০৪ জুন, ২০২৫ ১৬:৫৩
পিরোজপুরের কাউখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৫০ শয্যা বিশিষ্ট নির্মান কাজ পূণরায় চালুর দাবীতে উপজেলার সর্বস্তরের মানুষের ঘন্টা ব্যাপী মানববন্ধন অনুষ্ঠিত ।
২০০৮ সালে কাউখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীতকরণ প্রকল্পের আওতায় মূল ভবন ও দুইটি আবাসিক ভবনের জন্য পাঁচ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে দরপত্র আহবান করা হলে তৎকালীন আওয়ামীলীগের প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবীর নানকের ভাই নাসির উদ্দিন লিটু ক্ষমতার অপব্যহার করে নূরিয়া এন্টারপ্রাইজ নামে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানটি কাজটি হাতিয়ে নেয়। ওই বছর ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানটি ২০ শতাংশ কাজ করে ফেলে রেখে বিল নিয়ে চলে যায়। সিডিউল অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়ে কাজ শেষ না করায় ২০১৪ সালের ২৫ জুন ওই ঠিকাদারের দরপত্রের কার্যাদেশ বাতিল করা হয়। এবং ২০২৪ সালের ২১শে এপ্রিল দুদক স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তিন প্রকৌশলী ও ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মালিকের নামে মামলা করেন।
২০২২ সালের ২৪ জুলাই কহিনুর এন্টারপ্রাইজ নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ২৫ কোটি ১১ লক্ষ টাকার কার্যাদেশ পেয়েও ১ বছরের মধ্যে ভবনের কাজ শেষ করার কথা থাকলেও তারা কাজ শেষ না করে পালিয়ে গেলে উক্ত ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের নামে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর মামলা করে। মামলা এবং ঠিকাদারের গাফিলতিতে কাউখালী উপজেলার দেড় লক্ষ মানুষের সেবা দেওয়ার একমাত্র হাসপাতালটিতে কোন ভবন না থাকায় চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত। বর্তমানে স্থানীয় জনসাধারন ও উপজেলা প্রশাসনের সহায়তায় কোন রকম জোড়াতালি দিয়ে টিনসেড বিল্ডিং এ চিবিৎসা সেবা দিচ্ছে। তাও মঙ্গলবার ঘূর্ণিঝড় টর্নেডোতে ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়।
কাউখালী উপজেলা ৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালটি পূণ:নির্মানের দাবীতে কয়েক হাজার কাউখালী উপজেলার সর্বস্তরের মানুষের ব্যানারে উপজেলা হাসপাতাল সড়কের সামনে( ৪ জুন )বুধবার সকাল ১০টায় মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন।
এ কর্মসূচির সাথে সংহতি প্রকাশা করে বক্তব্য রাখেন কাউখালী উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির আহবায়ক এস,এম আহসান কবীর, পিরোজপুর জেলা জামায়তের সহ-সভাপতি মাওলানার ছিদ্দিকুল ইসলাম, উপজেলা ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের সভাপতি মাওলানার আলী হোসেন, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক জিয়াউল হাসান নিক্সন, বদরুদ্দোজা মিয়া, যুবনেতা আসাদুজ্জামান মামুন, নারী নেত্রী সুনন্দা সমদ্দার, সাংবাদিক নেতা রতন কুমার দাস, রফিকুল ইসলাম রফিক, তারিকুল ইসলাম পান্নু, এনামুল হক, নারী নেত্রী সুলতানা নীলা, মাওলানার শিহাব উদ্দীন কাসেমী প্রমূখ।
বক্তারা বলেন, আগামী ৩০ শে জুনের মধ্যে কাউখালী হাসপাতালের নতুন ভবনের কার্যক্রম শুরু না হলে সড়ক অবরোধ, বিক্ষোভ মিছিলসহ বিভিন্ন কঠোর সূচি দিতে বাধ্য হব।
পিরোজপুরের কাউখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৫০ শয্যা বিশিষ্ট নির্মান কাজ পূণরায় চালুর দাবীতে উপজেলার সর্বস্তরের মানুষের ঘন্টা ব্যাপী মানববন্ধন অনুষ্ঠিত ।
২০০৮ সালে কাউখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীতকরণ প্রকল্পের আওতায় মূল ভবন ও দুইটি আবাসিক ভবনের জন্য পাঁচ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে দরপত্র আহবান করা হলে তৎকালীন আওয়ামীলীগের প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবীর নানকের ভাই নাসির উদ্দিন লিটু ক্ষমতার অপব্যহার করে নূরিয়া এন্টারপ্রাইজ নামে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানটি কাজটি হাতিয়ে নেয়। ওই বছর ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানটি ২০ শতাংশ কাজ করে ফেলে রেখে বিল নিয়ে চলে যায়। সিডিউল অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়ে কাজ শেষ না করায় ২০১৪ সালের ২৫ জুন ওই ঠিকাদারের দরপত্রের কার্যাদেশ বাতিল করা হয়। এবং ২০২৪ সালের ২১শে এপ্রিল দুদক স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তিন প্রকৌশলী ও ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মালিকের নামে মামলা করেন।
২০২২ সালের ২৪ জুলাই কহিনুর এন্টারপ্রাইজ নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ২৫ কোটি ১১ লক্ষ টাকার কার্যাদেশ পেয়েও ১ বছরের মধ্যে ভবনের কাজ শেষ করার কথা থাকলেও তারা কাজ শেষ না করে পালিয়ে গেলে উক্ত ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের নামে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর মামলা করে। মামলা এবং ঠিকাদারের গাফিলতিতে কাউখালী উপজেলার দেড় লক্ষ মানুষের সেবা দেওয়ার একমাত্র হাসপাতালটিতে কোন ভবন না থাকায় চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত। বর্তমানে স্থানীয় জনসাধারন ও উপজেলা প্রশাসনের সহায়তায় কোন রকম জোড়াতালি দিয়ে টিনসেড বিল্ডিং এ চিবিৎসা সেবা দিচ্ছে। তাও মঙ্গলবার ঘূর্ণিঝড় টর্নেডোতে ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়।
কাউখালী উপজেলা ৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালটি পূণ:নির্মানের দাবীতে কয়েক হাজার কাউখালী উপজেলার সর্বস্তরের মানুষের ব্যানারে উপজেলা হাসপাতাল সড়কের সামনে( ৪ জুন )বুধবার সকাল ১০টায় মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন।
এ কর্মসূচির সাথে সংহতি প্রকাশা করে বক্তব্য রাখেন কাউখালী উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির আহবায়ক এস,এম আহসান কবীর, পিরোজপুর জেলা জামায়তের সহ-সভাপতি মাওলানার ছিদ্দিকুল ইসলাম, উপজেলা ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের সভাপতি মাওলানার আলী হোসেন, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক জিয়াউল হাসান নিক্সন, বদরুদ্দোজা মিয়া, যুবনেতা আসাদুজ্জামান মামুন, নারী নেত্রী সুনন্দা সমদ্দার, সাংবাদিক নেতা রতন কুমার দাস, রফিকুল ইসলাম রফিক, তারিকুল ইসলাম পান্নু, এনামুল হক, নারী নেত্রী সুলতানা নীলা, মাওলানার শিহাব উদ্দীন কাসেমী প্রমূখ।
বক্তারা বলেন, আগামী ৩০ শে জুনের মধ্যে কাউখালী হাসপাতালের নতুন ভবনের কার্যক্রম শুরু না হলে সড়ক অবরোধ, বিক্ষোভ মিছিলসহ বিভিন্ন কঠোর সূচি দিতে বাধ্য হব।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৯:১৩
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪০
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:০৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৯:১৩
ঝালকাঠিতে হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিয়ে ফেরার পথে আব্দুল মন্নান মৃধা ওরফে চুন্নু (৫২) নামে এক সাক্ষীকে হাতুড়িপেটা করে গুরুতর জখম করেছে আসামিরা। আজ রোববার (২৭ জুলাই) দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের প্রধান ফটকের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় ঝালকাঠি সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মো. রহিবুল ইসলাম ঝালকাঠি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুজ্জামানকে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে দ্রুত মামলা নেওয়ার নির্দেশ দেন। জেলা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মাহেব হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ভুক্তভোগী আব্দুল মন্নান মৃধা জেলার নলছিটি উপজেলার দপদপিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক সদস্য। তার বাড়ি উপজেলার কয়া গ্রামে।
আদালত সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ২০২৩ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় নলছিটি উপজেলার কয়া গ্রামের একটি ইটভাটার সামনে দুর্বৃত্তদের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে রুবেল গাজী (২২) নামের এক তরুণ মারা যান। এ ঘটনায় রুবেল গাজীর বাবা জসিম গাজী ১৮ জনকে আসামি করে থানায় হত্যা করেন। নলছিটি থানার পুলিশ রুবেল হত্যা মামলা তদন্ত করে চলতি বছরের ৩ মে ১২ জন আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দায়ের করেন। আসামিরা হলেন, অহিদুল ইসলাম মৃধা (২৭), মো. রফিক মৃধা (৩২), সোহেল মাঝি (৩৬), সাইদুল ফকির (২৩), মো. সালাম ফকির (২৩), এনায়েতুর রহমান (৪৬), কালাম খান (৩২), নাসির খান (৪৮), মো. এরশাদ হাওলাদার (৩০), মো. রবিউল হাওলাদার (২০), মো. বাবুল মৃধা (৪৭) ও মো. সোহরাব মৃধা (৪৫)। ওই মামলায় আজ সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য ছিল। ইউপির সাবেক সদস্য আবদুল মন্নান আদালতে সাক্ষী দিয়ে হত্যাকারী হিসেবে আসামিদের চিহ্নিত করেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে আসামিরা আদালতের কাঠগড়া থেকে বেরিয়ে প্রধান ফটকের সামনে হাতুড়ি দিয়ে আবদুল মন্নানের মাথাসহ বিভিন্ন স্থানে আঘাত করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। এ সময় ভুক্তভোগীর মোটরসাইকেলটি ভাঙচুর করা হয়। পরে বিচারপ্রার্থীরা এগিয়ে এসে রক্তাক্ত অবস্থায় আবদুল মন্নানকে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের এজলাসে নিয়ে যান। জেলা ও দায়রা জজ মো. রহিবুল ইসলাম ভুক্তভোগীর বিস্তারিত জবানবন্দি নেন।
আহত আব্দুল মন্নান মৃধা বলেন, রুবেল হত্যা মামলায় আসামিদের চিহ্নিত করে আজ আমি আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছি। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে আসামিরা হত্যার উদ্দেশ্যে হাতুড়ি দিয়ে আঘাত করে আমাকে রক্তাক্ত জখম করে।
মামলার বাদী জসিম গাজী বলেন, মামলার সাক্ষীকে হত্যা করে নিশ্চিহ্ন করে দিয়ে হত্যা মামলা থেকে রেহাই পেতে চান আসামিরা।
জেলা জজ আদালতের পিপি মাহেব হোসেন বলেন, ঘটনাটি অত্যন্ত ন্যক্কারজনক। আবদুল মন্নান আদালতে সাক্ষী দিয়ে আসামিদের চিহ্নিত করেছেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে আসামিরা এ ঘটনা ঘটিয়েছেন। জেলা ও দায়রা জজ মো. রহিবুল ইসলাম এ ঘটনায় সদর থানার ওসিকে দ্রুত মামলা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
ঝালকাঠি সদর থানার ওসি মো. মনিরুজ্জামান বলেন, আদালতের নির্দেশনা হাতে পেয়েছি। এ ঘটনায় দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নিয়ে আসামিদের গ্রেপ্তার করা হবে।
ঝালকাঠিতে হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিয়ে ফেরার পথে আব্দুল মন্নান মৃধা ওরফে চুন্নু (৫২) নামে এক সাক্ষীকে হাতুড়িপেটা করে গুরুতর জখম করেছে আসামিরা। আজ রোববার (২৭ জুলাই) দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের প্রধান ফটকের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় ঝালকাঠি সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মো. রহিবুল ইসলাম ঝালকাঠি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুজ্জামানকে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে দ্রুত মামলা নেওয়ার নির্দেশ দেন। জেলা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মাহেব হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ভুক্তভোগী আব্দুল মন্নান মৃধা জেলার নলছিটি উপজেলার দপদপিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক সদস্য। তার বাড়ি উপজেলার কয়া গ্রামে।
আদালত সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ২০২৩ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় নলছিটি উপজেলার কয়া গ্রামের একটি ইটভাটার সামনে দুর্বৃত্তদের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে রুবেল গাজী (২২) নামের এক তরুণ মারা যান। এ ঘটনায় রুবেল গাজীর বাবা জসিম গাজী ১৮ জনকে আসামি করে থানায় হত্যা করেন। নলছিটি থানার পুলিশ রুবেল হত্যা মামলা তদন্ত করে চলতি বছরের ৩ মে ১২ জন আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দায়ের করেন। আসামিরা হলেন, অহিদুল ইসলাম মৃধা (২৭), মো. রফিক মৃধা (৩২), সোহেল মাঝি (৩৬), সাইদুল ফকির (২৩), মো. সালাম ফকির (২৩), এনায়েতুর রহমান (৪৬), কালাম খান (৩২), নাসির খান (৪৮), মো. এরশাদ হাওলাদার (৩০), মো. রবিউল হাওলাদার (২০), মো. বাবুল মৃধা (৪৭) ও মো. সোহরাব মৃধা (৪৫)। ওই মামলায় আজ সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য ছিল। ইউপির সাবেক সদস্য আবদুল মন্নান আদালতে সাক্ষী দিয়ে হত্যাকারী হিসেবে আসামিদের চিহ্নিত করেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে আসামিরা আদালতের কাঠগড়া থেকে বেরিয়ে প্রধান ফটকের সামনে হাতুড়ি দিয়ে আবদুল মন্নানের মাথাসহ বিভিন্ন স্থানে আঘাত করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। এ সময় ভুক্তভোগীর মোটরসাইকেলটি ভাঙচুর করা হয়। পরে বিচারপ্রার্থীরা এগিয়ে এসে রক্তাক্ত অবস্থায় আবদুল মন্নানকে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের এজলাসে নিয়ে যান। জেলা ও দায়রা জজ মো. রহিবুল ইসলাম ভুক্তভোগীর বিস্তারিত জবানবন্দি নেন।
আহত আব্দুল মন্নান মৃধা বলেন, রুবেল হত্যা মামলায় আসামিদের চিহ্নিত করে আজ আমি আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছি। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে আসামিরা হত্যার উদ্দেশ্যে হাতুড়ি দিয়ে আঘাত করে আমাকে রক্তাক্ত জখম করে।
মামলার বাদী জসিম গাজী বলেন, মামলার সাক্ষীকে হত্যা করে নিশ্চিহ্ন করে দিয়ে হত্যা মামলা থেকে রেহাই পেতে চান আসামিরা।
জেলা জজ আদালতের পিপি মাহেব হোসেন বলেন, ঘটনাটি অত্যন্ত ন্যক্কারজনক। আবদুল মন্নান আদালতে সাক্ষী দিয়ে আসামিদের চিহ্নিত করেছেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে আসামিরা এ ঘটনা ঘটিয়েছেন। জেলা ও দায়রা জজ মো. রহিবুল ইসলাম এ ঘটনায় সদর থানার ওসিকে দ্রুত মামলা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
ঝালকাঠি সদর থানার ওসি মো. মনিরুজ্জামান বলেন, আদালতের নির্দেশনা হাতে পেয়েছি। এ ঘটনায় দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নিয়ে আসামিদের গ্রেপ্তার করা হবে।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪০
বঙ্গোপসাগরে অবৈধ কাঠের ট্রলিং ট্রলার ও অবৈধ জাল বন্ধের দাবিতে পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় বিক্ষোভ মিছিল এবং মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার বেলা এগারোটায় কুয়াকাটা, মহিপুর ও কলাপাড়ার সর্বস্তরের জেলেদের আয়োজনে কুয়াকাটা চৌরাস্তা এলাকায় এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। পরে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়।
মিছিল শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পর্যটন পার্কের সামনে গিয়ে শেষ হয়। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন আশার আলো মৎস্য সমবায় সমিতির সভাপতি নিজাম শেখ, কুয়াকাটা জেলে সমিতির সভাপতি আবু হানিফ ঘরামী ও কুয়াকাটা মাঝি সমিতির সভাপতি চান মিয়া সহ জেলে ও মৎস্য ব্যবসায়ীরা। মানববন্ধনে কুয়াকাটার মৎস্য সংশ্লিষ্ট ৭ টি সংগঠনের দুই শতাধিক জেলেরা অংশগ্রহণ করেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, বিগত ১০ বছর যাবত অবৈধ ট্রলিংয়ের ছোট ফাঁসের জাল দিয়ে মাছ শিকার করে আসছে কিছু অসাধু জেলেরা। এতে সমুদ্রের বিভিন্ন প্রজাতির রেনু পোনাসহ ধ্বংস হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। কমছে ইলিশসহ সব ধরনের মাছের উৎপাদন। দ্রুত সময়ের মধ্যে ট্রলিং বন্ধ না করলে আরো কঠোর কর্মসূচি গ্রহনের হুশিয়ারি দেন জেলেরা।
বঙ্গোপসাগরে অবৈধ কাঠের ট্রলিং ট্রলার ও অবৈধ জাল বন্ধের দাবিতে পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় বিক্ষোভ মিছিল এবং মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার বেলা এগারোটায় কুয়াকাটা, মহিপুর ও কলাপাড়ার সর্বস্তরের জেলেদের আয়োজনে কুয়াকাটা চৌরাস্তা এলাকায় এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। পরে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়।
মিছিল শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পর্যটন পার্কের সামনে গিয়ে শেষ হয়। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন আশার আলো মৎস্য সমবায় সমিতির সভাপতি নিজাম শেখ, কুয়াকাটা জেলে সমিতির সভাপতি আবু হানিফ ঘরামী ও কুয়াকাটা মাঝি সমিতির সভাপতি চান মিয়া সহ জেলে ও মৎস্য ব্যবসায়ীরা। মানববন্ধনে কুয়াকাটার মৎস্য সংশ্লিষ্ট ৭ টি সংগঠনের দুই শতাধিক জেলেরা অংশগ্রহণ করেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, বিগত ১০ বছর যাবত অবৈধ ট্রলিংয়ের ছোট ফাঁসের জাল দিয়ে মাছ শিকার করে আসছে কিছু অসাধু জেলেরা। এতে সমুদ্রের বিভিন্ন প্রজাতির রেনু পোনাসহ ধ্বংস হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। কমছে ইলিশসহ সব ধরনের মাছের উৎপাদন। দ্রুত সময়ের মধ্যে ট্রলিং বন্ধ না করলে আরো কঠোর কর্মসূচি গ্রহনের হুশিয়ারি দেন জেলেরা।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:০৮
ভোলার চরফ্যাশনে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন করছে এক কিশোরী। ওই কিশোরীর দাবি অনুযায়ী, সে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় সক্রিয় ছিল বলে দাবি করে। স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, সে ভোলা জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সহসমন্বয়ক।
সম্প্রতি ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার চর মাদরাজ ইউনিয়ন চর আফজাল গ্রামের ১ নম্বর ওয়ার্ডে। গত ৫ দিন ধরে অনশনে আছে ওই কিশোরী। কিশোরীর দাবি, সে এবার এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। তবে ব্যাবহারিক পরীক্ষা না দেওয়ায় সে অকৃতকার্য।
তার দাবি, তার প্রেমিক (কিশোর) নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে জড়িত। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় তাদের পরিচয়। পরে বন্ধুত্ব ও প্রেমে রূপ নেয় তাদের সম্পর্ক। বিয়ের তাদের দাবিতে প্রেমিক তার সঙ্গে ঘনিষ্ঠও হয়েছে বলেও অভিযোগ কিশোরীর। এদিকে ওই কিশোরের মা-বাবা তাদের ছেলেকে নির্দোষ দাবি করে বলেন, ‘আমাদের ছেলে নির্দোষ।
একটি মহলের ইন্দনে অহেতুক ফাঁসাতে এই ষড়যন্ত্র চলছে।’ ভোলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাসনা শারমিন মিথি বলেন, ওই তরুণী থানায় বা উপজেলায় লিখিত অভিযোগ দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ভোলার চরফ্যাশনে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন করছে এক কিশোরী। ওই কিশোরীর দাবি অনুযায়ী, সে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় সক্রিয় ছিল বলে দাবি করে। স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, সে ভোলা জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সহসমন্বয়ক।
সম্প্রতি ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার চর মাদরাজ ইউনিয়ন চর আফজাল গ্রামের ১ নম্বর ওয়ার্ডে। গত ৫ দিন ধরে অনশনে আছে ওই কিশোরী। কিশোরীর দাবি, সে এবার এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। তবে ব্যাবহারিক পরীক্ষা না দেওয়ায় সে অকৃতকার্য।
তার দাবি, তার প্রেমিক (কিশোর) নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে জড়িত। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় তাদের পরিচয়। পরে বন্ধুত্ব ও প্রেমে রূপ নেয় তাদের সম্পর্ক। বিয়ের তাদের দাবিতে প্রেমিক তার সঙ্গে ঘনিষ্ঠও হয়েছে বলেও অভিযোগ কিশোরীর। এদিকে ওই কিশোরের মা-বাবা তাদের ছেলেকে নির্দোষ দাবি করে বলেন, ‘আমাদের ছেলে নির্দোষ।
একটি মহলের ইন্দনে অহেতুক ফাঁসাতে এই ষড়যন্ত্র চলছে।’ ভোলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাসনা শারমিন মিথি বলেন, ওই তরুণী থানায় বা উপজেলায় লিখিত অভিযোগ দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.