০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:৪৪
কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সহসভাপতি ও উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মো. জালাল উদ্দিন জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) হওয়ার পর থেকে টাকার বিনিময়ে একের পর এক আওয়ামী লীগ নেতারা জামিন পাচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন, পাকুন্দিয়া উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক ভিপি কামাল উদ্দিন।
তিনি আরও অভিযোগ করে বলেন, পাকুন্দিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য হাজী মকবুল হোসেনের জামিনে ১০ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে।মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে উপজেলা সদরের ঈদগাহ মাঠে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় এ অভিযোগ তোলেন ভিপি কামাল।
ভিপি কামাল উদ্দিন আরও বলেন, ‘যে আব্দুল কাহহার আকন্দ আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলাসহ বিভিন্ন মামলায় মিথ্যা চার্জশিট দিয়ে ফাঁসিয়েছে, তাকেই বারবার অনুষ্ঠান করে প্রধান অতিথি করেছেন জালাল উদ্দিন।
এমনকি বক্তব্যে বলেছেন, আব্দুল কাহহার আকন্দ আলোচিত কয়েকটি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। প্রশ্ন হলো, যিনি আমাদের নেতাকে ফাঁসালেন, তাকে কীভাবে বিএনপির আহ্বায়ক হয়ে মঞ্চে প্রধান অতিথির আসনে বসিয়ে দেয়? তিনি তো কোনো এমপি ছিলেন না যে তাকে স্কুলের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি করতে হবে। এসব ব্যাপারে জালাল উদ্দিনকে ব্যাখ্যা দিতে হবে।’
তিনি আরও অভিযোগ করেন, ‘ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় জালাল উদ্দিনের কোনো ভূমিকা ছিল না। কিছুদিন আগে তিনি মির্জা আব্বাস সাহেবের কাছে বলেন, পাকুন্দিয়ার এসিল্যান্ডকে সরাতে হবে।
সে ফ্যাসিবাদের দোসর। অথচ যেদিন এসিল্যান্ডের মাথা ফেটে যায়, তখন তিনি পুলিশকে বলেছেন, কামাল তার লোকজন দিয়ে এই কাজ করিয়েছে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, মির্জা আব্বাস সাহেবের সঙ্গে কথা বলার এক সপ্তাহ আগেই ওই এসিল্যান্ড পাকুন্দিয়া থেকে চলে গিয়েছিলেন।’
ভিপি কামাল উদ্দিন বলেন, ‘এখন তিনি আবার বলছেন, ইউএনও নাকি ফ্যাসিবাদের দোসর। শেখ হাসিনা ক্ষমতা হারিয়ে পালানোর এক বছর পর এসে কেন এসব কথা বলা হচ্ছে? গত এক বছরে তো এমন কোনো কথা বলেননি। আসলে এখন স্বার্থের টান পড়েছে, তাই ইউএনওকে নিয়ে এ ধরনের বক্তব্য দিচ্ছেন।’
অনুষ্ঠানে পাকুন্দিয়ায় উপজেলা যুবদলের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ফজলুর রহমানের সভাপতিত্বে এসময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আবদুল কদ্দুছ মোমেন, সদস্য রেজাউল করিম বজলু, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান বজলুল করিম বাবুল, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আমিনুল হক জর্জ, উপজেলা শ্রমিকদলের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম প্রমুখ।
টাকার বিনিময়ে আওয়ামী লীগের নেতার জামিন করাচ্ছেন এমন অভিযোগের বিষয়ে অ্যাডভোকেট জালাল উদ্দিন বলেন, ‘যারা জামিনে বের হয়েছেন, তারা সবাই হাইকোর্ট থেকে জামিন পেয়েছেন। আওয়ামী লীগ নেতা মকবুলও হাইকোর্ট থেকে জামিন পেয়েছেন। মিথ্যা কথা বলে অভিযোগ করলেই তো হবে না।’
কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সহসভাপতি ও উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মো. জালাল উদ্দিন জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) হওয়ার পর থেকে টাকার বিনিময়ে একের পর এক আওয়ামী লীগ নেতারা জামিন পাচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন, পাকুন্দিয়া উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক ভিপি কামাল উদ্দিন।
তিনি আরও অভিযোগ করে বলেন, পাকুন্দিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য হাজী মকবুল হোসেনের জামিনে ১০ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে।মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে উপজেলা সদরের ঈদগাহ মাঠে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় এ অভিযোগ তোলেন ভিপি কামাল।
ভিপি কামাল উদ্দিন আরও বলেন, ‘যে আব্দুল কাহহার আকন্দ আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলাসহ বিভিন্ন মামলায় মিথ্যা চার্জশিট দিয়ে ফাঁসিয়েছে, তাকেই বারবার অনুষ্ঠান করে প্রধান অতিথি করেছেন জালাল উদ্দিন।
এমনকি বক্তব্যে বলেছেন, আব্দুল কাহহার আকন্দ আলোচিত কয়েকটি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। প্রশ্ন হলো, যিনি আমাদের নেতাকে ফাঁসালেন, তাকে কীভাবে বিএনপির আহ্বায়ক হয়ে মঞ্চে প্রধান অতিথির আসনে বসিয়ে দেয়? তিনি তো কোনো এমপি ছিলেন না যে তাকে স্কুলের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি করতে হবে। এসব ব্যাপারে জালাল উদ্দিনকে ব্যাখ্যা দিতে হবে।’
তিনি আরও অভিযোগ করেন, ‘ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় জালাল উদ্দিনের কোনো ভূমিকা ছিল না। কিছুদিন আগে তিনি মির্জা আব্বাস সাহেবের কাছে বলেন, পাকুন্দিয়ার এসিল্যান্ডকে সরাতে হবে।
সে ফ্যাসিবাদের দোসর। অথচ যেদিন এসিল্যান্ডের মাথা ফেটে যায়, তখন তিনি পুলিশকে বলেছেন, কামাল তার লোকজন দিয়ে এই কাজ করিয়েছে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, মির্জা আব্বাস সাহেবের সঙ্গে কথা বলার এক সপ্তাহ আগেই ওই এসিল্যান্ড পাকুন্দিয়া থেকে চলে গিয়েছিলেন।’
ভিপি কামাল উদ্দিন বলেন, ‘এখন তিনি আবার বলছেন, ইউএনও নাকি ফ্যাসিবাদের দোসর। শেখ হাসিনা ক্ষমতা হারিয়ে পালানোর এক বছর পর এসে কেন এসব কথা বলা হচ্ছে? গত এক বছরে তো এমন কোনো কথা বলেননি। আসলে এখন স্বার্থের টান পড়েছে, তাই ইউএনওকে নিয়ে এ ধরনের বক্তব্য দিচ্ছেন।’
অনুষ্ঠানে পাকুন্দিয়ায় উপজেলা যুবদলের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ফজলুর রহমানের সভাপতিত্বে এসময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আবদুল কদ্দুছ মোমেন, সদস্য রেজাউল করিম বজলু, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান বজলুল করিম বাবুল, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আমিনুল হক জর্জ, উপজেলা শ্রমিকদলের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম প্রমুখ।
টাকার বিনিময়ে আওয়ামী লীগের নেতার জামিন করাচ্ছেন এমন অভিযোগের বিষয়ে অ্যাডভোকেট জালাল উদ্দিন বলেন, ‘যারা জামিনে বের হয়েছেন, তারা সবাই হাইকোর্ট থেকে জামিন পেয়েছেন। আওয়ামী লীগ নেতা মকবুলও হাইকোর্ট থেকে জামিন পেয়েছেন। মিথ্যা কথা বলে অভিযোগ করলেই তো হবে না।’
০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৪:০৭
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় থেকেও হাসপাতালের ভেতরেই বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হলেন এক হিন্দু যুগল। এমন বিরল এক দৃশ্যের সাক্ষী হয়েছে মানিকগঞ্জ ফিরোজা বেগম জেনারেল হাসপাতাল। ব্যতিক্রমী এই বিয়ের ঘটনা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ফেসবুকে সরাসরি সম্প্রচার করলে মুহূর্তেই তা ভাইরাল হয়ে যায়। আলোচনার ঝড় ওঠে জেলাজুড়ে।
বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় ফিরোজা জেনারেল হাসপাতালের একটি অব্যবহৃত কক্ষে এই বিশেষ বিয়ের আয়োজন করা হয়। দুর্ঘটনায় আহত বর আনন্দ সাহার হাত-পা ব্যান্ডেজে মোড়া থাকলেও নির্ধারিত লগ্ন নষ্ট করতে রাজি হয়নি পরিবার।
তাই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সার্বিক সহায়তায় হাসপাতালেই বিয়ের সব আয়োজন সম্পন্ন হয়। বরের বাড়ি মানিকগঞ্জ পৌরসভার পূর্ব দাশড়া নাগবাড়ী এবং কনের বাড়ি ঘিওর উপজেলায়। বরের পরিবার শহরে ক্রোকারিজের ব্যবসার সঙ্গে জড়িত।
আনন্দ সাহার পরিবারের সদস্যরা জানান, আনন্দ কিছুদিন আগে রাতে ঢাকা থেকে ফেরার পথে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হন। ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাঁকে মানিকগঞ্জের ফিরোজা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
তার শারীরিক অবস্থার কিছুটা উন্নতি হলে হাসপাতালের চিকিৎসকদের পরামর্শে বিয়ের আয়োজন করা হয়। ধর্মীয় সব নিয়ম মেনেই হাসপাতালেই বিয়ের কাজ সম্পন্ন হয়। পরিবারের পক্ষ থেকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে তাদের আন্তরিক সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা জানানো হয়েছে।
ফিরোজা বেগম জেনারেল হাসপাতালের মেডিকেল অ্যান্ড ইউনিট হেড ডা. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘রোগী আনন্দ সাহার হাত ও পায়ে গুরুতর আঘাত ছিল। আজ তাঁর বিয়ের লগ্ন ছিল। পরিবারের পক্ষ থেকে বিষয়টি জানানো হলে আমরা চিকিৎসকদের সঙ্গে আলোচনা করি।
রোগীর অবস্থা স্থিতিশীল থাকায় কেবিনের বাইরে হাসপাতালের অব্যবহৃত জায়গায় বিয়ের অনুষ্ঠান আয়োজনের অনুমতি দেওয়া হয়। রোগীর সেবার পাশাপাশি যেকোনো মানবিক বিষয়ে আমাদের হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সব সময়ই আন্তরিক।’
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় থেকেও হাসপাতালের ভেতরেই বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হলেন এক হিন্দু যুগল। এমন বিরল এক দৃশ্যের সাক্ষী হয়েছে মানিকগঞ্জ ফিরোজা বেগম জেনারেল হাসপাতাল। ব্যতিক্রমী এই বিয়ের ঘটনা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ফেসবুকে সরাসরি সম্প্রচার করলে মুহূর্তেই তা ভাইরাল হয়ে যায়। আলোচনার ঝড় ওঠে জেলাজুড়ে।
বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় ফিরোজা জেনারেল হাসপাতালের একটি অব্যবহৃত কক্ষে এই বিশেষ বিয়ের আয়োজন করা হয়। দুর্ঘটনায় আহত বর আনন্দ সাহার হাত-পা ব্যান্ডেজে মোড়া থাকলেও নির্ধারিত লগ্ন নষ্ট করতে রাজি হয়নি পরিবার।
তাই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সার্বিক সহায়তায় হাসপাতালেই বিয়ের সব আয়োজন সম্পন্ন হয়। বরের বাড়ি মানিকগঞ্জ পৌরসভার পূর্ব দাশড়া নাগবাড়ী এবং কনের বাড়ি ঘিওর উপজেলায়। বরের পরিবার শহরে ক্রোকারিজের ব্যবসার সঙ্গে জড়িত।
আনন্দ সাহার পরিবারের সদস্যরা জানান, আনন্দ কিছুদিন আগে রাতে ঢাকা থেকে ফেরার পথে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হন। ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাঁকে মানিকগঞ্জের ফিরোজা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
তার শারীরিক অবস্থার কিছুটা উন্নতি হলে হাসপাতালের চিকিৎসকদের পরামর্শে বিয়ের আয়োজন করা হয়। ধর্মীয় সব নিয়ম মেনেই হাসপাতালেই বিয়ের কাজ সম্পন্ন হয়। পরিবারের পক্ষ থেকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে তাদের আন্তরিক সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা জানানো হয়েছে।
ফিরোজা বেগম জেনারেল হাসপাতালের মেডিকেল অ্যান্ড ইউনিট হেড ডা. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘রোগী আনন্দ সাহার হাত ও পায়ে গুরুতর আঘাত ছিল। আজ তাঁর বিয়ের লগ্ন ছিল। পরিবারের পক্ষ থেকে বিষয়টি জানানো হলে আমরা চিকিৎসকদের সঙ্গে আলোচনা করি।
রোগীর অবস্থা স্থিতিশীল থাকায় কেবিনের বাইরে হাসপাতালের অব্যবহৃত জায়গায় বিয়ের অনুষ্ঠান আয়োজনের অনুমতি দেওয়া হয়। রোগীর সেবার পাশাপাশি যেকোনো মানবিক বিষয়ে আমাদের হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সব সময়ই আন্তরিক।’
০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৩:৪৬
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রী নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) রাত ৯টার দিকে উপজেলার ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের সরকারি গোয়ালন্দ টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
গৃহবধূ শ্রাবণী ভাদুরী (২১) ঘটনাস্থলেই নিহত হন। গুরুতর আহত অবস্থায় তার স্বামী সঞ্জয় মণ্ডলকে (২৫) ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানোর পর সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা নেওয়ার পথে রাত সাড়ে ১১টার দিকে তিনিও মারা যান। ঢাকা থেকে দৌলতদিয়া ঘাট হয়ে মধুখালিতে বাড়িতে ফেরার পথে তারা দুর্ঘটনার কবলে পড়েন।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, সঞ্জয় মণ্ডল ফরিদপুরের মধুখালি উপজেলার জাননগর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে মোটরসাইকেলে বাড়ি যাচ্ছিলেন। গোয়ালন্দ টেকনিক্যাল স্কুলের সামনে পৌঁছালে মহাসড়কে থাকা ছোট ছোট স্পিডব্রেকারের ওপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তারা সড়কে ছিটকে পড়লে বিপরীত দিক থেকে আসা অজ্ঞাত একটি যানবাহন তাদের দুজনকে ২০ ফুট টেনে নিয়ে যায়।
বিকট শব্দ পেলে স্থানীয় ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সঞ্জয় মণ্ডলকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে নিয়ে গেলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয় এবং ঘটনাস্থলেই শ্রাবণী ভাদুরীর মৃত্যু হয়।
নিহত সঞ্জয় মণ্ডলের শ্যালক অপূর্ব ভাদুরী জানান, ঘটনাস্থলেই তার বোনের মৃত্যু হয়। আহত ভগ্নিপতিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ থেকে ঢাকা নেওয়ার পথে রাত আনুমানিক সাড়ে ১১টার দিকে তারও মৃত্যু হয়। দুইজনের অকাল মৃত্যুতে তাদের পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. মো. শরীফ ইসলাম বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই শ্রাবণী মারা যান। গুরুতর আহত সঞ্জয়কে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
তিনিও ফরিদপুর থেকে ঢাকায় নেওয়ার পথে মারা যান।আহলাদিপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শামীম শেখ বলেন, আহত সঞ্জয়ের জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে তাদের পরিচয় নিশ্চিত করা হয়েছে। নিহত শ্রাবণীর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রাজবাড়ী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রী নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) রাত ৯টার দিকে উপজেলার ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের সরকারি গোয়ালন্দ টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
গৃহবধূ শ্রাবণী ভাদুরী (২১) ঘটনাস্থলেই নিহত হন। গুরুতর আহত অবস্থায় তার স্বামী সঞ্জয় মণ্ডলকে (২৫) ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানোর পর সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা নেওয়ার পথে রাত সাড়ে ১১টার দিকে তিনিও মারা যান। ঢাকা থেকে দৌলতদিয়া ঘাট হয়ে মধুখালিতে বাড়িতে ফেরার পথে তারা দুর্ঘটনার কবলে পড়েন।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, সঞ্জয় মণ্ডল ফরিদপুরের মধুখালি উপজেলার জাননগর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে মোটরসাইকেলে বাড়ি যাচ্ছিলেন। গোয়ালন্দ টেকনিক্যাল স্কুলের সামনে পৌঁছালে মহাসড়কে থাকা ছোট ছোট স্পিডব্রেকারের ওপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তারা সড়কে ছিটকে পড়লে বিপরীত দিক থেকে আসা অজ্ঞাত একটি যানবাহন তাদের দুজনকে ২০ ফুট টেনে নিয়ে যায়।
বিকট শব্দ পেলে স্থানীয় ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সঞ্জয় মণ্ডলকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে নিয়ে গেলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয় এবং ঘটনাস্থলেই শ্রাবণী ভাদুরীর মৃত্যু হয়।
নিহত সঞ্জয় মণ্ডলের শ্যালক অপূর্ব ভাদুরী জানান, ঘটনাস্থলেই তার বোনের মৃত্যু হয়। আহত ভগ্নিপতিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ থেকে ঢাকা নেওয়ার পথে রাত আনুমানিক সাড়ে ১১টার দিকে তারও মৃত্যু হয়। দুইজনের অকাল মৃত্যুতে তাদের পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. মো. শরীফ ইসলাম বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই শ্রাবণী মারা যান। গুরুতর আহত সঞ্জয়কে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
তিনিও ফরিদপুর থেকে ঢাকায় নেওয়ার পথে মারা যান।আহলাদিপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শামীম শেখ বলেন, আহত সঞ্জয়ের জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে তাদের পরিচয় নিশ্চিত করা হয়েছে। নিহত শ্রাবণীর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রাজবাড়ী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৩:৩৭
যশোরের রাজারহাটে সিআইডি পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে তুষার নামে এ যুবককে আটক করেছে কোতোয়ালি থানা পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) বিকেল থেকে ওসির নেতৃত্বে একাধিক টিম মধ্যরাত পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে।
তুষারকে দুই মামলায় আটক দেখিয়ে আদালতে সোপর্দের প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছেন কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবুল হাসনাত। এর আগে এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার কোতোয়ালি থানায় দুটি মামলা করা হয়।
মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, তুষার এলাকার চিহ্নিত মাদক কারবারি। তাকে আটকের পর তার কাছ থেকে ২০ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। পরে তার সহযোগীরা এসে সিআইডির সদস্যদের মারপিট করে তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যায়।
এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ আবুল হাসনাত বলেন, এ ঘটনায় তুষারকে আটক করা হয়েছে। জড়িত অন্যদের ধরতে পুলিশ কাজ করছে। যশোর সিআইডি পুলিশের পুলিশ সুপার (অ্যাডিশনাল ডিআইজি) সিদ্দিকা বেগম বলেন, বিষয়টি নিয়ে আমাদেরও একটি বিশেষ টিম কাজ করছে। এ ঘটনার তদন্তে পুলিশের পাশাপাশি সিআইডিও মাঠে রয়েছে।
যশোরের রাজারহাটে সিআইডি পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে তুষার নামে এ যুবককে আটক করেছে কোতোয়ালি থানা পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) বিকেল থেকে ওসির নেতৃত্বে একাধিক টিম মধ্যরাত পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে।
তুষারকে দুই মামলায় আটক দেখিয়ে আদালতে সোপর্দের প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছেন কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবুল হাসনাত। এর আগে এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার কোতোয়ালি থানায় দুটি মামলা করা হয়।
মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, তুষার এলাকার চিহ্নিত মাদক কারবারি। তাকে আটকের পর তার কাছ থেকে ২০ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। পরে তার সহযোগীরা এসে সিআইডির সদস্যদের মারপিট করে তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যায়।
এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ আবুল হাসনাত বলেন, এ ঘটনায় তুষারকে আটক করা হয়েছে। জড়িত অন্যদের ধরতে পুলিশ কাজ করছে। যশোর সিআইডি পুলিশের পুলিশ সুপার (অ্যাডিশনাল ডিআইজি) সিদ্দিকা বেগম বলেন, বিষয়টি নিয়ে আমাদেরও একটি বিশেষ টিম কাজ করছে। এ ঘটনার তদন্তে পুলিশের পাশাপাশি সিআইডিও মাঠে রয়েছে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.