ঝালকাঠি

ঝালকাঠিতে মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্য ভেঙে কোরআনের ভাস্কর্য স্থাপন

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

১৬ জুলাই, ২০২৫ ১৩:০৮

প্রিন্ট এন্ড সেভ

ঝালকাঠিতে মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্য ভেঙে কোরআনের ভাস্কর্য স্থাপন

ঝালকাঠির রাজাপুরে মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্য ভেঙে তার স্থলে কোরআনের ভাস্কর্য স্থাপন করেছে তৌহিদী জনতা। মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) বিকেলে রাজাপুর থানা ও প্রেসক্লাব চত্বরে এই ঘটনা ঘটে। ভাস্কর্য স্থাপন শেষে এলাকাটি কোরআন চত্বর হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, তৌহিদী জনতার ব্যানারে বিভিন্ন ইসলামী সংগঠনের নেতাকর্মীরা একত্র হয়ে আওয়ামী লীগ সরকার নির্মিত মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্য ভেঙে ফেলে। পরে সেখানে কোরআনের ভাস্কর্য স্থাপন করে আল্লাহর কালামের মর্যাদা রক্ষার দাবিতে স্লোগান দেওয়া হয়। এসময় কেউ কোনও বাধা দেয়নি বলে জানা গেছে।

রাজাপুর উপজেলার ইসলামি আন্দোলনের সভাপতি মাস্টার মো. জাহিদুল ইসলাম বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের তৈরি মূর্তি চিরতরে ভেঙে ফেলা হয়েছে। সেখানে কোরআনের ভাস্কর্য স্থাপন করা হয়েছে। প্রেস ক্লাব ও থানার অফিসারদের তৌহিদী জনতা দি জনতার পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানাই।

এসময় জামায়াতে ইসলামীর রাজাপুর উপজেলা আমির মাস্টার মো. কবির হোসেন বলেন, আগামীর দিন ইসলামের দিন, কোরআনের দিন। আগামীর বাংলাদেশ হবে কোরআনের বাংলাদেশ।

তারই ধারাবাহিকতায় আজ রাজাপুরে কোরআনের ভাস্কর্য স্থাপন করা হলো। সকল ইসলামী দল একত্র হয়ে ইসলামের পক্ষে নির্বাচন করবে। আগামীর নির্বাচন হবে ইসলামের পক্ষে ও ইসলামের বিপক্ষে নির্বাচন।

স্থানীয় সচেতন মহল বলছে, মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্য ভাঙা ও কোরআনের ভাস্কর্য স্থাপনের বিষয়টি প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে হয়েছে কি না তা এখনও স্পষ্ট নয়। এ নিয়ে বিভিন্ন মহলে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।

ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে অ্যাম্বুলেন্স আছে চালক নেই

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

১২ জুলাই, ২০২৫ ২০:১৬

প্রিন্ট এন্ড সেভ

ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে অ্যাম্বুলেন্স আছে চালক নেই

চালক না থাকায় ১২ দিন ধরে পড়ে আছে ঝালকাঠি সদর হাসপাতালের দুটি অ্যাম্বুলেন্স। এতে সদর হাসপাতালের রোগীদের জরুরি সেবা ব্যাহত হচ্ছে। প্রাইভেট অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করে রোগী নিয়ে বরিশালে যেতে ৪০০ টাকার জায়গায় গুনতে হচ্ছে ১৫০০ টাকা। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রোগী ও তাদের স্বজনরা।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত ১ জুলাই স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক আদেশে সদর হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্সচালক জামাল হোসেন এবং সিভিল সার্জনের চালক আবু বকর ছিদ্দিককে ভোলায় বদলি করা হয়। তাদের বদলির পর সদর হাসপাতালে কোনো চালক নিয়োগ দেওয়া হয়নি। এতে হাসপাতালের জরুরি পরিবহনসেবা সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গেছে।

বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, জামাল হোসেন ও আবু বকর ছিদ্দিক ভগ্নিপতি। তাদের বাড়ি ভোলায়। অতীতেও তারা ভোলায় বদলি হয়ে সুবিধা নিয়েছেন। এবারও ‘অটো রিলিজ’ সুবিধার আড়ালে তারা সেখানে ফিরে যান। জামাল হোসেন ২০০৪ সালে চরফ্যাশন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যোগ দেন। এরপর ভোলা সদর ও টিবি হাসপাতালে ছয় বছর এবং বরিশালের মুলাদীতে দুই বছর দায়িত্ব পালন করেন। আবু বকর ছিদ্দিক ২০১১ সালে মনপুরায় যোগ দিয়ে তজুমদ্দিন, দৌলতখান ও ভোলা সদরে প্রায় ১২ বছর কর্মরত ছিলেন।

একজন অবসরপ্রাপ্ত স্বাস্থ্য প্রশাসক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘এটি আদেশের অপপ্রয়োগ। ঢাকায় প্রভাবশালী মহলের সুপারিশে বদলির আদেশটি হয়েছে। কিন্তু ক্ষতিটা হচ্ছে সাধারণ মানুষের।’ এদিকে সরকারি অ্যাম্বুলেন্স না থাকায় রোগীদের বিড়ম্বনার শেষ নেই। একদিকে টাকা গুনতে হচ্ছে তিনগুণ, অন্যদিকে বাড়তি ঝামেলাও পোহাতে হচ্ছে তাদের। ঝালকাঠি থেকে বরিশালের শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যেতে সরকারি অ্যাম্বুলেন্সে ভাড়া ৪০০ টাকা।

এখন সেখানে প্রাইভেট অ্যাম্বুলেন্সকে দিতে হচ্ছে ১২০০-১৫০০ টাকা। রানাপাশা গ্রামের ইমরান হোসেন বলেন, ‘আম্মা অসুস্থ হওয়ায় সদর হাসপাতালে নিয়েছিলাম। ডাক্তার বরিশালে স্থানান্তর করেন। সরকারি অ্যাম্বুলেন্স না থাকায় ১২০০ টাকা দিয়ে প্রাইভেট গাড়িতে নিতে হয়েছে।’

শেখেরহাটের বাসিন্দা মকবুল হোসেন বলেন, ‘আমার ভাবিকে ঝালকাঠি হাসপাতাল থেকে বরিশালে স্থানান্তর করলে এক হাজার ৫০০ টাকা ভাড়া দিতে হয়েছে প্রাইভেট অ্যাম্বুলেন্সকে। অথচ সরকারি গাড়িতে খরচ হতো ৪০০ টাকা।’ সরকারি অ্যাম্বুলেন্স না পেয়ে অতিরিক্ত টাকা দিয়ে প্রাইভেট অ্যাম্বুলেন্সে করে স্থানান্তরে বাধ্য হচ্ছেন রোগীরা। নবগ্রাম ইউনিয়নের বাসিন্দা হাবিবুর রহমান বলেন, ‘সরকারি সেবার নামে শুধু কাগজে সুবিধা দেখি, বাস্তবে গরিবের কপালে শুধু ভোগান্তি।’

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত মাত্র একজন চালকের মাধ্যমে সদর হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্স চালিয়ে সরকারি কোষাগারে জমা হয়েছে এক লাখ ৪৪ হাজার ৬০০ টাকা।

রাজস্ব আয় সত্ত্বেও কোনো অতিরিক্ত চালক নিয়োগ কিংবা চালক পুল গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। অনুসন্ধানে জানা যায়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একজন প্রভাবশালী কর্মকর্তার ব্যক্তিগত যোগাযোগ ও সুপারিশের মাধ্যমে বদলির আদেশটি তড়িঘড়ি করে করা হয়েছে।

জানতে চাইলে চালক জামাল হোসেন বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের আদেশে বলা হয়েছিল, তিন কর্মদিবসের মধ্যে যোগদান না করলে চতুর্থ দিন থেকে তা কার্যকর হবে। সে অনুযায়ী ৪ জুলাই আমি ভোলায় যোগদান করেছি।’ আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ডা. মেহেদী হাসান সানি জানান, বদলির পরপরই বিষয়টি বিভাগীয় পরিচালকসহ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। তবে এখনো কোনো বিকল্প চালক আসেননি।

সদর হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত তত্ত্বাবধায়ক ও মেডিসিন কনসালটেন্ট ডা. আবুয়াল হাসান বলেন, “বদলির চিঠি পাওয়ার পর বিষয়টি সিভিল সার্জনকে জানানো হয়েছিল। তিনি চালকদের রিলিজ না দিতে বলেন। কিন্তু আদেশে ‌‘অটো রিলিজ’ শর্ত থাকায় তারা নিজেরাই ভোলায় যোগ দেন। বিষয়টি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে জানানো হয়েছে।”

তবে স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বলছেন, ‘অটো রিলিজ’ সাধারণত জাতীয় জরুরি প্রয়োজনে প্রযোজ্য হয়। একটি সাধারণ বদলিতে এই শর্ত প্রয়োগ যৌক্তিক নয়। এ সিদ্ধান্তে স্থানীয় বাস্তবতা পুরোপুরি উপেক্ষা করা হয়েছে।’ সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক) ঝালকাঠির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সত্যবান সেনগুপ্ত বলেন, ‘চালক নেই, অথচ গাড়ি আছে; এ যেন কল্পকাহিনি।

এটি শুধু প্রশাসনিক গাফিলতি নয়, দুর্নীতির প্রতিচ্ছবি।’ বরিশাল বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা. শ্যামল কৃষ্ণ মন্ডল বলেন, ‘বিষয়টি জেনেছি। দ্রুত বিকল্প চালক দিয়ে সমস্যা সমাধান করা হবে।’ তবে স্থানীয় বাস্তবতা বিবেচনা না করে আদেশটি কেন দেওয়া হলো, সে বিষয়ে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি।

বিএনপি ছাড়লেন ড. ফয়জুল হক, ঝালকাঠী-১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থিতার ঘোষণা

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

১২ জুলাই, ২০২৫ ১৪:১১

প্রিন্ট এন্ড সেভ

বিএনপি ছাড়লেন ড. ফয়জুল হক, ঝালকাঠী-১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থিতার ঘোষণা

ঝালকাঠী-১ (রাজাপুর-কাঠালিয়া) আসনের রাজনীতিতে নতুন মাত্রা যুক্ত হয়েছে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল–বিএনপি ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন দলটির প্রবাসী শাখার সক্রিয় সদস্য ও সাবেক মনোনয়নপ্রত্যাশী ড. ফয়জুল হক।

শনিবার (১২ জুলাই) দুপুরে নিজের ফেসবুক পেজে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে ড. ফয়জুল হক বলেন, ‘আমি, ড. ফয়জুল হক, আজ গভীর আবেগ ও বিবেচনার সঙ্গে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিচ্ছি।’

২০১৫ সালে গঠিত বিএনপির মালয়েশিয়া শাখার কমিটিতে সহ-সমাজকল্যাণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। এরপর ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে ঝালকাঠী-১ ও ঝালকাঠী-২ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশা করেছিলেন। দেশ-বিদেশে অবস্থানকালে বিএনপির পাশাপাশি ইসলামপন্থী ও সামাজিক বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের পক্ষেও সক্রিয় ছিলেন ড. হক।

বিএনপি ত্যাগের কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, ৫ আগস্টের ঘটনার পর থেকে দলের রাজনৈতিক অবস্থান বামপন্থী ধাঁচে ধাবিত হচ্ছে। পাশাপাশি ইসলামপন্থী দল ও চিন্তাবিদদের প্রতি দলের নেতিবাচক মনোভাব স্পষ্ট হয়ে উঠেছে, যা তাঁর ভাষায় "চেতনাসম্মত রাজনীতির পরিপন্থী।"

ড. হক দাবি করেন, ‘আমি একজন ডানপন্থী রাজনীতিক হিসেবে আজ স্পষ্টভাবে বুঝতে পারছি, আমাকে দলীয় রাজনীতিতে কোণঠাসা করে রাখা হয়েছে।’ পাথর নিক্ষেপ, হত্যা, সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে সুস্পষ্ট অবস্থান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সত্যকে সত্য এবং মিথ্যাকে মিথ্যা বলার স্পষ্ট সাহস রাখতে চাই।’

নিজের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে ড. হক জানান, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঝালকাঠী-১ আসনে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তিনি। তাঁর ভাষায়, ‘দলমত নির্বিশেষে সবার সমর্থন নিয়ে আমি মানবতা, সত্য ও ধর্মীয় মূল্যবোধের পক্ষে সংসদে কথা বলব ইনশাআল্লাহ।’

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, দেশনেত্রী খালেদা জিয়া ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘তাঁদের প্রতি আমার বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা রইল।’

সবশেষে ড. ফয়জুল হক লেখেন, ‘আজ থেকে আমি আর কোনো দলীয় পরিচয়ের ছায়ায় নই। একজন স্বাধীনচেতা দেশপ্রেমিক মানুষ হিসেবে ভালোকে ভালো এবং মন্দকে মন্দ বলার সাহস নিয়ে পথ চলতে চাই।

মৃত্যুর আগপর্যন্ত এই নীতিতে অবিচল থাকব বলে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।’ উল্লেখ্য, তাঁর এ পদত্যাগপত্রটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশের পর তা স্থানীয় রাজনৈতিক অঙ্গনে নানা আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।

দেশসেরা ঝালকাঠির এনএস কামিল মাদ্রাসা

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

১০ জুলাই, ২০২৫ ১৭:১০

প্রিন্ট এন্ড সেভ

দেশসেরা ঝালকাঠির এনএস কামিল মাদ্রাসা

দাখিল পরীক্ষায় বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডে দেশসেরা হয়েছে ঝালকাঠির এনএস কামিল মাদরাসা। প্রতিষ্ঠানটি থেকে এ বছর ৪২৭ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ২২৭ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। এবং মাত্র একজন ফেল করেছে বলে জানা গেছে।

মাদরাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মাওলানা গাজী শহিদুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ হযরত আযীযুর রহমান কায়েদ প্রতিষ্ঠিত এই মাদরাসায় এবার পাসের হার ৯৯.৭৭ শতাংশ এবং জিপিএ-৫ প্রাপ্তির হার প্রায় ৫৪ শতাংশ। অন্যদিকে ঢাকার দারুন্নাজাত আলিয়া মাদরাসায় পাসের হার ছিল ৯৬ শতাংশ এবং তামিরুল মিল্লাত কামিল মাদরাসায় ৯৭ শতাংশ। গড় ফলাফলে এনএস কামিল মাদরাসা দেশের সেরা হিসেবে বিবেচিত হয়েছে।

‎‎এদিকে এসএসসি পরীক্ষায় ঝালকাঠি সরকারি হরচন্দ্র বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২২২ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। এর মধ্যে ২১২ জন কৃতকার্য হয় এবং ৫৪ জন জিপিএ-৫ অর্জন করে। ‎সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২১৫ জন অংশ নিয়ে ২১২ জন পাস করে, যার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫৮ জন।

‎‎শহরের ইসলামিয়া সিনিয়র ফাজিল মাদরাসা থেকে ৩৮ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৩২ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন।

‎কুতুবনগর আলিম মাদরাসা থেকে ৩৮ জনের মধ্যে পাস করেছে ৩৪ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন।

‎উদ্বোধন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১২৪ জন, তবে উত্তীর্ণ হয়েছে মাত্র ৮১ জন। জিপিএ-৫ অর্জন করতে পারেনি কেউ।

ঝালকাঠি জেলা শিক্ষা অফিসের ভারপ্রাপ্ত শিক্ষা অফিসার মোহাম্মদ আব্দুল জব্বার বলেন, সমগ্র ঝালকাঠি জেলার পরীক্ষার ফলাফল এখনও হাতে এসে পৌঁছায়নি।ঝালকাঠি জেলার পরীক্ষার ফলাফলে আমি সন্তুষ্ট নই। আজকেও একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ভিজিট করেছি। তবে সবার সাথে সমন্বয় করে এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ সম্ভব। আমরা সেই লক্ষেই কাজ করছি।’

custom sidebar ads

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.

জনপ্রিয়

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.