজন জানান, ওই চিকিৎসক গাড়ি চালানোর সময় কয়েকটি মোটরসাইকেলকে চাপ দিয়েছিলেন।
তবে এতে কোনো দুর্ঘটনা ঘটেনি। চাপ দেওয়ার কারণে মোটরসাইকেল চালকরা ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে ধাওয়া দেন। একপর্যায়ে হেলমেট দিয়ে চিকিৎসকের গাড়ির লুকিং গ্লাস ভেঙে দেন। এ সময় চিকিৎসক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুটি সিএনজিচালিত অটোরিকশাকে ধাক্কা দিয়ে গাড়ি থামিয়ে ফেলেন।”
তিনি আরও বলেন, “ধারণা করা হচ্ছে, এ ঘটনার কারণে আতঙ্কিত হয়ে হার্ট অ্যাটাকে ওই চিকিৎসকের মৃত্যু হয়েছে। এখন পর্যন্ত বিষয়টি নিয়ে কোনো অভিযোগ পাইনি। তবে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।”
জানা গেছে, বুধবার চেম্বার শেষ করে শহরের বাসায় ফিরছিলেন তিনি। এ সময় কুমিল্লা-চাঁদপুর আঞ্চলিক সড়কের লাকসামের বিজরা এলাকায় এলে মোটরসাইকেল নিয়ে কয়েকজন উশৃঙ্খল তরুণ তার গাড়িটিকে ধাওয়া দেয়।
এরপ বিজরা এলাকায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে কয়েকটি সিএনজি চালিত অটোরিকশাকে ধাক্কা দেন তিনি। তবে এতে কেউ হতাহত না হলেও ধাওয়া দেওয়া সেই তরুণরা এসে গাড়িটিতে আক্রমণ করে গাড়ির লুকিং গ্লাস ভাঙচুর করে চলে যান।
এতে আতঙ্কিহত হয়ে হৃদক্রিয়া বন্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তার। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে কুমিল্লার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক দেখেন তিনি আগেই মৃত্যুবরণ করেছেন।
এদিকে, রাত ৯টায় কুমিল্লা নগরীর বাদুরতলা এলাকায় তার জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়ে পরবর্তীতে ওই এলাকার কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়েছে। এ বিষয়ে রাত ২টা পর্যন্ত অপেক্ষা করেও ওই চিকিৎসকের পরিবারের কারও বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৪:০৭
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় থেকেও হাসপাতালের ভেতরেই বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হলেন এক হিন্দু যুগল। এমন বিরল এক দৃশ্যের সাক্ষী হয়েছে মানিকগঞ্জ ফিরোজা বেগম জেনারেল হাসপাতাল। ব্যতিক্রমী এই বিয়ের ঘটনা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ফেসবুকে সরাসরি সম্প্রচার করলে মুহূর্তেই তা ভাইরাল হয়ে যায়। আলোচনার ঝড় ওঠে জেলাজুড়ে।
বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় ফিরোজা জেনারেল হাসপাতালের একটি অব্যবহৃত কক্ষে এই বিশেষ বিয়ের আয়োজন করা হয়। দুর্ঘটনায় আহত বর আনন্দ সাহার হাত-পা ব্যান্ডেজে মোড়া থাকলেও নির্ধারিত লগ্ন নষ্ট করতে রাজি হয়নি পরিবার।
তাই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সার্বিক সহায়তায় হাসপাতালেই বিয়ের সব আয়োজন সম্পন্ন হয়। বরের বাড়ি মানিকগঞ্জ পৌরসভার পূর্ব দাশড়া নাগবাড়ী এবং কনের বাড়ি ঘিওর উপজেলায়। বরের পরিবার শহরে ক্রোকারিজের ব্যবসার সঙ্গে জড়িত।
আনন্দ সাহার পরিবারের সদস্যরা জানান, আনন্দ কিছুদিন আগে রাতে ঢাকা থেকে ফেরার পথে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হন। ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাঁকে মানিকগঞ্জের ফিরোজা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
তার শারীরিক অবস্থার কিছুটা উন্নতি হলে হাসপাতালের চিকিৎসকদের পরামর্শে বিয়ের আয়োজন করা হয়। ধর্মীয় সব নিয়ম মেনেই হাসপাতালেই বিয়ের কাজ সম্পন্ন হয়। পরিবারের পক্ষ থেকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে তাদের আন্তরিক সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা জানানো হয়েছে।
ফিরোজা বেগম জেনারেল হাসপাতালের মেডিকেল অ্যান্ড ইউনিট হেড ডা. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘রোগী আনন্দ সাহার হাত ও পায়ে গুরুতর আঘাত ছিল। আজ তাঁর বিয়ের লগ্ন ছিল। পরিবারের পক্ষ থেকে বিষয়টি জানানো হলে আমরা চিকিৎসকদের সঙ্গে আলোচনা করি।
রোগীর অবস্থা স্থিতিশীল থাকায় কেবিনের বাইরে হাসপাতালের অব্যবহৃত জায়গায় বিয়ের অনুষ্ঠান আয়োজনের অনুমতি দেওয়া হয়। রোগীর সেবার পাশাপাশি যেকোনো মানবিক বিষয়ে আমাদের হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সব সময়ই আন্তরিক।’
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় থেকেও হাসপাতালের ভেতরেই বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হলেন এক হিন্দু যুগল। এমন বিরল এক দৃশ্যের সাক্ষী হয়েছে মানিকগঞ্জ ফিরোজা বেগম জেনারেল হাসপাতাল। ব্যতিক্রমী এই বিয়ের ঘটনা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ফেসবুকে সরাসরি সম্প্রচার করলে মুহূর্তেই তা ভাইরাল হয়ে যায়। আলোচনার ঝড় ওঠে জেলাজুড়ে।
বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় ফিরোজা জেনারেল হাসপাতালের একটি অব্যবহৃত কক্ষে এই বিশেষ বিয়ের আয়োজন করা হয়। দুর্ঘটনায় আহত বর আনন্দ সাহার হাত-পা ব্যান্ডেজে মোড়া থাকলেও নির্ধারিত লগ্ন নষ্ট করতে রাজি হয়নি পরিবার।
তাই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সার্বিক সহায়তায় হাসপাতালেই বিয়ের সব আয়োজন সম্পন্ন হয়। বরের বাড়ি মানিকগঞ্জ পৌরসভার পূর্ব দাশড়া নাগবাড়ী এবং কনের বাড়ি ঘিওর উপজেলায়। বরের পরিবার শহরে ক্রোকারিজের ব্যবসার সঙ্গে জড়িত।
আনন্দ সাহার পরিবারের সদস্যরা জানান, আনন্দ কিছুদিন আগে রাতে ঢাকা থেকে ফেরার পথে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হন। ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাঁকে মানিকগঞ্জের ফিরোজা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
তার শারীরিক অবস্থার কিছুটা উন্নতি হলে হাসপাতালের চিকিৎসকদের পরামর্শে বিয়ের আয়োজন করা হয়। ধর্মীয় সব নিয়ম মেনেই হাসপাতালেই বিয়ের কাজ সম্পন্ন হয়। পরিবারের পক্ষ থেকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে তাদের আন্তরিক সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা জানানো হয়েছে।
ফিরোজা বেগম জেনারেল হাসপাতালের মেডিকেল অ্যান্ড ইউনিট হেড ডা. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘রোগী আনন্দ সাহার হাত ও পায়ে গুরুতর আঘাত ছিল। আজ তাঁর বিয়ের লগ্ন ছিল। পরিবারের পক্ষ থেকে বিষয়টি জানানো হলে আমরা চিকিৎসকদের সঙ্গে আলোচনা করি।
রোগীর অবস্থা স্থিতিশীল থাকায় কেবিনের বাইরে হাসপাতালের অব্যবহৃত জায়গায় বিয়ের অনুষ্ঠান আয়োজনের অনুমতি দেওয়া হয়। রোগীর সেবার পাশাপাশি যেকোনো মানবিক বিষয়ে আমাদের হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সব সময়ই আন্তরিক।’
০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৩:৪৬
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রী নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) রাত ৯টার দিকে উপজেলার ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের সরকারি গোয়ালন্দ টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
গৃহবধূ শ্রাবণী ভাদুরী (২১) ঘটনাস্থলেই নিহত হন। গুরুতর আহত অবস্থায় তার স্বামী সঞ্জয় মণ্ডলকে (২৫) ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানোর পর সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা নেওয়ার পথে রাত সাড়ে ১১টার দিকে তিনিও মারা যান। ঢাকা থেকে দৌলতদিয়া ঘাট হয়ে মধুখালিতে বাড়িতে ফেরার পথে তারা দুর্ঘটনার কবলে পড়েন।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, সঞ্জয় মণ্ডল ফরিদপুরের মধুখালি উপজেলার জাননগর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে মোটরসাইকেলে বাড়ি যাচ্ছিলেন। গোয়ালন্দ টেকনিক্যাল স্কুলের সামনে পৌঁছালে মহাসড়কে থাকা ছোট ছোট স্পিডব্রেকারের ওপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তারা সড়কে ছিটকে পড়লে বিপরীত দিক থেকে আসা অজ্ঞাত একটি যানবাহন তাদের দুজনকে ২০ ফুট টেনে নিয়ে যায়।
বিকট শব্দ পেলে স্থানীয় ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সঞ্জয় মণ্ডলকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে নিয়ে গেলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয় এবং ঘটনাস্থলেই শ্রাবণী ভাদুরীর মৃত্যু হয়।
নিহত সঞ্জয় মণ্ডলের শ্যালক অপূর্ব ভাদুরী জানান, ঘটনাস্থলেই তার বোনের মৃত্যু হয়। আহত ভগ্নিপতিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ থেকে ঢাকা নেওয়ার পথে রাত আনুমানিক সাড়ে ১১টার দিকে তারও মৃত্যু হয়। দুইজনের অকাল মৃত্যুতে তাদের পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. মো. শরীফ ইসলাম বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই শ্রাবণী মারা যান। গুরুতর আহত সঞ্জয়কে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
তিনিও ফরিদপুর থেকে ঢাকায় নেওয়ার পথে মারা যান।আহলাদিপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শামীম শেখ বলেন, আহত সঞ্জয়ের জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে তাদের পরিচয় নিশ্চিত করা হয়েছে। নিহত শ্রাবণীর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রাজবাড়ী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রী নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) রাত ৯টার দিকে উপজেলার ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের সরকারি গোয়ালন্দ টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
গৃহবধূ শ্রাবণী ভাদুরী (২১) ঘটনাস্থলেই নিহত হন। গুরুতর আহত অবস্থায় তার স্বামী সঞ্জয় মণ্ডলকে (২৫) ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানোর পর সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা নেওয়ার পথে রাত সাড়ে ১১টার দিকে তিনিও মারা যান। ঢাকা থেকে দৌলতদিয়া ঘাট হয়ে মধুখালিতে বাড়িতে ফেরার পথে তারা দুর্ঘটনার কবলে পড়েন।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, সঞ্জয় মণ্ডল ফরিদপুরের মধুখালি উপজেলার জাননগর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে মোটরসাইকেলে বাড়ি যাচ্ছিলেন। গোয়ালন্দ টেকনিক্যাল স্কুলের সামনে পৌঁছালে মহাসড়কে থাকা ছোট ছোট স্পিডব্রেকারের ওপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তারা সড়কে ছিটকে পড়লে বিপরীত দিক থেকে আসা অজ্ঞাত একটি যানবাহন তাদের দুজনকে ২০ ফুট টেনে নিয়ে যায়।
বিকট শব্দ পেলে স্থানীয় ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সঞ্জয় মণ্ডলকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে নিয়ে গেলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয় এবং ঘটনাস্থলেই শ্রাবণী ভাদুরীর মৃত্যু হয়।
নিহত সঞ্জয় মণ্ডলের শ্যালক অপূর্ব ভাদুরী জানান, ঘটনাস্থলেই তার বোনের মৃত্যু হয়। আহত ভগ্নিপতিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ থেকে ঢাকা নেওয়ার পথে রাত আনুমানিক সাড়ে ১১টার দিকে তারও মৃত্যু হয়। দুইজনের অকাল মৃত্যুতে তাদের পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. মো. শরীফ ইসলাম বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই শ্রাবণী মারা যান। গুরুতর আহত সঞ্জয়কে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
তিনিও ফরিদপুর থেকে ঢাকায় নেওয়ার পথে মারা যান।আহলাদিপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শামীম শেখ বলেন, আহত সঞ্জয়ের জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে তাদের পরিচয় নিশ্চিত করা হয়েছে। নিহত শ্রাবণীর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রাজবাড়ী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৩:৩৭
যশোরের রাজারহাটে সিআইডি পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে তুষার নামে এ যুবককে আটক করেছে কোতোয়ালি থানা পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) বিকেল থেকে ওসির নেতৃত্বে একাধিক টিম মধ্যরাত পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে।
তুষারকে দুই মামলায় আটক দেখিয়ে আদালতে সোপর্দের প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছেন কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবুল হাসনাত। এর আগে এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার কোতোয়ালি থানায় দুটি মামলা করা হয়।
মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, তুষার এলাকার চিহ্নিত মাদক কারবারি। তাকে আটকের পর তার কাছ থেকে ২০ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। পরে তার সহযোগীরা এসে সিআইডির সদস্যদের মারপিট করে তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যায়।
এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ আবুল হাসনাত বলেন, এ ঘটনায় তুষারকে আটক করা হয়েছে। জড়িত অন্যদের ধরতে পুলিশ কাজ করছে। যশোর সিআইডি পুলিশের পুলিশ সুপার (অ্যাডিশনাল ডিআইজি) সিদ্দিকা বেগম বলেন, বিষয়টি নিয়ে আমাদেরও একটি বিশেষ টিম কাজ করছে। এ ঘটনার তদন্তে পুলিশের পাশাপাশি সিআইডিও মাঠে রয়েছে।
যশোরের রাজারহাটে সিআইডি পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে তুষার নামে এ যুবককে আটক করেছে কোতোয়ালি থানা পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) বিকেল থেকে ওসির নেতৃত্বে একাধিক টিম মধ্যরাত পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে।
তুষারকে দুই মামলায় আটক দেখিয়ে আদালতে সোপর্দের প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছেন কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবুল হাসনাত। এর আগে এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার কোতোয়ালি থানায় দুটি মামলা করা হয়।
মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, তুষার এলাকার চিহ্নিত মাদক কারবারি। তাকে আটকের পর তার কাছ থেকে ২০ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। পরে তার সহযোগীরা এসে সিআইডির সদস্যদের মারপিট করে তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যায়।
এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ আবুল হাসনাত বলেন, এ ঘটনায় তুষারকে আটক করা হয়েছে। জড়িত অন্যদের ধরতে পুলিশ কাজ করছে। যশোর সিআইডি পুলিশের পুলিশ সুপার (অ্যাডিশনাল ডিআইজি) সিদ্দিকা বেগম বলেন, বিষয়টি নিয়ে আমাদেরও একটি বিশেষ টিম কাজ করছে। এ ঘটনার তদন্তে পুলিশের পাশাপাশি সিআইডিও মাঠে রয়েছে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.