১০ আগস্ট, ২০২৫ ১৯:২৬
যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের অধীনে অনুষ্ঠিত এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণে ৬৭০ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। ফেল করা বিষয় থেকে বিভিন্ন গ্রেডে পাস করেছে ১৮৭ জন পরীক্ষার্থী। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৭১ জন।
আজ রোববার (১০ আগস্ট) সকালে এসএসসি পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের প্রকাশিত ফলাফল বিশ্লেষণ করে এ তথ্য জানা গেছে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ড. আব্দুল মতিন।
বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, যশোর বোর্ডের অধীনে খুলনা বিভাগের ১০ জেলা থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয় ১ লাখ ৩৮ হাজার ৮৫১ শিক্ষার্থী। পাস করে ১ লাখ ২ হাজার ৩১৯ শিক্ষার্থী। যশোর বোর্ডে পাসের হার ৭৩ দশমিক ৬৯ শতাংশ। আর জিপিএ-৫ পায় ১৫ হাজার ৪১০ শিক্ষার্থী। বোর্ডের ফলাফলে সন্তুষ্ট না হয়ে পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করে ৪৯ হাজার ৭৭৯ জন পরীক্ষার্থী।
আজ সেই পুনর্নিরীক্ষণের ফলাফলে ৬৭০ জন শিক্ষার্থীর ফলাফল পরিবর্তন হয়েছে। ফেল থেকে পাস করেছে ১৮৭ জন। নতুন করে পাস করা ১৮৭ জনের মধ্যে ২৩ জন ‘এ’ গ্রেড, ৩৩ জন ‘এ’ মাইনাস, ২৩ জন ‘বি’ গ্রেড, ৩৪ জন ‘সি’ গ্রেড ও ৭৪ জন ‘ডি’ গ্রেড পেয়েছে। নতুন করে ২৭১ জন জিপিএ-৫-প্রাপ্তদের মধ্যে ‘এ’ গ্রেড থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৬৫ জন।
‘এ’ মাইনাস থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে তিনজন। ‘বি’ গ্রেড থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে দুজন। ‘সি’ গ্রেড থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে একজন। এ ছাড়া ‘এ’ মাইনাস থেকে ‘এ’ গ্রেড পেয়েছে ১৩৩ জন।
‘বি’ গ্রেড থেকে ‘এ-মাইনাস’ পেয়েছে ৫৫ জন। ‘বি’ থেকে ‘এ’ গ্রেড পেয়েছে তিনজন। ‘সি’ থেকে ‘বি’ গ্রেড পেয়েছে ১৩ জন। ‘সি’ থেকে ‘এ-মাইনাস’ পেয়েছে চারজন। ‘ডি’ থেকে ‘সি’ গ্রেড পেয়েছে চারজন।
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ড. আব্দুল মতিন বলেন, পরীক্ষার উত্তরপত্রে নম্বর যোগফল গণনার কারণে পুনর্নিরীক্ষণের রেজাল্টে পরিবর্তন আসে।
সব শিক্ষক সমান নন। কিছু কিছু শিক্ষক দায়িত্বহীনতার প্রমাণ দিয়েছেন। তা ছাড়া এবার প্রশ্নপত্র নিয়েও কিছু সমস্যা ছিল। কিছু প্রশ্নে উত্তর চারটিই ওপেন ছিল।
কিন্তু খাতা মূল্যায়নের শিক্ষক সেদিকে খেয়াল না রেখে ভুল নম্বর দিয়েছেন। এবার অভিজ্ঞ পরীক্ষক দিয়ে খাতা পুনর্নিরীক্ষণ করা হয়েছে। নিয়ম অনুয়ায়ী যে প্রাপ্য ফলাফল, সেটাই দেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, যেসব শিক্ষক দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিয়েছেন; তাঁদের বিরুদ্ধে অব্যশই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তাঁদের খাতা মূল্যায়নে বাতিল করা হবে।
যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের অধীনে অনুষ্ঠিত এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণে ৬৭০ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। ফেল করা বিষয় থেকে বিভিন্ন গ্রেডে পাস করেছে ১৮৭ জন পরীক্ষার্থী। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৭১ জন।
আজ রোববার (১০ আগস্ট) সকালে এসএসসি পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের প্রকাশিত ফলাফল বিশ্লেষণ করে এ তথ্য জানা গেছে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ড. আব্দুল মতিন।
বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, যশোর বোর্ডের অধীনে খুলনা বিভাগের ১০ জেলা থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয় ১ লাখ ৩৮ হাজার ৮৫১ শিক্ষার্থী। পাস করে ১ লাখ ২ হাজার ৩১৯ শিক্ষার্থী। যশোর বোর্ডে পাসের হার ৭৩ দশমিক ৬৯ শতাংশ। আর জিপিএ-৫ পায় ১৫ হাজার ৪১০ শিক্ষার্থী। বোর্ডের ফলাফলে সন্তুষ্ট না হয়ে পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করে ৪৯ হাজার ৭৭৯ জন পরীক্ষার্থী।
আজ সেই পুনর্নিরীক্ষণের ফলাফলে ৬৭০ জন শিক্ষার্থীর ফলাফল পরিবর্তন হয়েছে। ফেল থেকে পাস করেছে ১৮৭ জন। নতুন করে পাস করা ১৮৭ জনের মধ্যে ২৩ জন ‘এ’ গ্রেড, ৩৩ জন ‘এ’ মাইনাস, ২৩ জন ‘বি’ গ্রেড, ৩৪ জন ‘সি’ গ্রেড ও ৭৪ জন ‘ডি’ গ্রেড পেয়েছে। নতুন করে ২৭১ জন জিপিএ-৫-প্রাপ্তদের মধ্যে ‘এ’ গ্রেড থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৬৫ জন।
‘এ’ মাইনাস থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে তিনজন। ‘বি’ গ্রেড থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে দুজন। ‘সি’ গ্রেড থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে একজন। এ ছাড়া ‘এ’ মাইনাস থেকে ‘এ’ গ্রেড পেয়েছে ১৩৩ জন।
‘বি’ গ্রেড থেকে ‘এ-মাইনাস’ পেয়েছে ৫৫ জন। ‘বি’ থেকে ‘এ’ গ্রেড পেয়েছে তিনজন। ‘সি’ থেকে ‘বি’ গ্রেড পেয়েছে ১৩ জন। ‘সি’ থেকে ‘এ-মাইনাস’ পেয়েছে চারজন। ‘ডি’ থেকে ‘সি’ গ্রেড পেয়েছে চারজন।
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ড. আব্দুল মতিন বলেন, পরীক্ষার উত্তরপত্রে নম্বর যোগফল গণনার কারণে পুনর্নিরীক্ষণের রেজাল্টে পরিবর্তন আসে।
সব শিক্ষক সমান নন। কিছু কিছু শিক্ষক দায়িত্বহীনতার প্রমাণ দিয়েছেন। তা ছাড়া এবার প্রশ্নপত্র নিয়েও কিছু সমস্যা ছিল। কিছু প্রশ্নে উত্তর চারটিই ওপেন ছিল।
কিন্তু খাতা মূল্যায়নের শিক্ষক সেদিকে খেয়াল না রেখে ভুল নম্বর দিয়েছেন। এবার অভিজ্ঞ পরীক্ষক দিয়ে খাতা পুনর্নিরীক্ষণ করা হয়েছে। নিয়ম অনুয়ায়ী যে প্রাপ্য ফলাফল, সেটাই দেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, যেসব শিক্ষক দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিয়েছেন; তাঁদের বিরুদ্ধে অব্যশই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তাঁদের খাতা মূল্যায়নে বাতিল করা হবে।
১১ আগস্ট, ২০২৫ ১১:৩০
নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলায় রড বোঝাই ট্রাক ডাকাতির মামলায় গ্রেপ্তার হন যুবদলকর্মী সোলেমান সুজন। এ ঘটনায় দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে যুবদলের প্রাথমিক সদস্য পদ থেকে তাকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে।
রোববার (১০ আগস্ট) বিকেলে উপজেলার সুন্দলপুর ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক মোশারফ হোসেন সুমন ও সদস্য সচিব জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বহিষ্কৃত সুজনের সঙ্গে কোনো নেতা-কর্মী সম্পর্ক রাখলে তাদের বিরুদ্ধেও সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জানা গেছে, কুমিল্লা থেকে রড বোঝাই একটি ট্রাক ডাকাতি করে নিয়ে আসে কবিরহাট উপজেলার ডাকাতদল। পরে রড আনলোড করার সময় হাতেনাতে যুবদল কর্মীসহ দুইজনকে গ্রেপ্তার করে কবিরহাট থানা পুলিশ। তারা হলেন— সুন্দলপুর গ্রামের মফিজুর রহমান আনন্দ মাস্টারের ছেলে যুবদল কর্মী সোলেমান সুজন ও কবিরহাট পৌরসভার উত্তর ঘোষবাগ গ্রামের ওমর আলীর ছেলে আবু ছায়েদ।
এ ঘটনায় রোববার সন্ধ্যায় আটক দুইজনসহ মোট ১০-১২ জনের বিরুদ্ধে কবিরহাট থানায় একটি ডাকাতির মামলা দায়ের হয়েছে। এর আগে শনিবার (৯ আগস্ট) রাত আনুমানিক ১২টার দিকে উপজেলার সুন্দলপুর ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ জানায়, শনিবার রাতে ডিউটিরত অবস্থায় কবিরহাট বাজার ও ভুঁইয়ারহাট বাজারের মাঝামাঝি স্থানে দুই যুবককে সন্দেহ হলে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তারা ড্রাইভার ও হেলপার পরিচয় দিয়ে জানায়, কুমিল্লা থেকে ডাকাতরা তাদের মারধর করে ট্রাক ও রড নিয়ে কবিরহাটে আসে। পরে গাড়ির মালিকের সঙ্গে যোগাযোগ করে ট্র্যাকার দিয়ে অবস্থান শনাক্ত করা হয়। পুলিশ সুন্দলপুরে গিয়ে ট্রাক ও রড উদ্ধারসহ দুইজনকে গ্রেপ্তার করে।
কবিরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীন মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত বলেন, রড আনলোডের শব্দ শুনে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে হাতেনাতে যুবদল কর্মী সোলেমান সুজনসহ দুইজনকে ট্রাক ও রডসহ গ্রেপ্তার করি। পরে তাদের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। মামলার অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলায় রড বোঝাই ট্রাক ডাকাতির মামলায় গ্রেপ্তার হন যুবদলকর্মী সোলেমান সুজন। এ ঘটনায় দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে যুবদলের প্রাথমিক সদস্য পদ থেকে তাকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে।
রোববার (১০ আগস্ট) বিকেলে উপজেলার সুন্দলপুর ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক মোশারফ হোসেন সুমন ও সদস্য সচিব জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বহিষ্কৃত সুজনের সঙ্গে কোনো নেতা-কর্মী সম্পর্ক রাখলে তাদের বিরুদ্ধেও সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জানা গেছে, কুমিল্লা থেকে রড বোঝাই একটি ট্রাক ডাকাতি করে নিয়ে আসে কবিরহাট উপজেলার ডাকাতদল। পরে রড আনলোড করার সময় হাতেনাতে যুবদল কর্মীসহ দুইজনকে গ্রেপ্তার করে কবিরহাট থানা পুলিশ। তারা হলেন— সুন্দলপুর গ্রামের মফিজুর রহমান আনন্দ মাস্টারের ছেলে যুবদল কর্মী সোলেমান সুজন ও কবিরহাট পৌরসভার উত্তর ঘোষবাগ গ্রামের ওমর আলীর ছেলে আবু ছায়েদ।
এ ঘটনায় রোববার সন্ধ্যায় আটক দুইজনসহ মোট ১০-১২ জনের বিরুদ্ধে কবিরহাট থানায় একটি ডাকাতির মামলা দায়ের হয়েছে। এর আগে শনিবার (৯ আগস্ট) রাত আনুমানিক ১২টার দিকে উপজেলার সুন্দলপুর ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ জানায়, শনিবার রাতে ডিউটিরত অবস্থায় কবিরহাট বাজার ও ভুঁইয়ারহাট বাজারের মাঝামাঝি স্থানে দুই যুবককে সন্দেহ হলে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তারা ড্রাইভার ও হেলপার পরিচয় দিয়ে জানায়, কুমিল্লা থেকে ডাকাতরা তাদের মারধর করে ট্রাক ও রড নিয়ে কবিরহাটে আসে। পরে গাড়ির মালিকের সঙ্গে যোগাযোগ করে ট্র্যাকার দিয়ে অবস্থান শনাক্ত করা হয়। পুলিশ সুন্দলপুরে গিয়ে ট্রাক ও রড উদ্ধারসহ দুইজনকে গ্রেপ্তার করে।
কবিরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীন মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত বলেন, রড আনলোডের শব্দ শুনে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে হাতেনাতে যুবদল কর্মী সোলেমান সুজনসহ দুইজনকে ট্রাক ও রডসহ গ্রেপ্তার করি। পরে তাদের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। মামলার অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
১১ আগস্ট, ২০২৫ ১১:১৬
সিলেটের গোয়াইনঘাটের নৌপথে চাঁদাবাজির মামলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সিলেট জেলা কমিটির সদস্য আজমল হোসেনসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। শনিবার (০৯ আগস্ট) রাত ৩টার দিকে হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয় ।
গ্রেপ্তাকৃত আজমল হোসেন নদী পথে নৌকা আটকে চাঁদাবাজি মামলার প্রধান আসামি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সিলেট জেলা কমিটির সদস্য। তিনি উপজেলার লেঙ্গুড়া গ্রামের ফয়সল আহমদের ছেলে।
এছাড়াও চাঁদাবাজি মামলায় আটক অন্যান্য আসামিরা হলেন উপজেলার লেঙ্গুড়া গ্রামের মৃত আ. সালামের ছেলে সুলতান আহমদ, ফজর রহমানের ছেলে বিল্লাল মেম্বার, মৃত মুসাব্বিরে ছেলে সুবহান, ফারুক আহমেদের ছেলে শাকিল, মৃত ফজু রহমানের ছেলে ফারুক মিয়া ও মৃত আ. মুসাব্বিরের ছেলে ফয়সল মৌলবি।
জানা গেছে, সরকারের ইজারাকৃত বালু মহাল থেকে বালুবাহী যাওয়ার পথে আজমল হোসেনের নেতৃত্বে সক্রিয় একটি চাঁদাবাজ চক্র গত মাসে অবৈধভাবে বালুবোঝাই করা প্রায় দুই শত বাল্কহেড আটক করে রাখেন। এ নিয়ে ওই সময় ইজারাদারের সঙ্গে কয়েকবার সমন্বয়ক পরিচয় দেওয়া আজমল গংদের নিয়ে বিষয়টি নিরসনের জন্য বসলেও তার কোনো সুরাহ হয়নি। সে সময় সমাধান না পেয়ে নৌ শ্রমিকরা চাঁদাবাজি বন্ধের দাবিতে গোয়াইনঘাট থানার সামনে বিক্ষোভ করেছিল।
আরও জানা যায়, বালুবোঝাই প্রায় দুই শত বাল্কহেড দুই সাপ্তাহ ধরে লেংগুড়া গ্রামের আজমল বাহিনীর জিম্মি করে আটকে রেখেছিল। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ও প্রশাসনের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখাও দিয়েছিল।
দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বাল্কহেড সঙ্গে আসা শ্রমিক ও স্থানীয় নৌকা শ্রমিকদের জোরপূর্বক জিম্মি করে রাখার ঘটনায় গত ৬ জুলাই উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে অভিযান চালানো হয়। পরে আজমলগংদের হাত থেকে জিম্মি থাকা বালুবোঝাই বাল্কহেডগুলো উদ্ধার করে যৌথবাহিনীর অভিযানিক দল। সে সময় কয়েকঘণ্টাব্যাপী অভিযানে আজমল পালিয়ে গেলেও তার কিছু সংখ্যক লোক সেনাবাহিনী ও উপজেলা প্রশাসনের সঙ্গে বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে পরলে তাৎক্ষণিক ছয়জনকে আটক করা হয়।
অভিযানে আটককৃতদের বিরুদ্ধে গোয়াইনঘাট থানায় দেশীয় অস্ত্র এবং অবৈধভাবে চাঁদা আদায়ের চাঁদাবাজির অভিযোগে সিলেটের গোয়াইনঘাট থানায় মামলা করেন উপজেলার সদর ইউনিয়নের আব্দুল হালিম নামের এক ব্যক্তি। মামলায় ৩২ নাম উল্লেখ করা হয়। আর অজ্ঞাতনামা ৪০-৪৫ জনকে আসামি করা হয়।
এরপর থেকে আজমল পলাতক থাকলেও শনিবার রাতে হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ থেকে আজমলসহ ৭ আসামিকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-৯। র্যাব-৯ সূত্রে জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ থেকে অভিযান পরিচালনা করে আজমলসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রোববার (১০ আগস্ট) দুপুরে তাদের গোয়াইনঘাট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
গোয়াইনঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সরকার তোফায়েল আহমদ বলেন, চাঁদাবাজির একটি মামলার প্রধান আসামি আজমলসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করে থানায় হস্তান্তর করে র্যাব-৯। তাদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
সিলেটের গোয়াইনঘাটের নৌপথে চাঁদাবাজির মামলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সিলেট জেলা কমিটির সদস্য আজমল হোসেনসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। শনিবার (০৯ আগস্ট) রাত ৩টার দিকে হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয় ।
গ্রেপ্তাকৃত আজমল হোসেন নদী পথে নৌকা আটকে চাঁদাবাজি মামলার প্রধান আসামি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সিলেট জেলা কমিটির সদস্য। তিনি উপজেলার লেঙ্গুড়া গ্রামের ফয়সল আহমদের ছেলে।
এছাড়াও চাঁদাবাজি মামলায় আটক অন্যান্য আসামিরা হলেন উপজেলার লেঙ্গুড়া গ্রামের মৃত আ. সালামের ছেলে সুলতান আহমদ, ফজর রহমানের ছেলে বিল্লাল মেম্বার, মৃত মুসাব্বিরে ছেলে সুবহান, ফারুক আহমেদের ছেলে শাকিল, মৃত ফজু রহমানের ছেলে ফারুক মিয়া ও মৃত আ. মুসাব্বিরের ছেলে ফয়সল মৌলবি।
জানা গেছে, সরকারের ইজারাকৃত বালু মহাল থেকে বালুবাহী যাওয়ার পথে আজমল হোসেনের নেতৃত্বে সক্রিয় একটি চাঁদাবাজ চক্র গত মাসে অবৈধভাবে বালুবোঝাই করা প্রায় দুই শত বাল্কহেড আটক করে রাখেন। এ নিয়ে ওই সময় ইজারাদারের সঙ্গে কয়েকবার সমন্বয়ক পরিচয় দেওয়া আজমল গংদের নিয়ে বিষয়টি নিরসনের জন্য বসলেও তার কোনো সুরাহ হয়নি। সে সময় সমাধান না পেয়ে নৌ শ্রমিকরা চাঁদাবাজি বন্ধের দাবিতে গোয়াইনঘাট থানার সামনে বিক্ষোভ করেছিল।
আরও জানা যায়, বালুবোঝাই প্রায় দুই শত বাল্কহেড দুই সাপ্তাহ ধরে লেংগুড়া গ্রামের আজমল বাহিনীর জিম্মি করে আটকে রেখেছিল। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ও প্রশাসনের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখাও দিয়েছিল।
দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বাল্কহেড সঙ্গে আসা শ্রমিক ও স্থানীয় নৌকা শ্রমিকদের জোরপূর্বক জিম্মি করে রাখার ঘটনায় গত ৬ জুলাই উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে অভিযান চালানো হয়। পরে আজমলগংদের হাত থেকে জিম্মি থাকা বালুবোঝাই বাল্কহেডগুলো উদ্ধার করে যৌথবাহিনীর অভিযানিক দল। সে সময় কয়েকঘণ্টাব্যাপী অভিযানে আজমল পালিয়ে গেলেও তার কিছু সংখ্যক লোক সেনাবাহিনী ও উপজেলা প্রশাসনের সঙ্গে বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে পরলে তাৎক্ষণিক ছয়জনকে আটক করা হয়।
অভিযানে আটককৃতদের বিরুদ্ধে গোয়াইনঘাট থানায় দেশীয় অস্ত্র এবং অবৈধভাবে চাঁদা আদায়ের চাঁদাবাজির অভিযোগে সিলেটের গোয়াইনঘাট থানায় মামলা করেন উপজেলার সদর ইউনিয়নের আব্দুল হালিম নামের এক ব্যক্তি। মামলায় ৩২ নাম উল্লেখ করা হয়। আর অজ্ঞাতনামা ৪০-৪৫ জনকে আসামি করা হয়।
এরপর থেকে আজমল পলাতক থাকলেও শনিবার রাতে হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ থেকে আজমলসহ ৭ আসামিকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-৯। র্যাব-৯ সূত্রে জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ থেকে অভিযান পরিচালনা করে আজমলসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রোববার (১০ আগস্ট) দুপুরে তাদের গোয়াইনঘাট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
গোয়াইনঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সরকার তোফায়েল আহমদ বলেন, চাঁদাবাজির একটি মামলার প্রধান আসামি আজমলসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করে থানায় হস্তান্তর করে র্যাব-৯। তাদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
১১ আগস্ট, ২০২৫ ১১:০৮
চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন ঠেকাতে আরও পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবির একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির এই অভিযোগ উঠেছে।
রোববার (১০ আগস্ট) সন্ধ্যার দিকে এ ঘটনার আরেক ব্যক্তির সঙ্গে তার কথোপকথনের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। এতে আন্দোলন বন্ধে টাকা চাইতে শোনা যায় তাকে (নিজাম উদ্দিন)।
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া দেড় মিনিটের ওই ভিডিওতে আফতাব হোসেন রিফাত নামে একজনকে নিজাম উদ্দিনের সঙ্গে মেসেঞ্জারে কলে কথা বলতে দেখা যায়, যেটি অন্য আরেকটি ফোনে ভিডিও করা হয়। শুরুতে আফতাব হোসেন বলেন, ‘যদি মীর ভাইয়েরা আন্দোলন বন্ধ না করে তখন কী করব?’ জবাবে নিজাম উদ্দিন বলেন, ‘আন্দোলন বন্ধ করাব। তোমারে দিছে, টাকা দিছে?’ এ পাশ থেকে ‘হ্যাঁ’ জবাব দেন আফতাব।
কত লাখ টাকা দেওয়া হয়েছে এমন প্রশ্নে আফতাব বলেন, ‘পাঁচ’। এরপর নিজাম উদ্দিনকে বলতে শোনা যায় ‘আরও বেশি নিতা প্রেশার দিয়ে…তোমরা দেখো ওর থেকে আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না, নিতে পারলে ওদেরকে আমি এনে, রোহান, মীরদেরকে এসে কিছু দিয়ে দিলাম।’ এই আফতাব হোসেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের চট্টগ্রাম বন্দরকেন্দ্রিক সমন্বয়ক বলে জানিয়েছেন দলটির নেতাকর্মীরা।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভিডিওটি আপলোড করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের চট্টগ্রাম নগর শাখার সাবেক যুগ্ম সদস্য সচিব রাহাদুল ইসলাম। তিনি লিখেছেন, ‘সাইফপাওয়ার টেকবিরোধী আন্দোলন দমন করতে গিয়ে নিজাম উদ্দিন ৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছেন, এটা শুধু দুর্নীতিই নয়, এটি ছাত্র ও জনতার বিশ্বাসের সঙ্গে সরাসরি বিশ্বাসঘাতকতা।’
জানতে চাইলে রাহাদুল ইসলাম জানান, ‘আমাকে একজন ভিডিওটি দিয়েছে। নিজামের বিরুদ্ধে আগেও চাঁদাবাজির অভিযোগ ওঠে। এবার সাইফপাওয়ার টেক থেকে বন্দরকেন্দ্রিক আন্দোলন দমাতে টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠল।’
অভিযোগের বিষয়ে এনসিপি চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিন জানান, ‘এগুলো পুরোনো ভিডিও। এগুলো ছড়িয়ে দিয়ে আমাকে রাজনৈতিকভাবে কোণঠাসা করার চেষ্টা করা হচ্ছে। এগুলো প্ল্যানড (পরিকল্পিত) ভিডিও। যে ভিডিও করেছে (আফতাব) সে লাইভে এসে বিস্তারিত বলবে।’
এর আগে গত ৫ জুলাই নিজাম উদ্দিনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ এনে পুলিশ কমিশনারকে চিঠি দেন এক নারী। চিঠিতে ওই নারী উল্লেখ করেন, দুই কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে তার স্বামীকে মিথ্যা মামলায় পুলিশে দিয়েছেন নিজাম উদ্দিন। নিজাম তখন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের চট্টগ্রাম নগর শাখার সদস্য সচিব ছিলেন। অভিযোগের পর তার পদও স্থগিত করা হয়। পরে তাকে পদ ফিরিয়ে দেওয়া হয়।
চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন ঠেকাতে আরও পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবির একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির এই অভিযোগ উঠেছে।
রোববার (১০ আগস্ট) সন্ধ্যার দিকে এ ঘটনার আরেক ব্যক্তির সঙ্গে তার কথোপকথনের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। এতে আন্দোলন বন্ধে টাকা চাইতে শোনা যায় তাকে (নিজাম উদ্দিন)।
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া দেড় মিনিটের ওই ভিডিওতে আফতাব হোসেন রিফাত নামে একজনকে নিজাম উদ্দিনের সঙ্গে মেসেঞ্জারে কলে কথা বলতে দেখা যায়, যেটি অন্য আরেকটি ফোনে ভিডিও করা হয়। শুরুতে আফতাব হোসেন বলেন, ‘যদি মীর ভাইয়েরা আন্দোলন বন্ধ না করে তখন কী করব?’ জবাবে নিজাম উদ্দিন বলেন, ‘আন্দোলন বন্ধ করাব। তোমারে দিছে, টাকা দিছে?’ এ পাশ থেকে ‘হ্যাঁ’ জবাব দেন আফতাব।
কত লাখ টাকা দেওয়া হয়েছে এমন প্রশ্নে আফতাব বলেন, ‘পাঁচ’। এরপর নিজাম উদ্দিনকে বলতে শোনা যায় ‘আরও বেশি নিতা প্রেশার দিয়ে…তোমরা দেখো ওর থেকে আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না, নিতে পারলে ওদেরকে আমি এনে, রোহান, মীরদেরকে এসে কিছু দিয়ে দিলাম।’ এই আফতাব হোসেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের চট্টগ্রাম বন্দরকেন্দ্রিক সমন্বয়ক বলে জানিয়েছেন দলটির নেতাকর্মীরা।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভিডিওটি আপলোড করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের চট্টগ্রাম নগর শাখার সাবেক যুগ্ম সদস্য সচিব রাহাদুল ইসলাম। তিনি লিখেছেন, ‘সাইফপাওয়ার টেকবিরোধী আন্দোলন দমন করতে গিয়ে নিজাম উদ্দিন ৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছেন, এটা শুধু দুর্নীতিই নয়, এটি ছাত্র ও জনতার বিশ্বাসের সঙ্গে সরাসরি বিশ্বাসঘাতকতা।’
জানতে চাইলে রাহাদুল ইসলাম জানান, ‘আমাকে একজন ভিডিওটি দিয়েছে। নিজামের বিরুদ্ধে আগেও চাঁদাবাজির অভিযোগ ওঠে। এবার সাইফপাওয়ার টেক থেকে বন্দরকেন্দ্রিক আন্দোলন দমাতে টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠল।’
অভিযোগের বিষয়ে এনসিপি চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিন জানান, ‘এগুলো পুরোনো ভিডিও। এগুলো ছড়িয়ে দিয়ে আমাকে রাজনৈতিকভাবে কোণঠাসা করার চেষ্টা করা হচ্ছে। এগুলো প্ল্যানড (পরিকল্পিত) ভিডিও। যে ভিডিও করেছে (আফতাব) সে লাইভে এসে বিস্তারিত বলবে।’
এর আগে গত ৫ জুলাই নিজাম উদ্দিনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ এনে পুলিশ কমিশনারকে চিঠি দেন এক নারী। চিঠিতে ওই নারী উল্লেখ করেন, দুই কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে তার স্বামীকে মিথ্যা মামলায় পুলিশে দিয়েছেন নিজাম উদ্দিন। নিজাম তখন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের চট্টগ্রাম নগর শাখার সদস্য সচিব ছিলেন। অভিযোগের পর তার পদও স্থগিত করা হয়। পরে তাকে পদ ফিরিয়ে দেওয়া হয়।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.