১৩ জুলাই, ২০২৫ ২১:২২
দেশে বর্তমান রাজনৈতিক অস্থিরতা, নৈতিক নেতৃত্বের সংকট এবং দুর্নীতি-সহিংসতার অভিশাপ থেকে জাতি মুক্তি চায়, এমন মন্তব্য করে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন,চাতক পাখির মতো জাতি আজ জামায়াতে ইসলামীর দিকে তাকিয়ে আছে।
শনিবার (১২ জুলাই) রাতে রাজধানীর ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইডিইবি)-এর মাল্টিপারপাস হলে আয়োজিত ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের পেশাজীবী প্রতিনিধি সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
গোলাম পরওয়ার বলেন, এই দেশ দুর্নীতিবাজ, লুটপাটকারী, খুন-চাঁদাবাজদের হাতে নিরাপদ নয়। জনগণ যাদের কারণে বারবার প্রতারিত হয়েছে, তাদের ওপর আর আস্থা রাখতে চায় না। দেশের ভবিষ্যৎ গড়তে হলে সৎ, যোগ্য, আদর্শিক ও মানবিক নেতৃত্ব প্রয়োজন। জামায়াতে ইসলামীর মধ্যেই সেই বিকল্প নেতৃত্ব রয়েছে।
তিনি বলেন, যারা জনরোষে পতিত, তারাই জামায়াতকে ভয় পায়। তাই নতুন করে ষড়যন্ত্র করছে, অপপ্রচার ছড়াচ্ছে। কিন্তু যত ষড়যন্ত্রই হোক, জনগণ সেসব প্রতিহত করবে।
সম্প্রতি রাজধানীর মিটফোর্ড এলাকায় পাথর দিয়ে ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগকে পৈশাচিকভাবে হত্যা করা হয়। এ প্রসঙ্গে গোলাম পরওয়ার বলেন, এমন বর্বর হত্যাকাণ্ড গোটা জাতিকে কলঙ্কিত করেছে। আর যারা এসব সন্ত্রাস-চাঁদাবাজের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানায়, তাদের বিরুদ্ধেই আজ অপপ্রচার।
তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামী সারাদেশে ধর্ষক, দুর্নীতিবাজ ও খুনিদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছে। এতে কারও গায়ে লাগলে তারা হয়তো অপরাধীদের পক্ষেই আছে।
তিনি আরও বলেন, যখন অপরাধীদের গ্রেপ্তার করা হয়, তখন এক দল থানা ঘেরাও করে, পুলিশকে মারধর করে, এবং অপরাধীদের ছিনিয়ে নিয়ে যায়। এই সংস্কৃতি দেশের জন্য আত্মঘাতী।
সম্মেলনে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির মো. নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেন, যারা বলে নির্বাচন হলেই সব ঠিক হয়ে যাবে, তারা আসলে বিচারের সংস্কৃতি ও রাজনৈতিক সংস্কারকে পাশ কাটিয়ে পরিস্থিতিকে ঘোলাটে করতে চায়।
তিনি বলেন, ৩৫ শতাংশ তরুণ ভোটার সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, ধর্ষক কিংবা টেন্ডারবাজদের ভোট দেবে না। আগামী নির্বাচনে তারাই ভোটকেন্দ্র পাহারা দেবে। যেনতেন নির্বাচন করে ক্ষমতায় যাওয়া আর সম্ভব নয়।
তিনি আরও বলেন, মিটফোর্ডে সোহাগ হত্যার বিষয়ে ডিএমপি কমিশনার বলছেন, এটি ব্যবসায়িক বিরোধ। অথচ নিহতের পরিবার বলছে, প্রতি মাসে ২ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করা হয়েছিল। চাঁদা না দেওয়ায় সোহাগকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে।
তিনি রাজনৈতিক পক্ষপাত বন্ধ করে প্রশাসনকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান।
সম্মেলনে আরও বক্তব্য রাখেন,ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন সভাপতি মো. শহিদুল ইসলাম, আইইবি সহসভাপতি ইঞ্জিনিয়ার শেখ আল-আমিন, অ্যাডভোকেট এস. এম. কামাল উদ্দিন, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন সভাপতি মো. আব্দুস সালাম, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ সহকারী সেক্রেটারি ড. আব্দুল মান্নান।
দেশে বর্তমান রাজনৈতিক অস্থিরতা, নৈতিক নেতৃত্বের সংকট এবং দুর্নীতি-সহিংসতার অভিশাপ থেকে জাতি মুক্তি চায়, এমন মন্তব্য করে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন,চাতক পাখির মতো জাতি আজ জামায়াতে ইসলামীর দিকে তাকিয়ে আছে।
শনিবার (১২ জুলাই) রাতে রাজধানীর ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইডিইবি)-এর মাল্টিপারপাস হলে আয়োজিত ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের পেশাজীবী প্রতিনিধি সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
গোলাম পরওয়ার বলেন, এই দেশ দুর্নীতিবাজ, লুটপাটকারী, খুন-চাঁদাবাজদের হাতে নিরাপদ নয়। জনগণ যাদের কারণে বারবার প্রতারিত হয়েছে, তাদের ওপর আর আস্থা রাখতে চায় না। দেশের ভবিষ্যৎ গড়তে হলে সৎ, যোগ্য, আদর্শিক ও মানবিক নেতৃত্ব প্রয়োজন। জামায়াতে ইসলামীর মধ্যেই সেই বিকল্প নেতৃত্ব রয়েছে।
তিনি বলেন, যারা জনরোষে পতিত, তারাই জামায়াতকে ভয় পায়। তাই নতুন করে ষড়যন্ত্র করছে, অপপ্রচার ছড়াচ্ছে। কিন্তু যত ষড়যন্ত্রই হোক, জনগণ সেসব প্রতিহত করবে।
সম্প্রতি রাজধানীর মিটফোর্ড এলাকায় পাথর দিয়ে ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগকে পৈশাচিকভাবে হত্যা করা হয়। এ প্রসঙ্গে গোলাম পরওয়ার বলেন, এমন বর্বর হত্যাকাণ্ড গোটা জাতিকে কলঙ্কিত করেছে। আর যারা এসব সন্ত্রাস-চাঁদাবাজের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানায়, তাদের বিরুদ্ধেই আজ অপপ্রচার।
তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামী সারাদেশে ধর্ষক, দুর্নীতিবাজ ও খুনিদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছে। এতে কারও গায়ে লাগলে তারা হয়তো অপরাধীদের পক্ষেই আছে।
তিনি আরও বলেন, যখন অপরাধীদের গ্রেপ্তার করা হয়, তখন এক দল থানা ঘেরাও করে, পুলিশকে মারধর করে, এবং অপরাধীদের ছিনিয়ে নিয়ে যায়। এই সংস্কৃতি দেশের জন্য আত্মঘাতী।
সম্মেলনে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির মো. নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেন, যারা বলে নির্বাচন হলেই সব ঠিক হয়ে যাবে, তারা আসলে বিচারের সংস্কৃতি ও রাজনৈতিক সংস্কারকে পাশ কাটিয়ে পরিস্থিতিকে ঘোলাটে করতে চায়।
তিনি বলেন, ৩৫ শতাংশ তরুণ ভোটার সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, ধর্ষক কিংবা টেন্ডারবাজদের ভোট দেবে না। আগামী নির্বাচনে তারাই ভোটকেন্দ্র পাহারা দেবে। যেনতেন নির্বাচন করে ক্ষমতায় যাওয়া আর সম্ভব নয়।
তিনি আরও বলেন, মিটফোর্ডে সোহাগ হত্যার বিষয়ে ডিএমপি কমিশনার বলছেন, এটি ব্যবসায়িক বিরোধ। অথচ নিহতের পরিবার বলছে, প্রতি মাসে ২ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করা হয়েছিল। চাঁদা না দেওয়ায় সোহাগকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে।
তিনি রাজনৈতিক পক্ষপাত বন্ধ করে প্রশাসনকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান।
সম্মেলনে আরও বক্তব্য রাখেন,ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন সভাপতি মো. শহিদুল ইসলাম, আইইবি সহসভাপতি ইঞ্জিনিয়ার শেখ আল-আমিন, অ্যাডভোকেট এস. এম. কামাল উদ্দিন, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন সভাপতি মো. আব্দুস সালাম, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ সহকারী সেক্রেটারি ড. আব্দুল মান্নান।
০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:১৮
০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:১৫
০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৯:৫৪
০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৯:৩০
০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:৪৭
সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী ও জামালপুর-৪ আসনের (সরিষাবাড়ী) সাবেক সংসদ সদস্য ডা. মুরাদ হাসানকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিয়েছেন জামালপুরের একটি আদালত। সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সরিষাবাড়ী আমলি আদালতের বিচারক সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রোমানা আক্তার ডা. মুরাদ হাসানসহ দুই আসামিকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, তথ্য প্রতিমন্ত্রী থাকাকালীন এক ইউটিউব চ্যানেল ও ফেসবুক পেইজের টকশোতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার মেয়ে জাইমা রহমানকে নিয়ে অশ্লীল ও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেন ডা. মুরাদ হাসান।
অসৎ উদ্দেশ্যে এ মিথ্যাচার, অশ্লীল ও কুরুচিপূর্ণ বক্তব্যে জিয়া পরিবারের ১০ হাজার কোটি টাকার অধিক ক্ষতিসাধিত হয়েছে এবং দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। এ ঘটনায় জামালপুর জেলা ট্রাক মালিক সমিতির সহসভাপতি ও সাবেক ছাত্রদল নেতা লায়ন মো. রুমেল সরকার বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
মামলায় ডা. মুরাদ হাসান ছাড়াও টকশোর উপস্থাপক চট্টগ্রামের পটিয়া পৌর এলাকার এটিএম আবুল কাশেমের ছেলে মহি উদ্দিন হেলাল নাহিদকে আসামি করা হয়। বাদি পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. মনিরুজ্জামান জানান, গত ২৪ মে সরিষাবাড়ী আমলি আদালতের বিচারক সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রুকসানা পারভীন ১০ হাজার কোটি টাকার মানহানি মামলাটি আমলে নিয়ে ডা. মুরাদ হাসান ও মহি উদ্দিন হেলালের বিরুদ্ধে সমন জারি করেছিলেন। আইনের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে তারা আদালতে হাজির হয়নি, এ কারণে আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।
মামলার বাদী রুমেল সরকার বলেন, আশা করি পুলিশ এ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আমলে নিয়ে আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠাবে। ডা. মুরাদ হাসান ২০০৮ সালে প্রথম সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়, পরে ২০১৮ সালের নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে প্রথমে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী, পরে তথ্য প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরে এক চিত্রনায়িকার সঙ্গে অশ্লীল কথোপকথনের অডিও ভাইরাল হলে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে মন্ত্রীর পদ হারান তিনি।
সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী ও জামালপুর-৪ আসনের (সরিষাবাড়ী) সাবেক সংসদ সদস্য ডা. মুরাদ হাসানকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিয়েছেন জামালপুরের একটি আদালত। সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সরিষাবাড়ী আমলি আদালতের বিচারক সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রোমানা আক্তার ডা. মুরাদ হাসানসহ দুই আসামিকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, তথ্য প্রতিমন্ত্রী থাকাকালীন এক ইউটিউব চ্যানেল ও ফেসবুক পেইজের টকশোতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার মেয়ে জাইমা রহমানকে নিয়ে অশ্লীল ও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেন ডা. মুরাদ হাসান।
অসৎ উদ্দেশ্যে এ মিথ্যাচার, অশ্লীল ও কুরুচিপূর্ণ বক্তব্যে জিয়া পরিবারের ১০ হাজার কোটি টাকার অধিক ক্ষতিসাধিত হয়েছে এবং দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। এ ঘটনায় জামালপুর জেলা ট্রাক মালিক সমিতির সহসভাপতি ও সাবেক ছাত্রদল নেতা লায়ন মো. রুমেল সরকার বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
মামলায় ডা. মুরাদ হাসান ছাড়াও টকশোর উপস্থাপক চট্টগ্রামের পটিয়া পৌর এলাকার এটিএম আবুল কাশেমের ছেলে মহি উদ্দিন হেলাল নাহিদকে আসামি করা হয়। বাদি পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. মনিরুজ্জামান জানান, গত ২৪ মে সরিষাবাড়ী আমলি আদালতের বিচারক সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রুকসানা পারভীন ১০ হাজার কোটি টাকার মানহানি মামলাটি আমলে নিয়ে ডা. মুরাদ হাসান ও মহি উদ্দিন হেলালের বিরুদ্ধে সমন জারি করেছিলেন। আইনের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে তারা আদালতে হাজির হয়নি, এ কারণে আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।
মামলার বাদী রুমেল সরকার বলেন, আশা করি পুলিশ এ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আমলে নিয়ে আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠাবে। ডা. মুরাদ হাসান ২০০৮ সালে প্রথম সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়, পরে ২০১৮ সালের নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে প্রথমে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী, পরে তথ্য প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরে এক চিত্রনায়িকার সঙ্গে অশ্লীল কথোপকথনের অডিও ভাইরাল হলে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে মন্ত্রীর পদ হারান তিনি।
০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:৩১
জরুরি বৈঠক করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ। বৈঠকে নায়েবে আমিররা, সেক্রেটারি জেনারেল, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেলরাসহ নির্বাহী পরিষদের সদস্যরা অংশ নিয়েছেন।
সোমবার (০১ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টায় রাজধানীর বসুন্ধরায় জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। দলের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বৈঠকে দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। নেতৃবৃন্দ জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫-কে আইনি ভিত্তি প্রদান এবং তার আলোকে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
এতে আরও বলা হয়েছে, বৈঠকে নির্বাচনের আগে সকল রাজনৈতিক দলের জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিতকরণ এবং পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আয়োজনের বিষয়ে জামায়াতে ইসলামীর দৃঢ় অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করা হয়।
এর আগে গতকাল রোববার দেশের প্রধান তিনটি দল বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ওই বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে নির্বাচন নিয়ে কেউ বিকল্প ভাবলে তা জাতির জন্য বিপজ্জনক হবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘কেউ যদি নির্বাচনের কোনো বিকল্প নিয়ে ভাবে, সেটা হবে এই জাতির জন্য গভীর বিপজ্জনক।’ রোববার (৩১ আগস্ট) রাতে প্রধান উপদেষ্টার বরাতে এ তথ্য জানিয়েছেন প্রেস সচিব শফিকুল আলম। এর আগে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
শফিকুল আলম বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, তিনি জাতির উদ্দেশে ভাষণে নির্বাচনের যে সময় ঘোষণা করেছেন, নির্বাচন সে সময়ের মধ্যে হবে। অর্থাৎ ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সব রাজনৈতিক দলকে প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচন নিয়ে তার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।’
জরুরি বৈঠক করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ। বৈঠকে নায়েবে আমিররা, সেক্রেটারি জেনারেল, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেলরাসহ নির্বাহী পরিষদের সদস্যরা অংশ নিয়েছেন।
সোমবার (০১ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টায় রাজধানীর বসুন্ধরায় জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। দলের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বৈঠকে দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। নেতৃবৃন্দ জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫-কে আইনি ভিত্তি প্রদান এবং তার আলোকে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
এতে আরও বলা হয়েছে, বৈঠকে নির্বাচনের আগে সকল রাজনৈতিক দলের জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিতকরণ এবং পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আয়োজনের বিষয়ে জামায়াতে ইসলামীর দৃঢ় অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করা হয়।
এর আগে গতকাল রোববার দেশের প্রধান তিনটি দল বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ওই বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে নির্বাচন নিয়ে কেউ বিকল্প ভাবলে তা জাতির জন্য বিপজ্জনক হবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘কেউ যদি নির্বাচনের কোনো বিকল্প নিয়ে ভাবে, সেটা হবে এই জাতির জন্য গভীর বিপজ্জনক।’ রোববার (৩১ আগস্ট) রাতে প্রধান উপদেষ্টার বরাতে এ তথ্য জানিয়েছেন প্রেস সচিব শফিকুল আলম। এর আগে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
শফিকুল আলম বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, তিনি জাতির উদ্দেশে ভাষণে নির্বাচনের যে সময় ঘোষণা করেছেন, নির্বাচন সে সময়ের মধ্যে হবে। অর্থাৎ ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সব রাজনৈতিক দলকে প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচন নিয়ে তার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।’
২৬ আগস্ট, ২০২৫ ২০:০০
দলীয় চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ফজলুর রহমানের পদ তিন মাসের জন্য স্থগিত করেছে বিএনপি। মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) রাতে এ সংক্রান্ত চিঠি তাকে দেওয়া হয়েছে বলে দলের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে।
দলীয় চিঠিতে বলা হয়, গত ২৪ আগস্ট ফজলুর রহমানের কাছে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠানো হয়েছিল। তবে তিনি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে লিখিত জবাব না দিয়ে সময় বাড়ানোর আবেদন করেন। তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পরের দিন (২৫ আগস্ট) আরও ২৪ ঘণ্টা সময় দেওয়া হয়। কিন্তু ২৬ আগস্ট যে জবাব তিনি দিয়েছেন, তা সন্তোষজনক নয় বলে বিএনপি মনে করছে।
তবে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তার অবদান বিবেচনা করে কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বরং দলীয় প্রাথমিক সদস্যপদসহ সব পদ তিন মাসের জন্য স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে আরও বলা হয়, ভবিষ্যতে টকশো বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বক্তব্য দেওয়ার সময় দেশের মর্যাদা ও দলের নীতিমালা যাতে ক্ষুণ্ন না হয় এবং জনগণের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত না লাগে, সে বিষয়ে তাকে সতর্ক থাকতে হবে।
এর আগে দলের কাছে কারণ দশানোর নোটিশের জবাব দেন বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান। গতকাল মঙ্গলবার বিকালে তার স্ত্রী অ্যাডভোকেট উম্মে কুলসুম রেখা জানান, উনি (ফজলুর রহমান) এই সংক্রান্ত চিঠির জবাবে লিখিতভাবে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জমা দিয়েছেন। বিশেষ বার্তা প্রেরক সেটা জমা দিয়ে এসেছেন। এখন উনি সাংবাদিকদের সাথে কথা বলবেন না।
অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান নামে নিজস্ব প্যাডে চার পৃষ্ঠার এই জবাবে দলের পক্ষ থেকে যা জানতে চাওয়া হয়েছে তা বিস্তারিত ব্যাখ্যা করেছেন বলে জানান তার সহধর্মিণী। বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বরাবর জবাবটি লেখা হয়।
লিখিত জবাবে ফজলুর রহমান বলেছেন, আমার প্রিয় দল বিএনপির ক্ষতি হয় এমন কোনো কথা বা কাজ আমি করিনি এবং করবও না। জাতীয়তাবাদী দলের নেতৃত্বে বিচার বিবেচনার প্রতি আমার সর্বোচ্চ আস্থা আছে। আমি আশা করি, সুবিচার পাব এবং দলের বৃহত্তর স্বার্থে যেকোনো সিদ্ধান্তের প্রতি সর্বদা অনুগত থাকব।’
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান নিয়ে অনবরত ‘বিতর্কিত’ বক্তব্য দেওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে গত ২৪ আগস্ট দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমানকে কারণ দশানোর নোটিশ দেয়। বিএনপি। ফজলুর রহমানের ঢাকার ঠিকানায় এ নোটিশ পাঠানো হয় বিশেষ বার্তা প্রেরকের মাধ্যমে।
দলীয় চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ফজলুর রহমানের পদ তিন মাসের জন্য স্থগিত করেছে বিএনপি। মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) রাতে এ সংক্রান্ত চিঠি তাকে দেওয়া হয়েছে বলে দলের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে।
দলীয় চিঠিতে বলা হয়, গত ২৪ আগস্ট ফজলুর রহমানের কাছে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠানো হয়েছিল। তবে তিনি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে লিখিত জবাব না দিয়ে সময় বাড়ানোর আবেদন করেন। তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পরের দিন (২৫ আগস্ট) আরও ২৪ ঘণ্টা সময় দেওয়া হয়। কিন্তু ২৬ আগস্ট যে জবাব তিনি দিয়েছেন, তা সন্তোষজনক নয় বলে বিএনপি মনে করছে।
তবে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তার অবদান বিবেচনা করে কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বরং দলীয় প্রাথমিক সদস্যপদসহ সব পদ তিন মাসের জন্য স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে আরও বলা হয়, ভবিষ্যতে টকশো বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বক্তব্য দেওয়ার সময় দেশের মর্যাদা ও দলের নীতিমালা যাতে ক্ষুণ্ন না হয় এবং জনগণের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত না লাগে, সে বিষয়ে তাকে সতর্ক থাকতে হবে।
এর আগে দলের কাছে কারণ দশানোর নোটিশের জবাব দেন বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান। গতকাল মঙ্গলবার বিকালে তার স্ত্রী অ্যাডভোকেট উম্মে কুলসুম রেখা জানান, উনি (ফজলুর রহমান) এই সংক্রান্ত চিঠির জবাবে লিখিতভাবে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জমা দিয়েছেন। বিশেষ বার্তা প্রেরক সেটা জমা দিয়ে এসেছেন। এখন উনি সাংবাদিকদের সাথে কথা বলবেন না।
অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান নামে নিজস্ব প্যাডে চার পৃষ্ঠার এই জবাবে দলের পক্ষ থেকে যা জানতে চাওয়া হয়েছে তা বিস্তারিত ব্যাখ্যা করেছেন বলে জানান তার সহধর্মিণী। বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বরাবর জবাবটি লেখা হয়।
লিখিত জবাবে ফজলুর রহমান বলেছেন, আমার প্রিয় দল বিএনপির ক্ষতি হয় এমন কোনো কথা বা কাজ আমি করিনি এবং করবও না। জাতীয়তাবাদী দলের নেতৃত্বে বিচার বিবেচনার প্রতি আমার সর্বোচ্চ আস্থা আছে। আমি আশা করি, সুবিচার পাব এবং দলের বৃহত্তর স্বার্থে যেকোনো সিদ্ধান্তের প্রতি সর্বদা অনুগত থাকব।’
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান নিয়ে অনবরত ‘বিতর্কিত’ বক্তব্য দেওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে গত ২৪ আগস্ট দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমানকে কারণ দশানোর নোটিশ দেয়। বিএনপি। ফজলুর রহমানের ঢাকার ঠিকানায় এ নোটিশ পাঠানো হয় বিশেষ বার্তা প্রেরকের মাধ্যমে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.