২০ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৫৫
ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলার মঠবাড়ী মোহাম্মাদীয়া দাখিল মাদ্রাসার জরাজীর্ণ ভবনের পলেস্তারা খসে পড়ে ৭ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছে। রোববার (২০ জুলাই) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
মাদ্রাসা সূত্রে জানা যায়, চলমান নবম ও দশম শ্রেণির দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষা চলাকালে হঠাৎ ভবনের ছাদের পলেস্তারা ও বিমের অংশ খসে পড়ে। এসময় দায়িত্বরত শিক্ষক মোস্তাফিজুর রহমান জানান, ‘পরীক্ষা চলাকালে হঠাৎ কয়েকটি স্থানের পলেস্তারা খসে পড়ে ৬—৭ জন শিক্ষার্থী আহত হয়। তাদের তাৎক্ষণিক প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে পাশের একটি নিরাপদ কক্ষে স্থানান্তর করা হয়। পরে পরীক্ষা কার্যক্রম সেখানেই পরিচালনা করা হয়।’
দুর্ঘটনার পর শিক্ষার্থীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। সন্তানদের খোঁজ নিতে অনেক অভিভাবক মাদ্রাসায় ছুটে আসেন। জানা গেছে, ১৯৮৪ সালে প্রতিষ্ঠিত এ মাদ্রাসায় বর্তমানে প্রায় পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী পড়ালেখা করছে। ১৯৯৩—৯৪ অর্থবছরে নির্মিত তিন কক্ষবিশিষ্ট একতলা ভবনটিই শ্রেণিকক্ষ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। দীর্ঘদিন সংস্কার না হওয়ায় ভবনটি এখন মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। ছাদের বিভিন্ন স্থানে ফাটল দেখা দিয়েছে, পিলার দুর্বল হয়ে গেছে এবং ছাদের নিচের অংশের প্লাস্টার খসে পড়ছে।
মাদ্রাসার সুপার মো. আ. মন্নান বলেন, ‘বহুবার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা ভবনটি ব্যবহার অনুপযোগী বলে মত দিয়েছেন এবং শ্রেণিকক্ষে পাঠদান বন্ধ রাখার সুপারিশ করেছেন। কিন্তু এখনও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। আজকের ঘটনায় কোমলমতি শিক্ষার্থীরা আহত হয়েছে, যা অত্যন্ত দুঃখজনক। আমরা দ্রুত ভবনটি মেরামত এবং একটি নতুন একাডেমিক ভবনের জন্য বরাদ্দের জোর দাবি জানাচ্ছি।’
স্থানীয় অভিভাবক ও সচেতন মহল জানিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে শিক্ষার্থীদের পাঠদান চলছে। আজকের ঘটনার পর শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান তারা।
এ বিষয়ে রাজাপুরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাহুল চন্দ বলেন, ‘দুর্ঘটনার বিষয়টি অবগত হয়েছি। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্টদের অবহিত করা হয়েছে।’
ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলার মঠবাড়ী মোহাম্মাদীয়া দাখিল মাদ্রাসার জরাজীর্ণ ভবনের পলেস্তারা খসে পড়ে ৭ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছে। রোববার (২০ জুলাই) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
মাদ্রাসা সূত্রে জানা যায়, চলমান নবম ও দশম শ্রেণির দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষা চলাকালে হঠাৎ ভবনের ছাদের পলেস্তারা ও বিমের অংশ খসে পড়ে। এসময় দায়িত্বরত শিক্ষক মোস্তাফিজুর রহমান জানান, ‘পরীক্ষা চলাকালে হঠাৎ কয়েকটি স্থানের পলেস্তারা খসে পড়ে ৬—৭ জন শিক্ষার্থী আহত হয়। তাদের তাৎক্ষণিক প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে পাশের একটি নিরাপদ কক্ষে স্থানান্তর করা হয়। পরে পরীক্ষা কার্যক্রম সেখানেই পরিচালনা করা হয়।’
দুর্ঘটনার পর শিক্ষার্থীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। সন্তানদের খোঁজ নিতে অনেক অভিভাবক মাদ্রাসায় ছুটে আসেন। জানা গেছে, ১৯৮৪ সালে প্রতিষ্ঠিত এ মাদ্রাসায় বর্তমানে প্রায় পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী পড়ালেখা করছে। ১৯৯৩—৯৪ অর্থবছরে নির্মিত তিন কক্ষবিশিষ্ট একতলা ভবনটিই শ্রেণিকক্ষ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। দীর্ঘদিন সংস্কার না হওয়ায় ভবনটি এখন মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। ছাদের বিভিন্ন স্থানে ফাটল দেখা দিয়েছে, পিলার দুর্বল হয়ে গেছে এবং ছাদের নিচের অংশের প্লাস্টার খসে পড়ছে।
মাদ্রাসার সুপার মো. আ. মন্নান বলেন, ‘বহুবার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা ভবনটি ব্যবহার অনুপযোগী বলে মত দিয়েছেন এবং শ্রেণিকক্ষে পাঠদান বন্ধ রাখার সুপারিশ করেছেন। কিন্তু এখনও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। আজকের ঘটনায় কোমলমতি শিক্ষার্থীরা আহত হয়েছে, যা অত্যন্ত দুঃখজনক। আমরা দ্রুত ভবনটি মেরামত এবং একটি নতুন একাডেমিক ভবনের জন্য বরাদ্দের জোর দাবি জানাচ্ছি।’
স্থানীয় অভিভাবক ও সচেতন মহল জানিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে শিক্ষার্থীদের পাঠদান চলছে। আজকের ঘটনার পর শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান তারা।
এ বিষয়ে রাজাপুরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাহুল চন্দ বলেন, ‘দুর্ঘটনার বিষয়টি অবগত হয়েছি। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্টদের অবহিত করা হয়েছে।’
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:১৮
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:১৪
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:০৯
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:১৬
১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১১:৫৫
ঝালকাঠিতে জাল নোট রাখার দায়ে দুজনকে ১৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক ও জেলা ও দায়রা জজ রহিবুল ইসলাম। একইসঙ্গে প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
গতকাল আটজন সাক্ষীর সাক্ষ্য শেষে এ রায় ঘোষণা করেন আদালত। রায় ঘোষণার সময় আসামি নুপুর বেগম আদালতে উপস্থিত ছিলেন, তবে অপর আসামি জসিম খলিফা পলাতক রয়েছেন।
দণ্ডিতরা হলেন ভান্ডারিয়া উপজেলার গৌরীপুর গ্রামের আল আমিন হাওলাদারের স্ত্রী নুপুর বেগম (৩৫) এবং ঝালকাঠি সদর উপজেলার দেউড়ি গ্রামের ওয়াজেদ আলীর ছেলে জসিম খলিফা (৩৬)। মামলার সরকারি পক্ষের আইনজীবী (এডিশনাল পিপি) মো. আককাস সিকদার বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, ২০২৪ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ঝালকাঠি শহরের কবিরাজবাড়ি সড়কে বিএডিসি অফিসের সামনে থেকে ঝালকাঠি সদর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সুবর্ণচন্দ্র দে আসামিদের আটক করেন।
এ সময় তাদের কাছ থেকে ২ লাখ ৯৭ হাজার টাকা মূল্যের জাল নোট উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত নোটগুলোর মধ্যে ছিল— ১৯৬টি এক হাজার টাকার, ২০০টি পাঁচশ টাকার এবং ৫টি দুইশ টাকার নোট।
সেদিন রাতেই এসআই সুবর্ণচন্দ্র দে বাদী হয়ে ঝালকাঠি সদর থানায় মামলা দায়ের করেন। একই বছরের ৮ জুন তদন্ত শেষে সদর থানার উপ-পরিদর্শক সিদ্দিকুর রহমান আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
পাবলিক প্রসিকিউটর মাহেব হোসেন রায়ের বিষয়ে বলেন, জাল নোটের মতো গুরুতর অপরাধ সমাজ ও অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। এই মামলায় আদালত যে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিয়েছেন, তা অন্যদের জন্যও সতর্কবার্তা হিসেবে কাজ করবে। আসামিপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন বনি আমিন বাকলাই।
ঝালকাঠিতে জাল নোট রাখার দায়ে দুজনকে ১৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক ও জেলা ও দায়রা জজ রহিবুল ইসলাম। একইসঙ্গে প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
গতকাল আটজন সাক্ষীর সাক্ষ্য শেষে এ রায় ঘোষণা করেন আদালত। রায় ঘোষণার সময় আসামি নুপুর বেগম আদালতে উপস্থিত ছিলেন, তবে অপর আসামি জসিম খলিফা পলাতক রয়েছেন।
দণ্ডিতরা হলেন ভান্ডারিয়া উপজেলার গৌরীপুর গ্রামের আল আমিন হাওলাদারের স্ত্রী নুপুর বেগম (৩৫) এবং ঝালকাঠি সদর উপজেলার দেউড়ি গ্রামের ওয়াজেদ আলীর ছেলে জসিম খলিফা (৩৬)। মামলার সরকারি পক্ষের আইনজীবী (এডিশনাল পিপি) মো. আককাস সিকদার বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, ২০২৪ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ঝালকাঠি শহরের কবিরাজবাড়ি সড়কে বিএডিসি অফিসের সামনে থেকে ঝালকাঠি সদর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সুবর্ণচন্দ্র দে আসামিদের আটক করেন।
এ সময় তাদের কাছ থেকে ২ লাখ ৯৭ হাজার টাকা মূল্যের জাল নোট উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত নোটগুলোর মধ্যে ছিল— ১৯৬টি এক হাজার টাকার, ২০০টি পাঁচশ টাকার এবং ৫টি দুইশ টাকার নোট।
সেদিন রাতেই এসআই সুবর্ণচন্দ্র দে বাদী হয়ে ঝালকাঠি সদর থানায় মামলা দায়ের করেন। একই বছরের ৮ জুন তদন্ত শেষে সদর থানার উপ-পরিদর্শক সিদ্দিকুর রহমান আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
পাবলিক প্রসিকিউটর মাহেব হোসেন রায়ের বিষয়ে বলেন, জাল নোটের মতো গুরুতর অপরাধ সমাজ ও অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। এই মামলায় আদালত যে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিয়েছেন, তা অন্যদের জন্যও সতর্কবার্তা হিসেবে কাজ করবে। আসামিপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন বনি আমিন বাকলাই।
১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৬:৪৪
এক সময় দিনমজুরের কাজ করে সংসার চালাতো নাছির খান। আর তার আয়ে চলতো ৫ সদস্যের সংসার। দীর্ঘ ১ বছর ধরে অসুস্থ থাকার কারণে তার উপার্জন বন্ধ হয়ে গেছে।
অর্থের অভাবে ওষুধ কিনতে পারছে না তার পরিবার।বর্তমানে তিনি বাড়িতে বিছানায় কাতরাচ্ছেন। এমন দুর্দশায় চিকিৎসার জন্য সরকার ও সমাজের বিত্তবানদের কাছে সাহায্যের আবেদন জানিয়েছেন নাছির খান ও তার পরিবার।
অসুস্থ নাছির খানের বাড়ি ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার কুলকাঠি ইউনিয়নের বারইকরন গ্রামে।তিনি ওই এলাকার মৃত জবেদ আলী খানের ছেলে। তার ছোট ছোট তিনটা সন্তান রয়েছে।
নাছির খানের স্বজন ও প্রতিবেশীরা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে তিনি অসুস্থ। সুস্থ থাকা অবস্থায় তিনি দিনমজুরের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। চিকিৎসা করাতে গিয়ে নিজের যা কিছু ছিল তা সবাই শেষ হয়ে গেছেন।
তিনি দীর্ঘদিন বরিশাল শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকার পরে বাড়িতে এসেছেন । কিন্তু টাকার অভাবে চিকিৎসা করাতে পারছেন না। সরকার বা বিত্তবানরা তাকে সহযোগিতা করলে তার চিকিৎসা করা সম্ভব হবে।
সমাজের বিত্তশালী ও সরকারের কাছে আর্থিক সাহায্য কামনা করে নাছির খান বলেন, আমার টাকা পয়সা নেই যে আর চিকিৎসা চালাবো। বর্তমানে টাকার অভাবে ওষুধ কিনতে পারছি না।
আমার পরিবারকে অনেক কষ্টে দিন কাটাতে হচ্ছে। আমাকে কেউ সহযোগিতা করলে খুব উপকার হবে। নলছিটি উপজেলা সমাজসেবা অফিসার আসাদুজ্জামান পলাশ বলেন, আমাদের কাছে আবেদন করলে সামান্য কিছু সরকারি অনুদান দেওয়া যেতে পারে।
এক সময় দিনমজুরের কাজ করে সংসার চালাতো নাছির খান। আর তার আয়ে চলতো ৫ সদস্যের সংসার। দীর্ঘ ১ বছর ধরে অসুস্থ থাকার কারণে তার উপার্জন বন্ধ হয়ে গেছে।
অর্থের অভাবে ওষুধ কিনতে পারছে না তার পরিবার।বর্তমানে তিনি বাড়িতে বিছানায় কাতরাচ্ছেন। এমন দুর্দশায় চিকিৎসার জন্য সরকার ও সমাজের বিত্তবানদের কাছে সাহায্যের আবেদন জানিয়েছেন নাছির খান ও তার পরিবার।
অসুস্থ নাছির খানের বাড়ি ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার কুলকাঠি ইউনিয়নের বারইকরন গ্রামে।তিনি ওই এলাকার মৃত জবেদ আলী খানের ছেলে। তার ছোট ছোট তিনটা সন্তান রয়েছে।
নাছির খানের স্বজন ও প্রতিবেশীরা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে তিনি অসুস্থ। সুস্থ থাকা অবস্থায় তিনি দিনমজুরের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। চিকিৎসা করাতে গিয়ে নিজের যা কিছু ছিল তা সবাই শেষ হয়ে গেছেন।
তিনি দীর্ঘদিন বরিশাল শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকার পরে বাড়িতে এসেছেন । কিন্তু টাকার অভাবে চিকিৎসা করাতে পারছেন না। সরকার বা বিত্তবানরা তাকে সহযোগিতা করলে তার চিকিৎসা করা সম্ভব হবে।
সমাজের বিত্তশালী ও সরকারের কাছে আর্থিক সাহায্য কামনা করে নাছির খান বলেন, আমার টাকা পয়সা নেই যে আর চিকিৎসা চালাবো। বর্তমানে টাকার অভাবে ওষুধ কিনতে পারছি না।
আমার পরিবারকে অনেক কষ্টে দিন কাটাতে হচ্ছে। আমাকে কেউ সহযোগিতা করলে খুব উপকার হবে। নলছিটি উপজেলা সমাজসেবা অফিসার আসাদুজ্জামান পলাশ বলেন, আমাদের কাছে আবেদন করলে সামান্য কিছু সরকারি অনুদান দেওয়া যেতে পারে।
০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২৩:২০
ঝালকাঠির নলছিটিতে গরু চুরির মিথ্যা মামলা দিয়ে এক সিএনজি চালককে ফাঁসানোর অভিযোগ উঠেছে। মঙ্গলবার ( ৯ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় নলছিটি উপজেলা
প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী জাহাঙ্গীর দোয়ারীর মেয়ে জান্নাতি আক্তার এসব অভিযোগ করেন।
লিখিত অভিযোগে জান্নাতি আক্তার বলেন, গত ২ সেপ্টেম্বর ভৈরবপাশা ইউনিয়নের ঢাপর এলাকার ফিরোজ হাওলাদার ওরফে ফিরোজ ড্রাইভারের চারটি গরু চুরি হয়। প্রতিদিনের মতো গাড়ি চালিয়ে ওইদিন রাতেও আমার বাবা বাড়িতে ফিরেন। রাতের খাবার খেয়ে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে বাহিরে বের হন। তখন একজন মানুষের মতো দেখতে পান পরে আমার মাকে লাইট নিয়ে আসতে বলে পরে আর কাউকে দেখতে পাননি। পরেরদিন সকালে শুনতে পান পাশের বাসায় ফিরোজ হাওলাদারের চারটি গরু চুরি হয়ে গেছে। তখন গিয়ে এসব খুলে বললে তাদের সন্দেহ হন আমার বাবা গরু চুরির সাথে জড়িত । পরে তারা থানায় মামলা করলে পুলিশ আমার বাবাকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে যায় পরে তাকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। আমাদের পরিবারের চারজন সদস্য তার আয়ের আমাদের সংসার চলে। এখন আয় বন্ধ থাকায় আমাদের না খেয়ে দিন কাটছে। সঠিক তদন্ত করে আমার বাবাকে মুক্তি দেওয়া হোক।
এ বিষয়ে ফিরোজ হাওলাদার বলেন, সিসিটিভি ফুটেজে তাকে দেখা গেছে। এরজন্য তাকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।
নলছিটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুস সালাম বলেন, গরু চুরির একটি মামলা তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এ বিষয় তদন্ত চলছে।'
ঝালকাঠির নলছিটিতে গরু চুরির মিথ্যা মামলা দিয়ে এক সিএনজি চালককে ফাঁসানোর অভিযোগ উঠেছে। মঙ্গলবার ( ৯ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় নলছিটি উপজেলা
প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী জাহাঙ্গীর দোয়ারীর মেয়ে জান্নাতি আক্তার এসব অভিযোগ করেন।
লিখিত অভিযোগে জান্নাতি আক্তার বলেন, গত ২ সেপ্টেম্বর ভৈরবপাশা ইউনিয়নের ঢাপর এলাকার ফিরোজ হাওলাদার ওরফে ফিরোজ ড্রাইভারের চারটি গরু চুরি হয়। প্রতিদিনের মতো গাড়ি চালিয়ে ওইদিন রাতেও আমার বাবা বাড়িতে ফিরেন। রাতের খাবার খেয়ে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে বাহিরে বের হন। তখন একজন মানুষের মতো দেখতে পান পরে আমার মাকে লাইট নিয়ে আসতে বলে পরে আর কাউকে দেখতে পাননি। পরেরদিন সকালে শুনতে পান পাশের বাসায় ফিরোজ হাওলাদারের চারটি গরু চুরি হয়ে গেছে। তখন গিয়ে এসব খুলে বললে তাদের সন্দেহ হন আমার বাবা গরু চুরির সাথে জড়িত । পরে তারা থানায় মামলা করলে পুলিশ আমার বাবাকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে যায় পরে তাকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। আমাদের পরিবারের চারজন সদস্য তার আয়ের আমাদের সংসার চলে। এখন আয় বন্ধ থাকায় আমাদের না খেয়ে দিন কাটছে। সঠিক তদন্ত করে আমার বাবাকে মুক্তি দেওয়া হোক।
এ বিষয়ে ফিরোজ হাওলাদার বলেন, সিসিটিভি ফুটেজে তাকে দেখা গেছে। এরজন্য তাকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।
নলছিটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুস সালাম বলেন, গরু চুরির একটি মামলা তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এ বিষয় তদন্ত চলছে।'
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.