
০৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:৪৭
সারাদেশের মত বরিশালেও আগামী ১৩ নভেম্বরের মধ্যে প্রায় ২৭ লাখ শিশুকে টাইফয়েড প্রতিরোধী টিকা প্রদানের কার্যক্রম চলমান। সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত বরিশাল অঞ্চলে টিকা প্রদানের অগ্রগতি ছিল ৯৭.৭২ ভাগ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিভাগীয় পরিচালক জানান, নির্ধারিত সময়ে চূড়ান্ত লক্ষ্য অর্জন সম্ভব।
গত ১২ অক্টোবর থেকে ১৮ কর্মদিবসে বরিশালের সব প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ইপিআই কেন্দ্রের মাধ্যমে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে টিকা প্রদান কার্যক্রম শুরু হয়েছে। বরিশাল মহানগরীতেও প্রায় এক লাখ শিশুকে টিকা দেওয়া হবে, জানিয়েছেন সিটি করপোরেশনের প্রশাসক ও বিভাগীয় কমিশনার রায়হান কাওছার।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় এবং মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজম-বীর প্রতিক বরিশাল সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ে কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।
এ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বরিশালের ৬টি জেলার ৪২টি উপজেলায় ২৭ লাখ শিশুর মধ্যে ১৯ লাখ ৩১ হাজার ৫৪৯ শিশুকে টাইফয়েডের টিকা দেওয়া হয়েছে। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী বরিশাল জেলায় টিকা প্রদানের হার লক্ষ্যমাত্রার শতভাগেরও বেশি। তবে বরিশাল মহানগরীর হার ৯৪.৮২%, যা আগের দিনের ৯৫.৩৯%-এর তুলনায় সামান্য কম। বরিশাল সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জানিয়েছেন, নির্ধারিত সময়ে আমরা লক্ষ্যে পৌঁছব, ইনশাআল্লাহ।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এবং ইউনিসেফসহ কয়েকটি আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য ও মানবিক সহায়তা সংস্থার সমর্থনে সরকার প্রথমবারের মতো টাইফয়েড কনজুগেট টিকা সংগ্রহ করে শিশুদের বিনামূল্যে প্রদান করছে। বাংলাদেশে ব্যবহৃত এই টিকা কোনো প্রাণীজ উৎস থেকে সংগৃহীত নয় এবং এতে কোনো নেশাজাত পদার্থ নেই, ফলে সম্পূর্ণ হালাল।
ইতোপূর্বে সারা দেশের মতো বরিশালেও কন্যাশিশুদের জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধী টিকা প্রদান করা হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মতে, বিনামূল্যে টিকা প্রদানের ফলে বিপুল সংখ্যক কন্যাশিশু ভবিষ্যতে জরায়ুমুখ ক্যান্সার থেকে সুরক্ষিত থাকবে।
প্রাক-প্রাথমিক থেকে নবম শ্রেণীর সব শিক্ষার্থীকে নিজ নিজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ‘টাইফয়েড জ¦র’ প্রতিরোধী টিকা প্রদান করা হচ্ছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বাইরে সমবয়সী শিশুরাও ইপিআই কেন্দ্রে টিকা গ্রহণ করতে পারছে। জন্ম নিবন্ধন সনদের ১৭ সংখ্যা ব্যবহার করে অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করলে যে কোনো শিশু বিনামূল্যে টিকা গ্রহণ করতে পারবে।
‘দ্যা গ্লোবাল বার্ডেন অফ ডিজিজ’ অনুযায়ী, ২০২১ সালে বাংলাদেশে প্রায় ৪ লাখ ৭৮ হাজার মানুষ টাইফয়েড জ¦রে আক্রান্ত হয়ে ৮ হাজার জনের মৃত্যু হয়। আক্রান্ত ও মৃতদের ৬৮% শিশু এবং তাদের অধিকাংশই ১৫ বছরের নিচে। টাইফয়েড জ¦র মূলত দুষিত পানি ও খাবারের মাধ্যমে সংক্রমিত হয়।
চিকিৎসাবিজ্ঞানের মতে, এক ডোজ টাইফয়েড কনজুগেট ভ্যাকসিন গ্রহণের মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ সম্ভব। WHO-এর ২০১৯ সালের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে প্রতি বছর ৯০ লাখ মানুষ টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত হয় এবং অন্তত ১ লাখ ১০ হাজার জন মারা যায়। আক্রান্ত ও মৃতদের অধিকাংশই দক্ষিণ এশিয়ার দেশসমূহে।
পাকিস্তান ২০১৯ সাল থেকেই নিয়মিত টিকাদানে টাইফয়েড প্রতিরোধী টিকা ব্যবহার করছে এবং প্রাথমিক প্রচারণার হার ছিল ৯৫%।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিভাগীয় পরিচালক ডা. শ্যামল কৃষ্ণ মন্ডল বলেন, টাইফয়েডের মতো প্রাণঘাতি রোগ থেকে শিশু ও ভবিষ্যত প্রজন্মকে রক্ষা করার একমাত্র বিকল্প হলো এক ডোজ টিকা গ্রহণ।
সারাদেশের মত বরিশালেও আগামী ১৩ নভেম্বরের মধ্যে প্রায় ২৭ লাখ শিশুকে টাইফয়েড প্রতিরোধী টিকা প্রদানের কার্যক্রম চলমান। সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত বরিশাল অঞ্চলে টিকা প্রদানের অগ্রগতি ছিল ৯৭.৭২ ভাগ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিভাগীয় পরিচালক জানান, নির্ধারিত সময়ে চূড়ান্ত লক্ষ্য অর্জন সম্ভব।
গত ১২ অক্টোবর থেকে ১৮ কর্মদিবসে বরিশালের সব প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ইপিআই কেন্দ্রের মাধ্যমে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে টিকা প্রদান কার্যক্রম শুরু হয়েছে। বরিশাল মহানগরীতেও প্রায় এক লাখ শিশুকে টিকা দেওয়া হবে, জানিয়েছেন সিটি করপোরেশনের প্রশাসক ও বিভাগীয় কমিশনার রায়হান কাওছার।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় এবং মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজম-বীর প্রতিক বরিশাল সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ে কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।
এ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বরিশালের ৬টি জেলার ৪২টি উপজেলায় ২৭ লাখ শিশুর মধ্যে ১৯ লাখ ৩১ হাজার ৫৪৯ শিশুকে টাইফয়েডের টিকা দেওয়া হয়েছে। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী বরিশাল জেলায় টিকা প্রদানের হার লক্ষ্যমাত্রার শতভাগেরও বেশি। তবে বরিশাল মহানগরীর হার ৯৪.৮২%, যা আগের দিনের ৯৫.৩৯%-এর তুলনায় সামান্য কম। বরিশাল সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জানিয়েছেন, নির্ধারিত সময়ে আমরা লক্ষ্যে পৌঁছব, ইনশাআল্লাহ।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এবং ইউনিসেফসহ কয়েকটি আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য ও মানবিক সহায়তা সংস্থার সমর্থনে সরকার প্রথমবারের মতো টাইফয়েড কনজুগেট টিকা সংগ্রহ করে শিশুদের বিনামূল্যে প্রদান করছে। বাংলাদেশে ব্যবহৃত এই টিকা কোনো প্রাণীজ উৎস থেকে সংগৃহীত নয় এবং এতে কোনো নেশাজাত পদার্থ নেই, ফলে সম্পূর্ণ হালাল।
ইতোপূর্বে সারা দেশের মতো বরিশালেও কন্যাশিশুদের জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধী টিকা প্রদান করা হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মতে, বিনামূল্যে টিকা প্রদানের ফলে বিপুল সংখ্যক কন্যাশিশু ভবিষ্যতে জরায়ুমুখ ক্যান্সার থেকে সুরক্ষিত থাকবে।
প্রাক-প্রাথমিক থেকে নবম শ্রেণীর সব শিক্ষার্থীকে নিজ নিজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ‘টাইফয়েড জ¦র’ প্রতিরোধী টিকা প্রদান করা হচ্ছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বাইরে সমবয়সী শিশুরাও ইপিআই কেন্দ্রে টিকা গ্রহণ করতে পারছে। জন্ম নিবন্ধন সনদের ১৭ সংখ্যা ব্যবহার করে অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করলে যে কোনো শিশু বিনামূল্যে টিকা গ্রহণ করতে পারবে।
‘দ্যা গ্লোবাল বার্ডেন অফ ডিজিজ’ অনুযায়ী, ২০২১ সালে বাংলাদেশে প্রায় ৪ লাখ ৭৮ হাজার মানুষ টাইফয়েড জ¦রে আক্রান্ত হয়ে ৮ হাজার জনের মৃত্যু হয়। আক্রান্ত ও মৃতদের ৬৮% শিশু এবং তাদের অধিকাংশই ১৫ বছরের নিচে। টাইফয়েড জ¦র মূলত দুষিত পানি ও খাবারের মাধ্যমে সংক্রমিত হয়।
চিকিৎসাবিজ্ঞানের মতে, এক ডোজ টাইফয়েড কনজুগেট ভ্যাকসিন গ্রহণের মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ সম্ভব। WHO-এর ২০১৯ সালের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে প্রতি বছর ৯০ লাখ মানুষ টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত হয় এবং অন্তত ১ লাখ ১০ হাজার জন মারা যায়। আক্রান্ত ও মৃতদের অধিকাংশই দক্ষিণ এশিয়ার দেশসমূহে।
পাকিস্তান ২০১৯ সাল থেকেই নিয়মিত টিকাদানে টাইফয়েড প্রতিরোধী টিকা ব্যবহার করছে এবং প্রাথমিক প্রচারণার হার ছিল ৯৫%।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিভাগীয় পরিচালক ডা. শ্যামল কৃষ্ণ মন্ডল বলেন, টাইফয়েডের মতো প্রাণঘাতি রোগ থেকে শিশু ও ভবিষ্যত প্রজন্মকে রক্ষা করার একমাত্র বিকল্প হলো এক ডোজ টিকা গ্রহণ।

১০ নভেম্বর, ২০২৫ ০১:৪৫
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৬
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৭
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.