১০ অক্টোবর, ২০২৫ ১৪:৪৮
বহু কাঙ্খিত ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। অর্ন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনুস জাতিসংঘের সদ্য সমাপ্ত অধিবেশনে তার ভাষণে ফেব্রুয়ারীর প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত করার প্রতিশ্রুতির কথা জানিয়েছেন। ইতোমধ্যে নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
ফলে বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মনোনয়ন পেতে সম্ভাব্য প্রার্থীরা দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন। নির্বাচনের এই আবহে বরিশাল-২ (উজিরপুর-বানারীপাড়া) আসনে বিএনপি, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাদের কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে আগাম গণসংযোগ, সভা-সমাবেশ করে নিজেদের প্রার্থীতার জানান দিচ্ছেন।
এবারের বহু কাঙ্খিত নির্বাচনে এ আসনে বিএনপি থেকে অর্ধ ডজনেরও বেশী মনোনয়ন প্রত্যাশী। এসব নেতারা এরইমধ্যে নির্বাচনী এলাকায় কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ, গণসংযোগ ও মতবিনিময়সহ বিভিন্ন কর্মসূচীতে অংশগ্রহন করছেন।
সদ্য অনুষ্ঠিত সনাতন ধর্মালম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গা পূজায় দুই উপজেলায় মন্দির-মন্ডপগুলো পরিদর্শন করে ভক্ত-পূজারীদের সঙ্গ কুশল,শুভেচ্ছা ও মতবিনিময় করে বিভিন্ন দলের সম্ভাব্য প্রার্থীরা কৌশলে নির্বাচনী ওয়ার্মআপ সেরে নিয়েছেন। তাদের রঙ-বেরঙের বাহারী ব্যানার, বিলবোর্ড ও ফেষ্টুনে গোটা নির্বাচনী এলাকা ছেয়ে গেছে।
বিএনপি ছাড়াও জামায়াত ইসলামী ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত প্রার্থীরাও নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। জেলার গুরুত্বপূর্ণ এ আসনে দলের মনোনয়নে ধানের শীষ প্রতিক নিয়ে লড়তে চান বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য অদম্য মেধাবী সাবেক তুখোর ছাত্রনেতা মোঃ দুলাল হোসেন।
তিনি দীর্ঘদিন ধরে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শকে ধারণ ও লালন করে দলের সন্মুখ সারির একজন নিবেদিতপ্রাণ নেতা হিসেবে কেন্দ্র থেকে তৃনমুল পর্যন্ত নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
উজিরপুরের ওটরার কৃতি সন্তান দুলাল হোসেনের রাজনীতিতে হাতেখড়ি স্কুল জীবনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের মাধ্যমে ।ঢাকা কলেজে অধ্যয়নরত অবস্থায় ১৯৮৯-৯০ সালে তিনি স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী গনঅভূত্থানে ছাত্রদলের ব্যানারে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন। পরে তিনি প্রথমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুজিব হল শাখা ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক ও যুগ্ম আহবায়ক হন।
পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক ও যুগ্ম আহবায়ক হন তিনি। সাংগঠনিক দক্ষতা ও যোগ্যতায় পরে তিনি বিভিন্ন মেয়াদে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির কার্যনির্বাহী সদস্য, প্রচার সম্পাদক, সহ-সাধারণ সম্পাদক ও সহ-সভাপতির পদ অলঙ্কৃত করেন। দীর্ঘ ২১ বছর ছাত্রদলের বিভিন্ন পদে সততা, দক্ষতা ও নিষ্ঠার সঙ্গে গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা পালণ শেষে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য হয়ে কেন্দ্র থেকে তৃনমূল পর্যন্ত দলকে সুসংগঠিত ও শক্তিশালী করতে বিশেষ ভূমিকা রাখছেন।
দীর্ঘ সময়ে রাজনীতির কন্টকাকীর্ণ পিচ্ছিল পথে তাকে নানা প্রতিবন্ধকতাকে মোকাবেলা করতে হয়েছে। তবু তিনি বিচলিত কিংবা দমে যাননি বরং নবউদ্যমে এগিয়ে গেছেন সন্মুখপানে,। সামনের সারিতে থেকে দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে তাকে একাধিক মিথ্যা মামলা-হামলাসহ নানা ভাবে নির্যাতন ও হয়রাণির শিকার হতে হয়েছে। প্রাচ্যের অক্সফোর্ডখ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অদম্য মেধাবী তরুণ এ নেতা একজন কর্মীবান্ধব ত্যাগী, নির্যাতিত, পরীক্ষিত ও ক্লীণ ইমেজের ব্যক্তিত্ব হিসেবে সর্বমহলে সমাদৃত।
। ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তিনি এ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন। আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও দলের মনোনয়ন প্রত্যাশী তিনি।
এ প্রসঙ্গে জিয়া অন্তঃপ্রাণ নেতা দুলাল হোসেন বলেন, আমার ঐকান্তিক বিশ্বাস এবার দল আমার দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনের ত্যাগ-তিতিক্ষা ও অবদানের যথার্থ মুল্যায়ন করবে।
আমি দলীয় মনোনয়ন পেলে নির্বাচনী এলাকার আপামর জনতার অকুন্ঠ সমর্থনে বিজয় অর্জন করে আসনটিকে পুনরুদ্ধার করে দলকে উপহার দেবো এবং বানারীপাড়া ও উজিরপুর উপজেলাকে বৈষম্যহীন আলোকিত মডেল উপজেলায় রূপান্তর করবো।
বহু কাঙ্খিত ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। অর্ন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনুস জাতিসংঘের সদ্য সমাপ্ত অধিবেশনে তার ভাষণে ফেব্রুয়ারীর প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত করার প্রতিশ্রুতির কথা জানিয়েছেন। ইতোমধ্যে নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
ফলে বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মনোনয়ন পেতে সম্ভাব্য প্রার্থীরা দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন। নির্বাচনের এই আবহে বরিশাল-২ (উজিরপুর-বানারীপাড়া) আসনে বিএনপি, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাদের কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে আগাম গণসংযোগ, সভা-সমাবেশ করে নিজেদের প্রার্থীতার জানান দিচ্ছেন।
এবারের বহু কাঙ্খিত নির্বাচনে এ আসনে বিএনপি থেকে অর্ধ ডজনেরও বেশী মনোনয়ন প্রত্যাশী। এসব নেতারা এরইমধ্যে নির্বাচনী এলাকায় কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ, গণসংযোগ ও মতবিনিময়সহ বিভিন্ন কর্মসূচীতে অংশগ্রহন করছেন।
সদ্য অনুষ্ঠিত সনাতন ধর্মালম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গা পূজায় দুই উপজেলায় মন্দির-মন্ডপগুলো পরিদর্শন করে ভক্ত-পূজারীদের সঙ্গ কুশল,শুভেচ্ছা ও মতবিনিময় করে বিভিন্ন দলের সম্ভাব্য প্রার্থীরা কৌশলে নির্বাচনী ওয়ার্মআপ সেরে নিয়েছেন। তাদের রঙ-বেরঙের বাহারী ব্যানার, বিলবোর্ড ও ফেষ্টুনে গোটা নির্বাচনী এলাকা ছেয়ে গেছে।
বিএনপি ছাড়াও জামায়াত ইসলামী ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত প্রার্থীরাও নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। জেলার গুরুত্বপূর্ণ এ আসনে দলের মনোনয়নে ধানের শীষ প্রতিক নিয়ে লড়তে চান বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য অদম্য মেধাবী সাবেক তুখোর ছাত্রনেতা মোঃ দুলাল হোসেন।
তিনি দীর্ঘদিন ধরে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শকে ধারণ ও লালন করে দলের সন্মুখ সারির একজন নিবেদিতপ্রাণ নেতা হিসেবে কেন্দ্র থেকে তৃনমুল পর্যন্ত নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
উজিরপুরের ওটরার কৃতি সন্তান দুলাল হোসেনের রাজনীতিতে হাতেখড়ি স্কুল জীবনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের মাধ্যমে ।ঢাকা কলেজে অধ্যয়নরত অবস্থায় ১৯৮৯-৯০ সালে তিনি স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী গনঅভূত্থানে ছাত্রদলের ব্যানারে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন। পরে তিনি প্রথমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুজিব হল শাখা ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক ও যুগ্ম আহবায়ক হন।
পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক ও যুগ্ম আহবায়ক হন তিনি। সাংগঠনিক দক্ষতা ও যোগ্যতায় পরে তিনি বিভিন্ন মেয়াদে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির কার্যনির্বাহী সদস্য, প্রচার সম্পাদক, সহ-সাধারণ সম্পাদক ও সহ-সভাপতির পদ অলঙ্কৃত করেন। দীর্ঘ ২১ বছর ছাত্রদলের বিভিন্ন পদে সততা, দক্ষতা ও নিষ্ঠার সঙ্গে গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা পালণ শেষে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য হয়ে কেন্দ্র থেকে তৃনমূল পর্যন্ত দলকে সুসংগঠিত ও শক্তিশালী করতে বিশেষ ভূমিকা রাখছেন।
দীর্ঘ সময়ে রাজনীতির কন্টকাকীর্ণ পিচ্ছিল পথে তাকে নানা প্রতিবন্ধকতাকে মোকাবেলা করতে হয়েছে। তবু তিনি বিচলিত কিংবা দমে যাননি বরং নবউদ্যমে এগিয়ে গেছেন সন্মুখপানে,। সামনের সারিতে থেকে দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে তাকে একাধিক মিথ্যা মামলা-হামলাসহ নানা ভাবে নির্যাতন ও হয়রাণির শিকার হতে হয়েছে। প্রাচ্যের অক্সফোর্ডখ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অদম্য মেধাবী তরুণ এ নেতা একজন কর্মীবান্ধব ত্যাগী, নির্যাতিত, পরীক্ষিত ও ক্লীণ ইমেজের ব্যক্তিত্ব হিসেবে সর্বমহলে সমাদৃত।
। ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তিনি এ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন। আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও দলের মনোনয়ন প্রত্যাশী তিনি।
এ প্রসঙ্গে জিয়া অন্তঃপ্রাণ নেতা দুলাল হোসেন বলেন, আমার ঐকান্তিক বিশ্বাস এবার দল আমার দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনের ত্যাগ-তিতিক্ষা ও অবদানের যথার্থ মুল্যায়ন করবে।
আমি দলীয় মনোনয়ন পেলে নির্বাচনী এলাকার আপামর জনতার অকুন্ঠ সমর্থনে বিজয় অর্জন করে আসনটিকে পুনরুদ্ধার করে দলকে উপহার দেবো এবং বানারীপাড়া ও উজিরপুর উপজেলাকে বৈষম্যহীন আলোকিত মডেল উপজেলায় রূপান্তর করবো।
২৪ অক্টোবর, ২০২৫ ০০:৪২
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১৭:০৪
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:৫৬
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:৪৬
২৪ অক্টোবর, ২০২৫ ০০:৪২
ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের দেড় মাস পর ২৫ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়েছে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় (ববি) প্রশাসন। সংঘর্ষের ঘটনায় ৪ শিক্ষার্থীকে ৬ মাসের জন্য বহিষ্কার এবং ২১ শিক্ষার্থীকে তাদের অভিভাবকদের উপস্থিতিতে মুচলেকা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. রাহাত হোসাইন ফয়সাল এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেছেন, ১১ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় ২৫ শিক্ষার্থীর বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। এরপর অ্যাজেন্ডা রেজল্যুশন আকারে অনুমোদন শেষে বৃহস্পতিবার তা সার্কুলেশন হয়েছে।
বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীরা হলেন, অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের মো. শাওন শেখ ও সাজ্জাদ হোসেন, মার্কেটিং বিভাগের শাহারিয়ার শাওন এবং অ্যাকাউন্টিং বিভাগের তরিকুল ইসলাম নয়ন।
এর মধ্যে শাওন শেখ ও সাজ্জাদ হোসেনকে ছয় মাস বা এক সেমিস্টারের জন্য বহিষ্কার, তরিকুল ইসলাম নয়নকে ছয় মাসের জন্য বহিষ্কার বা ৪০ হাজার টাকা জরিমানা এবং শাহারিয়ার শাওনকে ছয় মাসের জন্য বহিষ্কার বা ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
এ ছাড়া মার্কেটিং বিভাগের ১০ জন এবং অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের ১১ শিক্ষার্থীকে তাঁদের অভিভাবকসহ আগামী ৭ কার্যদিবসের মধ্যে প্রক্টরের কাছে হাজির হয়ে মুচলেকা জমা দিতে বলা হয়েছে।
প্রক্টর ড. রাহাত বলেন, গত ১২ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন মাঠে এ সংঘর্ষ হয়েছিল। ওই সংঘর্ষের পর বিষয়টি সিন্ডিকেট পর্যন্ত গড়ায়।
ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের দেড় মাস পর ২৫ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়েছে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় (ববি) প্রশাসন। সংঘর্ষের ঘটনায় ৪ শিক্ষার্থীকে ৬ মাসের জন্য বহিষ্কার এবং ২১ শিক্ষার্থীকে তাদের অভিভাবকদের উপস্থিতিতে মুচলেকা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. রাহাত হোসাইন ফয়সাল এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেছেন, ১১ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় ২৫ শিক্ষার্থীর বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। এরপর অ্যাজেন্ডা রেজল্যুশন আকারে অনুমোদন শেষে বৃহস্পতিবার তা সার্কুলেশন হয়েছে।
বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীরা হলেন, অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের মো. শাওন শেখ ও সাজ্জাদ হোসেন, মার্কেটিং বিভাগের শাহারিয়ার শাওন এবং অ্যাকাউন্টিং বিভাগের তরিকুল ইসলাম নয়ন।
এর মধ্যে শাওন শেখ ও সাজ্জাদ হোসেনকে ছয় মাস বা এক সেমিস্টারের জন্য বহিষ্কার, তরিকুল ইসলাম নয়নকে ছয় মাসের জন্য বহিষ্কার বা ৪০ হাজার টাকা জরিমানা এবং শাহারিয়ার শাওনকে ছয় মাসের জন্য বহিষ্কার বা ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
এ ছাড়া মার্কেটিং বিভাগের ১০ জন এবং অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের ১১ শিক্ষার্থীকে তাঁদের অভিভাবকসহ আগামী ৭ কার্যদিবসের মধ্যে প্রক্টরের কাছে হাজির হয়ে মুচলেকা জমা দিতে বলা হয়েছে।
প্রক্টর ড. রাহাত বলেন, গত ১২ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন মাঠে এ সংঘর্ষ হয়েছিল। ওই সংঘর্ষের পর বিষয়টি সিন্ডিকেট পর্যন্ত গড়ায়।
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১৭:০৪
এবার বরিশালের বানারীপাড়ায় শিক্ষাগত যোগ্যতার মিথ্যা তথ্য দিয়ে উপজেলার বাইশারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি হওয়া সেই অপসারিত বিএনপি নেতা সবুর খান ও সদ্য সাবেক প্রধান শিক্ষক ফকরুল আলমের বিরুদ্ধে প্রতারণা, জালিয়াতি ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে। উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নের কচুয়া গ্রামের মামুন ফরাজী বাদী হয়ে বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) বরিশাল বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এ মামলা করেন। বিচারক মো. খোকন হোসেন মামলার অভিযোগ তদন্তের জন্য পিবিআইকে নির্দেশ দিয়েছেন।
এর আগে ১৪ অক্টোবর তদন্ত প্রতিবেদনে অভিযোগের সত্যতা পেয়ে বরিশাল মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর মো. ইউনুস আলী সিদ্দিকীর নির্দেশে বাইশারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির পদ থেকে বিএনপি নেতা সবুর খানকে অপসারন করা হয়। বোর্ডের বিদ্যালয় পরিদর্শক প্রফেসর মোঃ রফিকুল ইসলাম খান স্বাক্ষরিত পত্রে সবুর খানকে বাদ দিয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ বায়েজিদুর রহমানকে সভাপতি মনোনীত করে বাইশারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটি পুনর্গঠন করা হয়েছে।
এদিকে শুধু পদ থেকে অপসারণই নয় জালিয়াতি-প্রতারণা ও অনিয়ম-দুর্নীতির বিষয়ে সদ্য অসারিত সভাপতি আব্দুস সবুর খান ও সদ্য সাবেক প্রধান শিক্ষক ফকরুল আলমের বিচারের দাবি করে এ মামলা দায়ের করা হয়েছে। আদালতে দায়েরকৃত মামলায় অভিযোগ করা হয়, চলতি বছরের ফ্রেব্রুয়ারি মাসে বরিশাল শিক্ষা বোর্ড বাইশারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এডহক কমিটির অনুমোদন দেয়। এতে উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ও উপজেলার বাইশারী ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সবুর খানকে সভাপতি করা হয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ নীতিমালা অনুযায়ী স্কুল কমিটির সভাপতি হতে হলে তাকে কমপক্ষে স্নাতক পাশ হতে হবে। বানারীপাড়ার বাইশারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে কমিটি গঠনের সময়ে দেওয়া জীবনবৃত্তান্তে সবুর খান নিজেকে বিএ পাস উল্লেখ করেন। কিন্তু এর অনুকূলে তিনি তার শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদের কোনো কপি জমা দেননি। শিক্ষাবোর্ডে অভিযোগকারী স্থানীয় মামুন ফরাজীর দাবী ছিল বাইশারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি আব্দুস সবুর খান তার বায়োডাটায় শিক্ষাগত যোগ্যতা হিসেবে বিএ পাস উল্লেখ করেছেন। মূলত তিনি এসএসসি পাস। বিএনপির নেতা হয়ে দলীয় প্রভাব খাটিয়ে তৎকালীন প্রধান শিক্ষক ফকরুল আলমের যোগসাজশে তিনি মিথ্যা তথ্য দিয়ে প্রায় দেড়শত বছরের ঐতিহ্যবাহী বাইশারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতির পদ বাগিয়ে নেন। তাই এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে তার বিএ পাসের তথ্য যাচাইয়ের জন্য বোর্ড নির্ধারিত ৫ হাজার টাকা ফি জমা দিয়ে গত ২৮ আগস্ট তিনি আবেদন করেন। মামুন ফরাজীর লিখিত ওই আবেদন করার প্রায় এক মাস পরে বোর্ডের চেয়ারম্যানের নির্দেশক্রমে সহকারি সচিব (অতিরিক্ত দায়িত্ব বিদ্যালয় নিবন্ধন) মোঃ মাছুম মিয়া গত ২৩ সেপ্টেম্বর বানারীপাড়ার বাইশারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করেন। কিন্তু ২২ দিনেও আবেদনকারীকে এর ফলাফল প্রদান ও কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছিল না ফলে বোর্ড চেয়ারম্যানকে ৭ দিনের আল্টিমেটাম দিয়ে ১৪ অক্টোবর লিগ্যাল নোটিশ দেওয়া হয়। ফলে ওইদিনই স্কুল সভাপতি পদ থেকে সবুর খানকে অপসারণ করা হয়।
অপরদিকে পরস্পরের যোগসাজশে ওই বিদ্যালয়ের রিজার্ভ ফান্ড থেকে ৫ -৭ লাখ টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ, প্রধান শিক্ষক অবসরে যাওয়ার পরেও প্রতিমাসে ১৫ হাজার টাকা করে বেতন ও তিন হাজার টাকা করে মোবাইল বিল নেওয়াসহ বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ এনে সম্প্রতি সদ্য অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ফকরুল আলম ও সদ্য অপসারিত সভাপতি সবুর খানের বিরুদ্ধে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের বরিশালের আঞ্চলিক পরিচালকের কাছে মামুন ফরাজী লিখিত অভিযোগ করেন। এ বিষয়টিও তদন্তনাধীন রয়েছে। এরই মধ্যে বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) তাদের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করা হল।
এবার বরিশালের বানারীপাড়ায় শিক্ষাগত যোগ্যতার মিথ্যা তথ্য দিয়ে উপজেলার বাইশারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি হওয়া সেই অপসারিত বিএনপি নেতা সবুর খান ও সদ্য সাবেক প্রধান শিক্ষক ফকরুল আলমের বিরুদ্ধে প্রতারণা, জালিয়াতি ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে। উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নের কচুয়া গ্রামের মামুন ফরাজী বাদী হয়ে বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) বরিশাল বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এ মামলা করেন। বিচারক মো. খোকন হোসেন মামলার অভিযোগ তদন্তের জন্য পিবিআইকে নির্দেশ দিয়েছেন।
এর আগে ১৪ অক্টোবর তদন্ত প্রতিবেদনে অভিযোগের সত্যতা পেয়ে বরিশাল মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর মো. ইউনুস আলী সিদ্দিকীর নির্দেশে বাইশারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির পদ থেকে বিএনপি নেতা সবুর খানকে অপসারন করা হয়। বোর্ডের বিদ্যালয় পরিদর্শক প্রফেসর মোঃ রফিকুল ইসলাম খান স্বাক্ষরিত পত্রে সবুর খানকে বাদ দিয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ বায়েজিদুর রহমানকে সভাপতি মনোনীত করে বাইশারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটি পুনর্গঠন করা হয়েছে।
এদিকে শুধু পদ থেকে অপসারণই নয় জালিয়াতি-প্রতারণা ও অনিয়ম-দুর্নীতির বিষয়ে সদ্য অসারিত সভাপতি আব্দুস সবুর খান ও সদ্য সাবেক প্রধান শিক্ষক ফকরুল আলমের বিচারের দাবি করে এ মামলা দায়ের করা হয়েছে। আদালতে দায়েরকৃত মামলায় অভিযোগ করা হয়, চলতি বছরের ফ্রেব্রুয়ারি মাসে বরিশাল শিক্ষা বোর্ড বাইশারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এডহক কমিটির অনুমোদন দেয়। এতে উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ও উপজেলার বাইশারী ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সবুর খানকে সভাপতি করা হয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ নীতিমালা অনুযায়ী স্কুল কমিটির সভাপতি হতে হলে তাকে কমপক্ষে স্নাতক পাশ হতে হবে। বানারীপাড়ার বাইশারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে কমিটি গঠনের সময়ে দেওয়া জীবনবৃত্তান্তে সবুর খান নিজেকে বিএ পাস উল্লেখ করেন। কিন্তু এর অনুকূলে তিনি তার শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদের কোনো কপি জমা দেননি। শিক্ষাবোর্ডে অভিযোগকারী স্থানীয় মামুন ফরাজীর দাবী ছিল বাইশারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি আব্দুস সবুর খান তার বায়োডাটায় শিক্ষাগত যোগ্যতা হিসেবে বিএ পাস উল্লেখ করেছেন। মূলত তিনি এসএসসি পাস। বিএনপির নেতা হয়ে দলীয় প্রভাব খাটিয়ে তৎকালীন প্রধান শিক্ষক ফকরুল আলমের যোগসাজশে তিনি মিথ্যা তথ্য দিয়ে প্রায় দেড়শত বছরের ঐতিহ্যবাহী বাইশারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতির পদ বাগিয়ে নেন। তাই এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে তার বিএ পাসের তথ্য যাচাইয়ের জন্য বোর্ড নির্ধারিত ৫ হাজার টাকা ফি জমা দিয়ে গত ২৮ আগস্ট তিনি আবেদন করেন। মামুন ফরাজীর লিখিত ওই আবেদন করার প্রায় এক মাস পরে বোর্ডের চেয়ারম্যানের নির্দেশক্রমে সহকারি সচিব (অতিরিক্ত দায়িত্ব বিদ্যালয় নিবন্ধন) মোঃ মাছুম মিয়া গত ২৩ সেপ্টেম্বর বানারীপাড়ার বাইশারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করেন। কিন্তু ২২ দিনেও আবেদনকারীকে এর ফলাফল প্রদান ও কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছিল না ফলে বোর্ড চেয়ারম্যানকে ৭ দিনের আল্টিমেটাম দিয়ে ১৪ অক্টোবর লিগ্যাল নোটিশ দেওয়া হয়। ফলে ওইদিনই স্কুল সভাপতি পদ থেকে সবুর খানকে অপসারণ করা হয়।
অপরদিকে পরস্পরের যোগসাজশে ওই বিদ্যালয়ের রিজার্ভ ফান্ড থেকে ৫ -৭ লাখ টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ, প্রধান শিক্ষক অবসরে যাওয়ার পরেও প্রতিমাসে ১৫ হাজার টাকা করে বেতন ও তিন হাজার টাকা করে মোবাইল বিল নেওয়াসহ বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ এনে সম্প্রতি সদ্য অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ফকরুল আলম ও সদ্য অপসারিত সভাপতি সবুর খানের বিরুদ্ধে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের বরিশালের আঞ্চলিক পরিচালকের কাছে মামুন ফরাজী লিখিত অভিযোগ করেন। এ বিষয়টিও তদন্তনাধীন রয়েছে। এরই মধ্যে বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) তাদের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করা হল।
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:৪৬
বরিশাল নগরীর প্রাণকেন্দ্র সদর রোডসংলগ্ন রূপালী ব্যাংকের সামনে হালিম বিক্রেতা জাহিদ ওরফে মামা জাহিদ ইয়াবাসহ পুলিশের হাতে আটক হয়েছে। নগরীর সদর রোডে মাদকবিরোধী অভিযানে ইয়াবাসহ এক নারী ও পুরুষকে আটক করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর জেলা কার্যালয়ের অভিযানিক দল।
সূত্রে জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সোমবার রাত ১০টার দিকে কোতয়ালি মডেল থানাধীন সদর রোডে অভিযান পরিচালনা করা হয়।
অভিযানে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালকের নেতৃত্বে রূপালী ব্যাংক পিএলসি’র সামনে মো. জাহিদ সরদারের হালিম ও চটপটির দোকানের পাশে বসা এক নারীকে তল্লাশি করা হয়। এসময় তার কাছ থেকে ৩১ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়।
আটক নারী পারভীন বেগম (৪১) বরিশাল নগরীর গোড়াচাঁদ দাস রোডের বাসিন্দা। একই ঘটনায় তার সঙ্গে থাকা মো. জাহিদ সরদার (৪৪), কোতয়ালি মডেল থানার দপ্তরখানা এলাকার বাসিন্দাকেও ঘটনাস্থল থেকেই আটক করা হয়।
সদর রোড এলাকার ব্যবসায়ী কবির জানান, প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে জাহিদ ওরফে মামা জাহিদ দীর্ঘদিন ধরে সদর রোডে হালিম বিক্রির আড়ালে মাদক বিক্রি করে আসছে। শুধু তাই সদর রোড এলাকাকে গড়ে তুলে মাদক কেনা-বেচার হাট। তার হালিম বিক্রি শুধু লোভ দেখানো। তার মূল ব্যবসাই হলো মাদক।
হাওলাদার নামে এক দোকান কর্মচারী সাংবাদিকদের বলেন, জাহিদ গরীব ঘরে সন্তান। তিনি আনতে পান্তা ফুরিয়ে যেতে। তিনি হঠাৎ আলাউদ্দীনের চেরাগ পেয়েছে। যেমন মাদক বিক্রির টাকায় নগরীর কাশিপুর এলাকায় মাদক বিক্রির টাকায় করেছেন বহুতল ভবন।
মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর জেলা কার্যলয় সূত্রে জানা গেছে, মাদকবিরোধী অভিযানের আটক জাহিদ ও পারভীনের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে কোতয়ালি মডেল থানায় একটি মামলা করা হয়েছে।
বুধবার রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করে কোতয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে বলেন, মাদকসহ নারী এবং পুরুষকে আটকের পর মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর আমাদের কাছে হস্তান্তর করলে আমরা তাদেরকে আদালতে প্ররণ করি। পরে আদালত তাদেরকে জেলহাজতে পাঠান।’
বরিশাল নগরীর প্রাণকেন্দ্র সদর রোডসংলগ্ন রূপালী ব্যাংকের সামনে হালিম বিক্রেতা জাহিদ ওরফে মামা জাহিদ ইয়াবাসহ পুলিশের হাতে আটক হয়েছে। নগরীর সদর রোডে মাদকবিরোধী অভিযানে ইয়াবাসহ এক নারী ও পুরুষকে আটক করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর জেলা কার্যালয়ের অভিযানিক দল।
সূত্রে জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সোমবার রাত ১০টার দিকে কোতয়ালি মডেল থানাধীন সদর রোডে অভিযান পরিচালনা করা হয়।
অভিযানে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালকের নেতৃত্বে রূপালী ব্যাংক পিএলসি’র সামনে মো. জাহিদ সরদারের হালিম ও চটপটির দোকানের পাশে বসা এক নারীকে তল্লাশি করা হয়। এসময় তার কাছ থেকে ৩১ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়।
আটক নারী পারভীন বেগম (৪১) বরিশাল নগরীর গোড়াচাঁদ দাস রোডের বাসিন্দা। একই ঘটনায় তার সঙ্গে থাকা মো. জাহিদ সরদার (৪৪), কোতয়ালি মডেল থানার দপ্তরখানা এলাকার বাসিন্দাকেও ঘটনাস্থল থেকেই আটক করা হয়।
সদর রোড এলাকার ব্যবসায়ী কবির জানান, প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে জাহিদ ওরফে মামা জাহিদ দীর্ঘদিন ধরে সদর রোডে হালিম বিক্রির আড়ালে মাদক বিক্রি করে আসছে। শুধু তাই সদর রোড এলাকাকে গড়ে তুলে মাদক কেনা-বেচার হাট। তার হালিম বিক্রি শুধু লোভ দেখানো। তার মূল ব্যবসাই হলো মাদক।
হাওলাদার নামে এক দোকান কর্মচারী সাংবাদিকদের বলেন, জাহিদ গরীব ঘরে সন্তান। তিনি আনতে পান্তা ফুরিয়ে যেতে। তিনি হঠাৎ আলাউদ্দীনের চেরাগ পেয়েছে। যেমন মাদক বিক্রির টাকায় নগরীর কাশিপুর এলাকায় মাদক বিক্রির টাকায় করেছেন বহুতল ভবন।
মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর জেলা কার্যলয় সূত্রে জানা গেছে, মাদকবিরোধী অভিযানের আটক জাহিদ ও পারভীনের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে কোতয়ালি মডেল থানায় একটি মামলা করা হয়েছে।
বুধবার রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করে কোতয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে বলেন, মাদকসহ নারী এবং পুরুষকে আটকের পর মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর আমাদের কাছে হস্তান্তর করলে আমরা তাদেরকে আদালতে প্ররণ করি। পরে আদালত তাদেরকে জেলহাজতে পাঠান।’
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.