১০ জুন, ২০২৫ ২০:৩৩
বরগুনায় সাপ ধরতে গিয়ে সাপের কামড়ে শ্রী লালচান নামে এক সাপুড়ের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। ওই সাপুড়ে পাথরঘাটা উপজেলার নাচনাপড়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাঁশতলা নামক এলাকার বাসিন্দা। তিনি প্রায় ৩০ বছর ধরে সাপ ধরার পেশায় যুক্ত ছিলেন।
মঙ্গলবার (১০ জুন) দুপুর আড়াইটার দিকে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এর আগে একই দিন সকাল সাড়ে ৭ টারদিকে পার্শ্ববর্তী এলাকার একটি বাড়িতে সাপ ধরতে গিয়ে সাপের কামড়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন সাপুড়ে শ্রী লালচান।
খোঁজ নিয়ে যানা যায়, মঙ্গলবার সকালে পার্শ্ববর্তী তিন নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা আনিসুর রহমান জুয়েলের বাড়িতে সাপ ঢুকেছে এমন খবরে লালচান ওই বাড়িতে সাপটিকে ধরতে যান। পরে তিনি ওই বাড়ির রান্না ঘরে রাখা কাঠের ভেতরে সপটিকে দেখে হাত দিয়ে ধরতে গেলে তার ডান হাতের আঙুলে কামড় দেয়।
এরপর স্থানীয়রা তার হাতের কয়েক যায়গায় রশি দিয়ে বেঁধে দিলে তিনি বাড়িতে চলে আসেন। পরে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে লালচানকে পার্শ্ববর্তী মঠবাড়িয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানে। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় লালচানের মৃত্যু হয়।
নিহত শ্রী লালচানের প্রতিবেশী সুমন বলেন, সাপের কামড়ে আহত হওয়ার পর লালচান নিজের চিকিৎসা নিজেই করার চেষ্টা করেন। তবে তার অবস্থার অবনতি দেখে মঠবাড়িয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে যায় স্বজনরা। সেখানে সাপের এন্টিভেনাম না থাকায় বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় লালচানের মৃত্যু হয়।
বরগুনায় সাপ ধরতে গিয়ে সাপের কামড়ে শ্রী লালচান নামে এক সাপুড়ের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। ওই সাপুড়ে পাথরঘাটা উপজেলার নাচনাপড়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাঁশতলা নামক এলাকার বাসিন্দা। তিনি প্রায় ৩০ বছর ধরে সাপ ধরার পেশায় যুক্ত ছিলেন।
মঙ্গলবার (১০ জুন) দুপুর আড়াইটার দিকে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এর আগে একই দিন সকাল সাড়ে ৭ টারদিকে পার্শ্ববর্তী এলাকার একটি বাড়িতে সাপ ধরতে গিয়ে সাপের কামড়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন সাপুড়ে শ্রী লালচান।
খোঁজ নিয়ে যানা যায়, মঙ্গলবার সকালে পার্শ্ববর্তী তিন নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা আনিসুর রহমান জুয়েলের বাড়িতে সাপ ঢুকেছে এমন খবরে লালচান ওই বাড়িতে সাপটিকে ধরতে যান। পরে তিনি ওই বাড়ির রান্না ঘরে রাখা কাঠের ভেতরে সপটিকে দেখে হাত দিয়ে ধরতে গেলে তার ডান হাতের আঙুলে কামড় দেয়।
এরপর স্থানীয়রা তার হাতের কয়েক যায়গায় রশি দিয়ে বেঁধে দিলে তিনি বাড়িতে চলে আসেন। পরে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে লালচানকে পার্শ্ববর্তী মঠবাড়িয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানে। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় লালচানের মৃত্যু হয়।
নিহত শ্রী লালচানের প্রতিবেশী সুমন বলেন, সাপের কামড়ে আহত হওয়ার পর লালচান নিজের চিকিৎসা নিজেই করার চেষ্টা করেন। তবে তার অবস্থার অবনতি দেখে মঠবাড়িয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে যায় স্বজনরা। সেখানে সাপের এন্টিভেনাম না থাকায় বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় লালচানের মৃত্যু হয়।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪০
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:০৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৫৭
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪০
বঙ্গোপসাগরে অবৈধ কাঠের ট্রলিং ট্রলার ও অবৈধ জাল বন্ধের দাবিতে পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় বিক্ষোভ মিছিল এবং মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার বেলা এগারোটায় কুয়াকাটা, মহিপুর ও কলাপাড়ার সর্বস্তরের জেলেদের আয়োজনে কুয়াকাটা চৌরাস্তা এলাকায় এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। পরে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়।
মিছিল শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পর্যটন পার্কের সামনে গিয়ে শেষ হয়। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন আশার আলো মৎস্য সমবায় সমিতির সভাপতি নিজাম শেখ, কুয়াকাটা জেলে সমিতির সভাপতি আবু হানিফ ঘরামী ও কুয়াকাটা মাঝি সমিতির সভাপতি চান মিয়া সহ জেলে ও মৎস্য ব্যবসায়ীরা। মানববন্ধনে কুয়াকাটার মৎস্য সংশ্লিষ্ট ৭ টি সংগঠনের দুই শতাধিক জেলেরা অংশগ্রহণ করেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, বিগত ১০ বছর যাবত অবৈধ ট্রলিংয়ের ছোট ফাঁসের জাল দিয়ে মাছ শিকার করে আসছে কিছু অসাধু জেলেরা। এতে সমুদ্রের বিভিন্ন প্রজাতির রেনু পোনাসহ ধ্বংস হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। কমছে ইলিশসহ সব ধরনের মাছের উৎপাদন। দ্রুত সময়ের মধ্যে ট্রলিং বন্ধ না করলে আরো কঠোর কর্মসূচি গ্রহনের হুশিয়ারি দেন জেলেরা।
বঙ্গোপসাগরে অবৈধ কাঠের ট্রলিং ট্রলার ও অবৈধ জাল বন্ধের দাবিতে পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় বিক্ষোভ মিছিল এবং মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার বেলা এগারোটায় কুয়াকাটা, মহিপুর ও কলাপাড়ার সর্বস্তরের জেলেদের আয়োজনে কুয়াকাটা চৌরাস্তা এলাকায় এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। পরে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়।
মিছিল শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পর্যটন পার্কের সামনে গিয়ে শেষ হয়। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন আশার আলো মৎস্য সমবায় সমিতির সভাপতি নিজাম শেখ, কুয়াকাটা জেলে সমিতির সভাপতি আবু হানিফ ঘরামী ও কুয়াকাটা মাঝি সমিতির সভাপতি চান মিয়া সহ জেলে ও মৎস্য ব্যবসায়ীরা। মানববন্ধনে কুয়াকাটার মৎস্য সংশ্লিষ্ট ৭ টি সংগঠনের দুই শতাধিক জেলেরা অংশগ্রহণ করেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, বিগত ১০ বছর যাবত অবৈধ ট্রলিংয়ের ছোট ফাঁসের জাল দিয়ে মাছ শিকার করে আসছে কিছু অসাধু জেলেরা। এতে সমুদ্রের বিভিন্ন প্রজাতির রেনু পোনাসহ ধ্বংস হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। কমছে ইলিশসহ সব ধরনের মাছের উৎপাদন। দ্রুত সময়ের মধ্যে ট্রলিং বন্ধ না করলে আরো কঠোর কর্মসূচি গ্রহনের হুশিয়ারি দেন জেলেরা।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:০৮
ভোলার চরফ্যাশনে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন করছে এক কিশোরী। ওই কিশোরীর দাবি অনুযায়ী, সে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় সক্রিয় ছিল বলে দাবি করে। স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, সে ভোলা জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সহসমন্বয়ক।
সম্প্রতি ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার চর মাদরাজ ইউনিয়ন চর আফজাল গ্রামের ১ নম্বর ওয়ার্ডে। গত ৫ দিন ধরে অনশনে আছে ওই কিশোরী। কিশোরীর দাবি, সে এবার এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। তবে ব্যাবহারিক পরীক্ষা না দেওয়ায় সে অকৃতকার্য।
তার দাবি, তার প্রেমিক (কিশোর) নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে জড়িত। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় তাদের পরিচয়। পরে বন্ধুত্ব ও প্রেমে রূপ নেয় তাদের সম্পর্ক। বিয়ের তাদের দাবিতে প্রেমিক তার সঙ্গে ঘনিষ্ঠও হয়েছে বলেও অভিযোগ কিশোরীর। এদিকে ওই কিশোরের মা-বাবা তাদের ছেলেকে নির্দোষ দাবি করে বলেন, ‘আমাদের ছেলে নির্দোষ।
একটি মহলের ইন্দনে অহেতুক ফাঁসাতে এই ষড়যন্ত্র চলছে।’ ভোলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাসনা শারমিন মিথি বলেন, ওই তরুণী থানায় বা উপজেলায় লিখিত অভিযোগ দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ভোলার চরফ্যাশনে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন করছে এক কিশোরী। ওই কিশোরীর দাবি অনুযায়ী, সে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় সক্রিয় ছিল বলে দাবি করে। স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, সে ভোলা জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সহসমন্বয়ক।
সম্প্রতি ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার চর মাদরাজ ইউনিয়ন চর আফজাল গ্রামের ১ নম্বর ওয়ার্ডে। গত ৫ দিন ধরে অনশনে আছে ওই কিশোরী। কিশোরীর দাবি, সে এবার এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। তবে ব্যাবহারিক পরীক্ষা না দেওয়ায় সে অকৃতকার্য।
তার দাবি, তার প্রেমিক (কিশোর) নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে জড়িত। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় তাদের পরিচয়। পরে বন্ধুত্ব ও প্রেমে রূপ নেয় তাদের সম্পর্ক। বিয়ের তাদের দাবিতে প্রেমিক তার সঙ্গে ঘনিষ্ঠও হয়েছে বলেও অভিযোগ কিশোরীর। এদিকে ওই কিশোরের মা-বাবা তাদের ছেলেকে নির্দোষ দাবি করে বলেন, ‘আমাদের ছেলে নির্দোষ।
একটি মহলের ইন্দনে অহেতুক ফাঁসাতে এই ষড়যন্ত্র চলছে।’ ভোলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাসনা শারমিন মিথি বলেন, ওই তরুণী থানায় বা উপজেলায় লিখিত অভিযোগ দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া গ্রামে মাদকসেবি ছেলের ছুরিকাঘাতে বাবা খুন,জনতার হাতে আটক খুনি। এ ঘটনায় এলাকা জুড়ে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। ২৭ জুলাই রবিবার দুপুর ২ টায় উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া সিকদার বাড়ীর সামনে ইটের রাস্তার উপর মোঃ শাহ আলম খান (৬৫)কে প্রকাশ্যে তার ছেলে মোঃ শাহরিয়ার শিমুল (৩৫) গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। সুত্রে জানা যায় বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে বাবার সাথে ছেলের টাকা পয়সা নিয়ে ঝগড়া সৃষ্টি হয়।
এরই প্রেক্ষিতে পরবর্তীতে শাহরিয়ার শিমুল তার বাবাকে ঘটনাস্থলে একা পেয়ে গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। ডাকচিৎকার শুনে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে ছুটে আসলে হত্যাকারী দৌড়ে পালানোর সময় লোকজন তাকে আটক করে। আরো জানা যায় হত্যাকারী একজন নেশাগ্রস্ত, বেপরোয়া স্বভাবের এবং মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলো।
প্রায়ই বাবার সাথে তার বিভিন্ন বিষয়ে ঝগড়া হতো। নিহত শাহ আলম অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী ছিলেন। নিহত শাহ আলম ও তার ছেলে (হত্যাকারী) একসাথে থাকতো। এছাড়া শাহ আলম দুটি বিবাহ করে। হত্যাকারী ছেলে তার প্রথম স্ত্রী মৃত শেফালী বেগমের গর্ভজাত সন্তান।
২য় স্ত্রী তার পিতার বাড়ীতে বসবাস করে। খুনি শাহরিয়ার শিমুল কোনো কাজকর্ম করতো না ও বেপরোয়া স্বভাবের লোক ছিলো। উজিরপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আব্দুস সালাম জানান লাশ উদ্ধার করা হয়েছে, ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল মর্গে প্রেরণ করা হবে। হত্যা মামলা হয়েছে। জনগণের সহায়তায় খুনিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদিকে অচিরেই খুনিকে ফাঁসির দাবিতে ফুঁসে উঠেছে এলাকাবাসী।
বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া গ্রামে মাদকসেবি ছেলের ছুরিকাঘাতে বাবা খুন,জনতার হাতে আটক খুনি। এ ঘটনায় এলাকা জুড়ে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। ২৭ জুলাই রবিবার দুপুর ২ টায় উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া সিকদার বাড়ীর সামনে ইটের রাস্তার উপর মোঃ শাহ আলম খান (৬৫)কে প্রকাশ্যে তার ছেলে মোঃ শাহরিয়ার শিমুল (৩৫) গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। সুত্রে জানা যায় বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে বাবার সাথে ছেলের টাকা পয়সা নিয়ে ঝগড়া সৃষ্টি হয়।
এরই প্রেক্ষিতে পরবর্তীতে শাহরিয়ার শিমুল তার বাবাকে ঘটনাস্থলে একা পেয়ে গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। ডাকচিৎকার শুনে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে ছুটে আসলে হত্যাকারী দৌড়ে পালানোর সময় লোকজন তাকে আটক করে। আরো জানা যায় হত্যাকারী একজন নেশাগ্রস্ত, বেপরোয়া স্বভাবের এবং মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলো।
প্রায়ই বাবার সাথে তার বিভিন্ন বিষয়ে ঝগড়া হতো। নিহত শাহ আলম অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী ছিলেন। নিহত শাহ আলম ও তার ছেলে (হত্যাকারী) একসাথে থাকতো। এছাড়া শাহ আলম দুটি বিবাহ করে। হত্যাকারী ছেলে তার প্রথম স্ত্রী মৃত শেফালী বেগমের গর্ভজাত সন্তান।
২য় স্ত্রী তার পিতার বাড়ীতে বসবাস করে। খুনি শাহরিয়ার শিমুল কোনো কাজকর্ম করতো না ও বেপরোয়া স্বভাবের লোক ছিলো। উজিরপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আব্দুস সালাম জানান লাশ উদ্ধার করা হয়েছে, ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল মর্গে প্রেরণ করা হবে। হত্যা মামলা হয়েছে। জনগণের সহায়তায় খুনিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদিকে অচিরেই খুনিকে ফাঁসির দাবিতে ফুঁসে উঠেছে এলাকাবাসী।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.